নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

মায়া

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৬


চিত্রঃ MIRA SCHOR



খুন কখনও ঝোঁকের বশে করতে নেই। খুন করতে হয় অত্যন্ত সূক্ষ্ম পরিকল্পনা নিয়ে। ঠাণ্ডা মাথায়। খুন করার পর কোনরূপ অনুশোচনায় ভোগা যাবেনা। খুন করার পর যদি থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে কান্নাকাটি করে আত্মসমর্পণ করা লাগে তাহলে সেই খুন করার কোন অর্থ আর থাকেনা। খুন করে নির্লিপ্ত থাকতে পারার মাঝেই প্রকৃত সার্থকতা। খুন করা অত্যন্ত শৈল্পিক একটি ব্যাপার। খুন চাইলেই সবাই করতে পারেনা। আমি আজকে রাতে একটা খুন করবো।

লিংকন আমার খুব ভাল একটি বন্ধু। গতকালই বিয়ে করেছে। সন্ধ্যায় চায়ের দোকানে বসেছি আড্ডা দিতে। মাইকেল গেছে লিংকনকে বাসা থেকে নিয়ে আসার জন্য। এতবড় ছেলেকে বাসায় গিয়ে নিয়ে আসার কোন মানে হয়না। কিন্তু লিংকনের ব্যাপারটা সম্পূর্ণ ভিন্ন। ওকে ওর পরিবার থেকে শুরু করে বন্ধু মহল সবাই ছোট বাচ্চাদের মতো করে স্নেহ করে। এর বিশেষ কারণ হলো ওর মস্তিষ্ক বিগত কয়েক বছর যাবত বাচ্চাদের মতো আচরণ করতে শুরু করেছে। এমন এক অবস্থা যে টয়লেটে গেলেও বাড়ির সবাই অস্থির হয়ে পড়ে। এই বুঝি ছেলেটা টয়লেটের মধ্যে পা পিছলে পড়ে গেলো।

আমি একটা সিগারেট ধরিয়ে খুনের পরিকল্পনাটা নিয়ে ভাবছি। মায়াকে বলে দিয়েছি যেন বিউটি পার্লার থেকে বউ সেজে বাসায় অপেক্ষা করে। মায়া, আমার স্ত্রী। আজকে আমাদের বিবাহ বার্ষিকী। আমরা পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেছিলাম। প্রেমের সফল পরিণতি যাকে বলা যেতে পারে। যদিও সেটা ছিলো আমাদের উভয়ের জন্যই বিরাট দুঃসাহসিক একটা কাজ। কিন্তু আমাদের জন্য আসলে পালিয়ে বিয়ে করা ছাড়া অন্য কোন উপায়ও আর ছিলোনা। মায়াকে খুব বেশী রূপসী বলা যাবেনা। কিন্তু ওর নামের সাথে চেহারার ভীষণ মিল রয়েছে। ওকে দেখলেই মায়ার বাঁধনে জড়িয়ে যেতে মন চাইবে। ভীষণ মায়াবী একটা চেহারা। গোধূলি আকাশের মতোই মায়াবী। অপার্থিব একটা আকর্ষণ রয়েছে।

মাইকেল লিংকনকে সাথে করে নিয়ে এসেছে। কিন্তু তাতে বিশেষ লাভ হলোনা। আজকে আর লিংকনের সাথে আড্ডা দেয়া হলোনা। আসার সাথে সাথেই বাড়ি থেকে ওর ফোন এসেছে। ওকে এক্ষুনি বাড়ি ফিরে যেতে হবে। নতুন বউয়ের সৌজন্যে চটপটি রান্না করা হয়েছে। লিংকনকে বউয়ের সাথে বসে চটপটি খেতে হবে। আমি আর মাইকেল ওকে একটা রিক্সায় উঠিয়ে রিক্সা ওয়ালার হাতে ভাড়া বুঝিয়ে দিলাম। সাথে ওর হাতে একটা সিগারেট ধরিয়ে দিলাম। রিক্সায় বসে থাকা লিংকনকে দেখে মনে হচ্ছে যেন বেহেশত থেকে কোন ফেরেশতা নেমে এসে পৃথিবীর রিক্সায় চড়ে বসেছে। কোন পুরুষ মানুষ এত সুন্দর হতে পারে আমার ধারণার বাইরে। আল্লাহ পাক মনে হয় তাঁর সমস্ত রূপ ওর মধ্যেই দিয়ে দিয়েছে। এই মুহূর্তে যে কোন মেয়েই লিংকনকে দেখলে প্রেমে পাগল হয়ে যাওয়ার দশা হবে। বন্ধু আমার উদাস ভঙ্গীতে আকাশের দিকে তাকিয়ে সিগারেট টানছে। লিংকনের চলে যাওয়ার পর আমিও মাইকেলের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আমার বাড়ির দিকে রওনা হোলাম।

মায়াকে বউ সাজে অপূর্ব লাগছে। বিয়ের সময় বেচারী বউ সাজতে পারেনি। প্রতিটা মেয়ের জীবনেই একবার বউ সাজার খুব শখ থাকে। কিন্তু মায়ার জীবনে সেটা পূরণ হয়নি। হয়ত আমার সাথে এভাবে পালিয়ে বিয়ে না করলে ওর জীবনের এই শখ থেকে বঞ্চিত হতে হতোনা। মায়া আমাকে দেখেই জড়িয়ে ধরলো। আমিও ওকে বুকের কাছে জড়িয়ে ধরে ওর রাঙা ঠোঁটে চুমু খেলাম।

কী ব্যাপার তুমি আমার জন্য কিছু আনোনি ?

হ্যাঁ এনেছিতো।

কই দেখাও কি এনেছো ?

এখনই দেখাবোনা। তার আগে তুমি আজকে নাচবে; তারপর তোমার উপহার পাবে।

কি বলছো ! নাচবো মানে ?

হ্যাঁ তুমি আজকে রাতে নাচবে। আমি তোমার নাচ দেখে মুগ্ধ হবো। তুমি নাচতে নাচতে তোমার শাড়ি খুলে ফেলে একদম নগ্ন হয়ে যাবে। আমি তোমাকে খুব করে তখন আদর করবো।

যাহ !

যাহ ! নয়। তোমাকে সত্যি সত্যি আজকে রাতে নাচতে হবে। আমি রাজা বাদশাহদের মতো করে বসে থেকে তোমার নাচ দেখবো।

মায়া আমার চোখের দিকে তাকিয়ে আছে। আমার চোখে এই মুহূর্তে কি কাজ করছে সেটাই বোঝার একটা চেষ্টা। ওর নিঃশ্বাস ক্রমশ উষ্ণ হয়ে আসছে।

কই নাচা শুরু করে দাও !

মায়া নাচছে। আমি বসে বসে মায়ার নাচ দেখছি।

লিংকনের প্রথম স্ত্রী নাচের শিল্পী ছিলো। মেয়েটা যেমন নাচতে পারতো, তেমনই ছিলো রূপ। মেয়েটার এমনই রূপ ছিলো যে চেহারার দিকে তাকানো যেত না। তাকালেই চোখ ঝলসে যাওয়ার উপক্রম হতো। প্রকৃতি সব সময় তাঁর ভারসাম্য রক্ষা করে চলে। এই কারণেই হয়তো দুইজন অপরূপ রূপের অধিকারী মানুষ এক হয়েও শেষ পর্যন্ত আর একসাথে টিকে থাকতে পারেনি। ওদের বিবাহিত জীবনের ইতি ঘটাতে বাধ্য হয়। লিংকনের একটা মেয়ে আছে। মূলত মেয়েটার জন্যই ওকে আবারও বিয়ে করতে হলো। তবে এবার প্রকৃতি তাঁর ভারসাম্য ঠিকই রক্ষা করেছে। ওর প্রথম স্ত্রীর নাম ছিলো কেয়া। মাঝেই মাঝেই লিংকন কেয়ার কথা খুব বলে। কেয়াকে কখনও হয়ত ওর পক্ষে ভোলা সম্ভব হবেনা। তবে সময় মানুষকে সবকিছু ভুলিয়ে দেয়। হয়ত লিংকন একসময় কেয়াকে সম্পূর্ণ ভুলে গিয়ে সুখের সংসার গড়তে পারবে।

মায়া নাচতে নাচতে ওর পরনের লাল শাড়ি খুলে ফেলে সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে গেছে। এখনই সময়। সবকিছুই পরিকল্পনা অনুযায়ী এগুচ্ছে। আমি ওকে বুকের কাছে জড়িয়ে ধরে ছুরিটা একদম গলায় বসিয়ে দিলাম। ওর রক্তে আমার পুরো মুখ ভিজে গেলো। মেঝেতে পড়ে গিয়ে থর থর করে কাঁপছে মায়ার পুরো নীথর শরীরটা। মায়ার চোখ আমার দিকে বড় বড় করে তাকিয়ে আছে। এই চোখের আকর্ষণেই একদিন আমি ওকে ভালোবেসে ফেলেছিলাম। নাহ ! কিছুতেই আজকে আর এই চোখের দিকে তাকিয়ে থাকতে পারছিনা। ছুরি দিয়ে ওর চোখ দুটি উপড়ে ফেললাম। বেসিন থেকে মুখ ধুয়ে এসে একটা সিগারেট ধরিয়ে বসেছি মায়ার রক্তাক্ত মৃত শরীরের পাশে।

আজকে হঠাৎ করেই রাতে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। ঝির ঝির বৃষ্টি। এমন বৃষ্টি হলে সারারাত ধরেই এভাবেই বৃষ্টি হতে থাকবে। যদি মুষল ধারে বৃষ্টি হতো তাহলে কিছুক্ষণ হয়েই থেমে যেতো। কিন্তু এই বৃষ্টি দেখেই বোঝা যাচ্ছে আজকে রাতে আর বৃষ্টি থামছে না। ঠাণ্ডা বাতাসও বইতে শুরু করে দিয়েছে। বেশ শীত শীত লাগছে। আজকের রাতটা লিংকনের খুব ভাল ভাবেই কাটবে। নতুন বউয়ের শরীরের সাথে শরীর মিলিয়ে ঘুমাবে। তৃপ্তির ঘুম। আহ ! এমন ঘুম কতদিন ঘুমাইনা। আমি মায়ার নগ্ন মৃত শরীরের পাশে শুয়ে কিছুক্ষণ ওকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে থাকলাম। লিংকন একবার ওর স্ত্রী কেয়ার এক নাচের অনুষ্ঠানে আমকে নিয়ে গিয়েছিলো। সেখানেই কেয়ার সাথে আমার প্রথম পরিচয়। কেয়ার নাচ দেখে আমার কাছে মনে হচ্ছিলো যেন কোন স্বর্গের দেবী নাচের মুদ্রার মাধ্যমে স্বর্গের বর্ণনা নিখুঁত ভাবে প্রকাশ করছে। স্বর্গে যাওয়ার আগেই যদি স্বর্গের পরিতৃপ্তি পাওয়া যেতো ! নাচ শেষ হবার পর অনুষ্ঠানে উপস্থিত দর্শকরা সবাই যখন করতালি দিচ্ছিলো আমি তখন মনে মনে ভাবছিলাম শালা ! লিংকনকে যদি কখনও খুন করতে পারতাম তাহলে আমার মনঃটা শান্ত হতো। ওকে খুন করে দেবীর পায়ে বলির ভেট দিয়ে পূণ্য লাভ করতে পারতাম।

শরীরে ভীষণ কাঁপন অনুভব করছি। এক কাপ চা খেতে পারলে এই মুহূর্তে মন্দ হতোনা। কিন্তু এখন নিজে নিজে চা বানিয়ে খেতে ইচ্ছা করছেনা। মায়া বেঁচে থাকলে ওকে বললেই চা বানিয়ে দিতো। আমার খুব চায়ের নেশা। তাই কখনও চাওয়া বা না চাওয়ার আগেই মায়া আমাকে চা করে দিতে কুণ্ঠিত হয়নি। খুব ভুল হয়ে গেছে মায়াকে মারার আগে ওর হাতের এক কাপ চা শেষবারের মতো খেয়ে নেয়া উচিৎ ছিলো। যাই হোক এখন নিজের চা নিজেকেই বানিয়ে খেতে হবে। আমি চা বানিয়ে এনে একটা সিগারেট ধরিয়ে মায়ার সামনে এসে বসেছি। আমার এই ঘন ঘন সিগারেট খাওয়া নিয়ে ছিলো ওর যত আপত্তি। অবশ্য শুধু সিগারেট কেন আরও অনেক কিছুইতেই ওর আপত্তি ছিলো। আমার বাবা-মার প্রতিও ওর অভিযোগের কমতি ছিলোনা। ঠিক একই ভাবে ওর প্রতিও আমার বাবা-মায়ের অভিযোগের কমতি ছিলো না কোনদিন। আজ থেকে সকল অভিযোগের সফল সমাপ্তি করে দিয়েছি। এবার মায়া তুমি পারলে আমার সিগারেট খাওয়া বন্ধ করে দেখাও পারলে। একের পর এক সিগারেট টানছি আর মায়ার মৃত শরীরে সেইসব জ্বলন্ত সিগারেট নিভাচ্ছি। মনের ভেতর একটা পৈশাচিক আনন্দ কাজ করছে।

বাইরে বৃষ্টির তীব্রতা কিছুটা বেড়েছে। আমার বার বার লিংকনের আজকের সন্ধ্যার চেহারাটা খুব মনে পড়ছে। কেয়ার সাথে ছাড়াছাড়ি হয়ে যাওয়ার পর থেকেই বেচারার মাথাটাই কেমন যেন বিগড়ে যেতে শুরু করলো। শেষ পর্যন্ত ছেলেটার মাথা পুরোই এলোমেলো হয়ে গেলো। এখন ওর আচরণ পুরোই বাচ্চাদের মতো। মাঝে মাঝে অবশ্য বিরাট দার্শনিকদের মতো কথা বলতে শুরু করে দেয়। মানুষকে নাকি চার মাত্রার এক ভিন্ন জগত বানাতে হবে। যেখানে মানুষের সবকিছু তার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আবেগ, অনুভূতি, ক্ষোভ, ঘৃণা, ভালোবাসা, রাগ, অভিমান, সুখ, দুঃখ সবকিছুই মানুষের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তবেই মানুষের শরীর পাবে চির মুক্তি। ওর মেয়েটাকে নাকি এখন থেকেই চার মাত্রার জগত তৈরি করে দেবে। যেন বেঁচে থাকার কোন গ্লানি ওর মেয়ের ভেতর কখনওই কাজ না করে। আমরা বন্ধুরা ওর এইসব কথা শুনে খুব হাসাহাসি করি। কিন্তু আজকে আমার মনে হচ্ছে আসলে ওর কথাই ঠিক।

চার মাত্রার একটা জগত কেমন হতে পারে ? ছুরি দিয়ে মায়ার শরীর কেটে কেটে তারই একটা চিত্র আঁকার চেষ্টা করছি। প্রথমে বুকের অংশটা কেটে নেয়া যাক। মেয়েদের বুকের সৌন্দর্য থেকে পুরুষদের পরিত্রাণ পাওয়ার মাঝে হতে পারে দ্বিতীয় ধরণের মুক্তি। চোখ হলো মুক্তির প্রধান অঙ্গ। এটাকেতো উপড়ে ফেলেছিই। এবার হাত, তারপর পা। এবার নিতম্বের অংশটুকুও কেটে ফেলা যাক। নাচের কিছুটা মোহ এই অংশটাতেও কাজ করে অনেকাংশেই। মাথার চুলগুলো শুধু বাদ থাকুক। কিছু স্মৃতি ধরে রাখা উচিৎ। নতুবা মস্তিষ্ক নতুন দিনের প্রত্যয় নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে বার বার পথচলায় হোঁচট খাবে। মায়ার নাভিটা ভীষণ সুন্দর। সকল সৌন্দর্যের কেন্দ্রস্থলকে কেটে দিতে পারলেই কেবল মাত্র চার মাত্রার জগত তৈরি করা সম্ভব। নাভির উপর ছুরিটা গেঁথে দিয়ে একটা সিগারেট ধরিয়েছি।

হঠাৎ মোবাইলটা বেজে উঠলো। মোবাইলের রিংটোনটা মায়াই বেছে দিয়েছিলো।

বধূয়া আমার চোখে জল এনেছে হায় ! বীনা কারণে ...

হ্যালো কেয়া। কেমন আছো তুমি ?

মাহিন, লিংকন বিয়ে করেছে। আমার মেয়েটার এখন কী হবে মাহিন ? মাহিন, তোমরা সবাই আমাকে ক্ষমা করে দিও। আর শোন আমার মেয়েটাকে কখনও আমার সম্পর্কে কিছুই বলোনা। মাহিন, তোমরা সবাই খুব ভাল থেকো।

লাইনটা কেটে যায়নি। তবু ওপাশ থেকে কেয়ার আর কোন সাড়া নেই। হ্যালো ! হ্যালো !! কেয়া ? কেয়া শোন, আমি তোমাকে ভীষণ ভালোবাসি। কেয়া ?

বাইরে বৃষ্টির তীব্রতা ক্রমশ বাড়তে শুরু করেছে। মাঝে মাঝেই প্রচন্ড আওয়াজ করে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। হাতে সিগারেট পুড়ছে কিন্তু সেই সিগারেটে শেষবার টান দেয়ার আজ আর কোন ইচ্ছাই করছেনা। আমি মৃত মানুষের মতো দৃষ্টি নিয়ে তাকিয়ে আছি আমার স্ত্রী, আমার ভালোবাসার মায়ার টুকরো টুকরো শরীরটার দিকে।


মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৫

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: অবাক ভালোবাসা ।

শুভরাত্রি

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


পৈশাচিক ভালোবাসা !

শুভ সকাল।

২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৩৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: কান্ডারী ভাই, আমি আপনার ৩টি ভিন্ন গল্পে একই ঘটনা ৩ বার পাইলাম। তবে গল্পে সাসপেন্স ছিল। উপভোগ্য....। ভাললাগা রাখলেম.......

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



একই লেখকের লেখা পড়ছেন বলেই খুব সম্ভবত এমন মনে হচ্ছে। নতুবা এমনটা মনে হবার কোন কারণ দেখছিনা।
আপনার প্রতি আমার আস্থা আছে। আপনি মন্তব্যে পাম দেম না। এইটা খুব ভাল লাগে ভাই। এভাবেই উৎসাহিত করে যাবেন আশা রাখি।

৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ওহে পাম....
তুমি মোরে করেছো বলরাম...
দানিয়াছ মোরে অস্থির উত্তেজনার ঘাম.....
উপমা সুশোভিত মন্তব্য, দিয়াছ সাহস.....
কলম চালাইবার ঝড়ো একখান মানস....

!:#P ;)

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মায়া ভরা এক সকালের গল্প শোনাব তোকে,
চায়ের কাপে উঠবে প্রেমের ধোঁয়া,
বলবো তোকে, তুই যে আমার নীল দিগন্তের প্রথম রবি;
বল না আমায়, আজকের সকালটা তুই আমাকে দিবি ?

৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমার কোবতে কিরাম হইসে না কইয়া ভাবীর কথা কইলেন। ঘটনা কি? :|| :||

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



শুক্রবার ছুটির একটা দিন। এত সকালে জাইগা আছি। গতকাল রাতে বৃষ্টির পর থেকে শীত নামছে। এত কিছু কি ভাইঙ্গা কওয়া লাগে ?
:`>

৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪৯

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: চমৎকার লাগল।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক ধন্যবাদ ভাই। স্নিগ্ধ সকালের একরাশ শুভেচ্ছা।

৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আরে ভাই, এতো মাথা খাটিয়ে ইন্সট্যান্ট একখান কোবতব্য লিখলাম আর আপনে এইটা ইগনোর করতাসেন। আপনার তো উচিত ছিল আরো চারলাইন যোগ করে মহান পাম বিষয়ক একটা কিংবদন্তী কবিতার নিশানা ঠিক করা। আর কিনা....... :-< :-<


B-)) B-)) B-)) B-)) B-))

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আমিও মাথা খাটাইছি তয় ইন্সট্যান্ট প্রেমের কোবতে আইসা পড়ছে। এইটা কি আমার দোষ বলেন ? আইচ্ছা দেখি পাম নিয়া কোবতে আসে কিনা !

ওহে পাম ফুলিয়েছিস অনেক ফুটবল,
ফুলিয়েছিস রিক্সার টায়ার টিউব,
এবার কিছু মানুষ ফুলিয়ে ধন্য কর জগত সংসার,
পামের সাথে আলু মিশিয়ে জয় কর সকল কারবার

B-)

৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনি নজরুলের হে দ্যারিদ্র কবিতা পড়ে লিখেন...... প্লিজ।

(সাতসকালে ঝামেলায় ফালায় দিসি। B-)) B-) )

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


হ ! চাতো ঠাণ্ডা হইয়া গেছে।

/:)

৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: যে কয়দিন লাগুক। লিখেন। লিইখ্যা নক দেন। তারপরও ছারুম না। B-)) B-))

(লিখতেই হইপে। আর আমি একটি রম্য ফিকশন লিখতেসি। তাই ওয়াটাইতে সমস্যা হইবেক না।)

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কি লিখুম এইডাতো কইলেন না ? :||

৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার এখানে ১ম মন্তব্যকারী কবিতা লিখলেন "মায়াবতী" আর আপনি গল্প লিখলেন মায়া

ঘটনা কি?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



নাজমুল ভাই আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এই কবিতার কথা বলেছিলাম-

হে দারিদ্র তুমি মোরে করেছ মহান
তুমি মোরে দানিয়াছ খ্রিস্ট্রের সম্মান
কন্টক-মুকুট শোভা।দিয়াছ তাপস,
অসঙ্কোচ প্রকাশের দুরন্ত সাহস;
উদ্ধত উলঙ্গ দৃষ্টি; বাণী ক্ষুরধার
বীণা মোর শাপে তব হল তরবার।
দুঃসহ দাহনে তব, হে দর্পী তাপস
অম্লান স্বর্গেরে মোর করিলে বিরস
অকালে শুকালে মোর রূপরস প্রাণ।
শীর্ণ করপুট ভরি সুন্দরের দান
যতবার নিহে চাই হে বুভুক্ষু তুমি
অগ্রে আসি কর পান! শূণ্য মরুভুমি
হেরি মম কল্পলোক।


-----------------------------------------------
ওহে পাম....
তুমি মোরে করেছো বলরাম...
দিয়াছো মোরে অস্থির উত্তেজনার ঘাম.....
উপমা সুশোভিত মন্তব্য, দিয়াছ সাহস.....
কলম চালাইবার ঝড়ো একখান মানস....
------------------------------------------------
দানিয়াছ < দিয়াছো

এর পরে নিম্নে ৪ লাইন লিখেন .... (হয়ে যাবে যুগল কবির পামকাব্য)

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভ্রাতা একটা বিখ্যাত কবিতার ব্যাবচ্ছেদ না করে তারচেয়ে বরং পাম নিয়ে যদি নিজেই কিছু ক্রিয়েটিভ করা যায় তবে কি বেশী ভাল হয়না।

১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৬

ম.র.নি বলেছেন: ভাই ছোট গল্প দেখে পড়লাম।খুনাখুনি আপনি ভালো পারেন;গল্পে ইতিবাচক দিক থাকা উচিৎ, ডিজ্যুস আবালরা এগুলো পড়ে ষ্টাইলটাই শিখবে।নাকি বর্তমান ডিজ্যুসদের সাইকোলোজি কেমন তা দেখালেন?
যাই হউক মাহিনের চিন্তার অসংগতি পেলাম, যেমন

আল্লাহ পাক মনে হয় তাঁর সমস্ত রূপ ওর মধ্যেই দিয়ে দিয়েছে।

ওকে খুন করে দেবীর পায়ে বলির ভেট দিয়ে পূণ্য লাভ করতে পারতাম।

মাহিন কি শাহবাগী ;)




০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


পড়েছেন এই জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন।

সাইকো গল্পে ইতিবাচক দিকটা খোঁজা যদিও অর্থবোধক নয় তবু এই গল্পের থীমটাই হলো বর্তমান সমাজের পারিবারিক অসংগতি থেকে সৃষ্ট মানসিক বিপর্যয়।

নাস্তিকরা ভাই শতভাগ সফল। নতুবা গল্পে উপমার ক্ষেত্রেও আমরা এখন ধর্ম খুঁজে ফিরি।

মাহিন যেহেতু সাইকো তাই তার ভাবনায় অসংগতি আসবেই। নতুবা খুন করতে পারার কথা না।

আর ভাই লেখায় খুনাখুনি আসলেই কি লেখককে খুনাখুনির তকমা দেয়া উচিৎ ?

আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন। আমিন।

ভাল থাকুন। শুভকামনা নিরন্তর।

১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ওহহো!!!!! সিরিয়াস হয়ে গেলেন........ তাহলে থাক। থাক। দরকার নাই।

(দ্রঃ একটু হিমুগিরি করার টেরাই নিলাম)

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভ্রাতা কবির ব্যাপারে আমি খুব সিরিয়াস হয়ে যাই।
আমার কাছে মনে হয় কবিকে অসন্মান করা হয়ে যায়।

নতুবা হিমুগিরি করতে আমিও খুব ভাল পাই। B-)

১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: গট ইউর পয়েন্ট......... ক্যারি অন..... :)

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কি ক্যারি করমু সেইটাতো কইলেন না ভ্রাতা ? /:)

১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ওঃ হোঃ বুঝলেন না? ঐ যে কবির ব্যাপারে স্টেটমেন্ট করলেন। ঐটাই।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ঐটা কি আবার বলতে হবে ?

:||

১৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভ্রাতা কবির ব্যাপারে আমি খুব সিরিয়াস হয়ে যাই।
আমার কাছে মনে হয় কবিকে অসন্মান করা হয়ে যায়।




এই স্টেটমেন্টের কথা। আর এই এটিচুট ধরে রাখার কথা বলেছিলাম ভ্রাতা।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আলোচনা সিরিয়াস হইয়া যাইতেছে। হিমুরা সিরিয়াস আলোচনা করে না। ওরা যা করে তা সিরিয়াস হয়ে যায়।

:)

১৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এটিচুট =< এটিচুড

আর সিরিয়াস আলোচনা হলেই কি? আমার হিমুগিরিতে আপনিই তো বাধ সাধলেন। এরপর আর ঐ মুড থাকলো? কন?

লেট রিড ইট......

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ওকে !! ওকে !!
আইচ্ছা বলেন দেখি হিমু কি সকালে নাস্তা খায় ?
:D

১৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: মনে করতারলাম্না......... কন ভাই,,,,,,,,,,,

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আমিও বলতে পারিনা।

B-)

১৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: :| :P =p~

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


;) =p~

১৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭

সুমন কর বলেছেন: গল্প পড়ে পৈশাচিক আনন্দ পেলাম..... ;)

+।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।

২০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লিংকনের সাথে সাক্ষাতের হেতুটা ঠিক বুঝলাম না! মাহিন যে একটা মানসিক রোগী, সেটা পরিষ্কার ।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



লিংকনের সাথে সাক্ষাৎটা দৈনন্দিন আড্ডার অংশ ছাড়া আর কিছুই নয়। এখানে লিংকনের স্ত্রীর সাথে মাহিনের যোগসূত্রের কারণে শুরু থেকেই চরিত্রের বিশ্লেষণ করতে হয়েছে। গল্পে মাহিন এবং লিংকন দুজনেই মানসিক রোগী। একজন বোধহীন কিন্তু স্বাভাবিক, আরেকজন খুনিতে পরিণত হয়েছে।

ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য।

২১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: গল্প ভালোই হয়েছে, তবে শেষ দিকে এসে কিছুটা অগোছালো মনে হয়েছে। আর বিনা প্রয়োজনে ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করে এমন উপমা পরিহার করা উচিত, আমার কাছে আরোপিত এবং দৃষ্টিকটু মনে হয়েছে।

ভালো থাকা হোক সবসময়।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এটা হলো একটা খুনের পর লাশের পাশে বসে খুনির মনের ভাবান্তর কোন ঘটনাপ্রবাহ নয়। তাই ছোট গল্প হিসেবে শেষটা এমন করতেই হলো। আর ধর্মীয় অনুভূতি এত ঠুনকো বিষয় নয় যে সামান্য উপমা ব্যবহারে আঘাত হানতে পারে। বিষয়টা আরোপিত কিংবা দৃষ্টিকটু হবার কোন কারণ আমি দেখছিনা। বহু লেখাই আছে যেখানে হর হামেশাই আমরা লিখে থাকি নিয়তি, প্রকৃতি, ঈশ্বর কিংবা দেবতা, দেবী। হুমায়ূন আহমেদ গল্পের নাম দিয়েছেন দেবী তো নিশ্চয় দোষ করেন নি। আবার সেই দেবী গল্পে আল্লাহর কথা এসেছে।

এমন রূপ বানাইয়াছো ঈশ্বর, এই কথার মধ্যে আরোপিত কিংবা দৃষ্টি কটু হওয়ার কি আছে আমার বোধে আসেনা। রূপতো তারই সৃষ্টি। অতএব সেটাই এখানে ব্যাক্ত করা হয়েছে এর বিশেষ কিছু নয়।

শুভকামনা নিরন্তর।

২২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ধুর, সাইকো গল্পে মাইনাচ। আমি নরম লাইনের মানুষ। সাইকো গল্প পড়তে গা গুলায়, কারন আমি পড়ত পড়তে সবই সত্যি ভাবতে থাকি। অনেকে উপভোগ করে, আমি করি না। করতে পারলে জীবনটা আরো আনন্দময় হইতো। - -

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



=p~ =p~ =p~

২৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০

সুলতানা রহমান বলেছেন: লিংকন র সৌন্দর্য সম্পর্ক এ পড়তে গিয়ে হুমায়ূন আহমেদের শুভ্র র কথা মনে এল।
ভাল লাগলো।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এঃ !!!!!! :||

২৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার !
যেন কোন বিদেশী গল্প পড়লাম !

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সুপ্রিয় লিটন ভাই ঘটনা কিন্তু শতভাগ দেশী।

:)

২৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: মাহিন আর লিংকন দুইজনই বহুদিন ধইরা এক সাথে গাঁজা খাইতো!! ছবিটা দারুন!!!!! ব্রুটাল। মিউটিলেশন মানেই প্রচন্ড খোভ, কিন্তু মাহিন যতই সাইকো হোক না কেন, মায়ার প্রতি এত খোভের হেতুকি শুধুই মতানৈক্য ???

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



হা হা হা হা আপনি দেখি ভাইডি গল্পের পেছনের গল্পটাও ধরে ফেলছেন।

কান পড়া একটা কথা আছে। সংসারে কান পড়া যখন সীমা ছাড়িয়ে যায় তখন অনেক কিছুই হতে পারে। মানুষের একমাত্র শান্তির জায়গা নিজের ঘর। যেখানে শান্তি নাই সেখানে মানসিক বিপর্যয় ঘটাটা অস্বাভাবিক নয়। তাছাড়া নিষ্ঠুর পরকীয়ার বলির ঘটনা এই সমাজে কম ঘটেনা।

ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা নিরন্তর ভ্রাতা।

২৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ভাল লেগেছে| ব্রুটাল হয়েছে তবে আরেকটু হলে আরও মজা পেতাম| এধরনের গল্প ভাল লাগে|

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ভ্রাতা আরও ব্রুটাল ? এইডা আমারে দিয়ে হইত না। এই যে লিখছি তাতেই আমি টাস্কি।

কৃতজ্ঞতা ভ্রাতা।

২৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

নীলসাধু বলেছেন: চমৎকার লাগল।
কুশলী নির্মাণ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক ধন্যবাদ প্রিয় নীল দা।
শুভকামনা ও কৃতজ্ঞতা সব সময়ের জন্য।

২৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৭

অগ্নি সারথি বলেছেন: বেশ ভাল।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা । সব সময় সাথে আছেন কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভেচ্ছা শতত।

২৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩১

কিরমানী লিটন বলেছেন: গভীর সাসপেনশনস আর আগ্রহভরে পড়লাম।খুব মনে রাখার মতো গল্প, অনবদ্য ভালোলাগা রেখে গেলাম।শুভকামনা জানবেন প্রিয় কান্ডারী ভাই...

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভ্রাতা।

শুভরাত্রি। ভাল থাকুন।

৩০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: খুন খারাবি ভয় পাই। তারচেয়েও বেশি ভয় পাই মানসিক বিকারগ্রস্থদের।

কখন কি করে বসে ঠিক নেই।

তবে গল্প ভাল লেগেছে।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


খুন খারাবি আমিও ভীষণ ভয় পাই। তবে সমাজের বিকার গ্রস্ত মানুষের চিত্র গল্পে আঁকতে ভয় পাইনা।

শুভকামনা ও কৃতজ্ঞতা নিরন্তর।

৩১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৮

আবু শাকিল বলেছেন: গল্পের প্রথম প্যারা পড়েই বাকিটা মনযোগ সহকারে পড়লাম ।
গল্প খুব উপভোগ করেছি :)

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন শাকিল ভাই।
শুভ রাত্রি।

৩২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: পোস্ট সংশ্লিষ্ট মন্তব্যের আগে নদী ভাইয়ের লগে একটু মারামারি করে নি! নদী ভাই আপনার পোস্টে মাইনাচ দেওয়ার জন্য ওনার মন্তব্যে ট্রিপল মাইনাচ (দুইটা দিতাম, তয় মাইনাচে মাইনাচে পিলাচ হয় দেইখা দিলাম না!)..........!!



গল্পের প্রথম দিক থেকে পড়তে ভীষণ ভাল লাগছিল! যদিও শেষের দিকটা হালকা আঁচ করতে পারছিলাম, তবে মৃত্যুর ব্যাপারটা একটু অতিরিক্ত বলে মনে হয়েছে! আর ঐখানে এসেই হঠাৎ থমকে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে তারপর একটু ধাতস্ত হয়ে বাকি গল্পটা শেষ করলাম! তবে অতিরিক্ত মনে হলেও, গল্পের মধ্যে একমাত্র ঐ টুইস্টটাই হৃদয় ছোঁয়ানো ছিল........!!

ভাল থাকবেন!

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


তার মানে কি মাইনাচ দিলেন ? :D

ভ্রাতা একটু ভেবে দেখুন এমন হত্যা কি আমাদের সমাজে কম হয় ? আমিতো কমই বর্ণনা দিয়েছি। লাশ টুকরো টুকরো করে কেটে ব্যাগে ভরে মানুষ যখন নদীতে ফেলে দিয়ে অন্যের হাত ধরে নতুন করে সংসার পাতার স্বপ্নে বিভোর হয় তারা সাইকো ছাড়া আর কিছুই নয়। এটাকে শুধু মাত্র একটা গল্প না ভেবে বাস্তবতাটা একবার ভেবে দেখুন।

ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৩৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৯

প্রামানিক বলেছেন: খুব ভাল লাগল। গল্পের নির্মাণ কৌশল চমৎকার। শুভ্চেছা রইল।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।

৩৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬

লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ভ্রাতা, দৃশ্যগুলো কল্পনা করেছি। খুন করার মধ্যে আসলেই একটা আর্ট অাছে, সবাই করতে পারে না। অামার মতন দূর্বল চিত্তের মানুষের দ্বারা তো কোনদিনও সম্ভব নয়। একবার ইঁদুরের ফাঁদ পেতেছিলাম, আঠার মধ্যে ইঁদুর আটকা পড়লো, এখন এটাকে মেরে আঠা থেকে সরাতে হবে। ইঁদুরের মাথায় একটা শক্ত জিনিস দিয়ে আঘাত করলাম, ইঁদুরের কান দিনে কল কল করে রক্ত বের হতে লাগলো, সেটা দেখে আমার চোখে জল এসে গেল, এটা আমি কী করলাম, একটা জলজ্যান্ত জীবকে মেরে ফেললাম, তাও আবার এতোটা নিষ্ঠুরভাবে! অনেক্ষণ সেদিকে তাকাতে পারিনি। সবাই খুন করতে পারে না। খুন করার জন্য সাইকো হতে হয়, আপনার গল্পের নায়কের মতন।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাই আমিত আরও বড় নরম মানুষ। শুধু কাটকাটি করতে হবে দেখে ডাক্তারি পড়া শুরু করেও ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলাম। তবে গল্প কিংবা কবিতায় কল্পনা করতে বাঁধা নেই।

শুভকামনা ও কৃতজ্ঞতা নিরন্তর।

৩৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৬

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: যার ভালোবাসায় ডুবে এতো খুনাখুনি সে কিনা চলে গেলো !!!

গল্পে ভাল লেগেছে ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মাঝে মাঝে নিয়তি তার শোধ নেয়। এটাই চিরন্তন সত্য। কোন পাপ সুখের নীড় গড়তে পারেনা কখনওই।

ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৩৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব ,


একজনকে ছেড়ে আসা একটি নারীর জন্যে নিজের স্ত্রীকে , যাকে কিনা ভালোবেসে বিয়ে করা হয়েছে; অমন নিষ্ঠুরতার সাথে হত্যা করার পেছনে জোরালো কোনও কারন না পাওয়াতে গল্পটি আমার কাছে উৎরোতে পারেনি । নায়ক সাইকো ও নয় । তেমন কোনও আভাসও নেই এখানে ।
বলা ভালো, শুধু একটা বীভৎসতা তুলে ধরতেই গল্পে এমন সংযোগহীন হত্যাকান্ডের কথা এসেছে যা মনে হয় কিছু পাঠকের মনে প্রশ্নের জন্ম দেবে ।
আশা করি এমন মন্তব্যে আশাহত হবেন না । গল্প বলার গাঁথুনী ভালো এবং ষ্টাইলটাও বেশ ।
শুভেচ্ছান্তে ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


গল্পটাতে পরকীয়ায় আশক্তি দেখানো হয়েছে কিন্তু পাশাপাশি পারিবারিক অস্থিরতার চিত্রও তুলে ধরা হয়েছে। আমাদের এই সমাজে স্বামী স্ত্রীর দন্দের বাইরেও অশান্তির একটি বড় জায়গা থাকে শশুর শাশুরীর সাথে বউদের মিলে থাকতে না পারাটা। সে ক্ষেত্রে বিপাকে পরে মানসিক চাপে থাকতে হয় স্বামী বেচারাদের। কেউ মানিয়ে চলতে পারে আবার কেউ আশক্ত হয়ে যায় বাইরের সুখ শান্তির প্রতি। এখানে যদি আপনি পরকীয়া কে একটা মেটাফোর হিসেবে নিয়ে দেখেন এবং একজন মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত মানুষের ছবি আঁকেন দেখবেন কাহিনীটা বোগাস নয়। মানুষ তার নিজের স্বার্থের কারণে নিজের সন্তানকে ছাদ থেকে ফেলে দিয়ে মেরে ফেলে কিংবা স্ত্রী দা দিয়ে কুপিয়ে মারে স্বামীকে কিংবা স্বামী স্ত্রীকে শুধুমাত্র নিজের হীণ চরিত্র চরিতার্থ করতে। এরা সাইকো নয়তো আর কি ?

আমি মোটেও ভাইয়া আপনার মন্তব্যে আশা হত হয়নি বরং আমি জানি আমি সমাজের চিত্রটাই মেটাফোর হিসেবে আঁকতে চেয়েছি।

অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।

৩৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: মোটামুটি লেগেছে, যদিও গল্পের কাহিনী খুবই কমন। ভাল লেগেছে লেখার স্টাইল, প্রকাশভঙ্গি আর কিছু উপমা। শুভেচ্ছা রইল।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



গল্পের কাহিনী খুবই কমন এটা ঠিক। আমাদের চারপাশে এমন ঘটনা অহরহ ঘটছে। এইতো এই বছরের প্রথম দিকেই এমন নৃশংস হত্যা কান্ড ঘটে গেলো এক দম্পতির মাঝে।

যাই হোক ভাইয়া আপনার মন্তব্যে উৎসাহিত হোলাম খুব।
ভাল থাকুন সব সময়।

৩৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩০

জুন বলেছেন: আমি শতদ্রুর সাথে একমত । মারামারি খুনাখুনি সে গল্পই হোক আর বাস্তবেই বড় ভয় পাই কান্ডারি ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


হায় ! হায় !! আপা আপনি এই গল্প পড়ছেন ? আজকে রাতে তাইলে আপনার ঘুম শেষ।

B-))

৩৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৫

আবু শাকিল বলেছেন: কান্ডারী ভাই - ফেসবুকের সূত্রে আশা করি আমার সম্পর্কে কিছুটা জানেন । আপনার শিষ্টাচার সম্পর্কে আমি জ্ঞাত ।
আপনার সম্মোধন গুলা আমাকে লজ্জা দেয় ভাই -।
আমাকে আপনি না বলে -তুই ,তুমি ডাকতে পারেন।
খুশি হবো । ছোট ভাই হিসেবে রাখলেও আপত্তি নাই।
ধন্যবাদ ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ওকে ভ্রাতা তাই হইবেক। ছোট ভাই হইলে আর তুমি কওয়া যাইব না। ডায়রেক্ট তুই। তুই না হইলে আপন লাগেনা।
নিজের স্ত্রীকে তুমি বলা যায় এতে আপন লাগে কিন্তু তুই বলা যায় না। স্ত্রীকে তুই বললে তারা মাইন্ড করে। তুই শুধু ছোট ভাই আর বন্ধুদের বলতে হয়।

৪০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৬

আবু শাকিল বলেছেন: খুশি হইলাম ভ্রাতা :)

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


থেঙ্কু মেনশন নট। :)

৪১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: অসাধারন লেখা। এরকম সাইকোলজিক্যাল গল্প গুলো ভালোই লাগে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা রইলো।

৪২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭

এহসান সাবির বলেছেন: খুন একটা সূক্ষ্ম শিল্প.....

গল্পটা কেমন যেন......!!

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কি জানি !!!

:(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.