নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আনোয়ার ভাইয়ের কথার কথা

আনোয়ার ভাই

কিছু একটা করি

আনোয়ার ভাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

টাইটানিক দুর্ঘটনায় নিহতদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার ছবি

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৮





১৯১২ সালে ১৫ এপ্রিল বরফখণ্ডের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে যায় বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত জাহাজ টাইটানিক। ওই ঘটনায় ১৫২২ জন বা তার চেয়ে বেশি যাত্রী মারা যায়। তবে নিহতদের কীভাবে সমাহিত করা হয় এবং কীভাবে তাদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হয় এ নিয়ে এতোদিন পর্যন্ত অস্পষ্টতা ছিল।



আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে যাওয়া বৃহৎ জাহাজ টাইটানিক দুর্ঘটনায় নিহতদের সলিল সমাধি দেওয়ার আগে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার ছবি প্রথমবারের মতো প্রকাশিত হয়েছে।







১৯ অক্টোবর যুক্তরাজ্যের উইল্টশায়ারের ডেভিজেসে এই ছবিটি নিলামে তুলবে প্রখ্যাত নিলামদার প্রতিষ্ঠান হেনরি অলড্রিজ এন্ড সন।

রোববার যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম মিররে প্রকাশিত ওই সাদাকালো ছবিতে দেখা যায়, ব্যাগভর্তি মৃতদেহগুলো উদ্ধারকারী জাহাজ ম্যাকে বেনেটের ওপর একটি উঁচুস্থানে রাখা হয়েছে। লোকজন অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য জড়ো হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে।



এই টাইটানিক নিয়ে হলিউডে কয়েকটি ছবি নির্মাণ করা হয়েছে। তবে ১৯৯৭ সালে নির্মিত জ্যামস ক্যামেরুনের টাইটানিক জনপ্রিয় ও ব্যবসা সফলে রেকর্ড গড়েছে।











মিরর জানায়, দুর্ঘটনার ক’দিন পরই ছবিটি ক্যামেরাবন্দি হয়েছিল।





১৯১২ সালে ১৫ এপ্রিল বরফখণ্ডের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে যায় বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত জাহাজ টাইটানিক। ওই ঘটনায় ১৫২২ জন বা তার চেয়ে বেশি যাত্রী মারা যায়। তবে নিহতদের কীভাবে সমাহিত করা হয় এবং কীভাবে তাদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হয় এ নিয়ে এতোদিন পর্যন্ত অস্পষ্টতা ছিল।



আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে যাওয়া বৃহৎ জাহাজ টাইটানিক দুর্ঘটনায় নিহতদের সলিল সমাধি দেওয়ার আগে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার ছবি প্রথমবারের মতো প্রকাশিত হয়েছে।



১৯ অক্টোবর যুক্তরাজ্যের উইল্টশায়ারের ডেভিজেসে এই ছবিটি নিলামে তুলবে প্রখ্যাত নিলামদার প্রতিষ্ঠান হেনরি অলড্রিজ এন্ড সন।



এই টাইটানিক নিয়ে হলিউডে কয়েকটি ছবি নির্মাণ করা হয়েছে। তবে ১৯৯৭ সালে নির্মিত জ্যামস ক্যামেরুনের টাইটানিক জনপ্রিয় ও ব্যবসা সফলে রেকর্ড গড়েছে।







রোববার যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম মিররে প্রকাশিত ওই সাদাকালো ছবিতে দেখা যায়, ব্যাগভর্তি মৃতদেহগুলো উদ্ধারকারী জাহাজ ম্যাকে বেনেটের ওপর একটি উঁচুস্থানে রাখা হয়েছে। লোকজন অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য জড়ো হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে।



মিরর জানায়, দুর্ঘটনার ক’দিন পরই ছবিটি ক্যামেরাবন্দি হয়েছিল।





মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

নিজাম বলেছেন: টাইটানিকে চেয়ে বহুগুনে ছোট ছোট জাহাজ গভীর সমূদ্রে চলেছে, চলছে এবং চলবে। টাইটানিকের নির্মাতাগণ ঘোষণা করেছিল, পৃথিবীর চার ভাগের তিন ভাগ জল এবং এক ভাগ স্থল। যদি এক ভাগ স্থল অর্থাৎ সমগ্র পৃথিবীও পানিতে তালিয়ে যায় তবুও টাইটানিক ডুববে না। আল্রাহ অহংকার পছন্দ করেন না। অহংকার পতনের মূল।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯

আনোয়ার ভাই বলেছেন: অহংকার পতনের মূল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.