নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানার অদম্য ইচ্ছেসহ আগামীর পথে

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান

আমি প্রতিসাম্য তৈরি করতে ভালবাসি

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাঁচটি বিরক্তিকর রীতি যার ফলে অনেক মুভিই একরকমের দেখায়

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫


হলিউড, মুভি নির্মাতাদের জন্য স্বর্গ বিশেষ। এখানে স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয় ও এর সাথে বাস্তবায়িত হয় উরাধুরা অনেক বস্তুর। যারা অনেকদিন থেকে হলিউডি মুভি দেখেন তারা অনেকেই আজকের লেখার সাথে একমত পেষণ করবেন, দীর্ঘ সময় ধরে মুভি নির্মান করার ফলে আসল ক্রিয়েটিভিটি ও আইডিয়া লিটারেলি নর্দমায়ে পরেছে, এখনকার মুভিগুলো এমন একটা ধাচের ভিতরে পরেছে যে ধাচ থেকে উঠে আসা অনেকটা অসম্ভব হয়ে দাড়িয়েছে। লেখাটির বিষয়বস্তু হলো হলিউডের মুভিগুলোর এমন কিছু ট্রেন্ড যার ফলে দর্শক মহলে কিঞ্চিত বিরক্তির সৃষ্টি লক্ষনীয়।

যেমন:

>কালার কোডিং এর ভিতর দিয়ে মুভি জেনার নির্ধারণ


কখনো কি লক্ষ্য করেছেন যে কোথাও কোনো এক চিপায়ে অলিখিত এক সংবিধান আছে যেখানে বলা হয়েছে যে হরোর মুভি সর্বদা নীলচে হবে?


আবার ধংসাত্মক মুভিগুলো কেমন জানি ধুসর ও ধুয়ে যাওয়া মনে হয়

এরকমের আরও কিছু সুক্ষ উদাহরণ আছে, উদাহরণ দিতে গেলে বলা যায় যে সকল মুভিগুলো মরু অঞ্চলের সেগুলো একটু হলদে হয়ে থাকে, আমি কিন্তু সুর্য কিংবা বালুর কথা বলছিনা, বলছি Indoor সিনের কথা যেগুলো দেখলে মনে হয় হলুদ মুত্রর ভিতর দিয়ে ফিল্মিং করা।

Smoking Aces (Las Vegas)


The Hills Have Eyes (rural Nevada)

যেসব মুভিতে বাস্তবতা প্রশ্নমুখি সেগুলো কেন জানি সবজে

Fight Club


The Matrix

আসলে সত্যি কি, আপনি মুভি শুরু হওয়ার পরে রং দেখেই বলে দিতে পারবেন ইহা কোন জেনারের মুভি।
এমনটা করার কারণ?
এটাকে "ডিজিটাল কালার কারেকশন" বলে, আগেকার দিনে আপনি যদি আপনার মুভির ভিতরে কিছুটা শৈল্পিক ভাব তুলে ধরতে চান, তাহলে আপনাকে অনেক আদাজল খেয়ে লাইট ও ক্যামেরায়ে সঠিক ফিল্টার ব্যবহার অথবা সঠিক উপায়ে ফুটেজটি গ্রহণ করতে হতো। কর্মপ্রক্রিয়া ছিল অনেক মুল্যসাধ্য, কঠিন। এবং এই রিস্ক তারাই নিতেন যারা জানেন তারা কি করতে যাচ্ছেন।
আর এখন? আপনি জফি হলিউডি ডিরেক্টর হন ও প্রযুক্তির ব্যবহার জানেন তবে কয়েকটি ক্লিকের ভিতর দিয়েই আপনি আপনার মুভিটিকে করে নিতে পারেন শৈল্পিক ও স্টাইলিশ। আপনার কাছে যদি কালার কারেকশন সফটওয়ার থাকে তাহলে একটি বাচ্চাকে দিয়েও আপনি আপনার মুভিটিকে লাল নিল হলুদ বানিয়ে ফেলতে পারবেন।
The Coen brothers এই সিস্টেমের উদ্ভাবক নন, কিন্তু "Oh Brother, Where Art Thou" সর্বপ্রথম মুভি যেখানে ফ্রেম বাই ফ্রেম কালার করে পুরান দিনের সেপিয়া ভাব গড়ে তলা হয়েছে।


যেই কাজটাকে কোয়েন ভাইরা নতুনত্ব ও ক্রিয়েটিভ মনে করেছিলেন সেখানে অন্য ডিরেক্টররা মনে করেছিলেন (এই লেখকের ধারণা) কে কালার থিমের মাধ্যমে যেকোনো মুভিকে তার থিমে একটা বুস্ট দেয়া যায়, নীলচে ভাব দিলে একটু ভয় বেশি লাগবে, ধুস ভাব দিলে মনমরা বেশি লাগবে যা দর্শকদের প্রভাবিত করবে (প্লট যতই ফালতু হোক না কেন :P)।

>সবখানেই নীলচে সবুজ ও কমলা

নব্বই দশকের প্রথমদিকেকার প্যারাসুট ডিজাইনারদের মত মুভির গ্রাফিক্স ডিজাইনাররাও সিদ্ধান্ত নিলেন যে মুভিতে দুটি কলারকে প্রাধান্য দিলেই মারহাবা, কিন্তু তাদের কইবে কেডা যে "কমলা সুন্দরী" নামটাই ভালো লাগে একচুয়াল কমলা চামড়া দেখতে ভালো লাগেনা।


কম আলো ওয়ালা রুম সর্বদা নিলচেই হতে দেখলাম.

যেমনেই পারুক নীলের মধ্যে কমলা স্পেশাল এফেক্ট দিতেই হবে তাদের



এই পোস্টার গুলা দেখেন না, আর কিছুই বলা লাগবে না


এমনটা করার কারণ?
এই কালার হুইলটা একটু লক্ষ্য করুন

আপনি এই জিনিস অনেক জায়গাতেই দেখেছেন, বিভিন্ন পেইন্টিং সফটওয়ার এ, এটা বানানো হয় কোন কালার কোনটার কাছাকাছি রঙের তার উপর নির্ভর করে, একটা ভালো সিন শুট করতে গেলে আপনার লক্ষই থাকবে ভালো কালার কন্ট্রাস্ট তৈরী করার, যেহেতু বেশিরভাগ মুভিতেই মানুষ আছে তাই মানুষের চামড়ার রঙের সাথে কালার হুইলের সবচেয়ে নিকট কালারটি নেয়া হয় ও তাকে ফুটিয়ে তলার জন্য ব্যাকগ্রাউন্ডে ঠিক বিপরীত কালারের ব্যবহার করা হয়, এক্ষেত্রে Teal and Orange।

কিন্তু এইটা আবার অতিরিক্ত

>Ramping _থামিয়ে টান মারা

আধুনিক একশন মুভিতে কখনই দেখবেন না যে হিরো ধাম করে তার ফাইনাল এটাক বসিয়ে দেবে, না কখনই না, তারা পুরা জিনিসটাকে একদম স্লোওওওওওওওও করে দিবে যেন আপনি বুঝতে পারেন উহা চাপার তলে একটা ঘুষি আছিল।
Troy মুভিতে ব্র্যাড পিটের ছোড়া হামলা উড়ন্ত থাকা অবস্থায়ে স্লো করে দেয়া হয়, মনে হয় উনি প্রিন্স অফ পার্সিয়ার মত সময় কন্ট্রোল করতে পারেন…

আবার Watchmen মুভিতে পেশিতে যখন ঘুষি (বা অন্য কোনো মাইর) পরে তখন পুরা দুনিয়া স্লো হয়ে যায় যেন আপনার আমার মত উজবুক জনতা বুঝবার পারে যে উহা একটা ঘুষি..

আবার আরেকটা আছে যার নাম মাত্র দিলাম 300 মেথড :P. যেখানে হিরো কিছু অস্থির করার আগ মুহুর্তে সব ফ্রিজ.

এরপর সব চোখের পলকে ঘটে যায় যখন সে হামলাটা শেষ করে

বুম, ইউ আর ডেড

এমনটা করার কারণ?
এই প্রক্রিয়াটির নাম ramping। সাধারনত ২৪ FPS এ শত নেয়ার বদলে ৪৮,৭২ বা ৯৬ FPS এ শট নিলে এই স্লো মো এফেক্ট অর্জন করা সম্ভব, FPS যত বেশি শট ততো স্লো।

স্লো মোশন প্রক্রিয়া মুভি বানানোর আদিকাল থেকেই ছিল, তখন খালি ক্যামেরা অপারেটিং হ্যান্ডেল একটু জোরে ঘুরালেই হয়ে যেত। আর এখনকার ডিজিট্যাল যুগে রয়েছে আরো সহজ ও সুক্ষ পদ্ধতি।

এই আকামের জন্য আপনারা দুটো মুভিকে দোষারোপ দিতে পারেন, একটি হলো Matrix, যেখানে Neo গুলি থেকে পল্টি নেয়ার জন্য হাওয়ার বিছানাতে গা এলিয়ে দেয়। ওই কাজের ভিতর দিয়ে প্রমানিত হয়েছে যে শট শুধুমাত্র স্লো করা যায় না, কন্টিনিউয়াস প্রসেসে স্লো মো করা যায়। আরেকটা মুভি হলো 300 যেটার স্লো মো এফেক্ট বাদ দিলে পুরা মুভিটা ১৫ মিনিটেরও হবে কিনা সন্দেহ।।

>ডকুমেন্টারি ভাব নেয়া

আমি ওই মুভিগুলার কথা বলছি না যেগুলা আসল অর্থেই ডকুমেন্টারি, কিন্তু সেগুলার কথা বলছি যেগুলো মুভি আপনাকে বুঝাতে চায় যে ঘটনাটি এক কৌতুহলী জনতার হ্যান্ডি ক্যাম দিয়ে শুট করা, যদিও ইয়া বড় এক ফিল্ম ক্রুর করা কাজ উহা।
মরার উপর খাড়ার ঘা হলো, বর্তমানে মুভিতে এমন সব এলিমেন্ট যোগ করা হয় যা এককালে মুভিতে থাকলে লজ্জার বিষয় হিসেবে গণ্য হতো।
সন্দেহহীন ভাবেই বলতে পারি যে আপনি "কাঁপা ক্যামেরা" কনসেপ্টের সাথে পরিচিত, ঠিক যেন আপনাকে চেতানোর জন্যই ক্যামেরাটা ইচ্ছামত ঝাকানো হয় যাতে আপনি বলতে না পারেন কে কারে ঠুহাইতেছে.

কোয়ান্টাম অফ সলেসের সবচেয়ে ক্লিয়ার শট :/


এছাড়াও আরো এফেক্ট আছে, যেমন লেন্সের মধ্যে হাবিজাবি জিনিস ফেলা, বিভিন্ন যুদ্ধের মুভিতে দেখতে পাবেন লেন্সের মধ্যে মাটি লাগছে, রক্ত লাগছে. হেল! সেভিং প্রাইভেট রায়ান এ তো মাটি পানি রক্ত তিনটা দিয়েই লেন্স ভরা..

এছাড়া আছে, "ধুর! ক্যামেরা লাইটের দিকে ফোকাস করলো কিডা?" এফেক্ট, আরেক ভাষায়ে বললে লেন্স ফ্লেয়ার।

স্টার ট্র্যাকে লেন্স ফ্লেয়ার এতই ছিল যে J.J. Abrams এর একটি এপোলজি স্টেটমেন্ট ইস্যু করতে হয়েছিল

এমনটা করার কারণ?
মেইন আইডিয়া হলো জিনিসটাকে একটা এক্সিডেন্ট হিসেবে দেখানো, তাহলে অনেকেই বলতে পারে যে কাজের মধ্যে "বাস্তবিক" ভাব আছে। আগের সিস্টেমে মুভি শুট করা (যেখানে সব ঘটনা ঝকঝকে দেখা যায়) বেশি পরিষ্কার ও মেকি মেকি মনে হওয়াতে দর্শকদের মন আর কাড়ে না, ভালো মুভি বানাতে হলে এরকমের এফেক্টের বিকল্প নেই (আমি সিউর না কিভাবে সকল মুভির ক্ষেত্রে এই থিওরি খাটে)।

ডিরেক্টররা এই সিস্টেমের সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে পারলেই তার কাজ সফল, সেভিং প্রাইভেট রায়ান এ যেমন স্পিলবার্গ ইচ্ছা করেই ক্যামেরার লেন্স ফাটিয়ে দিয়েছেন যেন জিনিষটা মুভি কম আসল যুদ্ধ ক্ষেত্র বেশি মনে হয়।

>থ্রিডি, যা কেন জানি মুভিটাকে আরো খারাপ বানায়


থ্রিডি মুভির জগতে কি ও কেন জানি সব উল্টাপাল্টা হচ্ছে, কিন্তু Avatar মুভিটা এতটাই বাস্তব ছিল যে আপনাদের অনেকেরই ইচ্ছা করেছে যে স্ক্রিনে লাফ দিয়ে সেই জগতে চলে যাই, আবার ডিজনি পিক্সারের Up, Toy Story দেখে মনে হয়েছে যে হাত দিলেই আপনি খেলনাগুলো ধরতে পারবেন।

আবার একই জেনারের মুভি, একই থিয়েটারে দেখবেন যা পুরা ফালতু, লিটারেলি লুকস লাইক শিট। Clash of The Titans জাকজমকের সাথে থ্রিডি রিলিস পায় যা ক্রিটিকদের মতে থ্রিডি জেনারের নামের কলঙ্ক।

কিন্তু সবচেয়ে খারাপ অবস্থা হলো The Last Airbender এর, কয়েক মুহুর্তের জন্য মুভিটির ফালতু ডায়ালগ আর এক্টিং এর কথা ভুলে যান, লক্ষ্য করবেন এটার থ্রিডি কাজ এতই ফালতু ছিল যে সব কিছুতেই অন্ধকার ও ময়লা ময়লা ভাব। 2d মুভি এর চেয়ে ভালো লেগেছে।


এমনটা করার কারণ?
মুভির প্রমোশনে আপনাকে তারা একটা কথা বলতে ভুলে যায় (নাকি ইচ্ছা করেই বলেনা) যে সব থ্রিডি মুভি একচুয়াল থ্রিডি তে শট করা হয় না, এগুলোর বেশিভাগই শুটিং এর পরে থ্রিডি তে কনভার্ট করা হয় মাত্র এর ফলে থ্রিডি সম্পর্কে আপনার ধারনাটাকে যে নিম্নমানে পরিনত করে ফেলে তাই নয়, পুরো ইমেজটাকেই নষ্ট করে দেয়। তারা এমনটা কেন করবে? ভাই উত্তর একটাই, পাত্তি পাত্তি. ট্যাকা। অরিজিনাল থ্রিডির যে খরচ তার কয়েক ভাগ কম খরচে 2d কে 3d তে কনভার্ট করা যায়, কিন্তু সিনেমা হলে কিন্তু আপনি অরিজিনাল থ্রিডির টিকেট কেটেই ঢুকছেন. বুঝেন তাদের কতটা লাভ।

[অসাধারণ এই লেখাটা আমার না। শাহরিয়ার লিমু ভাইয়ের লেখা। যে জিনিসগুলোর কথা বলা হয়েছে এখানে, আমি নিজেও মুভি দেখার সময় এগুলো ফিল করেছি। কিন্তু মুভি মেকিং সম্পর্কে জ্ঞান কম থাকায় লিখতে পারিনি। শাহরিয়ার ভাই লিখেছিলেন এটা। সবার সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছা হল, তাই শেয়ার করলাম। ধন্যবাদ]
তথ্য ও ছবি সংগ্রহ: cracked.com

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪

ক্ষুদ্রমানব বলেছেন: ঢালিউড এর মুভি গুলোর ব্যাপারে একটু ধারনা দিলে ভাল হত।
যেমন ঃ ফাইভ ইস্টার পিস্তল থাকবে।
কাঠে রুপালি রঙের প্রলেপ দেয়া ছুরি থাকবে।
ইত্যাদি ইত্যাদি ।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: আমরা সবাই এ সম্পর্কে কম বেশি জানি। তাই দিলাম না :)

২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬

সুমন কর বলেছেন: অনেক তথ্যমূলক পোস্ট। চমৎকার শেয়ার।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: :)

৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬

বিজন রয় বলেছেন: দারুন পোস্ট।
অনেক কিছু জানার আছে।
+++++

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: :)

৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৯

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
eta thanda mathay porte hobe. seems interesting.

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৪

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: হুম :) ইন্টারেস্টিং

৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১

হাসান মাহবুব বলেছেন: এইভাবে তো ভাইবা দেহি নাই! :-B
তবে আমার মতামত, হলিউড দিনদিন প্রেডিক্টেবল আর ফর্মুলাইজড হয়ে যাচ্ছে। নন হলিউড মুভিই বেশি টানে এখন।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৮

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: হুম, যথার্থই বলেছেন :)

কুবরিকের ক্লকওয়ার্ক অরেঞ্জ, তাই না ???? :)

৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: আবার জিজ্ঞেস!

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৪০

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.