নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানার অদম্য ইচ্ছেসহ আগামীর পথে

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান

আমি প্রতিসাম্য তৈরি করতে ভালবাসি

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

কনস্পিরেসি থিওরি ১

২৩ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:২২



একটা ব্যাপার মনে শুধু খচখচ করে বিঁধছে। ঠেলে ফেলতে পারছি না।
কনস্পিরেসি থিওরি শুধু বিদেশীরাই তৈরি করে। আমিই বা বাকি থাকি কেন!!

কাহিনী হল, ইদানিং পশ্চিমা বিশ্বে একের পর এক জঙ্গি হামলা বেড়ে যাওয়া নির্দিষ্ট কাউকে কোন নির্দিষ্ট আসনে বসার পথ তৈরি করতে ইচ্ছাকৃত কোন চক্রান্ত কিনা, তা কে বলতে পারে। এইসব হামলার সাথে আই এস এর সম্পৃক্ততা থাকুক আর নাই থাকুক, তারা তড়িঘড়ি করে দায় স্বীকার করে, দোষটা মোটা দাগে মুসলিমদের উপর চাপাচ্ছে।



আর ডোনাল্ড ট্রাম্প নামক এক জারজ একের পর এক ফায়দা নিয়ে মুসলমানদের বিষেদগার করে সাদা দালানের ডিম্বাকার কক্ষের (white house, oval office) পথে এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা কি ভাবি, তা তো আর মার্কিন নাগরিকরা ভাববে না। সবাই ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা করবে না। ভোগবাদী সমাজ কখনো ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা করতে চায় না।

বিশ্ব মিডিয়া আরেক ইহুদী রুপার্ট মারডক এর দখলে। সে যা দেখাবে বিশ্ববাসী, বিশেষ করে পশ্চিমারা তা আপ্তবাক্য মনে করে বুঝে বসে থাকবে। মাঝখান দিয়ে ট্রাম্প যদি গদিতে বসার সুযোগ পায়, তো মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রব্যাবসা রমরমা করবে বহু কোম্পানি, যাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন ট্রাম্পের প্রধান কাজের মধ্যে একটা হবে। রথচাইল্ডের টাকার খনি আর কমবে না, সেটা ক্ষমতা দিয়ে প্রতিস্থাপিত হবে। গোপন সঙ্ঘ আড়ালে বসে কলকাঠি নাড়বে।



ভুলে গেলে চলবে না, ৯/১১ নাটক সাজানো হয়েছিল বুশকে দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় রাখার জন্য। তিনি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ নামে যা শুরু করেছিলেন, তা আজ কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে, তা দেখতে পাচ্ছি।

এই আইএস যে আমেরিকা আর ইজরাইলের যৌথ আবিষ্কার এ পাগলেও বোঝে, কিন্তু মুখ ফুটে কেউ বলতে চায় না। অবশ্য ফিদেল ক্যাস্ট্রো আর মাহাথির মোহাম্মদ বলেছে, কিন্তু ৯০ উর্ধ্ব দুই ঝানু রাজনীতিক এর কথায় তো আর পৃথিবি পালটাবে না।

আর যাদের একসাথে এইসব চক্রান্তের বিরুদ্ধে লড়া উচিৎ, তারা নিজেরা বিভেদের চূড়ান্ত সীমায় অবস্থান করে দিন দিন আরও দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। আর আমরা যারা কষ্ট পাই এসব দেখে, তারা কিছু করতে না পেরে হতবিহবল হয়ে তাকিয়ে আছি আর ভাবছি, এর শেষ কোথায়????

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৩০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমাদের তেমন কিছু করার নেই! সব নষ্টের পথেই ধাবিত হচ্ছে!! :| :(

২৩ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: :(

২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬

রাজীব বলেছেন: দুনিয়া জুড়ে চলছে ষড়যন্ত্র। কে কি বলবে। কার ঘাড়ে কটা মাথা?

২৩ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৫০

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: হুম, ঠিক। কার ঘাড় এ কয়টা মাথা।
সবাই তো আর হাইড্রা না :(

৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৪৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ট্রাম্প আমেরিকান প্রেসিডেন্ট হওয়া মানে আমাদের মুসলিম।কান্ট্রিগুলোর বিপদ।

প্যারিস হামলার পর ট্রাম্প মুসলমানদেরকে কটাক্ষ করেছিল। আমেরিকা থেকে মুসলমানদের বের করে দেওয়ার কথাও বলেছিল।

এই লোক প্রেসিডেন্ট হলে কী করতে পারে তা এখনই বুঝা।যায়। আর আমেরিকার যে নীতি তাতে সে ই প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছে। নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়।

সামনে বিপদ ছাড়া আর কিছুই অপেক্ষা করছে না।

২৩ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৫১

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: :( :(

৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

তানভীরএফওয়ান বলেছেন: সামনে বিপদ ছাড়া আর কিছুই অপেক্ষা করছে না।

২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: হুম, তাই তো দেখছি :(

৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩

নতুন বলেছেন: Rothschilds Hold $100,000 a Plate Dinner Party for Hillary Clinton << Click This Link

Rothschilds পরিবারের সাথে কিন্তু হেলারীরও ভাল যোগাযোগ আছে... তারা মনে হয় হেলারীকেই চায়।

২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: কি জানি কি হয় :)
দেখে যাওয়া ছাড়া গতি নাই।

৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

SwornoLota বলেছেন: নতুন বলেছেন "Rothschilds পরিবারের সাথে কিন্তু হেলারীরও ভাল যোগাযোগ আছে... তারা মনে হয় হেলারীকেই চায়।"
হ্যাঁ চায়।

মহামতি ট্রাম্প বলছেন, ওবামা সরকার আর হিলারির দুর্বল ম্যানেজমেন্ট মধ্যপ্রাচ্য হ্যান্ডেল করতে ব্যার্থ।
এবার রথচাইল্ডদের দেখাতে হবে যে, আমেরিকা ট্রাম্প এর মত মুসলিম বিদ্বেষীদের চায় না, তারা আসলে "মিডলইস্ট-ফ্রেন্ডলি" হিলারিকে চায়।

আর সেই অভিনয়ের সুযোগে আরেকটু তেল-বারুদ-মসলা!

২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৬

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: কত কি যে হয় ক্ষমতার খেলায়, তার তল পাওয়া ভার।

পাশার দান আর গনেশ দুইটাই উল্টাতে থাকে!!!!!!!! :) :)

৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: সব সাজানো নাটক, সবই হচ্ছে চক্রান্ত, আজ জার্মানিতে যে হামলা হল সেটাও আমেরিকার চক্রান্ত। খোদ আমেরিকাতে যে ৫৪ জন গুলি করে হত্যা করা হল সেটাও সাজানো নাটক। ট্রাম্পকে ক্ষমতায় বসানোর জন্যই এই ফঁন্দি। আমেরিকার জনগণ ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করতে পারে না। কিন্তু আপনি খুব ঠান্ডা মাথায় দারুণ চিন্তা ভাবনা করলেন। আপনাকে বাহবা দিতেই হয়।
সরা বিশ্বের যাবতীয় চক্রান্তের খেলার পুতুল কেন শুধু মুসলীমরাই হয়? আমি এখন পর্যন্ত এর সঠিক কোন ব্যাখ্যা পেলাম না। :(
আইসিস যদি,আমেরিকা,ইজরাইলের তৈরীই হয় তাহলে মুসলীম বিশ্ব আইসিসকে দমন করছে না কেন?

প্রকৃত পক্ষে সবকিছু ঠিক আছে কোন কিছুই নষ্টদের দখলে চলে যাচ্ছে না। নষ্ট হচ্ছে শুধু আমাদের মন আর পাঁচে যাচ্ছে আমাদের মগজ।
ধন্যবাদ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: আপনার কথা শুনে এতক্ষণে নিজের মগজ পচা গন্ধ পেলাম।
প্রশ্নগুলো নিজেকে করুন। উত্তর আমি দিয়ে দিয়েছি। না বুঝলে কিছু করার নেই।

আপনাকে ধন্যবাদ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: আইসিস কেন ইজরাইলে হামলা করছে না?
টুইন টাওয়ার ধ্বংসের সময় ইহুদী মারা যায় নি। আমেরিকান মারা গিয়েছিল।
আমেরিকানরা নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভংগ করতে জানলেও ইজরাইলের নীতি ভিন্ন।
এরা নিজেদের জনগনের গায়ে ফুলের টোকাও পড়তে দিতে নারাজ।
তাই আমেরিকা নিজে আগ্নেয়গিরি হয়ে অন্যদের উপর লাভা উদগিরন করলেও, ইজরাইল শুধু লাভাই উগরায়, নিজে আগ্নেয়গিরি হয়না।

আইসিস এর এলাকা থেকে ইজরাইলের দুরত্ব ৫০ কিমি, আর বাংলার দুরত্ব ২০০০ কিমি এর উপরে। আইসিস এর বোমা সেখানে ফোটে না, এখানে ফোটে ইসলামের নামে।

এত সহজ কানেকশন বোঝেন না, তাই না।

ভাল তো, ভাল না!!!!

৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৬

নতুন বলেছেন: মানুষের মনে ভয় তৌরি করে তাদের কাছ থেকে অনেক কিছুই আদায় করে নেয়া যায়।

এই জঙ্গী জঙ্গী নাটক সাধারন মানুষের মনে ভয় তৌরি করে তাদের বিভিন্ন জিনিস মানতে বাধ্য করার জন্যই করা হচ্ছে।

যতদিন আমেরিকান সম্রাজ্য শেষ না হচ্ছে এই রকমের নাটক চলতেই থাকবে...

আমার মনে হয় আমেরিকান সম্রাজ্য শেষ হবার পথে এবং সামনে চাইনিজ সম্রাজ্য আসছে.... :)

সবাই বলুন... নি হাউ 你好

৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

মহা সমন্বয় বলেছেন: ইজরাইলে জঙ্গিরা ঢুঁকতে পারলে দুই দিনেই ইজরাইল উড়িয়ে দিতো কিন্তু সে সুযোগ নেই। ইজরাইলকে ধ্বংস কররার একটা ফঁন্দি আমার কাছে আছে আর তা হলো জাস্ট ৫০০ জন মুসলিমকে ইজরাইলে বসবাস করার সুযোগ করে দেয়া তাহলেই এই দুনিয়ায় ইজরাইল নামে কোন রাষ্ট্র থাকবে না। ;)
হ্যাঁ আইসিস কোন না কোন রাজনৈতিক দল,গোষ্ঠি অথবা দেশের মদদ পায় এটা নিশ্চিত। পৃথিবীর যে কোন সন্ত্রাস,জঙ্গি গোষ্ঠি কোন না কোন রাজনৈতিক দলের ছত্র ছায়ায় থাকে তা না হলে তারা একদিনও টিকতো না।

রাজনীতিতে নিজের নাক কেটে পড়ের যাত্রা ভঙ্গ করার একটা রেওয়াজ আছে এটা জানি। কিন্তু তাই বলে সবকিছুকেই যদি আমরা কনস্পিরেসি থিওরি বলে চালিয়ে দেই তাহলে কেমন হল? ( পর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণ ছাড়া মনগড়া অনেক কিছুই কিন্তু চিন্তা করা যায় আর মনগড়া এসব চিন্তা ভাবনা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভুল হয় )
টুইন টাওয়ার হামলাকে সন্ত্রাসী কার্যক্রম হিসবেই জানি, কিন্তু কোন ইসলামি জঙ্গি এই কাজ করেনি এটা নিশ্চিত কারণ আল কায়েদা এই হামলা করলে তার দায় স্বীকার করত কিন্তু তা করেনি। মুসলিম জঙ্গি গোষ্ঠি কোন হামলা করলে তার দায় সাধারণত স্বীকার করে কিন্তু টুইন টাওয়ারের ক্ষেত্রে কোন জঙ্গি গোষ্ঠিই তা স্বীকার করে নি, কিন্তু তারা তা সমর্থন করেছে।
যে কারণ এই হমলায় অধিকাংশ মুসলীমই খুশি হয়েছে অধিংকশ মুসলিমই আমেরিকার ধ্বংস চায় যদিও তারা আমেরিকার নাগরিকত্ব পেতে বিভোর থাকে আমেরিকাকে তাদের স্বপ্নের দেশ মনে করে কিন্তু তাদের সেই স্বপ্নের দেশেরই আবার ধ্বংস চায় এ কেমন স্ববিরোধী চিন্তা ভাবনা বুঝি না। সম্ববত এর জন্য দায়ী ধর্ম এবং রাজনৈতিক কিছু কারণ)

তাহলে এই হামলা করেছে কে? অধিকাংশ মুসলিমরাই এটাকে ইহুদিদের কাজ বলে মনে করে কারন তখন ভবনে ইহুদী ছিল না তাদের ছুটি ছিল এটাই হচ্ছে একমাত্র ক্ল্যু। আমার কাছে এটাকে কাকতলীয় ঘটনা মনে হয়। হামলাকারি বিমানের পাইলট কি হইহুদি ছিল, না খ্রিষ্টান না মুসলিম, ছিল সেটাও সঠিক জানি না।
আবার অধিকাংশ খ্রিস্টানরাই এটাকে আল কায়দার কাজ বলে মনে করে ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠির আমেরিকার প্রতি মনোভাবের কারণে।
টুইন টাওয়ারে আসলেই কে হামলা করেছে তার পর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণ কেউই হাজির করতে পারে নি, ওই হামলাকারি বিমানের পাইলট কি ইহুদি ছিল? না খ্রিষ্টান? না মুসলিম তাও জানি না?
যা কিছু কল্পনা করা হয় তার সবই তো দেখি মনগড়া এর সত্যতাই বা কতটুকু?
যাই হোক টুইন টাওয়ার হামলা নিয়ে আমারও দুইটা মনগড়া বক্তব্য আছে, তা সত্য হলে হতেও পারে আবার মিথ্যা হতেও পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.