নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

নির্লিপ্ত নির্জনতায়

১৮ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১









সন্ধ্যার কাছ থেকে কিছুটা মায়া কিনে নিয়ে;

আকাশের আঁচলে ফাঁদ পাতে স্বপ্নতিথি,

বেঁচে থাকার ভিন্ন কোন অর্থ আছে;

সেতো পেন্সিলে আঁকা কাদাপরীর মতো নয়।

পাহাড়ের অশ্রুতে হৃদয়ের শব্দরা,

রক্তফেনা হয়ে ঝরে পরে অনন্তের গহীনে;

চোখেতে মৌন মুখর রাত্রির দহনে,

ডানা মেলে খুঁজে ফিরে কালো মেঘকেশ।

আমাকে তোমার ওই স্নিগ্ধ নীল অধর থেকে

এক চিলতে জল কুড়াতে দাও,

বিনিময়ে তোমাকে দেব-

সাত সমুদ্র পরিমান রক্তকরবীর নির্ঘুম নিঃশ্বাস।

মনে পড়ে আলোকলতার হলুদে;

সাজিয়েছিলে সবুজ ফার্ন এক প্রস্থ সন্ধ্যায়,

কবিগানের সমরে জেগে থেকে বেঁধেছিলে স্বাধীনতা,

নির্লিপ্ত নির্জনতায়;

তুমি যাকে সুখ ভেবে তৃষ্ণার্ত হও;

আমি তাকে যত্ন করে লালন করি মাটিতে,

যেখানে এসে শেষ হয় সকল হিসাব নিকাশ।

শুন্য করে রেখে যায় কুয়াশার সকল ঘাত।

মৃত্যুর কপালে বসন্ত চুমে দিয়ে;

বেহুলার মতো করে তুমিও নাচতে যদি,

আমার বুকের 'পর আপন করে পেতে;

মেঠোফুলের কোমল পরশ।





উৎসর্গঃ ব্লগার ডি মুন

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তুমি যাকে সুখ ভেবে তৃষ্ণার্ত হও;
আমি তাকে যত্ন করে লালন করি মাটিতে,
যেখানে এসে শেষ হয় সকল হিসাব নিকাশ।
শুন্য করে রেখে যায় কুয়াশার সকল ঘাত।
মৃত্যুর কপালে বসন্ত চুমে দিয়ে;
বেহুলার মতো করে তুমিও নাচতে যদি,
আমার বুকের 'পর আপন করে পেতে;
মেঠোফুলের কোমল পরশ।

অসাধারণ।

++++

১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার প্লাস উৎসাহ বাড়িয়ে দিল ভাই। ভাল থাকুন নিরন্তর। :)

২| ১৮ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল লেগেছে কবিতা।

১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ ভাই। শুভ রাত্রি :)

৩| ১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:২৪

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
সুন্দর কবিতায় প্রথম প্লাস

১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


প্রথম প্লাসের জন্য কৃতজ্ঞতা ভাই। :) :)

৪| ১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:২৯

সাইফুল সোহেল বলেছেন: ভালো লাগল

১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:০৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক ধন্যবাদ সাইফুল ভাই। ভাল থাকুন সব সময়।

৫| ১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:৪০

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:

সুন্দর ৷

১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:০৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৬| ১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:১৮

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর !!

১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই।

৭| ১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:৪০

ভারসাম্য বলেছেন: কবিতার ব্যাপারে পরে পড়ে বলব। এখন এসেছি, আপনাকে উৎসর্গ করে এই অধম একটা পোস্ট দিয়েছি সেটা জানাতে। সময় করে আসবেন একবার। :)

১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাই অবশ্যই আসব। :)

৮| ১৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১০

সময়ের ডানায় বলেছেন: সুন্দর কবিতায়+++++

১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:০৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ ভাই, ভাল থাকুন সব সময়।

৯| ১৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:২৮

ডি মুন বলেছেন: সন্ধ্যার কাছ থেকে কিছুটা মায়া কিনে নিয়ে আকাশের আঁচলে ফাঁদ পাতছে সপ্নতিথি। কেননা বেঁচে থাকার ভিন্ন কোন অর্থ আছে। কেননা জীবন পেন্সিলে আঁকা কাদাপরীর মত নিষ্প্রাণ নয়। নিথর নয়। জীবন প্রাণপ্রাচুর্যে ভরা। তাই আপাতদৃষ্টিতে জীবন নিরর্থক মনে হলেও কবি বলছেন, বেঁচে থাকার ভিন্ন কোন অর্থ আছে; কিন্তু কবির এমন কেন মনে হলো? কেন মনে হলো, বেঁচে থাকবার ভিন্ন কোন অর্থ আছে? এ প্রসঙ্গে কবি এক স্বপ্নময় জগতের অবতারণা করছেন। তিনি বলছেন অন্তর্গত ক্ষরণের কথাও,


পাহাড়ের অশ্রুতে হৃদয়ের শব্দরা,
রক্তফেনা হয়ে ঝরে পড়ে অনন্তের গহীনে;



পাহাড়ের অশ্রু বলতে কি ঝর্ণা? হবে হয়তো। ঝর্ণার জলের সাথে কবি-হৃদয়ের ক্ষরণ মিলেমিশে রক্তফেনায় রুপান্তরিত হচ্ছে। ঝরে পড়ছে অনন্ত গহীনে। আর তখন ? তখন চোখেতে মৌন মুখর রাত্রির দহনে ডানা মেলে খুঁজে ফিরে কালো মেঘকেশ। মেঘকেশ মানে কি? হতে পারে, মেঘের মতো রমণীর কেশ। যার জন্য কবি-হৃদয়ে আজ এই মৌনমুখরতা। যার জন্য হৃদয়ের শব্দেরা আজ রক্তফেনা হয়ে ঝরে পড়ছে অনন্তের গহীনে। যার জন্য জীবনের হয়তো ভিন্ন কোন অর্থ কবি খুজতে চান। তারপরই কবি বলছেন,



আমাকে তোমার ওই স্নিগ্ধ নীল অধর থেকে
এক চিলতে জল কুড়াতে দাও



আহা, কি আকুতি। জল কুড়াতে দাও! বেশি নয় মাত্র এক চিলতে জল। ওতেই অনেক হবে। কিন্তু কেন কবি জল চাইছেন? বিনিময়ে তিনি কি দেবেন?


বিনিময়ে তোমাকে দেব-
সাত সমুদ্র পরিমাণ রক্তকরবীর নির্ঘুম নিঃশ্বাস।



এই জায়গায় এসে কবি-হৃদয়ের শূন্যতা একেবারে মূর্ত হয়ে ওঠে। বোঝা যায় যে, কবির রাতগুলো নির্ঘুম নিঃশ্বাসে ভরা। সেখানে শান্তি নেই। আছে শুধু ক্লান্তি। সেখানে তৃপ্তি নেই। আছে সাত সমুদ্রের ঘুমহীনতা। বোঝা যায় কবির হৃদয় আকুল হয়ে আছে ওই অধরছোঁয়া এক চিলতে জলের জন্য। কিন্তু এতো আকাঙ্ক্ষিত কেন সেই জল? সেটা জানাতেই কবি স্মৃতি হাতড়ে ফিরছেন। আর বলছেন,


মনে পড়ে আলোকলতার হলুদে;
সাজিয়েছিলে সবুজ ফার্ন এক প্রস্থ সন্ধ্যায়,
কবিগানের সমরে জেগে থেকে বেঁধেছিলে স্বাধীনতা,
নির্লিপ্ত নির্জনতায়;



কবিগানের কথা মনে হতেই মনে পড়ে যাচ্ছে তারাশঙ্করের ‘কবি’ উপন্যাসের কথা। সেখানে নিতাই কবিগানের সমরে জেগে থেকে বাসন্তির সাথে বেঁধেছিল হৃদয়। হয়তো তেমন কিছু ঘটে গেছে কবির জীবনেও, এক প্রস্থ সন্ধ্যায় সে রমণী অলোকলতার হলুদে সাজিয়েছিল সবুজ ফার্ন। আর কবিগানের সময়ের জেগে থেকে বেঁধেছিলে স্বাধীনতা। এবং সময়টা ছিলো ভীষণ নির্লিপ্ত নির্জন। এমন সময় মন তো সমর্পিত হবেই।


তুমি যাকে সুখ ভেবে তৃষ্ণার্ত হও;
আমি তাকে যত্ন করে লালন করি মাটিতে,
যেখানে এসে শেষ হয় সকল হিসাব নিকাশ।
শূন্য করে রেখে যায় কুয়াশার সকল ঘাত।
মৃত্যুর কপালে বসন্ত চুমে দিয়ে;
বেহুলার মতো করে তুমিও নাচতে যদি
আমার বুকের ‘পর আপন করে পেতে
মেঠোফুলের কোমল পরশ।



কবির হৃদয় কি তবে মেঠোফুল? যাকে সুখ ভেবে তৃষ্ণার্ত হয় সে তাকেই কবি মাটিতে অতিযত্নে লালন করেন। যেখানে সবকিছু একদিন শেষ হয়ে যায়। কিন্তু কবি বলছেন, মৃত্যুর কপালে যদি তুমি এসে বসন্ত চুমু দিয়ে যাও; যদি বেহুলার মতো নাচো তবে তোমার পদতলে লেগে থাকবে আমার বুকের জমিনের মেঠোফুলের কোমল পরশ।


তাই যদিও কবির হৃদয়ে এখন শব্দহীনতা তবুও সন্ধ্যার কাছ থেকে কিছুটা মায়া কিনে নিয়ে আকাশের আঁচলে ফাঁদ পেতেছে সপ্নতিথি। কেননা বেঁচে থাকার ভিন্ন কোন অর্থ আছে। জীবন পেন্সিলে আঁকা কাদাপরীর মত নিষ্প্রাণ নয়। নিথর নয়। জীবন প্রাণপ্রাচুর্যে ভরা। তাই আপাতদৃষ্টিতে এই বেঁচে থাকা নিরর্থক মনে হলেও কবি বলছেন, বেঁচে থাকার ভিন্ন কোন অর্থ আছে।

যদি একবার বেহুলার মতো সে নাচতো মৃত্যুর কপালে বসন্ত চুমে দিয়ে তাহলে সে আবিষ্কার করতে পারতো কবির বুকে মেঠোফুলের কোমল পরশ; এক ঘুমহীন নির্লিপ্ত নির্জনতায়।



পুনশ্চঃ কবিতার এই ব্যাপারটা খুব মজার যে, প্রত্যেকটি কবিতাই নিজস্ব চিন্তা আর অভিজ্ঞতার দ্বারা নিজের মতো করে ব্যাখা করে নেওয়া যায়। আমিও তাই করলাম। ভুল-ত্রুটি ক্ষমার্হ।

ভালো লেগেছে নির্জন নির্লিপ্ত কবিতা। সম্মানিত বোধ করছি।
শুভকামনা রইলো ভাইয়া।

১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:১০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাইয়া কবিতাটা বলতে গেলে তেমন কিছুই না কিন্তু তুই যেভাবে এর ব্যবচ্ছেদ করলি তাতে করে সন্মানিত বোধ করছি।

ভাই এতদিন কোথায় ছিলি ? ভাই তোকে আমার একটা কাজ করে দেয়ার জন্য অনুরোধ করব। অপেক্ষা কর, আমি শীঘ্রই তোকে সেই দায়িত্ব দেব ভাই।

শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা নিরন্তর।

১০| ১৯ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫৫

মিনুল বলেছেন: ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম। +++

১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ মিনুল ভাই। শুভ কামনা নিরন্তর।

১১| ১৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯

দুঃখ বিলাস বলেছেন: চমৎকার কবিতা।

১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন সব সময়।

১২| ১৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১০

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:


তুমি যাকে সুখ ভেবে তৃষ্ণার্ত হও;
আমি তাকে যত্ন করে লালন করি মাটিতে,
যেখানে এসে শেষ হয় সকল হিসাব নিকাশ।


সুন্দর!
+++

১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


শুভেচ্ছা রইল শোভন। :)

১৩| ১৯ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮

জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার +++++++

১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা মবীন ভাই।

১৪| ২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:৪৪

ডি মুন বলেছেন: অবশ্যই ভাইয়া, তোমার নূন্যতম উপকারে আসতে পারলেও আমি কৃতার্থ হবো।

ভালো থাকো নিরন্তর :)

২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অসংখ্য ধইন্যা :) :) :)

১৫| ২০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১২

লিরিকস বলেছেন: +

২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ আপু। :)

১৬| ২০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:

আমাকে তোমার ওই স্নিগ্ধ নীল অধর থেকে
এক চিলতে জল কুড়াতে দাও,
বিনিময়ে তোমাকে দেব-
সাত সমুদ্র পরিমান রক্তকরবীর নির্ঘুম নিঃশ্বাস।


খুব ভালো লাগলো।

২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল খুব। শুভেচ্ছা।

১৭| ২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১৩

মামুন রশিদ বলেছেন: কবিতা পড়ে একটা স্নিগ্ধ অনুভূতি পেলাম । সুন্দর ।

২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনুভূতিটুকু যত্নে থাকুক, ভালবাসায় পূর্ণ থাকুক জীবন।

শুভেচ্ছা প্রিয় মামুন ভাই।

১৮| ২১ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬

রোদেলা বলেছেন: এক চিলতে জল কুড়াতে দাও,
বিনিময়ে তোমাকে দেব-
সাত সমুদ্র পরিমান রক্তকরবীর নির্ঘুম নিঃশ্বাস ।

.........................................................।।
স্নিগ্ধ ভয়ঙ্কর আকুতি।এভাবে লিখতে পারতাম,এক রাশ হিংসা রেখে গেলাম।হা হা হা ।

২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনি যে এরচেয়েও ভয়ংকর সুন্দর লিখেন সেটার জন্য কিন্তু হিংসা হয় না বরং গর্ব হয় যে এমন একজন লেখকের সাথে পরিচয় হয়েছে।

ধন্যবাদ ভাল থাকুন সব সময়।

১৯| ২৪ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:৩৬

এহসান সাবির বলেছেন: আমাকে তোমার ওই স্নিগ্ধ নীল অধর থেকে
এক চিলতে জল কুড়াতে দাও,
বিনিময়ে তোমাকে দেব-
সাত সমুদ্র পরিমান রক্তকরবীর নির্ঘুম নিঃশ্বাস।






..............................................

০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কি হলো সাবির ভাই?

২০| ২৫ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:৩০

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++ এতগুলা প্লাস দিলাম । ক্লান্ত লাগতেছে ! B-)

০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এক গ্লাস ওরস্যালাইন খান ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে। B-))

২১| ২৫ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:৪৭

আহসানের ব্লগ বলেছেন: তিতির আপার মত ক্লান্ত হইতে চাইনা তাই একটাই দিলাম প্লাস + :) ;)

০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনি দেখি সেইরাম বুদ্ধিমান !:#P

২২| ২৬ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯

মেহেরুন বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার কবিতা ভাইয়া।
++++ কেমন আছেন??

০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ আপু। ভাল আছি। আপনি কেমন আছেন ? অনেক দিন পর ?

২৩| ৩০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কবিতার একটা দিক খুবই ভাল লাগল। দীর্ঘপথপরিক্রমা।

আশা করি ভাল আছেন ভাই।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ লিসানি ভাই। আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন নিশ্চয়?

২৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৯

জুন বলেছেন: তুমি যাকে সুখ ভেবে তৃষ্ণার্ত হও;
আমি তাকে যত্ন করে লালন করি মাটিতে,

চমৎকার কবিতা কান্ডারী
+

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার মন্তব্য সবসময় উৎসাহ দেয় সুপ্রিয় জুন আপু। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:১২

আমার আমিত্ব বলেছেন: কবিতা খুব ভালো হয়েছে।


শুভেচ্ছা জানবেন।

০৫ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ সুপ্রিয় আমার আমিত্ব। আপনার নিকটা চমৎকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.