নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানার অদম্য ইচ্ছেসহ আগামীর পথে

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান

আমি প্রতিসাম্য তৈরি করতে ভালবাসি

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

রহস্যান্বেষী সিরিজ (এপিসোড ৩): প্রাচীন সময়ের কিছু রহস্য (১)

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫

প্রাচীন শব্দটার মধ্যেই কেমন যেন আমি রহস্যের গন্ধ পাই। বর্তমানে যত “আনসলভড মিস্ট্রি” রয়েছে, সেগুলোর বেশিরভাগেরই উৎপত্তি কিন্তু সেই প্রাচীন সময়েই। ইতিহাসের নানা ভাঁজে-খাঁজে, অলিতে গলিতে নানা রহস্যের ছড়াছড়ি দেখা যায়।

ভাবুন তো, প্রাচীন কোন রহস্যময় আর্টিফ্যাক্ট এর সামনে দাঁড়িয়ে আছেন আপনি। ভাবছেন হাজার হাজার বছর আগে ঠিক আপনার জায়গায়ই দাঁড়িয়ে একজন দেখেছে জিনিসটাকে, যেমনটা আপনি এখন দেখছেন। ভাবতে ভাবতে অবশ্যই আপনি কিছুক্ষনের মধ্যেই হারিয়ে যাবেন সেই প্রাচীন সময়ে। দেখবেন সেই মানুষটার চোখে। পার্থক্য এটাই, সে হয়ত জানত জিনিসটার রহস্যময়তা কিন্তু আপনি জানেননা।

তো, চলুন কথা না বাড়িয়ে বরং পা বাড়াই সেই অজানা রহস্যের পথে। কিন্তু ব্রাদার এন্ড সিস্টার, আমার সেই পুরানো কথাই আবার বলি, বিশ্বাস অবিশ্বাস সবই যার যার ব্যক্তিগত বিষয়। কারও জোর করে বিশ্বাস করার কিছু নেই আর কেউ বিশ্বাস করলে তাকে বেকুব বলে হাসি দেবারও কিছু নেই।



১. সালজবার্গ কিউব





১৮৮৫ সালে Reidl নামে অষ্ট্রিয়ার এক ঢালাই কারখানার শ্রমিক সালজবার্গ কিউব (উলফসেগ আয়রন নামেও পরিচিত) নামে এক রহস্যময় জিনিস আবিষ্কার করেন। তিনি কয়লার এক স্তর ভেঙ্গে তার ভিতরে অদ্ভুতদর্শন লোহার ঘনবস্তু দেখতে পান। এটায় অনেকগুলো ফাটল আর ছিদ্র ছিল, রংও ছিল অদ্ভুত আর মাঝের দিকে ছিল গভীর এক খাঁজ। এধরনের কোন কিছু তিনি আগে কোনদিনই দেখেননি, তাই এটা তিনি নিয়ে গেলেন তার বসের কাছে। কালক্ষেপন না করে এটা তারা দিয়ে দিলেন হেইমাথাউস মিউজিয়ামে (বুদ্ধিমান লোক বটে!! আদার বেপারির জাহাজের খবর নিয়ে যে লাভ নেই তা তারা ভালই বুঝতে পেরেছিল। তার থেকে নাকের ডগায় ভারি চশমা আটা বুড়োদের টেবিলেই ওটা মানাবে ভাল! তারা বরং ঢালাইয়ের কাজেই মন দিক)।

পরের বছর মিউজিয়ামের এক প্রফেসর, নাম তার এডলফ গার্লট (পুর্বে উল্লেখিত বুড়োদের একটা হবে হয়ত!!) কিউবটাকে ভালমত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন এবং সিদ্ধান্তে আসেন যে, এটা একটা উল্কাপিণ্ডের অংশ। কিন্তু ভিয়েনার ন্যাচারাল হিস্টোরি মিউজিয়ামের দ্বারা আরও গবেষণা থেকে এটা প্রমানিত হয় যে, এটা তো উল্কাপিণ্ডের কোন অংশই না বরং কোন অজানা কারও দ্বারা কৃত্রিমভাবে তৈরি (বৃদ্ধ দাদুকে এভাবে অপমান করা হল!! আমি তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছি)। তবে ভাবনার বিষয় এটাই যে, যে কয়লার স্তরে এটা পাওয়া গিয়েছিল তা কমপক্ষে ৬০ মিলিয়ন বছরের পুরানো। কিছু মানুষ বিশ্বাস করে এটার নাকি অদৃশ্য হয়ে যাবার ক্ষমতা আছে। কথা হল জিনিসটা এখনো চোখের সামনেই আছে। এটা এখনো শোভা পাচ্ছে এর পুরানো বাড়ি, মানে ভিয়েনার হেইমাথাউস মিউজিয়ামে।



২. চিতকাররত মমি





১৮৮৬ সালে একটা মমি আবিষ্কৃত হয় যার মুখমণ্ডলে মৃত্যুযন্ত্রনাকাতর অভিব্যক্তি প্রকাশ পাচ্ছে, যার কারনে এটাকে ঘিরে জল্পনা কল্পনা হয়েছে বেশ। এই মমির সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অক্ষত অবস্থায় রয়েছে, যা কিনা মমি করার প্রথাগত পদ্ধতির সাথে খাপ খায় না। সুতরাং এটাকে ঘিরে চমৎকার সব থিয়োরি গড়ে উঠেছে, কিন্তু তার কোনটাই ঠিক কি ভুল কিনা তার প্রমান হয়নি (এইডা কিছু হইল!!?)। লং আইল্যান্ড ইউনিভার্সিটির একজন আর্কিওলজিস্ট, বব ব্রিয়ার বলেছেন যে, মমির এই মৃত্যুযন্ত্রনাকাতর অভিব্যক্তির পিছে দুইটা কারন থাকতে পারে। এক হল খুন, আর অন্যটা হল শরীরের পুর্নাংগ সংরক্ষণ। অন্য গবেষক এবং আর্কিওলজিস্টরা আরও থিয়োরি নিয়ে এলেন। একেবারে ঠাণ্ডা মাথায় খুন থেকে নিয়ে বিষপ্রয়োগ হয়ে জীবন্ত কবর দেয়া পর্যন্ত।

২০০৮ সালে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক স্পেশাল ডকুমেন্টারি টিম তদন্ত চালায়, মমিটা প্রিন্স পেন্তেওয়ারের (ফারাও রামেসিস ৩ এর পুত্র) হতে পারে কিনা সেই সম্ভাবনা নিয়ে, যাকে কিনা তার পিতৃহত্যার পরিকল্পনা করার জন্য সন্দেহ করা হয় (সন্তান বটে!!)। ১২শ শতাব্দীর কিছু প্রাচীন নথিপত্রে দাবি করা হয়, ফারাও রামেসিসের এক স্ত্রী তাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করে, সিংহাসনে তার পুত্র পেন্তেওয়ার কে বসানোর জন্য (হায়রে নারী!! যুগ যুগ পার হয়ে গেল তবু তোমাদের বোঝা গেল না)। এটা ধারণা করা হয় যে, যখন পরিকল্পনাটা ফাঁস হয়ে গেল তখন সে শাস্তিস্বরূপ পেন্তেওয়ারকে হত্যা করে এবং তাকে মমি করার পর ভেড়ার চামড়ায় মুড়ে ফেলে (মহিলা চাইল টা কি!! নিজের মনোবাসনা পুর্ন করার জন্য পুত্র কে দিয়ে পিতাকে হত্যা করাতে চাইল। আবার শেষে কিনা সেই পুত্রকে নিজেই হত্যা করল!! হে কূটবুদ্ধি, তুমি নারী কে করেছ মহান!!!)। যদি এটা হয়, সেক্ষেত্রে এইরকম অভিব্যক্তি হতে পারে শরীরে বিষক্রিয়ার যন্ত্রনায়। অন্য আরেক থিয়োরি বলে, এমনিতেই মমিটার চোয়াল ফাক হয়ে গেছে কারন মৃত্যুঘটার পর তার মাথা পিছের দিকে ঘুরে গিয়েছিল (থিয়োরি প্রদানকারী ভদ্রলোক নিজে মৃত্যুশয্যায় উপস্থিত ছিলেন বোধহয়!)। ভাই, অবস্থা যা দাঁড়াইছে তাতে মনে হয় আমরাও দু একটা থিয়োরি দিয়ে দেই না কেন!! চামে নাম কামাই ফেলি! (বিদেশের পেপারে আসবে, this theory is given by a Bangladeshi “Nothingologist”!!)



৩. শিখা অনির্বান





সারা পৃথিবী জুড়েই মধ্যযুগীয় কিছু বাতির কথা জানা যায় যেগুলো কিনা কোন প্রকার তেল/জ্বালানি ছাড়াই জ্বলতে পারত। বাতিগুলো সমাধিতে সিল করা অবস্থায় থাকত, কল্পনানুসারে এটা মৃত যাতে পরকালের যাত্রাপথে আলো পায় সেটা নিশ্চিত করত। কয়েকবছর পরে এইধরনের কিছু সমাধি খুলে দেখা যায় বাতিগুলো তখনও জ্বলছে। কুসংস্কারাচ্ছন্ন লোকজন এই ঘটনায় খুব ভীত হয়ে পড়ে, এবং তাদের সামনে যতগুলো শিখা অনির্বান পড়েছিল সব ধ্বংস করে ফেলে। কিছু মানুষ পাগান পুরোহিতদের প্রতারক হিসেবে অভিযুক্ত করে। অন্যেরা কিছুতেই বিশ্বাস করতে চায়না যে, কোন বাতি এভাবে অনির্দিষ্ট সময় ধরে জ্বলতে পারে। বেশিরভাগ মানুষ দাবি করে বসে, এটা সাক্ষাত শয়তানের কাজ (মধ্যযুগ বলে কথা)। জল্পনা পাখা মেলতে মেলতে হিব্রু কমিউনিটি পর্যন্ত চলে যায়, বলা হয় তারা নাকি এমন কিছু আবিষ্কার করেছিল যাকে বর্তমানে ইলেকট্রিসিটি বলা হয় (মাইকেল ফ্যারাডে, বেঞ্জামিন ফ্র্যাংকলিন দের কপাল পুড়ল মনে হয়!!)

কিংবদন্তী অনুসারে, jechiele নামে এক ফরাসী রাব্বি র কাছে নাকি এমন এক বাতি ছিল যা কিনা কোন ধরনের জ্বালানি ছাড়া নিজে থেকেই জ্বলতে পারত। কাহিনী অনুসারে এই রাব্বি নাকি একটা বিশেষ বোতাম উদ্ভাবন করেছিলেন যেটা তার দরজার ধাতব কড়ায় ইলেকট্রিক কারেন্ট ক্ষরন করতে পারত। রাব্বি যখন বোতামটা স্পর্শ করত সেই মুহুর্তে কেউ যদি দরজায় কড়া ধরত, তবে সে শক পেত।

যদিও বর্তমানে ইলেকট্রিসিটি খুব সহজলভ্য, কিন্তু কেউ এখন পর্যন্ত শিখা অনির্বান তৈরি করার কাজে সফল হতে পারেনি। সুতরাং প্রশ্নটা থেকেই গেছেঃ কিভাবে জ্বালানি ছাড়াই বাতিগুলো বছরের পর বছর ধরে একটানা জ্বলতে থাকত?



৪. পানজিয়ান গুহা





পানজিয়ান ডাডং গুহাগুলো তে প্রায় ৩০০,০০০ বছর আগে মানুষেরা বসবাস করত। এও জানা গেছে যে, গুহাগুলোর আশেপাশে বিশাল বিশাল সব প্রাণীর আবাস ছিল। বিজ্ঞানীরা চরম মাত্রায় অবাক হয়েছে প্রাগৈতিহাসিক আলামত দেখে যেগুলো ইঙ্গিত দেয় এখানে বিশাল স্টেগোডোন এবং গন্ডারও বসবাস করত, অন্তত তারা এই গুহাগুলোর ভিতরেই মারা গেছে। তারা এই গুহাগুলোর অবস্থান দেখে আশ্চর্য হয়েছে, কারন এইগুলো সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৬০০ মিটার (৫২৫০ ফুট) উপরে অবস্থিত। প্যালিওএনথ্রোপলজিস্ট Lynne Schepartz বলেছেন গুহার ভিতরে এইধরনের প্রাণীর সন্ধান পাওয়া খুবই বিরল একটা ঘটনা, কেননা তারা সাধারনত এধরনের জায়গায় বসবাস করেনা (পথভ্রষ্ট প্রাণী!!)। বিশেষত, গণ্ডার নিঃসংগ অসামাজিক প্রাণী যারা সাধারনত তাদের একান্ত মনে চরে বেড়ায়। কিন্তু রহস্য হল, গুহার ভিতর তাদের দেহাবশেষ পড়ে রয়েছে।

এক থিয়োরি বলে, মাংসাশী কোন প্রাণী তাদের মেরে তারপর এখানে এনে রেখেছে। সেক্ষেত্রে সেই প্রাণীর মানুষ হবারই সম্ভাবনা বেশি। কিছু হাড় পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে সেগুলো পোড়ান হয়েছে এবং তারপর থেঁতলানো হয়েছে এমন কিছু দ্বারা যেগুলো পাথরের তৈরি হবার সম্ভাবনাই বেশি। ১৯৯৮ সালে সেখানে শেষ এক্সপিডিশন চালানো হয়। আজ পর্যন্ত এটা জানা সম্ভব হয়নি ঠিক কিভাবে অতবড় প্রাণীগুলো ঐ গুহাতে গিয়েছিল।



৫. লেডি অফ দ্য স্পাইকড থ্রোন





লেডি অফ দ্য স্পাইকড থ্রোন কোন মহিলার উপাধি নয় বরং এক রহস্যময় এবং অনন্য আর্টিফ্যাক্ট এর নাম যার উৎপত্তির সময় নির্ধারন করা হয়েছে খৃস্টপূর্ব ২৭০০ সাল। এখন পর্যন্ত পাওয়া প্রাচীন আর্টিফ্যাক্ট সমূহের মধ্যে এটাই সবচেয়ে অত্যাশ্চর্য জিনিসগুলোর একটা হিসেবে রয়ে গিয়েছে। এটা যে জাল নয় তা প্রমানিত হবার পরে, ইতালিয়ান আর্কিওলজিস্ট মাশিমো ভিডেল এবং তার দল এটা পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন। জিনিসটার আকার একটা বড় বাহনের মত, অনেকটা রথ অথবা নৌকার আকৃতি যার সম্মুখভাগ ষাঁড়ের বিশাল মাথার মত। বাহনটার ভিতরে ১৫ টা মানবমুর্তি রয়েছে এবং তারা এমনভাবে রয়েছে যেন শোভাযাত্রা বা মিছিল হচ্ছে। হলুদ, লাল এবং কাল রংয়ের চিহ্ন পাওয়া গেছে মুর্তিগুলোর গায়ে। কিছু পুরুষ মুর্তির গলায় এবং মাথায় মহিলাদের মত একই রকমের সজ্জা রয়েছে। মোচাকৃতি এক ধরনের গাউন তারা পরে আছে, যা কিনা অন্যদের গায়ে নেই। একটা মহিলা মুর্তিকে দেখা যায় “গজালের সিংহাসনে” বসে রয়েছে, বুঝতেই পারছেন কিসের উপর ভিত্তি করে এটার নামকরন করা হয়েছে।

ভিডেল এর পরীক্ষা শেষ হয় এই সিদ্ধান্তে এসে যে, এই আর্টিফ্যাক্ট টা তৈরি করেছিল indus সভ্যতার লোকেরা কিন্তু এটার তাৎপর্য এবং উদ্দেশ্য কি ছিল তা রহস্যময় (ঘর সাজানোর শো-পিস ও তো হতে পারে। তাহলে কিন্তু ভিডেল সাহেবের কষ্ট মাঠে মারা যাবে। হা হা)। কিন্তু এমন কোন প্রমান কোথাও পাওয়া যায়নি যে, indus রা চার চাকার কোন যানবাহন ব্যবহার করত। কোন ধর্মীয় বা প্রায়োগিক কোন কাজে এটা ব্যবহার করা হত কিনা তাও অজানা রয়ে গিয়েছে।



৬. গ্যালিলি সমুদ্রের তলদেশের প্রাচীন ষ্ট্রাকচার





২০০৩ সালে বিজ্ঞানীরা ঘটনাক্রমে গ্যালিলি সমুদ্রের তলদেশে একটা গোলাকার গড়ন আবিষ্কার করে বসেন(ঝড়ে বক পড়ে, ফকিরের কেরামতি বাড়ে!!)। আরও দশ বছর পরে এসম্পর্কে তথ্য প্রকাশ করা হয়, জিওফিযিসিস্ট স্যামুয়েল মার্কো সিএনএন কে বলেন যে, সাগর তলে ব্রোঞ্জ যুগের মুর্তির মত দেখতে এই জিনিস দেখে তারা খুব বিস্মিত হয়েছিলেন। মার্কো মনে করেন, এই প্রাচীন স্থাপত্য “মেরিন নার্সারি” হতে পারে। বেশিরভাগ আর্কিওলজিস্ট অবশ্য বিশ্বাস করেন যে, এটা একসময় স্থলেই ছিল কিন্তু কালের বিবর্তনে একসময় সমুদ্রগর্ভে চলে গিয়েছে। জিনিসটা ব্যাসাল্ট দিয়ে তৈরি এবং দেখতে কোণাকৃতি। নিচের দিকে এটা ৭০ মিটার (২৩০ ফুট), ১০ মিটার (৩৩ ফুট) লম্বা এবং ওজন অনুমান করা হয়েছে ৫৪.৫ মিলিয়ন কেজি (৬০,০০০ টন)। দুইটা স্টোনহেঞ্জ এর সমান হবে এটার আকার।

এর বয়স হিসেব করা হয়েছে ২০০০-১২০০০ বছরের পুরানো (পার্থক্যটা একটু বেশি হয়ে গেল না!!)। আর্কিওলজিস্ট ডানি নাদেল বলেন যে, আশেপাশের যত প্রাচীন সমাধিস্থল রয়েছে সেগুলোর মত এর একইরকম বৈশিষ্ট রয়েছে। এই ঘটনাকে ‘সত্যিই অস্বাভাবিক আবিষ্কার’ আখ্যা দিয়ে নাদেল তত্ত্ব প্রদান করেন যে, এটাকে কোন ধরনের আনুষ্ঠানিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হত। তিনি আরও নির্দিষ্ট করে বলেন যে, কিভাবে ১০০ কিলোগ্রাম (২২০ পাউন্ড) ওজনের বিশাল বিশাল পাথরখন্ড দিয়ে এই স্থাপত্যটা তৈরি করা হয়েছিল যার প্রত্যেকটা খুব নিখুঁত ছিল। তিনি অবশ্য জোর দিয়ে বলেন যে, এটার আসল উদ্দেশ্য এবং বয়স বোধহয় কোনদিনই জানা যাবে না (মানে কি? তাইলে এতক্ষণ ধরে যে কচকচানি করলেন, সেগুলো কি?? ইয়ার্কি নাকি!!)



নিয়ে এলাম আরও কিছু রহস্য (উইথ স্লাইট হিউমার------)। এর দ্বিতীয় পর্ব আসছে শীঘ্রই------



স্টে টিউনড-----------



প্রথম এপিসোডের লিংকঃ Click This Link



দ্বিতীয় এপিসোডের লিংকঃ Click This Link



মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক বড় পোস্ট| চিৎকাররত মমি আর শিখা অনির্বাণ পড়েছি| চালিয়ে যান| এধরনের হলে কয়েক পর্বে দিলে ভাল হয়| ভাল জিনিস একসাথে বেশি হজম করা ঠিক না!!!

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫১

বলাক০৪ বলেছেন: +++

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
অনুগ্রহ করে যেখান থেকে তথ্যগুলো সংগ্রহ করে এই পোষ্ট সাজিয়েছেন এবং ছবি নিয়েছেন তার লিংক নাম সহকারে সংযুক্ত করে দিন।

ধন্যবাদ।

৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৪৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: পৃথিবীতে কত রহস্যই না এখনো লুকিয়ে আছে। পোস্ট ভালো লাগলো জুলিয়ান।
কাল্পনিক_ভালোবাসার মন্তব্যের প্রতি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.