নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাড্ডা ঢাকা

আমার ব্লগ বাড়িতে আপনাকে স্বাগতম

বাড্ডা ঢাকা

বেশি কথা কইয়েননা আমি রাজনীতি করি না আপনার সমস্যা কি । রাজাকারের বিচার একদিন না একদিন ঠিকই শেষ হবে ।

বাড্ডা ঢাকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনার মোটা স্বাস্থ্য কমাবেন কিভাবে এবং আর স্বাস্থ্য সম্পর্কে কিছু সচেতন

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮

বাড়তি ওজনের কারণে হতে পারে নানারকম রোগ-বালাই। ওজন বাড়া বা শরীর মুটিয়ে যাওয়ার ফলে হতে পারে কোমর ব্যথা, হাঁটুতে ব্যথাসহ বিভিন্ন রোগ। কমে যেতে পারে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।



সুস্বাস্থ্য ও মুটিয়ে যাওয়া এক নয়। মোটা হলেই যে তাকে স্বাস্থ্যবান বলা যায় তা নয়, বরং শরীরের দৈর্ঘ্য ও বয়স অনুযায়ী সঠিক ওজন ধরে রাখাকেই বলা যায় সুস্বাস্থের অধিকারী।



শরীরের সঠিক ওজন ধরে রাখার জন্য যেসব খাদ্যের প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখা দরকার সেগুলো নিয়েই আজকের আয়োজন। এসব খাবার শুধু ওজন কমায় না, শরীরের নানান সমস্যারও সমাধান করে। তবে চলুন জেনে নেই



লেটুসপাতা

এক পাউন্ড লেটুস পাতায় রয়েছে ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ কিলোক্যালরি। এছাড়াও লেটুসপাতা ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালশিয়াম, আয়রন, ভিটামিন এ, বি-৬, সি ও ফলিক এসিডের ভালো উৎস। এগুলো রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।



মূলা

ওজন কমাতে কাচা মূলার সালাদ খেতে পারেন। এতে রযেছে প্রচুর পরিমাণে ফলিক এসিড, পটাশিয়াম ও এন্টি-অক্সিডেন্ট। মূলায় রয়েছে আরও গন্ধক উপাদান যা হজমে ব্যাপক সহায়তা করে। মূলার কাণ্ড ও পাতাও খুব উপকারী। মূলাশাকে রয়েছে ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন সি।



পালং শাক

পালং শাক বিভিন্নভাবে খেতে পারেন। সালাদ, জুস ও তরকারিতে। এতে রয়েছে ক্যালশিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন এ, বি-৬, সি ও কে।



আঙুর ফল

আঙুর ওজন কমাতে খুব ভালো কাজ করে। এতে রয়েছে উচ্চমানের ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ফলিক এসিড ও ফাইবার। এটি হৃদপিণ্ডের জন্য খুব ভালো।



ফুলকপি

আধাসেদ্ধ ফুলকপি বা ফুলকপির স্যুপ ফলিয়েট, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন সি এর ভালো উৎস।



বাঁধাকপি

বাঁধাকপি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ওজন কমাতে সালাদ বা ক্যাসলো বিভিন্ন উপায়ে বাঁধাকপি খেতে পারেন।



মটরশুটি

মজার এই খাবারটি শরীরে প্রোটিন ও ফাইবারের চাহিদা পূরণ করে একই সঙ্গে ওজনও কমায়। মটরশুটি ধীরগতিতে হজম হয় বলে ক্ষুধা কম লাগে।



বাদাম

চিনাবাদাম, পিক্যান, আম- ও আখরোট ওজন কমাতে সাহায্য করে



আপেল

আপেল বা আপেলের জুস নিয়মিত খেলে ওজন খুব দ্রুত কমে। এতে রয়েছে প্রচুর ফাইবার। একটি আপেলে রয়েছে একগ্লাস দুধের সমান প্রোটিন।



ইয়োগার্ট

সালাদে ইয়োগার্ট বা দই খেতে পারেন। এটি ওজন কমানোর সঙ্গে সঙ্গে ত্বকে এনে দেবে কোমলতা।



ডার্ক চকলেট

চকলেটপ্রেমীদের জন্য সুখবর। ডায়েটিংয়ের কড়া লিস্টে তুলে নিতে পারেন ডার্ক চকলেট। খেতে দারুণ ডার্ক চকলেটে রয়েছে এন্টি-অক্সিডেন্ট যা রোগ প্রতিরোধ করে। সকাল আর দুপুরের মাঝামাঝি সময়ে ডার্ক চকলেট খেতে পারেন। এতে শরীর পাবে তার সারাদিনের শক্তি।



___________________________________________________





এবার আসুন ধুমপান সম্পর্কে কিছু ধারনা নিই

___________________________________________________



চীনা টেলিভিশন চ্যানেল সিসিটিভি বুধবার একটি ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে তা দেখে যে কেউ ধূমপানের মতো বদভ্যাস ছেড়ে দিতে চাইবেন।



ছবিতে দেখানো হয়েছে ধূমপানের ফলে ফুসফুসের যে পরিনতি দাঁড়ায় তাই। দীর্ঘ সময় ধরে যারা ধূমপান করছেন তারাই এমন বিপদগ্রস্ত। ছোট ছোট ভিডিও ক্লিপে দেখানো হয়েছে গোটা ফুসফুস জুড়েই পড়েছে কালো কালো স্পট।



আর ফুটেজের ক্যাপশানে লেখা হয়েছে ফুসফুসের ৮০ ভাগ ক্যান্সারের কারণ ধূমপান।



ছবিতে য‍ার ফুসফুসটি দেখানো হয় তিনি ১৫ বছরের ধূমপায়ী। আর ত্রিশ বছরের ধূমপায়ীদের ফুসফুসে দেখা যায় ক্যান্সারের উপাদান।



গোটা বিশ্বে ক্যান্সারে যত মানুষ আক্রান্ত ও মৃত্যুবরণ করে তার মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশই ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত, ধূমপানই যার অন্যতম কারণ।ধূমপানের ক্ষতিকর দিকগুলো:



ধূমপান একটি মারাত্মক ব্যাধি, অত্যন্ত ক্ষতিকর ও বিপদজনক রোগ। কিন্তু তিক্ত হলে ও সত্য বর্তমান দুনিয়ার অধিকাংশ মানুষ এ ধরণের একটি মারাত্মক ব্যধিতে আক্রান্ত। এর ভয়ানক পরিণতি সম্পর্কে জানেনা, এমন লোক খুব কমই আছে। ধূমপানের ক্ষতি এবং পরিণতি সম্পর্কে জানার পর, তা হালাল বলার কোন অবকাশ আছে বলে আমি মনে করিনা। ধূমপানকারী দেশে সমাজে সর্বমহলে একজন ঘৃনিত ব্যক্তি হিসেবেই চিন্হিত হয়। যে ধূমপানের মত বদঅভ্যাসে আক্রান্ত, তাদের যে সব সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তা এখানে আলোচনা করা দরকার। নিম্নে এর কয়েকটি পরিণতি সম্পর্কে আলোচনা করা হল।

ধুমপানের ফলে কয়েকটি ক্ষতিকর দিক তুলে ধরা হলোঃ



১. ধূমপান আল্লাহর নাফরমানি এবং তার হুকুমের অবাধ্য হওয়া। আল্লাহ নিশ্চয় তাকে শাস্তি প্রদান করবেন।

২. আল্লাহ তাআলা ধুমপান এবং এর সাথে সম্পৃক্ত সকলকে ঘৃনা করেন।

৩. ধুমপানকারী ফেরেশতাদের কষ্ট দেয়।

৪. যে সব ঈমানদার ব্যক্তিবর্গ ধুমপান করে না, একজন ধুমপায়ী তাদের কষ্টের কারন হয়।

৫. ধুমপান নির্মল পরিবেশকে দুষিত করে।

৬. ধুমপান অযথা খরচ, এতে কোন দুনিয়া ও আখেরাতের বিন্দু পরিমাণও উপকার হয় না।

৭. আর ধুমপান হল অপচয়, আল্লাহ তাআলা অপচয় করার ব্যপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। তিনি বলেন। তোমরা অপচয় কর না, নিশ্চয় অপচয়কারীদের আল্লাহ পছন্দ করেন না।

৮. এটির মাধ্যমে মন্দ এবং খারাপ কাজে সহযোগিতা হয়। আল্লাহ বলেন: তোমরা ভাল ও তাকোয়াপূর্ন কাজে সহযোগিতা কর আর মন্দ ও খারাপ কাজে সহযোগিতা কর না।

৯. ধুমপান দ্বারা ইসলামের দুশমনদের ইসলামের বিপক্ষে সহযোগিতা করা।

১০. ধুমপানকারী গুনাহের কাজকে হালকা করে দেখে। আর এ কথা আমাদের সকলের জানা, গুনাহকে হালকা করে দেখা সাধারন গুনাহ অপেক্ষা বড় পাপ। রাসূল (সাঃ) বলেন: আমার সকল উম্মতকে ক্ষমা করা হবে, তবে যারা গুনাহকে খাট করে দেখে তারা ব্যাতীত।

১১. ধুমপানের সকল সামগ্রী নাপাক ও দুর্গন্ধময় এবং ধুমপানকারীকেও এভাবে নাপাক ও দুর্গন্ধময় করে।

১২. ধুমপান দ্বারা অনর্থক কাজে মানুষের সময় নষ্ট হয়।

১৩. আর যারা ধুমপানের লেনদেন করে, তারা সাধারনত ইসলামের দুশমনদের সাথে সাদৃষ্য রাখে।

১৪. ধুমপান একজন মানুষের সম্ভ্রম হনন করে, সম্মান হানি ঘটায়।

১৫. ধুমপান একজন মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি বিলোপ করে এবং তা তার নির্বোধ বা জ্ঞান-হীন হওয়াকেই বুঝায়। কারন সে নিশ্চিত জানে যে ধুমপান তার জন্য ক্ষতিকর, তার পরও সে পান করে। এতে তার বোকামীই প্রকাশ পায়।

১৬. ধুমপানকারী তার ছেলে সন্তান এবং উত্তরসূরীদের জন্য একজন আদর্শহীন ব্যক্তিকে পরিণত হয়।

১৭. আর ধুমপানকারীর জন্য ইবাদত-বন্দেগী করা কঠিন হয়।

১৮. এ কাজটি ধুমপানকারীকে ইলম এবং যিকরের মজলিশ হতে দূরে রাখে এবং তাকে এ ধরনের মজলিশে উপস্হিত হতে হয়।

১৯. ধুমপান মানুষকে খারাপ মানুষের সাথে উঠা বসায় বাধ্য করে।

২০. ধুমপানের অভ্যাস একজন মানুষকে রোযা রাখা হতে বিরত রাখে। কারন, রোযা রাখলে সে ধুমপান করতে পারে না।

২১. ধুমপানের মাধ্যমে যেসব উপার্জন হয়, তা সম্পূর্ন হারাম। কারন, ধুমপানের ব্যবসা করা এবং এর লেনদেন সম্পূর্ন হারাম।

২২. ধুমপান মানুষের অপমৃত্যু ঘটায়। আন্তর্জাতিক স্বাস্হ সংস্হা তাদের প্রতিবেদন প্রকাশ করেন যে, সমগ্র পৃথীবিতে ধুমপানের কারনে যত বেশি অপমৃত্যুর ঘটন ঘটে অন্য কোন রোগ-ব্যধির কারনে তত বেশি অপমৃত্যু ঘটেনা।

২৩. ধুমপানের কারনে ফুসফুসে ক্যান্সার, শরীরে তাপ, প্রদাহ, জ্বালাপোড়া ইত্যাদি দীর্ঘ মেয়াদী রোগব্যাধী দেখা যায়।

২৪. ধুমপানের কারনে কন্ঠনালীতে ক্যান্সার হয়।

২৫. ধুমপানের কারনে রক্তনালীগুলো দুর্বল হয় এবং অনেক সময় একজন ধুমপায়ীর রক্তের চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

২৬. এটি স্মরনশক্তি কমিয়ে দেয় এবং মনোবল দুর্বল করে দেয়।

২৭. ইন্দ্রিয় ক্ষমতা দুর্বল করে; বিশেষ করে ঘ্রান নেয়া এবং স্বাদ গ্রহনের ক্ষমতা লোপ পায়।

২৮. অতিরিক্ত ধুমপানের কারনে দৃষ্টিশক্তি লোপ পায়।

২৯. মানুষ দুর্বল হয়ে পড়ে এবং বার বার সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়।

৩০. হার্ডের সাথে সম্পৃক্ত ধমনীগুলো ব্লগ হয়ে যায়।

৩১. বক্ষ ব্যাধীতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।

৩২. রক্তের উচ্চ চাপের কারন হয়।

৩৩. যৌনশক্তি বিলুপ্ত হয়।

৩৪. হজমশক্তি কমায় এবং ধারনক্ষমতা লোপ পায়, আর তার শরীর ঢিলে হয়ে যায়।

৩৫. ধুমপায়ী সব সময় দুর্বলতা অনুভব করে এবং আতঙ্কগ্রস্ত থাকে।

৩৬. ধুমপানকারীর ঠোটে মুখে জিহ্বা গলনালি ইত্যাদীতে ক্যান্সার হয়।

৩৭. পাকস্হলী ক্ষত হতে থাকে।

৩৮. ধুমপানের কারনে যকৃত শুকিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

৩৯. ধুমপানের কারনে মুত্রথলিতে ক্যান্সার হয় এবং মুত্রথলি যক্ষায় আক্রান্ত হয়।

৪০. কিডনিতে ক্যান্সার হয়।

৪১. পেশাব বিশাক্ত হয়।

তাহলে বুঝতে পারছেন ধুমপান বিষপান, আর দিয়েন না সুখটান ।

আসুন জেনে নিই চাইলে আমরা কিভাবে ধুম ছাড়তে পারি।

আজকাল সিগারেটের প্যাকেটেও সতর্কতা, ধূমপান মৃত্যুর কারণ। ফুসফুসের ক্যান্সার, হার্টের রক্তনালী সরু হয়ে হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি বৃদ্ধি, মস্তিষ্কে রক্ত চলাচলে বাধা, যৌন ক্ষমতা হ্রাসসহ ধূমপানের নানা ক্ষতিকর দিক রয়েছে।



সব ধুমপায়ীই ছেড়ে দিতে চান; কিন্তু নানা কারণে ধূমপান আর ছাড়া হয় না। ধুমপান ছাড়ার ব্যাপারে সর্বপ্রথম প্রয়োজন ইচ্ছা| যেন তেন ইচ্ছা নয়, প্রচন্ড ইচ্ছা| সাথে দৃঢ় মনোবল|



প্রথমে সিদ্ধান্ত নিন ধূমপান ছাড়বেন কি না| যদি এর উত্তর হ্যাঁ হয়, তবে কেন ছাড়ছেন বের করুন| কোন ধরনের থেরাপি বা বিকল্প মেডিকেশন ছাড়া ধূমপান ছাড়া ঠিক নয়। কারণ সিগারেটের নিকোটিনের ওপর ব্রেইন অনেক ক্ষেত্রে নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। ছেড়ে দিলেই নানা উপসর্গ শুরু হয়।



নিকোটিনের বিকল্প গাম, লজেন্স ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে। নিকোটিনের বিকল্প ওষুধ সেবন করা যেতে পারে। মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে হালকা ম্যাসাজ নিন।



অ্যালকোহল পরিহার করুন। মনোযোগ অন্যদিকে নিতে ঘরের কাজ করতে চেষ্টা করুন। ধূমপান ত্যাগের জন্য বার বার চেষ্টা করুন। একবার ছেড়ে দিলে দ্বিতীয়বার আর ধূমপান করবেন না। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। প্রচুর পরিমাণ সবুজ শাক-সবজি ও রঙিন ফলমূল খান।



ধূমপান বন্ধ করে যে আর্থিক সাশ্রয় আপনার হবে তার একটা অংশ জনকল্যাণ অথবা হালকা বিনোদনে ব্যয় করুন।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

ভূতের কেচ্ছা বলেছেন: ভাল...................

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: ধুমপান ছাড়তে শুধু ইচ্ছাশক্তি যথেষ্ট। আমি ১০ বছর ধুমপান করে ১ দিনে ছেড়ে দিয়েছি। প্রথম ১ সপ্তাহ ঘরের বাহিরে যাই নি। এখন খুবই সুস্থ বোধ করি।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.