নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এই ঘরটির জন্য আমরা কোন স্পেশাল ক্যারেক্টার / ইমোটিকন গ্রহন করছি না।\nশুধুমাত্র সংখ্যা ও যে কোন সাধারন ক্যারেক্টার ব্যবহার করুন।\n

আমি মিন্টু

আমি মিন্টু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ প্রিয় নায়ক রাজ রাজ্জাক এর শুভজম্মদিন ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৬


নায়ক রাজ রাজ্জাক এর জন্ম হয় ১৯৪২সাল ২৩শে জানুয়ারি যিনি নায়করাজ রাজ্জাক নামেই সকলের কাছে সুপরিচিত ।তিনি একজন বিখ্যাত বাংলা চলচ্চিত্র অভিনেতা। ষাটের দশকের মাঝের দিকে তিনি চলচ্চিত্র অভিনেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। ষাটের দশকের বাকি বছরগুলোতে এবং সত্তরের দশকেও তাকে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের প্রধান অভিনেতা হিসেবে বিবেচনা করা হত।
রাজ্জাক পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান ভারতের কলকাতার টালিগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। কলকাতার খানপুর হাইস্কুলে সপ্তম শ্রেণীতে পড়ার সময় স্বরসতী পূজা চলাকালীন সময়ে মঞ্চ নাটকে অভিনয়ের জন্য তার গেম টিচার রবীন্দ্রনাথ চক্রবর্তী তাকে বেছে নেন নায়ক অর্থাৎ কেন্দ্রীয় চরিত্রে। শিশু কিশোরদের নিয়ে লেখা নাটক বিদ্রোহীতে গ্রামীণ কিশোর চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়েই নায়ক রাজের অভিনয়ে সম্পৃক্ততা ঘটে।

তিনি ১৯৬৪ সালে পূর্ব পাকিস্তানে পাড়ি জমান। প্রথমদিকে রাজ্জাক পাকিস্তান টেলিভিশনে ঘরোয়া নামের ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করেন এবং দর্শকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে তিনি আব্দুল জব্বার খানের সাথে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করার সুযোগ পান। সালাউদ্দিন প্রোডাকশন্সের তেরো নাম্বার ফেকু অস্তাগড় লেন চলচ্চিত্রে ছোট একটি চরিত্রে অভিনয় করে সবার কাছে নিজ মেধার পরিচয় দেন তিনি। পরবর্তীতে “কার বউ, “ডাক বাবু, আখেরী স্টেশন-সহ আরও বেশ কয়েকটি ছবিতে ছোট ছোট চরিত্রে অভিনয়ও করে ফেলেন। পরে বেহুলা চলচ্চিত্রে তিনি নায়ক হিসেবে ঢালিউডে উপস্থিত হন সদর্পে। তিনি প্রায় ৩০০টি বাংলা এবং উর্দু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। পরিচালনা করেছেন প্রায় ১৬টি চলচ্চিত্র।১৯৯০ সাল পর্যন্ত বেশ দাপটের সাথেই ঢালিউডে সেরা নায়ক হয়ে অভিনয় করেন রাজ্জাক। এরই মধ্য দিয়েই তিনি অর্জন করেন নায়করাজ রাজ্জাক খেতাব। অর্জন করেন একাধিক সম্মাননা। তাছাড়াও রাজ্জাক জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে কাজ করছেন।রাজ্জাক
প্রতি বছরই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের জীবন্ত কিংবদন্তি হিসেবে গুলশানের নিজ বাসভবন “লক্ষ্মীকুঞ্জে’’ ঘরোয়াভাবে জন্মদিন পালন করে থাকেন।
তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলো হলঃ

১৯৬৬সাল আখেরি স্টেশন পরিচালক সুরুর বারা বাঙ্কভি
১৯৬৬ ১৩ নং ফেকু ওস্তাগার লেন বশীর হোসেন
১৯৬৬ কাগজের নৌকা সুভাষ দত্ত
১৯৬৬ বেহুলা জহির রায়হান
১৯৬৭ আগুন নিয়ে খেলা আমজাদ হোসেন নূরুল হক
১৯৬৭ আনোয়ারা জহির রায়হান
১৯৬৭ দুই ভাই রহিম নেওয়াজ, নূরুল হক
১৯৬৮ নিশি হলো ভোর নূর আলম জিকো
১৯৬৮ আবির্ভাব সুভাষ দত্ত
১৯৬৮ এতটুকু আশা নারায়ণ ঘোষ মিতা
১৯৬৮ সুয়োরাণী দুয়োরাণী জহির রায়হান
১৯৬৯ মনের মতো বউ রহিম নেওয়াজ
১৯৬৯ ময়নামতি কাজী জহির
১৯৬৯ আগন্তুক বাবুল চৌধুরী
১৯৬৯ নীল আকাশের নীচে নারায়ণ ঘোষ মিতা
১৯৭০ যে আগুনে পুড়ি আমির হোসেন
১৯৭০ ক,খ,গ.ঘ.ঙ নারায়ণ ঘোষ মিতা
১৯৭০ আঁকা বাকা বাবুল চৌধুরী
জীবন থেকে নেয়া ফারুক জহির রায়হান
আনোয়ার হোসেন, খান আতা, শওকত আকবর, সুচন্দা, রোজী সামাদ
১৯৭০ পীচ ঢালা পথ এহতেশাম
১৯৭০ যোগ বিয়োগ নূরুল হক বাচ্চু
১৯৭০ দর্পচুর্ণ নজরুল ইসলাম
১৯৭০ মধুমিলন কাজী জহির
১৯৭০ ঢেউয়ের পর ঢেউ মোহসিন
১৯৭০ টাকা আনা পাই বাবুল চৌধুরী
১৯৭০ কাঁচ কাটা হীরা আব্দুল জব্বার খান

১৯৭০ দ্বীপ নেভে নাই নারায়ণ ঘোষ মিতা
১৯৭০ স্বরলিপি নজরুল ইসলাম
১৯৭০ নাচের পুতুল অশোক ঘোষ
১৯৭০ স্মৃতিটুকু থাক আলমগীর কুমকুম
১৯৭২ অশ্রু দিয়ে লেখা কামাল আহমেদ
১৯৭২ এরাও মানুষ নারায়ণ ঘোষ মিতা
১৯৭২ ওরা ১১ জন চাষী নজরুল ইসলাম
১৯৭২ ছন্দ হারিয়ে গেল এস এম শফি
১৯৭২ অবুঝ মন কাজী জহির
১৯৭৩ রংবাজ জহিরুল হক
১৯৭৩ ঝড়ের পাখি সি বি জামান
১৯৭৪ আলোর মিছিল নারায়ণ ঘোষ মিতা
১৯৭৪ ভুল যখন ভাঙল রফিকুল বারী চৌধুরী
১৯৭৪ বেঈমান রুহুল আমিন
১৯৭৪ পরিচয় আজিজুর রহমান
১৯৭৪ অবাক পৃথিবী মোস্তফা মেহমুদ
১৯৭৪ বাদী থেকে বেগম আলী নওশের মহসিন ববিতা
১৯৭৫ সাধু শয়তান মোহাম্মদ সাঈদ
১৯৭৫ আলো তুমি আলেয়া দিলীপ সোম
১৯৭৫ অনেক প্রেম অনেক জ্বালা নাজমুল হুদা মিন্টু
১৯৭৫ মায়ার বাঁধন মুস্তাফিজ
১৯৭৬ গুণ্ডা আলমগীর কুমকুম
১৯৭৬ আগুন মহসিন
১৯৭৭ অমর প্রেম আজিজুর রহমান
১৯৭৭ অনন্ত প্রেম রাজ্জাক
১৯৭৮ সোহাগ সাইফুল আজম কাশেম
১৯৭৮ অগ্নিশিখা আজিজুর রহমান
১৯৭৮ অশিক্ষিত আজিজুর রহমান
১৯৮০ জোকার আজহারুল ইসলাম খান
১৯৮০ ছুটির ঘন্টা আজিজুর রহমান
১৯৮০ আনারকলি দিলীপ বিশ্বাস
১৯৮২ দুই পয়সার আলতা কাজল আমজাদ হোসেন শাবানা, নূতন
১৯৮২ রাজা সাহেব খসরু নোমান
১৯৮৩ লালু ভুলু কামাল আহমেদ
১৯৮৪ চন্দ্রনাথ চন্দ্রনাথ চাষী নজরুল ইসলাম দোয়েল
১৯৮৭ রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্ত বুলবুল আহমেদ
১৯৮৮ জামানা জাকারিয়া হাবিব
১৯৮৯ রাম রহিম জন সত্য সাহা
১৯৯২ অন্ধ বিশ্বাস মতিন রহমান
১৯৯৪ সতীনের সংসার জহিরুল হক
১৯৯৭ জজসাহেব সামসুদ্দীন টগর
১৯৯৭ বাবা কেন চাকর রাজ্জাক
১৯৯৮ পৃথিবী তোমার আমার বাদল খন্দকার
২০০০ বাবা কেন আসামী মমতাজুর রহমান আকবর ২০০০
২০০১ কঠিন বাস্তব মনতাজুর রহমান আকবর
২০০১ মরণ নিয়ে খেলা রাজ্জাক
২০০২ সমাজকে বদলে দাও কাজী হায়াৎ
২০০২ কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি মৌসুমী
২০০৪ বাপ বেটার লড়াই এফ আই মানিক
২০০৬ পিতার আসন এফ আই মানিক
২০০৮ এক টাকার বউ পি এ কাজল
২০০৮ পিতামাতার আমানত এফ আই মানিক
২০০৮ আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা এস এ হক অলিক
২০০৮ জমিদারবাড়ির মেয়ে আজিজুর রহমান
২০০৯ মিয়াবাড়ির চাকর শাহাদাত হোসেন লিটন
২০০৯ ভালোবাসার শেষ নেই রেজা লতিফ
২০১০ বাপ বড় না শ্বশুর বড় শাহাদাত হোসেন লিটন
২০১১ হৃদয় ভাঙ্গা ঢেউ গাজী মাজহারম্নল আনোয়ার



নীল আকাশের নীচে চলচ্চিত্র নিয়ে কিছু কথাঃ
নীল আকাশের নিচে ১৯৬৯ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ পূর্বকালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। কাহিনীকার ইসমাইল মোহাম্মদ একটি কাহিনী তৈরি করেন এবং ছবিটি পরিচালনা করেছেন পরিচালক নারায়ণ ঘোষ মিতা। তৎকালীন বাঙালি পরিবারের গল্পই ছবিটির প্রধান উপজীব্য বিষয় ছিল। ছবিতে প্রধান দুইটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন নায়করাজ রাজ্জাক এবং কবরী। তাছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ কিছু চরিত্রে অভিনয় করেছেন আনোয়ার হোসেন, রোজী সামাদ, হাসমত, সিনা, এনাম আহমেদ, রব্বানী, কোরেশী-সহ আরও অনেকে।

আবির্ভাব চলচ্চিত্র নিয়ে কিছু কথাঃ
আবির্ভাব ১৯৬৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতাপূর্ব একটি পাকিস্তানী বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র। জহুরুল হক এবং প্রশান্ত নিয়োগির লেখা কাহিনী নিয়ে ছবিটি পরিচালনা করেছেন সুভাষ দত্ত এবং তিনি এই ছবিতে একটি চরিত্রে অভিনয়ও করেছেন। ছবির প্রধান প্রধান চরিত্র গুলোতে অভিনয় করেছেন রাজ্জাক, কবরী সারোয়ার, আজীম, শর্মিলী আহমেদ, আনোয়ার হোসেন, সুভাষ দত্ত ও নারায়ন চক্রবর্তী। এছাড়াও বিভিন্ন চরিত্র অভিনয় করেছেন মাষ্টার ছোটু, মাসুম, অরুন কুমার, আফজাল, মেহেদী, আহাদ আলী, ফরিদ আহমেদ, তাঁরু, মজিদ সহ আরও অনেকে।

জীবন থেকে নেয়া চলচ্চিত্র নিয়ে কিছু কথাঃ
জীবন থেকে নেয়া একটি বাংলা চলচ্চিত্র। জহির রায়হান এর নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি ১৯৭০ সালের এপ্রিলে মুক্তি পায়। সামাজিক এই চলচ্চিত্রে তৎকালীন বাঙালি স্বাধীনতা আন্দোলনকে রূপকের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছিল।চলচ্চিত্রটিত অভিনয় করেছিলেন রাজ্জাক, সুচন্দা, রোজী সামাদ , খান আতাউর রহমান, রওশন জামিল, আনোয়ার হোসেন, প্রমুখ।.
এই ছবিতে আমার সোনার বাংলা গানটি চিত্রায়িত হয়েছিল যা পরবর্তীকালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করে। এটি ছিল জহির রায়হান নির্মিত শেষ কাহিনী চিত্র।


ওরা ১১ জন চলচ্চিত্র নিয়ে কিছু কথা ।
ওরা ১১ জন চলচ্চিত্রটি ১৯৭২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র ।এটিও ১৯৭১ এ মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত স্বাধীনতায়োত্তর প্রথম চলচ্চিত্র। ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বাধীনতার ডাক দেন । এই ছবির গল্পে সেই ঐতিহাসিক ভাষনের কিছু অংশ দেখানো হয়েছে। ছবিটি পরিচালনা করেছেন বিখ্যাত পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম। এই ছবিতে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা অভিনয় করেছিল, তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন খসরু, মুরাদ, হেলাল এবং নান্টু। তাছাড়াও ছবির প্রধান চরিত্র গুলোতে অভিনয় করেছেন রাজ্জাক, শাবানা, নূতন, হাসান ইমাম, আলতাফ, মুরাদ, নান্টু ,বেবী, আবু, খলিলউল্লাহ খান সহ আরও অনেকে।

আলোর মিছিল চলচ্চিত্র নিয়ে কিছু কথাঃ
আলোর মিছিল চলচ্চিত্রটি ১৯৭৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশী মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র। বাংলাদেশের বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক নারায়ণ ঘোষ মিতা ছবিটি পরিচালনা করেছেন। ছবিটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফারুক, ববিতা, রাজ্জাক, সুজাতা। অভিনেতা ফারুক এর এটি প্রথম ছবি এবং এই ছবিতে অভিনয় করেই ববিতা প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন।


এ ছাড়াও আরো উলেখ্য ছবি হল "বড় ভালো লোক ছিল" নায়ক রাজরাজ্জাক এর অন্যতম একটি চলচ্চিত্র ।
বড় ভালো লোক ছিল চলচ্চিত্রটি ১৯৮২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশী একটি চলচ্চিত্র। বাংলাদেশের বিখ্যাত সাংবাদিক এবং চলচ্চিত্র পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ছবিটি পরিচালনা করেছেন । ছবিটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন রাজ্জাক, প্রবীর মিত্র, অঞ্জু ঘোষ, সাইফুদ্দিন আহম্মেদ ।ছবিটি পরিচালনা করে শ্রেষ্ঠত্বের সীকৃতি সরুপ পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পরিচালক ১৯৮২ পুরস্কার লাভ করেন।

ছুটির ঘন্টা চলচ্চিত্রটি ১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী শিশুতোষ চলচ্চিত্র। ছবিটি পরিচালনা করেছেন আজিজুর রহমান। ঈদের ছুটি ঘোষণার দিন স্কুলের বাথরুমে সকলের অজান্তে তালা বন্ধ হয়ে আটকে পড়ে একটি ১২ বছর বয়সের ছাত্র। আর তালা বন্ধ বাথরুমে দীর্ঘ ১১ দিনের ছুটি শেষ হওয়ার প্রতিক্ষার মধ্যে দিয়ে হৃদয় বিদারক নানা ঘটনা এবং মুক্তির কল্পনায় ১০ দিন অমানবিক কষ্ট সহ্য করার পর কিভাবে একটি নিষ্পাপ কচি মুখ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে এমনই একটি করূন দৃশ্য তুলে ধরা হয়েছে এই ছবিতে।

তথ্যসংগ্রহঃ বাংলাদেশের অনেক ওয়েব সাইট থেকে ।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৬

সুমন কর বলেছেন: গুড পোস্ট।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৯

আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ দাদু ।
মাঝে মাঝে আমি এমনেই আপনার সাথে একটু মজা করে কমেন্ট করি তাই আবার রাগ কইরেন না ।

২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৬

সুমন কর বলেছেন: হুম !! ওকে....ওকে ।

তবে সেটা যাতে সীমার মধ্যেই থাকে। !:#P

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৫

আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ দাদু ।
ধূর দাদু যে কি কন না রসিকতার আবার কুন সীমানা আছে নি । B-) ;)
সবসময় ভালো থেকেন সৃস্টিকর্তার কাছে এই প্রাথনা ।
ওহ ভালো কথা দাদু আপনার ফেসবুকে রিকুয়েস্ত পাঠিয়ে দিমুনি এক্সেপ কইরেন কিন্তু ।

৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫২

প্রামানিক বলেছেন: নায়ক রাজ রাজ্জাকের জন্মদিনে শুভ্চেছা।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১২

আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই । আমি কিন্ত প্রতিদিন বায়তুলমোকারম মসজিদের নিচে মারকেটে যাই । আপনার ফোন নাম্বার দিয়েন আপনার সাথে দেখা কইরা চা খেয়ে আসমুনি । :)

৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৫

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২০

আমি মিন্টু বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবীর ভাই । ভালো থেকেন । :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.