নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

বুবুর সঙ্গে ভীনগ্রহে

০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৪২









বুবুর সংসারে আমি হোলাম একজন অবাঞ্চিতের মতো আশ্রয়ী। বুবুর অশেষ করুনায় এই অধমের একটা থাকার ব্যবস্থা হয়েছে। না হলে ফুটপাথেই দিনযাপন করতে হতো। আমার আয় রোজগার বলতে সামান্য দুইটা টিউশন করে মাসে পাই মাত্র পাঁচ হাজার টাকা। তাও আবার বুবুর সংসারে থাকি বলে খাওয়ার খরচ বাবদ বুবুর খরচের খাতে জমা দিয়ে দিতে হয়। অবশ্য আমার হাতখরচের জন্য বুবু আমাকে কিছু সালামী দেন। তাও বুবুর মহানুভবতা দেখে সেই সালামী আমি বিনা শ্রমে নিতে লজ্জা পাই বিধায়, বুবুর হাজারো অনিচ্ছা থাকা স্বত্বেও; বুবুর কাপড় চোপড় গুলো ধুয়ে দেই। আমার বুবু খুব সাধারন একজন মহিলা। পোশাক বলতে খাঁটি দেশজ শাড়ি। দেশজ শাড়ি বলেই যে, সস্তা হবে সেটা ভাবার কোন অবকাশ নেই। সবগুলো শাড়িই অনেক দামী। তাই আমাকে অত্যন্ত সাবধানতা অবলম্বন করেই ধুতে হয় সেগুলো। নতুবা পান থেকে চুন খসলেই আর হাতখরচ পাওয়া যাবেনা।



বুবুর সংসারে আমার জন্য বিশেষ স্বাধীনতা হলো অনেক বেলা পর্যন্ত ঘুমাতে পারা। কিন্তু আজ বুবুর হাক ডাকের কারনে খুব ভোরেই ঘুম ভেঙে গেল। এমনিতে আমার বুবু একজন পরহেজগার মহিলা। মাথায় সবসময় ঘোমটা পরেন যেন চুলগুলো দেখা না যায়। হাতে তজবী থাকে সবসময়। কিন্তু আজ বুবুকে দেখে আমার নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিনা। মাথায় ঘোমটার লেশ মাত্র নেই। মনে হচ্ছে যেন এইমাত্র বিউটি পার্লার থেকে সাজুগুজু করে এসেছেন। কিন্তু এত ভোরে পার্লার খোলা থাকার কথা না ! অবশ্য বুবু চাইলে সবই সম্ভব। তিনি অশেষ ক্ষমতার অধিকারিণী। তিনি চাইলে চব্বিশ ঘন্টা পার্লার সার্ভিস চালু থাকবে। জানতে চাইলাম বুবু এত ভোরে ? কোন পার্টি আছে কিনা ?



বুবু বলল বেশি কথা না বলে যেন জলদি তৈরি হয়ে নেই। এক্ষুনি বুবুর সাথে নেপচুন গ্রহে যেতে হবে। এত জায়গা থাকতে নেপচুন গ্রহে কেন যাবেন ? অবশ্য বুবু বিনা কারনে কোন কিছুই করেন না। তিনি যা করেন সংসারের ভাল মন্দের কথা বিবেচনা করেই করেন। তাই কোন প্রশ্ন না করে তৈরি হয়ে নিলাম। নেপচুন গ্রহে যাওয়ার এমন সৌভাগ্য আর হয়ত জীবনে নাও হতে পারে। এই জীবনে খুব শখ ছিল একবার সুন্দরবন ঘুরে আসব কিন্তু সেটাই যখন আর হলো না তখন নেপচুন গ্রহে যাওয়ার এমন লোভনীয় প্রস্তাব কিছুতেই হাত ছাড়া হতে দেয়া যায়না।



কিন্তু বুবুর যাত্রার জন্য নেপচুন গ্রহ থেকে কোন রকেট পাঠানো হল না। তবু যেতে হবে। বুবুর মান সন্মান বলে কথা। তাই বুবু তার দক্ষিন অঞ্চলের জায়গাটুকু বেঁচে দিলেন। বুবুর বুদ্ধির প্রশংসা না করেই পারিনা। জায়গা বেচলেন তাও মঙ্গল গ্রহের কাছে। পাছে নেপচুনের কাছে বেচলে যদি জাত চলে যায়! যাই হোক রকেটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমি বুবুর সাথে রকেটে চড়ে বসেছি। রকেটে আমাদের নিয়ে উড়ে চলেছে।



রকেটের ভেতর আমি আর বুবু। এমনিতেই বুবুর খুব ঘন কথা বলার অভ্যাস রয়েছে। এখন রকেটে সময় না কাটার কারনে যেন ঠাকুরমার ঝুলি খুলে বসেছেন। আর আমার মতো একজন বুবুর একনিষ্ঠ শ্রোতা পেয়ে যেন কথা বলার উৎসাহ আরও বেড়ে গেল। বুঝলি অপু এই বুবু যেদিন থাকবেনা সেদিন বুঝবি তোর বুবু কি ছিল। আমি দেখেই রকেটে চড়তে পারলি। এখন থেকে ইচ্ছে হলেই রকেটে করে যে কোন গ্রহে ঘুরে আসতে পারবি। তোর মতো বোকা না হলে কি বনে বাদারে কোন মানুষ ঘুরে বেড়ায় নাকি! ঘুরে বেড়াতে হলে চলে যাবি প্লুটো অথবা প্ল্যানেট এক্সে। ওখানে এলিয়েন আছে। দেখবি গেলেই তোকে কত সমাদর করে। এলিয়েনরা হলো আমাদের প্রভুর মতোই। আমাদের আদি স্বত্বা। তাই যত উনাদের কাছাকাছি থাকবি ততই সংসার জীবনের জন্য মঙ্গলকর। এখন তুই যেয়ে ঘুমা। আমি একটু খাওয়া দাওয়া করব।



আমার ঘুমুতে যাওয়ার সঙ্গে বুবুর খাওয়া দাওয়ার সম্পর্কটা রহস্যের মতো ঠেকল। কি এমন খাবেন যে লুকিয়ে খেতে হবে। তবু বুবুর আদেশ শিরোধার্য। তাই কথা না বাড়িয়ে ঘুমাতে চলে গেলাম। কিন্তু আসলে ঘুমের অভিনয় করে পেছন থেকে উঁকি দিয়ে রইলাম কৌতূহল দূর করার জন্য। কৌতূহল বা সন্দেহ যাই বলি না কেন খুব খারাপ রোগ। এই যেমন উঁকি দিয়ে যা দেখতে পেলাম সেটা আমার জন্য খুব হিতকর নয়। কৌতূহল না থাকলে এমন একটি দৃশ্য দেখতে হতো না। এই জিনিস জীবনে আমি এই প্রথম দেখলাম। তরল জাতীয় একটা পানীয়। এই জাতীয় পানীয়র সাথে আমি পরিচিত নই। খাওয়ার পর থেকেই দেখলাম বুবু যেন আমার ষোল বছরের কিশোরীর মতো রূপের অধিকারিণী হয়ে গেলেন। বুবুর বয়স ঠিক কত হবে তা আমার জানা নেই। কিন্তু আমার সমান একটি ছেলে ও মেয়ে আছে বুবুর। খালু মারা যাওয়ার পর বুবুর ছেলে-মেয়েরা প্রবাসেই জীবন যাপন করে আসছে। অবশ্য এটা বুবুর পারিবারিক ঐতিহ্য। প্রবাসে জীবন যাপন করাকেই তিনি অধিকতর মঙ্গল জনক বলে বিশ্বাস করেন। অনেকেই অবাক হয় যে বুবুর স্বামীকে কেন আমি খালু বলে ডাকি? আমি নিজেও মাঝে মাঝে এই সম্পর্কের হিসাবটা মেলাতে পারিনা। এই হিসাব আমার কাছে বড়ই জটিল লাগে! তাই কে যে খালু আর কে যে বুবু সেটা বুঝে উঠতে পারি না।



রকেটের ভেতর থাকলে একটা সমস্যা। বাইরের কিছুই চোখে পরে না। পুরো আবদ্ধ অবস্থায় থাকতে হয়। সাথে করে ক্যামেরা নেয়ার পরেও কোন ছবি তুলতে পারছিনা। খুব ইচ্ছে ছিল উপর থেকে পৃথিবীর একটা ছবি তোলার কিন্তু সেটা আর হলো না। তবে বুবু নির্দেশ দিয়ে দিয়েছেন যেন উনাকে ছাড়া অন্য কোন ছবি না তোলা হয়। বুবু যাই করবেন তারই ছবি তুলতে হবে। বুবুর ছেলে বুবুর জন্য বিলেত থেকে এই ডিজিটাল ক্যামেরাটা পাঠিয়েছেন। সেখানে অন্য কোন ছবি তোলার প্রশ্নই আসেনা। বুবু আয়েশ করে একটা পান মুখে দিলেন। সাথে সাথে ঠোঁট রক্তাক্ত লাল বর্ণ ধারন করল। বুবু বলল কইরে অপু ? তোল তোল আমার ঠোঁটের একটা ছবি তোল। আমি বাম থেকে, ডান থেকে বিভিন্ন এঙ্গেলে বুবুর পান খাওয়া ঠোঁটের ছবি তুলছি।



ফটোশেসন শেষ হবার আগেই আমাদের রকেট নেপচুনের মাটিতে এসে থামল। কাঁধে ক্যামেরা ঝুলিয়ে আমি রকেট থেকে বুবুর পেছন পেছন নেমে এলাম। আমাদের রিসিভ করতে নেপচুন গ্রহের রাজা ইয়াংশু তার খানসামা অতিশুকে পাঠিয়েছেন। রাজা নিজে আসেন নি সেটা হয়ত মেনে নেয়া যেতে পারে কিন্তু বুবুর মত এত সন্মানী একজন মানুষকে রিসিভ করতে সামান্য খানসামাকে কেন পাঠানো হলো ? নেপচুনের সেনাপতি এলেও সান্তনা পাওয়া যেত। খানিক পরে বুঝলাম। এখানের রীতি হলো নেপচুনে যে যেই উদ্দেশ্য নিয়ে আসে তার জন্য তেমন রাজকীয় ব্যবস্থাই গ্রহন করা হয়। বুবুর উদ্দেশ্যটা অবশ্য আমি নিজেও পরিষ্কার ভাবে জানিনা। তাই আগ থেকেই কিছু অনুমান করতে পারছিনা। অবশ্য ভোজন রসিক হিসেবে বুবুর বেশ খ্যাতি রয়েছে। হয়ত নেপচুনের রাজা এমনটাই ধরে নিয়েছেন।



আমরা খানসামার সাথে ইয়াংশু রাজার রাজমহলে প্রবেশ করলাম।



পুরো নেপচুন গ্রহে ইউক্যালিপটাস গাছ দেখে বুবুর মন প্রাণ জুড়িয়ে গেল। ফাঁকে ফাঁকে গাছের সাথে নিজেকে জড়িয়ে ধরে কিছু ছবিও তুলিয়ে নিলেন আমাকে দিয়ে। এমন অঙ্গভঙ্গি করে ছবি তুললেন যেন সিনেমার নায়িকায়েও হার মানায়! বাড়ি ফিরে গিয়ে একটা ইউক্যালিপটাসের বাগান করার ইচ্ছে পোষণ করলেন বুবু। এই নিয়ে রাজ্যের মালীর সাথে একটা অল্প পরিসরের বৈঠকও সেরে নিলেন। চুক্তি হলো যে নেপচুন থেকে এলিয়েনরা গিয়ে বুবুর বাড়িতে বাগান করে দিয়ে আসবে। বিনিময়ে বুবুকে তার পুকুরের চাষের থেকে কিছু তেলাপিয়া মাছ তাদের দিতে হবে। বুবু যেন মেঘ না চাইতেই জল পেলেন। তাই অল্প কিছু তেলাপিয়া মাছের বদলে আবেগের বশবর্তী হয়ে পুরো পুকুর দিয়ে দেয়ার জন্য চুক্তি বদ্ধ হয়ে গেলেন। পেছনে দাঁড়িয়ে থেকে বুবুর বুদ্ধির প্রশংসা না করেই পারলাম না। ক্যামেরা দিয়ে এই ঐতিহাসিক চুক্তি সাক্ষরের ছবি তুলে রাখলাম। যেন স্মৃতি হয়ে চিরদিন বুবুর মানসপটে অবস্থান করার সুযোগ পাই। অবশ্য হাতখরচটাও এই সুযোগে বাড়িয়ে নেয়া যাবে।



রাজদরবারের মাঝে বিশাল এক জলাধার। এলিয়েন রাজা ইয়াংশুর সিংহাসনের কাছে যাওয়ার জন্য মাঝে একটা সেতু রাখা হয়েছে। পুরো সেতু কসমিক রশ্মি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। সেতু দেখে বুবুর চোখে জল চলে এসেছে। বুবুর মনের কথা ইয়াংশু রাজা বুঝতে পারলেন। কিন্তু রাজাও কম চতুর নন। তিনি বুবুকে বললেন আপনি আমাদের অতিথি হয়ে এসেছেন। আগে আসুন খাওয়া দাওয়ার পর্বটা সেরে নিন। তারপর আপনাকে পুরো নেপচুন ঘুরিয়ে দেখান হবে। কিন্তু দয়া করে এই সেতুর উপর চড়বেন না। এটা কোন মানুষের জন্য তৈরি করা হয়নি। এখানে শুধু মাত্র এলিয়েনরাই হাটতে পারে। কোন মানুষের পক্ষে হাটা সম্ভব নয়। কারন মানুষরা মাটি দিয়ে তৈরি। আর মাটির এমন কিছু পদার্থ আছে যার সাথে কসমিক রশ্মির বিক্রিয়া অত্যন্ত বিপদ জনক। সাস্থের জন্য ক্ষতিকারক।



রাজার এমন কথায় বুবু মনে প্রচন্ড আঘাত পাওয়ার বদলে যেন বরং খুশিই হলেন। বুবু রাজার কাছে মাটির বদনাম শুরু করে দিলেন। আসলেই মহামান্য রাজা ইয়াংশু দেখুন না, আমরা মারা যাওয়ার পর আমাদের মাটি চাপা দেয়া হয়। কেন আমাদেরকেও যদি এলিয়েনদের মতো করে হিমাগারে কাঁচের ঘরের ভেতর ফরমালিন দিয়ে রাখা হতো তাহলে আমরাও অমরত্বের সাধ পেতাম। এই কথা শোনার পর রাজা অট্টহাসিতে ফেটে পরলেন। রাজার সেই হাসিতে বুবুর প্রতি পরিহাস নয় বরং করুনা লক্ষ্য করলাম।



যাই হোক আমাদের নিয়ে যাওয়া হলো খাবার টেবিলের কাছে। রাজকীয় সব খাদ্যের আয়োজন করা হয়েছে। আমি আর বুবু খুব আয়েশ করে খেতে বসেছি। কোনটা রেখে কোনটা খাবো এমন এক অবস্থা। তাই ভেবে পাচ্ছিনা। খাওয়া দাওয়ার পর্ব শেষ হতেই রাজা ইয়াংশু বুবুর মাথায় মুকুট পরিয়ে দিলেন। নূড়ি পাথর দিয়ে তৈরি মুকুটে বুবুকে স্বর্গের অপ্সরার মতোই লাগছিল। মুকুট পরা অবস্থায় রাজার পাশে দাঁড়ানো অবস্থায় বুবুর একটা ছবি তুলে রাখলাম। এই ছবিটা বাড়ি ফিরে আমি নিজ খরচে বুবুকে বাঁধাই করে উপহার হিসেবে দিব বলে মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম। হাজার হোক আমার মতো এক অধমকে নেপচুন গ্রহে ভ্রমন করিয়ে সৌভাগ্যের যে দরজা বুবু খুলে দিলেন, তার জন্য আমি চিরঋণী হয়ে রইলাম আমার বুবুর কাছে।











মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: কল্পকাহিনী, সাই,ফাই লাগতাছে।

০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


শতভাগ সাই ফাই, কল্প কাহিনী। :)

২| ০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮

আমি স্বর্নলতা বলেছেন: গল্পের মূল ভাবার্থটা বুঝতে পারিনি। আবার পড়তে হবে মনে হয়।
:( :(

০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:০৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কল্প কাহিনী নির্ভর লেখা। ঈশ্বর আমাদের মানুষ করেছেন কিন্তু আমরা সবাই যেন এলিয়েন হয়ে বেঁচে থাকতে চাই। এর জন্য কোন কিছুর প্রতি পরোয়া করিনা। আমরা আমাদের নিজেদেরকে নিয়েই তুষ্ট থাকি। ক্ষমতা, যশ, ঐশ্বর্যের মোহে আচ্ছন্ন থেকে পৃথিবীর মাটিতে থেকেও যেন আমরা ভীনগ্রহকেই সোনার হরিন বলে মনে করি।

৩| ০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮

সোহানী বলেছেন: চলুক.......................

০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা উৎসাহ দেয়ার জন্য। শুভ কামনা নিরন্তর।

৪| ০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১১

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: পরবর্তী পোস্ট জলদি দিয়েন নাইলে বাসি অইয়া যাইব। তাছাড়া অত অপেক্ষা করতে পারুম না। :)

০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বুবুকে নিয়ে যদি নেপচুন ভ্রমন কাহিনী আপনাদের ভাল লাগে, তাহলে হয়ত বুবুর সাথে ঘটে যাওয়া অন্যান্য কাহিনী নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হওয়া যাবে। :)

৫| ০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১২

দুঃখ বিলাস বলেছেন: শেষ হলে না মনে হয়।

০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


শেষ হইয়াও যেন হইল না শেষ, রয়ে গেল গল্পের কিছু রেশ :D

৬| ০১ লা জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫

সময়ের ডানায় বলেছেন: চলুক...... ভিন্ন ধরনের কল্পগল্প .....

০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ ভাই। শুভ কামনা নিরন্তর।

৭| ০১ লা জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮

মিনুল বলেছেন: মানুষের হাতে ক্ষমতা ,প্রভাব,প্রতিপত্তি থাকলে কত কিছুই যে করতে পারে তা ভালোই বুঝিয়েছেন। অনেক ভালো লেগেছে।

০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ ভাই। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা নিরন্তর।

৮| ০১ লা জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভালো লিখেছেন !

০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বুঝলাম। ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।

৯| ০১ লা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

সুমন কর বলেছেন: ভাইজান, তেমন ভাল লাগেনি। মোটামুটি লাগল !

০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কি বলেন মোটামুটি লাগল ? বলেন একদম ভাল লাগেনি। ভাল লাগার মতো করে এই গল্প লেখা হয় নাই।

ধন্যবাদ সুমন ভাই মন্তব্যে।

১০| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ৮:৪২

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: অল্প সময়ের জন্য হলেও অন্য গ্রহে ভালই লাগল । ধন্যবাদ ।

০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


খুশি হোলাম আপনাকে অল্প সময়ের জন্য অন্য গ্রহ থেকে ঘুরিয়ে আনতে পারার জন্য।

১১| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ৮:৪৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
মজা পাচ্ছি।

০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বাস্তবতার ছায়া খুঁজতে যাবেন না যেন আবার; তাহলে মজাটা আর থাকবেনা। ;)

১২| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ৯:৩৬

নাহিদ শামস্‌ ইমু বলেছেন: ভালো লেগেছে গল্পটি...

০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


উৎসাহ দেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা। :)

১৩| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:০৩

এহসান সাবির বলেছেন: বেশ কয়দা করে লিখেছেন তো,

বুবুর সথে অন্য গ্রহে যাবার কথাও আমরা শুনতে পারি........!!

০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কফিনে পেড়েক ঠোকার একটা গল্প লেখার খুব ইচ্ছা... দেখি পারি কিনা :(

১৪| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:২৩

এহসান সাবির বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ

কফিনে পেরেক!!

এই কারনে আপনাকে কিছু বলতে নাই.......!! X( X(

০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৩১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আকাশের ওপারে বিস্তর এক আকাশ আছে,
সেখানে কেউ খোঁজেনা শান্তির নীড়;
আমি তব নীহারিকা হবো,
নিজের সাথেই কথা কবো।
যদি কখনও মেঘ দেখে আমার কথা মনে পরে,
বৃষ্টি হয়ে নেমে আসবো তোমার চোখে;
তুমি শান্তির আবেশে ঘুমাবে,
ঘুমের মতো শান্তি এই পৃথিবীতে আর কি আছে ?
ভালোবাসা যেটুকু সবটাই ছবির এ্যালবামে সাজানো থাকে,
বাকিটা শুধু রয়ে যায় কালের সমাধি হয়ে,
রচে যায় এপিটাফ মেঘনার গহীনে...

১৫| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:২৭

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: তার মানে নেপচুন থাইক্যা ফিরেন নাই? কিন্তু আপনের বুবুও মাটির বদনাম গায়। আপচুচ!

০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


জুলিয়ান ভাই নেপচুনে প্লট বুকিং দেয়ার কথা ভাবছি। পৃথিবীর বিকল্প হিসেবে চমৎকার একটা জায়গা। আপনি চাইলে আমার সাথে যেতে পারেন।

মাই বুবু ইজ দ্যা বেস্ট বুবু ইন দ্যা পৃথিবী।

১৬| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:২৯

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: বুবুর সঙ্গে ভীনগ্রহে ভ্রমনের গল্প ভাল লাগল। সাই ফাই গল্পের ভিতর স্যাটায়ার এর স্বাদ পেলাম। যদিও স্যাটায়ার এর স্বাদ আমার উর্বর মস্তিষ্কের কল্পনাও হতে পারে।

গল্পে +++++

০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাইয়া কল্পনায় থাকুন। এইগল্প নিতান্তই আমার অনুর্বর মস্তিষ্ক প্রসূত কাহিনী। স্যাটায়ার বলে গল্পের প্রকৃত স্বাদ নষ্ট করে দিলে পাছে আবার আমার বুবু মনঃকষ্ট পেতে পারে। :D

১৭| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

দুঃখ বিলাস বলেছেন: চমৎকার সাই ফাই সিরিজ হতে পারে।

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১২:০২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বুবুর সাথে থাকতে পারলে হয়ত আরও কিছু এপিসোড আসতে পারে। কিন্তু এটা নির্ভর করছে বুবুর ভক্তদের উপর। আবার বুবু না চাইলে আমার কিছু করার নেই।

১৮| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৫১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপনার বুবুর মনে কষ্ট দিতে চাই নি। আর বুবুর মনে কষ্ট দিলে আপনাকে আবার রাস্তায় থাকতে হতে পারে :|। আর বুবু যদি কষ্ট পেয়ে কোথাও চলে যায় তাহলেত আর এমন বুবু কখনোই পাবেন না। তখন আপনার কি হবে ? অনিচ্ছাকৃত ভাবে বুবুর মনে কষ্ট দিয়ে থাকলে বুবুর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১২:০০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আরে নানা আমার বুবু এমন হতেই পারেনা। আমি যে উনার খাস ভাই। আমাকে না হলে কি উনার চলবে। যত অন্যায় করি না কেন বুবুর কাজ ঠিক ঠাক মতো করি। উনার সব নির্দেশ পালন করি। এমন একটা ভাই বুবু কিছুতেই হাতছাড়া করবেন না। উনি অবশ্য কোথাও চলে গেলে তখন আমার খবর আছে। আর কেউ আমাকে আশ্রয় দেবে না। তখন হয়ত ফুটপাথেও স্থান মিলবে না। :(

১৯| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

অনিন্দ্য অন্তর অপু (অঅঅ) বলেছেন: অসাধারণ গল্প বলার ঢং । মনে হচ্ছে ভিন্নগ্রহের কোন লেখক লিখেছেন ।

বিদ্রূপের মাঝে নিজের চিরন্তন বেদনার প্রতিচ্ছবি যেন । অনেক ভালো লাগা

০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


B:-) B:-) B:-) একেবারে ভীনগ্রহের মানুষ বানিয়ে দিলেন।

ধন্যবাদ, শুভ সকাল ভাই।

২০| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৩:০৬

ডি মুন বলেছেন: কাণ্ডারি,
আপনি বোধহয় সর্বনাম ব্যবহার করতে খুব একটা পছন্দ করেন না। লেখা পড়ে তাই তো মনে হচ্ছে।


০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আমার কাছে মনে হয়েছে গল্পটা এভাবেই গল্প বলার ছলে লিখব। তাই সর্বনাম, অব্যয় নিয়ে না ভেবে লিখেছি।ঠাকুরমার ঝুলি টাইপ গল্প আরকি। তাছাড়া সর্বনামের সাথে আমার কোন খারাপ সম্পর্ক নেই।

২১| ০২ রা জুন, ২০১৪ ভোর ৪:৩০

সকাল হাসান বলেছেন: কল্পনানির্ভর একটি সুন্দর গল্প।

ভাই পারলে নেপচুনের কিছু ছবিও দিতেন, নেপচুনের রাজাকে দেখার শখ জাগছে মনে। :-B

ভাল লেগেছে গল্পটা। +++

০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বুবুর সাথে রাজার যে ছবিটা তোলা হয়েছে ঐটা দেখতে পারেন ;)

প্লাসের জন্য কৃতজ্ঞতা।

২২| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৭:৫৪

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: বুবুর তো দেখি মাথা নষ্ট! গল্প ডায়লবিহীন বলে একটু পেইন লেগেছে। সিরিজ বানাতে হলে গল্পের কাহিনীর সাথে কথোপকথন থাকতে হবে।

০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


গল্প আর গপের মাঝ পার্থক্য আছে। গল্প হলে ডায়লগ দেয়া যেত। এটা গল্প না, এটাকে গপ বলতে হবে। তাই এখানে ডায়লগের প্রাচুর্যতা না থাকাই ভাল। অল্প যা দিয়েছি তাও পেসিভ করে দিয়েছি। সাধারনত গপে ডায়লগ পেসিভ করেই দেয়। আত্মনির্ভর কাহিনী কিংবা ভ্রমন কাহিনীগুলো গপ আকারেই চালিয়ে দিতে পছন্দ করি। আপনাকে পেইন দেয়ার জন্য দুঃখিত। শুভেচ্ছা।

২৩| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৫১

মামুন রশিদ বলেছেন: এডভেঞ্চার, রহস্য আর স্যাটেয়ার মিলে দারুণ ফ্যান্টাসি! তবে আমি কেবল ফ্যান্টাসির দরোজাই দেখতে পেলাম, সামনে নিশ্চয় অন্য কোথাও থেকে ঘুরিয়ে আনবেন ।

০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১১:২১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মামুন ভাই সবটাই নির্ভর করছে বুবুর ভ্রমনের উপর। বুবুকে নিয়ে লিখতে গেলে মহাভারত লিখে ফেলতে হবে। আর সেটা অল্প পরিসরে হয়ত পারব না।

শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা নিরন্তর।

২৪| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১১:২১

গেন্দু মিয়া বলেছেন: ওরে বাবা... একি কান্ড!

০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১১:২৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কান্ডের কি দেখেছেন ভাই, বুবুর আরও কত যে কান্ড আছে ?

অনেক দিন পর এলেন। কেমন আছেন ?

২৫| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৩২

গেন্দু মিয়া বলেছেন: ভালো আছি ভাই।।

আরো আরো প্রকান্ড সব কান্ড পড়ার অপেক্ষায় রইলাম!

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অপেক্ষা করুন ভাই খুব শীঘ্রই ফিরছি বুবুর আরও কাহিনী নিয়ে।

২৬| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫৫

গোঁফওয়ালা বলেছেন: বুবুর কাহিনী বেশ ভালো লাগলো। অবশ্যই এই সাই-ফাইয়ের সিক্যুয়াল চাই। অবশ্য আমি কোন মূলভাব, সারভাব বা গতি প্রকৃতি খুঁজতে যাই নাই।

একটা কল্পকাহিনী পড়ে মজা পেয়েছি, এটাই.।।।

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আমিও ভাই শুধুমাত্র কল্পকাহিনী হিসেবেই লিখছি। বুবু নিয়ে একটা সিরিজ করার ইচ্ছে আছে। আপনারা ভরসা দিলে আরও দুর্দান্ত ভাবে বুবু নিয়ে উপস্থিত হওয়ার ইচ্ছে আছে।

ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা সাথে থাকার জন্য।

২৭| ০২ রা জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০০

লিরিকস বলেছেন: +

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


+

২৮| ০২ রা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ১০% সাই ফাই আর ১০০% রাজনৈতিক গল্প, দারুণ +++++

বুবু কে বুঝেছি কিন্তু ভাই বা ভাগিনা কে বুঝি নাই !!!

অদ্ভুত ইমাজিনেশন +++++++++

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মুদ্‌দাকির ভাই দিলেনতো প্যাঁচ লাগিয়ে... একটা নিছক কল্প কাহিনীর ভেতর রাজনীতি খুঁজে পেলেন। এখন আমার বুবু যদি জানতে পারে তাহলে আমার কি হবে ভেবে দেখেছেন ?

হুম !!! বুবু আমার বুবু। আর বুবু গল্পের নায়কের সহোদর না হলেও বুবুর বাবা তারও বাবা হন। তাই গল্পের নায়ক অপু বুবুর ভাই হয়। বুবু বলেছেন যে অপু উনার ধর্মের ভাই হয়।

সাথেই থাকুন আসছে অতি শীঘ্রই বুবু নিয়ে আরও অদ্ভুত ইমাজিনেশন...

২৯| ০২ রা জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:০৭

জেরিফ বলেছেন: মেসেজ টা বুঝতে পেরেছি । আপনি পারেন ও B:-/ B:-/

এইটুকু কথা বলার জন্য এত্তবড় গল্প /:) /:)

গল্পে ভালো লাগা ++++++

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কি পারি ???

আরও অনেক কথা আছে;সাথেই থাক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.