নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বর্গ ও নরকের দ্বৈরথে অতিপ্রাকৃত প্রতীক

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭





আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা,

চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা...




বাবা-মা তার আদরের সন্তানকে কপালে চাঁদের টিপ পরিয়ে দিয়ে এভাবেই পৃথিবীর সমস্ত অশুভ শক্তির হাত থেকে মুক্ত রাখতে চায়। অধিকাংশের ভেতর কুসংস্কার চর্চা রয়েছে যে, শিশুর কপালে কালো রঙের টিপ পরিয়ে দেয়ার তাৎপর্য হলো সকল প্রকার অশুভ শক্তির নজর থেকে মুক্ত রাখা। আবার এই টিপ নারীর সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেয় বহুগুণ। টিপ ছাড়া যেন একজন নারীর সাজগোজ অপূর্ণ থেকে যায়। কিন্তু কোথা হতে এই বহুগুণে গুণান্বিত টিপের উৎপত্তি হলো ?







ত্রিভূবনে ত্রিরত্নের সমাহার, সকল রহস্যই কেন্দ্রিভূত রয়েছে তিন সংখ্যায়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ প্রায় অধিকাংশ সূরাই কোন না কোন কিছুর শপথ নিয়ে শুরু করেছেন। কখনও মহাকালের, কখনও পাহাড় কিংবা কখনও ফল; ঠিক তেমনই সূরা বাকারা শুরু হয়েছে আলিফ-লাম-মিম এই তিন বর্ণের শপথ নিয়ে। যদিও আরবী বর্ণমালায় প্রথম তিনটি বর্ণ হলো আলিফ-বা-তা কিন্তু তবু আল্লাহ শপথ নিয়েছেন আলিফ-লাম-মিম এই তিন বর্ণের। এই অক্ষরগুলো আল্লাহ ও তার রাসূলের মধ্যকার কোনো গোপন রহস্য যা অন্য কারো জানা নেই। এই অক্ষরগুলোর মাধ্যমে কোরআনের মহত্ত্ব ও শ্রেষ্ঠত্বও ফুটে ওঠে, অর্থাৎ আল্লাহ যেন কোরআনের অলৌকিতা এসব অক্ষরের মাধ্যমে মানুষের কাছে উপস্থাপন করেছেন। আল্লাহ যখনই ইচ্ছে করবেন তখনই এর অর্থ মানুষ উপলব্ধি করবে। তখন হয়তো আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ও পবিত্র কোরআনের ক্ষমতা মানুষের সামনে আরো বেশি স্পষ্ট হবে। তবে একথা সুস্পষ্ট যে, কোরআন থেকে হেদায়েত লাভ করা এ শব্দগুলোর অর্থ বোঝার ওপর নির্ভরশীল নয় ৷ অথবা এ হরফগুলোর অর্থ না বুঝলে কোন ব্যাক্তির সরল সোজা পথ লাভের মধ্যে গলদ থেকে যাবে, এমন কোন কথাও নেই ৷ কাজেই একজন সাধারণ পাঠকের জন্য এর অর্থ অনুসন্ধানে ব্যাকুলতার কোন প্রয়োজন নেই৷ তবে কোরআনের সূরা আন-নাজম (মক্কায় অবতীর্ণ) এর আয়াত নং ১৯ – ২০ তে বলা হয়েছে;



১৯) তোমরা কি ভেবে দেখেছ লাত ও আল ওযযা সম্পর্কে।

২০) এবং তৃতীয় আরেকটি মানাত সম্পর্কে?



যাদের আদ্যক্ষর যদিও আলিফ-লাম-মিম এই তিনটি বর্ণ দিয়েই শুরু কিন্তু সেই তর্কে না গিয়ে আমার পোস্টের মূল প্রসঙ্গে ফিরে আসা যাক।







ইসলামে যত নবী রাসুলগণ প্রেরিত হয়েছেন মানুষকে আল্লাহর পথের সঠিক নির্দেশনা দেয়ার জন্য তাঁদের অধিকাংশ এসেছেন এই মানচিত্রে প্রদর্শিত ত্রিভুজ আকৃতির অঞ্চলে। এর কারন হিসেবে হয়ত বলা যেতে পারে যে পৃথিবীর সভ্যতার গোড়াপত্তন হয়েছিল এই অঞ্চলেই। নীল নদ, ইউফ্রেটিস আর টাইগ্রিসের পাড়েই গড়ে উঠেছিল পৃথিবীর আদি সভ্যতাগুলো। কিন্তু সেই রহস্যে ঘেরা মিশরীয়, ব্যাবিলিয়ন আর মেসোপটেমিয়ার মত শক্তিশালী সভ্যতাগুলো বিলীন হয়ে যাওয়ার পরেও আজও মহাকালের সাক্ষী হয়ে রয়ে গেছে। ঠিক যেন মিশরে অবস্থিত ত্রিভুজ আকৃতির খুফুর তিনটি পিরামিড আজও দাড়িয়ে রয়েছে যুগে যুগে মানুষ এসব দেখে হেদায়েত প্রাপ্ত হবে বলেই। আর এটাই হলো এর অন্তর্নিহিত তাৎপর্য।







মুসলমানরা দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করে কাবার দিকে মুখ করে এবং সাতবার তাওয়াফ করে। মুসল্লিদের কাবাকে কেন্দ্র করে ঘড়ির কাটার বিপরীতমুখী সাত বার প্রদক্ষিণের মত মহাবিশ্ব, পরমাণু, চাঁদ, নক্ষত্র, বৈদ্যুতিক আবর্তন, ছায়াপথের সব বস্তু একই ভাবে আবর্তিত হয়। চব্বিশ ঘন্টার ব্যবধানে দিন রাতের পার্থক্য হয়, বছরের ৩৬৫ দিনে ঋতু বদল হয় ছায়াপথের নক্ষত্রদের এমন ঘূর্ণনের ফলে। কাবাকে সাতবার এভাবে প্রদক্ষিনের মধ্যেই নিহিত রয়েছে স্বর্গীয় সাত আধ্যাত্মিক শক্তি। আর সেই কাবা ঘরের ভেতর স্থাপিত রয়েছে তিনটি স্তম্ভ।



আমরা মুসলমানরা নিজেরা যতনা নিজেদের ধর্ম সম্পর্কে সচেতন এবং দীনের প্রকৃত তাৎপর্য সম্পর্কে ওয়াকিবহাল তার চেয়ে ঢের বেশি সচেতন খুব সম্ভবত ফ্রিম্যাশনরা। ওরা নিজেদেরকে আজ মহা পরাক্রমশালী বিশ্বশক্তিতে পরিনত করতে পেরেছে। কিন্তু এমন কি রহস্যের উন্মোচন ফ্রিম্যাশনরা করতে পেরেছে সেদিকে আলোকপাত করে দেখা যেতে পারে।



পৃথিবী রহস্যময় কিন্তু তার চেয়ে অধিক রহস্য কেন্দ্রিভূত রয়েছে মিশরে।



“I am Horus, and I traverse millions of years.” —Egyptian Book of the Dead



বাইবেল হতে জানা যায়, মাতা মেরীর কোলে যীশুর জন্ম হয়েছিল, সেই দিন রাতে পৃথিবীর তিন প্রান্ত থেকে তিন জ্ঞানী ব্যাক্তি যীশুকে এক ঝলক দেখার জন্য ছুটে আসে। বাইবেল বিশ্লেষণে জানা যায়, এই তিন জ্ঞানী ব্যাক্তি আকাশের গ্রহ নক্ষত্রের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে যীশুর জন্মগ্রহণ সম্পর্কে অবহিত হন।















সেই সূত্র অনুসারে; আকাশের সবচেয়ে উজ্জ্বল সেই তারাটির নাম লুব্ধক। ইংরেজীতে সিরিয়াস। যা ক্যানিস মেজর নক্ষত্রমন্ডলে অবস্থিত। গ্রিক পুরাণ অনুসারে আকাশে এই নক্ষত্র মন্ডল কুকুর হিসেবে চিহ্নিত হয়। কিন্তু এখানেও সমস্যা থেকে যায়। এটা আকাশের সবচেয়ে উজ্জ্বল তারা হলেও আরো কিছু উজ্জ্বল তারা সাথে গুলিয়ে ফেলাটাই সাধারণ মানুষের পক্ষে স্বাভাবিক ছিল। যে সমস্যার সমাধান করতে সেই সময়ের বিজ্ঞানীগণ কালপুরুষ নক্ষত্রমন্ডলের সহায়তা নেয়। যে নক্ষত্র মন্ডলের ইংরেজী নাম অরিওন। অরিওন নক্ষত্রমন্ডলের মাঝের তিনটা তারাকে একত্রে বলা হয় অরিওন বেল্ট। তিনটি তারার নাম যথাক্রমে আলনিতাক, আলনিলাম এবং মিনতাকা। বিজ্ঞানীগণ দেখলেন এই তিনটি তারাকে সরল রেখা ধরে যদি সরল রেখা টেনে নিচের দিকে যাওয়া হয় তাহলে যে উজ্জ্বল তারার কাছ দিয়ে সেটাই লুব্ধক। তারার প্রসঙ্গ যখন এনেছিই তখন আরও একটি তারকা মন্ডল সম্পর্কে জেনে নেয়া যেতে পারে। সিগন্যাস আকাশে সবচাইতে প্রভাব বিস্তারকারী তারকা মন্ডল। বৃহৎ নক্ষত্রমন্ডল সিগন্যাস বা গ্রীক পুরাণের রাজহাঁসরুপী দেবরাজ জিউস হচ্ছে এই আকাশের প্রধান চালক। যা উত্তরের ক্রস নামেও পরিচিত। যার লেজের দিকের তারা দেনেব উক্ত নক্ষত্রমন্ডলের সবচাইতে উজ্জ্বল তারা। যা লীরা নক্ষত্রমন্ডলের উজ্জ্বল তারা ভেগা এর মাধ্যমে সহজেই চিহ্নিত করা যায়। সিগন্যাস নক্ষত্রমন্ডলের আরেক উজ্জ্বলতর তারা অ্যালব্যারিও যা রাজহাঁসের মাথা নির্দেশ করে। সিগন্যাসের পাশের আরেক নক্ষত্রমন্ডল অ্যাকুয়েলা গ্রীক পুরাণের জিউসের বাহন ঈগল হিসেবে যার পরিচিতি। এই নক্ষত্রমন্ডলের উজ্জ্বলতম তারা আলতেয়ার । দেনেব, ভেগা এবং আলতেয়ার একত্রে উত্তরের আকাশের বিখ্যাত গ্রীষ্মের ত্রিভুজ নামে পরিচিত।







আল্লাহর রসুল বলেছেন- আদমের সৃষ্টি থেকে কেয়ামত পর্যন্ত এমন কোন বিষয় বা ঘটনা হবে না, যা দাজ্জালের চেয়ে গুরুতর ও সংকটজনক (হাদীস- এমরান বিন হোসায়েন (রাঃ) থেকে মোসলেম)। তিনি এ কথাও বলেছেন যে- নুহ (আঃ) থেকে নিয়ে কোন নবীই বাদ যান নি যিনি তাঁর উম্মাহকে দাজ্জাল সম্বন্ধে সতর্ক করেন নি (হাদীস- আবু ওবায়দা বিন যার্‌রাহ (রাঃ) ও আব্দুলাহ বিন ওমর (রাঃ) থেকে আবু দাউদ, বোখারী, মোসলেম ও তিরমিযি)। শুধু তাই নয়, আল্লাহর নবী নিজে দাজ্জালের সংকট (ফেত্‌না) থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চেয়েছেন (হাদীস- আয়শা (রাঃ) থেকে বোখারী)। [আব্দুলাহ বিন ওমর (রাঃ) থেকে মোসলেম এবং নাওয়াস বিন সা’মান (রাঃ) থেকে মোসলেম ও তিরমিযি] দাজ্জালকে হত্যা বা ধ্বংস করার জন্য আল্লাহর প্রচলিত নিয়ম ভেঙ্গে আসমান থেকে হাজার হাজার বছরের অতীতের একজন নির্দিষ্ট নবীকে পৃথিবীতে পাঠাবার অন্য কোন কারণ দেখি না। আর সেই নবী হচ্ছেন ঈসা (আঃ) অথবা খ্রিস্টানদের যীশু।











তাহলে অবশ্যই ধরে নেয়াই যেতে পারে যে হোরাস, যীশু এবং দাজ্জাল পৃথিবীর অনাদিকাল হতেই একই সূত্রে গাঁথা তিনজন যাদের চর্চা হয়ে আসছে যুগে যুগে পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মে ও গোত্রে।







মানুষের কল্পনাশক্তি পৃথিবীতে দৃশ্যত জ্ঞানের সমানুপাতিক। ভূমি থেকে চাঁদকে দেখা যায় বলেই মানুষ চাঁদে যাওয়ার কল্পনা সত্য করতে পেরেছে কিংবা পাখির উড়তে দেখা দেখেই উড়োজাহাজ বানাতে সক্ষম হয়েছে। মানুষ তার ঈশ্বরকে কখনও দেখেনি বলেই তার পক্ষে ঈশ্বরের ছবি আঁকা সম্ভব হয়নি। তাইত বিভিন্ন দেব-দেবী তা সেটা আইসিস কিংবা দুর্গা যাই হোক না কেন সব কিছুতেই কল্পনা করেছে নারীর অবয়ব। অথবা দেবতাদের মাঝে কল্পনা করেছে পুরুষ অথবা কোন প্রানীর অবয়ব। মানুষ আজও চাঁদের উপর নির্ভর করে ধর্ম কর্ম পালন করে আবার সেই চাঁদ ও সূর্যের উপর ভিত্তি করেই সমুদ্রে জোয়ার ভাটা হয়ে থাকে। যেহেতু মানুষের কল্পনাশক্তি দৃশ্যত জ্ঞানে সীমাবদ্ধ তাই প্রাগৈতিহাসিক কিছু সভ্যতা মেনে নিতে বাধ্য হতে হয়; যে সেসব মোটেও ভিত্তিহীন নয়। সবকিছুই সত্য, বৈজ্ঞানিক এবং ধর্মীয় ভাবে চিরন্তন সত্য।







অকাল্টে তিনটি স্তম্ভের বিশেষ অর্থ রয়েছে। তিনটি স্তম্ভ জ্ঞানের প্রতীক হিসেবে চিহ্নিত যা মানুষের আধ্যাত্মিক এবং শারীরিক শক্তিকে নির্দেশ করে। বিভিন্ন সিক্রেট সোসাইটি থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী তিনটি স্তম্ভ নির্দেশ করে অডফেলস, ফ্রিম্যাশনসনাইট অফ পাইথিয়াসকে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তিনটি স্তম্ভ চিহ্নিত হয়ে থাকে বিশ্বাস, আশা ও দানের প্রতীক হিসেবে। যদিও তিনটি স্তম্ভ আকৃতিগত ভাবে একই কিন্তু ফ্রিম্যাশনরা মধ্যবর্তী স্তম্ভটিকেই সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে।







মাঝের স্তম্ভটি দিয়ে আধ্যাত্মিকতা এবং দুই পাশের স্তম্ভ দিয়ে শারীরিক শক্তিকে নির্দেশ করা হয় যা বাহ্যিক ভাবে দৃশ্যত। আর আধ্যাত্মিক ভাবে মাঝের স্তম্ভটিকেই তাই সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হয়ে থাকে। কিন্তু পাশের যে দুটি স্তম্ভ বাহ্যিক ভাবে দৃশ্যত জ্ঞান করা হয়ে থাকে তাদের একটিকে বলা হয় বোয এবং অন্যটিকে বলা হয় জাচিন। কিং সলোমন ট্যাম্পল বা হযরত সোলায়মান (আঃ) এর উপাসনালয়ের দুটি স্তম্ভই হলো এই বোয এবং জাচিন। বোয হযরত দাউদ (আঃ) এর ন্যায় ও শক্তির রূপক এবং জাচিন হযরত সোলায়মান (আঃ) এর যাদু শক্তির রূপক হিসেবে নির্দেশিত হয়ে থাকে। এই বোয এবং জাচিনের নিদর্শন পাওয়া যায় মিশরের আইসিসের মন্দিরে।















হলিউডের কিছু চলচিত্রে বোয ও জাচিন প্রতীকের ব্যবহার























ট্রিপ্টিক এবং হোরাসের চোখের সাদৃশ্যপূর্ণ কিছু স্থাপনা












































The Tai-Chi or Yin-Yang symbolizes pairs of opposites inside the universe



• The SUN rules the Day (Yang)―but the MOON rules the Night (Yin)

• The DAY brings Light (Yang)―but the NIGHT brings Dark (Yin)

• The LIGHT brings Hot (Yang)―but the DARK brings Cold (Yin)

• The HOT brings Dry (Yang)―but the COLD brings Moist (Yin)

• The DAY symbolizes Life (Yang)―but the NIGHT symbolizes Death (Yin)

• The LIFE is considered Good (Yang)―but DEATH is considered Evil (Yin)



















Thither, youths, Turn your astonish’d eyes; behold yon huge And unhewn sphere of living adamant, Which, poised by magic, rests its central weight On yonder pointed rock: firm as it seems, Such is the strange and virtuous property, It moves obsequious to the gentlest touch Of him whose breast is pure; but to a traitor, Tho’ ev’n a giant’s prowess nerv’d his arm, It stands as fixt as Snowdon.

William Mason, Caractacus







কোরআন এবং বিভিন্ন হাদিস বিশ্লেষণ করে জীন জাতি সম্পর্কে পাওয়া কিছু তথ্য ভিত্তিক পর্যবেক্ষণ



ঃ- আল্লাহ জীন ও মানুষ জাতি সৃষ্টি করেছেন শুধু তাঁর ইবাদতের জন্য।

ঃ- জীন জাতির সৃষ্টি হয় মানুষের বহু আগেই। তাদের মাঝেও আল্লাহকে অমান্য করার নিদর্শন ছিলো যার কারণে আল্লাহ জীন জাতির মাঝেও নবী রাসুল প্রেরণ করেছেন কিন্তু তাঁরা নির্ধারিত হতেন গোষ্ঠীর সর্দারদের মাঝ থেকে।

ঃ- ইবলিশ স্বয়ং নিজেই এক জীন।

ঃ- হযরত সোলায়মান (আঃ) তাঁর উপাসনালয় নির্মাণে জীনদের নিযুক্ত করেছিলেন।

ঃ- হযরত সোলায়মান (আঃ) এর সাথে সেবার রানীকে ঘিরে যে কাহিনী রয়েছে সেই সেবার রানী বিলকিস ছিলেন একজন জীন।

ঃ- দাজ্জালের জন্ম এক জীনের ঔরস থেকে।

ঃ- জীনরা আগুন হতে সৃষ্ট এবং তারা মানুষ হতে কয়েকগুন বেশি উচ্চতা বিশিষ্ট। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তারা মানুষ হতেও বেশি ক্ষমতাবান। তাদের চলার গতি অত্যন্ত দ্রুত। কোন কোন ক্ষেত্রে জীনরা হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে জীবন লাভ করে থাকে।



আরও অনেক তথ্য রয়েছে যেগুলো নিয়ে ভবিষ্যতে বিস্তারিত পোস্ট দেয়ার ইচ্ছে রয়েছে। তবে নিতান্তই কিছু অনুমানের ভিত্তিতে আমার কাছে মনে হয় যেসব দেব-দেবীর সম্পর্কে আমরা জানতে পারি তারা আসলে জীন নয়ত। জীনদের সম্পর্কে যেসব তথ্য জানা যায় তার সাথে এইসব দেবদেবীর আকার আকৃতির অনেক সাদৃশ্য পাওয়া যায়। যাই হোক এমনটা শুধুই আমার ধারনা, প্রমান ভিত্তিক কিছু নয়। এছাড়া মিশরের ফারাওরা সবসময়ই নিজেদের মনে করত তারাই ঈশ্বর আর একারনেই তাদের ধ্বংস হয়ে যেতে হয়েছে অথবা হয়ত প্রমান করতে পারলে দেখা যাবে যে আইসিস কিংবা হোরাস সবাই আসলে ছিলেন তৎকালীন সময়ের ফারাও যাদেরকে সাধারন মানুষ দেব-দেবীর আসনে মর্যাদা দিয়ে মান্য করত নতুবা তাঁরা ছিলেন জীন।



















আইসিসের মন্দিরের প্রধান ফটকের সামনে যে দুটি সিংহর মূর্তি দেখতে পাওয়া যায় সেগুলোর একটি হলো পুরুষ সিংহ আর অপরটি স্ত্রী সিংহ। পুরুষ সিংহ দিয়ে শক্তি ও ক্ষমতা প্রকাশ করা হয় এবং স্ত্রী সিংহ দিয়ে মমতা, মোহ কিংবা যাদু শক্তির প্রকাশ করা হয় যা যথাক্রমে পুরুষ ও নারীর চারিত্রিক বৈশিষ্ট। আবার পূর্ণতা প্রাপ্তির জন্য পুরুষ ও নারী উভয় উভয়ের পরিপূরক যা নাহলে পৃথিবী স্বয়ং পূর্ণতা প্রাপ্ত হয়না।







অপরদিকে বোয এবং জাচিন দিয়েও শক্তি এবং যাদুর মিলবন্ধন বোঝান হয়। কিন্তু এখন তাহলে তিনটি স্তম্ভের মধ্যে দুটি স্তম্ভ সম্পর্কে জানা গেলেও তৃতীয় স্তম্ভ দিয়ে আসলে কি বোঝান হয় সেটাই আসল রহস্য। মানুষের বাহ্যিক দুটি চোখ দৃষ্টিশক্তির কাজ করে কিন্তু অন্তর চোখ বা তৃতীয় চোখ নামে মানুষের আরও একটি চোখ রয়েছে যেটা দৃশ্যমান নয় সেটা হলো মানুষের জ্ঞান। সাধারনত এটা হয়ে থাকে আধ্যাত্মিক জ্ঞান।







যদি কোন মানুষের এই তৃতীয় চোখ বা অন্তর চোখটি খুলে যায় বা সে আধ্যাত্মিক জ্ঞান প্রাপ্ত হয় তাহলে ইহকাল ও পরকালের সবকিছু তার অধীনে চলে আসে যা স্বয়ং ঈশ্বর তাকে দান করেন অর্থাৎ সে পরিপূর্ণ হেদায়েত প্রাপ্ত হয়ে থাকে। তার জন্য ইহকাল ও পরকালের সবকিছু সহজ হয়ে যায়। অনেক অদৃশ্য জ্ঞানের অধিকারী হয়ে পরে মানুষ তখন। কিন্তু সাধারনত কোঠর আধ্যাত্মিক সাধনা ছাড়া এই প্রাপ্তি সম্ভব নয়। আর এই করনেই কিছু স্থানে মাঝের স্তম্ভটিকে ভাঙা হিসেবেও দেখানো হয় অকাল্টে যার অর্থ দাড়ায় অন্তর চোখ বন্ধ অবস্থায় বা ঘুমন্ত অবস্থায় রয়েছে কিন্তু ইহকাল ও পরকালকে জয় করতে হলে মাঝের গুরুত্বপূর্ণ এই স্তম্ভটিকে বা অন্তর চোখকে কোঠর আধ্যাত্মিক সাধনার মাধ্যমে জাগিয়ে তুলতে হবে। আর সেই সাথে যদি বোয ও জাচিন এই স্তম্ভ দুটি যুক্ত হয় তাহলে একজন মানুষ হয়ে উঠবে মহাপরাক্রমশালী যার অধীনে থাকবে সমস্ত মহাবিশ্ব এমনকি পরকাল পর্যন্ত। আর এই তৃতীয় চোখটিকে প্রতীক হিসেবে কখনও কপালেও প্রকাশ করা হয়।















এই তিনের সাথে যদি কসমিক রের সংযোগ ঘটানো যায় তাহলে মানুষের পক্ষে আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি বা কসমিক রে পৃথিবীর উদ্ভিদ ও প্রাণী জগতের গঠন ও বৈশিষ্টগত পরিবর্তনের জন্য যথেষ্ট। আর এই রশ্মিকে আয়ত্তে আনার চেষ্টা মানুষের বহু বছরের। মানুষ চাইলেই তখন মরুভূমিতে শস্য ফলাতে পারবে অথবা সামান্য মুরগী হয়ে উঠবে মস্ত বড় উটের সমান। দাজ্জালেরও কিন্তু তেমন কিছু ক্ষমতার কথাই বলা আছে। দাজ্জাল যে প্রান্ত দিয়েই হেটে যাবে সে প্রান্তেই উর্বরতা ফিরে আসবে অথবা উর্বর জমি অনুর্বর হয়ে পড়বে। প্রায় সবগুলো পুরাণেই এমন ক্ষমতা সম্পন্ন দেবদেবীর সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়। প্রকৃতপক্ষে এসবের চর্চাই করে আসছে অল সিং আইসে বিশ্বাসী অকাল্ট চর্চাকারী ফ্রিম্যাশনরা। অল সিং আইস অর্থাৎ যে চোখ সব কিছু দেখে। ঈশ্বর যিনি স্বয়ং নিজেও সব কিছু অবগত আছেন এবং দেখছেন। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে শয়তান কিংবা শয়তানের অনুসারীরা আসলে ঈশ্বর প্রদত্য ক্ষমতা গ্রহন করেই শক্তিশালী হয়ে উঠছে কিন্তু অমান্য করছে স্বয়ং ঈশ্বরকেই।



ফ্রিদা কাহলোর আঁকা দুটি চিত্রকর্ম












বাংলাদেশের অনেক মুসলিম মেয়ে টিপ পরতে ভালোবাসে। ইসলামে টিপের একটি ইতিহাস আছে।



হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম কে শহীদ করার জন্য নমরুদ একটি ১৮ মাইলের বিশাল অগ্নিকুণ্ড নির্মাণ করে। সেটি এত বড় ও ভয়াবহ উত্তপ্ত ছিল যে, কোন মানুষের পক্ষে ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম উনাকে সেখানে নিয়ে নিক্ষেপ করা সম্ভব হল না। অবশেষে সে একটি যন্ত্র নির্মাণ করল যার সাহায্যে দূর থেকেই ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম উনাকে অগ্নিকুণ্ডের ভিতরে নিক্ষেপ করা যাবে। কিন্তূ ফেরেশতারা সেটাতে ভর করে থাকায় যন্ত্রটি কাজ করছিল না। শয়তান এসে নমরুদকে বুদ্ধি দিল যে, কয়েকজন বেশ্যাকে এনে যদি যন্ত্রটিকে স্পর্শ করানো যায় তাহলে ফেরেশতারা শরাফতের কারণে চলে যাবেন এবং সেটা কাজ করবে। নমরুদ তাই করল এবং দেখা গেল যে সেটি কাজ করছে।



নমরুদ ওই বেশ্যাদের কপালে চিহ্ন দিয়ে রাখল এই ভেবে যে, এদেরকে পরে দরকার হতে পারে। সেই থেকে কপালে টিপ পরার প্রচলন হল।











হিন্দুরা টিপ পরে, এটা তাদের ধর্মীয় সংস্কৃতির অংশ এবং হিন্দুধর্মে সিঁথির সিঁদুর দ্বারাও বিবাহিত নারীর কুমারীত্ব নাশের বিষয়টি ইঙ্গিত করা হয়।কপালের টিপ কিংবা তিলক এটা তাদের ধর্মীয় চিহ্ন।



উৎসর্গঃ সুপ্রিয় ব্লগার *কুনোব্যাঙ*

মন্তব্য ১২২ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (১২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
নাইস, অসাম পোস্ট।

The Tai-Chi এর ৫নং বুলেট DRY হবে কি ?

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অসংখ্য ধন্যবাদ মুন ভাই। আমি যে তথ্য পেয়েছি তাতে DRY-ই রয়েছে।

২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৮

অপু তানভীর বলেছেন: খাইছে রে......

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এরে ভাই সকালবেলাই খাওনের কথা কইলেন ? :D

৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০০

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আপনার পোস্টে DAY দেয়া ||

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

The SUN rules the Day (Yang)―but the MOON rules the Night (Yin)

এখানে Day-ই হবে কারন সূর্যের সাথে দিনের সম্পর্ক রয়েছে। আর চাঁদের সাথে রয়েছে রাতের সম্পর্ক।

আর যেখানে The HOT brings Dry (Yang)―but the COLD brings Moist আছে তা গরম কিংবা ঠাণ্ডার উপর নির্ভর করে।

৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:১৬

সোনালী কিরণ বলেছেন: totho bahol post porota porte pari ni rai priyete.

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। সময় নিয়ে পড়ে দেখবেন আশা করি ভালই লাগবে।

৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:১৮

এহসান সাবির বলেছেন: আপনি পারেনও ভাই............!! বেশ কষ্ট করেছেন পোস্টির জন্য......। সুন্দর পোস্ট......

এক কথায় চমৎকার.....


হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সালামের ঘটনা জানলাম......
সেই থেকে কপালে টিপ পরার প্রচলন হল..................


ভাই মুসলিম মেয়েদের কি টিপ পরা যাবে ন???

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

প্রশংসার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন সাবির ভাই।

ইসলামের শরীয়ত অনুসারে হয়ত যাবেনা তবে কোন আলেমের কাছ থেকে জেনে নিলেই ভাল হয় এই বিষয়ে।

৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৪

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: সুপার্ব।।++++।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাইয়া আপনার কাছ থেকে এতগুলো প্লাস পেয়ে অভিভূত। কৃতজ্ঞতা নিরন্তর।

৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৪

এহসান সাবির বলেছেন: **ভাই মুসলিম মেয়েদের কি টিপ পরা যাবে না???

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ইসলামের শরীয়ত অনুসারে হয়ত যাবেনা তবে কোন আলেমের কাছ থেকে জেনে নিলেই ভাল হয় এই বিষয়ে।

৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৮

এহসান সাবির বলেছেন: আমার কাছে একদম ছোট একটা টিপ পরলে মেয়েদের ভলো লাগে দেখতে........

আমার কাছে ভালোই লাগে......

পোস্টে +++++++++++++

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সবকিছু সবসময় ভালো লাগাতে নেই সাবির ভাই। স্বর্গ নরক বলে কিছু আছে এটা মেনেই আমাদের চলতে হয়।

৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪

বৃষ্টিধারা বলেছেন: আমি বড় বড় টিপ পরি ।

বড় টিপ না পরলে আমার মনে হয় বাইরে যাওয়া যাবে না । নিজেকে অসম্পূর্ণ লাগে । :)

আগে যখন বালিকা ছিলাম,তখন ভাবতাম বড় হয়ে টাকা ইনকাম করে আমি টিপ ফ্যাক্টরি তে টিপ অর্ডার দিয়ে বানাবো । সচরাচর যে সাইজ পাওয়া যায়,তার থেকে ১সাইজ বড় বানাবো । কি সব চিন্তা ই না করতাম .... /:) /:) :P

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ফ্যাক্টরি দিয়ে ফেললে মন্দ হত না। এতদিনে টিপ সম্রাজ্ঞী হিসেবে পৃথিবীর সেরা ধনীদের তালিকায় চলে আসতেন। যাই হোক আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

১০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৪০

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: অনেক কিছু জানা হল। মাঝে মাঝে জ্বীনদের নিয়ে অদ্ভূত কিছু চিন্তা আসে। যেমন ভীনগ্রহবাসী বলে আমরা যাদের চিনি, তারা বোধহয় জ্বীন জাতি। সত্য মিথ্যা কে বলতে পারে?

পোস্টে প্লাস।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সত্য মিথ্যা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কেউ বলতে পারবেনা। আমরা শুধু মাত্র প্রেডিক্ট করতেই পারব। তবে আল্লাহ বলেছেন তিনি জীন ও মানুষ সৃষ্টি করেছেন শুধু মাত্র তার ইবাদতের জন্য।

প্লাসে কৃতজ্ঞতা।

১১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫

এহসান সাবির বলেছেন: অ টঃ আপনাকে ব্লগে এতো কম পাই কেন??

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সাবির ভাই ভাগ্যের বিড়ম্বনা বড়ই পীড়া দ্বায়ক !!!

১২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: অসাধারণ লেখা, জ্ঞানগর্ভ লেখা, পড়ে খুব ভাল লাগল।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

প্রিয় ব্লগার আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুবই খুশি হয়েছি।

১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
বিশাল পোষ্ট। আমার প্রিয় বিষয়গুলো নিয়েই পোষ্ট। অনেকগুলো বিষয় কাভার করার চেষ্টাসম্ভূত পোষ্ট।

অনেক জায়গায় খঁটকা লেগেছে। তথ্যগত ভুলভাল রয়েছে। যেমনঃ দাজ্জাল এর প্রসঙ্গ। সে জিনের ঔরসে জাত। এ কথা ঠিক নয়। যদিও দাজ্জাল কনসেপ্ট খুবই কঠিন ও জটিল বিষয়। আমি দীর্ঘদিন পড়াশুনা করে কিছুটা আয়ত্ত্ব করেছি।

আরো সমস্যা আছে। কিংবা আপত্তি রয়েছে। যেমনঃ সেবার রানী বিলকিস ছিলেন একজন জীন। সোর্স জানাতে পারেন।

প্রাগতৈহাসিক তথ্য, ধর্ম, প্রথা, আচার, ফ্রিমেসন, ব্ল্যাক আর্ট ইত্যাদি মিলিয়ে আকর্ষণীয় তথ্য ও তত্ত্বের সমাহার নিয়ে এই পোষ্ট।


প্লাস দিয়ে গেলাম। যদিও বাটন কাজ করে না। :)

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

মুন্না ভাই এই বিষয়গুলো নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। তাই আপনার সাথে সেই বিরোধে যেতে চাইছিনা। তবে এগুলোকে তথ্যগত ভুল বলা যাবেনা। আর বিষয়গুলো খুব সহজ নয় কঠিন ও জটিল অবশ্যই। তবে দাজ্জালের জন্ম কিংবা সেবার রানী যেই হন না কেন কনসেপ্ট কিন্তু একই। অনেক রকমের লোকগল্প চালু থাকলেও সব গল্পই একই সূত্রে গাঁথা।

আপনার প্লাসের জন্য আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন।

১৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭

সুমন কর বলেছেন: কষ্টসাধ্য, বিশ্লেষণধর্মী এবং দারুণ পোস্ট। পোস্টে প্লাস।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা প্রিয় সুমন ভাই।

১৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
প্রতিমন্তব্যে লিখেছেন -

অনেক রকমের লোকগল্প চালু থাকলেও সব গল্পই একই সূত্রে গাঁথা।

তীব্র আপত্তি জানালাম।

সেবার রানী ও দাজ্জাল - ইসলাম ও কোরানের ও হাদীছের বিষয়।

তাই একটু খেয়াল কইরা ............ :#)

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সেবার রানী ও দাজ্জাল শুধু ইসলাম ও কোরআনের বিষয় নয় ভাই। আমাদের কাছে দাজ্জাল যেমন খারাপ তেমন ইহুদীদের কাছে দাজ্জাল ঈশ্বরের দূত হিসেবে আবির্ভাব হবে। এ কথা সত্য যে কোরআন ও হাদিসে যা আছে সেসব ছাড়া অন্য কোন তথ্য সম্পূর্ণ সঠিক নয় তবে ধর্ম নিয়ে তর্ক বিতর্ক করতে চাইনা। অনেক তথ্যই বিকৃত করা হয়েছে নিজ নিজ স্বার্থে। আমরা জানি ঈসা (আঃ) হত্যা হননি ফিরে আসবেন কিন্তু খ্রিষ্টানদের বিশ্বাস তাকে ক্রুসে বিদ্ধ করা হয়েছিল। ঠিক এই জিনিসটাই বলতে চেয়েছি যে গল্প যাই চালু থাকুক না কেন ঈসা (আঃ) কিন্তু ফিরে আসবেন এটা চিরন্তন সত্য। আমি যদি আপনাকে বিষয়টা বোঝাতে না পারি তবে আমার ব্যর্থতা।

খুব খেয়াল করেই একজন মুসলমান হিসেবে সবসময় চেষ্টা করি নিজের ঈমান ঠিক রাখতে।

১৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:০৭

মামুন রশিদ বলেছেন: বিশাল পোস্ট! মাথা ঘুরছে ।


ধর্মীয় আইকন আর জনগোষ্ঠির নিজস্ব আইকনে কন্ট্রাডিক্ট করতেই পারে । একটার জন্য আরেকটা ঐতিহ্য ছেড়ে দেয়া সমীচীন কিনা আমি জানিনা । হ্যাঁ টিপ, আমাদের বাঙালী সংস্কৃতির অংশ । আমাদের ইতিহাস ঐতিহ্য এবং আমাদের সংস্কৃতি স্বাতন্ত্রে বহমান ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

মামুন ভাই ধর্ম বাদ দিয়ে সংস্কৃতি হতে পারেনা। আপনি যেমন ঈদের দিন মদের বোতল নিয়ে কিংবা শূকর নিয়ে বসবেন না তেমনি অপরে হয়ত তার অনুষ্ঠানে মদের বোতল দিয়েই চিয়ার্স করবে। এই পোস্টে কোন বিধি নিষেধ নিয়ে আলোচনা না করে বরং চেষ্টা করেছি বিষয়গুলো সংক্ষিপ্ত ভাবে অনুধাবন করতে। কারন এই বিষয়গুলো একটি পোস্টে শেষ করা সম্ভব নয়।

১৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোস্ট। অনেক কিছু নতুন করে জানা গেল। টিপ পড়া ইসলাম ধর্মীয় মতে নিষেধ বলে জানি। দারুণ বিশ্লেষণ ধর্মী পোস্ট। চমৎকার। ভাল লাগলো ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আমিও তেমনটাই জানি। কিন্তু কপালে এমন কিছু পরতে হবে কেন বা না পরলে কি হবে সেটা বোঝার দরকার। আমাদের কাছে টিপ খুব সুন্দর হলেও এর তাৎপর্য কিন্তু অতিপ্রাকৃত। পৃথিবীর আদি থেকেই চলে আসছে কপাল বা ভাগ্যের উপর এই ব্লাক আর্ট প্রতীক টিপের প্রচলন।

১৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
আমার জানা মতে - সেবার রানী বিলকিস ব্ল্যাক আর্টের চর্চা করতো। তাই কিছু দুষ্ট জ্বিন তার বশীভূত বা আয়াত্ত্বাধীন ছিল।
তারা সম্ভবত সূর্য বা অগ্নি উপাসক ছিল। মানুষের মধ্যে যেমন ঈমানদার, ক্বাফির, দুষ্ট ও শিষ্ট রয়েছে, জ্বিনদের মধ্যেও তাই।

আর হযরত সোলাইমান আ. এর বশীভূত জ্বিনগুলো তার খাদেম ছিল। বড়বড় কাজ যা' মানুষের দ্বারা সস্ভব নয়, তিনি ওদের দিয়ে করাতেন। উনি একজন পরাক্রমশালী ও ন্যায়পরায়ণ নবী ও রাসুল ছিলেন। ঐ জ্বিনগুলো আল্লার দেয়া ক্ষমতা বলেই তিনি প্রাপ্ত হন।

আর

দাজ্জাল কনসেপ্ট কঠিন। অল্প কথায় বলতে গেলে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হবে বা হতে পারে।

বিভ্রান্তি সৃষ্টি হবে জেনেও নিচে কিছু কথা বললাম।

দাজ্জাল একজন প্রোগ্রাম্‌ড্ ক্রিয়েশান।

তাকে একটা মিশন দিয়েই পাঠানো হবে। এবং তা' হচ্ছে - রিয়েল হযরত ঈসা আ. কে ইমপারসোনেট করা। অর্থাৎ নকল ঈসা আ., যার জন্য জায়নিষ্ট অধির আগ্রহে অপেক্ষমান। সে পৃথিবী শাসন করবে। সে পৃথিবীতে রিলিস্‌ড্ হয়েছে। কিন্তু আমরা তাকে দেখবো তখনই যখন সে আমাদের টাইম ডাইমেনশানে আসবে। অর্থাৎ আমাদের একদিন তার একদিনের সমান হবে।

সে একজন ইহুদী হিসেবে জন্মগ্রহণ করবে। বর্তমান সভ্যতা দাজ্জালেরই সৃষ্টি। তার সাহায্যকারী হবে শয়তান। বিশ্ব এলিট সম্প্রদায় তার প্রতিনিধিত্ব করে যাচ্ছে। বর্তমান রাজনীতি, অর্থনীতি, মানুষের আচার আচরণ সংষ্কৃতি ইত্যাদি দাজ্জালের প্রোডাক্‌ট্। দাজ্জাল প্রবর্তিত।

ইট ইজ রিয়েলি অ্যা ফেসিনেটিং ট্রু ষ্টোরি টু বি এনাকটেড ইন নিয়ার ফিউচার।

ঐগুলো বিশ্বাসের জন্য ঈমান লাগবে। কোরানে নির্ভেজাল বিশ্বাসী হতে হবে। হাদীছে বিশ্বাসী হতে হবে।

অল্প কথায় জানালাম। অনেকের কাছে আজগুবি লাগবে। বাট ইট ইজ ট্রু।

প্লীজ নো আরগুমেন্ট।

ধন্যবাদ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

মুন্না ভাই আপনার দেয়া তথ্যগুলো আমার পোস্টের অলংকার হয়ে থাকবে। আরগুমেন্ট করার কোন কারণই নেই। আমার এই এক পোস্টে আমি শুধু মাত্র দিক গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছি নতুবা এক দাজ্জাল নিয়েই সিরিজ করে পোস্ট দেয়া লাগবে যদি ধারনা ক্লিয়ার করতে চাই। কারন এই কনসেপ্ট দুই দিক থেকে বিশ্লেষণ করতে হবে এক ধর্মীয় দুই সায়েন্স। আপনি যে তাও অল্প কথায় বলে ফেলেছেন তার জন্য অবাক লাগল। আমি হলে পারতাম না। অনেকের কাছে আজগুবী লাগলেও কনসেপ্ট কিন্তু সঠিক।

১৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬

মামুন রশিদ বলেছেন: ধর্ম বাদ দিয়ে সংস্কৃতির কোন কথা বলিনি । ঈদ আমাদের সংস্কৃতির অংশ হলেও মদ কিংবা শুকরের মাংস আমাদের সংস্কৃতির অংশ নয় । তাই তুলনাটা বেখাপ্পা হয়ে গেল । আমি বুঝাতে চেয়েছি সেই সব জায়গা, যা আমাদের সংস্কৃতির অংশ । আর কালচারে কালচারে সাইন সিম্বলের অর্থ ভিন্ন হতেই পারে । যেমন আমাদের কালচারে কারো সাথে দেখা হলে তার এবং তার পরিবারের কুশলাদি জিজ্ঞেস করা ভদ্রতা । কিন্তু সেমেটিক বা আরব অঞ্চলে কারো স্ত্রী বা পরিবারের খোজ নেয়া মানে তাকে অপমান করা বা তার সাথে অভদ্রতা করা । আর এই ইন্টার কালচারাল পার্থক্যটা সব ভিন্ন সভ্যতা আর সংস্কৃতির মাঝেই আছে ।

আমার ফোকাস এই জায়গায়, আবহমান কাল থেকে সেমেটিক বা আরব সভ্যতায় যে মুল্যবোধ করে উঠেছে, আমাদের গাঙ্গেয় সভ্যতার সাথে তার যথেষ্ট ব্যবধান আছে । আমরা অনেক সময়ই সেমেটিক মুল্যবোধের সাথে ইসলামকে এক করে ফেলি । ইসলাম একটি সার্বজনিন ধর্ম, এটাকে কোন নির্দিষ্ট সংস্কৃতির ধারক বানিয়ে ফেলা ঠিক না । আর ইসলামের সার্বজনিনতার কারণেই এটা সকল সভ্যতা সকল সংস্কৃতির মানুষের কাছে গ্রহনযোগ্যতা পেয়েছে । কিন্তু যুগ যুগ ধরে ইসলামকে স্থানীয় সংস্কৃতির শত্রু বানিয়ে রাখা হয়েছে । এখনো হচ্ছে ।

আপনার সূচনার প্রথমেই বুঝিয়ে দিয়েছেন টিপ পড়া আমাদের সংস্কৃতিতে মাঙ্গলিক সিম্বল । আবার বিভিন্ন সেমেটিক উপাখ্যান দিয়ে বুঝিয়েছেন এটা ইসলাম বিরোধী । আদতে তা নয়, সেমেটিক উপাখ্যান আরবদের সংস্কৃতি হতে পারে, কিন্তু এটা ইসলাম নয় । আর তাই টিপ পড়ার মত স্থানীয় সংস্কৃতি কিছুতেই ইসলাম বিরুদ্ধ হতে পারেনা । আরব দেশে গরু নাই । কিন্তু আমরা গরু খাই এবং কোরবানি দেই । তাই আরবদেশে গরু না থাকলেও যেমন গরু হারাম হয়ে যায় না, আরব দেশে প্রচলন নেই এমন কালচারাল সাইন বা সিম্বলও তেমনি ইসলাম বিরুদ্ধ হতে পারেনা ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আপনি বলেছেন যে সংস্কৃতির কথা। তাই তুলনা মোটেও বেখাপ্পা হয় নি। কারন খাদ্য অভ্যাস, পোশাক যেমন সংস্কৃতির অংশ তেমন ধর্মেরও অংশ। মুসলমানদের যেমন খাদ্য বা পরিধানের উপর শরীয়তের বিধান রয়েছে তেমনি অন্যান্য ধর্মেরও তাদের নির্ধারিত বিধান রয়েছে। আপনি আমি যেমন গরুর গোশত খেয়ে তৃপ্ত হই তেমনি হিন্দু ধর্মে গরুকে পূজা করা হয়। তাদের জন্য গরুর গোশত হারাম। এখানে দেখেন ধর্ম টু ধর্ম হারাম হালাল ভেরী করছে। কিন্তু কনসেপ্ট দেখুন হারাম হালাল সব ধর্ম বা সংস্কৃতিতেই আছে। আর সেমেটিক ধর্মের কথাই যদি বলেন কিংবা আদি ধর্মের কথাই যদি বলেন হিন্দু ধর্ম কিন্তু সনাতন ধর্ম। এখানে কোন ধর্মকেই ছোট করে দেখার কথা বলছিনা। বলছি যে একই জিনিসের চর্চা বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন। আপনার জন্য যেটা নিয়ম সেটা আপনি মেনে চলুন বাঁধা নেই।

২০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১

বেলা শেষে বলেছেন: আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা,
চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা...
few times i had entered for compliment...every time i had to return back!!! writer, explain me - ownself- why???

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

দুঃখিত আমি ঠিক বুঝতে পারিনি আপনার প্রশ্নটি ।

২১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
টিপ পড়া, লিপষ্টিক দিয়ে ঠোট লাল করা বিশ্বাসী মুসলিমাদের জন্য নাজায়েজ। তবে স্বামীর মনোরঞ্জনের জন্য করা যেতে পারে। ইন প্রাইভেট। ডান্সও করতে পারে। B-)

ইসলাম দেশে দেশে কালে কালে বিভিন্ন সংষ্কৃতির সংষ্পর্শে এসে বিভিন্ন সাংষ্কৃতিক উপাদান আত্মীকৃত বা এসিমিলেইট করেছে। ওগুলোর মধ্যে কিছু জায়েজ। কিছু নাজায়েজ। কিছু গ্রহণীয়। কিছু বর্জনীয়।

রাসূল সা. এর হাদীছ রয়েছে - তোমরা ভিন্ন ধর্মের আচার আচরণ অনুসরণ করো না। (এখানে বিজ্ঞান নয়। বিজ্ঞান ধর্ম নিরপেক্ষ জিনিষ।)। হাদীছে আরো রয়েছে, যে ভিন্ন ধর্মীয় পোশাক আশাক বেশভূষা অনুসরণ করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভূক্ত হবে।

আমার জানা মতে 'টিপ' হিন্দু ধর্মের একটি অনুষঙ্গ।

যদিও আমাদের দেশে এটি মামুলী ব্যাপার, তবে পরহেজগার বিশ্বাসী মুসলিম বোনেরা এটি পড়ে না।

ধন্যবাদ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

মদ্য পান কিংবা লটারী হারাম কিন্তু অনেক মুসলমান দিব্যি এসব করে যাচ্ছে যদিও তাদের কাছে সেটা মামুলী হতে পারে কিন্তু ইসলাম সেটা সাপোর্ট করেনা। আবার অনেক হিন্দু আছে নির্দ্বিধায় গরুর গোশত খায় কিন্তু তাদের ধর্ম সেটা সাপোর্ট করেনা।

যাই হোক টিপ পরা বা না পরা কিংবা ধর্ম মানা বা না মানা আমার পোস্টের বক্তব্য নয়। অনেকেই ভুল করছেন পোষ্টের বিষয়বস্তু নিয়ে। এই পোস্টের বিষয়বস্তু হল কিছু অতিপ্রাকৃত প্রতীক এর কনসেপ্ট অল্প সল্প করে তুলে ধরা আর টিপ হল একটা উদাহরণ যাকে ভিত্তি করে শুধু এগিয়ে যাওয়া।

২২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:১৬

সাাজ্জাাদ বলেছেন: আমার প্রিয় বিষয়গুলো নিয়েই পোষ্ট। অনেকগুলো বিষয় কাভার করার চেষ্টাসম্ভূত পোষ্ট।

তবে একটা একটা টপিক নিয়ে আরেকটু বিস্তারিত লিখার চেষ্টা করুন। আপনার পুরো পোস্টের অনেক ব্যাপার বিস্তারিতভাবে জানতে মন চাচ্ছে।

আশরাফ মাহমুদ মুন্না- আপনার কমেন্ট খুব ভালো লাগলো।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

হ্যাঁ মুন্না ভাই খুব ভাল বলেছেন। এই বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছে আছে। যদিও বিষয়গুলো অনেক জটিল এবং অনেক সময় ধর্ম চলে আসে এসব বিষয়ে বলতে গেলে আর যখনই ধর্ম চলে আসে তখনই অনুভূতির প্রশ্ন আসে। তাই সল্প জ্ঞানে আসলে পোস্ট দেয়া হয়ে উঠে না। তবে চেষ্টা করছি অল্প সল্প করে হলেও এই পুরাণ বিষয়ক কনসেপ্টগুলো নিয়ে পোস্ট দেয়ার। তবে এগুলোকে ধর্মীয় ভাবে না নেয়াই উত্তম।

২৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:১৮

মামুন রশিদ বলেছেন: ইসলাম কিভাবে মুল ছেড়ে মৌলের দিকে ধাবিত হয় তা নিয়ে আমার জানার আগ্রহ ব্যাপক । দুশো বছর আগে উপমহাদেশে মুসলিম রেঁনেসা বা মুসলিম জাগরণের কথা ভাবুন । যে যত পশ্চিম থেকে এসেছে, সেই ছিল তত সহি মুসলিম । রাজকার্যে বা ধর্মপ্রচারে আরব, টার্কি, ইয়েমেন, পারস্য, আফগান থেকে হাজার বছরে অনেক মানুষ এই দেশে এসেছেন, এই দেশের জলবাতাসে বেড়ে উঠেছেন । এবং পশ্চিম হতে আসা এইসব মানুষের উত্তরাধিকার দাবীদারেরাই পরবর্তিতে মুসলিম রেঁনেসার ধারক ও বাহক হয়েছিলেন । তাদের পূর্বপুরুষের সংস্কৃতিকেই ইসলামের সংস্কৃতি হিসাবে তারা প্রতিষ্টা করলেন । কিন্তু একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার তারা সহসাই এড়িয়ে গিয়েছিলেন । বাংলা অঞ্চলের মুসলমানের ৯০ ভাগই ছিল ধর্মান্তরিত । রাজন্য সেনদের হাতে শতাব্দিব্যাপি নিগৃহিত সংখ্যাগুরু বৌদ্ধ আর নিম্নপদের হিন্দুরা দলে দলে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছিলেন । বাংলার ক্ষমতাবলয়ও মুসলমান শাসকদের হাতে চলে আসে এবং তারো চেয়ে বড় কথা দলে দলে দরবেশ সূফিরা এদেশে আসতে থাকেন যাদের মতবাদের সাথে বৌদ্ধ সহজিয়া মতবাদের মিল খুজে পায় এখানকার কৃষক আর কৈবর্ত জেলে মানুষগুলো ।

দুশো বছর আগে মুসলিম রেঁনেসার শুরুতে ঐ পশ্চিমদেশিয় দাম্ভিক ধর্মনেতারা এই বিশাল বাঙালী জনগোষ্ঠির ভাষা-সংস্কৃতিকে আমলেই নেন নি । কিন্তু এই চাষাভূষা জনগোষ্ঠিই ধীরে ধীরে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে, প্রথমে পাকিস্থান এবং পরে স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ায় এরাই মুখ্য ভূমিকা পালন করে । এই সময়ে তারা নিজেদের সংস্কৃতি নিয়েও সোচ্চার হয় এবং বাঙালী সংস্কৃতিকে একটা সম্মানের আসনে দাঁড় করায় ।

আজকে সেই পশ্চিমদেশিয় দাবিদার মৌলনেতারা নেই । কিন্তু অতীব দুঃখজনক ভাবে এদেশজাত মৌলনেতারা সেই পশ্চিমদেশীয় দাবীদারের চেয়েও বেশি বেগে বাঙালী সংস্কৃতির বিরোধীতা করছেন এবং স্থানীয় ঐতিহ্যভাবে সংস্কৃতিকে ইসলামের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে রেখেছেন ।

আমি সাধারণত তর্ক করিনা, এই ধরণের পোস্টের ছায়াও মাড়াই না । শুধু কান্ডারি অথর্বের পোস্ট বলেই নিজের ধারার বিপরীতে গিয়ে এত কথা বললাম ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আমিও তর্ক করতে পছন্দ করিনা এবং করিওনা মামুন ভাই। নিজে যা বিশ্বাস করি সেটা জেনে শুনেই বিশ্বাস করি তবে কোরআন হাদিস বিশ্বাস করি অন্ধের মত। তবে যেহেতু এই ধরনের পোস্ট আপনার ছায়া মাড়ানোর জন্য নয় তাই অন্তত আমাকে দেখে হলেও যে এসে কিছু তর্ক করে গেলেন তাই সন্মানিত হলাম। আসলে মাঝে মাঝে আমরা সবাই পছন্দ না হলেও নিতান্তই সম্পর্কের খাতিরে পোস্টে মন্তব্য করি। যাই হোক এটা একটা ভাল দিক সুসম্পর্কের জন্য।

দেখুন মামুন ভাই আপনাকে কিছু দিক তুলে ধরতেই হচ্ছে তাহলে সাংস্কৃতিক বিষয়ক। আরব দেশগুলোর সংস্কৃতি যদি দেখেন এমনকি ইরানী সিনেমা যদি দেখেন সেখানে দেখবেন মেয়েদের পর্দা মেনে চলার কৌশল কত সুন্দর। কিন্তু আমাদের দেশের মেয়েরা যারা পর্দা করেন তারা কিন্তু ঠিকই আরব দেশকেই অনুসরন করেন। এখানে দেশের সংস্কৃতিতে নিশ্চয় কোন আঘাত আসেনা। আবার দেখেন হিন্দু ধর্মের একটা আচার হল রং নিয়ে হোলি খেলা এখন দেখেন আমরা বিয়ের অনুষ্ঠানেও কিন্তু রং খেলি। কিন্তু এই রং খেলা নিয়ে আমাদের ধর্মে কোন নিষেধ না থাকলেও একটি কথা কিন্তু বলা আছে যে আমরা যেন ভিন্ন ধর্মের আচার অনুসরন না করি।

বাঙালি হিসেবে আমরা আমাদের সংস্কৃতিকে আমাদের হৃদয়ে লালন করি এই বিষয়ে কোন এক্সকিউজ নেই কিন্তু অবশ্যই ধর্ম কর্ম না মেনে নয়। নাহলে ধর্ম ছাড়া যেমন সমাজ সংস্কৃতি টিকতে পারেনা তেমনি কোন সংস্কৃতিই ধর্মের নীতি না মেনে নয়। আমিত বলেছিই যে ধর্ম টু ধর্ম বিধান ভেরী করে এবং অবশ্যই সংস্কৃতিকেও ভেরী করতেই হবে। নিশ্চয় মুসলিম আর হিন্দু বিবাহ রীতি এক নয়। কিন্তু তাই বলে একজন হিন্দু যেমন মুসলমান বিয়ে নিয়ে কোন মন্তব্য করতে পারেনা তেমনি আমিও পারিনা।

ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন সবসময়।

২৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:১৪

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: অসংখ্য চিন্তার খোরাক!


চিন্তার ধারা বইতে থাকুক।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সহমত অসংখ্য চিন্তার খোরাক বটেই ইসহাক ভাই। তবে আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুক। আমিন।

২৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:১১

বৃতি বলেছেন: ভাইয়া, আপনার বেশিরভাগ পোস্ট পরিশ্রমসাধ্য এবং অনেক তথ্যের সমাহার। অজানা অনেক কিছু জানা হলো। ভাল লাগা জানবেন।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

যদি আমি কিছু সত্যি জানাতে পারি তাহলেই খুশি। ভাল থাকুন সব সময়। শুভ কামনা রইল।

২৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৪২

অদৃশ্য বলেছেন:




যীষুর জম পযন্ত পড়া হলো... কালকে পরেরটুকু... আপনার এই কাজগুলা আমার খুবই ভালো লাগে কান্ডারী ভাই...


শুকামনা...

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আপনারা এভাবে প্রেরনা দেন বলেই এমন পোস্ট দেয়ার ধৈর্য হয়। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৬

Sohelhossen বলেছেন: বিশাল পোস্ট , হাতে সময় কম তাই পুরোটা পরতে পারছি না । প্র্রিয়তে রেখে দিলাম , সময় করে পরব । আপনাকে ধন্যবাদ এমন তথ্যবহুল পোস্ট দেওয়ার জন্য ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ সোহেল ভাই। বিবাহের জন্য অগ্রীম শুভেচ্ছা রইল।

২৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: অনেক কষ্ট করে পোষ্ট দিয়েছেন !
জানার মত অনেক অনেক কিছু এই পোষ্টে লুকিয়ে আছে !

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এখন খুঁজে বের করলেই হবে। খুশি হলাম অভি ভাইয়া মন্তব্যে।

২৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯

আমি সাদমান সাদিক বলেছেন: ভাল কাজ করেছেন কান্ডারি অথর্ব ভাই ।।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ সাদিক ভাই ভাল লাগল খুব।

৩০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪

কয়েস সামী বলেছেন: টিপ নিয়ে জানাতে গিয়ে সংশ্লিষ্ট অনেক কিছু জানিয়ে দিলেন। অথচ গত কয়েকদিন ধরে আঁতিপাঁতি করে খুঁজলাম, কিন্তু দুই তিন লাইন ছাড়া্ টিপ নিয়ে বিশদভাবে কিছুই পেলাম না। আপনিও টিপ নিয়ে পোস্ট দিলেন আর আমিও টিপ নিয়ে গল্প লিখলাম। চিন্তাভাবনার এমন কাকতালীয় মিল দেখে অবাক হচ্ছি!

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

দেখতে হবেনা যে আমি আর আপনি হলাম ভাই ভাই তাই মনের মিল হওয়াটাই স্বাভাবিক। ভাল থাকবেন ভাই সবসময়।

৩১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৪৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
দ্বিধাহীনভাবে বলতে চাই, প্রথম ছবিতে দৃষ্টি আটকে গেছে ;)
মাশাল্লাহ, নয়নযুগল নয়নজুড়ানো হয়েছে... :)
টিপের কথা বলতে চাইলে এর চেয়ে উত্তম ছবি কেউ দিতে পারবে না।


তারপর আটকে গেছে আপনার এই কথাটিতে-
‍‍"মানুষের কল্পনাশক্তি পৃথিবীতে দৃশ্যত জ্ঞানের সমানুপাতিক।"



অনেক শ্রম দিয়েছেন। লেখাটি ব্লগের সম্পদ হয়ে থাকবে। প্রিয়তে!

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

হা হা হা হা মন্তব্যে লাইক। :!> :!> :!>

আর যে কথাটি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে সেটা বলেছেন মহান কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার ব্লগার কান্ডারি অথর্ব। :D :D :D

সুপ্রিয় মইনুল ভাই আপনার মন্তব্য সবসময় প্রেরনা যোগায়।

৩২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৫৬

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: পোষ্টের শুরুর ছবিটা সৌন্দর্য :)

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

যাহ ! দুষ্ট ছেলে এসব বলতে নেই। :!> :!> :!>

৩৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৩

নিশাত তাসনিম বলেছেন: শুধু +++++++++++++++++ দিলে অন্যায় হবে। পোস্টটি অবশ্যই প্রিয়তেও নিতে হবে।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এটা আমার মত অথর্বের জন্য অনেক বড় পাওয়া।

৩৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:





দুর্দান্ত পোষ্ট!!!!! অনেক কিছু জানতে পারলাম।
অনবদ্ধ কাণ্ডারি অথর্ব।



উৎসর্গকারিও একজন দারুণ ফিচার লেখক।


অ.ট:- কিছু টাইপো আছে ঠিক করে নিবেন। আরেকটা কথা লম্বা পোষ্ট পড়ে গলা শুকিয়ে গেছে। আশাকরি এর জন্যেও কোন ব্যবস্থা হবে ;)

০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

জী স্যার আপনার পরামর্শ শিরোধার্য।

৩৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৪৬

রাসেলহাসান বলেছেন: এতো সময় ব্যায় করে এতো সংরহ করেন ক্যাম্নে রে ভাই?? /:)
আপনি পারেনও বটে! :|
অসাধারন! চমৎকার! যায় বলি কম হয়ে যাবে।
অনেক কিছু জানার আছে! যা আমরা সবাই জানিনা।
এসব অজানা অনেক বিষয়কে পরিস্কার ভাবে সবার সম্মুখে তুলে ধরছেন এজন্য আপ্নাকে আন্তরিকতাঁর সাথে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
এরকম আরো তথ্যবহুল পোষ্ট চায়! আশা করি চালিয়ে যাবেন।

পোষ্ট প্রিয় তে..
+++++++++++++

০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

রাসেল ভাই আপনাদের অনুপ্রেরণা পাই বলেই সাহস হয় এমন পোস্ট দেয়ার। ইনশাল্লাহ ভবিষ্যতে আরও কিছু বিষয় নিয়ে হাজির হওয়ার ইচ্ছে রয়েছে। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৩৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৪ ভোর ৪:০৮

অনাহূত বলেছেন:
বস্ ক্ষেপলেন ক্যান?
টিপের তো গুষ্টি উদ্ধার করে ছাড়লেন। :)

হুম, ইব্রাহিম (আ) এর এই ঘটনাটা জানতাম ছোটবেলা থেকেই। ঠিক এভাবেই, যেভাবে আপনি বর্ণনা করেছেন। তবে, সেই থেকে যে ‘টিপ’ এর প্রচলন শুরু সেটা জানতাম না। আমি এতোদিন ভাবতাম- যেহেতু হিন্দু অনেক পুরাতন একটা ধর্ম এবং ওদের ধর্মের রীতি অনুযায়ী মাথায় সিঁদুর পড়ার ব্যাপারটা আছে... ওটাই কালের বিবর্তনে টিপ আকৃতি হয়ে গেছে।

যাই হোক, অনেক কষ্ট করে পোস্ট দিয়েছেন।
এইবার এক কাপ চা খাওয়ান।

০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

শুধু চা কেন চলে আসুন একদিন অনেক কিছুই খাওয়া হবে সাথে আড্ডাও হয়ে যাবে।

৩৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৪ ভোর ৪:০৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বোঝাই যাচ্ছে লেখার এই খনিতে কিছু হিরে জহরত মিলেই যাবে। কিছুটা পড়লাম এবং বুঝলাম ঘুমে বন্ধ হয়ে আসতে চাওয়া চোখে এ পোষ্ট পরে পার পাওয়া যাবেনা। আগামী কালের জন্য তুলে রেখে অগ্রিম প্লাসায়িত করে গেলাম :)

০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আপনার কাছে ভাল লাগলে অনুপ্রাণিত হব ভাই।

৩৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৩৯

ভারসাম্য বলেছেন: পরিশ্রমী পোষ্ট, কিন্তু একটু অগোছালো। আমার মনে হয়, পোষ্টের ভূমিকা পর্বে পোষ্টের উদ্দেশ্য ও পদ্ধতি সম্পর্কে একটু লেখা প্রয়োজন ছিল। এজন্যই হয়তো অপ্রয়োজনীয় তর্কের জায়গা তৈরী হয়ে যাচ্ছে কিছু কিছু।

যাই হোক, তর্কের জায়গায় একটু ঘী ঢেলে দিয়ে যাই। টিপ পড়া যাবে না এমন কোন ডিরেকশন কুর'আনে নাই। হাদীসেও, অন্য ধর্মের ধর্মীয় প্রতীক হিসেবে ব্যাবহৃত হয় না, এমন যে কোন কিছুই পরিধান করা যাবে বলা হয়েছে। টিপ এর প্রচলন, ইব্রাহীম (আঃ) কে অগ্নিকুন্ডে নিক্ষেপকালীন সময়ে নমরুদকে সহায়তাকারী কিছু বিনোদিনিকে চিহ্নিত করতেই শুরু হয়েছিল, এটা পুরোটাই মীথ নির্ভর।

এই পোষ্টটিও যেহেতু পৌরাণিক তথ্যগুলোর ব্যাবচ্ছেদের উদ্দেশ্যেই লেখা, যার অনেক কিছু লেখক নিজেই বিশ্বাস করেন না, তাই সেসব নিয়ে অহেতুক বিতর্কের যেমন প্রয়োজন নেই, তেমনি লেখকের নিজস্ব বিশ্বাসকে হাইলাইট করাও অনুচিৎ।

তথ্যের জায়গায় তথ্য থাকুক। নতুন নতুন আরো তথ্য যোগ হোক। সেসব নিয়ে ঐতিহাসিক, বৈজ্ঞানিক, দার্শনিক বিশ্লেষণও চলুক। সাথে থাকার ইচ্ছা রাখছি। শুভকামনা। লেখায় ভাল লাগা। :)

০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার সুন্দর গঠন মূলক মন্তব্যের জন্য। সব নির্দেশনা কোরআন কিংবা হাদিসে থাকবেনা বলেই ইজমা আর কিয়াসের প্রচলন করা হয়েছে। হাদিসে বলা হয়েছে যে, তোমরা ভিন্ন ধর্মের আচার আচরণ অনুসরণ করো না। হাদীছে আরো রয়েছে, যে ভিন্ন ধর্মীয় পোশাক আশাক বেশভূষা অনুসরণ করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভূক্ত হবে। আর ইব্রাহীম (আঃ) ঘটনাটি সত্য।

আপনি বলেছেন যে আমি মিথগুলো বিশ্বাস করিনা। পোস্টের কোথাও আমি বলিনি যে আমি মিথ বিশ্বাস করিনা। আর যা বিশ্বাস করিনা তা নিয়ে নিশ্চয় পোস্ট দিয়ে অন্যকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা অন্তত করব না। দেখুন একটি কথা আছে ট্রুথ ইজ স্ট্রেঞ্জার দেন ফিকশন। আরও একটি কথা আছে বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর।

আর একটি কথা ভাই টিপ পরা জায়েজ কিংবা না জায়েজ সেটা নিয়ে আলোচনা করা বা সেই বিষয়ে ফতোয়া দেয়া কিন্তু এই পোস্টের বিষয়বস্তু নয়। এবং আমি কোথাও বলিনি এমন কোন কথা এই পোস্টে। আমি শুধু মাত্র টিপকে উদাহরণ হিসেবে ধরে কিছু অকাল্ট প্রতীক নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি আর যেভাবে পোস্ট উপস্থাপন করেছি সেটা একান্তই আমার স্টাইলে করেছি। আর কোন ধর্মকে কটাক্ষ করাও এই পোস্টের প্রতিপাদ্য বিষয় নয়। আমি শুধু দেখিয়েছি যে টিপ এলো কোথা হতে। তাই অনর্থক এই নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি না করে অকাল্ট বিষয়ক এই প্রতীকের কনসেপ্টগুলো তুলে ধরার এই প্রয়াস যদি কারও ভাল লাগে তবেই আমি সার্থক।

তাই অনুরোধ রইল আমাকে ভুল বুঝবেন না। আর কৃতজ্ঞতা জানবেন। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা সবসময়ের জন্য রইল।

৩৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০৮

আমি ইহতিব বলেছেন: শুরুটা খুব আকর্ষনীয় লাগছিলো সুন্দর একটা ছবি দেখে। যদিও পুরোটা মনোযোগ দিয়ে পড়তে পারিনি তবুও দেখেই বোঝা যাচ্ছে বেশ কষ্ট করেছেন এই পোস্টটা দিতে গিয়ে।

শেষে এসে খারাপ লাগলো টিপের ব্যাপারে নেতিবাচক তথ্য পেয়ে কারন টিপ পরতে খুব ভালো লাগে।

ভারসাম্য ভাইয়ের মন্তব্য পড়ে খারাপ লাগাটা কিছুটা কমলো।

০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

হ্যাঁ ভারসাম্য ভাই বেশ ভাল কিছু কথা বলেছেন। পৃথিবীতে এমন অনেক কিছুই আছে যার প্রতি আমাদের আকর্ষণ খুব বেশি। আর নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি মানুষের আকর্ষণ সবসময় একটু বেশিই কাজ করে। ইসলাম কি গান বাজনা সাপোর্ট করে ? কিন্তু আমি বোধ করি গান বাজনা ছাড়া থাকতেই পারব না। ব্যাপারগুলো আসলে এমনই। যাই হোক এসব বিধি নিষেধ নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যথা নেই কিংবা এই পোস্ট বিধি নিষেধ নিয়ে নয়। তাই নো টেনশন ফর দিস পোস্ট।

৪০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:২১

জেরিফ বলেছেন: পুরো টা একটানে পড়লাম সাথে আরেকজনকে শুনালাম

। অনেক বিষয় নতুন করে জানলাম । আর হ্যা জ্যোতির বিজ্ঞান আমি কম বুঝি তাই নক্ষত্র এর ব্যাপার গুলা মাথায় ডুকে না , সে জন্য অনেক কিছুই মাথার উপরে দিয়ে গেছে ।

দাজ্জাল এর বিষয় টা আমি স্পষ্ট বুঝি না । সব গুলিয়ে ফেলি । আশা করি দাজ্জাল এর বিষয়ে বিস্তারিত একটা পোস্ট দিবেন ।

আর হ্যা আমার যতদূর মনে হয় মানুষের নিয়তের উপর সব কিছু নির্ভরশীল ।

যেমন অনেকের কাছে শুনেছি ঘরে ছবি রাখা যাবে না তাতে ফেরেশতা রা আসে না ।
এক্ষেত্রে অন্য দের বক্তব্য আছে এরকম' উদ্দেশ্য টা কি তার উপর নির্ভর করবে ।

রাসুল (সাঃ) এর একটা হাদীস আছে , মানুষের প্রত্যেক টি কাজের ফলাফল নিয়তের উপর নির্ভরশীল

সেক্ষেত্রে টিপ ও কি আমাদের উদ্দেশ্যের উপর নির্ভর করেনা ??


পোস্ট প্রিয় তে সাথে +++++++


০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

জেরিফ বাচ্চাদের কপালে কালো টিপ দেয়া হয় যেন নজর না লাগে। এখন একটা টিপ যদি নজর থেকে বাঁচাতে সক্ষম হয় তাহলে টিপ পরাই উত্তম। শুধু শুধু আর এত দোয়া দুরুদ কেন তাই নয় কি ? একটু ভেবে দেখার বিষয় রয়েছে এই অতিপ্রাকৃত শক্তিটি নিয়ে যার চর্চা হয়ে আসছে সেই আদি যুগ থেকেই। অকাল্ট নিয়ে যারা চর্চা করে তারা অবশ্যই ভিত্তি হীন নয় তবে এই অকাল্ট চর্চা ইসলাম সাপোর্ট করেনা এই যা।

৪১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

ভারসাম্য বলেছেন: আমিও সে কথাই বলছিলাম যে, লেখকের নিজস্ব বিশ্বাস এই পোষ্টের বিষয়বস্তু নয়। তা যেমন পাঠকের দিক থেকেও, তেমনি লেখকের দিক থেকেও।

আমার মতে এখানে কিছু তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে যার অনেক কিছুই লেখকের বিশ্বাসের অংশ নয়। যেমন, বিভিন্ন অকাল্ট সোসাইটির বিশ্বাস সমূহর তথ্যের বর্ণনা, একই ভাবে লেখকের কাছেও বিশ্বাসিত নাও হতে পারে লেখকের কাছে, কিন্তু সেগুলোর বর্ণনা দেয়া যেতেই পারে। একইভাবে লেখকের নিজস্ব বিশ্বাসকেও, বিশ্বাস হিসেবে উপস্থাপনের চেয়ে, তথ্য হিসেবে বর্ণনা করাই এই ধরণের পোষ্টে উচিৎ বলে মনে হয় আমার কাছে। এরকম হলেই, বৃথা তর্কের চেয়ে বরং ফলপ্রসু আলোচনার ক্ষেত্র বাড়ে।

আমি নিজেও টিপের প্রতি অনুরক্ত নই এবং সেটার মূল কারণ ধর্মবিশ্বাসের জায়গা থেকেই। তবে সেই আলোচনায় যাওয়া এখানে অপ্রাসংগিক। আমি শুধু এটুকুই বলতে চেয়েছি, এবং তা লেখক/পাঠক উভয়দিক লক্ষ্য করেই।

যাই হোক, ইজমা/কিয়াস ইসলামী বিধানের ৪ টা উৎসের মধ্যে আছে কিন্তু সেটা বাস্তবায়নের কার্যকরী কোন বডি নাই বর্তমানে। কোন বিচারকের কিয়াসতো এমনিতেই অন্য কোন বিচারকের মাধ্যমে পরিবর্তিত হতেই পারে , এক প্রজন্মের ইজমাও ভিন্ন প্রজন্মের ইজমা বা সর্বসন্মত মতামত দ্বারা পরিবর্তিত হতে বাইবেল্পারে। যেটাই হোক, সেটার মূল্য অবশ্যই কুর'আন/হাদীসের কথার অনেক নীচে। বাইবেল বাইবেল বা অন্যান্য ধর্মীয় মীথ এর ব্যাপারে আমার অবস্থান হল, বিশ্বাস-অবিশ্বাসের মাঝামাঝি। কাজেই টিপ বিষয়ে ইব্রাহীম (আঃ) এর ঘটনা আমার কাছে এই অবস্থানেই থাকছে। সেটাকে সত্যি বলে বিশ্বাস করার কিংবা মিথ্যে বলে অবিশ্বাস করবার কোনটারই বাধ্যবাধকতা নেই তো। ঘটনাটি সত্যি/মিথ্যে যেটাই হোক, টিপ পরতে বলার কোন ডিরেকশন আমার ধর্মে নেই, না পরার ডিরেকশন পার্সোনাল কিয়াস এর মাধ্যমেই পাওয়া যায় কিছুটা। তবে, যেহেতু কুর'আন/হাদীসে সরাসরি নিষেধ নাই, তাই শুধু সাজসজ্জার অংশ হিসেবে কেউ যদি টিপ পরে, সেটা বড় রকমের কোন ভুল মনে হয় না, আমার কাছে।

উপরে আমার নিজস্ব বিশ্বাসের ব্যাপারে একটু বলতে যাওয়া, বিতর্ক বাড়াবার জন্য নয়। আশা করছি, আমাকেও ভুল বুঝবেন না। ;)

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন শুভ কামনা রইল।

৪২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫২

ভারসাম্য বলেছেন: * কিছু টাইপো আছে উপরে :P । ফোনে টাইপ করতে কিছু জিনিস ডাবল, এমন কি একটা শব্দের সাথে যুক্তাক্ষর পর্যন্ত হয়ে গেছে। /:)

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:২৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সমস্যা নাই। বুঝে নিয়েছি।

৪৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৩১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: একটা কথা না বলে পারছিনা। কোন হাদীসে সরাসরি পড়িনি মেয়েদের টিপ পড়া নিষেধ। যদিও খুব কম হাদীস পড়েছি আমি ।

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

নিশ্চয় আল্লাহ মহাপ্রজ্ঞাময় ও জ্ঞানী। তিনিই ভাল জানেন।

৪৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৫৮

অদৃশ্য বলেছেন:






এই টিপের বিষয়টা নিয়ে আমিও গল্প শুনেছিলাম... তার মধ্যে একটি হলো...

কোন এক সম্রাট বা রাজা প্রতি রাতেই একজন বা দু'জন কুমারী নারীর সাথে সহবাস করতেন... কিন্তু তিনি সমস্যাতে পড়ে গেলেন, এমন যে, তার পক্ষে মনে রারা সম্ভব হচ্ছিলো না তিনি কার কার সাথে পূর্বেই সহবাস করে ফেলেছেন... আর নতুন কারা... তখন তিনি এই বুদ্ধিটা বের করেন, প্রতিরাতে নতুন যাদের সাথেই তিনি সহবাস করছেন তাদের সবাইকে কটোরভাবে নির্দের দেওয়া হলো যে তারা পরবর্তি সময় থেকে কপালে একটি দাগ রেখে দেবেন চিহ্ণ হিসেবে... যেটাকে আমরা টিপ হিসেবে ধরে নিতে পারি... আবারো বলে রাখছি এটা লোকমুখে শোনা গল্প মাত্র...

লিখাটি আপনার চমৎকার ভাবনাগুলো অনেক উদাহরনের সাথে দেখতে পাওয়া গেলো... এই জ্বীনজাতি নিয়ে এখনো তেমন কোন গবেষনা হতে দেখা যাচ্ছেনা... বা হলেও আমার জানা নেই... কিন্তু জ্বীনদের বর্ণনা হতে স্পষ্টতই আমরা ধারনা করে নিতে পারি অতীতে জ্বীনদ্বারা অনেক কার্য সম্পাদন করা হয়েছে... যেগুলো নিয়ে মানুষ এখন ভেবে কুল পাননা যে মানুষ এগুলো কিভাবে তৈরি করলো...

আপনার লিখাটি খুবই চমৎকার... এবং অনেক ভাবনার মনের ভেতরে তৈরি করতে বাধ্য করে...

আশাকরবো পরবর্তিতে আপনি জ্বীনদের নিয়ে একটি পোষ্ট করবেন... আর সেখানে তাদের সম্পর্কে ডিটেই রাখার চেষ্টা করবেন ভালো তথ্য সহকারে... সেটা পাঠ করে তৃপ্ত হতে চাই...

শুভকামনা...

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ইচ্ছা আছে ভাই। আপনার মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৪৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৩

গোর্কি বলেছেন:
ব্যাপক শ্রমলব্ধ জ্ঞানগর্ভ পোস্ট। অনেক কিছু জানলাম। পোস্টে এবং মন্তব্যে গঠনমূলক আলোচনা প্রাণবন্ত লেগেছে। অনেক ভাললাগা জানাই। শুভেচ্ছা রইল।

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। শুভ কামনা নিরন্তর।

৪৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৪৯

আমি অপদার্থ বলেছেন: স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: পোষ্টের শুরুর ছবিটা সৌন্দর্য :)

১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

পুরো পোস্ট পড়েন আরও সৌন্দর্য কিছু খুঁজে পেলেও পেতে পারেন।

৪৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:৩০

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: .অনেক কস্টসাধ্য পোস্ট যা পাঠক এর জন্যও সবটুকু একবারে বুঝে ওঠা কঠিন , অনেকগুলো সিম্বলিক ইস্যু কে একি লেবেল বা বলা যায় একি সুতোয় মালা গাথার চেস্টা র কারনেই জটিল লাগছে আমার কাছে । পোস্ট উল্লেখ্য কিছু বিষয় আগে জানা বাকি গুলো লিংক ধরে জেনে নিতে হবে আমার ।

আর সমালোচনার ক্ষাতিরে বলতে হয় পোস্ট এর শুরুতে দেয়া ছবিটি প্রশংসা পেলেও আমার মনে হচ্ছে বরং অই ছবির কারনে পোস্ট এর মুল্যায়ন কিছুটা হালকা হয়ে গেছে , যদিও এটাই বোধহয় কান্ডারী ইচ্ছে করেই করেছে । আমার যদি বোঝার ভুল না হয়ে থাকে , নয় কি? ?

""মানুষের কল্পনাশক্তি পৃথিবী তে দৃশ্যত জ্ঞানের সমানুপাতিক "" মহান কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কান্ডারী অথর্ব এর কথাটা শতভাগ খাঁটি :)

আর ধর্ম হচ্ছে সকল জল্পনা কল্পনায় শেকল পড়িয়ে দেয়া বিশ্বাস এর নাম , যাআমাদের ইচ্ছে চারিতার নিয়ন্ত্রণ করে নিয়ম নীতি তে চলতে শেখায় !
আর সেই সুত্র মতে মুসলিম নারী দের কপালে টিপ দেওয়া জায়েজ নাই তা নারীর সৌন্দর্য যতই বৃদ্ধি করুক । মেনে চলা না চলা যার যার নিজস্ব ব্যাপার


শুভকামনা

১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:০২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আপনার মন্তব্যে মন ভরে গেল। পোস্ট দেয়া সার্থক মনে হচ্ছে। খুব খুব ভাল লাগল বিশ্লেষণ মূলক আপনার এই মন্তব্য।

পোস্টের শুরুতে ব্যবহার করা ছবিটির সম্পর্কে আপনার ধারনা সঠিক। অকাল্ট সিম্বলগুলো এভাবেই আমাদের আকর্ষণ করে। এটাকে প্রতীকী বলা যেতে পারে।

আর উনার জন্য দোয়া করবেন শতভাগ।

ধর্মীয় বিধি নিষেধগুলো মেনে চলা বা ন চলা যার যার নিজস্ব ব্যাপার হলেও জবাবদিহিতার সম্মুক্ষিন একদিন মানুষকে হতেই হবে।

শুভকামনা নিরন্তর।

৪৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খাইছে!!!!!! বিশালল পোষ্ট! সুপার্ব!!!
প্রচ্ছদ দেখে ভেবেছিলাম, বুঝি কোন সুনয়নার টিপ দেখে আপনার টিপানুভুতির কাব্যিক বর্ননা শুনতে পারব। এখন তো দেখি পুরাই ভিন্ন অবস্থা!!

বুকমার্ক করে ফেললাম। সময় নিয়ে আবার পড়তে হবে।

১১ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ঘরে সুনয়না বউ থাকতে অন্য কোন নারীর প্রতি আকর্ষিত হবার প্রশ্নই আসেনা। যাই হোক পড়ে দেখবেন পোস্টটি হয়ত ভাল লাগতেও পারে। শুভেচ্ছা রইল।

৪৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮

রাতুল_শাহ বলেছেন: গভীর মনযোগের সাথে পড়লাম। চমৎকার।

ভাইয়া সেক্রেট সোসাইটি সম্পর্কে জানলে এটা নিয়ে কোন পোষ্ট দিবেন ।

আর পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

১১ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়েছেন।

ইনশাল্লাহ পরে আরও কিছু পোস্ট দিব। আমারও ইচ্ছে আছে বিষয়গুলো বিস্তারিত জানার।

৫০| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। পড়তে পড়তে একেকটা বিষয়ের অবতারণা দেখে অভিভূত হচ্ছিলাম।

মামুন রশিদ, মুন্না ভাই ও ভারসাম্যের সাথে তর্ক-আলোচনা এ পোস্টকে বহুগুণ সমৃদ্ধ করেছে। তবে, টিপ সংক্রান্ত আলোচনায় যে প্রশ্নটি আমার সামনে এসে হাজির হয়েছিল, ভারসাম্য তার উপর হাইলাইট করেছেন। উত্তর এসেছে আবারও- অন্য ধর্মে যা অনুসৃত হয় তা ইসলামে নিষেধ। এখানে একটু বুঝবার ব্যাপার আছে মনে হয়। অন্য ধর্মের লোক শার্ট, গেঞ্জি, প্যান্ট পরে- ইসলামে কি এগুলো বর্জ্য হয়ে যাবে? হতে পারে না। এখানেই নিজস্ব সংস্কৃতির ব্যাপারটা চলে আসে। বিভিন্ন ধর্মে সংস্কৃতির কমন অনুষঙ্গ অবশ্যই থাকবে- তাতে কেউ বলতে পারবে না ‘টিপ’ কেবল হিন্দুদের, বা ‘পাঞ্জাবি’ শুধু মুসলমানদের।

এবার ধর্মীয় অনুশাসনগুলো মানা বা না-মানার ব্যাপারে বলি। ঘুষ খাওয়া, জেনা করা তো হারাম- মুসলমানদের মধ্যে কি হচ্ছে? তেমনি ‘টিপ’ মুসলমান নারীরা যুগ যুগ ধরে বাঙালি সংস্কৃতির অংশ হিসাবে পরে আসলেই সেটা ইসলামেই বৈধ হয়ে যাবে, এটা মনে হয় এভাবে সরলীকরণ করা যাবে না।

আধ্যাত্মিক বিষয়গুলো আমাকে খুব টানে। মাঝে মাঝেই সেদিকে যাচ্ছিলেন, কিন্তু পুরোটা নয়।

সুবিশাল পোস্ট তথ্য সম্ভারে ভরপুর। ৯০% ক্ষেত্রেই এটাকে কেবল তথ্যপিডিয়া মনে হয়েছে। ভারসাম্যের মতো আমারও বার বার মনে হচ্ছিল, এ গবেষণা থেকে লেখক কী বের করতে চাইছেন, তা জানা থাকলে ভালো হতো।

কিন্তু এ মহান পোস্টে ক্ষুদ্র ত্রুটিগুলোও অলঙ্কার।

শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

১১ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল। তথ্যপিডিয়া বটেই। কারও কাছে অকাল্ট প্রতীকগুলো যার ব্যবহার হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে সেই আদি কাল থেকেই সেগুলো হয় স্বর্গে পৌঁছাবার পথ আর কারও জন্য নরক। যাই হোক কোন ডিসিশন ইচ্ছে করেই টানছি না। আমি শুধু বিষয়গুলো তুলে ধরেছি। সিদ্ধান্ত পাঠকের। আর হ্যাঁ আপনি ঠিকই বলেছেন কিছু বিষয় থেকে যায় যাকে খুব সহজেই সরলীকরণ করা যাবে না। তবে বিচার বিশ্লেষণ করলে অনেক কিছুই সহজ ও সরল হয়ে যায়।

৫১| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২৮

জুন বলেছেন: পড়লাম কান্ডারী । কিছু কিছু বিষয় আগে জানতাম। তুমি দারুন কত গুলো তথ্য কে এক সুত্রে গেথেছো ভালোই হলো। প্রিয়তে নিলাম ভালো করে খুটিয়ে পড়ার জন্য।
কিন্ত একটা কথার জবাব দাও এত শত বছর আগের কথা মানুষ ছিড়ে খুড়ে বের করছে আর এত স্যাটালাইট জিপিএস সিস্টেম যার মাধ্যমে পিন পয়েন্ট সব কিছু বের করা যায়। সেখানে আজ তিন দিন হলো মাল্যেশিয়ার বোয়িং ৭৭৭ কই হারিয়ে গেল বলতো ?

১১ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



পোস্টটি পড়ার জন্য আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন সুপ্রিয় ব্লগার।

মাল্যেশিয়ার বোয়িং ৭৭৭ হারিয়ে গেছে। সত্যটা হলো এই যে,

পৃথিবীতে এমন অনেক স্থান রয়েছে যা রাডার দিয়ে কাভার করা সম্ভব নয়। আবার অনেক স্থান রয়েছে যা একটি মাত্র রাডার দিয়ে কাভার করা হয়। তাছাড়া সমুদ্র ও সমুদ্রপথে রাডার কাভারেজ অসম্পূর্ণ।মহাকাশ ভিত্তিক রাডার বেসামরিক বিমানের জন্য নয়। বিমান নেভিগেশন ন্যাভিগেশন সিস্টেম বিমানে জিপিএস অবস্থিতির মাধ্যমে কাজ করে কিন্তু ফিরে মাটিতে স্টেশন সে তথ্য সম্প্রচার করে না। বিমানটি দক্ষিণ চীন সাগরে ক্র্যাশ করেছে। হয়ত পানির গভীরতা সেই ফ্রিকুয়েন্সি কাভার করতে পারছেনা বলেই বিমানটি এখনও ট্রেস করা সম্ভব হয়নি। স্থান নির্ণায়ক ভিত্তিক যা কিছু প্রযুক্তি আছে বছর সংখ্যার জন্য বিবেচনা করা হয়েছে কিন্তু এই সমস্যা মোকাবেলার তা বাস্তবায়িত না করাই হয়ত এক্ষেত্রে প্রধান প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করছে।

৫২| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব ,




সুন্দর । আলোচনার অনেক কিছুই আছে ( অবশ্য কয়েকজন করেও ফেলেছেন ) সেদিকে যাচ্ছিনে ।

সোজা প্রিয়তে ।

শুভেচ্ছান্তে .....

১১ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

প্রিয় ব্লগারের প্রিয়তে স্থান পেয়ে আনন্দিত। শুভকামনা সবসময়ের জন্য।

৫৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০৭

ভুং ভাং বলেছেন: অসাধারণ লেখা ।ভালো লাগলো ।

১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৫৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অন্তর থেকে ধন্যবাদ।

৫৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই চমৎকার একটা পোষ্ট! দারুন সব তথ্য। ভালো লাগা জানবেন।

১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভাই ব্রাদাররে কি আর ধন্যবাদ দেয়া লাগবে ? শুভেচ্ছা।

৫৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: উৎসর্গে কৃতজ্ঞতা কান্ডারী ভাই। এত দুর্দান্ত তথ্যবহুল পোষ্টটি উৎসর্গ করায় সত্যিই সম্মানিত বোধ করছি। শুধু টিপ নিয়ে নয় সব মিলিয়েই দুর্দান্ত পোষ্ট যেখানে তথ্যের ঝাঁপি। এমন একটি পোষ্ট বারবার পড়া যায়। আমার এক তামিল বান্ধবীর কল্যাণে টিপ নিয়ে শুধু একটা তথ্যই জানতাম আর সেটা হচ্ছে, অবিবাহিতা মেয়েরা কালো টিপ পড়ে আর বিবাহিতারা লাল টিপ।

অনেক ধন্যবাদ কান্ডারী ভাই এবং আবারো অনেক কৃতজ্ঞতা এমন একটি চমৎকার পোষ্ট আমাকে উৎসর্গ করায়।

১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৫৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাই সত্যি কথা বলতে কি আমি এই ধরনের পোস্টের জন্য আপনার কাছে সব সময় যেভাবে অনুপ্রেরণা পেয়ে এসেছি সেটা হয়ত সামান্য এই উৎসর্গ করে ঋণ মেটান সম্ভব নয়। তবু আমার ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা জানবেন চিরকাল।

৫৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ ভোর ৪:৫৭

অন্তরন্তর বলেছেন:


অনেক তথ্যবহুল পোস্ট। দুর্দান্ত।
শুভ কামনা।

১৪ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় অন্তরন্তর।

৫৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

অতিমাত্রায় সুন্দর পোষ্ট!!!! সেই রকমের পোষ্ট যেখানে মন্তব্য পড়তেও ভালোলাগে!!!!!

মানুষের ভালোলাগায় সিমেট্রি আর এ্যসিমেট্রির কিছু ব্যাপার আছে, ব্যাপারটা অনেক ব্যাপক না, তবে আলগা করে লেখার ইচ্ছা আছে। মেয়েদের কপালের টিপ সিমেট্রি দেখানো অথবা এ্যসিমেট্রিটাকে হাইলাইট করার জন্য একটা সেন্টার বা কখন কখন এপি-সেন্টার।

আপনি যত স্থাপনা আর ছবি দেখালেন সব গুলোর নকশাই কো-ইন্সিডেন্স হতে পারে যার ভিত্তিহল মানুষের দৃষ্টিগোচর ভালোলাগা। বলছিনা যে এগুলো শয়তানের কির্তি বা আল্লাহের ইসারা নয়, কারন মানুষতো হয় আল্লাহের নয় তাগুতের তাই, যা মানুষের তাই তাদের। আর সব শেষে সবকিছুই আল্লাহের!!

মেয়েদের টিপ পড়ার ব্যাপারে হযরত ইব্রাহিম আঃ এর কাহিনিটা যথেষ্ট বাধা কিনা জানিনা, তবে বাচ্চাদের টিপ লাগিয়ে নজর লাগা প্রতিবন্ধকতার উপায় নিতান্তই হাস্যকর এবং অপত্তি কর!!! এই ধরনের হালকা ধরনের চর্চা আমাদের ইসলাম পালন থেকে আস্তে আস্তে অনেক অনেক দূরে নিয়ে যায়!!! এবং ইসলামকে খাটো করে!! যা দুঃক্ষ জনক!!!


শয়তান কিংবা শয়তানের অনুসারীরা আসলে ঈশ্বর প্রদত্য ক্ষমতা গ্রহন করেই শক্তিশালী হয়ে উঠছে কিন্তু অমান্য করছে স্বয়ং ঈশ্বরকেই।



এই লাইনটির মত আরো অনেক চিন্তার খোরাক আছে এই পোষ্টে। সব শেষে শরৎ ভাইয়ের মত বলি সুপার্ব+++++++++

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৩৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার মন্তব্যে সুপার লাইক সুপ্রিয় ভাই।

তবে আমি যত স্থাপনা দেখিয়েছি তার কোনটাই কাকতালীয় নয়। প্রতিটি স্থাপনার সাথে রয়েছে অকাল্ট চর্চার যোগসূত্র। আর এই অকাল্ট চর্চার অর্থই হল শয়তানের শক্তির চর্চা। আর এই কথা বিভিন্ন ধর্ম দিয়েই প্রমানিত যে শয়তানের নিজস্ব কোন শক্তি নেই যা সে পেয়েছে সবটাই ঈশ্বর প্রদত্ত। আর ঈশ্বর তাকে কিছু ক্ষমতা দিয়েছে যেন তার বান্দা হেদায়েত প্রাপ্ত হতে পারে। যাই হোক এই বিষয় গুলো খুব সহজ কোন বিষয় নয়। আমার মত সাধারন মানুষের পক্ষে এগুলো বোঝা সম্ভব নয় যা করতে পারি শুধু মাত্র কিছু ধারনা করতে পারি। তবে আমাদের এমন কোন কিছুর চর্চাই করা উচিত নয় যা ঈশ্বরের সাথে শিরক করার পর্যায় পরে।

সবশেষে আমার কৃতজ্ঞতা রইল। আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিকটা বোঝার হেদায়েত দান করুক, আমিন।

৫৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১০

মিনহাজ শুভ বলেছেন: "তবে নিতান্তই কিছু অনুমানের ভিত্তিতে আমার কাছে মনে হয় যেসব দেব-দেবীর সম্পর্কে আমরা জানতে পারি তারা আসলে জীন"

আপনার এই অনুমান কিছুটা বোধহয় সত্য । কারন এই ব্যপারে কুরআনে আছে যে :
এরা যাদেরকে ডাকে তারা তো নিজেরাই নিজেদের রবের নৈকট্যলাভের উপায় খুঁজে বেড়াচ্ছে - বনী ইসরাইল ৫৭ আয়াত ।

এ শব্দগুলো নিজেই সাক্ষ দিচ্ছে যে, মুশরিকদের যেসব মাবুদ ও ত্রাণকর্তার কথা এখানে বলা হচ্ছে তারা পাথরের মূর্তি নয় বরং তারা হচ্ছে ফেরেশতা বা অতীত যুগের আল্লাহর প্রিয় নেক বান্দা । এর অর্থ পরিস্কার ।


সুত্রঃ তাফহিমুল কুরআন ৬৫ নং ব্যাখা ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:০২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: ধন্যবাদ

৫৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০২

গাধা মানব বলেছেন: ভয়ঙ্কর সুন্দর পোষ্ট। ভাল লাগা রইল অনেক অনেক। :)

২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: ধন্যবাদ

৬০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ২:১৪

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: চমৎকার , দুর্দান্ত , অসাধারণ , ভাইয়া ।

প্রিয়তে নিয়ে গেলাম , আবার ও পড়তে হবে ।

তবে টিপ পড়া নিয়ে কমেন্টে যে মতামত এর ভিন্নতা দেখলাম , আমার মনে হয় আপনি যা বলেছেন সেটাই ঠিক ।

২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক খুশি হয়েছি আপনার মন্তব্য পেয়ে। টিপ নিয়ে মত পার্থক্য দেখলাম আছে তবে আমি যে ঠিক সেটা অন্যের উপর চাপিয়ে দিতে চাইছিনা। ভাল থাকুন সবসময় শুভ কামনা রইল।

৬১| ০৩ রা জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অসাধারণ একটি পোষ্ট।

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.