নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

১০১ টা বানান ভুল । তবুও লিখব......

আরিফুল হক৩৫

আরিফুল হক৩৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিক্ষা সিলেবাস থেকে ইসলাম শিক্ষার নানান বিষয় বাদ দেয়া নিয়ে প্রতিবাদের ভাষা কেমন হলে ভালো হয়।

০২ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৪৬

আমরা অনেকেই ধর্ম শিক্ষা বই বাতিলের বিপক্ষে আন্দোলন বা প্রতিবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছি। তবে ভেবে দেখেছেন, এসব কী রাতারাতি হয়ে গেছে? নাহ! একদমই না। এমনও প্রতিষ্ঠান আছে যেখানে ইসলাম ধর্ম পড়াচ্ছেন হিন্দু শিক্ষক, কোথাও হিন্দু ধর্ম শিক্ষা পড়াচ্ছেন মুসলমান শিক্ষক, কোথাও খ্রিস্ট/ বৌদ্ধ ধর্ম শিক্ষা পড়াচ্ছেন মুসলমান/হিন্দু ধর্মের শিক্ষক। কোয়ালিটি এডুকেশন প্রোভাইড না করতে পাড়লে তার চেয়ে পাঠদান বন্ধ করে দেওয়াই ভালো সিদ্ধান্ত।

বিষয়টাকে একটু অনুধাবন করলে আমাদের গাফেলতি পরিলক্ষিত হবে।
# পারিবারিকভাবে ধর্মীয় শিক্ষাটা বাড়বে।
# প্রতিটি মা-বাবা তার সন্তানকে ধর্মের শিক্ষা দিতে নিজেই শিখবেন
# ধর্মের চর্চা ঘড়ে হলে সেই ঘড়ে শান্তি আসবে।
# ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোয় সন্তানদের পাঠাবেন প্রায় প্রতিটি পরিবার।
# কুরআনের আয়াত লিখা বইগুলো আর আম-কাঠাল, ঝালমুড়ি আর পান-বিড়ির দোকানে পাওয়া যাবে না ।
# কেউ তার সন্তানকে নিশ্চিত অনৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তাদের থেকে ভালো কিছু আশা করবেন না।

সরকারের সিদ্ধান্ত আমার আপনার পছন্দ না হতেই পাড়ে। তবে, আমরা চাইলে তার প্রতিবাদ ভালো কিছু দিয়েই করতে পাড়ি। ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বাচ্চাদের পাঠানো শুরু করেন। দেখবেন ২-৩ মাস পরই নতুন সিদ্ধান্ত আসবে। কারণ শয়তান ভালো কিছু হোক তা চাইবেই না।

বিঃদ্রঃ আমার একান্ত মতামত। আমি একাই এর দায়ভার নিতে প্রস্তুত।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৫২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: স্কুলে যে ধর্ম শিক্ষা পড়ানো হয় তার কোন দরকার আছে বলে আমি মনে করিনা। ঐখান থেকে কেউ কিছু শিখেনা। ধর্ম শিক্ষা বাসায় ব্যবস্থা করলে ভালো। আর এখন ইন্টারনেটের যুগ । মা বাবা নিজেই শিক্ষা দিতে পারেন।

২| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১২:০৫

আরিফুল হক৩৫ বলেছেন: আমি আপনার মন্তব্যের সাথে একমত। স্কুলে প্রপার কোন ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া হয় না ।

৩| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১:৫৭

কামাল৮০ বলেছেন: প্রতিবাদ করার প্রয়োজন নাই।

৪| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:০৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: স্কুলে ধর্মের বইয়ে কি পড়ছি এখন আমার কিছুই মনে নেই।

৫| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৫০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: একেবারে তুলে দেওয়া ঠিক হবেনা।

৬| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:০৮

বাংলার এয়ানা বলেছেন: পদ লেহনকারিরা সোব সময়ে ভুলভাল পদক্ষেপের পক্ষে সব হাস্যকর যুক্তি উপস্থাপন করে, এই ধরনের ভুলের মাসুল যখন নিজের ঘাড়ে পড়বে তা দেখার উপেক্ষায় থাকলাম। নৈতিক শিক্ষা গ্রহনের জন্যে যখন সরকার মন্দির কেন্দ্রিক নীতি ও বাজেট অনুমোদন করে তা নিয়ে কিছু বলার সাহস কি আছে।

৭| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১৩

বিটপি বলেছেন: পারিবারিকভাবে ধর্মীয় শিক্ষার ভিত কিন্তু স্কুলের ধর্ম বই থেকেই শুরু হয়।

মা বাবার এখন এত সময় নেই যে সন্তানকে ধর্ম শেখাবেন, তবে হ্যাঁ, বাড়তি একজন হুজুর রাখতে হবে।

স্কুলে ধর্ম পড়ালে কি ঘড়ে (!) ধর্ম চর্চা বন্ধ হয়ে যায়?

স্কুলে পড়ার চাপ সামলে সন্তানকে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে পাঠানোর সময় কখনও হবে?

কুরআনের আয়াত পান বিড়ির দোকানে পাওয়া গেলে তাতে কুরআনের অসম্মান হয়না, অসম্মান হয় প্রতিটি মুমিনের অন্তরে পৌঁছে দিতে না পারলে। আমরা গুরুত্বপূর্ণ সব কুরআনের আয়াত ও হাদীস স্কুল থেকেই শিখেছি।

ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বাচ্চাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের গ্যারান্টি দিতে পারবেনা। তাই কেউ তার সন্তানকে মাদ্রাসায় পাঠিয়ে ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত করতে চাইবেনা।

৮| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১৬

িজল্লুর রহমান সবুজ বলেছেন: সবাই দেখি ধর্মীয় শিক্ষা বাদ দেবার জন্য উঠে পড়ে লেগেছেন্‌। ধর্মীয় শিক্ষা ব্যাবস্থায় যদি কোন সমস্যা থাকে তবে তা সংস্কার করা যেতে পারে, বাদ দেয়া কি সমাধান? শরীরের কোন অঙ্গে সমস্যা হলে আমরা তা কেটে বাদ দেই না।

৯| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৪৫

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: পাঠ্য পুস্তকে বেশি বেশি ইসলামী ঘটনাগুলো অন্তুভুক্ত করা উচিত । অথচ সুকৌশলে পাঠ্য পুস্তক থেকে শিক্ষামূলক ধর্মীয় ঘটনাগুলোকে উঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে ।

১০| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৫৬

রানার ব্লগ বলেছেন: সিলেবাস থেকে ধর্ম শিক্ষা তুলে দেয়া উচিৎ !!!! অযথা হয়রানী !! এর বদলে ইসলামী ইতিহাস বা অন্যান্য ধর্মের ইতিহাস সংযোজন করা উচিৎ !!!

১১| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:০০

রাজীব নুর বলেছেন: স্কুল কলেজে ধর্ম পড়ানোই পুরো বাদ দেওয়া উচিৎ।
যার ধর্ম ভালো লাগবে সে বাসায় ব্যাক্তিগত ভাবে পড়ে নিবে।

দেশ চলে সংবিধান অনুয়ায়ী। কাজেই ধর্মের বদলে সংবিধান পড়া উচিৎ।

১২| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ রাত ৮:১৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যার যার বিশ্বাস অনুযায়ী ধর্ম শিক্ষা থাকা উচিত। এখন যেমন আছে। এটার সাথে যোগ হবে যারা তাদের সন্তানদের নাস্তিক বানাতে চান তাদের সন্তানদের জন্য নাস্তিকতার বিশেষ শিক্ষা। এই উদ্দেশ্যে নাস্তিকদের বড় বড় পণ্ডিত, দার্শনিকদের বই পড়ান যেতে পারে। বাংলাদেশে স্কুল এবং কলেজ পর্যায়ে আরজ আলী মাতব্বর, হুমায়ূন আজাদ, তসলিমা নাসরিন, আহমদ শরীফ, লালন ফকির, কবির চৌধুরী প্রমুখ মনিষীদের নাস্তিকতার উপর লেখা গদ্য, পদ্য পাঠ্যসূচিতে আনলে ছোটবেলা থেকেই নাস্তিকতার বিশ্বাসটা শক্ত ভিত্তি পাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.