নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

((((এক দিন আমি চলে গেলে- ছেড়ে এ গ্রহ,যদি আর কোন দিন কোন খানে নাহয় জনম, কেমনে ভাবিব আমি এইখানে শতেক বছর, একশত কোটিবার নিয়েছিনু দম!! ছিলো ঝিনুকের মত গোল নদীটার তিরে মোর ঘর।)))) **ধর্ম বিশ্বাস মানুষকে সুখ দেয়, কারণ ধর্ম মানুষকে আশাবাদী করে, মানুষ বুঝতে পারে

প্রথম বাংলা

দুপেয়ের পরিচয়ে এসেছি মাটির ধামে, মানুষের রূপ পেতে হৃদয়ে কামনা করি রোজ। পরিচয় নেই কিছু আর, এর ভালো যদি খুজে পাই! এই আশাটাই মন সম্বোঝ।

প্রথম বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের পুলিশ ভাইয়েরা.. ও আমাদের বাক স্বাধীনতা

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৩৯

প্রথমত
======
হুসাইন যখন কুফার দিকে পরিবার সহ যাচিছলেন তখন পথে যাদের সাথে দেখা হতো তাদের প্রায় সবাই বলতো আপনি তাড়াতাড়ি কুফায় যান। কারণ কুফাবাসী আপনার বায়াত গ্রহণ করার জন্য উদগ্রীব।

কুফাথেকে মক্কার দিকে ফিরছিলেন কবি ফারাজদানিক। পথের মাঝে হুসাইনের ক্বাফেলার সাথে দেখা। হুসাইন জানতে চাইলো কুফার কী হালচাল।

তখন ফারাজদানিক হুসাইনকে বললেন, প্রিয় হুসাইন, আপনি ফিরে চলোন, কারণ --
”কুফার হৃদয় আপনার সাথে কিনতু তরবারি এজিদের সাথে”।

এজিদের রাজনৈতিক কৌশল হুসাইনের প্রতি কুফাবাসীর ভালোবাসার সুন্দর্যের চাইতেও ছিলো অনেক ভয়ংকর ও জটিল।
আমদের পুলিশ ভাইদেরও ছেলে/মেয়ে আছে, তারাও স্কুল কলেজে পড়ে। শ্রমিক ভাইদেরও। কিন্তু পুলিশ ভাইদের হৃদয় এই কোমলমতী ছাত্রছাত্রীদের সাথে থাকলেও বন্দুক ছাত্রলীগের সাথে।

যেকারনে এখন সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।

দ্বিতীয়ত
=======

একটি ভিডিও ইউটিউবে বর্তমানে ভাইরাল। একটি কিশোরীর নাম আহেদ তামিমি। ফিলিস্তিনি এই কিশোরী ইসরায়েলী সেনাকে চড় মারার দায়ে গ্রেপ্তার হন গত বছর। ইসরায়েলি পুলিশ তাদের চির শতরু। তারাও ইসরায়েলীদের শত্রু। কিন্তু তার পরও এই মেয়েকে গ্রেপ্তারের পর কোন নির্যাতন বা অবমাননা করা হয়নি। চাওয়া হয়নি কোন রিমান্ড বা ডিটেনশন। যেখানে তাদের মাঝে রাষ্ট্রযুদ্ধ ধর্মযুদ্ধ বর্ণযুদ্ধ সব বিরাজমান। তার পরও স্বৈরাচারী আচরণ তাদের মাঝে নাই। যেটা ইদানিংকালে আমাদের বাংলাদেশী পুলিশ এবং বর্তমান এথাকথিত সরকারের মাঝে বিরাজমান। আমাদের দেশে বর্তমানে যে ছাত্র আন্দোলন হয়েছে সেটাকে সরকার নিজেই বলছে যৌক্তিক আবার সরকার নিজেই এখন আন্দোলনকারী ছাত্রদের খুুঁজে খুঁজে গ্রেপ্তার করছে যাদের না পাওয়া যাচেছ তাদের জঙ্গী তকমা দিচ্ছে। আর ইচ্ছেমত আদালত আদালত খেলে রিমান্ডে নিচেছ। কিন্তু কই , ইসরায়েলী পুলিশতো আহেদ তামিমিকে রিমান্ডে নেয়নি? বাংলাদেশর অবস্থা বর্তমানে ফিলিস্তিনের চাইতেও খারাপ হয়ে গেলো।

তৃতীয়ত
====
জাতি হিসাবে আমাদের মাঝে লজ্জা ফিরে আসোক আর টিকে থাকোক প্রতিবাদের ভাষা। এই কামনা করি. স্রষ্টার কাছে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৪৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ভাই, আপনার বাংলা বানানের এই অবস্থা কেন?

২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশেরও কিছু মিনিমাম এথিকস ছিল।
বিদ্রোহী কবিকে ডিটেনশনে নেননি! রাজ বন্দীর মর্যাদা দিয়েছিল! রাজদ্রোহীতার অপরাধ সত্ত্বেও!

এখন বড্ড দু:সময়
ইয়াহিয়াও লজ্জ্বা পায় স্বৈরাচারিতায় শিশু ছিল বলে :-/

৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: বেশ কয়েকটা বানান ভুল করেছেন? লেখা শেষ করার আবার নতুন করে পড়বেন তাহলে অনেক ভুল চোখে পড়বে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.