নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

((((এক দিন আমি চলে গেলে- ছেড়ে এ গ্রহ,যদি আর কোন দিন কোন খানে নাহয় জনম, কেমনে ভাবিব আমি এইখানে শতেক বছর, একশত কোটিবার নিয়েছিনু দম!! ছিলো ঝিনুকের মত গোল নদীটার তিরে মোর ঘর।)))) **ধর্ম বিশ্বাস মানুষকে সুখ দেয়, কারণ ধর্ম মানুষকে আশাবাদী করে, মানুষ বুঝতে পারে

প্রথম বাংলা

দুপেয়ের পরিচয়ে এসেছি মাটির ধামে, মানুষের রূপ পেতে হৃদয়ে কামনা করি রোজ। পরিচয় নেই কিছু আর, এর ভালো যদি খুজে পাই! এই আশাটাই মন সম্বোঝ।

প্রথম বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা কতইনা পরিকল্পনাহীন। পড়বো এক বিষয় আর চাকর হব অন্য বিষয়ে।

১৪ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭

আমাদের দেশের বেশিরভাগ ছাত্রের অভিভাবকরা এমনটা ভাবে যে, আমার সন্তান একটা ভালো চাকরি করবে। গরিব দেশতো তাই। স্বপ্ন বাস্তবায়ন এবং সৃষ্টিশীলতার কোন লক্ষণ তাদের মাঝে নাই। এর একটা প্রভাব আমাদের ছাত্র/ছাত্রীদের উপর পড়ছে।
যে কারনে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় ভাবে, সব বিশ্ববিদ্যালয়ে সব বিষয়ের উপর পরীক্ষা দেব যেটাতেই হয়। তবুও আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে হবে। না হলে ভালো চাকরি হবে। আর ভালো একটা লাইফও হবেনা।
বুয়েটে মারে প্রথম, না হইলে মেডিকেল , তাও না হইলে ভার্সিটিতে অনার্স।
এই সুযোগ সন্ধ্যানি সভাবের বাস্তব প্রতিফলন দেখাগেলো এবার বিসিএস এ । প্রশাসনে আর ফরেনে যারা প্রথম হইছে সেই দুইজনের ছবি পত্রিকায় ছাপা হইছে ঘটা করে। বলা হচ্ছে বাজিমাত।
আসলেই বাজিমাত।
পাবলিকের কাড়ি কাড়ি টাকা খরচ করে জীবনের প্রথম ধাপেই এমন সুযোগবাজির খেলায় যে সফল হতে, এমন করে যে ডিগবাজি খেতে পারে তার এই সফলতাকেতো বাজিমাত বলাই লাগে।
আমি বলছিনা যে সে প্রশাসনের জন্য উপযুক্ত নয়। আমার ধারনা সে অবশ্যই প্রশাসনের উপযুক্ত। তবে সমস্যা বাঁধে সেখানে যখন সে একসময় বিদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে বা কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি পেয়ে চলে যাবে তখন এই পদের আবার শূন্যতা সৃষ্টি হবে। তখন ...?
প্রশাসনে চাকড়ি করা নিশ্চয় তার স্বপ্ন ছিলোনা। মাঝ পথে স্বপ্ন বদল হলো। এটি কি কারনে? এর কারণ সুযোগ পাইলাম, নিয়ে নিলাম।
আবার ধরি প্রশাসনে চাকরি করা তার ইচ্ছা ছিলো। তাহলে বলবো বুয়েটে ভর্তি হয়ে একটি সিট দখল করে অন্য একজনের পড়ার সুযোগ নষ্ট করার কোন মানে হয়নি এবং পাবলিকের ১০-১২ লাখ টাকা খরচ করারও কোন মানে ছিলোনা।
অন্য একজন পড়লো মাইক্রোবায়োলজিতে, আর ক্যাডার হবে ফরেনের। পড়া লেখার বিষয়ের সাথে চাকরির একটা সমন্বয় থাকা দরকার নয়কি। না হলে দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ইঞ্জিনিয়ারিং করে ফেলাহোক। আর কোন বিষয় পড়ানো হবেনা। খালি ইনিঞ্জিনিয়ারিং। চাপরাশি থেকে কবি বাউল থেকে রাষ্ট্রনায়ক সবাই ইন্জিনিয়ার।
স্পেশালাইজেশনের কোন দরকার নাই।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: কেইবা করবে,
সবতো দান্ধাবাজ।

২| ১৪ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

ডা. সুরাইয়া বীথি বলেছেন: ভাই কথা সত্য।ফিজিক্সে পড়ে শেষে চাকুরি করতে আসে ব্যাংক এ! এমন কথা বাবার মুখেই শুনেছি।পড়াশুনার সাথে কর্মজীবন মিল নেই এমন অনেক ঘটনা অাছে।অার এজন্যেই হয়ত অামরা বেস্ট ফলাফল টা পাই না!

৩| ১৪ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

সিগন্যাস বলেছেন: খালি ইনিঞ্জিনিয়ারিং। চাপরাশি থেকে কবি বাউল থেকে রাষ্ট্রনায়ক সবাই ইন্জিনিয়ার।

হে হে হে।ঠিক বলেছেন।

৪| ১৪ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৫২

কাইকর বলেছেন: ঠিক বলেছেন

৫| ১৪ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩

মোঃ জিদান খান (অয়ন) বলেছেন: স হ ম ত।
ব্লগটি ঘুরে আসার নিমন্ত্রণ রইলো।

৬| ১৪ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একটা বাজে দৃষ্টান্ত হল দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার। অতিরিক্ত অনার্স আর বিশ্ববিদ্যালয় প্রীতির কারণে শিক্ষিত বেকারের বোঝা বাড়ছে...

৭| ১৪ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:২১

রাজীব বলেছেন: মানুষ না জেনেই শুধু লিখে আর লিখে। আমারতো মনে হয় প্রশাসনে আরো বেশী বেশী ইন্জনিয়ার প্রয়োজন। রেল মন্ত্রণালয়ের সচিব কে জানেন? বিদ্যুত মন্ত্রণালয়ের সচিব কে জানেন? সড়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কে জানেন? টেলিকম মন্ত্রণালয়ের সচিব কে জানেন?
সব প্রশাসন ক্যাডার। এসব সচিবগন বাংলা-ইংরেজী বা ইতিহাসে স্নতক না হয়ে যদি ইন্জিনিয়ার হয় তাহলে কি খারাপ না ভালো??

২০ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫০

প্রথম বাংলা বলেছেন: আপনি মনেহয় আমার কথা বুঝতে পারেননি, আমার কথাটা এখানেই। প্রশাসনে উপযুক্ত একজন ব্যক্তি কেনো রেল মন্ত্রনালয়ে আসবে? আবার বুয়েট থেকে পাস করে সে প্রশাসনে কেনো যাবে, সে কোন প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ে যেতে পারতো। কিন্তু সমস্যা অন্যখানে, ইন্জিনিয়ারিং কোন বিসিএস নাই, শিক্ষা ছাড়া। শিক্ষা এবং চিকিৎসার মত প্রকৌশল বিষয়ক একটা বিসিএস থাকা দরকার ছিলো।

৮| ১৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: রাজীব বলেছেন: মানুষ না জেনেই শুধু লিখে আর লিখে। আমারতো মনে হয় প্রশাসনে আরো বেশী বেশী ইন্জনিয়ার প্রয়োজন। রেল মন্ত্রণালয়ের সচিব কে জানেন? বিদ্যুত মন্ত্রণালয়ের সচিব কে জানেন? সড়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কে জানেন? টেলিকম মন্ত্রণালয়ের সচিব কে জানেন?
সব প্রশাসন ক্যাডার। এসব সচিবগন বাংলা-ইংরেজী বা ইতিহাসে স্নতক না হয়ে যদি ইন্জিনিয়ার হয় তাহলে কি খারাপ না ভালো??

৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এদেশটা হলো স্বপ্ন হত্যার দেশ। যখন কোনো ডাক্তারকে ওসি ডিসি বানানো হয় তখন মনে হয় এ দেশে শিক্ষা হচ্ছে পোশাকী পন্য। একটা জানার যে মূল্য শিক্ষাটাও তেমনি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.