নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ইংরেজি সাহিত্যের একজন ছাত্র। আমি শিখতে ভালবাসি।

কৃষ্ণ কমল দাস

ছাত্র,ইংরেজি বিভাগ

কৃষ্ণ কমল দাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

( এলোমেলো চিন্তা আর আমার অগোছালো লেখা) - ৪

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০০

একটা প্রশ্ন করি, আপনার যদি একটা মেয়ে থাকে তো তাকে কখন বিয়ে দিতেন?

জানি এই প্রশ্নের উত্তর সবাই খুব সাজিয়ে গুছিয়ে মন রাখার মত করে দিবে। কিন্তু বাস্তব টা খুবই নোংরা । যা আমি গত কয়েক দিন ধরে খুজে বের করার চেষ্ঠা করেছি।

বর্তমানে একটা মেয়ে যখন এস এস সি পাশ করে তখনই তার বাবা মার মনে চিন্তার শুরু হয় , কিভাবে মেয়েকে একটা ভালো ছেলের হাতে বিয়ে দেওয়া যায়। চিন্তার ভাজ গভীর হয় যখন মেয়ে ইন্টার ১ম বা ২য় বর্ষে পড়ে। এক সময় অাত্মীয় স্বজনরা একের পর এক বিয়ের অফার আনে । মেয়ে বলে বাবা আমি পড়তে চাই । কিন্তু বাবা-মা বলে এমন ভালো ছেলে পাওয়া কঠিন । ছেলের ভালো চাকরি - টাকা পয়সাও আছে। কিন্তু মেয়ে যখন আবার বলে বাবা আমি পড়তে চাই। তখন বাবা মার মনে সন্দেহ হয় । তারা মেয়েকে বলে যে বিয়ের পর তুই পড়তে পারবি। ছেলে পক্ষের সাথে এমনই কথা হয়েছে। কিন্তু এইটা আসলে একটা ফাঁদ, যে ফাঁদে পা দিয়ে অনেক মেয়েই তার জীবনটা এক রকমের দাসীর মত পার করে দেয়। বিয়ের পর পড়ার সুযোগ পাওয়ার মত খুব কম মেয়ে অতটা ভাগ্যবান হয়। সংসার , বাচ্চা আর কর্তব্য পালন করতে করতে জীবন শেষ ।

একটা মেয়ের ওপর কেন এমন অবিচার ? সমাজ কেন তাকে একটা ছেলের মত শিক্ষা লাভের সুযোগ দেয় না ?
আমার যুক্তি হলো , আপনি আপনার মেয়ের বিয়েতে যে টাকা খরচ করবেন তার অর্ধেক খরচ করলেই আপনার মেয়েকে উচ্চ শিক্ষা দিতে পারেন। তার পর আপনার মেয়ে ছোটখাটো হলেও একটা চাকরি করতে পারবে । নিজের পায়ে দাড়াতে পারবে । সমাজে তার একটা অবস্থান তৈরি হবে । মানুষ তাকে তার শিক্ষার জন্য সম্মান করবে।

হয়ত বলতে পারেন যে মেয়ের বিয়ের টাকা যদি , মেয়েকে পড়াতেই খরচ করি তো মেয়ে কে বিয়ে কিভাবে দিবো ? আমার উত্তর হলো আপনার মেয়ে যখন উচ্চ শিক্ষিত হবে আর চাকরি করবে তখন আপনার মেয়ের বিয়েতে টাকা দিতে হবে কেন? কারন আপনার মেয়ে নিজেই তখন উপার্জন করবে । আর বর্তমান সমাজে যে কোন বুদ্ধিমান ছেলে উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে তার ওপর যদি জব করে তবে বিয়ে করতে এক পায়ে খাড়া হবে।

আমাদের সমাজে আর একটা মানসিকতা দেখা যায় , ছেলে শেষ বয়সে বাবা মাকে দেখবে কিন্তু মেয়ে তো বিযে হলে পর হয়ে যাবে । তারা বাবা মাকে কোন সাহায্য করবে না । তাই বাবা মা ছেলে কে জোড় করে হলোও উচ্চ শিক্ষিত করে। কিন্তু বাবা মা এই টা বুঝে না , একটা অশিক্ষিত মেয়ে যখন নিজেকেই সাহায্য করতে পারে না তখন বাবা মা কে কিভাবে সাহায্য করবে। যদি মেয়েকেও ছেলের মত শিক্ষিত করা হয় , চাকরির সুয়োগ দেওয়া হয় তবে মেয়েও ছেলের মত বাবা মা কে সাহায্য করতে পারে । তখন মেয়ের শ্বশুর বাড়ির লোকজনও কিছু বলতে পারবে না কারন মেয়ে তার নিজের উপার্জন করা টাকাতে বাবা মা কে সাহায্য করবে ।

জানেন এই পৃথিবী কেউ অন্যরে ঘাড়ে বসে খেতে চায় না । কিন্তু আমাদের সমাজের বাবা মা রা নিজেদের মেয়েকে অশিক্ষিত অবস্থায় বিয়ে দিয়ে অাধুনিক গোলাম করে দেয়। মেয়ে সারা জীবন তীব্র মনঃ কষ্টে ভোগে । কিন্তু যদি মেয়ে শিক্ষিত হয় আর জব করে তো সে মানসিক স্বাধীনতা পায়। এতে পরিবার ,সমাজ ও দেশ উপকৃত হয়।

তবে আশার কথা হলো সমাজ একটু একটু করে পরির্তন হচ্ছে। আমি চাই এই পরিবর্তন আরও দ্রুত হউক। প্রত্যেকটা মেয়ে তার মেধার যথাযত ব্যবহার করুক। সমাজকে আলোকিত করুক । মেয়েদের বোঝা মনে না করে তাদের সম্পদে রুপান্তর করার সুযোগ করে দিন।

( আপনাদের সবার কাছে অনুরোধ থাকবে পারলে আমার এই লেখাটাকে সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করবেন । আমার নাম দেওয়া লাগবে না। আপনারা নিজের নাম দেন তাতে আমার কষ্ট নাই। শুধু শেয়ার করুন একজন অভিবাকও যদি আমার এই লেখা পড়ে নিজেদের চিন্তা বদলায় তবেই আমার লেখা সার্থক হবে)

ধন্যবাদ

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

খাঁজা বাবা বলেছেন: ভাই, টাকা, ভাল চাকরি ছাড়া যেমন বিয়ের বাজারে একটা ছেলের দাম নাই, তেমনি রুপ যৌবন ছাড়া বিয়ের বাজারে একটা মেয়ের ও দাম নাই। আপনি কি আপনার বোন কে এমন একটা ছেলের সাথে বিয়ে দেবেন যার বাবা মার সম্পদ নাই, ছেলে এখনো পড়াশুনা শেষ করে নাই, ক্যারিয়ারের ঠিক নাই? দেবেন না।
একটা মেয়ে পড়াশুনা শেষ করে চাকরি করে নিজের পায়ে দাঁড়িতা ৩০ পার হয়ে যাওয়ার কথা, এই বয়সের একটা মেয়ে বিয়ের জন্য তার পাত্র লাগবে মিনিমাম ৩৫ বছর বয়সের। এই বয়সী অবিবাহিত যোগ্য পাত্র বপাবেন?
পেলেও ৩০-৩৫ বছরের ছেলে মেয়ে তাদের বৈবাহিক জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ন শারীরিক ও আবেগীয় আনন্দ গুলির সময় পার করে এর থেকে বঞ্চিত হবে।
অন্যথায় সময় থাকতে তাদের বিবাহ ব্যতিত সম্পর্কে জড়াতে হবে।
সব কিছুর নেগেটিভ পজেটিভ দুইটা দিক ই থাকে। যেটায় নেগেটিভ দিক ভয়ংকর সেটা পরিহার করা ই ভাল।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬

কৃষ্ণ কমল দাস বলেছেন: আপনার মত লোক যা্রা মেয়েদের রূপ যৌবনের হিসাব করে মেয়েদের বিয়ের ক্ষেত্রে। তারা আমার লেখার অর্থ বুঝবে বা আমি কি বলতে চেয়েছি তা বুঝবে , ততটুকু বুদ্ধি নেই। আপনার মত লোকের চিন্তার কারনে আজও আমারা বিশ্বের গরিব দেশের কাতারে। মেয়ে শুধু শারিরীক চাহিদা মেটানোর বস্তু নয়।
আর আমি আমার বোন কে শিক্ষিত করবো তারপর তার নিজের ইচ্ছায় বিয়ে দেব।

২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: " সব কিছুর নেগেটিভ পজেটিভ দুইটা দিক ই থাকে। যেটায় নেগেটিভ দিক ভয়ংকর সেটা পরিহার করা ই ভাল।" +++++

খাজা বাবা এগিয়ে চলো, আমরা আছি তোমার সাথে।।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯

কৃষ্ণ কমল দাস বলেছেন: হাহাহা...........মানুষ নিজের চেয়ে অন্যের বুদ্ধিতে বেশি চলে । আমার কথার নেগেটিভ দিক গুলো খুজে বের করুন .....তারপর মন্তব্য করুন। অন্যের কথায় কান দিয়েন না । নিজের বুদ্ধিমত্তা কাজে লাগান।

৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

খাঁজা বাবা বলেছেন: আপনি কি বিবাহিত?
না হলে আপনি যদি আপনার চেয়ে ১০ বছরের বড় একজন মেয়ে কে বিয়ে করেন তখন আপনার মন্তব্য মানুষ মেয়েদের রুপ যৌবনের জন্য বিয়ে করে এই একমাত্র অকাট্য যুক্তি মেনে নেব। ;)

৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯

খাঁজা বাবা বলেছেন: ধরুন, আপনি বা আমি বা আমরা... এম্ন একটা মেয়ে যার সাথে আপনি শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতে পারবেন না বিয়ের পরে, তাকে বিয়ে করবেন?
বিয়ের মাধ্যমে শারীরিক চাহিদা মেটানো পুরুষ না নারীর অন্যতম উদ্দেশ্য।
আপনি এখনো বাচ্চা ছেলে ব্যাপারগুলি বোঝেন না।
আপনার বাবা মা আপনাকে ওই গল্প টা বলছে যে আপনাকে বাজার থেকে কইনে আনছে বা নদীর ধারে, বাসার সামনে আল্লাহ আপনাকে দিয়ে গেছে আর আপনি অইটা বিশ্বাস করে বসে আছেন :D

০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৬

কৃষ্ণ কমল দাস বলেছেন: মিঃ খাঁজা আপনি আমার লেখাটা মন দিয়ে পড়েন নাই্ ...............আমি, মানুষ কেন বিয়ে করবে বা আমি কাকে বিয়ে করব ....কত বছরের মেয়েকে করব এই সব নিয়া লিখি নাই । আমি লিখছি মেয়েদের উচ্চ শিক্ষিত করার ব্যাপারে। তাদের জব করার গুরুত্বের ব্যপারে।
এরপর থেকে লেখা ভালো করে বুঝে তারপর মন্তব্য করবেন...আর যদি না পারেন তো আমার লেখা থেকে দূরে থাকবেন ।
ধন্যবাদ

৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: এটা এমন কোনো বিষয় না সারা বাংলাদেশ ছড়িয়ে দিতে হবে।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১০

কৃষ্ণ কমল দাস বলেছেন: হয়ত আপনার কাছে ততটা গুরুত্বপূর্ন না । কিন্তু আমার মনে হয় আমার দেশটা কে উন্নত করতে হলে মেয়েদের উচ্চ শিক্ষিত করতে হবে। তাদের অর্থনীতির মূলধারার সাথে সম্পৃক্ত করতে হবে। আর তাহলে দেশটা এগিয়ে যাবে ।
এই জন্য আমার মনে হয় এই ব্যাপারটা সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বাস্তবতা এতো সহজ নয়। আরো জানুন। জীবনকে।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১১

কৃষ্ণ কমল দাস বলেছেন: জ্বী আমি জানি বাস্তবতা সহজ নয়। আর আমি নিজে জানার চেষ্ঠা সব সময় করি ।
ধন্যবাদ

৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

*** হিমুরাইজ *** বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে মনে হল আপনি অনেক কম জানেন।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৩

কৃষ্ণ কমল দাস বলেছেন: জ্বি আমার জানার পরিধি এখনো অনেক কম। আমার ব্লগ ঘুরে দেখার অনুরোধ রইল।
ধন্যবাদ।

৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০১

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: প্রত্যেক বাবা-মা'ই চান, ছেলেমেয়ের লেখাপড়া করাতে। কিন্তু বিভিন্ন কারণে পেরে উঠেন না। আর এইযুগের বেশিভাগ ছেলেমেয়ে স্কুলের গণ্ডি পেরুনোর পূর্বে প্রেম ট্রেম, ছ্যাকা ট্যাখা খেয়ে বখে যায়। তাই মা বাবা বাধ্য হয়েই বিয়ে দিয়ে বাচতে চান।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৫

কৃষ্ণ কমল দাস বলেছেন: বিয়ে দিয়ে বাবা মা হয়ত বেচে যান কিন্তু ওই মেয়েটা আধুনিক দাস হয়ে যায়।
আর ছেলে মেয়ে ভুল করবেই । তাদের ঠিক পথে আনার দায়িত্বও বাবা মার । বাবা - মা হওয়া খুব সহজ বিষয় না।

৯| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪৩

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: বাস্তবতা অনেক কঠিন। বিয়ের বাজারে কম বয়সী সুন্দরীদের কদর আছে এবং থাকবে। বর্তমান দুর্মুল্যের বাজারে চাকরিজীবী মেয়েদেরও অনেক চাহিদা আছে। কিন্তু মাস্টার্স পাস করা বয়স্ক বেকার মেয়েদের বিয়ে দেয়া খুব কঠিন। এদেশে পাব্লিক ভার্সিটি থেকে পাস করেও ভালো একটা চাকরি পাবার কোন গ্যারান্টি নেই। তাই কেউ ঝুঁকি নিতে চায় না। ভাল প্রস্তাব আসলেই রাজি হয়ে যায়। না হলে আম ছালা দুটাই হারানোর আশংকা থাকে।

০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২০

কৃষ্ণ কমল দাস বলেছেন: ঝুকি না নিলে ......সমাজ আজও সেই প্রস্তর যুগে রয়ে যেত। যে জাতি যত টা ঝুকি নেওয়ার সাহস করে সে জাতি পৃথিবীর বুকে ততটা দাপটের সাথে থাকে। উদাহরন হিসেবে কিম জং উন কে দেখুন । পারমানবিক বোমা বানানোর ঝুকি নেয়াতে আজ যুক্তরাষ্ট্র ও তার সাথে চিন্তা করে কথা বলে।

এক বার সাহস করে ঝুকি নেন না ............সমাজ বদলে যাবে।

ধন্যবাদ

১০| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪৩

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: বাস্তবতা অনেক কঠিন। বিয়ের বাজারে কম বয়সী সুন্দরীদের কদর আছে এবং থাকবে। বর্তমান দুর্মুল্যের বাজারে চাকরিজীবী মেয়েদেরও অনেক চাহিদা আছে। কিন্তু মাস্টার্স পাস করা বয়স্ক বেকার মেয়েদের বিয়ে দেয়া খুব কঠিন। এদেশে পাব্লিক ভার্সিটি থেকে পাস করেও ভালো একটা চাকরি পাবার কোন গ্যারান্টি নেই। তাই কেউ ঝুঁকি নিতে চায় না। ভাল প্রস্তাব আসলেই রাজি হয়ে যায়। না হলে আম ছালা দুটাই হারানোর আশংকা থাকে।

১১| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪৪

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: বাস্তবতা অনেক কঠিন। বিয়ের বাজারে কম বয়সী সুন্দরীদের কদর আছে এবং থাকবে। বর্তমান দুর্মুল্যের বাজারে চাকরিজীবী মেয়েদেরও অনেক চাহিদা আছে। কিন্তু মাস্টার্স পাস করা বয়স্ক বেকার মেয়েদের বিয়ে দেয়া খুব কঠিন। এদেশে পাব্লিক ভার্সিটি থেকে পাস করেও ভালো একটা চাকরি পাবার কোন গ্যারান্টি নেই। তাই কেউ ঝুঁকি নিতে চায় না। ভাল প্রস্তাব আসলেই রাজি হয়ে যায়। না হলে আম ছালা দুটাই হারানোর আশংকা থাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.