নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রোযেক্ট ব্লু বীম

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২





স্টার ট্রেক, স্টার ওয়ার্স, ২০০১ এ স্পেস ওডিসি, এলিয়েন কিংবা হ্যারি পর্টারের মতো বক্স অফিস কাঁপানো কোন সুপারহিট মুভি নিয়ে রিভিউ লিখছিনা। প্রোযেক্ট ব্লু বীম নামটি শুনতে কোন জটিল মুভির মতো মনে হলেও আসলে এটি একটি ষড়যন্ত্র তত্ত্ব, যা দাবি করে নাসা যায়নদের সাথে মিলিত হয়ে এক নব যুগীয় ধর্ম বাস্তবায়নের প্রয়াসে আছে যা সম্পূর্ণ কৃত্রিম প্রযুক্তি নির্ভর। ১৯৯৪ সালে ক্যুবেক সাংবাদিক এবং ষড়যন্ত্র তাত্ত্বিক সার্জ মোনাস্ট বিষয়টি সম্পর্কে অভিযোগ দাখিল করেন এবং পরবর্তীতে তিনি এই বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন তার লেখা প্রোযেক্ট ব্লু বীম (নাসা) বইটতে। প্রবক্তা এই তত্ত্বের পক্ষে নানা রকম যুক্তি দেখান। একসময় কানাডার সরকার তার মেয়েকে অপহরণ করে মুক্তিপণ হিসাবে দাবি করেছিলো যেন সে প্রোযেক্ট ব্লু বীম নিয়ে অনুসন্ধান থেকে বিরত থাকে। কিন্তু তিনি থেমে থাকার পাত্র নন। চলতে থাকে তার অনুসন্ধান। শেষে ১৯৯৬ সালে সার্জ মোনাস্ট হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান, তবে সেটা কোন স্বাভাবিক মৃত্যু ছিলো না। তাকে হত্যা করা হয়েছিলো বলেই দাবি করা হয়ে থাকে। তবে সেই হত্যার রহস্য আজও উন্মোচিত হয়নি।

পৃথিবীতে অসংখ্য ধর্ম রয়েছে। ধরে নিলাম হিন্দু ধর্মের কথা। দেবী দূর্গা মা এক সন্ধ্যায় আকাশে এসে দেখা দিলেন এবং মানব জাতিকে ধর্মীয় দীক্ষা দিয়ে গেলেন। তখন আস্তিক নাস্তিক ভেদে মানব জাতির প্রতিক্রিয়াটা কি হবে ? অথবা ধরে নিলাম দেবী দূর্গা মা না; কোন এক সন্ধ্যার আকাশে স্বয়ং যীশু এসে দেখা দিলেন এবং মানব জাতির জন্য ধর্মীয় দিক নির্দেশনা দিলেন। তখন প্রতিক্রিয়াটা কেমন হবে?

খ্রিষ্টান ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী যীশু একদিন ফিরে আসবেন আবার ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী ঈসা (আঃ) পুনরায় আবির্ভূত হবেন এই পৃথিবীতে। তো যখন সন্ধ্যার আকাশে এমন একটি ঘটনা ঘটতে দেখা যাবে তখন ধর্মীয় বিশ্বাসের আলোকে বিষয়টা কোন দিকে যেয়ে গড়াবে ?

নাসা ঠিক এই বিষয়টি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে দীর্ঘদিন যাবৎ। নাসার অনেকগুলো গোপনীয় প্রোযেক্টের মধ্যে ব্লু বীম অন্যতম একটি প্রোযেক্ট। স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আকাশে স্থির ও চলতি প্রতিচ্ছবি স্থাপনের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোই এই প্রোযেক্টের আসল উদ্দেশ্য। একবার যদি এটি সফল হয়, তাহলে দেখা যাবে যেদিন সত্যি সত্যি যীশু কিংবা ঈসা (আঃ) পৃথিবীতে আবির্ভূত হবেন সেদিন আর কেউ বিশ্বাস করছেনা কিংবা পুরো মানব জাতি দ্বিধা বিভক্ত হয়ে যাবে। আর তখনই নাসার এই প্রোযেক্ট সফলতা পাবে। নাস্তিকরা পাবে ধর্মের উপর আঙ্গুল তোলার শক্ত বৈজ্ঞানিক ভিত্তি। এই প্রোযেক্টেরই একটি অংশ হলো নাস্তিকতার চর্চা। আগে থেকেই পৃথিবীতে ক্ষেত্রটিকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে মূলত নাস্তিকতার চর্চা। নতুবা হুট করে আকাশে ঈশ্বর এসে দেখা দিলে আর বিভ্রান্তি ছড়ানোর পক্ষে লোক পেতে প্রাথমিক ভাবে সমস্যা সৃষ্টি হয়ে যাবে। তাই পূর্ব প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।

চিত্রের মাধ্যমে প্রোযেক্ট ব্লু বীম কার্যপ্রক্রিয়াঃ







এই ষড়যন্ত্র তত্ত্ব অনুযায়ী, ওয়ান ওয়ার্ল্ড অর্ডার তখনই পরিপূর্ণ ভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব; যখন পৃথিবীর সব মানুষকে তাদের সণাতন ধর্মের স্থলে এক নব যুগীয় ধর্মের আওতায় আনা সম্ভব হবে। মোনাস্টের মতানুসারে, এই ষড়যন্ত্র তত্ত্ব চারটি ধাপে কাজ অরে আসছে।

ধাপ-০১

পৃথিবীতে মানুষের সকল প্রত্নতাত্ত্বিক জ্ঞানের ভাঙ্গন। খ্রিষ্টান এবং ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত হানা। নতুন কিছু প্রতিস্থাপন করতে হলে পুরাতন সব কিছু ভেঙে ফেলার প্রয়োজন হয়। এই নীতির উপরেই ধাপ-০১ কাজ করছে। কিন্তু মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাস এমন যে চাইলেই ভেঙে দিয়ে সেখানে নতুন কিছু স্থাপন করা বেশ কষ্ট সাধ্য তবে অবাস্তব নয়। এই জন্য কাজ করে চলেছে নাস্তিকতার চর্চা। পৃথিবীর সকল প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ভেঙে ফেলার জন্য যথাযথ স্থানে চালানো হচ্ছে কৃত্রিম ভূমিকম্প প্রযুক্তি, যা হার্প নামে সুপরিচিত। মূলত খ্রিষ্টান এবং ইসলাম ধর্মকে ধ্বংস করে দেয়াই এর আসল উদ্দেশ্য।

ধাপ-০২

স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আকাশে ত্রিমাত্রিক লেজার রশ্মির মাধ্যমে স্থির এবং চলতি প্রতিচ্ছবি স্থাপন করাই ধাপ-০২ এর কাজ। রাতের আকাশে কিংবা সন্ধ্যা মিলিয়ে যাবার আগে আকাশে বিভিন্ন ধর্মের দেব-দেবী কিংবা ঈশ্বররা এসে একসাথে দেখা দিয়ে যার যার ভাষায় কথা বলবে, তারপর এক ঈশ্বরে রুপ নিয়ে মানব জাতির উদ্দেশ্যে ধর্মীয় দীক্ষা প্রদান করবে, যা মূলত হবে যায়ন ধর্মীয় বিশ্বাসের কথা। ধাপ-০২ এর দ্বিতীয় পর্যায় পৃথিবীর সকল সামাজিক এবং ধর্মীয় স্তর ভেঙে দেয়া হবে। সবাই একই জাতীয় সংগীতের আওতাভুক্ত হবে। প্রতিষ্ঠিত হবে নব যুগীয় ধর্মে দীক্ষিত ওয়ান ওয়ার্ল্ড অর্ডার।

ধাপ-০৩

টেলিপেথিক ইলেকট্রনিক দ্বিমুখী যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করাই হলো ধাপ-০৩ এর কাজ। মানুষ ভাববে তাদের ঈশ্বর তাদের সাথে টেলিপেথিক ভাবে যোগাযোগ করছে, মানুষও তাদের ঈশ্বরের সাথে টেলিপেথিক ভাবেই যোগাযোগ করছে। প্রতিটা মানুষের মস্তিষ্কে পৃথক পৃথক ভাবে অত্যন্ত মৃদু বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে কাজটি সম্পাদনা করা হবে।

ধাপ-০৪

ধাপ-০৪ কাজ করছে তিনটি স্তরে বিন্যস্ত হয়েঃ

১। সমগ্র মানব জাতির মধ্যে পৃথিবীর গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোতে এলিয়েন আক্রমণের বিশ্বাস স্থাপনা।

২। খ্রিষ্টানদের মধ্যে বিশ্বাস স্থাপনা যে শীঘ্রই পরমানন্দময় কিছু ঘটতে যাচ্ছে।

৩। ইলেকট্রনিক এবং অতিপ্রাকৃত শক্তির এক সংমিশ্রণ, যা প্রেরিত হবে ফাইবার অপটিক্স, টেলিফোন লাইন, মোবাইল, বেতার তরঙ্গ এর ভেতর দিয়ে সকল প্রকার ইলেকট্রনিক উপকরণ এবং যন্ত্রপাতিতে পরিব্যাপ্ত হওয়ার মাধ্যমে। যার ফলশ্রুতিতে সর্বস্থানে সকলের কাছেই একটি বিশেষ মাইক্রোচিপ ইন্সটল হয়ে যাবে।

মোনাস্টের মতানুসারে, নব যুগীয় ধর্মের নব ওয়ান ওয়ার্ল্ড অর্ডার এর সফল প্রয়োগ হবে সমগ্র মানব জাতিকে মূলত শয়তানের দীক্ষায় শপথ গ্রহণ করানোর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। প্রতিরোধকারীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হবে; যেমনঃ শিশুদেরকে যৌন দাস হিসেবে নিযুক্ত করা হবে, সাজাপ্রাপ্ত হাজতিদের চিকিৎসা বিষয়ক গবেষণায় ব্যবহার করা হবে, সাজাপ্রাপ্ত হাজতিদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ব্যবহৃত হবে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ প্রতিস্থাপন মূলক অপারেশনে, শারীরিক ভাবে সক্ষমদের ব্যবহার করা হবে কৃতদাস হিসেবে ইত্যাদি।

প্রোযেক্ট ব্লু বীম বাস্তবায়নের ধারণকৃত কিছু ভিডিও চিত্রঃ







তারপর একদিন সকল তর্ক-বিতর্কের অবসান হবে। সকলেই শেষ পর্যন্ত বাধ্য হবে ওয়ান ওয়ার্ল্ড অর্ডারের অধীনস্ত হতে। প্রোযেক্ট ব্লু বীম এর কার্যক্রম সফল ভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য ইতিমধ্যে মানুষের বিশ্বাসকে সাইকোলজিক্যালী গ্রাস করে ফেলা হয়েছে। মানুষ এখন মঙ্গল গ্রহে বাস করার স্বপ্ন দেখছে, এলিয়েন আছে বলে বিশ্বাস করতে শুরু করেছে, আকাশে ইউএফও উড়তে দেখা গেছে বলেও বিশ্বাস করছে। হলিউড হচ্ছে এইসব বিশ্বাস স্থাপনার জন্য মানুষকে সাইকোলজিক্যালী দূর্বল করে তোলার গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রচার মাধ্যম। তৈরি হয়েছে ২০০১ স্পেস ওডিসি, স্টার ট্রেক, স্টার ওয়ার্স, এলিয়েন, ইটি, এক্স-ফাইলস এর মতো দর্শক নন্দিত চলচ্চিত্র। আমাদের সবারই নিশ্চয় জুরাসিক পার্ক চলচ্চিত্রটির কথা মনে আছে। যেখানে স্পীল বার্গ খুব সূক্ষ্ম ভাবেই ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ত্বটিকে সত্য বলে তুলে ধরেছেন। ঈশ্বরের প্রতি মানুষের ভেতর অবিশ্বাস স্থাপনার একটি সফল প্রচেষ্টা বলা যেতে পারে। ঈশ্বর সব কিছু সৃষ্টি করেছেন এই ধারনাকে মিথ্যা প্রমাণ করাই ছিলো এর আসল উদ্দেশ্য। আজকের নাস্তিক সমাজ ঠিক যেভাবে ভাবছে যে ঈশ্বর বলে কিছু নেই; ঈশ্বরের বাণী সবই আসলে মিথ্যা বানোয়াট।



দেখা গেলো কোথাও বাসে করে যাওয়ার সময় কানে হেডফোন লাগিয়ে রেডিও এফএম এ কোন কোকিল কণ্ঠী আরজের বকবকানি শোনা শেষ করে হেডফোন খুলে রেখেছি মাত্র। অমনি কানে আসছে ঈশ্বর বলছে বান্দা আমিই তোর ঈশ্বর, আজ থেকে আমার আনুগত্য তুই গ্রহণ কর, আমি জানি তুই এই মুহূর্তে রেডিওর সেই আরজেকে খুব কাছে পেতে চাইছিস। আমি হয়ত বললাম ঈশ্বর আপনি জানলেন কেমনে? ঈশ্বর তখন ধমক দিয়ে বলবেন, মনে রাখিস আমি হোলাম তোদের ঈশ্বর। তারপর সন্ধ্যা মিলিয়ে যাবার আগে যখন আকাশে ঈশ্বর নামক মুভির প্রোজেকশন হবে তখন হকচকিয়ে পড়বো। পাশে দাঁড়িয়ে তখন নাস্তিকরা বিজয়ের হাসি হাসবে। পৃথিবীর বুকে প্রতিষ্ঠিত হবে নব যুগীয় ধর্মের নব ওয়ান ওয়ার্ল্ড অর্ডার।

আর সবকিছু মিলিয়ে এই হলো, প্রোযেক্ট ব্লু বীম। খুব খেয়াল করে দেখলে দেখা যায় যে, নাস্তিকতা মূলত বার বার খ্রিষ্টান এবং ইসলাম ধর্মের প্রতিই অবিশ্বাস স্থাপনার মাধ্যমে কাজ করে থাকে। আসলে তারা তাদের অগোচরে যায়নদের এইসব ষড়যন্ত্রকেই বাস্তবায়িত করে যাচ্ছে।

তথ্যসূত্রঃ

* প্রোযেক্ট ব্লু বীম

* দ্যা গ্রেটেস্ট হক্স

* ডেভিড ওপেনহেইমারের লেখা আর্টিকেল হোয়াট ইস দ্যা প্রোযেক্ট ব্লু বীম

* নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার প্ল্যান

মন্তব্য ১২৭ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (১২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

নিমগ্ন বলেছেন: পড়তে হইপে.... প্রিয়তে

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।

২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
এসব হচ্ছে জাইটগাইষ্ট থিওরির অপপ্রচার। শুনতে বলতে খুব ইন্টারেষ্টিং শোনালেও বিভ্রান্তি ছড়ায় ব্যাপক ! হাহ হা হা। পৃথিবীর মানুষেরা জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চায় অনেক এগিয়েছে। সুতরাং বোকা ভাবাটা বোকামী। কি বলেন, কান্ডারী ?

তবে সচেতন থাকা ভালো।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



সুপ্রিয় অন্ধবিন্দু ভাই জাইটগাইস্ট থিওরি বিরোধী থিওরিও দিয়ে গেছেন ব্যাটা থমাস কার্লি সাহেব। সেইটার আবার বিরোধী ছিলেন লিও টলস্টয় বেচারা। নেতৃত্ব কখনও অন্ধ বিশ্বাস কে কেন্দ্র করে হতে পারে না। নেতৃত্ব সব সময় খোঁজে প্রমাণ। এইজন্য নবী রাসূলদেরকেও নানা রকম মোজেজা দেখাতে হয়েছিলো। তবে প্রযুক্তির উন্নতি যতই হোক নাক কেন অন্তত ধর্মীয় বিশ্বাসে প্রযুক্তির ব্যবহার হাস্যকর। তবে সব মানুষ বোকা না হলেও মানুষকে বোকা বানানো খুব সহজ। এই যেমন ধরেন আমাদের দেশে প্রায়ই দেখা যায় নানা রকম ছবি দেখিয়ে (একটা মেয়ে কি করে সাপ হয়ে গেলো, মেয়েটি দেখতে মাছের মতো) মানুষকে বিভ্রান্ত করে যৌন বিষয়ক ওষুধ বিক্রি করা হচ্ছে। কিছু মানুষ কিনছে আবার কিছু মানুষ কিনছে না। আসলে মানুষের বিশ্বাস বড়ই অদ্ভুত ধরনের। বদলে যেতে সময় লাগে না কিংবা মোহাচ্ছন্ন হতেও সময় লাগে না। কিন্তু প্রকৃত বিশ্বাসীরা কখনও বিশ্বাস হারায় না এটাই বাস্তব।

তবে আপনার সাথে সহমত সচেতন থাকা ভাল।

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। শুভ সন্ধ্যা।

৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫

মামুন ইসলাম বলেছেন: আমার মাথায় কিছু ঢুকছে না ।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


খুব বেশি অবশ্য মাথায় না ঢোকাই ভাল তবে নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখাটা খুব জরুরী।

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল ভাই।

৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১২

অন্ধবিন্দু বলেছেন: উত্তরে লাইক দিলুম, কান্ডারি। আর যাইহোক আপনাকে বোকা বানানো মুসকিল হবে ওদের পক্ষে, জানি। আপনাদের সাথে এইসব নিয়া অনেক কথা কইতে ইচ্ছে হয়। কিনতু থাকি কর্ম-দৌড়ের ওপর...

আচ্ছা, তথ্যসূত্র উল্লেখ করে দিলে। পোস্টটার গ্রহনযোগ্যতা বাড়বে। :)

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাই মন্তব্যের প্রতি উত্তরে লাইক দেয়ার অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার কর্ম দৌড় এর মাঝে কিছুটা অবকাশ যাপনের সময় হওয়ার অপেক্ষায় থাকলাম। আপনার কাছ থেকে অনেক কিছুই শেখার আছে এবং শিখতে চাই। এই অধিকার থেকে বঞ্চিত করবেন না কখনও সেই বিশ্বাসও আপনার উপর সব সময় অগাধ। তথ্যসূত্র দিয়ে দিয়েছি এবং এই জন্য ক্ষমা প্রত্যাশী।

শুভ রাত্রি তবে আপনার এখানে রাত কিনা জানিনা।

৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫

তট রেখা বলেছেন: NWO- দাজ্জাল কে বরণের প্রস্তুতি।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অবশ্যই।

৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭

ধমনী বলেছেন: চিন্তার বিষয়...

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বেশি চিন্তা করেও আবার লাভ নেই।

শুভেচ্ছা রইল ভাই।

৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২

কিরমানী লিটন বলেছেন: চমৎকার জ্ঞানের আলোয় উদ্ভাসিত প্রয়োজনীয় পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে ...

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


লিটন ভাই খুব উৎসাহিত হোলাম আপনার মন্তব্যে।

৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

তারছেড়া লিমন বলেছেন: শুভ আগমন বার্তায় চমৎকার তথ্যবহুল পোষ্ট....................... দারুন হৈচে ভাই।। ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



এত্ত লাইক পাইলে কেমন কেমন জানি লাগে ভ্রাতা। শরম করে মাঝে মইধ্যে।

৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

আজমান আন্দালিব বলেছেন: তট রেখা বলেছেন: NWO- দাজ্জাল কে বরণের প্রস্তুতি।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল ভাই। তট রেখা ভাইয়ের কথা সত্য।

১০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মুসলিমরা সহজে বিভ্রান্ত হবে না। তবে খ্রিস্টানরা বেশী যেহেতু উন্নত দেশে, সেহেতু সেসব দেশের প্রচারণায় বিভ্রান্ত হতেও পারে।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



বিভ্রান্ত যে কেউ হতে পারে। বিভ্রান্তি খুব খারাপ জিনিস।

শুভেচ্ছা রইল ভাই।

১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: উন্নত মানের পোস্ট।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


হা হা হা

মান সম্পর্কে আমার নিজের আস্থা এখন আর নেই ভ্রাতা তবে খুব উৎসাহিত হোলাম।

১২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই ইন্টারেস্টিং পোস্ট! পোস্ট আপাতত পর্যবেক্ষনে নিলাম। আবার ফিরে আসছি। নতুন ব্লগাররা ভালো কিছু পোস্টের সাথে পরিচয় পাক, জানুক ধর্ম আর রাজনীতি নিয়ে স্বস্তা লেখাই ব্লগিং নয়।



০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কা_ভা ভাই আপনার ফিরে আশার অপেক্ষায় থাকলাম। যদিও কিছুটা শঙ্কায় আছি জটিল কিছু বলবেন কিনা ?

উৎসাহ দেয়ার জন্য যথারীতি আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা রইল প্রিয় ভাইডি।

১৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৯

প্রবাসী একজন বলেছেন: বেপার টা চিন্তা করেন। আমাগো দেশের আকাশে যদি নবীজি ছায়া দেখা দেয় আর তিনি সবাইকে নির্দেশনা দেন তাহলে কারা আগে আগায় আসবে?

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



এই জন্য দরকার সঠিক ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করা। বক ধার্মিক হইলে বিপদ আছে। আবার অজ্ঞান হইলেও বিপদ আছে।

১৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪২

নিঃসঙ্গ অভিযাত্রিক বলেছেন: চিন্তার বিষয় ... জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি পড়তে গিয়ে আমারও মনে হয়েছে যে, সৃষ্টির উপর সরাসরি হাত দিয়ে মানুষকে অন্যদিকে নেওয়ার চেষ্টা কেউ কেউ করছে এবং ব্যাপক ভিত্তিতে করবে। এইরকম বিভ্রান্তিতে মুসলমানরা অতি সহজেই পড়ে যাবে; উগ্রবাদিতার বাতাবরণে ঢেকে যাবে হয়তো প্রকৃত সত্যগুলো। কিন্তু এইটুকু বিশ্বাস আমার আছে যে, যত কিছুই হোক না কেন, সত্যের জয় হবেই শেষতক :)

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বিজ্ঞানের যত আবিষ্কার আছে দেখবেন হয়েছে ভাল উদ্দেশ্য নিয়ে কিন্তু শেষতক ব্যবহৃত হয়েছে মানুষের বিরুদ্ধে। একসময় বিমান আবিষ্কার হইছে আকাশে উড়ার জন্য তারপর আসল যুদ্ধ বিমান, আবিষ্কৃত হইলো পাহাড় ভাঙতে ডিনামাইট তারপর আসল আইন্সটাইন সাহেব কিন্তু হিরোশিমায় পারমাণবিক বোমায় মরলো লাখ লাখ মানুষ।

যাই হোক আমিও আপনার মতো বিশ্বাস করি সত্যের জয় হবেই শেষতক।

ভাল থাকবেন ভ্রাতা।

১৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৫

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হুম, ভালো পোষ্ট। নতুন কিছু জানলাম।

তবে আমার কাছে বিশ্বাসযোগ্য মনে হচ্ছে না। বিজ্ঞান কত কিছু নিয়েই তো গবেষণা করে, মহাবিশ্ব নিয়ে আছে বিভিন্ন মতবাদ, থিউরি, সেগুলো নিয়ে চলছে নানান রিসার্চ। কিছু আবার হয় গোপনে। তাই এগুলো নিয়ে নানান কন্সপেরেসি থিউরির উদ্ভব হয়। এ ধরনের বেশিভাগ কন্সপেরেসি থিউরির বেসিক হলো, প্রথমে একটা বিষয়কে টার্গেট করা, তারপর সেটাকে প্রমাণ করার জন্য কতগুলো রিসার্চের যোগসূত্র বের করে একটা কিছু দাড় করানো। আপাতত আমার মনে হচ্ছে, এই প্রজেক্ট ব্লু বীম মূলত হলোগ্রাফিক প্রজেকশন/হলোগ্রাফিক ইউনিভার্স থিউরি নিয়ে কাজ করছে। সামনে এমন ও হতে পারে, টিভি সিনেমার পরিবর্তে থ্রি-ডি ইমেজের বিনোদন ও যোগাযোগের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার হচ্ছে।

সায়েন্টেফিক রিসার্চের ক্ষেত্রে কি হয়? প্রথমে একটা ধারনা নিয়ে শুরু করে সেটার উপর বেস করে গবেষণা করা এবং সেই গবেষণার ফলাফলের উপর নির্ভর করে একটা সিদ্ধান্তে আসা। কিন্তু এসব কন্সপেরেসি থিউরির ক্ষেত্রে যেটা হয়, প্রথমে একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে এগিয়ে যাওয়া এবং এটাকে প্রমাণ করার জন্য গবেষণা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। এভাবে কিন্তু অনেক কিছুই প্রমাণ করার সম্ভব বা অন্তত পক্ষে মানুষের মনে সন্দেহ ঢুকিয়ে দেয়া সম্ভব।

একটা উদাহরন দেই। শুধুই একটা উদাহরন। আজ থেকে 90/100 বছর আগে প্রথম টেলিভিশন আবিষ্কার হয়। এটাকে কেন্দ্র করে আসেন একটা কন্সপেরেসি থিউরি বানাই। ১০০ বছর আগে যখন টেলিভিশন আবিষ্কার হয় নিশ্চয় তারও ৩০/৪০ বছর আগে থেকেই এটা নিয়ে গবেষণা চলছিল, কিছু করপোরেট কম্পানি, ইউনিভার্সিটি কিংবা সরকারি বা মিলিটারির কোন গোপন রিসার্চ সেন্টারে। এখন যদি এটা কেউ প্রকাশ করে এভাবে, "একটি সিক্রেট গ্রুপ একই সাথে নানা জায়গার একই ব্যাক্তির বক্তব্য সমগ্র বিশ্বে প্রেরন করার জন্য একটা যন্ত্র আবিষ্কার করার চেষ্টা করছে, তাদের উদ্দেশ্য হলো এক বিশ্ব ব্যবস্থা" -- তাহলে এই বিষয়টিকেও কিন্তু আপনার এই প্রজেক্ট ব্লু বীমের মত করে উপস্থাপণ করা সম্ভব। ইনফেক্ট, ৫০/৬০ বছর আগে (এখনো অনেকে মনে করে) আমাদের উপমহাদেশে কিন্তু টেলেভিশনকে দাজ্জাল বলে অনেক ইসলামিক স্কলার এটাকে বর্জন করার উপদেশ দিয়েছিলেন।

মজার ব্যাপার হলো টেলিভিশনকে ইচ্ছা করলে আসলেই কিন্তু দাজ্জালের কিছু বৈশিষ্টের সাথে মেলানো সম্ভব। ঐ যে, আগেই বলেছি, আপনি আগের সিদ্ধান্ত নিয়ে রাখবেন টেলিভিশন হলো দাজ্জাল, তারপর এটাকে প্রমান করার জন্য নানান বই পত্র ঘেটে কিছু একটা দাড়া করানো চেষ্টা করবেন।

যাই হোক, অনেক কিছু বলে ফেললাম। শেষে শুধু ২য় কমেন্টে অন্ধবিন্দু ভাই এর মত করে বলতে হয়, সচেতন থাকা ভালো। সচেতনতা বাড়াতে হবে দুদিকেই। শুভেচ্ছা রইল।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আপনার দেখা পেলাম অনেকদিন পর। কেমন আছেন ভাই ? আগেই শুভেচ্ছা জানিয়ে নেই এরপর তর্ক শুরু করছি।

ভাই আপনাকে অতি সম্প্রতি চায়নার তিয়ানজিন অঞ্চলের উপর দিয়ে ঘটে যাওয়া একটা মর্মান্তিক ঘটনার কথা বলা যেতে পারে। যা রড অফ গড নামে পরিচিত। পুরো ঘটনাটাই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সংঘটিত হয়। যা নিয়ে এখনও গবেষণা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

ফ্রিম্যাশন, যায়ানিজম, ইল্লুমিনাতি, স্কাল এন্ড বোন্স এইসব কোন অমূলক কিছু নয়। যেসবের সুস্পষ্ট প্রমাণ আছে। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে আমেরিকার শিল্প বিপ্লব হয়েছিলো কিন্তু যায়নদের মাধ্যমেই। আইন্সটাইন খুব বিখ্যাত একজন বিজ্ঞানী। তার আপেক্ষিক তত্ত্বর সুনাম বিশ্ব জুড়ে। কিন্তু তার সূত্র কিন্তু কাজে লাগানো হয়েছিলো হিরোশিমা ধ্বংস করার কাজেই। তিনিও সূত্র আবিষ্কার করলেন আর অমনি হিরোশিমা ঘ্যাচাং। বিজ্ঞানের সব আবিষ্কারই ভাল মন্দের ব্যবহারে পরিপূর্ণ।

আপনি টেলিভিশনের উদাহরণ টানলেন। টেলিভিশন যেমন মানব হিতকর কাজের জন্য আবার এই টেলিভিশনে এখন পর্ণ দেখাও সম্ভব। মোবাইল যেমন মানবহিতকর কাজের জন্য আবার এই মোবাইলের মাধ্যমে আপনাকে খুব সহজেই ট্র্যাক করা সম্ভব, ফেসবুক যেমন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আবার এই ফেসবুকের কল্যাণেই আপনার সব ইনফো কালেকশন করা হয়েগেছে।

এইসবই হচ্ছে একটা লিংকের সাথে যুক্ত হয়ে যাওয়া। এখন আপনি চাইলেও লিংক থেকে বের হতে পারবেন না। কারণ আপনি সর্বক্ষণ ট্র্যাক হচ্ছেন। আর ওয়ান ওয়ার্ল্ড অর্ডার এর মূল কাজই হলো সবাইকে একই লিংকে আবন্ধ রাখা। আর এইটার কার্যক্রম শুরু হইছে পৃথিবীতে বিদ্যুৎ আবিষ্কারের আগ থেকেই। তখনও ধর্মীয় ক্রুসেড ছিলো, ছিলো ধর্ম নিয়ে ষড়যন্ত্র। আর সব ষড়যন্ত্রে আধুনিকতার ছোঁয়া থেকে আল-বিরুণীর যুগের পর থেকেই হুট করে মুসলমানরা ছিটকে ব্যাকডেটেড হয়ে গেলেও আধুনিকতায় উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছে যায় যায়নরা। যার ফলশ্রুতিতে ফিলিস্তিন দখল করে এখন ইসরাইল ভদ্র সাঁজে আর ফিলিস্তিনিরা মরলেও জাতিসংঘ বেচারা যেন অন্ধ হয়ে যায়।

যাই হোক আমিও ভাই বিশাল তর্ক করে ফেললাম। সবশেষে আমিও আপনার সাথে সহমত। আমাদের উভয় পক্ষেরই সচেতন থাকতে হবে।

আপনার কল্প গল্পের তৃষ্ণা বহুদিনের। নতুন গল্প চাই।

১৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৫

নতুন বলেছেন: এই সব গুজব ছড়ানোর মতনই বিষয়। একটু হাইটেক গুজব আরকি।

সহমত দেবদূত ভাই...

এটা কন্সপ্রেসি থিউরির খৃস্টান বা ইসলামিক ভাষান...

হলিউড হচ্ছে এইসব বিশ্বাস স্থাপনার জন্য মানুষকে সাইকোলজিক্যালী দূর্বল করে তোলার গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রচার মাধ্যম। তৈরি হয়েছে ২০০১ স্পেস ওডিসি, স্টার ট্রেক, স্টার ওয়ার্স, এলিয়েন, ইটি, এক্স-ফাইলস এর মতো দর্শক নন্দিত চলচ্চিত্র। আমাদের সবারই নিশ্চয় জুরাসিক পার্ক চলচ্চিত্রটির কথা মনে আছে। যেখানে স্পীল বার্গ খুব সূক্ষ্ম ভাবেই ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ত্বটিকে সত্য বলে তুলে ধরেছেন। ঈশ্বরের প্রতি মানুষের ভেতর অবিশ্বাস স্থাপনার একটি সফল প্রচেষ্টা বলা যেতে পারে। ঈশ্বর সব কিছু সৃষ্টি করেছেন এই ধারনাকে মিথ্যা প্রমাণ করাই ছিলো এর আসল উদ্দেশ্য। আজকের নাস্তিক সমাজ ঠিক যেভাবে ভাবছে যে ঈশ্বর বলে কিছু নেই; ঈশ্বরের বাণী সবই আসলে মিথ্যা বানোয়াট।

ইশ্বর বাদীরা যেমন ইশ্বর খুজে বেড়ায় তেমনি অন্যরা অন্য ভাবনার প্রকাশ করতেই পারে। আজকের সমাজ কেন ভাবছে যে ইশ্বর বলে কিছু নেই?

কারন এখন মানুষ শুধু বিশ্বাস করেনা প্রমানও দেখে। তাই শুধু বিশ্বাসের জায়গা কমে যাচ্ছে।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



নতুন ভাই আপনার সাথে তর্কে জেতা আমি অথর্বের পক্ষে সম্ভব নয়। তবে আপনার শেষ কথাটার সূত্র ধরেই বলি।

মানুষ হইল আদি কাল থেকেই বিপথগামী। না সেইদিন আদম হাওয়া বেহেশত থেকে বিতারিত হইত, না আজকে এত আস্তিক নাস্তিক দেখতে হইত।

মূসা (আঃ) একবার তার অনুসারীদের রেখে পাহাড়ে উঠলেন চল্লিশ দিনের জন্য। ফিরে এসে দেখেন কর্ম সারা। সব আবার পূজা করা শুরু করে দিছে। নবী রাসূলরা কিমি। মোজেজা দেখান নাই। তারপরেও লোকে ঈমান আনে নাই। জলজ্যান্ত উদাহরণ ফেরাউন এখনও আছে কালের সাক্ষী হয়ে যাদুঘরে শায়িত অবস্থায়। বেচারা সেদিন বিশ্বাস করলে নীল নদে ডুবে মরত না। কিংবা নূহ নবীকেও নৌকা বানিয়ে তুর পাহাড়ে আরোহণ করতে হতোনা।

সত্যি মানুষ শুধু বিশ্বাস করেনা প্রমানও দেখে। এই যেমন সারা জীবন সুখে থাকলে ভুলেও ঈশ্বরের কথা মনে করেনা। কিন্তু হঠাৎ মাথায় বাজ পড়লেই হে খোদা আমারে বাঁচাও। কত ডাক্তার কবিরাজ দেখানো হয় কিন্তু মৃত্যু ঠেকানো অসম্ভব। বলি মরলে বাপু কোথায় যায় সব বিশ্বাস ? জন্ম নিলাম যে নাপাক স্থান থেকে কেউ না ধরলে নিজের খাবারটা পর্যন্ত মুখে নিয়ে খেতে পারিনা কিন্তু কি সুন্দর একটা গরুর বাছুর জন্ম নিয়েই দৌড় দেয়া শুরু করে। তখন বিশ্বাসের জায়গা ডালপালা মেলে না। হে বিজ্ঞান তুমি কি পেরেছো কোন নব্য জাতক শিশুকে গরুর বাছুরের মতো দৌড় দেয়ার ব্যবস্থা করে দিতে ? তাহলে কি বলবেন গরু মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ ?

যাই হোক কবি বলিয়াছেন তর্কে তর্ক বাড়ে বিশ্বাসে মিলায় বস্তু। আর ধর্মে সাহেবান তর্ক চলেনা।

১৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫৭

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ইন্টারেস্টিং পোস্ট। আমার মনে হয় না পোস্টে যে আশংকা করেছেন তা কখনো হবে। এই ধরনের কোন কিছু ইমপ্লিমেন্ট করা হলে শুধু মাত্র একদল লোক তা বিশ্বাস করবে। সেই একদল প্রতিটি ধর্মেই আছে। যারা মাংসের মধ্যে , ফলের মধ্যে আল্লাহর নাম দেখে ঈমানী শক্তি বলবান করে। শুধুমাত্র এই দল ছাড়া মনে হয় না যে কোন ধর্মের ধার্মিক এটা বিশ্বাস করবে।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



যারা ফাইটার প্লেনের উপর পত্রিকা বিছিয়ে আকাশে ইফতার করতে পারে উহাদের মতো কতিপয় ধর্মভীরু লোকেদের জন্যই টিকে যায় ষড়যন্ত্র তত্ত্বগুলো। পাছে অবিশ্বাসীরা আঙুল তুলে হাসে। দুধে একটা মাছি বসলে যেমন পুরো দুধটা নষ্ট হয়ে যায় আবার এর সমাধানও আছে মাছিটাকে উঠিয়ে আরেকবার দুধে চুবিয়ে নলেই দুধ রোগ মুক্ত হয়ে যায়।

যাই হোক ভ্রাতা আমি কিন্তু বগলে ফিরা আইছি আবারও। আপনারে সাথে পামু এই প্রত্যাশা করি।

১৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১২

কালের সময় বলেছেন:
হায়রে মানুষ রঙ্গীন মানুষ
দম ফুরাইলে ফুস
তবুও ভাই কারো যে নাই একটুখানী হুস ।
বড় ইন্টারেস্টিং পোস্ট।
মানুষ কেন যে এখনো বোকা রয়ে গেল ?
সরি ভাই যারা ওই ধরনর বিশ্বাশ করে তাদের জন্য আমার পক্ষ থেকে এ ধরনের গান ছাড়া আর
কিছু দেওয়ার নাই । =p~

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আমার প্রোযেক্ট ব্লু বীমের মাধ্যমে আকাশের দিকে তাকিয়ে এভাটার টু দেখতে খুব মন চায়। =p~

১৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২৩

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ছুডু ভাই, কাইলকা আফনের গল্প পড়ছি, মোবাইল এ আছিলাম তাই কমেন্ট করতে পারি নাই। আজকে সিরিয়ালি সব পোস্টে জাইতাছি। আফনে ফিরা আসাতে খুশি হইছি ভাই। আমিও কিছুদিন অনিয়মিত ছিলাম। যাই হোক আইছেন যখন আর যাইয়েন না, বড় ভাইয়ের একটা রিকুয়েস্ট। ;)

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



বড় ভাই আমার আবার বগলে গল্প গুজব না করলে জমে না। আপনে আর আরও দুইডা পুরান বান্দর আছে মুন আর মাহমুদ। সবগুলারে লইয়া আগের মত বাঁদরামি করতে না পারলে বগলে থুক্কু ব্লগে সুখ পামু না।

২০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৬

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মহা জ্ঞানী, মহান ব্লগার মুন আর অল্প মহান বল্গার মাহমুদ ভাই এই দুইটা শীত কালীন ভ্রমণে গেছে ভাই। মাঝে মাঝে শীত নিদ্রা ভাইঙ্গা আসে আবার চলে যায়।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এইটা ভাল আমার ভাইরাসে পাইছে।

২১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৫০

অন্ধবিন্দু বলেছেন:

শান্তির দেবদূত ও আপনার মধ্যকার কথোপকথনে প্রাসঙ্গিক দর্শনগত আলোচনার ৯০ ভাগ ইতি ঘটে গেছে। এখানে আর বলার প্রয়োজন দেখছি নে। আপনাদের উভয়কেই আমার ধন্যবাদ। টেকনোলজিক্যালি আমরা অনেকদূর এগিয়েছি, আমাদের জয়রথ ভবিষ্যতেও ঘটমান থাকবে। ইনশাআল্লাহ।

পৃথিবীতে যুদ্ধটা চলে আসছে/চলছে শুভ শক্তির প্রতি অশুভ শক্তির এবং অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে শুভ শক্তির। উপায় অনেক আছে। ধরা যাক আমি ইচ্ছে করলে আপনার এই পোস্টটিতে আপনাকে গালি দিতে পারি, উপায় এখানে সদা বিদ্যমান। কিন্তু আমার “ইচ্ছে” উপায় দ্বারা চালিত নয়। অর্জিত শিক্ষা ও বোধ- ইচ্ছে এবং উপায় এর মধ্যকার সম্পর্ককে প্রতি মুহুর্তে রিডিফাইন করে যাচ্ছে। তেমনি বিজ্ঞান আমাদের প্রচুর উপায় দেবেই। আমাদের নৈতিক মূল্যবোধ ঠিক করবে কিভাবে আমরা এর সঠিক/অনুচিত ব্যবহার করবো। আবার নৈতিক মূল্যবোধের প্রশ্নে ধর্মীয় জ্ঞানের কথা এসে যায়।

নৈতিক মূল্যবোধ অথবা ধর্মের অনুশাসন যদি বাদ দিই তখন আমরা কিন্তু শুধুমাত্র স্বার্থ কর্তৃক পরিচালিত হবো। স্বার্থের লাগি প্রোযেক্ট ব্লু বীম কেন, মহাজগতটারেই হাতের মুঠোয় বন্দি করতে প্রস্তুত কেউ কেউ !!

আপনার পোস্টটি তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যমে যেমন পাঠকদেরকে সচেতন করছে এবং তথ্যগুলো ছড়াচ্ছেও কিন্তু। সুতরাং মানেটা সহজে বুঝা যায়; সেই চিরন্তন কথা- প্রত্যেক ক্রিয়ার বিপরীত প্রতিক্রিয়া। হা হা হা।

কোথায় যেনও পড়েছিলাম, অক্টোবর ২০১০ থেকে প্রোযেক্ট ব্লু বীম তার প্রতিক্রিয়া শুরু করবে। চোখ-কান খোলা আছে। উই উইল ফাইট টুগেদার, নো প্রবলেম। ভালো থাকেন অনেক শুভ কামনা।

আস সালামু আলাইকুম।

(আমি মূককো-সুককো মানুষ আপনাদের কিতা শিখাইতাম। উল্টা আপনাদের থেইকাই শিখা যাইতাছি)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাই আপনার কথার রেশ ধরেই বলি, ধরেন আপনার আমাকে এই পোষ্টে খুব গালি দিতে মন চাইছে, কিন্তু শিক্ষা ও মূল্যবোধের কারণে আপনি পারছেন না। সমস্যা কি মুখোশ পরে নেন। একটা উদাহরণ দেই। দেখ গেল একজন ব্লগার খুব সন্মানিত। সে তার পরিচিত কাউকে সরাসরি গালি দিতে পারছেনা তখন মাল্টির আশ্রয় নেয়। মাল্টিতে থাকলে লোকে চিনবেনা। তখন সব কিছু জায়েজ।

আমরা মানুষেরা খুব সহজেই মুখোশের আড়ালে ধর্ম কর্ম জায়েজ করে ফেলতে চেষ্টা করি। হয়ত যাকে আপনি খুব ভাল জানেন তার ভেতরেই লুকিয়ে আছে সবচেয়ে খারাপটা।

তথ্য ছড়াচ্ছে এইটা বাস্তব। এই নিয়ে অনেক চর্চা হয়েছে আর সেখান থেকে তথ্য ছড়িয়ে এই পর্যন্ত। পজিটিভ নেগেটিভ সম্পূর্ণ্টা নির্ভর করে মানুষের জ্ঞানের উপর। এই যেমন আমি যখন পড়েছি তখন কেবল মনে হয়েছে ঈশ সত্যি এমন যদি হয় তাহলে সব পছন্দের মুভিগুলো তখন আকাশে প্রোযেকশনের মাধ্যমে দেখা যাবে।

২০১০ শেষ যদিও তবে সমস্যা নাই চোখ কান খোলাই আছে।

ফিরতি মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা ভাই।

ওয়ালাইকুম আসসালাম ভাই।

২২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রজেক্ট ব্লু বীম সম্পর্কে জানা হলো । প্রকৃত আস্তিকদের নাস্তিক বানানো সম্ভব হবে না কান্ডারী । আকাশে কারো প্রতিবিম্ব আর কন্ঠ পেলেই তাকে ঈশ্বর ভাববে না মানুষ ।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মানুষ বড়ই বিচিত্র স্বভাবের সেলিম ভাই।

যাই হোক মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল।
শুভ সকাল।

২৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১১

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: ইলুমিনাটি নামক one eye god এর অনুসারিরা আস্তে আস্তে সারা দুনিয়াময় তাদের অনুসারি যে হারে বাড়াচ্ছে তাতে প্রচলিত ধর্ম গুলো "বিলুপ্ত" হতে দেরি নাই

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


শেষ যুগে মানুষের বিশ্বাস ধরে রাখা হাতের তালুতে আগুন রাখার মতো হবে। নবীজির এই কথা ফেলনা না।

২৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩১

অগ্নি সারথি বলেছেন: ওয়ান ওয়ার্ল্ড অর্ডারের জন্যই এত্ত কাহিনী? কি লাভ?

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



কোন লাভ নেই ভাই। পৃথিবীতে পরিত্যাক্ত কত রাজ প্রাসাদ আছে সবগুলো এখন শুধুই পর্যটন কেন্দ্র। কিন্তু একবারও কি ভেবে দেখেছেন কোথায় আজ সেইসব রাজবংশ ?

২৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব ,


ইন্টারেষ্টিং সন্দেহ নেই । তবে সহ-ব্লগার "অন্ধবিন্দু"র সাথে ২ নং মন্তব্যে সহমত ।
১৫ নং মন্তব্যে সহ-ব্লগার "শান্তির দেবদূত"য়ের কথাগুলোও ফেলনা নয় । এরকমটাই ঘটে । কেউ "6" কে "6" ই দেখে , কেউ দেখে "9" এই আর কি !

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সেটাই ভাই পুরোটাই দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপার।

মন্তব্যে ভাল লাগা জানবেন। শুভেচ্ছা শতত।

২৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এই সব কি শুনাইলেন ?
মাথা চক্কর দিতেছে ।
কয়েক স্থানে মোনাস্টের নাম এসেছে , তাঁর দুই লাইনে পরিচিতি দিলে ভাল হত ।

কিন্তু প্রকৃত বিশ্বাসীরা কখনও বিশ্বাস হারায় না এটাই বাস্তব।

এটা বিরাট কাজের কথা !
এই বিষয় টা নিয়ে কোথাও আসর গরম করতে হবে , আগে নিজের মাথায় ঢুকাই । B-)
৪/৫ বার পড়তে হবে । :)
লাইক হাঁকাইলাম (৮)।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


লিটন ভাই পোস্টের শুরুতেই ভূমিকাতে মোনাস্ট সাহেবরে নিয়া দুই কলম লিখছিতো।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই পোস্টটি পড়ার জন্য।
কৃতজ্ঞতা সব সময়ের জন্য।

২৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমার কাছে অসম্ভব কল্পনা মনে হইলো। এটা যদি সত্যিও হয়, তারপরেও যে মাত্রার প্রজেক্ট হবে সেটাতে কেবল একটা গ্রুপের সংযোগ থাকলে করা সম্ভব না। দরকার আরো অনেক বড় শক্তির সম্পুর্ন সমর্থন এবং নিয়ন্ত্রন। এই ধরনের কিছুকে কি আমেরিকা কিংবা রাশিয়াই জানতে পারলে সমর্থন করবে? আমেরিকার উপর একটাবিশেষ লবির অনেক প্রভাব, কিন্তু সেইমাত্রাটা কি সম্পুর্ন কর্তৃত্ব রাখে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থ্যাগুলোর উপর কিংবা সরকারের সিদ্ধান্তের উপর? এই ব্যাপারে সরকারী পর্যায়ের নীতিগত সিদ্ধান্তেরও ব্যাপার আছে নাহলে অন্তত মার্কিন সরকার বাগড়া দেবার কথা। এতোকিছুর পর অসম্ভব কল্পনাই মনে হচ্ছে।

আবার ধরেই নেই আপনি যা বলছেন তাই সঠিক। হুট করে আকাশে কিছু দেখাও শুরু করলো মানুষজন। এরপর কি হবে? পৃথিবীর কোন অংশে কোন ভাষায় যোগাযোগ করা হবে? নিজ নিজ ধর্মকে প্রভাবিত করতে চাইলে উল্টা ফল হবেনাতো আবার? এই রিস্ক কি তারা নেবে?

আমরা মানুষ অনেককিছুতে অযথাই ষড়যন্ত্র দেখতে পাই, আবার যেটা ষড়যন্ত্র সেটাকে স্বাভাবিক ভাবি। এমন কিছু সত্যি থেকে থাকলে এটাকে আমার উচ্চাভিলাষী কোন বোইজ্ঞানিক গবেষনা বলে মনে হচ্ছে। ধর্ম নিয়ে ভুয়া প্রমান হাজির করে সবকিছুতে প্যাচ লাগাইতে নাস্তিকদের চেয়ে আস্তিকদের অবদান বেশি। এই কারনেই পীরের লাত্থি খাইলেও মুরিদ ভালো হইয়া যায়, অভিশাপ খাইয়া মানুষ হইয়া যায় পিশাচের মত দেখতে, দেবতা গনেশ মনকে মন দুধ খায়, যিশু প্রতিরাতে কানে কানে উপদেশ দিয়া যান ভক্তদের। এরপর ধরা খাইলে কিসের ক্ষতি হয় সেটা আপনিও যানেন আমিও জানি।

শুভকামনা রইলো। :)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


পীরের লাত্থি খান আর গনেশকে দুধ খাওয়ান যাই করেন আপনি কিন্তু এই বলেন না যে ইউ ডোন্ট ট্রাস্ট ইন গড। মাগার ভাই সাব নাস্তিক ভাইয়ারা আর আপুরা হইলো বিজ্ঞান মনস্ক। বিজ্ঞান দিয়া ঈশ্বর প্রমাণ করিতে না পারলে ঈশ্বর মানতে চান না। এই বিজ্ঞান এখন তাদের ঈশ্বর প্রমাণ করতে চাইলে ব্যাপারটা কেমন হয় ?

তবে ভাই আপনার মন্তব্যের প্রথম অংশটুকু পড়ে মনে হচ্ছে আপনি বিষয়টা খেয়াল করেন নি। এইসব প্রোযেক্ট কিংবা ইল্লুমিনাতি কনসেপ্ট পুরোটাই আমেরিকা জড়িত আছে বলে ধারনা করা হয়। আমেরিকার সরকার ব্যবস্থাকে বলাই হয় ইসরাইলের ছায়া সরকার। নাসা, জাতিসংঘ, হলিউড, ম্যাক ডোনাল্ডস এইসব যাদের দিয়ে পরিচালিত তারা আবার বাগড়া বসাবে কোন দুক্ষে ?

যাই হোক এইগুলা অনেক বিস্তারিত আলোচনার বিষয়। এই নিয়ে ইমন জুবায়ের ভাই, মুন্না ভাই দের কিছু পোষ্ট আছে আপনি চাইলে দেখে নিতে পারেন। আমারও অল্প দুই একটা পোষ্ট আছে সেইগুলাও দেখতে পারেন।

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।
শুভেচ্ছা অগণিত।

২৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৫

আলোরিকা বলেছেন: আমার মত মানুষদের কি হবে গো ? কোন বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি , বিচার বিশ্লেষণই যার মাথায় ঢোকে না । সাধারণ একটি জাহাজ যখন সমুদ্রে ভাসে , মাঝ দরিয়ায় শুধু পানি আর পানি - আপার ডেক থেকে জাহাজকে দেখে মনে হয় এক বৃহদাকার গামলায় জাহাজটি ভাসছে ! ( পৃথিবীটা যে গোল খুব সুন্দর ভাবে এসময় বোঝা যায় ) তখন কোন ভর তত্ত্ব আমার মাথায় কাজ করেনা । মনে হয় এ শুধু একজনেরই কৃপা । আর সম্ভবত এ কারণেই নাবিকরা সাধারণত ধার্মিক হয় !

পোস্টটি পড়তে ভাল লেগেছে ( কেমন একটা সায়েন্স ফিকশন ভাব আছে )। বর্ণনা অসাধারণ !

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



বাহ ! খুব চমৎকার বলেছেন। বিজ্ঞান এইটাকেই বলবে মধ্যাকর্ষণ শক্তি এইখানে অবাক হবার কি আছে ?

হা হা হা হা

উৎসাহিত হোলাম আপনার মন্তব্যে।

২৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ইহা ক্যামনে পসিবল!

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বিজ্ঞান অনেক কিছুই পারে তাইলে এইটা কেন সম্ভব না ? বিজ্ঞান চাইলেই কি চাঁদরে দুই ভাগ করতে পারবে ?

৩০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

ভারসাম্য বলেছেন: যদিও কুরআনে সরাসরি উল্লেখ নেই, তবে বিভিন্ন হাদীসভিত্তিক ইসলামী বয়ানে, দাজ্জালের যে উল্লেখ আছে, সেখানে তাকে মসীহ-উল-কাজ্জাব বা মিথ্যে/মিথ্যের পরশ বুলানো হিসেবেও উল্লেখ করা হয়েছে। এই ইসলামী বয়ান কুরআন ও হাদীসভিত্তিক নয়, শধুই অল্প কিছু হাদীস ভিত্তিক) আবার বাইবেলে বর্ণিত অ্যান্টি-ক্রাইস্ট এর সাথে অনেকখানিই মিলে যায়। অধুনাকালের ক্রিশ্চানিটি আবার যায়নিস্টদের দ্বারাই পরিচালিত হচ্ছে অনেক ক্ষেত্রে, এমনকি এর শুরুটাও। যাই হোক, এই প্রসঙ্গে আমার কাছে দাজ্জালের আরেকটা বর্ণনাও উল্লেখযোগ্য মনে হচ্ছে। তার কপালে নাকি 'কাফির' লেখা থাকবে, কিন্তু মুমিনরাই শুধু তা বুঝতে পারবে। আমার মনে হয়, এই মুমিনরা হল, যারা বিজ্ঞান-প্রযুক্তির জ্ঞান রাখেন তারা। চাঁদে সাইদীকে দেখা ঈমানদাররা, প্রজেক্ট ব্লু-বীম বলে কিছু যদি কখনো ঘটে, তাকেও বিশ্বাস করবে। এই প্রসঙ্গে বিবর্তনবাদের সাথে, ঈশ্বরের থাকা- না থাকার সম্পর্ক ভেবে বসা অন্ধ বিশ্বাসী বা অন্ধ অবিশ্বাসীদের উভয় গোত্রই সম্পির্কিত। কুরআনের কোথাও বিবর্তনবাদের সরাসরি বিপক্ষে কোন আয়াত নাই, বরং সপক্ষেও কিছু কিছু আয়াতের উল্লেখ করা যায়। অন্যদিকে বিবর্তন মতবাদ যথেষ্ট যৌক্তিক মতবাদ হওয়া সত্বেও বেশকিছু গোঁজামিল দিয়েই একটা তত্ত্বে দাঁড় করানো হয়েছে। এই গোঁজামিলগুলো ভাওতাবাজী নয়, এগুলোই বিজ্ঞানের সৌন্দর্য। অথচ এটা প্রকৃত বিজ্ঞানমনষ্ক বা প্রকৃত ধর্মমনষ্কগণ বুঝলেও, বোঝেনা তথাকথিত মুক্তমনা আর হেফাজতীরা। ফলে এদের উভয় দলকে নিয়েই খেলা করাটা সোজা। কাজেই, প্রজেক্ট ব্লু বীম ধরণের কোন ষড়যন্ত্রের অস্তিত্ব থাকতেই পারে, তবে সেটা প্রকৃত নিয়ে প্রকৃত মুমিন বা বিজ্ঞানমনষ্ক কারোই খুব বেশি ঘাবড়াবার কিছু নেই। বরং যেসব ষড়যন্ত্র প্রকাশ্য সেসব নিয়েই মাথা ঘামানো উচিৎ। ধন্যবাদ। :)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার মন্তব্য ভাল লাগছে খুব ভাই।

কিন্তু আমি শুধু জানতে চাই একজন বিজ্ঞানমনস্ক মুমিন সম্পর্কে কি বলবেন ? কেন বিজ্ঞান আর মুমিন এই দুইটা জিনিস আলাদা ভাবে আমাদের মাথায় আসছে ? কে কাজ করছে এর পেছনে ?

৩১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সব কমেন্ট পড়ার ধৈর্য নাই।

শান্তির দেবদূত আর অন্ধবিন্দুর কমেন্টে লাইক দিলাম।

পোস্টের বিষয়বস্তু সত্যিকার অর্থে ঘটলে ভয়াবহ ব্যাপার হবে। ধর্ম এমন একটা ব্যাপার খুব স্পর্শকাতর। আমার ধর্ম নিয়ে কেউ কিছু বললে নিজের ভেতরে ক্রোধের ব্যাপার, প্রতিবাদের ব্যাপার টের পাই। তাই যার যার অবস্থানে নিজের এবং অন্যের ধর্মের ব্যাপারে সহানুভূতিশীল থাকা ভালো।

পোস্ট পড়ে বা যা যা তথ্য দিয়েছেন , বিষয়টা মনে হয়েছে যারা এসব পরিকল্পনার সাথে জড়িত, তাড়া খুব ভালো ভাবেই জানে এগুলো রিউমর হিসাবে বেশ কার্যকরী। ধর্মীয় ব্যাপার কি না !

বিশেষ দষ্ট্রব্য ঃ ৪ তারিখে পোস্ট দিছেন। আবার ৬ তারিখেও দিলেন। ব্যাপার কি ? জায়গা বুক করে ফেলতেছেন পোস্ট দিয়া দিয়া। কম পোস্ট দেন।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এইটা ঠিক বলছেন আপা অপরের ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা থাকা উচিত।

পুরো বিষয়টা যাই হোক না কেন উভয়পক্ষ নিয়েই সচেতন থাকা ভাল, কি বলেন ?

হা হা হা আপা পোষ্টের ব্যাপারে আমারেতো আপনি ভাল কইরাই চিনেন :P

৩২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমরা হত হবার আগে মানেতও চাইনা, স্বীকারও করতে চাইনা। হত হলে পরে কাউরে বইলে দেয়া লাগেনা! ;)

ইহুদীরা সেই মূসা আ: এর আমল থেকেই অবাধ্য! বারবার ধ্বংস শাস্তির পরও প্রতারণা মিথ্যা আর শঠতা দিয়েই আল্লাহকেও বোকা বানাতে চেয়েছে! যদিও পরিণামে নিজেরাই ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে! কিন্তু শিক্ষা গ্রহণ করেনি!

নিশ্চয়ই তাদের ষড়যন্ত্র এক ফুৎকারেই উড়ে যাবে, যতদিননা স্রস্টা পৃথিবীকে মহাপ্রলয়ের দিনে পৌছে দেন!

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ইহুদীরা সেই মূসা আ: এর আমল থেকেই অবাধ্য! বারবার ধ্বংস শাস্তির পরও প্রতারণা মিথ্যা আর শঠতা দিয়েই আল্লাহকেও বোকা বানাতে চেয়েছে! যদিও পরিণামে নিজেরাই ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে! কিন্তু শিক্ষা গ্রহণ করেনি!

এইটা হয়ত আমি আপনি মানি কিন্তু অন্যদের এই কথা দিয়ে বোঝাতে পারবেন না। তাদের জন্য বিজ্ঞানের ভাষার প্রয়োজন। এই জায়গাটায় মনে হয় আমরা পিছিয়ে আছি।

মন্তব্যে অনেক কৃতজ্ঞতা ভাই।
শুভেচ্ছা শতত।

৩৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এইরকম চিন্তা আর যাই বলেন ফলপ্রসু হবে না। ইলুমিনাতির প্রাধান্য আজ স্পষ্ট। হলিউডের ফিল্ম গান সবকিছুতে এমনকি বলিউডেও ইলুমিনাতির প্রভাব আমরা অস্বীকার করতে পারি না। বিশ্বের বাঘা বাঘা তারকাদের খ্যাতি এনে দিয়েছে ইলুমিনাতি আর বিনিময়ে নিজের কু-উদ্দ্যেশ্য হাসিল করছে।

ইলুমিনাতির ৩৩ টি স্তর রয়েছে যার শীর্ষে কেবল অদৃশ্য কোনও একজন আছে। যদিও আমি স্বীকার করি না তদুপরি হতেও পারে। এটা স্বয়ং ইবলিস শয়তান।

আমার লজিক এখনো এ বিষয়টিতে একমত না। আর নাসা'র নিয়ন্তারা যে ইলুমিনাতি দ্বারা পরিচালিত নয় সেটাই বা অস্বীকার করি কিভাবে?

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



বেসিক্যালি ভাই এই ষড়যন্ত্র তত্ত্বটা ইল্লুমিনাতিরই একটা অংশ।

পজিটিভ নেগেটিভ দুইটার সম্ভাবনাই আছে।

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল ভাই।

৩৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৪

নিমগ্ন বলেছেন: ইশ্বর ইশ্বর খেলা যারা খেলছে তাদের জন্য খারাপ কিছু অপেক্ষা করছে।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


হুম !!! আমরা সময়ের অপেক্ষায়।

শুভেচ্ছা শতত।

৩৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৪

জুন বলেছেন: লেখায় বেশ নতুনত্ব রয়েছে কান্ডারি।
ভালোলাগলো অনেক

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বিষয়টা ধরতে পারছেন আপা এইজন্য খুশি।

কৃতজ্ঞতা সব সময়ের জন্য। শুভেচ্ছা দুইরাশ।

৩৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
কতদিন পর আপনার কাছে এ ধরনের পোস্ট পেলাম।

অনেক কিছু জানতে পারলাম। সত্যিই বিষয়টা অজানা ছিল।

ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বহুদিন পর দেখা হলো ভাই। আছেন কেমন ?

৩৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: খুবই চমৎকার একটি পোষ্ট । ধন্যবাদ।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভাই।

৩৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৮

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: পড়লাম। নানা ষড়যন্ত্র আর নানা থিউরি আসবে। তবে মানুষের ধর্মবিশ্বাস যেমন একদিকে ঠুনকো হচ্ছে আরেক দিকে তীব্র হচ্ছে। সময় কথা বলবে।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সহমত। সময় কথা বলবে।

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই। শুভেচ্ছা রইল।

৩৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১২

রমিত বলেছেন: 'ওয়ান ওয়ার্ল্ড অর্ডার' সম্পর্কে একসময় হালকা-পাতলা কিছু পড়েছিলাম। সবাই এক চিন্তা, এক মত পোষণ করতে বাধ্য হবে, অনেকটা এক ব্যাবিলন তৈরী হওয়ার মত কিছু।
আপনার লেখা পড়ে একটা ধারণা পেলাম।
ইন্টারেস্টিং লেখা প্রকাশের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সুন্দর বলছেনতো ভাই ব্যাবিলন তৈরি হওয়ার মতো একটা কিছু।

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভেচ্ছা রইল ভাই।

৪০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৫

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমিতো ভাই মুর্খ মানুষ। ইল্লুমিনাতি কি বস্তু একটু আগে সার্চ কইরা জানবার চেস্টা করলাম। কিছু মাথায় ঢুকছে আর বেশীরভাগই ঢুকে নাই। চতুর্দিকে এতো ষড়যন্ত্র কেন?

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনি মূর্খ হইলে আমিতো শতদ্রু ভাই পুরাই অশিক্ষিত ! মাঝে মাঝে ঘাইটা ঘুইটা কিছু পাইলে শেয়ার করি মাত্র।

এইটা চরম বলছেন যে, চারিদিকে এত ষড়যন্ত্র কেন ? আমারও একই সেম ভাবনা। এত ষড়যন্ত্র করে কি লাভ ?

শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা হাজারো...

৪১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫

ভারসাম্য বলেছেন: আমিও মনে হয় আপনার প্রশ্নটার পক্ষেই বলেছি। আমার কাছে, প্রকৃত মুমিন বিজ্ঞানমনষ্ক হতে বাধ্যা। প্রকৃতই বিজ্ঞানমনষ্ক না হলে, তারপক্ষে স্রষ্টার উপর প্রকৃত ঈমান আনা সম্ভব না আমার মতে। মহাবিশ্বের প্রাকৃতিক সমস্ত কিছু একটা সু-শৃংঙ্খল নিয়মে ধাপে ধাপে যৌক্তিক আকারে চলছে। কিন্তু মানুষের বুদ্ধিবৃত্তিক উৎকর্ষের অপ-প্রভাবে, সেই শৃঙ্খলা নষ্টও হচ্ছে। কিন্তু বিজ্ঞান আবার সেই শৃঙ্খলার লজিক্যাল ধাপগুলো জানার চেষ্টার মাধ্যমে সেই শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতেও ভূমিকা রাখছে। বিজ্ঞানের কাজ যদিও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা বা বিনষ্ট করা কোনটাই নয়, তার কাজ শুধু লজিক্যাল ধাপগুলো খূঁজে বের করা। অনেক কিছুই সে খূঁজে পেয়েছে, অনেক কিছুই পায় নি, অনেক কিছুই আধাআধি পেয়েছে। বিবর্তনবাদও সেরকম কিছু। এখন স্রেফ ঈমানের খাতিরে এরকম কিছুর সরাসরি বিপক্ষে যখন বিশেষ না জেনেই মন্তব্য করা হয়, অথচ কুরআনে তার সরাসরি বিপক্ষে কোন আয়াতই নেই বরং খুঁজলে স্বপক্ষেও আয়াত পাওয়া যাবে বেশ কিছু, তখন সেই ঈমানকে আমার প্রকৃত ঈমান মনে হয় না। আবার বিবর্তনবাদ সত্যি মানেই যে, স্রষ্টা নেই, এমনটাও যারা ভাবে এবং বলতে চায়, তারাও প্রকৃত বিজ্ঞানমনষ্ক নয়। তারা স্রেফ ধর্মবিরোধী, বিজ্ঞানের বেসিকই তারা জানে না এবং মানে না। এখন কথা হল, কারা এই দুই শ্রেণীর মানুষের পেছনে ঈন্ধন যোগাচ্ছে? আপনার মত আমিও হয়তো বিশ্বাস করি, আপনি যাদের কথা বলতে চেয়েছেন, তারাই করছে, কিন্তু এটা প্রমাণ করা দুঃসাধ্য। তাছাড়া সেসব ষড়যন্ত্র তত্ত্বের উল্লেখ ও প্রমান করতে চাওয়ার মধ্যে বিশেষ লাভও নেই। কিছু মানুষের মধ্যে সচেতনতা একটু হয়তো বাড়বে, কিন্তু তারচেয়ে বেশি ছড়াবে বিভ্রান্তি। এর চেয়ে বেশি জরুরী হল, প্রকৃত বিজ্ঞানমনষ্কতা তৈরী করা এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানের সাধনায় মনোনিবেশ করা। যাদের ষড়যন্ত্র করার করুক, কিন্তু সেখান থেকেও বিজ্ঞানেরই এবং ধর্মেরও লাভ হচ্ছে। ধর্মতো আসলে প্রাকৃতিক শৃঙ্খলা পূনঃপ্রতিষ্ঠা এবং সেটা ধরে রাখার সাধনাই। কাজেই যারা বিশ্বাস করে এই প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক নিয়মগুলো কোন একজন স্রষ্টার সৃষ্টি, তারা যদি বিজ্ঞানে বিশ্বাস না করে, তাহলে তারা আসলে স্রষ্টাকেই বিশ্বাস করে না ঠিকমত। একইভাবে যারা শুধু বিজ্ঞানকেই বিশ্বাস করতে চায়, কিন্তু বিজ্ঞানই স্রষ্টার অনস্তিত্বের প্রমান ভাবে, তারাও আসলে বিজ্ঞানই বিশ্বাস করে না ঠিক মত। বিজ্ঞানমনষ্ক মুমিন বলতে আলাদাভাবে কাউকে ভাবি না, বরং এটাই ভাবি যে, বিজ্ঞানমনষ্ক না হলে তার পক্ষে প্রকৃত মুমিনই হওয়া সম্ভব না। আশা করি উত্তরটা পেয়েছেন। ধন্যবাদ। :)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাই কথা হলো, বিজ্ঞান সম্পর্কে যতটুকুই জানা হোক অবশ্যই তা পূর্ণভাবে এবং ধর্ম সম্পর্কেও তাই। কোন কিছু গভীর ভাবে না জানলেই সমস্যা। বক বিজ্ঞানী এবং বক ধার্মিক দুটোই ক্ষতিকর সমাজের জন্য। আর এই সুযোগটাই নিচ্ছে শত্রুপক্ষ।

অনেক বিজ্ঞান শিখে ফেলেছি অতএব এবার ধর্মকে খোঁচাই কিংবা অনেক ধর্ম জানি এবার বিজ্ঞানকে খোঁচাই এইটা ঠিক না। আর ধর্ম ও বিজ্ঞান কখনওই একটা দিয়ে আরেকটাকে নিরুপণ করার জিনিস না। একটা বিশ্বাস আরেকটা যুক্তি নির্ভর।

৪২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

রমিত বলেছেন: একটি বিষয় বলবো কিনা, বলাটা ঠিক হবে কিনা বুঝতে পারছি না।
ছোট করে বলি। আমার একটা ইসলামী পোস্টে (এই ব্লগে নয়) একজন উপর্যুপরী বিরূপ মন্তব্য করেছিলো। তার মন্তব্য পড়ে মনে হয়েছিলো, সে ইসলাম বা ধর্মীয় বিশ্বাসের ঘোরতর বিরোধী। যাহোক গতকাল জানলাম সে খুব অসুস্থ, সবার দোয়া যায়। এবার আমার প্রশ্ন হলো, যিনি বিশ্বাস করেন না, আজ অসুস্থ হয়ে তিনি কার কাছে কি দোয়া চান?
(ভাবনায়/প্রশ্নে ত্রুটি থাকলে দুঃখিত)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


রমিত ভাই তিনি যেহেতু উন্মুক্ত দোয়া চেয়েছেন অতএব সকল ধর্মের মানুষ তার জন্য দোয়া করবে। ইসলাম ধর্মের মানুষ আল্লাহর কাছে, হিন্দুরা শিবের কাছে, খ্রিষ্টানরা ঈশ্বরের কাছে।

ব্যাপারটা অনেকটা এইরকম ভাই। ধরেন আপনি নকল করে পরীক্ষা দিয়েছেন। কোনরকম পাশ করলেন তখন বলবেন আরে যে কঠিন প্রশ্ন হইছে তাতে যে পাশ করছি এই বেশি। তাও যে বন্ধুর কাছ থেকে দেখে কিছু লিখতে পারছিলাম। আবার ধরেন যদি আপনি প্রশ্ন পত্র যা ফাঁস হয়েছিলো তাতেই গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েগেছেন তখন পুরো কৃতিত্ব নিয়ে বলবেন আমি দিনের চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে ছাব্বিশ ঘন্টাই পড়েছি। সব আমার কৃতিত্ব।

যাই হোক সবারই শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।

৪৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

রমিত বলেছেন: পাঠক ভারসাম্য যেই বৈজ্ঞানিক শৃঙ্খলার কথা বলেছেন। বিজ্ঞানের মানুষ হিসাবে আমিও লক্ষ্য করেছি যে, এই মহাবিশ্ব সুপরিকল্পিত ও সুশৃঙ্খল। একটু এদিক হলেই সব গড়বড় হয়ে যেত। এই কথাগুলিই আমি বলার চেষ্টা করেছি আমার লেখা 'রহস্যময় মহাবিশ্ব ও চিরন্তন জীবন জিজ্ঞাসা' সিরিজে।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এইযে এত নিয়ন্ত্রিত সবকিছু এইটা নিশ্চয় কেউ পরিচালনা করছে। কোন দক্ষ হাতের পরিচালনা না হলে এইটা সম্ভব না। যদি তেল গ্যাস দিয়ে চলতো তাহলে প্রায়ই দেখা যেত সূর্যের আগুন শেষ ধোঁয়া উঠছে। এলপি গ্যাস আসবে তারপর সূর্যে আগুন জ্বলবে। এইসব বোঝার সময় কোথায় আমি নিউটনের তিনটা সূত্র জানি অতএব সব চলে সূত্র মতে, এই হলো মূল সমস্যা।

৪৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮

ভারসাম্য বলেছেন: ঠিক বলেছেন, কিন্তু ধর্মকে আমার যুক্তি অনির্ভর মনে হয় না। বিশ্বাস নির্ভর ঠিক আছে, কিন্তু সেই বিশ্বাসও যৌক্তিক হওয়া চাই। সেটা নেই বলেই এত বিভ্রান্তি আর এত সংঘাত। মন্তব্য অনেক বেশি হয়ে যাচ্ছে। থামা উচিৎ মনে হয় এবার। :)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাই আল্লাহর যা কিছু সৃষ্টি কোন কিছুই অযৌক্তিক না। বিভ্রান্তি ছড়ানোটা মানুষের কাজ। কিছু অসাধু ধার্মিক আছে এরা বিভ্রান্তি ছড়ানোর উপসর্গ।

আমারতো ভালই লাগতেছিলো আপনার মন্তব্যগুলো। যাই হোক কৃতজ্ঞতা জানবেন ভ্রাতা।

৪৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১০

রমিত বলেছেন: ভারসাম্য ভাই বিজ্ঞানও বিশ্বাস নির্ভর। প্রতিটি বিজ্ঞানের শুরুতেই কিছু পস্টুলেট (স্বীকার্য) আছে, ওগুলো সব নিরেট বিশ্বাস।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কিন্তু ভাই বিজ্ঞান দিয়ে ধর্ম নিরূপণ করা যায় না।

৪৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১০

শায়মা বলেছেন: বাপরে!!! আকাশে অনেকগুলা না একটা হাত বা পা দেখা গেলেও আমি ইনিন্নিলাহ হয়ে যাবো ভাইয়ু!!!!!!!!!!:(

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপু যদি এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে হয় তাহলে ভেবে নিবেন এতদিন হলে সিনেমা দেখেছেন এখন দেখবেন আকাশে।

৪৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪

ভারসাম্য বলেছেন: জ্বী রমিত ভাই, বিজ্ঞানও বিশ্বাস নির্ভর, এটাও আমি উল্লেখ করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু মন্তব্যের কলেবর বেড়ে গিয়ে বক্তব্যের খাত ভিন্ন দিকে চলে যেতে পারে ভেবে সংবরণ করেছি। লাভ হয় নি। :D

তবে আপনার মত বিজ্ঞান জগতের মোটামুটি উচ্চস্তরের লোকের ( আমার পড়াশোনাও বিজ্ঞান বিভাগেই, তবে ডক্টরেট লেভেলে যেতে পারি নি এখনও ;) ) মুখ থেকে যখন, " বিজ্ঞানও বিশ্বাস নির্ভর " কথাটা আসে, তখন সেটা একটা ভিন্নমাত্রা পায়, যা অনেক কপট বিজ্ঞানমনষ্কদের চোখ খুলে দিতে পারে।

ধন্যবাদ আপনাকে এবং একই সাথে এই পোস্টের লেখককেও। @ রমিত

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এই পোষ্টের লেখক কিন্তু আমি ভারসাম্য ভাই। :D যাই হোক ধন্যবাদ সানন্দে গৃহীত হইল ভ্রাতা। :)

৪৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১

শায়মা বলেছেন: ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪ ০
লেখক বলেছেন:


আপু যদি এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে হয় তাহলে ভেবে নিবেন এতদিন হলে সিনেমা দেখেছেন এখন দেখবেন আকাশে।


ঠিক তো!!!!!!!!!!!!!! B:-)


ও মাই গড!!!!!!!!!!!!!!!!

ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!

তখন খুবই মজা হবে। সব্বাই রোজ সন্ধ্যা থেকে ছা্দে চেয়ার পেতে বা দোলনায় ঝুলে তাকিয়ে থাকবে। আর জি সিরয়ালের জন্য বাড়িতে বাড়িতে টিভি নিয়ে ঝগড়াঝগড়ি চলবেনা। কি যে মজা হবে!!!!!! বাট আমার একটু অসুবিধা হবে। আমার ঘরবাড়ির পাশে গ্যাঞ্জাম করবে ঝামেলাগুলো! বেশি বাড়লে আমি জানলা খুলে ধাক্কা দিয়ে ওদেরকে আকাশ থেকে ফেলে দেবো ওকে ভাইয়া!:)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


হা হা হা হা

আপু সাথে কিন্তু ওদের প্যারাস্যূট দিয়ে দিয়েন, নইলে হাত পা ভেঙে যেতে পারে। :D

৪৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

ভারসাম্য বলেছেন: ৪৫ নং মন্তব্যের প্রত্যুত্তরে, "কিন্তু ভাই বিজ্ঞান দিয়ে ধর্ম নিরূপণ করা যায় না " প্রসঙ্গে আরেকটা কথা বলতে ভুলে গিয়েছিলাম। আমারতো মনে হয় ধর্মের প্রকৃত স্বরূপ বিজ্ঞানের মাধ্যমেই পাওয়া সম্ভব এখন। এখন আমাদের মাঝে নবী-রাসুল নেই, কাজেই যুগের প্রয়োজনে নতুন কোন বিষয়ের ধর্মীয় ব্যাখ্যা বা পুরনো কোন অস্পষ্টতা বিজ্ঞানের মাধ্যমেই আরো পরিষ্কার হতে পারে। আমাদের ধর্মের বিধানের ক্ষেত্রে কিয়াস বলে একটা বিষয় আছে, এবং সেটাকে উৎসাহ দেয়া হয়েছে। কিয়াস কিন্তু লটারীর মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেয়া নয়, বরং লজিক্যাল চিন্তার মাধ্যমে নতুন কোন সমস্যার সমাধান। কিন্তু এটা পরবর্তীতে শুধু আইনী মারপ্যাঁচের বলয়ে আটকে গিয়ে সমস্যা আরো বাড়িয়ে তুলেছে। যাই হোক, বিজ্ঞানের মাধ্যমেই ধর্মের প্রকৃত স্বরূপ আরো সুস্পষ্টও হতে পারে বলে মনে হয় আমার কাছে।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ভাইয়া কিয়াস এর বিষয়টা আর বিজ্ঞান এক কথা হলো না। ধর্মে মদ খাওয়া হারাম, কিন্তু বিজ্ঞান বলে এক চামচ মদ খাওয়া নাকি ভাল। এখন কিয়াস এই বিজ্ঞান নেবে না। কিয়াস হলো ধর্মের আলোকে আধুনিকতাকে মেনে নেয়া। আর বিজ্ঞান দিয়ে ধর্মকে যাচাই করতে গেলেই বিপদ। ঈসা (আঃ) হাত ছোঁয়ালে মৃত জীবিত হতো, কুষ্ঠ রোগ ভাল হতো এইটা আপনি বিজ্ঞান দিয়ে যাচাই করতে পারবেন না। বিজ্ঞান দিয়ে ঈশ্বরের অস্তিত্ব দেখাতে পারবেন না। কারণ ঈশ্বর কোন মানুষকে দেখা দেন না। একবার যাও পৃথিবীতে মূসা (আঃ) কে দেখা দিয়েছিলেন পুরো এক পাহাড় ঝলসে গেছে নূরের ঝিলিকে।

যাই হোক আমাদের সকলের জ্ঞান চর্চার বিকল্প নাই। এইটাই মুক্তির একমাত্র পথ। ধর্ম সম্পর্কে, বিজ্ঞান সম্পর্কে বেশি বেশি জ্ঞান অর্জন করতে হবে।

৫০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১

শায়মা বলেছেন: ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬ ০
লেখক বলেছেন:


হা হা হা হা

আপু সাথে কিন্তু ওদের প্যারাস্যূট দিয়ে দিয়েন, নইলে হাত পা ভেঙে যেতে পারে। :D


ভাঙ্গুক!!!!!! ভেঙ্গে গুড়া গুড়া হয়ে যাক ! আমার কি !!!!!!!!! :P

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


তাইলে আপু প্যারাস্যূট এমন একটা দিয়েন যেন বাটন নষ্ট থাকে। অন্তত আপনাকে দোষ দিতে পারবেনা। B-))

৫১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬

শায়মা বলেছেন: ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪ ০
লেখক বলেছেন:


তাইলে আপু প্যারাস্যূট এমন একটা দিয়েন যেন বাটন নষ্ট থাকে। অন্তত আপনাকে দোষ দিতে পারবেনা। B-))








নো ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!! নো প্যারাস্যুট!!!!!!!!!!! পড়ে পড়ে মরুক!!!!!!!!!!! কারো দোষ দেওয়ার ধার ধারি!!!!!!!!!!!! কাভি নেহি!!!!!!!!!!!!!!!!! :P

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



অকে আপু, তাইলে আমারেও দিয়েন; দুই চারটারে আমিও ধাক্কা দিতে সাহায্য করবোনে। B-))

৫২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪

শায়মা বলেছেন: ধুর তুমি অভিমানী মানুষ! পারবেনা!:( এক ধাক্কাতেই দুই বছর পার করলে আর তুমি দেবে ধাক্কা!!!!!!!!! না না আমি একাই একশো! :)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এখন অভিজ্ঞতা হইছে। দুই চারটা ধাক্কা দেয়া যাবে। আর নাইলে আপনার শিস্য হিসেবে সাথে থাকলাম আর কি ? কিছু এগিয়ে টেগিয়ে দিলাম আর কি !!! :P

৫৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬

শায়মা বলেছেন:


ওকে ওকে এখন থেকে সাজানো শিখে রাখো ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!:)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আপু তথাস্তু। জিনিসটা পছন্দ হইছে খুব। :)

৫৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩

ভারসাম্য বলেছেন: ভাইরে, কিয়াস আর বিজ্ঞান এক জিনিস, এটা বলি নাই, তবে কিয়াস করার ক্ষেত্রে বিজ্ঞানই প্রধানতম টুলস হওয়া উচিৎ এটাই বলেছি। এখন কিয়াস আসলে কী এবং বিজ্ঞানই বা কেমন, এটা নিয়েই বিভ্রান্তি ঘটছে সম্ভবতঃ। কিয়াস সেটাই, যেখানে কোন একটা সিদ্ধান্ত নেয়া অপরিহার্য, কিন্তু যে ব্যাপারে ধর্মের বিধান নেই বা অস্পষ্ট, সে ব্যাপারে লজিক্যাল চিন্তা-ভাবনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত প্রদান। যেটা অপরিহার্য নয় বা যে ব্যাপারে ধর্মের বিধান সুস্পষ্ট সেখানে কিয়াসের প্রয়োজন নেই। আবার বিজ্ঞান আসলে কী, এটা নিয়েও বিভ্রান্তি রয়ে গেছে। আপনার দেয়া উদাহরণ থেকেই বলি, এক চামচ মদ খাওয়া ভাল, এটা বিজ্ঞান বলে না কখনোই, কারণ ভাল-মন্দ নিরুপন করা বিজ্ঞানের কাজ নয়। বিজ্ঞানের কাজ হল, কোন কিছুর পেছনের কারণ ও সামনের ফলাফল অনুসন্ধান। কাজেই এক চামচ মদ খেলে শরীরে কী কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে সেটা বলাই বিজ্ঞানের কাজ। হয়তো দেখা যাবে, এক হাজার মানুষের উপর জরিপ করে প্রতিবারই একই ফলাফল পাওয়া গেল, তখন সেই ফলাফলকে কার্য-কারণ সহ গাণিতিক সমীকরণ আকারে প্রকাশই, বিজ্ঞানের তত্ত্ব। এখন যদি শরীরের ঘটা সেই প্রতিক্রিয়া এমন হয় যে, তা শরীরে প্রদাহ তৈরী করবে বা প্রদাহ উপশম করবে, সেই প্রতিক্রিয়া ঘটানো টা ভাল, কি মন্দ সেটা যে মদ গ্রহণ করবে বা বর্জন করবে, তার বিবেক ও আবেগের ব্যাপার, বিজ্ঞানের এখানে এটা বলার নেই যে, সেটা ভাল কি মন্দ। এই একই কথা ধর্মের মধ্যেও পাবেন। মদ সম্পর্কিত প্রথম যে আয়াতটি কুরআনে এসেছে, সেখানে কিন্তু মদের মধ্যে ভাল-মন্দ দুটিই আছে, কিন্তু মন্দের ভাগই বেশি এটাই বলা হয়েছে। মদ যখন সুস্পষ্টভাবে হারাম করা হল, তখনও কিন্তু কুরআনের অপরাপর হালাল-হারামের বিধানের মধ্যেই, সুস্পষ্টভাবেই সেই বিধানের স্কোপও বলে দেয়া হয়েছে, যেখানে ক্ষেত্রবিশেষে হারাম জিনিসও গ্রহণের অনুমতি দেয়া হয়েছে। সুরা বাক্কারাহ ১৭৩ নং আয়াতে বলা হয়েছে, "তিনি তোমাদের ওপর হারাম করেছেন, মৃত জীব, রক্ত, শুকরের মাংস এবং সেসব জীব-জন্তু যা আল্লাহ্ ব্যতীত অপর কারো নামে উৎসর্গ করা হয়। অবশ্য যে লোক অনন্যোপায় হয়ে পরে এবং না-ফরমানী ও সীমালঙ্ঘনকারী না হয়, তার জন্য কোন পাপ নেই। নিঃসন্দেহে আল্লাহ্ মহান ক্ষমাশীল, অত্যন্ত – দয়ালু"। এইরকম হালাল-হারাম সম্পর্কিত অন্য যতগুলো আয়াত আছে, সবগুলোর শেষেই, অপরিহার্য ক্ষেত্রে হারাম খাদ্য/পথ্য গ্রহণেও বাধা নেই বলা হয়েছে। এখন যদি এরকম কোন অপরিহার্য ক্ষেত্র আসে, যেখানে নির্দ্দিষ্ট পরিমান মদপান না করলে, প্রাণহাণী বা শরীরের স্থায়ী কোন ক্ষতির আশংকা আছে, সেক্ষেত্রে কিয়াস কি হওয়া উচিৎ বলে মনে হয় আপনার কাছে? প্রথমেই দেখতে হবে, প্রয়োজনটা অপরিহার্য কি না, অতঃপর সেটা পূরণের হালাল কোন বিকল্প আছে কি না এবং সব শেষে হারাম জিনিসটি দ্বারা যে অপরিহার্য প্রয়োজন মিটবে বলা হচ্ছে, সেটা কতটা বিশ্বাসযোগ্য। আর এই বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েই বিজ্ঞানের কাজ। কিয়াসকারী যদি অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের চেয়ে, মকছেদুল মমেনিন ধরণের বইয়ে লেখা টোটকা চিকিৎসা, তাবিজ-কবচে বেশি বিশ্বাস করে তার রায়টা কেমন হবে, আর যে প্রকৃত বিজ্ঞানমনষ্ক তার রায়টা কেমন হবে? এই উভয় ধরনের কিয়াসকারীর ক্ষেত্রে কে বেশি ধর্মের বিধানের কাছাকাছি আছে আপনিই বিবেচনা করুন।

এবার নবী-রাসুলদের মোজেজা, বা ঈশ্বরকে দেখাকে বিজ্ঞান দিয়ে যাচাই প্রসঙ্গে বলি। প্রথমতঃ এটা বিজ্ঞানের আওতার বাইরের বিষয়, দ্বিতীয়তঃ এটা ধর্মেরও কোন কাজ না। যেখানে মোজেজা চাক্ষুস হবার পরও সেই যুগের অধিকাংশই ঈমান আনে নি, সেখানে বিজ্ঞান দিয়ে সেই মোজেজাকে পূণর্বার প্রমাণ করতে পারার মাঝে ধর্মের কোন লাভ নেই, এবং ধর্ম মতে সেটা সম্ভবও না, কারণ সেটা কেবল ক্ষেত্রবিশেষে অলৌকিক হিসেবেই ঘটেছে। ধর্মের কাজ হল, প্রাকৃতিক নিয়মগুলোর শৃঙ্খলা সঠিকভাবে অনুসরণ এবং নবী-রাসুলেরাও সেটারই প্রচার করে গিয়েছেন। তবে তাদের নবুয়তের প্রমাণ হিসেবে আল্লাহর পক্ষ হতে তাঁদের দ্বারা কিছু মোজেজা প্রকাশিত হয়েছে মাত্র, কিন্তু সেটা তাদের ধর্ম-প্রচার ও বাস্তবায়নের হাতিয়ার ছিল না কখনোই। তাঁরাও মানবিক ও যৌক্তিক পথেই ধর্ম প্রচার করেছেন। অতিমানবীয় কোন ক্ষমতা ব্যবহার করেন নি, যদিও আল্লাহ তাঁদের মাঝে সেরকম কিছু ক্ষমতা দিয়েছেন বলেই আমরা বিশ্বাস করি। আমাদেরকেও সেই বাস্তবতাপূর্ণ যৌক্তিক পথই অনুসরণ করতে হবে, অলৌকিক কিছুর প্রত্যাশায় না থেকে। এজন্যই বলেছিলাম, ধর্মের প্রকৃত কাজ এবং ধর্মের বিধানসমূহ বিজ্ঞানের মাধ্যমেই আরও ভালভাবে বোঝা যেতে পারে।

যাই হোক, কথার পিঠে কথা কেবল বাড়ছেই। যদিও তা খারাপ কিছু হচ্ছে না হয়তো, কিন্তু এই পোস্টের বিষয়বস্তুর বাইরে চলে যাচ্ছে অনেক কিছু। তাই ক্ষান্ত হওয়া উচিৎ। তবে এরকম আলোচনার ক্ষেত্র তৈরী করার জন্য লেখককে ( লেখক যে আপনি ইভান ভাই, সেটা জানি তো :P ) ধন্যবাদ আবারও।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আমি বেশ এনজয় করছি ভাই আপনার মন্তব্যগুলো। এই বিষয়গুলো এমন যে যুক্তি তর্ক দিয়ে আলোচনা করতে গেলে শেষ হবেনা। কথার পিঠে কথা বাড়বে কিন্তু তাতে জানার পরিধিও বাড়বে। এনি ওয়ে যেহেতু পোষ্টের বাইরে আলোচনা অনেক দূর চলে এসেছে তাই আমিও আর এই নিয়ে পাল্টা কোন যুক্তি দেখাতে চাচ্ছিনা। আপাতত এখানেই ইতি টানতে চাচ্ছি। এই বিষয় নিয়ে ভবিষ্যতে কোন বিস্তারিত পোষ্ট দিয়ে সেখানে আরও চমৎকার সব আলোচনার ইচ্ছা পোষণ করছি।

তয় আপনি কে সেটা কিন্তু আমি জানিনা। আপনি যেই হোন আপনি আমার সেই চিরচেনা খুব প্রিয় ভারসাম্য ভাই এইটাই আমার জন্য যথেষ্ট।

৫৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১১

আবু শাকিল বলেছেন: নতুন একটা বিষয় পড়লাম। তর্কে যাওয়ার জ্ঞানের পরিধি খুব কম।
ইহা বাস্তবে ঘটার সম্ভাবনা নাই।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মন্তব্য ও পাঠে কৃতজ্ঞতা শাকিল ভাই।

৫৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৬

আরজু পনি বলেছেন:

হলিউডের নতুন একটা সিনেমা দেখার অপেক্ষায়রইলাম :D
পোস্টে অনেক ভালো লাগা রইল।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এই অপেক্ষাতে আমিও আছি আপু। :D

মন্তব্য ও পাঠে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৫৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫

আলেক্সান্ডার বলেছেন: লেখা ভালু হয়েছে :``>>

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক ধন্যবাদ ভাই। কৃতজ্ঞতা জানবেন। :)

৫৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ভিন্নতর পোস্ট । আরও কত কিছু শুনতে হবে, দেখতে হবে !!! দেখা এবং শেখার কোন শেষ নাই ।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

মন্তব্যে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইলো।

দেখার এবং শেখার আসলেই কোন শেষ নাই।

৫৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫২

নেক্সাস বলেছেন: ভাই এত কিছু আপনি জানেন কেমনে? দারুন পোষ্ট। প্রিয়তে রাখলাম

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


হে হে হে কাম কাইজ নাই, বেকার বইসা থাকলে যা হয় আরকি !!!

ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
আপনারতো মিয়াঁ শরীরের প্রতি বেশি খেয়াল রাখা উচিত।

৬০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪

সোমহেপি বলেছেন: আমার কাছে বেশ যুক্তিযুক্ত মনে হচ্ছে । আর এভাবে পৃথিবি ওয়ান অর্ডারের দিকে গেলে খারাপ হবে না।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভ সকাল।

৬১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: পোস্টতো আগেই পড়েছি আজ মন্তব্য গুলো পড়লাম, ভালো। আমার অবাক লাগে এই ভেবে যে আমরা অনেকেই নিজের অজান্তেই কোন একটা সিস্টেম এর দাস।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ঠিক বলেছেন ভাই। যেমন আমরা এখন অন-লাইনের দাস।

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা নিরন্তর।

৬২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫১

এহসান সাবির বলেছেন: আপনি জানেন তো আমার এই সব পোস্ট ভালো লাগে না... তার পরও পড়ি.....

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক ভাবছি এইসব পোষ্ট আর দিমুনা। তাও খালি হাত চুলকায়। দেখেন না এইসব নিয়া আর ভাবুম না দেইখা এখন রেসিপির দিকে নজর দিছি। সামনে আরও অত্যাধুনিক কিছু নিয়া ব্লগিং করার ইচ্ছা আছে।

৬৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৮

ইলুসন বলেছেন: ভালো লাগলো লেখাটা। যদিও এসব থিওরী আমি গল্পের মত করেই পড়ি।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এইটা একটা ভাল দিক। এতে বিশ্বাস অবিশ্বাসের কিছু যায় আসেনা। :)

মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভাই।

৬৪| ২৫ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

নীলপরি বলেছেন: খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন বিষয়টা । ভালো লাগলো ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.