নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

((((এক দিন আমি চলে গেলে- ছেড়ে এ গ্রহ,যদি আর কোন দিন কোন খানে নাহয় জনম, কেমনে ভাবিব আমি এইখানে শতেক বছর, একশত কোটিবার নিয়েছিনু দম!! ছিলো ঝিনুকের মত গোল নদীটার তিরে মোর ঘর।)))) **ধর্ম বিশ্বাস মানুষকে সুখ দেয়, কারণ ধর্ম মানুষকে আশাবাদী করে, মানুষ বুঝতে পারে

প্রথম বাংলা

দুপেয়ের পরিচয়ে এসেছি মাটির ধামে, মানুষের রূপ পেতে হৃদয়ে কামনা করি রোজ। পরিচয় নেই কিছু আর, এর ভালো যদি খুজে পাই! এই আশাটাই মন সম্বোঝ।

প্রথম বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাবমূর্তিতে টান পড়ছে, তাই সরাকার আন্দোলনকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার পায়তারা করছে। সাবধান থাকা বাঞ্চনীয়

০৩ রা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৮

সকাল থেকে আন্দোলনের খবর পড়ছি, আর ইন্টারনেট ঘাটছি। দেখছি কি দারুন সব শ্লোগান লেখা প্লেকার্ড। মাঝে মাঝে কিছু অপ্রচলিত (আমাদের সমাজের জন্য) বাক্য এবং শব্দ সম্বলিত প্লেকার্ড ও দেখা যোচ্চে। যেমন একটা প্লেকার্ডে লিখা নেতা .... টাইম নাই।
আর একটাতে লেখা পুলিশ আমার .... এর .... ও না।
দুইটা প্লেকার্ডই দুইটা মেয়ের হাতে। আরও কিছু প্লেকার্ড দেখলা খারাপ লেখার, প্রায় সব গুলোই মেয়েদের হাতে। বিষয়টা আমার কাছে সন্দেহজনক মনে হচেছ। এসব ওভার ফটোগ্রাফি এবং ফটোশেপ মেকানিজম বলে আমার ধারনা। অবশ্য ধারনা সব সময় সত্যি হয়না।
তবে আমার মনে হয় অল্প কিছু হয়তো হয়েছে, আর তার সুযোগ নিয়েছে কিছু সংখ্যক সুযোগ সন্ধানীরা।
তারা ব্যপক ভাবে নিজের তৈরি করা প্লেকার্ড স্টিকার এই গুলো ছবির পোচের মত করে হাতে ধরে পোচ দিয়ে তা ফটোশপে এডিট করে লাগিয়ে দিয়েছে মেয়েদের হাতে। তা না হলে এই সকল প্লেকার্ড একটাও ছেলেদের হাতে নাই। আবার একটা এই বয়সের মেয়ে কখনোই এই সব প্লেকার্ড হাতে নিয়ে দাড়াবে সেটার সাথে ১০০ ভাগ সহত না। আমার তা মনে হয়না। তবে জানিনা আমি হলে হতেও পারে।

আবার শব্দগুলোকে যতটা বাজে ভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে সেগুলো আসলে ততটা বাজেনা। আসলে আমরা এই সকল শব্দের সাথে অভ্যস্তনা। বিষেশ করে শহরের মানুষ। গ্রামে আমরা হরহামেসাই এই সব শব্দ উচ্চারন করে থাকি।

এবং কেতাদস্তোর ভাষাতেও রয়েছে। যেমন ধরেন আমরা একটা ছেলেকে বালক বললাম, তার মানে কি। তার এখন বাল হয়েছে তাই তাকে আমরা বালক বলছি। মেয়েদের বালিকা বলছি। অহরহই কিন্তু বলছি !!! আমাদের চিন্তা কিংবা মুখ কোনটাতেই আটকাচেছনা।

আমাদের মুরুব্বিরা বলছে সে এখন সাবালক , সে এখন সাবালিকা। তার মানে কি? ছেলেটার বা মেয়েটার এখন বাল হয়েছে।

যাক অন্য প্রসঙ্গে আসি।
এই চাত্র আন্দোলনের কোন পরিকল্পনাকারী বা পরিষদ নাই। এটি স্বতস্ফুর্ত। জীবনের প্রয়োজনে সময়ের প্রয়োজনে আরম্ব হয়েছে। আমাদের মেরুদন্ডের অস্তিত্বের প্রয়োজনে আরম্ব হয়েছে।
স্বতস্ফোর্ত ভাবে আন্দোলনে নামা যায়, উঠে আসার জন্য একটা আহবান লাগে। তার আগে লাগে সরকারের পক্ষ থেকে একটা আশ্বাস।
যেটা হবে স্পষ্ট, কোটা আন্দোলনের মত ধুকাবাজি না।

সরকার আশ্বাস দিছি, সাথে আবার হুমকিও দিচ্ছে। এটা কেমন কথা। এমন যদি হয় তাহলে তো আন্দোলন কারি ছাত্রনা দুটানায় ভুগবে।
তবে যাই হোক সারা জীবনতো থাকা যাবেনা। সেখান থেকে সেই পরিস্থিতি থেকে উঠে আসা দরকার। আমার মনে হয় ছাত্রদের উঠিয়ে আনার দায়ীত্ব শিক্ষকরা পালন করতে পারে।

যে ব্যপার গুলো পচন্দ হয়নি তা হলো শাজাহান খানের বাহিনি গাড়ি বন্ধ করে দিসে। যেটা এক ধরনের চুরে মার বড় গলার মত।
এরা বাসের যাত্রী মেরে ব্রিজ থেকে নদীতের ফেলে দেয় আবার ছাত্র মেরে ফেলে গাড়ির তলে ফেলে আবার গাড়ি চালাবোনাও বলে। কত বড় সাহস। এই সাহস তাদের হয় কারন রস্তার মন্ত্রী রাস্তার উপর কোন ক্ষমতা দেখাতে পারেনা। সে দলের সাধারণ সম্পাদক আবার সরক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী। তেনার নাম উবায়দুল কাদের।

সরক পরিবহনের অব্যবস্থাপনার দায়ভার কাদেরের উপর যাবার কথা, দূভাগ্য ক্রমে আল্লাপারেক প্রিয় বন্দা হাসির পাত্র, গোপাল ভার মোঃ শাজাহান মিয়ার উপর। এটিকে আমাদের গ্রামের ভাষায় বলে মুখের জালায় মাড় খায়। মানে মুখ খারাপ হওয়ার কারনে সে ভাতের মাড় খেতে হযেছে। বলদ কোহানকার।

তবে ছাত্ররা আমাদের তিনটা বিষয় জানিয়ে দিযে গেলো.
১। সরকার গাড়ির ফিটনেস লাইসেন্স দিতে অথবা তদারকি করতে ব্যর্থ্য, সাথে দক্ষ ড্রাইভার তৈরিতেও ব্যর্থ
২। ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় সরকার ব্যর্থ
৩। যেকোন ধরনের আন্দোলনেই সরকার ভিত হয়ে পড়ে। বিএনপি, জামাত খুজতে আরম্ব করে। পাছেনা আবার খমতা চলে যায়।
সরকারের পায়ের নিছে আসলে মাটি নাই। এক শাজাহান সিরাজকেই নিয়ন্ত্রন করার ক্ষমতা সরকারের নাই।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৩৭

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ছাত্রদের এই আন্দোলনকে পূর্ণ সমর্থন জানাই। পাশাপাশি ভাষার প্রতিও কিছুটা নজর দেয়ার অনুরোধ জানাই। আন্দোলন, ক্ষোভ সম্পূর্নভাবে যৌক্তিক, কিন্তু তাদের কিছু প্ল্যাক্যার্ডের ভাষা অতি নিন্মমানের এবং নিন্দনীয়। অসুন্দরকে সুন্দর বলার অবকাশ নেই। আন্দোলন চলুক দুর্বার গতিতে।

২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ট্রাফিক আর ড্রাইভার চাই। লাইসেন্স তো মুদি দোকানেও পাওয়া যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.