নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতীয় চলচ্চিত্রের অন্তরালে ইল্লুমিনাতি প্রতীকের প্রচারণা

১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:২৫




ভারতীয় চলচ্চিত্র অনেকের কাছেই এক স্বপ্ন জগতের হাতছানি। বিশেষ করে আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই স্বাধীনতার প্রাক কাল থেকে আজ অবধি ভারতীয় চলচ্চিত্রের রাহুগ্রাসে বন্দী হয়ে রয়েছে। মূলত নাচ-গান আর মশালা মিক্স এইসব তথাকথিত ভারতীয় চলচ্চিত্রের মুখোশের আড়ালে রয়েছে এক সুগভীর ষড়যন্ত্র। ইল্লুমিনাতি সম্পর্কে যাদের ধারণা আছে তারা জানেন যে কীভাবে হলিউড এর চলচ্চিত্র জগত এই ইল্লুমিনাতির ধারক ও বাহক হিসেবে কাজ করছে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় ঠিক একই ভাব ধারাতেই চলছে ভারতীয় চলচ্চিত্র।



আমার এই পোস্টে দেখানোর চেষ্টা করব তারই প্রমাণ স্বরূপ ভারতীয় চলচ্চিত্রে ব্যবহৃত কিছু ইল্লুমিনাতি প্রতীকের ব্যবহার সম্পর্কে।


প্রথম সুপারস্টার চিত্র নায়িকা সুলোচনা


প্রথম মিস ইন্ডিয়া প্রমীলা




চিত্র নায়িকা নাদিরা

প্রায় একশ বছরের ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সেই শুরু থেকেই যায়নদের আধিপত্য বিস্তার লক্ষ্য করা যায়। প্রায় সর্বক্ষেত্রেই যায়নদের উপস্থিতি ছিলো। মানুষের সহজ সরল সামাজিক জীবন যাপন ও ধর্মীয় বিশ্বাসকে পূঁজি করে এইসব চলচ্চিত্রের অন্তরালে চলতে থাকে ইল্লুমিনাতির প্রচার-প্রচারণার কার্যক্রম। এই ইল্লুমিনাতির কাজের কয়েকটি ধারার মধ্যে একটি ধারা হলো সাংস্কৃতিক মাধ্যম দিয়ে মানুষের মনোজগতকে ধীরে ধীরে গ্রাস করে নেশার মোহে আবিষ্ট করে ফেলা। যার ফলস্বরূপ আজকে আমরা ভারতীয় চলচ্চিত্রের কাছে দাসত্ব বরণ করে নিতে বাধ্য হচ্ছি।







যায়নরা ধীরে ধীরে ভারতীয় গন্ডীর মধ্যে প্রবেশ শুরু করে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে পুরো ভারত জুড়ে ছড়িয়ে যেতে থাকে। যার ফলশ্রুতিতে বর্তমানে অধিকাংশ চলচ্চিত্রই নির্মিত হচ্ছে যায়নিজমকে অগ্রাধিকার দিয়ে। সেই আলম আরা থেকে শুরু করে বর্তমানের দীপিকা পাডুকা পর্যন্ত সবাই ইল্লুমিনাতিকে ভারতীয় চলচ্চিত্রে দিয়েছে এক ভয়ংকর রুপ।





ইল্লুমিনাতি প্রতীক বলতে যেমনঃ ডেভিল’স ওয়ান আইড সিম্বল, ওবেলিস্ক, 666, চেকার্ড ফ্লোর, এল-ডিয়াব্লো হ্যান্ড সাইন প্রায় সবই ভারতীয় চলচ্চিত্রে বহুলভাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।




























ইল্লুমিনাতি প্রতীকে হাত ও আঙুলের ব্যবহার









রা-ওয়ান সিনেমার পোস্টারটিতে দ্যা লেডী ইন রেড হিসেবে কারিনা কাপুরকে বেশ ভালই মানিয়েছে। অথচ এই দ্যা লেডী ইন রেড হলো ইল্লুমিনাতি প্রতীকেরই আরেকটি বহুল ব্যবহৃত অংশ বিশেষ।

রা – প্রাচীন মিশরীয় সূর্য দেবতা। যার অর্থ হলো অনিশ্চয়তা কিন্তু রা শব্দটি দিয়ে এখানে বোঝান হয়েছে সৃষ্টিশীল শক্তিকে যা ইল্লুমিনাতিতে বহুল ব্যবহৃত একটি প্রতীক। রা-ওয়ান সিনেমাটিতে একটি উল্ল্যেখযোগ্য চরিত্র হলো লুসিফার যা মূলত শয়তানকেই প্রতিনিধিত্ব করে।



ইল্লুমিনাতি কনসেপ্ট নিয়ে নির্মিত এজেন্ট ভিনোদ সিনেমাটির পোস্টারটিতে দ্যা লেডী ইন রেড হিসেবে দেখা যাচ্ছে সাইফ আলী খানের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে লাল গাউন পরে কারিনা কাপুর।



এখানে লাভ আজ কাল সিনেমার এই পোস্টারটি থেকে যদি শুধুমাত্র O ব্যতীত অবশিষ্ট সকল বর্ণ বাদ দেয়া হয় তাহলে ব্রীজটি সহ কী প্রতীক পাওয়া যায় দেখে নেয়া যাক।



আখেত যা মিশরীয় পুরাণ অনুযায়ী সূর্য দেবতা রা’কে প্রতিনিধিত্ব করে।



পোস্টারটিতে লক্ষ্য করার বিষয়বস্তু হলো, দীপিকার সুন্দর নগ্ন পা আর কোমর বাঁকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকার এই অপূর্ব দৃশ্যের পেছনের ব্যাকগ্রাউন্ডেই রয়েছে মসজিদ আর কিছু কোরআনের আয়াতের ক্যালিওগ্রাফি।



ইল্লুমিনাতিতে বহুল ব্যবহৃত একটি প্রতীক যার সাথে নীচের ছবিটির তুলনা করা যেতে পারে।



এবার ইন্ডিয়া বুলস কোম্পানি ক্ষ্যাত একটি বিজ্ঞাপনের দিকে নজর দেয়া যাক, যেখানে ইল্লুমিনাতির রাজত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত একটি চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। বিজ্ঞাপনটিতে দেখা যায় কী করে ইল্লুমিনাতি তার রাজত্বের বিস্তার ঘটাচ্ছে মানুষের কল্যাণের নাম করে মূলত শয়তানি শক্তির আগ্রাসন ঘটিয়ে।



তবে, আমার এই পোস্টে আমি কোন প্রকার জোড়ালো প্রমাণ সহ বলছিনা যে এইসব শিল্পীরা সবাই ইল্লুমিনাতি সংঘের সাথে জড়িত রয়েছে। আমার ধারণা সঠিক নাও হতে পারে। আমি শুধুমাত্র ইল্লুমিনাতি প্রতীকের ব্যবহারের ভিত্তিতেই এই পোস্ট সাজিয়েছি। তবে এই কথা সুনিশ্চিত ভাবেই বলা যায় যে ভারতীয় চলচ্চিত্রে ইল্লুমিনাতির আগ্রাসন রয়েছে। অতএব ভারতীয় চলচ্চিত্রের নামে আসলে আমরা কী দেখছি সেই ব্যাপারে সচেতন হওয়া প্রত্যেক বিশ্বাসীদের জন্য অত্যন্ত জরুরী।







মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৪৭

আমি বন্দি বলেছেন: ভালো লাগচ্ছে ভাই । তয় ওইযে প্রথম আলুর মত দুই একটি নাভি বাইর করা কিছু দিতেন তাইলে আরো ভালো লাগতো । :)

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


হা হা হা হা আইচ্ছা নেক্সট খেয়াল রাখুম এই ব্যাপারে।

২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

ধুর, আপনার সমস্যা আছে

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ঠিকই কইছেন ভাই।

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:২৬

এহসান সাবির বলেছেন: ভারতীয় চলচ্চিত্র দেখি না........!!

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মাইনষেতো দেখে, আবার এই লইয়া রিভিউ দেয় দেহি।

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বস স্যালুট। এটা কি লিখলেন? কেম্নে লিখলেন? কেউ এভাবে চিন্তা করতে পারে এটা ভাবতেও অবাক লাগে। এজন্যই আপনি সামু'র বিখ্যাত কাণ্ডারি। এই পোস্ট পড়ে মনে হল সেই কাণ্ডারি অথর্ব'কে আবার ফিরে পেলাম। পোস্টে লাইক আর ++++ ভেট দিয়ে শোকেসে তুলে রাখলাম। অসাম পোস্টে।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


প্রিয় ভাই কেমন আছেন ভাই ? শুভকামনা আপনার জন্যেও সব সময়।

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

রিকি বলেছেন: কান্ডারী ভাই, ইলুমিনেটি তো একটা গুপ্ত সংগঠন; শুধু ভারতীয়রা না ইলুমিনেটির সিম্বলগুলো কিন্তু সব থেকে বেশি ব্যবহার হয় পাশ্চাত্যে--- বিশেষ করে 'রা' এর ঐ চোখটা!!! এমনকি গ্রীন ব্যাক ডলারেও কিন্তু এর লুক্কায়িত প্রিন্ট আছে। তাহলে শুধু ভারতীয় বা উপমহাদেশ নির্বিশেষে বিশ্ব বললে বিষয়টা একটু ভালো হত না??? এক দেশের শুভ সিম্বোলজি কিন্তু আরেক দেশে অশুভ হিসেবেই দেখা হয় ভাই-- কিন্তু প্রকৃতপক্ষে মানে থাকে পুরো বিপরীত!!! ইলুমিনেটির কাজ কি শয়তান চর্চা ছিল কোনকালে ??? আমি তো যতটুকু বিভিন্ন বইতে পড়েছি, তারা কুসংস্কারের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো সিক্রেট সোসাইটি এবং চার্চের মাথা মুড়ে খাওয়া নিয়মের বিপক্ষ সংগঠন ছিল--- কারণ মধ্যযুগে চার্চগুলো শুধু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানই ছিল না, সেগুলো আইন, সমাজ নিয়ন্ত্রণের জায়গাও ছিল। ইলুমিনেটি মনে হয় তাদের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছিল-- তাদের গোঁড়ামি তত্ত্ব এই সোসাইটির সদস্যরা মানত না। আর সেই আমলের শয়তান উপাসনা বলতে কিন্তু আজকের লুসিফার চর্চা ছিল না বা নরহত্যা ধরণের কিছু--- নতুন কোন বিজ্ঞানের তত্ত্ব শয়তানের দেয়া মনে করা হত-- শয়তান তাহলে কি আর ব্যাখ্যা করলাম না মধ্যযুগীয় মতে !!! যেভাবে ইলুমিনেটিও শয়তানের উপাসনাগার হয়ে গিয়েছিল। মনে কিছু করবেন না কিন্তু টেম্পলার বা ফ্রিম্যাসনদের সাথে মনে হয় এদের কিছু পার্থক্য আছে। তার পরেও যেটা জানি, নিজের মতামত জানালাম আর কি।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য রিকি আপনাকে। শুভকামনা রইল।

৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৪৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

ঈদ মুবারাক!!

আপনার পোষ্ট মোটেই উড়ায়া দেয়া যায় না। তবে এই ফেনোমেনন গুলো মানুষকে বিশ্বাস করানো কঠিন !!

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর।

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:১৩

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ইল্লুমিনাতি তার রাজত্বের বিস্তার ঘটাচ্ছে মানুষের কল্যাণের নাম করে মূলত শয়তানি শক্তির আগ্রাসন ঘটিয়ে।
হাদীস মতে হযরত নুহ(আঃ) থেকে শুরু করে পরবর্তী সকল নবী রাসূল এই দাজ্জালীয় ফিতনার ব্যপারে ভবিষ্যতবাণী করে গেছেন।
ভীষন ভালো লাগা একটি পোষ্ট।সোজা প্রিয়তে

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কৃতজ্ঞতা রইল। শুভেচ্ছা শতত।

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫১

আধখানা চাঁদ বলেছেন: ঈদ মোবারক ভাই।

অনেক ভাল, গুরুত্বপূর্ণ একটি লেখা। ইল্ল্যুমিনাটি ফিল্মস সাইফের প্রতিষ্ঠানের নাম। সে আর নাম খুঁজে পেল না তার প্রোডাকশন হাউসের জন্যে। শাহরুখেরও একই অবস্থা। তাদের দুজনের কথা বললাম, কারণ তারা স্বীকার করে তারা মুসলমান। তো মুসলমান নামধারী হয়ে এমন কর্মকান্ড ঠিক যায় না।

পোস্টে অনেকগুলা লাইক।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৪

ইয়াসিন খান বলেছেন: Nice investigative writing to inform for the general public.

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন সব সময়।

১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:৪৬

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: সালাম সাথে ঈদ মোবারক ভাই।
দরুন পোষ্ট।
ব্যাপক গবেষনা করছেন মনে হচ্ছে।
রিকি ভাইয়ের মন্তব্যটা আবার শুরু থেকে ভাবাচ্ছে।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কেমন আছেন ভ্রাতা ?

১১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৭

আমি সাজিদ বলেছেন: রিকির কমেন্টটা বেশ ভালো লেগেছে। আর ইউটিউবে তো ইলুমিনিটি নিয়ে হাজার হাজার ভিডিও আছে। হলিউডে ইলুমিনিটির প্রভাব নিয়ে বেশ লম্বা একটা ভিডিও দেখেছিলাম। বলিউডের ইলুমিনিটি নিয়েও এই পোস্ট পড়ার পর একটা ভিডিও দেখলাম। মজার বিষয় আপনি যে যে ছবি বা পোস্টারগুলা দিয়েছেন কমবেশী সবগুলাই ভিডিওতে দেখিয়েছে। ভালো পোস্ট। আশা করি সিরিজ আকারে চলবে।

ঈদ মোবারক। শরীর ভালো?

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


চলতে পারে...

কেমন আছেন আপনি ?

১২| ২০ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০৫

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: আমিও ভারতীয় বিভিন্ন ছবিতে দেখেছি । :)

ঈদ মোবারক।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


শুভেচ্ছা ভাই।

১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমরা ঘুমিয়ে আছী
কুম্ভকর্ণের ঘুম! কিংবা সেই আসহাবে কাহাফের ঘুম!

আমাদের বাহিরে ভেতরে মূখোসের আড়ালে
তাদের স্বপ্ন পূরণের হাতিয়ার আমরা! সকলেই
মূর্খতায়, অজ্ঞানতায়, অবিশ্বাসে

হে নকীব
বাজাও প্রলয়ের সুর! মৃতরা যাতে জেগে ওঠে!


০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মন্তব্যে সুপার লাইক ভাই।

১৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
শুভ কামনা রইল।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


থেঙ্কুস সাবির ভাই।

১৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭

একজন আরমান বলেছেন:
বেশ ইন্ট্রেস্টিং পোস্ট তো :)

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আরমান ভাই এখন কোন জায়গায় ?

১৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৫

নিঃসঙ্গ গ্রহচারি বলেছেন: কান্ডারী ভাই, এইটা দেখেন ! :-&

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এইটা নিয়ে অবাক হবার কিছু নাই। এইটাইতো হওয়া স্বাভাবিক এদের কাছে। :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.