নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাসকাহন

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ২:২৬









পৃথিবীর প্রায় সব দেশের মানুষই অন্ততপক্ষে তাস খেলা না জানলেও তাস দেখেছেন বা এর নাম শুনেছেন। ৫২ তাসের ৫৩ খেলা রয়েছে। আপনাদের অনেকেই হয়ত ৫৩ খেলার সবগুলোই পারেন। আমি মোটামুটি কয়েকটা পারি। আপনাদের সকলের প্রতি অনুরোধ রইল যারা যে যে তাস খেলার নাম জানেন তা জানান। কারন খেলতে না পারলেও নামতো অন্তত জানতে পারব। ইংল্যান্ডের লীডস শহরের একজন অধিবাসিনী ছিলেন মিসেস হচকিস। এগারো বছর ধরে তিনি পঙ্গু হয়ে শয্যাশায়ী অবস্থায় ছিলেন। কথাবার্তা বলতে না পারলেও জ্ঞান ছিল। এগারো বছর বিছানায় শুয়ে শুয়ে তিনি একার্তে তাস খেলতেন। ১৭৯৫ সালে হঠাৎ তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুর আগের মুহূর্তেও তাঁর হাতে ছিল রুহিতনের সাত। হাত থেকে সেই রুহিতনের সাত যখন কিছুতেই আলাদা করা গেল না তখন সেই অবস্থাতেই তাঁকে সমাধিস্থ করা হয়।





মার্কিন ধনকুবেরদের তাস খেলার একটি ভিডিও



তাস খেলা ভয়ংকর নেশা। অথচ শুরুতে অর্থাৎ তাসের জন্মলগ্নে এটা মোটেই আমজনতার খেলা ছিল না। মার্কিন ধনকুবের ওয়ারেন বাফেট একবার বলেছিলেন, ‘আমি যখন ব্রীজ খেলি, তখন পাশ দিয়ে যদি একজন নগ্ন নারী হেটে যায়, আমি ফিরেও তাকাব না।’ শুধু ওয়ারেন বাফেটই না, আরেক শীর্ষ ধনী বিল গেটসসহ আমেরিকার আরও অনেক শীর্ষপর্যায়ের ব্যাক্তিই আসক্ত ইন্টারন্যাশনাল ব্রীজ নামের একটি তাসের খেলার উপরে। ১৯২৯ সালে ব্রীজ খেলাকে কেন্দ্র করে ঘটে গেছে খুনোখুনির ঘটনাও। পছন্দসইভাবে না খেলার কারণে ক্ষুব্ধ হয়ে নিজের স্বামীকেই খুন করে বসেছিলেন মার্টল বেনেট নাম্নী এক মহিলা। বিখ্যাত অভিনেতা ওমর শরিফ তাস খেলার উপরে এতটাই আসক্ত ছিলেন যে তিনি শিকাগো ট্রিবিউনে ব্রীজ নিয়ে নিয়মিত কলাম লিখতেন এবং পরবর্তীতে ওমর শরিফ ব্রীজ সার্কাস শ্লোগান নিয়ে একবার বিশ্বভ্রমণও করেন। নিউ ইয়র্কের শীর্ষ বিনিয়োগ ব্যাংক বিয়ার স্টার্নের সাবেক প্রধান জিমি সেইন একজন জাতীয় ব্রীজ চ্যাম্পিয়ন। নিক নিকেলের সঙ্গে জুটি বেধে তিনি একবার আয়োজন করেছিলেন 'কর্পোরেট আমেরিকা বনাম কংগ্রেস’ ব্রীজ ম্যাচ। নিক নিকেল আমেরিকার ব্রিজ লিগ অঙ্গনের একজন কিংবদন্তী। কর্পোরেট আমেরিকার পক্ষে সেইন ও নিকেল দলে ভিড়িয়েছিলেন সাবেক সিবিএস নির্বাহী লরেন্স টিচ ও বিয়ার স্টার্নের তৎকালীন সভাপতি অ্যালান গ্রীনবার্গকে। তারা মুখোমুখি হয়েছিলেন কংগ্রেসের টেক্সাস সেন, কেন বেইলি হাচসন,কেন্টাকি, জিম বানিংসহ আরও অনেকের। বরাবরের মতো ব্রীজেও জয় হয়েছিল কর্পোরেট আমেরিকার।







একবার রাজা জেমস প্রসিদ্ধ বিজ্ঞানী স্যার আইজাক নিউটন এবং রয়েল সোসাইটির প্রেসিডেন্ট জ্যোতির্বেত্তা হ্যালিকে রাজপ্রাসাদে নিমন্ত্রণ করেন। ডিনারের পর তাস খেলা হয়। তাসগুলি ছিল অ্যাষ্ট্রনমিক্যাল কার্ড। তাসের গায়ে বিভিন্ন নক্ষত্রপুঞ্জের ছবি আঁকা ছিল। খেলার স্মৃতি হিসাবে রুহিতনের তিরি প্রাসাদে রাখা হয়েছিল। পরে এটি অ্যাষ্ট্রনমার হাসেলকে দেখানো হয়। হাসেল তাসের কিছু জানতেন না। ছবিতে আঁকা তারাগুলি তাঁর মনঃপূত না হওয়ায় তিনি বললেন, ‘Why didn’t the artist make five points to the stars? there is no use upsetting the convention।’





কিছু ঐতিহাসিক তাস



তাস খেলার আবিষ্কার হয়েছে আজ থেকে প্রায় ছয়শত বছরেরও বেশি সময় আগে পঞ্চদশ শতকে। বিশ্বে প্রথম তাস খেলার প্রচলন ঘটে চীনে। খ্রিস্টীয় নবম শতকের দিকে টাং রাজার রাজত্বকালে অন্তঃপুরবাসী রানীরা তাস খেলে সময় কাটাতেন। তখন খেলার তাস হিসেবে পয়সা ও প্লেট ব্যবহার করা হতো। এ খেলা দ্রুত ভারতবর্ষেও তখন ছড়িয়ে পড়ে এবং খেলার তাস হিসেবে তখন রিং, তলোয়ার, কাপ ইত্যাদি ব্যবহার করে। তবে ৫২ তাসের খেলা প্রচলন করে প্রাচীন মিশর। তারা এই তাস চারজন মিলে খেলত। বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চারজন মিলে যেভাবে তাস খেলা হয়, সেটা মিশর উদ্ভাবন করেছিল খ্রিস্টীয় ত্রয়োদশ শতকে। ঊনবিংশ শতাব্দীর আগ পর্যন্ত এই খেলা রাজপরিবার এবং সৈন্য-সামন্তের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। তবে জার্মানির রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে তাসের নামেও আসে পরিবর্তন। ক্ষমতানুযায়ী তাসের নাম দেওয়া হয় রাজা-রানী, জোকার ইত্যাদি। বর্তমানে এই খেলা এত বেশি জনপ্রিয় যে, তা মোবাইল ও কম্পিউটারের ভেতরেও ঢুকে গেছে!







চীন থেকে যারা গাধার পিঠে করে অথবা হাতিতে করে মালামাল বিভিন্ন দেশে নিয়ে যেত অথবা বাণিজ্যিক কারণে যারা চীনে আসত তাদের মাধ্যমে তাস খেলা মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। মামলুক শাসকরা এ খেলার নাম দিয়েছিল ন্যাব, নাইবি অথবা নাইপ। মামলুকরা বিশেষ করে মিশরে বায়ান্ন তাস দিয়েই এ খেলার প্রচলন রেখেছিল; কিন্তু তাদের তাসের প্রতীকগুলো ছিল ভিন্ন ধরনের। তারা ১-১০নং কার্ডকে কোর্ট কার্ড হিসেবে ধরে কিং কুইন এবং ভিজির চিহ্নিত একটি কার্ডও রাখত। ভিজির রুশ শব্দ, এর অর্থ হল উজির। মামলুক সম্রাটের কোনো এক উজিরের নাম ছিল নাইয়িব। তিনি এ খেলার পৃষ্ঠপোষকতা করতেন বলে মিশরে ন্যাব, নাইবি অথবা নাইপ নামে এই খেলার প্রসার ঘটেছিল।





ফ্রান্সের একটি তাস



পঞ্চদশ শতাব্দীতে ইউরোপের দেশগুলোতে তাস খেলা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়লে ইউরোপীয় শাসকরা একে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। কারণ ওই সময় এ খেলাটি বিনোদনের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে ব্যাপকভাবে জুয়া হিসেবে ব্যবহার হতে থাকে; কিন্তু ইউরোপীয় রাজন্যবর্গের নিষেধাজ্ঞা মোটেই কার্যকর হয়নি। জোহানবার্গের প্রিন্টিং মেশিন আবিষ্কারের ফলে বিপুল পরিমাণের তাস ছাপা হয়ে ইউরোপীয় প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছিল। তাই শেষ পর্যন্ত ইউরোপীয় শাসকবর্গ এটাকে গ্রহণ করে নেয় সঙ্গে সঙ্গে গামবুলিংও অলিখিতভাবে স্বীকৃত হয়ে যায়। তাসের প্রতীকগুলো হল দৃশ্যমান কিছু ছবি। এতে ইশকাপন, হরতন, রুহিতন এবং চিড়িতন থাকে। এর মধ্যে প্রত্যেকটিরই রাজা, রানি এবং গোলাম আছে এবং এর সঙ্গে নির্দিষ্ট নম্বর মারা প্রত্যেকটি রঙ এবং প্রতীকের কিছু তাস রয়েছে। অবশ্য একই প্রতীক নিয়ে বা তাসগুলোর মান ও নাম একই রকমভাবে; কিন্তু বিশ্বের সব দেশে প্রচলন হয়নি। ইতালিতে রাজা ঘোড়া ও ঘোড়সওয়ার ডোনা বা রানি এবং অন্য তাসগুলোতে সৈনিক হিসেবে কল্পনা করে তাস খেলা প্রসারের প্রথম দিকে খেলা আরম্ভ হয়, পরে এর সঙ্গে যুক্ত হয় ঘোড়সওয়ারের সঙ্গে শিকারি। যে রাজহাঁস বা হরিণ শিকার করে এবং রাজহাঁস বা হরিণের ছবি সংবলিত তাসও বায়ান্ন তাসের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়; কিন্তু তাসের সংখ্যা বায়ান্নই থেকে যায়।







ফ্রান্সে ১৪৮০ সালে যখন তাস খেলার প্রচলন ঘটে, তখন তাদের তাসগুলো ছিল ইশকাপন, হরতন, রুহিতন এবং চিড়িতন। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল তরবারিধারী রাজা এবং একচক্ষু রানি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যখন এই খেলা প্রথম প্রবেশ করে তখন এই খেলার মধ্যে তারা নতুন একটি নিয়ম সংযোজন করে, যাকে তারা বলত ট্রয়নকি। বর্তমানে এই শব্দটি থেকে ট্রাম শব্দটি এসেছে।







তাসের চারটি প্রতীক পঞ্চদশ শতকের সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর পরিচয় বহন করে । আবার তাসের ছবিগুলোতে উপস্থাপিত হয়েছে ঐতিহাসিক নানা ব্যক্তিত্বের। প্রথম দিকে তাসের প্যাকেটে ৭৮টি তাস থাকত। কিন্তু এতগুলো তাস নিয়ে খেলা জটিল ও কষ্টকর হয়ে ওঠায় তাসের সংখ্যা কমিয়ে আনা হয়। তবে হ্রাসকৃত সংখ্যার মধ্যে যে তাসটি এখনো সগৌরবে টিকে আছে সেটি হলো জোকার। খেলুড়েদের কাছে এই তাসটি সুপার ট্রাম্প কার্ড হিসেবে পরিচিত।







প্রধান চারটি তাস কিসের প্রতীক বহন করে চলেছে এবার সেটা জানা যাকঃ



-> ডায়মন্ডস হলো ধনী শ্রেণীর প্রতীক। তখনকার সময়ে এরা ছিলো শাসক শ্রেণী। ডায়মন্ডস দিয়ে তাদের ধনদৌলত-ঐশ্বর্য কে বোঝানো হতো।



-> স্পেডসের হলো সৈন্যের প্রতীক । স্পেড শব্দটি এসেছে স্প্যানিশ স্পাডা থেকে। যার অর্থ তরবারি।



-> হার্টস পাদ্রিদের প্রতীক। আগে প্রতীকটির আকার ছিল পান পাতার মতো। পরে ওটা হার্ট বা হৃৎপিণ্ডের আকার পায়।



-> ক্লাবস বলতে বোঝানো হতো গরিব মানুষদের। ইংরেজি ক্লাবের বাংলা হলো মুগুর। গরিব শ্রেণীর মানুষের মুগুরই সম্বল এরকম একটা অর্থ বহন করে এই তাসটি।





আদি সুইস তাস



তাসের গায়ের ছবিগুলোরও রয়েছে ঐতিহাসিক ব্যাখ্যাঃ



কিং অব ডায়মন্ডস হলেন জুলিয়াস সিজার এবং কুইন অব ডায়মন্ডস হলেন তার স্ত্রী র্যাচেল। কিং অব স্পেডস হলো ডেভিড, গোলিয়াথের হত্যাকারী। এই তাসের রানী হলেন গ্রিক যুদ্ধ দেবী প্যালাস, যিনি দুই হাতে ধরে আছেন তরবারি ও ফুল। কিং অব হার্টস এর ছবি আঁকা হয়েছে বিখ্যাত রাজা শার্লেমেন এর অনুকরণে যিনি ৮০০ খ্রিস্টাব্দে জয় করেন অর্ধেক ইউরোপ। তার তাসের রানী হলেন বাইবেল উল্ল্যেখিত নায়িকা জুডিথ। যিনি রাজার তরবারির এক আঘাতে এক আসিরিয়ান সেনাপতিকে হত্যা করেছিলেন। কিং অব ক্লাবস হলেন দিগ্বিজয়ী আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট, যিনি ৩২৩ খ্রিস্টপূর্বে পৃথিবীর প্রায় পুরোটা দখল করে নিয়েছিলেন। আগের তাসে পৃথিবীর মানচিত্রের গোলক থাকত, পরে তার আলখেল্লায় গোলকটি আঁকা হয়। কুইন অব ক্লাবস হলেন একমাত্র ইংরেজ মহিলা। যিনি আর কেউ নন রানী প্রথম এলিজাবেথ। তার গোলাম হলেন রাউন্ড টেবিলের বিখ্যাত নাইট, স্যার ল্যান্স লট।







সব চেয়ে সেরা তাস হচ্ছে ইশকাপনের টেক্কা। একে ‘হেড অব দি প্যাক’ বলা হয়। ইংল্যাণ্ডে যখন প্রথম তাস খেলার প্রবর্তন হল তখন তাসের উপর দুর্দান্ত ট্যাক্স বসানো হয়েছিল। তাস প্রস্তুতকারক প্রত্যেক ফার্মকে এক কুড়ি ইশকাপন টেক্কার তাস এক সঙ্গে ছাপা হয় এমন একটি প্লেট তৈরি করে সরকারকে দিতে হত। এই প্লেটের সাহায্যে ইশকাপন টেক্কার সব তাসই সরকারি ছাপাখানা অর্থাৎ সমারসেট হাউসে ছাপা হত। কোম্পানির নিজস্ব নাম ও মার্কা এই তাসের উপর লেখা থাকত। প্রত্যেক কুড়িটি টেক্কার সিটের জন্য তাস ব্যবসায়ীকে দিতে হত এক পাউণ্ড এবং প্রতি একশো জোড়া তাসের জন্য ট্যাক্স লাগত পাঁচ পাউণ্ড। সে যুগে এক প্যাক তাসের দাম ছিল খুব কম করে এক গিনি। ফলে তাস ছিল অত্যন্ত ধনী ব্যাক্তিদের মধ্যে সীমাবদ্ধ। পরে ব্রিটেনে ট্যাক্স কমে তিন পেন্সে এসে দাঁড়িয়েছিল। ইশকাপনের টেক্কাকে স্প্যাডিলও বলা হত। আলেকজাণ্ডার ডুমা তাঁর লেখায় বলেছেন যে, শিশু নেপোলিয়নের ভাগ্য গণনার সময় কর্সিকার ডাইনি বুড়ি কড়াইতে যে ঐন্দ্রজালিক পাঁচন জ্বাল দিয়েছিল তার অন্যতম উপাদান ছিল স্প্যাডিল।







Ace হচ্ছে টেক্কা। এই শব্দটি এসেছে ল্যাটিন AS কথা থেকে যার অর্থ একক। হরতনের টেক্কার আরেকটি নাম হচ্ছে Latimar’s Card। বিশপ ল্যাটিমার গির্জার বেদীতে বসে তাসের প্যাক হাতে দিয়ে ধর্ম বিষয়ক উপদেশ বা Sermon প্রচার করতেন। ল্যাটিমার বলতেন, ‘Let us play at Triumph'। Triumph থেকে Trump কথাটা এসেছে। আবার এই হরতনের টেক্কা হচ্ছে ঐশ্বরিক এককত্বের প্রতীক। কারণ, বিশপের বক্তৃতার মর্মার্থ ছিল, ঈশ্বরের কাছে সবটা সমর্পণ করতে পারলেই মানুষের আত্মার মুক্তি ঘটে।



(তথ্য সংগ্রহে উইকিপিডিয়া ও তাস সম্পর্কিত কিছু আর্টিকেল)


মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ৩:১৬

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: তাস খেলতে পারি কিন্তু তাস খেলার ইতিহাস সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। ধন্যবাদ তথ্যগুলো শেয়ার করার জন্য।

পোস্টে দ্বিতীয় ভাল লাগা। ++++

০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


প্লাসের জন্য ও পোস্ট পাঠে কৃতজ্ঞতা রইল। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা অগণিত।

২| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ৩:১৯

মৃন্ময় বলেছেন: তাস খেলে এসে তাস নিয়ে আপনার স্ট্যাটাস খানিকটা কাকতালীয় আমার জন্য,
সব তথ্য একসাথে উপস্থাপন করে জানার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকুন।

০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


একটা সময় ছিল যখন তাস খেলার নেশা ছিল। এখনতো খুব একটা খেলাই হয়ে উঠেনা। তাস খেলতে যেয়ে কতবার পরীক্ষাই মিস করেছি সেসব এখন শুধুই স্মৃতি। ইশ !! আপনার খেলার কথা জেনে এখন আমারও তাস খেলতে মন চাইছে।

৩| ০৩ রা মে, ২০১৪ ভোর ৪:৪৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:


তাস নিয়ে সুন্দর একটি পোষ্ট।

আমি তাস খেলার কোনটা কোনটা পারি একটু দেখি....


১) থ্রি কার্ড
২) লেম্বু(একেক জায়গায় একেক নামে চলে)
৩) টুয়েন্টি নাইন
৪) আই বি
৫) ব্রে/হার্টস
৬) নাইন কার্ড
৭) হাজারী
৮) ফ্যাশন
৯) পোকার
১০) দশের ডাক(আসল নাম জানিনা)
১১) ফাইভ কার্ড (আরেকটা নাম মনে আসছেনা ব্রেক না কি জেনো)
১২) কল ব্রীজ
১৩) কাইট খেলা (আসল নাম জানিনা)
১৪) জোড়া মিলানো (আসল নাম জানি না)
১৫) স্পাইডার (কম্পুতে খেলা বাস্তবে খেলা হয় নাই)

আর এক দুটা পারি আপাদত মনে আসছে না..... মনে আসলে জানিয়ে যাবো।
কিছু ম্যাজিক আছে।

০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ওরে তুই দেখি ভালই অনেকগুলো খেলাই পারিস !!! আমি তেরো নাম্বারটা পারিনা এছাড়া বাকিগুলো পারি। তবে আমি ব্ল্যাক জ্যাক পারি। তুই ব্ল্যাক জ্যাক পারিস না ?

৪| ০৩ রা মে, ২০১৪ সকাল ৭:৪৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: তাস নিয়ে একটা দুর্লভ দুর্দান্ত পোষ্ট, একটা রিসার্চ পেপার! খুব ভাল লাগল। ঢাকার বড় ক্লাবগুলোতে 'হাইড্রোজেন আর গেম খেলা হয়। বেশ বড় স্টেকের খেলা!

০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


একবার একটি ক্লাবে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল কিন্তু খেলা হয়নি। সাধারনত বন্ধুরা মিলে ঘরেই খেলা হয়। আর যখন খেলা হয় কখন কিভাবে যে সময়গুলো কেটে যায় টেরই পাওয়া যায় না। বিরাট উত্তেজনা কাজ করে খেলায়। হেরে গেলে চরম মন খারাপ হয়। ২৯ খেলায় পার্টনারকে বকা ঝকা করে এলাহী অবস্থা হয়।

৫| ০৩ রা মে, ২০১৪ সকাল ৮:৩৯

মামুন রশিদ বলেছেন: আরে বাহ, এ তো পুরো তাসকাহন !!


আপনার মনে আছে বোধহয়, তাস নিয়ে একটা গল্প লিখেছিলাম 'কন্ট্রাক্ট ব্রীজ' । জীবনের একটা বড় সময়ই তাস খেলে কাটিয়েছি । পুরো নেশাসক্ত ছিলাম । বিশেষ করে ব্রীজ, আমাদের হাওড় এলাকা এবং আমার ইউনিতে এই খেলার ব্যাপক প্রচলন ছিল । এখনো আমাদের ভাটি অঞ্চলে (সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, নেত্রকোণা, কিশোরগঞ্জের হাওর থানা গুলো) সারারাত জেগে ব্রীজ কম্পিটিশন হয় । শ'য়ের উপরে টিম সারারাত ধরে খেলে সকালে বিজয়ীরা রঙিন টেলিভিশন, বাইসাইকেল জিতে ঘরে ফিরে । হাওর অঞ্চলে এটা 'মাস' পিপলের খেলা, এমনকি লিখতে না জানলেও ওরা খেলে । বর্ষায় তেমন কোন কাজ না থাকায় ব্রীজ খেলেই তারা সময় পার করে ।

তবে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি খেলা হয় মনে হয় 'তিন তাস' । এটা জুয়া খেলার অপর নাম । আর যে খেলাগুলো জানি,

স্পেড টার্ম
২৯
ব্রে
ইন্টারন্যাশনাল ব্রীজ
কন্ট্রাক্ট ব্রীজ
৯ তাস

০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাল বলেছেন মামুন ভাই, শিরোনাম বদলে এখন তাসকাহন করে নিচ্ছি।

গ্রামে গেলে দেখা যাই ক্ষেতের আইলে গামছা পেতে তাস খেলা চলে। মূলত তিন তাস দিয়ে জুয়া খেলা হলেও অনেকে আবার ৯, ১০, ২৯, কল ব্রীজ কিংবা লেম্ফু দিয়েও জুয়া খেলে।

তাস খেলা ভালু তয় জুয়া খেলা ভালু না :P

৬| ০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আমি ভালো তাস খেলতে পারি না !!! :( :(

০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


তাস ভাল না খেলতে পারাটাই ভাল, ভাল খেলতে জানলে নেশায় ধরে যায়।

৭| ০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ১:৪২

শুঁটকি মাছ বলেছেন: তাস জীবনেও খেলিনাই। তবে কলেজে থাকতে স্ট্যাটাটিসটিক্সে ইস্কাপন-হরতন-রুহিতন-চিরাতন ঐসবের অংক থাকত। আরো কিছু তথ্য জানছিলাম ঐসময়েই। তবে এই তাসের যে এত ইতিহাস এইটা জানা ছিল না। পোস্টটা পছন্দ হইছে। প্রিয়তে নিয়া নিলাম।

অটঃ পোস্ট কইলাম শুঁটকির গন্ধে গান্ধা কইরা দিলাম। B-)) B-)) B-)) B-))

০৩ রা মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বাস্তবে শুঁটকি খেতে অপছন্দ করলেও ব্লগের এই শুঁটকির গন্ধ কিন্তু বেশ সুগন্ধ লাগে।

ধন্যবাদ অসংখ্য সুপ্রিয় ব্লগার। জীবনের প্রতিটি চলার পথ হোক সুন্দর।

৮| ০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩

জনসাধারণের মধ্যে একটি মলিন পট্টবস্ত্র বলেছেন: তাস খেলার ইতিহাস জেনে ফেললাম। আমি একটা তাস খেলাও পারি না।

০৩ রা মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


তাস খেলা না জানাই ভাল পরে নেশা হয়ে গেলে বিপদ ভাই।

৯| ০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ২:৪২

অপু তানভীর বলেছেন: তাস নিয়ে বিরাট লেখা !

তবে আমি তাস খেলি না ! একদম পছন্দ না এই খেলা । মানুষ কি মজা পায় সেইটাও বুঝি না .....

০৩ রা মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


প্রিয় অপু ভাই তাস খেলায় যে কি মজা সেটা না খেললে বুঝবেন কেমন করে ?

১০| ০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: তাস নিয়ে বিরাট লেখা , তাসের ব্যাপারে তেমন জানিনা, এখানে অনেক কিছু জানলাম । প্রিয়তে নিলাম

০৩ রা মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক ধন্যবাদ নাজমুল ভাই। আপনার প্রিয়তে স্থান দেয়ায় কৃতজ্ঞতা জানবেন।

১১| ০৩ রা মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভালো পোষ্ট!। আমি তাস খেলতে পারি না। :( খেলতে পারলে ভালো লাগত। যা পারি, তা না পারার মতই।

০৩ রা মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


প্রিয় কা_ভা মন খারাপ করবেন না। আপনি অনেক ভাল খেলেন। আর সব খেলা যে সবাইকে খুব ভাল খেলতে হবে এমন কোন কথা নেই। এই যেমন আপনি স্নুকার খুব ভাল খেলেন কিন্তু আমি একদম আনাড়ি।

১২| ০৩ রা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

তাসজিদ বলেছেন: কি বলব ভাই , তাস খেলা ত পারি না। মনে বড় কষ্ট। সবাই খেলে, আর আমি দর্শক।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ১০:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


তাসজিদ ভাই তাস না খেলতে পারাটাই ভাল। তবে কম্পিউটারে অন্তত খেলতে পারা উচিত :P

১৩| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ৮:৩০

পয়েন্ট-ব্লাংক বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোষ্ট। একসময় ব্রীজ খেলার পোকা ছিলাম তাই জানি এর নেশা কেমন। ধন্যবাদ আপনাকে।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ১০:০৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ব্রীজ যে না খেলেছে তার তাস খেলাই বৃথা।

১৪| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:২৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তাস খেলার ওপর অনেক তথ্যসমৃদ্ধ সচিত্র প্রতিবেদন পড়ে মুগ্ধ হলাম।

ধন্যবাদ, ভাই কাণ্ডারি অথর্ব।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ১০:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অসংখ্য ধন্যবাদ আবুহেনা ভাই। মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

১৫| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ১২:১০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ তথ্যসমৃদ্ধ তাস সমচার

০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ১০:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বন্ধু কি তাস খেলতে পারেন ? পারলে চলেন একদিন খেলি ?

১৬| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ১২:৪৬

(একজন নিশাদ) বলেছেন: অস্থির পোস্ট

০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ১০:০৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ নিশাদ ভাই, মন্তব্যে ভীষণ খুশি হলাম।

১৭| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ১:১৯

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: তাস নিয়ে বিশাল পোস্ট ...

তাসের খেলা সামান্য কয়েকটাই জানি , তবে ম্যাজিক জানি অনেকগুলা ;)

ভালো লাগলো কাণ্ডারি ভাই , জানলাম অনেক কিছু , মনে থাকবে কিনা জানিনা যদিও ।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ১০:১০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

মন্ত্রী ভাই কোন ম্যাজিকটা বেশি ভাল পারেন ?

ছু মান্তার ছু যেইটা ওইটা :P ;)

আরে কি বলেন ভুলে গেলে চলবে কি করে; পরীক্ষার জন্য অবশ্যই পাঠ্য ;)

১৮| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ৮:৩১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: তাস নিয়ে একটা গান আছে জেমসের -

নাইলে নাইরে সাহেব নাইরে গোলাম
তোমার প্রেম জুয়াতে সবই হারালাম । গানটা মনে পড়ল ।

হাল কা পাতলা আমিও পারি খেলাটা ।

দুর্দান্ত পোস্ট । আপনার আসলে জবাব নাই ।

ভাল থাকুন প্রিয় কান্ডারি ভাই ।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ১০:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মাহমুদ ভাই বাপ্পার একটা গান আছে;

তুমি আমার ৫২ তাস...... তোমার জন্য ধরেছি আমার সর্বস্ব বাজী ........
শেষ দানেও আছি.......

শুভেচ্ছা রইল।

১৯| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ১০:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এই খেলা সম্পর্কে আমার ধারণা নেই।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ১০:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

বলেন কি সেলিম ভাই ? যাক জেনে ভাল লাগল।

২০| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:০২

লিরিকস বলেছেন: আমি খেলতে পারি না :(

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কিন্তু আপনি ভাল গান গাইতে পারেন :)

২১| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: আফসোস!! তাস খেলাটাই এখনও জানলাম।

আশ্চর্যের বিষয় কোন তাসকে কি নামে ডাকে তাও জানিনা।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এইযে এখনতো জানতে পারলেন পুরো তাৎপর্য সহ কোনটা কি তাস। কেমন আছেন ?

২২| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:



ব্ল্যাক জ্যাক পারি কি পারি না ভুলে গেছি। ঠিক মনে পড়ছে না। একটু বর্ণনা দিলে মনে হতে পারে।

কাভা ভাইর খেলার যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। বিশেষ করে ২৯ খেলাতে। একটাই সমস্যা ভীষণ অমনোযোগী। ;) :P

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ব্ল্যাকজ্যাক দেখতো এই খেলাটা পারিস কিনা ?

কা_ভা ভাইয়ের সাথে ফাইযলামি; পারলে উনার সাথে স্নুকার খেলে দেখাইস। উনি স্নুকার চ্যাম্পিয়ন। :)

২৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ধুর, কা_ভা ভাই স্নুকার খেলতে পারে কচু। ছয় মাস ধইরা কইতেছি আমার সাথে নিক বাজী খেলেন। তা কা_ভা ভাই খেলতে সাহসই করেনা /:)

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কি যে বলেন কুনো ভাই; কা_ভা ভাইয়েরে আপনি চিনলেন না পাছে যদি আপনি হেরে গিয়ে নিক হারান এই জন্য তিনি আপনার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেন নাই, বা করলেও ছয় মাস ধরে ঘুরাচ্ছেন। আফটার অল তিনি আপনার নিকের প্রতি খেয়াল না রাখলে কে রাখবে বলেন ? ;)

২৪| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০০

অদৃশ্য বলেছেন:





অর্ধেকটা পড়ে গেলাম ভাইজান... পরেরটুকুও অবশ্যই শেষ করে যেতে হবে... এতোদিন তাস খেলি অথচ এর ডিটেইল নিয়ে কখনো ভাবিনি বা প্রয়োজন মনে করিনি... খুবই মজা পাচ্ছি...

শুভকামনা...

০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:১৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আচ্ছা ভাই অপেক্ষায় রইলাম। তাসের সাথে কন্সপিরিসি থিউরির মিল রয়েছে। এর মাঝে ব্যবহৃত সংখ্যাতত্ত্ব, লজিক, এন্টি লজিক সব কিছু মিলিয়ে অকাল্ট এর এক গোপন মিশ্রণ রয়েছে যা মানুষকে নেশায় বুদ করে তোলে। মানুষ জুয়া খেলে নিঃস্ব হয়ে পরে। আর জানেনতো ইসলামে জুয়াকে হারাম করা হয়েছে।

২৫| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ৯:৫১

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
দারুণ ইতিহাস জানলাম!

স্কুলে থাকতেই তাস খেলা শিখেছিলাম, বিশ্ববিদ্যালয়ে তো এটা প্রিয় ইনডোর গেম ছিল। তারপর বহুদিন তাস খেলা হয়না।

আপনার পোস্ট দেখে দুলাইন মনে পড়ে গেলঃ

তাস খেলে কত ছেলে পড়া নষ্ট করে
পরীক্ষা এলে তাই চোখে জল ঝরে!

--- এখনে 'তাস' কোন কারকে কোন বিভক্তি?


শুভেচ্ছা কাণ্ডারি ভাই।

০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


তাস খেলে কত ছেলে পড়া নষ্ট করে
পরীক্ষা এলে তাই চোখে জল ঝরে!

একদম সেম আমার অবস্থার কথাই বলে দিলেন। তাস খেলে কত যে পরীক্ষা মিস করছি তার ইয়ত্তা নাই।

এইখানে তাস হইল অপাদান কারকে শূন্য বিভক্তি। :!>

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।

২৬| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ১০:০৮

এহসান সাবির বলেছেন: তো হয়ে যাক একদিন তাসের আসর!!!

০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কোনটা খেলবেন ?

২৭| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ১১:৪০

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: darun post +++++++++++++++++ । প্রিয়তে নিলাম । আমি আগে দুই একটা খেলা পারতাম । এখন চর্চার অভাবে ভুলে গেছি । আবার শিখতে চাই ।

০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:২১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আদনান ভাই যেহেতু আগে পারতেন অতএব একবার দেখলেই আবার খেলায় ফিরে আসতে পারবেন। তো একদিন চলে আসুন খেলা যাবে।

২৮| ০৫ ই মে, ২০১৪ রাত ২:০৪

টুম্পা মনি বলেছেন: হু অনেক কিছু জানলাম। কিন্তু আমি তাস খেলতে পারি না কেনু :( :( :!>

০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:২২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কারণ আপু আপনি এত্তগুলা ভালু :#)

২৯| ০৫ ই মে, ২০১৪ রাত ২:০৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:



ব্ল্যাকজ্যাক পারি না :#>

০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:২২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আমিও পারিনা ভুইলা গেছি B-))

৩০| ০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আপনি তো দেখি ইতিহাস তুলে নিয়ে এসেছেন। অনেক কিছু অজানা।

ছোট বেলায় প্লেয়ার শর্ট পড়ায় এক আপু আমাকে কার্ড চেনাচ্ছিলেন, কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও পারছিলাম না। আমার কাছে মনে হচ্ছিল প্রিথিবীর সবচেয়ে কঠিন খেলা দুটি শেখাচ্ছেন। পড়ে জানলাম কল ব্রিজ, আর ফোটা গোনাগুনি শিখাচ্ছিলেন (বাচ্চা আর মাইয়ারা খেলে)। কেন যে সেদিন শিখতে এত কষ্ট হচ্ছিল!!!

০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


হা হা হা হা ভাল বলছেন কল ব্রীজ হলো বাচ্চা আর মেয়েদের খেলা। কিন্তু আমার ছোট বইন দেখি আমার চেয়ে ভাল ২৯ খেলে।

৩১| ০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৪২

আমি স্বর্নলতা বলেছেন: ব্রে/হার্টস

কল ব্রীজ

পেশনস

এগুলো পারি।

তবে টুয়েন্টি নাইন মনে থাকেনা তাই পারিওনা। ভাইয়ার কাছ থেকে শিখেছিলাম। আমরা কাজিনরা মিলে খেলতাম, আগে ছোট খালুর সাথে প্রায়ই খেলা হত। এখন অবশ্য হয়না। আর মা-খালারা খুব বকা দিত আমাদের। মেয়ে মানুষ এসব খেলা নাকি?

আর খালু বলত থাক না ওরাত বাড়ির বাহিরে যাচ্ছেনাত।

:P :P

০৫ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ব্রেটা খুব মজার খেলা, খুব ভাল একটা খেলা পারেন। আর ২৯ কিছুটা জটিল তবে খেলতে খেলতে অভ্যাস হয়।

আর মেয়েরা তাস খেললে কোন সমস্যা থাকার কথা নয়। তবে অবশ্যই জুয়া নয়।

শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা রইল।

৩২| ০৫ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:০২

আমি সাদমান সাদিক বলেছেন: কান্ডারি ভাই পোস্টে ভাল লাগা রইল বরাবরের মত :) তবে দুঃখের বিষয় তাস খেলা পারিনা :| :|

০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ মন্তব্যে সাদমান ভাই। তাস খেলা না পারাটা ভাল। শুভেচ্ছা।

৩৩| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:১৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সবার লগে আমি খেলি না। ;)

০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আমার কাছে তথ্য আছে আপনি কার সাথে খেলেন ;) :P

৩৪| ০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ৮:৩৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তাস নিয়েও কত সুন্দর পোস্ট। কান্ডারী ইজ অলয়েজ স্পেশাল ।

০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সেলিম ভাই এইটা আপনার বড় মনের পরিচয় যে আপনি আমার মত এমন এক ফাউল অথর্বকে এভাবে প্রশংসা করেন। কৃতজ্ঞতা রইল উৎসাহে।

৩৫| ০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:১০

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ২৯ তো অনেক সহজ খেলা, বেশি মাথা ঘামাতে হয় না বলে আমার বেশ প্রিয়.।।

০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:০২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আমারও খুব প্রিয় খেলা ২৯ কিন্তু খুব একটা ভাল খেলতে পারিনা।

৩৬| ০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৩১

জুন বলেছেন: বেশ অভিনব একটি বিষয় নিয়ে পোষ্ট। অনেকের কাছে তাস এর ব্যাপারে একটু ছুৎমার্গ রয়েছে। নাম শুনলেই ট্যারা চোখে তাকায়। আমি অনেক খেলা জানি তাসের। এখনো একাকী কিছু সময় কাটাই পিসিতে তাসের বিভিন্ন খেলা খেলে । ভালোলাগলো পোষ্ট।

তাস খেলা আমাদের ফ্যামিলিতে খুব জনপ্রিয় তবে জুয়ো নয় কান্ডারী। আমার এক খালা ছিলেন কলকাতার লেডী ব্র্যবোর্ন কলেজ থেকে বৃটিশ আমলে বিএস,সি পাশ। ওনার বাসায় ছোট বেলায় যখনই যেতাম দেখতাম আমার সেই বৃদ্ধা খালা একা একা বিছানায় বসে পেসেন্স খেলছে। এখন যদি বেচে থাকতো তবে হয়তো পিসিতে ফ্রি সেল খেলতো।
+

০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার মন্তব্য সবসময় উৎসাহ দেয়। সব সময় অপেক্ষা করি আপনার সমালোচনার জন্য। কারণ বড় বোনের বকাও দোয়া হিসেবে কাজ করে। ভুল ভ্রান্তিগুলো ধরিয়ে দেন বলেই অনেক কিছু শিখছি, জানতে পারছি।

অবশ্যই জুয়া খেলা ভাল নয় তবে তাস খেললে খুব ভাল সময় কাটে। তবে অনেক সময় নেশায় পরিণত হয়। আমাদের বাসায় মাঝে মাঝে পরিবার মিলে কল ব্রীজ আর ২৯ খেলা হয়। খুব ভাল লাগে বিষয়টা। আর বন্ধুদের সাথে এখন কদাচিৎ খেলা হয়। আপনি খেলেন জেনে ভাল লাগল। আর আপনার খালার প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা।

৩৭| ০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪

গোঁফওয়ালা বলেছেন: তাস নিয়ে তো দেখছি তাসাকার ব্যপার !! বিষদ বর্ননা এবং মজার মজার তথ্য পড়ে বেশ ভালো লাগলো।

সম্প্রতি আমি এক প্যাকেট তাস কিনছি, ফুটপাতের উপর দেইখা পছন্দ হয়ে গেছিল। প্লাস্টিকের তাস ওগুলা। যাহোক জীবনের প্রথম তাস এইটা। ট্রেইনিং চলতাছে বর্তমানে (তাসগুলান পছন্দ হয়ে না পড়লে হয়তো তাস নিয়া এত আগ্রহ হয়তো না)। জনপ্রিয় এই খেলা সবাই পারে আমি পারি না !

তাস খেলার পদ্ধতি বা কলা-কৌশল নিয়া একটা পোস্ট দিলে বেশ ভালো হইত :)

০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


হা হা হা বেশ বলেছেন তাসাকার ...... :)

ঈশ ! আপনার তাসগুলো খুব দেখতে ইচ্ছে করছে। শিখুন খেলতে পারলে বেশ ভাল অবসর কাটবে।

তবে ভাই অনেক রকম খেলা রয়েছে, খেলার কৌশল নিয়ে পোস্ট দিতে গেলে সিরিজ করতে হবে আর আমি নিজেও খুব ভাল খেলতে পারিনা। তাছাড়া সব খেলা জানিওনা।

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। শুভকামনা সব সময়ের জন্য।

৩৮| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১১

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: সোজ্জাআআআআআআ প্রিয়তে।

০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অসংখ্য ধন্যবাদ সুপ্রিয় শরৎ ভাই। আপনার মন্তব্য সব সময় ভীষণ উৎসাহ যোগায়। শুভেচ্ছা।

৩৯| ০৮ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৫২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: তাস নিয়ে আগ্রহ আছে। কলব্রিজ, টোয়েনটি নাইন পারি। বিশেষ করে ম্যাট্রিক দেবার পর ২৯ খেলার নেশা হয়ে গেছিল!

প্রিয়তে নিলাম।

০৯ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


তাহলে একদিন আপনার সাথে সময় করে টুয়েন্টি নাইন খেলতেই হয় :)

৪০| ০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:২৩

এহসান সাবির বলেছেন: ঐ যে ঐটা ;)

০৯ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আমিত ভাই ঐটা খেলতে পারিনা তবে এইটা খেললে খেলবো। ;)

৪১| ০৯ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২

কয়েস সামী বলেছেন: ওয়াও!

০৯ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ কয়েস ভাই। শুভ দুপুর।

৪২| ০৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮

মোঃ শিলন রেজা বলেছেন: মোটামুটি অনেক গুলায় পারি।

০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


তাহলেতো আপনার সাথে একদিন বসতে হয়। আমি নেক খেলাই পারিনা। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.