নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেবী ফাতিমা এবং তাঁর তিনটি গোপন ভবিষ্যদ্বাণী

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৩৫









দিনটি ছিলো রবিবার; ১৯১৭ সালের ১৩ই অক্টোবর। তিন তরুণ মেষপালক শিশুর ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, অলৌকিক কিছু প্রত্যক্ষ করার আশায় প্রায় লক্ষাধিক মানুষ জড়ো হয় ফাতিমা কভা ডা ইরিয়া সংলগ্ন মাঠে। মানুষের মাঝে বিশ্বাস স্থাপনের জন্য আত্মপ্রকাশ করেন ফাতিমা মতান্তরে কুমারী মা মেরী।





উৎসুক মানুষের একাংশ



মুষল ধারে বৃষ্টি শুরু হলো। অকস্মাৎ বৃষ্টি থেমে গিয়ে মেঘাচ্ছন্ন অন্ধকার আকাশ পরিষ্কার হতে শুরু করল। বৃষ্টিতে ভেজা চারদিকের পরিবেশ, কর্দ্মাক্ত মাঠ, এমনকি উপস্থিত মানুষের ভিজে যাওয়া পোশাক পর্যন্ত মুহূর্তে শুকিয়ে গেলো। হঠাৎ করে আকাশে ঘূর্ণয়নরত গোলাকার তির্যক বর্ণীল রশ্মির বলয় প্রতিফলিত হলো। এই সময় সূর্য স্থির হয়ে পড়ে তার নিজ কক্ষপথে। ধীরে ধীরে মেঘের সাথে আড়াআড়ি ভাবে ছেয়ে যেতে লাগলো সেই রশ্মি। প্রত্যক্ষদর্শীরা ভাবল এটা বুঝি বিশ্বের সমাপ্তির কোন ভয়ানক চিহ্ন।





একই স্থানে দৃশ্যত আধুনিক সময়ের তোলা একটি ছবি। বলা হয় যে, প্রতি বছর একই দিনে একই স্থানে আকাশে এমন রশ্মির আবির্ভাব ঘটে।



প্রায় দশ মিনিট সময় ধরে ঘটে যাওয়া এই ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী বহু পত্রপত্রিকায় এই নিয়ে রিপোর্ট করা হয়।





পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্ট



বিশ্বাসীদের পক্ষ থেকে বলা হয় যে, ঐ শিশুত্রয় এই ঘটনার জন্য ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলো ১৯১৭ সালের ১৩ই জুলাইতে একবার, তারপর ১৯শে আগস্ট এবং সবশেষে ১৩ই সেপ্টেম্বর। ১৯৩০ সালের ১৩ই অক্টোবর রোমান ক্যাথলিক চার্চ থেকে এই অলৌকিক ঘটনাকে আনুষ্ঠানিক ভাবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। বিশ্বাসীদের কাছে যা, দেবী ফাতিমা বলে পরিচিত। এই ঘটনা মূলত খ্যাতি অর্জন করে এর গোপনীয়তা, ভাববাদ এবং ভবিষ্যদ্বাণীর সত্যতা প্রকাশিত হওয়ার কারণে।





ছবির বামে জাসিন্টা মারটো ও ডানে বড় বোন কাজিন লুসিয়া ডস সান্টস



লুসিয়া ডস সান্টস, জাসিন্টা মারটো ও ফ্রান্সিস্কো মারটো তিন তরুণ পর্তুগীজ মেষপালক দাবী করল যে তাদের কাছে ফাতিমা দেখা দিয়েছেন। ঝিলিমিলি জল ভরা স্ফটিক পানপাত্রের তুলনায় স্বচ্ছ, সূর্যের চেয়ে উজ্জ্বল আলোক রশ্মির মাঝে তারা ফাতিমাকে দেখতে পেলো। তিনি তাদেরকে ঈশ্বরের প্রতি আনুগত্য প্রকাশের জন্য শিক্ষা দান করেন। শিক্ষা দান করেন ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করার জন্য। ফাতিমা তাদের ক্ষতিপূরণের বদলে পাপীদের মাপ মোচনের জন্য ক্ষমাশীল হয়ে আক্ষেপ করতে বলেন। ফাতিমা তাদের কাছে তিনটি ভবিষ্যদ্বাণী করে যান এবং বলে যান যেন তিনটি বিষয় গোপন করে রাখা হয়।







কিন্তু শিশুত্রয় যখন তাদের পরিবারের কাছে ফাতিমার এই ঘটনা সম্পর্কে জানায়, তখন এই ঘটনা স্থানীয় প্রশাসনের কাছে প্রকাশ পেয়ে যায়। ধর্মীয় কারণে সংঘাত হওয়ার আশংকায় তাদেরকে জেলখানায় বন্দী করা হয়। কিন্তু তারা ফাতিমার কাছে দেয়া অঙ্গীকার অনুযায়ী কিছুতেই সেই তিনটি গোপন ভবিষ্যদ্বাণী জানাতে তাদের অপারগতা জানালে; তাদেরকে উত্তপ্ত তেলের পাত্রে ডুবিয়ে হত্যার হুমকী প্রদান করা হয়। তাদের উপর চালানো হয় অমানুষিক নির্যাতন। শত অত্যাচার, নিপীড়ন সহ্য করার পরেও তবু তারা তাদের গোপনীয়তা রক্ষা করতে অবিচল থাকে। একসময় তারা ফাতিমার কাছে প্রার্থনা করতে থাকে। এই সময় ফাতিমা তাদের কাছে দেখা দিয়ে আশ্বস্ত করেন যে, তিনি তার পরিচয় নিয়ে মানুষের মাঝে বিশ্বাস স্থাপনের জন্য আত্মপ্রকাশ করবেন। তারপর নির্ধারিত দিনে যখন সেই অলৌকিক ঘটনা সংঘটিত হয় তখন সবার মাঝে বিশ্বাস স্থাপন হয়। মুক্ত করে দেয়া হয় ফাতিমার বর প্রাপ্ত শিশুত্রয়কে।





জাসিন্টা মারটোর ভাই ফ্রান্সিস্কো মারটো



১৯১৮ সালে ইনফ্লুয়েঞ্জার মহামারীতে আক্রান্ত হয়ে পড়ে জাসিন্টা ও ফ্রান্সিস্কো। এই সময় ফাতিমা পুনরায় তাদেরকে দেখা দিয়ে খুব শীঘ্রই স্বর্গে নিয়ে যাওয়ার প্রতি আশ্বস্ত করে যান। ফ্রান্সিস্কো চরম অসুস্থার সময়গুলোতে চার্চে পড়ে থেকে প্রার্থনায় মগ্ন থাকে। অনেক চেষ্টা করা হয় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা করানোর জন্য। কিন্তু কিছুতেই সে রাজী হয় না তার চিকিৎসার জন্য। অবশেষে দেখতে দেখতে তার মৃত্যু হয়। অন্যদিকে জাসিন্টাকে চিকিৎসার জন্য বেশ কিছু হাসপাতাল পরিবর্তন করেও যখন কোন উপায় হলো না; তখন চিকিৎসার এক পর্যায় পাঁজরে পুঁজ জমে যাওয়ার কারণে পাঁজরের দুটি হাড় কেটে ফেলতে হয়। এর কিছুদিন পর সেও মারা যায়। মৃত্যুর সময় তাদের উভয়ের বয়স ছিলো মাত্র দশ বছর। দীর্ঘদিন অন্ধ থাকা অবস্থায় লুসিয়া ৯৯ বছর বয়সে মারা যান ২০০৫ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারী। পর্তুগীজে এই দিনটিকে শোকদিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়।







ফাতিমার কাছে দেয়া প্রতীজ্ঞা অনুযায়ী, লুসিয়া তিনটি ভবিষ্যদ্বাণী পৃথক পৃথক তিনটি খামে ভরে লিপিবদ্ধ করে রাখে। যার সম্পর্কে লুসিয়া ছাড়া আর কেউ জানত না। ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণেই মূলত সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে, ভবিষ্যদ্বাণীর সত্যতা প্রকাশিত না হওয়া পর্যন্ত খামগুলো খুলে পড়া হবে না। পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে নির্ধারিত দুটি ভবিষ্যদ্বাণীর সত্যতা প্রকাশিত হলে দুটি খাম খুলে সবাইকে তা জানিয়ে দেয়া হয়। কিন্তু লুসিয়া আজ আর বেঁচে নেই। কিন্তু এখনও বন্ধ অবস্থায় রয়ে গেছে তৃতীয় খামটি। যার সত্যতা প্রকাশিত হওয়ার অপেক্ষায় খামটিকে সিল গালা করে রাখা হয়েছে। ভ্যাটিকান থেকে একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় যে, শেষ ভবিষ্যদ্বাণী সম্পর্কে যখন যিনি পোপ হবেন তিনি ব্যাতীত আর কেউ জানবেনা। শুধুমাত্র নির্ধারিত সময় সত্যতা প্রকাশ পেলেই; সেই খাম খুলে জানিয়ে দেয়া হবে ভবিষ্যদ্বাণীটি সম্পর্কে।







প্রথম ভবিষ্যদ্বাণীটি ছিলো পৃথিবীতেই মানুষের নরকের স্বাদ পাওয়াকে কেন্দ্র করে আর দ্বিতীয় ভবিষ্যদ্বাণীটি ছিলো নরকের পর পৃথিবীর মানুষের স্বর্গের সোপান খুঁজে পাওয়াকে কেন্দ্র করে। যার ব্যাখ্যা দেয়া হয় এইভাবে যে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পৃথিবীর মানুষ নরকের স্বাদ ভোগ করে এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলারের পরাজয়ের মধ্য দিয়ে মানুষের মুক্তি লাভ হয়। খৃষ্টান ধর্ম স্বর্গের বার্তা নিয়ে মানুষের মাঝে দ্যূতি ছড়াতে থাকে। সবশেষ ভবিষ্যদ্বাণীটি সম্পর্কে যদিও এখনও কিছু জানা যায়নি তবু ধারণা দেয়া হয় যে, মানুষ পুনরায় শেষবারের মতো ভয়ানক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে লিপ্ত হবে এবং তাতে পৃথিবী থেকে একদিন সব ধর্মকর্ম বিলীন হয়ে যাবে। সংঘটিত হবে মহাপ্রলয়। রয়ে যাবে শুধু স্বর্গ আর নরকের হিসাব নিকাশ করার নির্ধারিত দিন।





দেবী ফাতিমার চার্চ



যদিও এখানে খৃষ্টান ধর্মকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। বলা হয় যে, লুসিয়া আসলে ফাতিমা নামের যাকে দেখেছে আসলে সে ছিলো যীশুর কুমারী মা মেরী। পরবর্তীতে জানা যায় যে, লুসিয়া সেই ঘটনার সময় যীশুর প্রতিচ্ছায়াও দেখতে পেয়েছিলো। কিন্তু বিজ্ঞান এই ঘটনাকে ভিত্তিহীন বলে প্রমাণ করে। মানুষের মাঝে ভ্রম সৃষ্টি করা হয়েছিলো বলে দাবী করে। কারণ বৃষ্টির পর স্বাভাবিক ভাবেই রোদ্র উজ্জ্বল পরিষ্কার আকাশে মেঘের ছায়ায় রংধনু জ্যোতি ছড়ায়। হতে পারে; কারাগারে তাদেরকে বন্দী করে নির্যাতন করে তাদেরকে দিয়ে এই মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়াতে বাধ্য করা হয়। এইজন্য তিনটি শিশুকে বেছেই নেয়া হয় যেন মানুষের মাঝে খুব সহজেই বিশ্বাস স্থাপন করা যায়। আর ফাতিমা অর্থাৎ নবী তনয়া ফাতেমা (রাঃ) নাম দেয়া হয় ইসলাম ধর্মকে আঘাত করার জন্য সেই সাথে পরবর্তীতে ফাতিমার স্থলে নামকরণ করা হয় যীশুর কুমারী মা মেরীর নামে যেন একই সাথে খৃষ্টান ধর্মকেও আঘাত করা যায়। তাছাড়া অনেক পন্ডিতদের মতে, প্রথম এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় খৃষ্টানদের উপর নয় বরং হিটলার হত্যাকান্ড চালিয়েছিলো ইহুদীদের উপর। তাই হিটলারের পরাজয় ছিলো মূলত ইহুদীদের জন্য মুক্তির উপায় এবং পরবর্তীতে ইহুদীদের বিস্তার লাভ করতে থাকে খুব দ্রুতই। ইসলাম ধর্ম এবং আদি বাইবেল অনুযায়ী কেয়ামতের পূর্বে এই ইহুদীদের বিরুদ্ধেই মুসলমান ও খৃষ্টানদের মিলিত যুদ্ধ সংঘটিত হবে। যা শেষ ক্রুসেড নামেও অভিহীত হয়ে থাকে। ক্রুসেড বলতে মূলত ধর্মীয় যুদ্ধকেই বোঝায়। যদি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে ধর্মীয় যুদ্ধ হিসেবে আখ্যা দেয়া হয় তাহলে সেটা ভুল হবে। কারণ এই যুদ্ধ হয়েইছিলো সাম্রাজ্য আর আধিপত্য বিস্তারের জন্য। আর ইহুদী নিধন ছিলো একটা অংশ বিশেষ ছাড়া অন্য কিছুই নয়। কিন্তু যাই হোক সেটা খৃষ্টান নিধন ছিলো না। অথচ খুব চতুরতার সাথেই এটি খৃষ্টানদের বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হয়।



এই ঘটনা নিয়ে অনেক তর্ক বিতর্ক থাকলেও; একটি জায়গায় এসে সব তর্ক বিতর্ক থেমে যায়। শিশু অবস্থায় তাদের ফাতিমার সাক্ষাৎ প্রাপ্তি এবং এই ঘটনার কারণে তাদের উপর কারাগারে হয়ে যাওয়া অমানুষিক নির্যাতন এবং কাঙ্ক্ষিত দিনে সেই অলৌকিক ঘটনা ঘটে যাওয়া এবং তিনটি ভবিষ্যদ্বাণীর সত্যতা প্রকাশিত হওয়া আদৌ কি কোন গভীর ষড়যন্ত্র নাকি সত্যি কোন ঈশ্বর প্রদত্ত অলৌকিক ঘটনা।





মন্তব্য ১০৪ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (১০৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫২

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: কাণ্ডারিয় ক্লাস রুমে আজকে একদম সময় মত উপস্থিত হয়ে গেছি। পোস্টে প্রথম প্লাস এবং প্রিয়তে।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:২০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাইডি শেষ কালে কিনা শিক্ষক বানায় দিলেন আমারে ? :|| :|| :||

ভাইডি আপনার প্রিয়তে স্থান পেয়ে খুশি হোলাম ভীষণ।

২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:১৬

মুরাদ-ইচছামানুষ বলেছেন:
ভালো পোস্ট। এইসব লেখা পড়তে ভালো লাগে।


সামুতে মিথ, প্রাচীন সভ্যতা বা এরকম একটু অন্যরকম বিষয়াবলী নিয়ে অনেক পোস্ট আছে। সেগুলোর লিংক যুক্ত করে একটা লিস্ট পোস্ট যদি কেউ দিতে পারেন তাহলে দারুণ হবে।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

আপনার প্রস্তাবের সাথে আমিও সম্পূর্ণ একমত।

এই জন্য সহ ব্লগারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। মিথের উপর একটা সংকলন আছে ব্লগার মহামহোপাধ্যায় ভাইয়ের। লিংকটা খুঁজে পেলে আপনাকে দেয়ার চেষ্টা করব একসময়।

ভাল থাকেবন ভাই।

৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:১৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভিন্নরকম পোস্ট , পাঠে মজা পাইলাম শুভকামনা কাণ্ডারি অরথব ।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


প্রিয় বন্ধুকে কিছুটা মজা দিতে পেরে আমিও খুব মজা পেলাম।

:D :D

৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:১৩

কাহাফ বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে..........

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩৩

ম.র.নি বলেছেন: লেখাডা ক্লিক করলো না :D আপনার 'খুন ' পড়ে দারুন লাগছিলো।এনিওয়ে ওয়েলকামব্যাক ;) B-)

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


নো টেনশন ভ্রাতা আবারও খুন খারাবী নিয়ে হাজির হব খুব শীঘ্রই।

অনেক অনেক শুভকামনা ভাইডি।

ভালো থাকুন সব সময়।

৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৫

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ২য় ভালোলাগা ভ্রাতা +++++++

ইন্টারেস্টিং বিষয় । জানতাম না ।

এই ধরনের ব্যাপারগুলো সবসময়ই একরকম ঘোলাটে থাকে ।

ভালো থাকবেন সবসময় :)

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ঠিক বলেছেন ভ্রাতা, এই ধরনের ব্যাপারগুলো সবসময়ই একরকম ঘোলাটে থাকে। বিভ্রান্তিতে পড়তে হয় সাধারন মানুষদের।


সব সময়ের জন্য কৃতজ্ঞতা ভ্রাতা।

৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৩

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: কত ইতিহাস! কত অজানা!

ভালো লাগলো খুব।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা আপু।

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা নিরন্তর।

৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬

সুমন কর বলেছেন: একেই বলে, কান্ডারির পোস্ট। অসাধারণ। প্লাস। অনেক কিছু জানলাম।

কিন্তু, কিছু উৎস দিলে পোস্টটা ১০০% পরিপূর্ণ হতো।

৩য় ভাল লাগা।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



থ্রি সিক্রেটস অফ ফাতিমা কিংবা আওয়ার লেডী অফ ফাতিমা লিখে সার্চ দিন হাজার হাজার আর্টিকেল পাবেন এই বিষয়ের উপর।

আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত শতভাগ পরিপূর্ণতা না দিতে পারার জন্য। এখানে কিছু বিষয় আছে যা শুধু মাত্র নিজের চিন্তা ধারা থেকেও এসেছে।

আপনার ভালো লাগায় কৃতজ্ঞতা রইল।

৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৬

নতুন বলেছেন: দেবী ফাতিমা >> ফাতিমা মতান্তরে কুমারী মা মেরী।

ফাতিমা ঐ যায়গার নাম... তাই লেডী অফ ফাতিমা বলে... দেবী ফাতিমা বলা যায়না..

আপনি বলার পরে এইটা নিয়া কয়েকটি ডকুমেন্টরি দেখেছিলাম...

এটা তিন জনের স্বপ্নের মতন মনে হয়েছে... এবং ক্যাথলিক চাচ` এটাকে রংচং মাখিয়ে সবার কাছে জনপ্রিয় বানিয়েছে্ মনে হয়েছে...

এখনো ৩ নং রহস্য গোপন রেখেছে... অথ`>> জটিল কিছু একটা ঘটার পরে বলবে যে এইটা ৩য় রহস্যে ছিলো...

প্রথম ভবিষ্যদ্বাণীটি ছিলো পৃথিবীতেই মানুষের নরকের স্বাদ পাওয়াকে কেন্দ্র করে আর দ্বিতীয় ভবিষ্যদ্বাণীটি ছিলো নরকের পর পৃথিবীর মানুষের স্বর্গের সোপান খুঁজে পাওয়াকে কেন্দ্র করে। যার ব্যাখ্যা দেয়া হয় এইভাবে যে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পৃথিবীর মানুষ নরকের স্বাদ ভোগ করে এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলারের পরাজয়ের মধ্য দিয়ে মানুষের মুক্তি লাভ হয়।



আর ফাতিমা অর্থাৎ নবী তনয়া ফাতেমা (রাঃ) নাম দেয়া হয় ইসলাম ধর্মকে আঘাত করার জন্য সেই সাথে পরবর্তীতে ফাতিমার স্থলে নামকরণ করা হয় যীশুর কুমারী মা মেরীর নামে যেন একই সাথে খৃষ্টান ধর্মকেও আঘাত করা যায়।

Our Lady of Fátima (Portuguese: Nossa Senhora de Fátima, European Portuguese: [ˈnɔsɐ sɨˈɲoɾɐ dɨ ˈfatimɐ][1]) is a title referring to the Virgin Mary, based on apparitions reportedly experienced by three shepherd children at Fátima << উইকি

এটার সাথে নবী তনয়ার কোন সম্পক নাই ভাই... এলাকার নাম ফাতেমা সেখানে ৩ শিশু এক মহিলাকে দেখেছে বলে খবর হয়... তাই ফাতেমা এলাকার লেডী নামে পরিচিত..

এখানে ফাতেমা রা: এর সাথে কোন সম্পকই নাই...

উপরে দেবী ফাতেমা ব্যবহার ভূল হবে..

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



নতুন দা, এইজন্যই বলি আপনি আসলেই একজন জিনিয়াস। তাইতো আপনার কাছে তথ্য জানতে চেয়েছিলাম এই বিষয়ে।

এখানে উল্ল্যেখ যোগ্য যে বিষয়টি সেটি হলো, আমি যতদূর জানতে পেরেছি (হয়ত আমার জানার ভুলও হতে পারে) পর্তুগীজের সেই স্থানটির নাম হলো কোভা ডা ইরিয়া যা ফাতিমার নাম অনুসারে রাখা হয় ফাতিমা। এবং বলাই হয়ে থাকে ফাতিমার তিন সিক্রেট। নতুবা বলা হতো মেরীর তিন সিক্রেট। শুধু তাই নয় মেরীর যে মূর্তিগুলো রয়েছে সেখানেও স্বর্ণ দিয়ে খোদাই করে লেখা আছে ফাতিমা। নতুবা মেরীই লেখা থাকত। একটা জায়গার নামে নিশ্চয় কোন মূর্তির নাম করণ করা হয় না। বরং ব্যাক্তির নাম অনুসারে নাম করণ করা হয় স্থানের।

আমিও উইকিতে এবং এই নিয়ে আরও বেশ কিছু আর্টিকেলে পড়েছি যে লেখা হয়ে থাকে Our Lady of Fátima অর্থাৎ ফাতিমায় আমাদের লেডী অথবা থ্রি সিক্রেটস অফ ফাতিমা। কিন্তু যদি ভাবগত ভাবে চিন্তা করেন তাহলে এর অর্থ দাঁড়ায় স্থান না বুঝিয়ে কারও রূপ ধরে আবির্ভাবের অর্থকেই বোঝায়। একবার ভেবে দেখুন কেন বলা হয়না থ্রি সিক্রেটস অফ মেরী যখন স্বয়ং মেরী সাক্ষাৎ করেছিলো বলে মানা হবে। কোথাও কোথাও লেখা আছে ফাতিমা দেখা দিয়েছিলেন আবার কোথাও বলা আছে মেরীর কথা। সত্যি বিষয়টা বেশ কনফিউজিং।

সে যাই হোক বিষয়টা যেহেতু এত গুরুত্বের সাথে দেখা হয় তাই কনফিউজিং হলেও; আমার সীমিত জ্ঞানে যা বুঝেছি আসলে তাই নিয়ে এই পোস্ট। ভুল হলে ক্ষমা করবেন। স্থান, কাল, পাত্র যাই হোক না কেন পুরো ঘটনাটি যে আসলে গভীর কোন ষড়যন্ত্রের অংশ সেটা যদি মানতে কোন আপত্তি না থাকে তাহলেই হলো।

ধন্যবাদ নতুন দা।

১০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩১

মামুন রশিদ বলেছেন: কাণ্ডারিকে খুঁজে পাওয়া শুরু করেছি । নাইস পোস্ট ।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মামুন ভাই এই জন্য কৃতজ্ঞতা আপনার। সেই শুরু থেকেই আমাকে নানা ভাবে দিক নির্দেশনা দিয়ে এসেছেন আপনি।

আপনার প্রতি সব সময় আমি কৃতজ্ঞ।

১১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: ইতিহাস কারে বলে , অন্যরকম

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


প্রিয় নাজমুল ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা।

ভাল থাকুন সব সময়।

১২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০১

জানা বলেছেন:
খুব আগ্রহ নিয়ে পড়লাম। ইন্টারেস্টিং পোস্ট।
ভাল লাগলো বিষয় এবং বিন্যাস।

শুভেচ্ছা কান্ডারি :)

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানা আপু। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভীষণ অনুপ্রাণিত হোলাম।

জানা আপু কেমন আছেন? আরিল ভাই, কিন্নরী সবার জন্য আন্তরিক ভাবে শুভকামনা ও শুভেচ্ছা রইল সব সময়ের জন্য।



১৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫

sraboni বলেছেন: ক্যাথলিক চার্চ এ ধরণের অন্যায় হরদমই করে। মানুষকে গির্জার দিকে টানার জন্য এটাও যে একটা ফাঁদ তা স্পষ্টই বোঝা যায়। ড্যান ব্রাউনের বইয়ে খ্রীষ্টিয় ধর্মাবতার গণের কুকীর্তি সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যায়। সাধারণ মানুষ মিথ্যা বললে অন্যায় করলে সেটার শাস্তি হয় বা সেই মিথ্যা ধরা পড়ে যায়। ধর্ম নিয়ে কোন মিথ্যাচার কেউ করলে তাকে কচুকাটা করা হয় সমাজে। আর সেই একই মিথ্যাচার বা কিছু সত্যমিশ্রিত করে মূল বিষয়টি ধীরে ধীরে পরিবর্তিত করে দেয়া যে কত ভয়ংকর অপরাধ সেটা সবাই বুঝলেও কিছুই করার থাকে না। কারণ যে বা যারা এই কথাগুলো প্রচার করে তারা ধর্মগুরুই। ল্যাম্পপোষ্টের নীচের অংশই সবচেয়ে গভীর আঁধারে ছাওয়া থাকে সবসময়।
যাই হোক এই ঘটনাটা জানা ছিল না। ধন্যবাদ কান্ডারী নলেজ শেয়ারিং এর জন্য।
শুভ কামনা রইল । ভাল থাকুন।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



মন্তব্য প্রিয়তে নেয়ার অপশন থাকলে আপনার এই মন্তব্যটা সোজা প্রিয়তে নিয়ে নিতাম। একদম আমার মনের কথাগুলো বলেছেন।

ল্যাম্পপোষ্টের নীচের অংশই সবচেয়ে গভীর আঁধারে ছাওয়া থাকে সবসময়।

সব সময় সত্যের সঙ্গেই যেন আমরা সবাই থাকতে পারি এই কামনায়...

আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭

নতুন বলেছেন: সে যাই হোক বিষয়টা যেহেতু এত গুরুত্বের সাথে দেখা হয় তাই কনফিউজিং হলেও; আমার সীমিত জ্ঞানে যা বুঝেছি আসলে তাই নিয়ে এই পোস্ট। ভুল হলে ক্ষমা করবেন। স্থান, কাল, পাত্র যাই হোক না কেন পুরো ঘটনাটি যে আসলে গভীর কোন ষড়যন্ত্রের অংশ সেটা যদি মানতে কোন আপত্তি না থাকে তাহলেই হলো।

এটা অবশ্যই যড়যন্ত্র, যখন কোন কিছু ঝিমিয়ে পড়ে..তখন নতুন অলৌকিক ঘটনা নিয়ে আসে সবার মাঝে জজবা আনার জন্য...

৩ শিশু বলেছে যে তারা কিছু দেখেছে... সেটা তাদের কল্পনাও হতে পারে...তারা কিন্তু বলেনাই যে ঐ মহিলা ম্যারি...

যেহেতু সেই সমাজ ক্যাথলিক ধমালম্বী সমাজ তাই তারা এটাকে ব্যবহার করেছে তাদের ধমীয় জজবা জাগ্রত করতে...

( আমি খেয়াল করিনাই যে জায়গার নামকরন ইসলামের ফাতেমা রা: এর নাম থেকেই হয়েছে)

আমি ভাই অলৌকিকতায় বিশ্বাস করিনা.. তাই এইটা প্রথম বার পড়েই ভুয়া এবং ষড়যন্ত মনে হয়েছে...

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



প্রিয় নতুন দা আপনার সাথে আমিও একমত। আমার কাছেও এটা ষড়যন্ত্র বলেই মনে হয়েছে।

আমার খুব পছন্দের বিষয় হলো অলৌকিকতা কারণ এখানে যুক্তি দিয়ে সত্য মিথ্যা যাচাই করার এবং প্রচুর ভাবনার খোঁড়াক থাকে।

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা রইল।

১৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: ভালোলাগা রইল ভাইজান। প্লাস -------

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সুপ্রিয় কামরুল ভাই আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।

১৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১

কলমের কালি শেষ বলেছেন: জানার আছে অনেক কিছু !!.. ;)

গবেষনাধর্মী পোষ্টে পিলাচ । :)

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


জানার আছে অনেক কিছু তাই না জেনে অন্য কোন উপায়ও নাই !!... ;)

পিলাচের জন্য কৃতজ্ঞতা। :)

১৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: অসাধারণ! প্রিয়তে নিতে গিয়ে একটু কনফিউজিং ও হচ্ছে ।
পোস্ট যদি ড্রাফট করে ফেলেন !!

আমার কথা হচ্ছে -কোন উপযুক্ত কারণ ছাড়াই পোস্ট ড্রাফট করলে পোস্ট দেয়া ঠিক না ।
এতে পাঠকদের উপেক্ষা ও অবজ্ঞা করা হয় ।

ভাল থাকবেন । আপনার আগের মত নিবিড় আর সুস্থিত ব্লগিং
দেখার অপেক্ষায় রইলাম ।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ভ্রাতা এই আমি সত্যি বলছি এখন থেকে ড্রাফট করলে উপযুক্ত কারণ দর্শিয়ে তবেই পোস্ট ড্রাফট করবো। :D :D

আপাতত এই পোস্টটা প্লীজ প্লীজ প্রিয়তেই রাখেন এটাকে আপনার প্রিয়র তালিকা থেকে বাদ দেবেন না এটাকে আমি কিছুতেই ড্রফাটে নেব না। শুধু এই পোস্ট কেন কোন পোস্টই আর ড্রফাটে নেবো না।

:P

দোয়া করবেন ভাই সব সময় যেন আপনাদের পাশে থাকতে পারি।

শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা চিরদিনের।

১৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: +++

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অসংখ্য ধন্যবাদ মিজভী বাপ্পা ভাই।

কৃতজ্ঞতা জানবেন।

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা নিরন্তর।

১৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫

তাসজিদ বলেছেন: গবেষণা ধর্মী ভিন্নতা সম্বলিত পোস্ট।

As usual from dear kandari brother.
+++++++++++++++

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


তাসজিদ ভাই কেমন আছেন ?

বহুদিন হয় আপনার সাথে আড্ডা দেয়া হয়না। একদিন সময় করে আসেন আড্ডা দেই।

২০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫

ইলুমিনাতি ইতআনিমুলি বলেছেন: ভবিষৎবাণী প্রকাশ পেলেই খাম খুলে জানিয়ে দেয়া হবে । এরকম ভবিষৎবাণী আমিও করতে পারি। খালি ইয়ে মানে কাগজে কিছু লেখা না থাকলেই চলবে।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আচ্ছা ভাই বলেন দেখি এখন আমি আপনার মন্তব্যের জবাবে কি বলবো ?

কাগজে না লিখে ব্লগেই মন্তব্যের ঘরে লিখে জানান।

:D :D

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।

শুভেচ্ছা রইল।

২১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪১

ডি মুন বলেছেন:
মাথা নস্ট কাণ্ডারিয় পোস্ট +++++

এইসব বিষয়গুলো কেমন যেন সবসময় আমার কাছে ধোঁয়াটে মনে হয়। সত্য প্রকাশ হতে হতে এই যেন হল না ! ----- এরকম মনে হয়।

কি ভয়াবহ রহস্যময় পৃথিবীতেই না আমরা থাকি !!!!!



ধন্যবাদ ভাইয়া :)

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আমার ভাইয়ের রাগ তাহলে ভাঙল। আমিতো ভয়ে ছিলাম খুব.... আমিতো আর ভাবলাম তোর ওখানে যেয়ে বুঝি আমারে কানে ধরতে হবে।

ঐ তুই ঢাকায় আইসা আমারে একটা ফোন দিলি না কেন ?

X( X( X(

২২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৬

তিথীডোর বলেছেন: Interesting......

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সত্যি খুব ইন্টারেস্টিং তিথীডোর...

জীবনটা আমাদের সত্য ও সুন্দর হোক।

অনেক ভাল থাকুন আপনি। শুভেচ্ছা শতত।

২৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৮

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: পৃথিবী থেকে একদিন সব ধর্মকর্ম বিলীন হয়ে যাবে? যাবে না, নতুন ধর্মও আসবে না। ধর্ম, মিথ, অলৌকিক বিশ্বাস ছাড়া মানুষ থাকতে পারেনা। যেখানে হরিণ বেশি ,সেখানে বাঘও বেশি। যেখানে পাপ বেশি, সেখানে ধর্ম চর্চাও বেশি, মন্দির-মসজিদ-গীর্জাও বেশি। প্রলয়? এ পৃথিবী শত শত বার প্রলয় হবে হবে বলে, হয় নাই। সব এটম বোমা ফুটলেও যদি তেলাপোকা বাঁচে, তাহলে মানুষও বাঁচবে। মুর্খ, বেকুব, ভীতু , হিংস্র, অন্ধ বিশ্বাসী --হাজার হাজার খারাপ গুণের মানুষকে বড় করে দেখতে মন চায় না। বরং ১০০% উপকারী গরু, তাকেও ভাল লাগে। আপনার লেখা চমৎকার। তবে অন্ধ বিশ্বাসী হলে, আমার মন্তব্যে কষ্ট নিবে না।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



শাশ্বত স্বপন ভাই কেমন আছেন ?

এমন মন্তব্যে কষ্ট না পেয়ে বরং মন ভরে গেল। মানুষ পাপ করবে এটাই স্বাভাবিক। কারণ মানুষের ভেতর পাপ করার সকল উপকরণ দেয়াই আছে। তাই পাপ মোচনের জন্যে আছে উপাসনালয়। ঘরে বসে পাপ মোচন হয় না। আর ঈশ্বরকে পেতে তো অনেকে ঘর সংসার ছেড়ে সন্যাস জীবনও বেছে নিয়েছেন।

কিন্তু বিভ্রান্তি ছড়িয়ে যারা মানুষের বরং ক্ষতি করে তাদের চেয়ে সাধারন মানুষের পাপ কিছুই না। আর পাপের পর প্রায়শ্চিত্ত করা ঈশ্বরের পরীক্ষারি একটি অংশ। মানুষ তার নিজ কর্মের কারণেই ঘৃণা অথবা ভালোবাসার পাত্র হয়ে উঠে।

ভাই আপনার সাথে একদিন দেখা করার খুব ইচ্ছা ছিলো।

২৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৩

আবু শাকিল বলেছেন: ইন্টারেস্টিং লেখা পড়ব বলেই কাণ্ডারি ভাইকে অনেক মিছড করেছি।

সুন্দর পোষ্ট এবং +++++++

কাণ্ডারি ভাই " দেবী ফাতিমা এবং তাঁর তিনটি গোপন ভবিষ্যদ্বাণী " ঘটনা নিয়ে যে তর্ক বিতর্ক হয়েছিল তা নিয়ে আরেকটি পোষ্ট লেখার অনুরোধ করে গেলাম।

সময় সুযোগ পাইলে দিয়া দিয়েন =p~

ধন্যবাদ জানবেন।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ভাইডি এইটার যোগ্য আমি না অন্তত এতটুকু আমি নিশ্চিত।

প্রিয় মানুষদের কাছে থাকার আনন্দটাই আসলে অন্যরকম এখন ফিল করি।

ভাইডি আমি এই পোস্টেই শেষে সংক্ষেপে নিজের মতো করে সেই সব তর্ক বিতর্কগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। কিন্তু সেটা খুব ভাল হয়নি অলসতার কারণে।

চীন, রাশিয়া, জার্মান, ইত্যাদি অনেক দেশেই এই নিয়ে অনেক আলোচনা সমালোচনা হয়েছে। অনেক বিজ্ঞানী এবং ধর্মীয় পন্ডিত আর দার্শনিকরাই এই নিয়ে বিস্তর গবেষণাও করেছে কিন্তু তাদের সকলের ভাষ্য প্রায় একই রকম যা আমি নিজের মতো করে তুলে ধরেছি। তারপরেও আপনার আদেশ মেনে নিলাম। এই নিয়ে আরও বিস্তারিত পোস্ট দেয়ার ইচ্ছে রইল।

কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা সব সময়ের জন্য।

২৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভালো লাগছে সেই কাণ্ডারিকে ফিরে পাচ্ছি তার লেখনীতে :) পোস্টে +++ তবে বিষয় নিয়ে কিছু বলার নাই, লেখার শেষে আপনি অনেক কিছু বলে দিয়েছেন। আসলে পৃথিবীতে সবচেয়ে ঘোলাটে বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে ইতিহাস আর ধর্ম।

ভালো থাকুন সবসময়, মঙ্গল কামনায়...

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



সুপ্রিয় বোকা মানুষ ভাই প্রথমেই আমার সালাম রইল। আপনার মন্তব্য পেয়ে খুব অনুপ্রাণিত হোলাম।

আসলে ভাই ইতিহাস আর ধর্ম ঘোলাটে হতোনা যদি না সাম্রাজ্যবাদের চিন্তা মাথায় না আসত মানুষের। মানুষ এখন নিজের প্রয়োজনে ধর্মকে ব্যবহার করে। ধর্মের জন্য মানুষ নয়।

অনেক শুভকামনা রইল প্রিয় ভাইয়ের জন্য।

২৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ইন্টারেস্টিং পোষ্ট। নতুন কিছু জানলাম। তবে মনে হচ্ছে অনেক ফুলিয়ে ফাপিয়ে এমন প্রচার করা হচ্ছে।

যেমন প্রথম দুটি প্রফেসি;,দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে পৃথিবীতেই মানুষের নরকের স্বাদ পাওয়াকে বুঝিয়েছে আর হিটলারের পরাজয়কে নরকের পর পৃথিবীর মানুষের স্বর্গের সোপান খুঁজে পাওয়াকে বুঝিয়েছে; এটা মনে হচ্ছে অনেকটা জোর করেই মিলিয়ে নেয়া। আর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কি মানুষ আসলেই স্বর্গের স্বাদ পেয়েছে? তারপরও তো কত যুদ্ধ, গনহত্যা, দুর্ভিক্ষ হয়েছে যেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা গিয়েছে। আর, তৃতীয় প্রফেসিটা গোপন রাখাটাই সহস্যময়। এটাকেও মনে হয় জোড়াতালি দিয়ে কিছু একটার সাথে মিলিয়ে দেওয়া হবে।

যাই হোক, আপনার পোষ্ট থেকে নতুন অনেক কিছু জানা যায়, মজা লাগে, পড়তেও ভালো লাগে। এমন আরো পোষ্টের অপেক্ষায় রইলাম। শুভেচ্ছা।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৫১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাইয়া কেমন আছেন?

লুসিয়ার প্রদত্ত ব্যাখ্যা থেকে তারা তেমনটাই প্রমাণ করতে চেয়েছে। তবে যেটাই হোক নাইট ট্যামপ্লাররা কিন্তু মূলত এই সময়টা থেকেই তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যেতে থাকে। যার ফলশ্রুতিতে পরে শিল্প বিপ্লব ঘটে এবং দুটি বিশ্ব যুদ্ধ ঘটে। তাই আমার কাছে এই ঘটনা মূলত ষড়যন্ত্র বলেই মনে হয়েছে। ক্রুসেড সম্পর্কে যে ধারণা পাওয়া যায় সেখানেও কিন্তু ধর্ম যাজকরাই এভাবে মানুষকে বিভ্রান্ত করে ধর্মের দোহাই দিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত করিয়ে মূলত সাম্রাজ্য এবং আধিপত্যের বিস্তার লাভ ঘটিয়েছে। সেখানে এভাবে ধর্মভীরু মানুষের মনে অলৌকিক ঘটনার বদৌলতে যদি বৃহৎ কোন স্বার্থ উদ্ধার হয় তাহলে অবাক হওয়ার কিছু নেই।

আমরা শুধু যুক্তি তর্কের আলোকেই এগুলো নিয়ে ভাবতে পারি। কিন্তু সব শেষে কথা কিন্তু একটাই পৃথিবী বড়ই রহস্যময়। অনেক কিছুই হতে পারে। কোন কিছুই অসম্ভব নয়।

সব সময় ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

ভোরের স্নিগ্ধ শুভেচ্ছা।

২৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বরাবরের মতোই কান্ডারী ভাইয়ের আরেকটি তথ্যবহুল পোষ্ট। তবে আল কোরআন ও হাসিদের আলোকে ঘটনাগুলোর ব্যাক্ষা ও সত্যতা যাচাই করলে ভালো হতো। একজন প্রকৃত মুসলিম হয়ে ক্যাথলিক ক্রিশ্চিয়ানিটি বা নাসারাদের আলোকে ঘটনার ব্যাক্ষা করা বিদাত সমতুল্য।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



অসংখ্য ধন্যবাদ কুনো ভাই। দীর্ঘদিন পর আপনাকে পেয়ে খুব খুশি হোলাম। আপনার মন্তব্য সব সময় প্রেরণা যোগায়। সেই ব্লগিং এর শুরু থেকেই আপনার অনুপ্রেরণা পেয়েছি নানা বিষয়ে। বিশেষ করে এই ধরনের পোস্টের জন্য আপনি আরও বেশি পারদর্শী। আমিত সব সময় একটা আফসোস করি যে কেন দার্শনিক হোলাম না। তাহলে বিষয়গুলো আরও অংকের মাধ্যমে যুক্তি দিয়ে জোড়াল ভাবে উপস্থাপন করতে পারতাম।

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইবাদত হিসেবে যা করেছেন, আমাদেরকে করতে বলেছেন অথবা সাহাবারা তাঁর সামনে করেছেন আর তিনি চুপ থেকে মৌন সম্মতি দিয়েছেন; এই সবগুলোর সমষ্টির নাম হচ্ছে সুন্নত। সুন্নতে দলীল খুঁজে পাওয়া যায়না, অর্থাৎ নবীর তরীকা ছাড়া কোনো ইবাদত করা সম্পূর্ণ হারাম, আল্লাহ তাআ'লা সেটাকে ইবাদত হিসেবে কবুল করেন না। এমন কাজগুলোকে বেদাত বলা হয়। বেদাত হচ্ছে এমন কোনো কাজ বা আমল যা মানুষ সওয়াব লাভের জন্য করে থাকে, কিন্তু এই কাজ না রাসূলুল্লাহ (সাঃ) করেছেন, না করতে বলেছেন না সাহাবারা তাঁর সামনে করেছেন আর তিনি চুপ থেকে মৌন সম্মতি দিয়েছেন। বেদাত হচ্ছে মানুষের বানানো ভুয়া ইবাদত। আসলে এইগুলো ইবাদত নয়, এইগুলো করলে কোনো সওয়াব পাওয়া যায়না; বরং নবীর তরীকা না মানার কারণে এর উপরে আমল করা কবীরা গুনাহ। কিন্তু আফসোসের বিষয়; এইকাজগুলো যারা করে তারা এটাকে নেকীর কাজ মনে করে। এই কাজ করলে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন। অথচ অজ্ঞ লোকেরা মনে করে এইকাজগুলো করে জান্নাতে যাবে (নাউযুবিল্লাহ)। বেদাত অর্থ নতুন কিছু আবিষ্কার করা। যা রাসূলের যুগে ছিলোনা কিন্তু এখন নতুন করে তা করা হচ্ছে বেদাত। এখন আমার প্রশ্ন হলো; রাসূলের যুগে হাদীসের কোন কিতাব ছিলোনা কিন্তু আমরা যারা এখন হাদিস পড়ছি সেটা কি বেদাত? রাসূলের যুগে মাইকে আজানের কোন বিধান ছিলোনা কিন্ত এখন ওই মাইকে আজান দেওয়া কি বেদাত? রাসূলের যুগে টেলিভিশনে বসে ফতোয়াবাজি করার কোন বিধান ছিলোনা কিন্তু মৌলবী সাহেবরা যে টেলিভিশনে বসে ফতোয়াবাজি করছেন সেটা কি বেদাত? রাসূলের যুগে কোন মাদ্রাসা ছিলোনা কিন্তু মৌলবী সাহেবরা যে মাদ্রাসায় পড়াশোনা করছেন সেটা কি বেদাত? এই সবগুলো প্রশ্নের উত্তরই হলো না; অবশ্যই বেদাত না। যারা আমাদের নামে মিথ্যা অপপ্রচার করে, আমাদেরকে শিরক বেদাতের ফতুয়া দেয় তারা সত্যিকার অর্থেই না বুঝে করে।

নিশ্চয় আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় এবং রাসূল (সাঃ) তার মনোনীত রাসূল। আল্লাহতে বিশ্বাস করা, তার নবী রাসূলে বিশ্বাস করা, ফেরেশতাদেরকে বিশ্বাস করা ইত্যাদি ঈমানের অংশ। এর বাইরে গেলেই শিরক করা হয়। মৃত্যুর পর একমাত্র কেয়ামতের মাঠেই আল্লাহ মানুষকে পুনরায় জীবিত করবেন। নবী রাসূলগণও মানুষ ছিলেন। তাঁদের জন্যেও একই বিধান। তাই কেয়ামতের আগে কোন মৃত ব্যাক্তির পক্ষেই পৃথিবীতে এসে মানুষের মাঝে দেখা দেয়া সম্ভব নয়। সেটা যেমন মেরী বা মরিয়ম কিংবা নবী তনয়া ফাতেমা (রাঃ) যেই হোন না কেন সবার জন্যই একই বিধান। পৃথিবীতে কোন মানুষের রূপ কেউ ধারন করার ক্ষমতাও রাখেনা। হিন্দু ধর্মে যেমন পুনর্জন্মের বিশ্বাস রয়েছে কিন্তু ইসলাম সেটা সাপোর্ট করেনা। এখন হিন্দু ধর্মের গীতা বিশ্লেষণ করতে গেলে আপনাকে কোরআন হাদিস নিয়ে বসে গেলে হবেনা। তেমনি কোরআন বিশ্লেষণ করতে গেলে আপনাকে গীতা নিয়ে বসে গেলে হবে না। কোরআনে আছে আসহাবে কাহফ এর সাত জন ঘুমন্ত মানুষের কথা কিন্তু গীতায় আপনি কোথায় পাবেন এই কাহিনী। এখন এই কাহিনী আপনাকে বিশ্লেষণ করতে হলে শুধুমাত্র হাদিসে যেতে হবে সেটা গীতায় নয়। তেমনই রামায়ণে সীতা আর রাবণের কাহিনী আপনি কোরআনে কোথায় পাবেন যে কোরআন ও হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে ব্যাখ্যা করবেন। তাহলে হিন্দুরা বলবে আল্লাহ বলে কিছু নেই আর মুসলমানরা বলবে সীতা বলে কিছু নেই। যার যার ধর্ম প্রচার শুধুমাত্র তার ধর্মের আলোকেই করতে হয়।

সব সময়ের জন্য ভালোবাসা জানবেন।

আপনার জন্য স্করপীয় শুভেচ্ছা...

২৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার কাছে কাংখিত পোস্ট পেলাম।

সুন্দর পোস্ট। অনেক কিছু জানলাম।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ ভাই। মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

ভাল থাকুন সত্যের সাথেই থাকুন সব সময়।

২৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: পৃথিবীতে ধর্ম নিয়ে সত্যি মিথ্যে মিলিয়ে অনেক আজগুবি ঘটনাই ঘটেছে এবং ঘটছে । নানান মিথ প্রচলিত হয়েছে । ধর্ম'কে যদি একটা দর্শণ হিসেবে মেনে নেই তবে সেটাকে প্লাটফর্ম ধরে আরো নানান দর্শণ শাখা-প্রশাখা মেলে ধরেছে ।

এর একটা কারণ সম্ভবত ধর্মের প্রয়োজনীয়তার মধ্যেই আছে । স্বাভাবিকভাবে মানুষ 'ঐশ্বরিক শক্তি'র কাছে ভয়ানক দূর্বল এবং নানান ভ্রান্ত ধারণায় নিমজ্জিত । তাছাড়া তাদের এই ভয়টাকে পুঁজি করে ধর্মব্যাবসায়ীদের স্বার্থোদ্ধার বেশ ভালো হয় কি না ।

লেখা অসাধারণ লেগেছে । তথ্যবহুল পোস্ট ।

ভালোলাগা রইলো ।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



মন্তব্যে অসংখ্য ভালো লাগা। খুব মূল্যবান কিছু দামী কথা বলেছেন।

মন্তব্যে +++++++++++++

আমিও আপনার মন্তব্যের সাথে সহমত।

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা নিরন্তর।

৩০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম! বিতর্কে গেলাম না কারন নিজের জানার পরিধি কিছুটা কম আছে এই বিষয়ে !

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


তবু যদি নিজের সীমিত পরিধির কথা শেয়ার করতেন তাহলে আমিও নতুন কিছু জানতে পারতাম। আমারও জানার পরিধি সীমিত তাই কেউ জানালে ভীষণ আগ্রহ জন্মে।

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।

সব সময় ভালো থাকুন এই কামনায়।

৩১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

কোন ধারনাই ছিলনা। তবে আরো বিস্তারিত জানতে পাড়লে ভালো হত। :| :|

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কেমন আছেন ভাই?

চেষ্টা করবো সময় সুযোগ হলে এই নিয়ে আবারও তথ্য বহুল কিছু লিখতে।

৩২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৯

আমিনুর রহমান বলেছেন:



দেবী'র আভিধানিক অর্থ কি? আমি একটু জানতে ইচ্ছুক !

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


দেবী বলতে আসলে আমরা তাদেরকেই বুঝি, যাদের প্রতি আরাধনা করা হয় কিংবা যারা ঈশ্বরের দূত অথবা ঈশ্বরের অবতার হিসেবে পৃথিবীতে আবির্ভূত হন।

এখানে এই শব্দটি ব্যবহার করা হয়ত ঠিক হয়নি কিন্তু আমি আসলে লেডী ফাতিমার জন্য প্রকৃত বাংলা কি ব্যবহার করলে ভালো হয় সেটা নিয়ে ভেবে কূলকিনারা না পেয়ে শেষে এই শব্দটি ব্যবহার করেছি।

ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা শ্রদ্ধেয় আমিনুর ভাই।

৩৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০০

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আমি আসলে বলতে চাচ্ছিলাম কোরআন ও হাদীসের আলোকে দেবী ফাতিমার একটা বিশ্লেষণ থাকলে ভালো হতো। ধরুন এমন যদি হয় কোরআন ও হাদীসের আলোকে দেবী ফাতিমার কোন গ্রহনযোগ্যতা নাই তাহলে এই পোষ্ট দেয়ারও কোন গ্রহনযোগ্যতা নাই। গীতা বলেন বেদ বলেন দর্শন বলেন পদার্থ বিজ্ঞান বলেন শিক্ষা জ্ঞানের এমন কোন বাক্য নাই গণিতের এমন কোন সুত্র নাই সেটা কোরআনে নাই। আর যেটা নাই সেটা মিথ্যা। এমতাবস্থায় একজন প্রকৃত মুসলিম হয়ে সম্পুর্ণ রকম খ্রীস্টান নাসারা ঘেঁষা গবেষণাধর্মী পোষ্ট দিলে আমরা পাঠকরা বিভ্রান্ত হতে পারি।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



এই পোস্টটা খুব সম্ভবত আপনার বোধগম্য হয়নি বলেই মনে হচ্ছে। তাই আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। এই পোস্টটায় আসলে দেবী ফাতিমার সম্পর্কে কোন আলোকপাত করা হয়নি। একটি ঘটে যাওয়া ঘটনা যা ক্যাথলিক সম্প্রদায়ের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শুধু মাত্র সেই ইতিহাসটাই তুলে ধরা হয়েছে এবং সবশেষে এই নিয়ে কিছু বিতর্কের কথা বলা হয়েছে। যেহেতু তাঁর সম্পর্কে কিংবা ক্যাথলিক সম্প্রদায় এর ধর্ম গ্রন্থ থেকেও তাদের কর্ম সম্পর্কে কোন নিয়ম কানুন লিখি নাই তাই এখানে ইসলাম ধর্ম গ্রন্থ থেকে কিছু লেখার কোন যৌক্তিকতা নয়।

আমাদের সমাজে আজকে ইসলাম ধর্মের সর্বনাশের জন্য আসলে আমরা নিজেরাই দায়ী। ইসলাম ধর্ম মুক্ত স্বাধীন ধর্ম। আমরা কিছু হলেই মনে করি এই বুঝি ধর্ম থাকছেনা, না ডিয়ার ব্রাদার ইসলাম ধর্ম কোথাও আমাদের সেই শিক্ষা দেয়নি।

আর আপনার কথা অনুসারেই বলতে হয় যেটা কোরআনে নেই সেটা মিথ্যা অবশ্যই তাই যেটা মিথ্যা সেটা নিয়ে কোরআন হাদিস দিয়ে আর নতুন করে ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নেই।

একজন মুসলমান হয়ে অন্য ধর্ম সম্পর্কে জানা যাবেনা কিংবা গবেষণা করা যাবেনা এমন কোন শরিয়ত থাকলে প্লীজ আমাকে বলে যাবেন। যদিও আমার জানা মতে এমন কোন বিধান নাই। অন্য ধর্ম সম্পর্কে জানলে পাঠক বিভ্রান্ত হবে এমন ধারণা হাস্যকর। বরং আপনার ধর্ম যে সত্য সেটা আপনার কাছে স্পষ্ট হবে। আপনি তো ডোগন, আইসিস নিয়ে অনেক গবেষণা করেছেন কোথায় সেখানে কোরআন ও হাদিস নিয়ে আলোকপাত করেছেন জানতে পারি ? নাকি আপনি বিভ্রান্ত হয়ে গেছেন তাতে ডিয়ার ব্রাদার ?

ডোন্ট মাইন্ড!!!

৩৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৭

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: আমিনুর রহমান বলেছেন:



দেবী'র আভিধানিক অর্থ কি? আমি একটু জানতে ইচ্ছুক !





আমিও। আমার কাছে কেন জানি এই শব্দটা শুনলেই হিন্দু ধর্মের কথা মনে হয়।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


পানিকে জল বলা যাবেনা তাতে হিন্দু হয়ে যাবো, স্নান না বলে গোসল বলতে হবে এমন শাব্দিক ধর্ম কর্ম থেকে আমরা আজও বের হতে পারিনি আপু এটাই আমাদের মূল সমস্যা।

ইসলাম ধর্মই একমাত্র ধর্ম যা কখনই মৌলবাদী নয়। ইসলাম ধর্ম সব সময় আধুনিক। আর আধুনিক বলেই কোরআন, হাদিসের পরেও রাখা হয়েছে ইজমা-কিয়াস। নতুবা ইজমা কিয়াসের কোন প্রয়োজন পড়ত না।

আমি এখানে কেন আপু দেবী শব্দটি ব্যবহার করেছি তাঁর ব্যাখ্যা আমিনুর ভাইকে দেয়ার চেষ্টা করেছি।

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৩৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:০১

খেয়া ঘাট বলেছেন:

++++++++++++++

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রিয় খেয়াঘাট ভাই।

শুভেছা ও শুভকামনা নিরন্তর।

৩৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:২৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আবারও প্লাসের জন্য চিরকৃতজ্ঞ প্রিয় খেয়া ঘাট ভাই।

ভালোবাসা সব সময়ের জন্য।

৩৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫২

সোহানী বলেছেন: আমি সম্পূর্ন বিজ্ঞানে বিশ্বাসী। এ ধরনের ধটনা আমি বিশ্বাস করতে চাই না.....

একটু খেয়াল করেন.... দু'টি ঘটনার উদাহরন যা দেয়া হয়েছে তা পশ্চিমা বিশ্বের নিজস্ব পছন্দ প্রসূত.... আপনি হিটলারকে ভিলেন বানাচ্ছেন সে কিন্তু একটি জায়গায় নায়ক....................... আর বর্তমান বিশ্বের মতো এতোটা অমানবিকতার উদাহরন কি আর আছে.....

তবু ও বিষয়টি আলোকপাত করা ও চমৎকার লিখার জন্য +++++++

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বুদ্ধিমানদের জন্য ইশারাই যথেষ্ট। :) :) :)


পোস্ট কিছুটা হলেও এখন সার্থক বলে মনে হচ্ছে।

সব সময়ের জন্য আমার শ্রদ্ধা জানবেন আপু।

৩৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আগ্রহ নিয়ে পড়লাম।তথ্যবহুল পোস্ট ।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন সুপ্রিয় আমি তুমি আমরা ভাই।

শুভকামনা নিরন্তর।

৩৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৬

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আমি ডোগন আইসিস নিয়ে পোষ্ট দিতেই পারি কিন্তু আপনার দৃষ্টিভঙ্গি তো ভিন্ন। মেটাফিজিক্স আপেক্ষিতি তত্ত্ব এসব যদি শুধু মাত্র কোরআনের আয়াত দিয়ে সিদ্ধান্তে আসা যায় তাহলে একটা অতি প্রাকৃত ঘটনা কেন নয়? যেসব থিওরী নিয়ে হাজার হাজার গাধা বছরের পর বছর ধরে স্টাডি করছে বিকল্প সুত্র বের করার চেষ্টা করছে সেটা যদি খিজির দাজ্জাল আগেই প্রমাণ করে দিয়ে থাকে তাহলে এমন ঘটনারও নিশ্চই প্রমাণ আছে ব্যাক্ষা আছে। অধিবিদ্যা আপেক্ষিকতা এসব তাত্ত্বিক ভাবে সময়ের নিয়ন্ত্রণ এগুলো নিয়ে হাজার হাজার গাধা না জেনে সময় নষ্ট করছে, দেবী ফাতিমা নিশ্চই এমন কিছু নয়। আর তাই যদি না হয় তাহলে এটা কেন কোরআন হাদিস দিয়ে ব্যাক্ষা করা যাবেনা!

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



দেখেন কুনো ভাই আমার কাছে মনে হয়েছে এই পোস্টে কোরআন হাদিসের র‍্যাফারেন্স দিয়ে ব্যাখ্যা করার মতো কোন বিষয় নেই। এটা একটা ঘটে যাওয়া ঘটনা মাত্র এবং তার নিয়ে কিছু বিতর্কের কথাই এই পোস্টের প্রতিপাদ্য বিষয়। আসলেই আমার দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন। কোন নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে আমার পোস্ট নয়। আমি যা কিছু নিজে জানতে পারি শুধু তাই শেয়ার করি এর বেশি কিছু নয়। না হলে শুধু দুইটি ছবি দিয়ে পাঠকের মনে নানা ধরনের ভাবনা নিয়ে খেলতে পারতাম। আমি শুধু তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করিমাত্র। এর বেশি কিছু নয়। আর যেখানে আলোচনা করার প্রয়োজন হয় সেখানে বিস্তর আলোচনা করে থাকি। এমন আমার বেশ কিছু পোস্ট আছে যেখানে দেখবেন বিস্তর আলোচনা করা হয়েছে। এই পোস্টে আলোচনা করার মতো মনে হয়নি বলেই আলোচনা করিনি। শুধু কিছু ইতিহাস তুলে ধরেছি।

কোরআন হাদিস অত্যন্ত সন্মান জনক জিনিস ভাই। আমার মতো পাপী গন্ডমূর্খের সব জায়গায় তার রেফারেন্স টানা মানায় না।

ধন্যবাদ ভালো থাকবেন ভাই।

শুভেচ্ছা শতত।



৪০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪২

মাহবু১৫৪ বলেছেন: আপনার নামের সাথে আপনার পোস্টগুলো যায় না। এত এত তথ্যবহুল পোস্ট সামুতে খুব কমই পাওয়া যায় এখন।

খুব ভাল লাগলো পোস্ট পড়ে, অজানা অনেক কিছুই জানলাম ।

+++++

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হোলাম খুব ভাই।

সব সময়ের জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন।

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা নিরন্তর।

৪১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২০

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন:
@কান্ডারি ভাই,

আপনাকে দুইটা সোজা সাপটা কথা বলি। আপনার সাথে আমার ব্যক্তিগত পরিচয় রয়েছে, আপনি যখন জানেনে যত সহজ সরল করেই লেখা হোক কিন্তু সে লেখার কন্টেন্টের পেছনে দেশে বিদেশে আমার দীর্ঘদিনের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা রয়েছে তারপরও আপনি তার কাউন্টার পোষ্ট দিলেন তখন ব্যাপারটা কি হলো? আপনি শুধু আমার লেখাকেই না, একই সাথে আমার এই দীর্ঘ যাত্রার শিক্ষক সহপাঠী সবাইকেই চ্যালেঞ্জ জানালেন। আপনার কি একটি বারও মনে হলোনা এই চলার পথে আমারই কিছু শিক্ষক সহপাঠী থাকতে পারে তারাও দাজ্জাল খিজির বা কোরআনের আয়াতগুলোর ব্যাপারে সম্যক ধারণা রাখে। আর এই ধারণা রাখার পরও তারা তাদের স্টাডি চালিয়েছে বা শিক্ষকেরা শিক্ষা দিচ্ছেন। এবং অন্তত এ প্রসঙ্গে তাদের জানাশোনা আপনার চাইতে খুব একটা কম নয়। আপনি কোরআন দিয়ে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কি করলেন আমার সাথে সাথে তাদেরকেও রীতিমতো বোকা মুর্খ হিসেবে ধরে নিলেন যারা কোরআনের আয়াত না জেনেই বছরের পর বছর শিক্ষা নিচ্ছে বা যুগের পর যুগ শিক্ষা দিচ্ছেন নতুন নতুন বিতর্ক তুলছেন। অন্য কিছুতে তাদের জ্ঞান শুন্যের কোঠায় আছে এটাও যদি ধরে নেই তারপরও প্রাসঙ্গিক বিষয়ে তাঁদের জ্ঞান জানাশোনা আপনার চাইতে কোন অংশে বোধহয় কম নয়। আপনি যদি আমাকে না জানতেন তাহলে কথা ছিলোনা কিন্তু ফ্যাক্ট হচ্ছে আপনি বেশ ভালোভাবে এটা জানেন। আর এটা জেনেও আপনি যখন তাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন তখন আমি কি ধরে নিবো না যে আপনি আসলে বছরের পর বছর ধরে এসব বিষয়ে শিক্ষা গ্রহন বা প্রদান করছে তারা সবাই বোকার সর্গে বসবাস করে। আসলে তাদের সব ছেড়ে উচিত ছিলো শুধু ব্লগারদের কথা শোনা?

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



কুনো ভাই

আপনার সাথে ব্যাক্তিগত পরিচয়ের সূত্র ধরেই বলছি, শুধুমাত্র একটা কাউন্টার পোস্টের জন্য যদি আপনি বা আপনার দীর্ঘদিনের পাঠ চ্যালেঞ্জের মুখে পতিত হয় তাহলে সেটা অত্যন্ত দুঃখজনক আমার জন্য। আমি ভাই খুবই কম জানাশোনা একজন মানুষ। ভাই কথায় আছে মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত। আমার ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা আসলে ঠিক তাই।

আমার মতো একজন অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করীর একটা ছাইপাস অখাদ্য পোস্ট কখনই বহুদিনের গবেষণা লব্ধ বিষয়কে কিছুতেই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারেনা। বরং সেটা হবে আমার জন্য বোকার স্বর্গে বাস করা। ব্লগিং করে যদি কেউ নিউটন, আইনস্টাইন কিংবা থিওফ্রাস্টাস হতে পারত তাহলে ব্লগে কান্ডারি অথর্ব ব্লগিং না করে নোবেল নিয়ে বাসায় ফিরতো এতদিনে। তবে অনেক বিখ্যাত ব্যাক্তিদের নিজেদের ব্লগ সাইট আছে্‌ যেখানে তারা নিজেদের থিসিস লিখে রাখে। আমরা আম ব্লগাররা শুধু সেগুলো ধার করে লিখি।

এখন আমি একটা বিষয় সম্পর্কে যেভাবে জানি সেটা আপনার জানার কাছে নস্যি হবে এটাই স্বাভাবিক। আমার ভুল ত্রুটি কিংবা যে মতবাদে আমি বিশ্বাসী সেটা যদি ভুল জেনে থাকি তাহলে শুধ্রে দিবেন এটাই কাম্য। নতুবা ব্লগিং করাটাই বৃথা। ব্লগের আসল মজাটাই তর্ক বিতর্কে। এতে অনেক কিছু সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়। নতুবা ব্লগিং না করে দুই টাকা দিয়ে পত্রিকা কিনে পড়লেই হয়ে যায়। সেখানে কেউ আর তর্ক করতে পারবেনা।

যাই হোক ভাই আমার পোস্ট যে, আপনার মনে এতটা দুঃখ দিয়েছে সেটা বুঝি নাই। যেহেতু আপনার সাথে আমার ব্যাক্তিগত পরিচয় আছে, তাই আপনার আমাকে উচিত ছিলো সামনা সামনি বলে দেয়া। আমি তাহলে আপনার কাছে ক্ষমা চেয়ে নেয়ার সুযোগ পেতাম। পোস্ট ড্রাফট করে দিতাম। ভাই ব্রাদারের চেয়ে কি আর পোস্টের মূল্য বেশি নাকি রে ভাই।

শুভেচ্ছা রইল কুনো ভাই।

আপনার জন্য স্করপীয় শুভেচ্ছা।

৪২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২২

আমিনুর রহমান বলেছেন:




দেবী বলতে আসলে আমরা তাদেরকেই বুঝি, যাদের প্রতি আরাধনা করা হয় কিংবা যারা ঈশ্বরের দূত অথবা ঈশ্বরের অবতার হিসেবে পৃথিবীতে আবির্ভূত হন।

এখানে এই শব্দটি ব্যবহার করা হয়ত ঠিক হয়নি কিন্তু আমি আসলে লেডী ফাতিমার জন্য প্রকৃত বাংলা কি ব্যবহার করলে ভালো হয় সেটা নিয়ে ভেবে কূলকিনারা না পেয়ে শেষে এই শব্দটি ব্যবহার করেছি।



অন্তত আমার চেয়ে আপনার ধর্মীয় জ্ঞান বেশী তা আপনার পোষ্টে কমেন্ট দেখিই বুঝা যায় এবং আপনার ইসলাম ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ আছে তা অঘটনঘটন পটিয়সী'র কমেন্ট রিপ্লাই এ দেখলাম। ফাতেমা (রাঃ) নামের আগেই তাই দেবী লেখা শিড়কের পর্যায়ে পড়ে না ! আমাকে নিশ্চয়ই শিরক ব্যাখ্যা দেয়ার প্রয়োজন নাই। নিজেই জানেন ঠিক হয়নি তাহলে আপনি কি আমাকে ভাবতে বাধ্য করছেন না এই ধরনের নামের কারণ কি আপনার পোষ্টে পাঠককে আকর্ষণ বা ক্যাচালীয় পরিবেশ সৃষ্টি করাই বলবো। পোষ্টে পঠন বৃদ্ধি করা !!! শুদ্ধ ব্লগিয় শব্দটা নাই বলি।


ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ভাইরে হিট না হলে কি আমার একদিনও চলে বলেন ? এখনও হিট পাওয়ার রেকর্ডটা ভাঙতে পারিনাই। আফসুস আর আফসুস !!!!

/:) /:)

আপনিও ভাই অনেক ভাল থাকুন ও শরীর এবং মনের যত্ন নেন। সিগারেট একটু কম খাইয়েন। নাইলে ভাবীরে নালিশ করে দিব।

৪৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৬

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অল্প বিদ্যার উপকারী দিকও আছে, তাতে খুব সহজে সিদ্ধান্তে আসা যায়, শাখা প্রশাখা দুই চারটা বেশী চিনলেই সমস্যা, সিদ্ধান্তে আসতে বেগ পেতে হয়। জসীম উদ্দিনের 'নাপিত ডাক্তার' গল্পটা পড়া না থাকলে পড়ে নিয়েন। সেখানে চমৎকার ভাবে অল্প বিদ্যার উপকারী দিক তুলে ধরা হয়েছে।


আসলে ইন্টারনেট আর কীবোর্ড হাতে আসায় আমরা সবাই সব বিষয়ে সবার চাইতে বেশী বিশেষজ্ঞ হইয়া গেছি। এখন আমরা রাজনীতি বিশেষজ্ঞদের চাইতে রাজনীতি বেশী বুঝি, অর্থনীতি বিশেষজ্ঞর চাইতে আমরা অর্থনীতি বেশী বুঝি, বিজ্ঞানী বা গবেষকের চাইতে আমরা বিজ্ঞান বা গবেষণা বেশী বুঝি, কৃষকের চাইতে আমরা কৃষিকাজ বেশী বুঝি, আর্মির চাইতে যুদ্ধ বেশী বুঝি, ওবামার চাইতে আমেরিকা বেশী বুঝি, পুতিনের চাইতে রাশিয়া বেশী বুঝি, , , সব সব। খালি বুঝিনা যে কোন জিনিষটা আমরা বুঝিনা আর কোন সময় চুপ থাকতে হবে। সকাল দুপুর বিকাল তিনবেলা নিয়ম করে আমার বিশেষজ্ঞ মত দেয়া লাগবেই। নইলে দেশ কাল সমাজ সংসার ধর্ম রাজনীতি অর্থনীতি গয়া কাশি বৃন্দাবন মক্কা মদিনা জেরুজালেম বিজ্ঞান নাসা বেল ল্যাব জাতিসংঘ মহাকাশ স্টেশন মঙ্গল গ্রহ ইউরেনাস নেপচুন সব একেবারে স্থবির হইয়া যাবে যে!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



অন্তত আপনার মন্তব্য পড়ে এখন মনে হইতেছে আসলেই আপনার কথা সত্য। অল্প বিদ্যার উপকারী দিক হইতেছে বিশেষজ্ঞদের মতন করে মতের ভাব বিন্যাস করা নতুবা সব কিছু স্থবির হইয়া যাবে যে!

;) ;)

৪৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:০৪

শিপন মোল্লা বলেছেন: বাসায় গিয়ে পড়ি ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই। শুভেচ্ছা সব সময়ের জন্য।

৪৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বেশ ইন্টারেস্টিং একটা পোস্ট। নতুন বিষয়ে জানতে আমার বরাবরই ভালো লাগে। তাই আপনার পোস্টটাও বেশ ভালো লেগেছে। তবে পোষ্ট পড়ে মনে হলো, কিছু শব্দের সরাসরি বাংলা ট্রান্সলেশন করার চাইতে সঠিক অর্থ বুঝার সুবিধার্থে ইংলিশটাই লেখা উত্তম। যেমন শিরোনামের দেবী । আমার জানা মতে লেডীর বাংলা হিসেবে দেবী ঠিক যায় না, এতে সঠিক অর্থের বিচ্যুতি ঘটতে পারে। যেমন দেবীর ইংরেজী হিসেবে আমরা সবাই goddess ই বুঝি। তবে আমার কথা বা ধারনাই যে সঠিক এমন কোনও কথা নেই :)

শুভ কামনা রইল।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ধন্যবাদ ভাই। আমিও আপনার সাথে সহমত সব কথা বা ধারণা আসলে সব সময় সঠিক নাও হতে পারে।

শুভকামনা নিরন্তর।

:) :)

৪৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪২

সকাল হাসান বলেছেন: আকাশে ঐ দৃশ্য দেখা যাওয়ার নিশ্চয় কোন বিজ্ঞান সম্মত ব্যাখ্যা আছে!

পৃথিবীর ভৌগলিক অবস্থান, মেঘের কারসাজি - কত কি ই তো হতে পারে!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কিন্তু ভাই সেটা কতটা বিজ্ঞান সম্মত এবং যৌক্তিক সেটাও ভেবে দেখার বিষয় আছে।

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৪৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৯

এহসান সাবির বলেছেন: আবারো দেবী |-) |-) |-) |-)


কবিতা বালা পাই :D

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:




আমিত ভাই কবি না তাই মনে কষ্ট নিয়েন না।

:)

৪৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫

জাফরুল মবীন বলেছেন: কিন্তু এখনও বন্ধ অবস্থায় রয়ে গেছে তৃতীয় খামটি। যার সত্যতা প্রকাশিত হওয়ার অপেক্ষায় খামটিকে সিল গালা করে রাখা হয়েছে। -অামার কাজ হলো তথ্য ফাঁস করা =p~ ।এই যে ৩য় খামের তথ্য ফাঁস করে দিলাম নীচে :P



সূত্রঃ

বিবিসিতে প্রকাশিত ফাতিমার ৩য় সিক্রেট

The Third Fatima Secret

লেডি ফাতিমা’র এই বিষয়টি অনেকগুলো কারণেই প্রশ্নবিদ্ধ আমার কাছে।আপনি ঠিকই বলেছেন “তিনটি ভবিষ্যদ্বাণীর সত্যতা প্রকাশিত হওয়া আদৌ কি কোন গভীর ষড়যন্ত্র নাকি সত্যি কোন ঈশ্বর প্রদত্ত অলৌকিক ঘটনা।” আল্লাহই ভাল জানেন।

ভাল থাকুন অনেক।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা মবীন ভাই কিন্তু এই প্রকাশিত তৃতীয় সিক্রেট নিয়ে বলা হয় যে এটি আসল নয়।

এটা নিয়েও অনেক বিতর্ক আছে। এইজন্যই বলি যে পুরো বিষয়টা আসলে ভীষণ ঘোলাটে।

শুভকামনা নিরন্তর।

৪৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভিন্ন ধরণ! এবং আকর্ষণীয়!
উপস্থাপন, মন্তব্য, প্রতিমন্তব্যও।


শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ। সবসময়।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।

শুভকামনা নিরন্তর।

৫০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আলদা ধরনের লেখা , ভাল লাগলো :)

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ আপা। কৃতজ্ঞতা সব সময়ের জন্য।

আর আমার সালাম রইল।

৫১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১২

অদৃশ্য বলেছেন:




কি যে সব দারুন দারুন বিষয়/ঘটনা আপনি সামনে নিয়ে আসেন... পড়তে পড়তে নাক কান চুল সব যেন খাড়া হয়ে যায়...

হুট করেই শেষ হয়ে গেলো...

কান্ডারি ভাইয়ের জন্য
শুভকামনা...

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


হা হা হা হা ভাল বলছেন অদৃশ্য ভাই।

আপনার জন্য হৃদয় নিঙড়ানো ভালোবাসা সব সময়ের জন্য।

৫২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এটা ইলুমিনাতি'র অনেকগুলো সুপরিকল্পিত কাজের একটি। এইরকম আরো কিছু ব্যাপার ঘটবে আগামি ৩০০ বছরের মধ্যে।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



হতে পারে এটা ইল্লুমিনাতিরই একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। তবে এইরকম আরও কিছু ঘটনা ইল্লুমিনাতিরই মতে ৩০০ বছরের মধ্যে নয় বরং ২০৬০ সালের মধ্যেই সমাপ্তির লক্ষ্য রয়েছে।

ধইন্যা গেমু ভ্রাতা। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.