নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছায়া নয়, আলো ...

আরমান আরজু

সত্য ও অসীমের পথে

আরমান আরজু › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাকির নায়েক: আধুনিক তোতা পাখি কিংবা হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:১২

বর্তমান বিশ্বে বহুল পরিচিত একটি নাম-জাকির নায়েক। চমৎকার স্মরণশক্তি, কোরআন-হাদিস থেকে পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা উদ্ধৃতি দেয়া, বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থের তুলনামূলক আলোচনা, মিডিয়ার সফল ব্যবহার ইত্যাদি কারণে তিনি খুব দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠেন। মনে করবেন না তাঁর জনপ্রিয়তায় আমি ঈর্ষান্বিত। আমি বরং শঙ্কিত সবাইকে মাকাল ফলের পেছনে কোন কিছু না বুঝে দৌড়াতে দেখে। এখন ঘরে-বাহিরে সর্বত্র ওয়াজ কিংবা লেকচারের ছড়াছড়ি, ধর্মীয় প্রকাশনাও বিকাশমান, মসজিদে (শুধু জুমার দিনে) নামাজীও ক্রমাগত বেড়ে চলেছে, মসজিদ-মাদ্রাসার সংখ্যাও দিনে দিনে বাড়ছে, দাড়ি-টুপির ব্যবহারও ক্রমবর্ধমান, ধর্ম এখন ইন্টারনেটেও সরগরম কিন্তু সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অপকর্ম, অবাধ যৌনাচার, মাদক, সুদ-ঘুষ, খুন-রাহাজানি, অশ্লীলতা ইত্যাদি। কেন? ধর্মের প্রসার বাড়লে এগুলো তো কমার কথা, বাড়ছে কেন? বহু বছর ধরে মৌলভী-মাওলানা-পীর ছাহেবদের ওয়াজ কিংবা হালের জাকির নায়েকের লেকচার যদি কাজ দিত তবে তো আমাদের মধ্যে বিন্দুমাত্র শয়তানী আচরণ থাকার কথা না। কেন আমরা এখনো গোপন পাপে লিপ্ত, কেন আমরা নামসর্বস্ব ধর্মীয় কাজে লিপ্ত, কেন আমরা চলচ্চিত্র, খেলা, রং-তামাশা ইত্যাদি অনর্থক কাজ থেকে বের হতে পারছি না? কারণ ঈমান আমাদের মুখে, ভেতরে নেই; নামায আমরা পড়ি কিন্তু কায়েম তথা বাস্তব প্রকাশ নেই; উপবাস ব্রত পালন করি, রোযা নয়; হজ্ব-ওমরা করি আবার রঙিন চশমা পড়ি; টাকার যাকাত আদায় করি, শরীরের যাকাত ভুলে যাই।

হযরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, একদিন মহানবী (সা.) মসজিদে প্রবেশ করে দেখলেন সেখানে হযরত হারিস বিন মালিক (রা.) অবস্থান করছেন। তিনি (সা.) তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, ঈমান আনার পর তোমার অবস্থা এখন কী? হযরত হারিস বিন মালিক (রা.) বললেন, এখন আমার মনে হচ্ছে আমি একজন পরিপূর্ণ মু’মিন। মহানবী (সা.) বললেন, প্রত্যেক কিছুর একটি বাস্তবতা থাকে, তুমি যে নিজেকে মু’মিন দাবি করছো এর বাস্তবতা কী? হযরত হারিস বিন মালিক (রা.) প্রত্যুত্তরে বললেন, আমি আল্লাহর আরশ দেখেছি, আরো দেখেছি জান্নাত এবং জাহান্নাম। মহানবী (সা.) খুশি হয়ে বললেন, তোমার হৃদয়কে আল্লাহ সত্যই আলোকিত করেছেন। [হায়াতুস সাহাবা ৩য় খণ্ড পৃষ্ঠা ৫৮, মূল: হযরত মাওলানা মুহাম্মদ ইউসুফ কান্দালভী, ইংরেজি অনুবাদ: মুফতী আফজাল হোসেন ইলিয়াস, জম জম পাবলিশার্স, পাকিস্তান]
হাদিসটি বর্তমানকার মৌলভী-মাওলানা-পীর ছাহেবদের ওয়াজে কিংবা জাকির নায়েকের লেকচারে মোটেও শুনতে পাবেন না। কারণ এখানে প্রমাণের কথা আছে। বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে মহানবী (সা.) এর নাম আছে কি নেই এটি জেনে আমার লাভটাই বা কী যদি আমি ”নবী” নামটির বাস্তবতা (অর্থাৎ আল্লাহ এত শক্তিশালী হওয়ার পরও কেন তাঁর ধর্ম প্রচারে নবীদের আশ্রয় নিলেন) না বুঝি। মৌলভী-মাওলানা-পীর ছাহেবদের ওয়াজ কিংবা জাকির নায়েকের লেকচার শুনে যেসব বিধর্মী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন তাদের মনে এ প্রশ্ন কি আসে না যে অন্য ধর্ম থেকে ইসলামের পার্থক্যটা কী? ওখানে আমি ভগবান কিংবা বুদ্ধ কিংবা যিশুর মূর্তি পূজা করতাম আর ইসলামে এসে কাবা নামক ঘরটির পূজা করছি। ওখানে আশ্বাস দেয়া হয়েছে ভাল কাজ করলে স্বর্গে আর মন্দ করলে নরকে। ইসলামও তাই বলছে, সৎকাজ করলে জান্নাত আর অসৎকাজ করলে জাহান্নাম। সবখানেই আন্দাজ আর আশা, বাস্তবতা কিংবা প্রমাণ নেই। উপরোক্ত হাদিসটিতে মু’মিন দাবির সপক্ষে নবীর সাহাবী কিন্তু বলেননি যে তিনি এখন নামায পড়েন, রোযা রাখেন বরং বলেছেন তিনি আল্লাহর আরশ দেখেছেন। একই প্রশ্ন যদি আপনাকে করা হয় যে ঈমানদার দাবী করে আপনি কী পেয়েছেন বা কী দেখেছেন? বলবেন, এসব কি আর আমরা দেখতে পাবো, আমরা তো পাপী। কেন? নবীর সাহাবারা তো পূর্বে ভিন্ন ধর্মের ছিলেন, তাঁরা যদি ইসলাম গ্রহণ করার পর আল্লাহর আরশ দেখতে পান তো আমার আর আপনার জন্য সেটা হবে না কেন? বলবেন, তারা তো নবী থেকে ঈমান গ্রহণ করেছেন তাই এত কিছু দেখতে পান। কেন? আপনার যুগে কি কোরআন নেই? নায়েবে নবী তথা নবীর উত্তরসূরি নেই? অবশ্যই আছে। আপনি যদি কোরআনকে শুধু তেলাওয়াত করা কিংবা নামাযে পাঠ করা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ রাখেন অথবা নবীর উত্তরসূরির খোঁজে ঘর থেকে বের না হন তবে কস্মিনকালেও ইসলাম ধর্মের বাস্তবতা বুঝবেন না। যতই নামায পড়ে ললাট কালো করুন আর রোযা রাখুন, আপনি যেই অন্ধ সেই অন্ধই থেকে যাবেন। আল্লাহ তাই বলেছেন, ”এবং যে ব্যক্তি এখানে (পৃথিবীর মধ্যে) অন্ধ হয়ে থেকেছে আখেরাতেও সে অন্ধ থাকবে” (সুরা বনি ইসরাঈল, আয়াত ৭২)। এ অন্ধত্ব চোখের নয় হৃদয়ের, যা দিয়ে আল্লাহর আরশ পর্যন্ত দেখা যায়। অবাস্তব কথা বলছি না কিংবা কোন গালগল্পও করছি না। সুতরাং আন্দাজে ওয়াজ কিংবা লেকচারে আন্দাজে নামাযী বাড়বে, আন্দাজে রোযাদার বাড়বে, আন্দাজে হাজী বাড়বে আবার অন্ধের সংখ্যাও বাড়বে।

আমার এ লেখাটি পড়ার পরও যদি আপনার মধ্যে অন্ধত্ব দূর করার প্রেরণা না জাগে তবে বুঝবো তকদিরের অমোঘ বিধানে আপনি দুর্ভাগা!

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:২৮

বিদ্যুৎ বলেছেন: লেখালিখি বিষয়টা খুব কঠিন, তাই ধন্যবাদ আপনাকে লেখার মত কঠিন কাজটি করার জন্য। কিন্তু আমিও আপনার মত শুধু অন্যের সমালোচনা করতে পারি, নিজে তো কিছুই করতে পারি না এমন কি আত্ন সমালোচনাও করতে পারি না। আমাদের সবাইকে এই অন্ধত্ব থেকে আল্লাহ নাজাত দিন।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৪

আরমান আরজু বলেছেন: আপনি সাহায্য করা আর সমালোচনা করার পার্থক্যটি বুঝতে পারেননি। ইসলামে কোন সমালোচনা নেই, এটি এক প্রকারের গীবত। কেউ যদি আপনার জ্ঞান মতে ভুল পথে থাকে তবে তাকে সঠিক পথের সন্ধান বাতলে দেয়াটা আপনার নৈতিক কর্তব্য। জাকির নায়েককে নয়, আমি এক পথহারা পথিককে পথের সন্ধান বলছি মাত্র, মেনে নেয়া না নেয়াটা যার যার ব্যাপার। ধর্মে কোন জোর জবরদস্তি নেই। আরো দেখুনঃ Click This Link

২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৩

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আমি আল্লাহর আরশ দেখেছি, আরো দেখেছি জান্নাত এবং জাহান্নাম। মহানবী (সা.) খুশি হয়ে বললেন, তোমার হৃদয়কে আল্লাহ সত্যই আলোকিত করেছেন। [হায়াতুস সাহাবা ৩য় খণ্ড পৃষ্ঠা ৫৮, মূল: হযরত মাওলানা মুহাম্মদ ইউসুফ কান্দালভী, ইংরেজি অনুবাদ: মুফতী আফজাল হোসেন ইলিয়াস, জম জম পাবলিশার্স, পাকিস্তান]
এটি কি সহীহ হাদীস?
যে রেফারেন্স দিয়েছেন সেটি কিন্তু যথেষ্ট নয়।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

আরমান আরজু বলেছেন: সহীহ হাদিস, জাল হাদিস, দুর্বল হাদিস এগুলো কাদের সৃষ্টি? মহানবী (সা.) এর পবিত্র মুখ নিঃসৃত বাণী মোবারক কীভাবে সহীহ, জাল কিংবা দুর্বল হয় আমি জানি না। নবী করিম (সা.) কে যারা প্রাণের চেয়ে বেশী ভালোবাসতে পারবে না তারাই তাঁর বাণী মোবারক গুলোকে সহীহ, জাল কিংবা দুর্বল বলে মানুষের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়াবে এবং জালিয়াতি করে ব্যবসা করবে। নবী করিম (সা.) কিংবা তাঁর নায়েব অর্থাৎ প্রতিনিধি তথা কামেল মুর্শিদ-এর সাথে যাদের সংযোগ থাকবে না তারা হাদিস বলতে পুস্তকে ছাপানো লেখাগুলোকেই বুঝবে। আমি যে হাদিসটি উল্লেখ করেছি তা ’হায়াতুস সাহাবা’ বইটি থেকে নেয়া হলেও এর মূল হচ্ছে-১. ইবনে আসাকির, ২. মুন্তাখাব কানজুল উম্মাল-আসকারী, ৫ম খ- পৃষ্ঠা ১৬০, ৩. মুন্তাখাব কানজুল উম্মাল-ইবনে নাজ্জার, ৫ম খ- পৃষ্ঠা ১৬১, ৪. যুহদ-ইবনে মুবারক, ইসাবাহ-হাফিজ, ১ম খ- পৃ.২৮৯। আরো দেখুনঃ Click This Link

৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাকির নায়েক আধুনিক ব্যবসায়ী

৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১২

প্রামানিক বলেছেন: মহানবী (সা.) বললেন, প্রত্যেক কিছুর একটি বাস্তবতা থাকে, তুমি যে নিজেকে মু’মিন দাবি করছো এর বাস্তবতা কী? হযরত হারিস বিন মালিক (রা.) প্রত্যুত্তরে বললেন, আমি আল্লাহর আরশ দেখেছি, আরো দেখেছি জান্নাত এবং জাহান্নাম। মহানবী (সা.) খুশি হয়ে বললেন, তোমার হৃদয়কে আল্লাহ সত্যই আলোকিত করেছেন।

উপরোক্ত হাদিসটিতে মু’মিন দাবির সপক্ষে নবীর সাহাবী কিন্তু বলেননি যে তিনি এখন নামায পড়েন, রোযা রাখেন বরং বলেছেন তিনি আল্লাহর আরশ দেখেছেন।


আপনার লেখা পড়ে কি মন্তব্য করবো বুঝতে পারছি না। উপরোক্ত হাদীস অনুযায়ী কি নামায রোযার দরকার নাই? আপনি কি বুঝাতে চাচ্ছেন একটু খোলাসা করে বলেন?

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

আরমান আরজু বলেছেন: নামায-রোযার দরকার নাই কে বলল? দয়া করে আবার ভাল করে পড়ুন। আরো দেখুনঃ Click This Link

৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২২

মানবী বলেছেন: "যেসব বিধর্মী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন তাদের মনে এ প্রশ্ন কি আসে না যে অন্য ধর্ম থেকে ইসলামের পার্থক্যটা কী? ওখানে আমি ভগবান কিংবা বুদ্ধ কিংবা যিশুর মূর্তি পূজা করতাম আর ইসলামে এসে কাবা নামক ঘরটির পূজা করছি।"

- অপরকে অন্ধ বলার আগে নিজের অন্ধত্ব দূর করা জরুরী!
ইসলাম সম্পর্কে নূন্যতম জ্ঞান থাকলে কেউ বলবেনা মুসলিমরা কাবা নামক ঘরটির পূজা করে। কাবা একটি দিক নির্দেশক মাত্র, যেদিকে ফিরে আল্লাহ্কে সেজদা করা হয়, কাবা ঘরকে কেউ আল্লাহ্ বা সৃষ্টি কর্তা মনে করেনা। পূজার সাথে নামাজের সেজদার পার্থক্য আছে! মনে রাখা জরুরী কাবা'র ছবি কেউ পবিত্র মনে করেনা বা পবিত্র মনে করে সেজদা করেনা।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯

আরমান আরজু বলেছেন: সেজদা করেন আর যাই করেন, আমার প্রশ্ন হল কাকে সেজদা করছি তা কি জানার কোন প্রয়োজন নেই? কা’বা শরীফ পশ্চিম দিকে কিন্তু মহান আল্লাহ নিজেই বলছেন তিনি সর্বত্র বিরাজমান। পশ্চিম দিকে হয়ত শরীয়তটাই শুধু পালন করছেন অন্ধভাবে কিন্তু তিনি যে ’সর্বত্র বিরাজমান’, কখনো খুঁজেছেন? আরো দেখুনঃ Click This Link

৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩

তট রেখা বলেছেন: নিজের আক্বিদা সর্বাগ্রে পরীক্ষা করুন, হাদীসের শুদ্ধতা যাচাই করুন। হায়াতুসসাহাবা কোনো রেফারেন্স বুক নয়। আর নিজের থেকে ঈর্ষা দূর করুন। নিজের ক্বলব থেকে অন্ধতা দূর করে একজন পরিপুর্ন মুসল্মান হিসাবে আলোর পথে আসুন। আল্লাহ আমাকে ও আপনাকে সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আমীন

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০১

আরমান আরজু বলেছেন: সহীহ হাদিস, জাল হাদিস, দুর্বল হাদিস এগুলো কাদের সৃষ্টি? মহানবী (সা.) এর পবিত্র মুখ নিঃসৃত বাণী মোবারক কীভাবে সহীহ, জাল কিংবা দুর্বল হয় আমি জানি না। নবী করিম (সা.) কে যারা প্রাণের চেয়ে বেশী ভালোবাসতে পারবে না তারাই তাঁর বাণী মোবারক গুলোকে সহীহ, জাল কিংবা দুর্বল বলে মানুষের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়াবে এবং জালিয়াতি করে ব্যবসা করবে। নবী করিম (সা.) কিংবা তাঁর নায়েব অর্থাৎ প্রতিনিধি তথা কামেল মুর্শিদ-এর সাথে যাদের সংযোগ থাকবে না তারা হাদিস বলতে পুস্তকে ছাপানো লেখাগুলোকেই বুঝবে। আমি যে হাদিসটি উল্লেখ করেছি তা ’হায়াতুস সাহাবা’ বইটি থেকে নেয়া হলেও এর মূল হচ্ছে-১. ইবনে আসাকির, ২. মুন্তাখাব কানজুল উম্মাল-আসকারী, ৫ম খ- পৃষ্ঠা ১৬০, ৩. মুন্তাখাব কানজুল উম্মাল-ইবনে নাজ্জার, ৫ম খ- পৃষ্ঠা ১৬১, ৪. যুহদ-ইবনে মুবারক, ইসাবাহ-হাফিজ, ১ম খ- পৃ.২৮৯। আরো দেখুনঃ Click This Link

৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৮

ইসু বলেছেন: ‍"হযরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, একদিন মহানবী (সা.) মসজিদে প্রবেশ করে দেখলেন সেখানে হযরত হারিস বিন মালিক (রা.) অবস্থান করছে.................. " মসজিদ নামায পড়ার জায়গা, তাহলে নিশ্চয়ই মহানবী (সা.) এবং হযরত হারিস বিন মালিক (রা.) মসজিদে নামাযের আগে বা পরে আলোচনা করেছিলেন। নামায-রোযার কিন্তু বিজ্ঞানসম্মত উপকার আছে-জানেন নিশ্চয়ই। এ দু'টোতেই শারীরিক ও মানসিক বাস্তব উপকারিতা পাবেন নিয়মিত চচা‌‍‍‍‍‍‍‌‌‌‌'য়।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০১

আরমান আরজু বলেছেন: Click This Link

৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৪

জেকলেট বলেছেন: কেন ভাই আপনি একটা দূর্বল বা মিথ্যা হাদীস দিয়ে মুমিনের বৈশিষ্ট্য খুজতেছেন?? যেখানে অসংখ্য কোরআনের আয়াত আছে মুমিনের বৈশিষ্ট নিয়ে??? আর জাকির নায়েকের কাজ উনি করছেন আপনি আপনার মত করে করুন অযথা আরেকজনকে নিয়ে সমালোচনা কেন?? এটা কিন্তু গীবতের ই অংশ।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৩

আরমান আরজু বলেছেন: আপনি সাহায্য করা আর সমালোচনা করার পার্থক্যটি বুঝতে পারেননি। ইসলামে কোন সমালোচনা নেই, এটি এক প্রকারের গীবত। কেউ যদি আপনার জ্ঞান মতে ভুল পথে থাকে তবে তাকে সঠিক পথের সন্ধান বাতলে দেয়াটা আপনার নৈতিক কর্তব্য। জাকির নায়েককে নয়, আমি এক পথহারা পথিককে পথের সন্ধান বলছি মাত্র, মেনে নেয়া না নেয়াটা যার যার ব্যাপার। ধর্মে কোন জোর জবরদস্তি নেই। আরো দেখুনঃ Click This Link

৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২

মেমননীয় বলেছেন: জাকির বেটা মনে হয় কারো পেটে লাথি দিছে, না হয় পাছায়। না হলে তাদের জ্বলে কেন?

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৩

আরমান আরজু বলেছেন: Click This Link

১০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল..জাকির নায়েক কোন ভুল ব্যাখ্যা দিয়েছে কিনা সেটার কোন উল্লেখ নাই , হুদাই উনাকে নিয়ে শিরোনাম করলেন। নবীর উত্তরসুরী বলতে কী আপনি কাদিয়ানি কে মিন করেছেন?

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৩

আরমান আরজু বলেছেন: Click This Link

১১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ফাও পোস্ট!

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৪

আরমান আরজু বলেছেন: Click This Link

১২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪১

মোঃ আমিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই আপনি ত মনে হয় অন্ধকারাছন্ন মুক্ত মুসলমান তা আপনি কি সাত আসমান আরস বেহেস্ত দুজক দেখে ফেলেছেন? আপনি কি কখনও ডিঙ্গি নৌকায় চরেছেন চরে থাকলে দেখবেন নৌকার তলানি তে কিছু ইচ্ছাক্রিত ফাটল রাখা হয় যাতে ডেও এর মধ্যে যখন নৌকা লাফায় কিছু টা পানি যাতে ভিতরে ধুকে যায় তাতে করে নৌকার তল ফাটা থেকে রক্ষা পায়। আবার দেখবেন মাজিরা নৌকা থেকে পানি বাহিরে ফেলে নৌকা ডুবে যাওয়া থেকে বাঁচায়। আমাদের বর্তমান অবস্থাটা ও এই রকম আমরা মানুষ আমাদের জীবনে পাপ যেমন থাকবে পুন্ন ও থাকবে আমি মনে করি ভাল মানের আলীমরা সেই মাঝির মত কাজ করেন। মানুষ হওয়ায় প্রতি দিন আমরা কিছু না কিছু পাপ করি কারন আমরা মানুষ আর ভাল আলীমরা ইসলাম এর দাওয়াত দেওার মাধ্যমে সত্যি কারের ইসলাম বুঝানুর মাধ্যমে আমাদেরকে পুরা পুরি ধ্বংস হওয়া থেকে রক্ষা করেন। ভাই অনেক কষ্ট কইরা আমি বাংলা তে লেখছি। অব্র দিয়া আমি সেকেন্ড টাইম লিখছি তাই বানানের দিকে খেয়াল কইরেন না। আমি শুধু এইটাই বলব আল্লহা যেন আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করেন আলীম সমাজরাত শুধু উসিল্লাহ হেদায়ত আসে শুধু আল্লাহর কাছথেকে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৪

আরমান আরজু বলেছেন: Click This Link

১৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯

ইসলামের ইলম বলেছেন: জাকির নায়েক এক ফ্রড এটি আমিও জানি। কিন্তু যে হাদীসটি দিয়েছেন তা আমার কাছে নতুন। যদি এর কোন সহীহ রেফারেন্স থাকে তবে প্লিয পোস্ট করেন। কারন আমিও একজন দায়ী আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু সহীহ/যঈফ এর ফারা করেই দাওয়াত দিই। যেটার রেফারেন্স পাওয়া যায়না তা বলিনা। কারন সহীহ আল বুখারীর ১০৭ নাম্বার হাদীসে আছে, যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত ভাবে আমার প্রতি মিথ্যা (জাল হাদীস) আরোপ করল, সে যেন নিজ আশ্রয় জাহান্নামে বানিয়ে নিল।"

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৬

আরমান আরজু বলেছেন: সহীহ হাদিস, জাল হাদিস, দুর্বল হাদিস এগুলো কাদের সৃষ্টি? মহানবী (সা.) এর পবিত্র মুখ নিঃসৃত বাণী মোবারক কীভাবে সহীহ, জাল কিংবা দুর্বল হয় আমি জানি না। নবী করিম (সা.) কে যারা প্রাণের চেয়ে বেশী ভালোবাসতে পারবে না তারাই তাঁর বাণী মোবারক গুলোকে সহীহ, জাল কিংবা দুর্বল বলে মানুষের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়াবে এবং জালিয়াতি করে ব্যবসা করবে। নবী করিম (সা.) কিংবা তাঁর নায়েব অর্থাৎ প্রতিনিধি তথা কামেল মুর্শিদ-এর সাথে যাদের সংযোগ থাকবে না তারা হাদিস বলতে পুস্তকে ছাপানো লেখাগুলোকেই বুঝবে। আমি যে হাদিসটি উল্লেখ করেছি তা ’হায়াতুস সাহাবা’ বইটি থেকে নেয়া হলেও এর মূল হচ্ছে-১. ইবনে আসাকির, ২. মুন্তাখাব কানজুল উম্মাল-আসকারী, ৫ম খ- পৃষ্ঠা ১৬০, ৩. মুন্তাখাব কানজুল উম্মাল-ইবনে নাজ্জার, ৫ম খ- পৃষ্ঠা ১৬১, ৪. যুহদ-ইবনে মুবারক, ইসাবাহ-হাফিজ, ১ম খ- পৃ.২৮৯। আরো দেখুনঃ Click This Link

১৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৬

মুহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া বলেছেন: আপনি হয়তোবা লিখালিখির মাধ্যমে মানুষকে আপনার নিজের ধর্মীয় দর্শন প্রচার বা দাওয়াতী কাজ করতে চাচ্ছেন। দাওয়াতী কাজ করতে হয় হেকমতের সাথে, যেভাবে রাসুল(সাঃ) এবং তার সাহাবীরা করেছিলেন। আক্রমণাত্নক ভাষা এবং কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিষোদাগার অবশ্যই পরিহার করা উচিত।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৫

আরমান আরজু বলেছেন: Click This Link

১৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৬

ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া বলেছেন: আপনি মনে হয় পীর, উত্তরসরীদের মলম বিক্রি করতে এসেছেন।উওরসরীর পেছনে না ছুটে ইসলাম বোঝার চেষ্টা করুন।মাওলানা,হুজুরদের কথা কম শুনে কোরআন হাদিস পড়ুন আশা করা যায় কাজে আসবে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৫

আরমান আরজু বলেছেন: Click This Link

১৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৯

ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: কিছু মনে করবেন নাহ প্লীজ। আপনি হয়তো ড. জাকির নায়েকের সম্পর্কিত বেসিক জ্ঞানও রাখেন না"

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৬

আরমান আরজু বলেছেন: Click This Link

১৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০১

গোধুলী রঙ বলেছেন: চুলকানি ভালো নাহ।

প্রতিদিন মানুষ বাড়ে। ধরেন দিনে ১০০ জন করে বাড়তেছে, এর মধ্যে ১০ জন মসজিদে দোউড়ায় আর গোটা ৩০ আকাম কুকামে লিপ্ত। তাইলে আপনি কিভাবে জেনারেলাইজ করেন যে, ধর্মএর সাথে এইসব কুকাম বাড়তেছে!!! চিন্তা ভাবনার দোড় যে এখনো হাটু পর্যন্ত তা তো দেখাই যাচ্ছে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৬

আরমান আরজু বলেছেন: Click This Link

১৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫১

আরমান আরজু বলেছেন: একই লেখাটি ফেসবুকে পড়ে অনেকে বিভিন্ন মন্তব্য করেছে, নিচে সেসবের জবাব দেয়া হল, হয়ত আপনাদের আরো কিছু জানা হবে (এখানেও [somewhereinblog] অনেকের আপত্তি দেখছি, যথাসময়ে সেগুলোর উত্তর দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ)-

জাকির নায়েককে নিয়ে লেখার উদ্দেশ্য আর কিছু না, মানুষের ভুলের ঘুমে একটু ঢিল ছোঁড়া!
লেখাটি পড়ে এক বড় ভাই আমাকে বললেন আগে নামায পড়তে তারপর অন্যের কথা বলতে। খুব ভালো কথা। একটু জানিয়ে রাখি, আমার পরবর্তী পোষ্টের শিরোনাম হবে ’নামায জাহান্নামেরও চাবি’। কোরআন-হাদিস থেকে আমি প্রমাণ করে দেব নামায কিছু সংখ্যক মুসল্লীকে জান্নাতে নেবে আর অধিক সংখ্যক মানুষকে জাহান্নামে নেবে। কোরআনে কোথাও বলা হয়নি নামায পড়তে বরং বলা হয়েছে নামায কায়েম করতে। নামায পড়া খুব সোজা কিন্তু কায়েম করা খুব কঠিন। নামায যাঁর কায়েম হয়ে গেছে তিনিই ইনসানে কামেল, তাঁর কোন ভয় নেই এবং তিনি চিন্তিতও হবেন না। নামায যাঁর কায়েম হয়ে গেছে তাঁর দ্বারা বিন্দুমাত্র পাপ করা কিংবা অনর্থক কার্য কখনোই হবে না। অথচ আফসোস, যারা আজ শুধু নামায পড়ছেন তারা কী কী অপকর্ম করছেন তা প্রতিদিনকার পত্রিকা খুললেই দেখা যাচ্ছে। জাকির নায়েকেরা শুধু নামায পড়া নিয়েই আছেন, কায়েমে নেই।
আরেক ভাই আমাকে প্রশ্ন করেছেন, ঈমান এনে আমি কী প্রমাণ পেয়েছি। ঈমানের প্রমাণ পেয়েছি বলেই তো আমি কলম ধরেছি। নইলে কোন সাহসে এক এমবিএ সনদধারী ইসলাম নিয়ে লিখতে আসে, আবার আসে জাকির নায়েককে ভুল প্রমাণ করতে। এ বিষয়ে আমার আরেকটি পোষ্ট আছে (Click This Link)। দয়া করে দেখে নেবেন। চর্বিতচর্বণ ভালো লাগে না।
আরেক ভাই বলেছেন, তিনি আমার সাথে ১০০ ভাগ একমত। একমত-টেকমত যাই-ই হোন সত্যের সন্ধান না পেলে সবই কিন্তু বৃথা। আমি সত্যটি বুঝে পেয়ে লিখছি। আম মিষ্টি এটা প্রমাণ হয় জিহ্বার দ্বারা, ইসলাম সত্য ধর্ম এটা প্রমাণ হয় কল্বব (বাংলা অর্থ হৃদয় বা অন্তর) দ্বারা, মুখের কথায় নয়। জিহ্বা অসুস্থ থাকলে যেমন খাদ্যের মজা বুঝা যাবে না তেমনি কল্বব সুস্থ বা জাগ্রত না হলে ইসলাম যে সত্য ধর্ম তাও বুঝা যাবে না। মহানবী (সা.) আমি সত্য নবী শুধু এ বলে ইসলাম প্রচারে নামেননি, তিনি এমন এক শক্তি তাঁর সাহাবাদের অন্তরে প্রবেশ করিয়ে দিয়েছিলেন যার বলে তাঁরা পূর্বের দেবতাদের অসারতা বুঝতে তো পেরেছিলেন-ই আরো প্রবেশ করেছিলেন অদৃশ্যলোকে উপরন্তু পৌঁছেছেন আল্লাহর আরশ পর্যন্ত। এ শক্তি কিয়ামত পর্যন্ত থাকবে তবে খুঁজে নিতে হবে যাঁর কাছে গেলে পাওয়া যাবে। না পেলে এ অধম বান্দাকে একটা ই-মেইল করতে পারেন। মনে করবেন না আবার দলে ভেড়াচ্ছি। ইসলামে কোন দল নেই। যারা দলে আছে তারা আবার কোন্দলেও আছে। সত্য একটাই, ইসলামও একটাই। তিনি আবার আমার পোষ্ট তার ফেসবুক ওয়ালে শেয়ার করেছেন, সেজন্য আন্তরিক মোবারকবাদ।
আরেক ভাই লিখেছেন, জাকির নায়েককে দু’শ্রেণীর লোক ঘৃণা করে-সুন্নি এবং কওমিরা। ঘৃণা তারাই করে যারা কাপুরুষ, যারা জ্ঞানে বামন। একজন ঈমানদার কখনো কাউকে ঘৃণা করতে পারে না। ইসলামে কোন সুন্নি এবং কওমি নেই, এগুলো দলবাজদের তৈরী। আমি কোন দলে নেই, তবে সত্যে আছি। অন্ধকারে পথ চলতেই কেবল আলোর প্রয়োজন, আলোতে নয়। একজন লোক, যতই বিখ্যাত হোক না কেন, যদি আপনি বুঝতে পারেন সে অন্ধকারে আছে তবে কি তাকে আপনি সাহায্য করবেন না? অন্ধত্ব থেকেই অন্ধকার। সাহায্য করা আর সমালোচনা করার পার্থক্য বুঝতে হবে।
আরেক ভাই প্রশ্ন করেছেন, আমি আল্লাহর আরশ দেখেছি কিনা। উত্তরটি দেবার আগে একটি উচ্চস্তরের কথা বলতে চাই যদিও সাধারণ্যে এসব কথা বলা মানায় না। বোধগম্য না হলে আমার কিছু করার নেই। মহান আল্লাহ সেফাত রূপে সর্বত্র অবস্থান করছেন (”আল্লাহ আসমান ও জমিনের নূর”, সুরা নূর আয়াত ৩৫) কিন্তু জাতরূপে মাত্র তিনটি স্থানে আছেন, তার মধ্যে একটি হল মানুষের অন্তর (”আল্লাহ অনুপ্রবেশ করেন মানুষ ও তার হৃদয়ের মধ্যে”, সুরা আনফাল আয়াত ২৪)। এখন আরশ অর্থ কী? আরশ মানে আসন, যেখানে কেউ অবস্থান করে। মহান আল্লাহ পবিত্র, তিনি কখনো অপবিত্র স্থানে অনুপ্রবেশ করেন না। একজন মানুষ যখন পবিত্র হয়ে যায় (ওযু করার নাম পবিত্রতা নয়, ওটা বাহ্যিক পবিত্রতা আর আমার বিষয় হল অন্তরের পবিত্রতা) ঈমানী নূরের পরশে তখনই কেবল সেই মানুষের অন্তরে আল্লাহ অনুপ্রবেশ করেন। আর আল্লাহ যেখানে অনুপ্রবেশ করেন সেখানে তিনি থাকেনও (”এবং আল্লাহ মু’মিনদের সাথে আছেন বা থাকেন”, সুরা আনফাল আয়াত ১৯)। তাই আগে পবিত্র হোন দেখবেন আল্লাহর আরশ আপনার মধ্যেই।
আরেক ভাই আমাকে গালি দিয়েছেন, আমি তার জন্যে মহান আল্লাহর দরবারে হেদায়েত কামনা করছি, আরো কামনা করছি তার সুস্থতা।

১৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩৫

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আল্লাহর আরশ দিয়ে কি করবেন ভাই আপনি? আল্লাহর আরশ দেখতে আপনাকে দুনিয়াতে পাঠায়নি? আর এসব ফাউল কথা লেখার জন্য আপনাকে দুনিয়াতে পাঠায়নি। জাহান্নামের ভয় কিংবা জান্নাতের লোভে এবাদত করলে সেটা অসম্পুর্ণ এবাদত হবে, দুনিয়াতে ভালো কাজ করবেন বিবেকের তাড়না থেকে।মরণের পর যদি বিধাতা আপনাকে পুরষ্কার দেন সে আপনার সৌভাগ্য।

এত বড় দুনিয়া এতকিছু আল্লাহ অযথা বানায়নি যে আপনি বসে বসে হুর পরি সারাবান তাহুরার স্বপ্ন দেখবেন শুধু । মানুষকে ভালোবাসুন আল্লাহর সৃষ্টি জীবকে ভালোবাসুন, খবর নিয়ে দেখুন পাশের মানুষটি অভুক্ত কিনা,বাবার হোটেলে বসে বসে খাবেন আর ব্লগ দিয়ে নেট চালাবেন পাশের মানুষের খবর না নিয়ে ডাঃ জাকিরের পিছে পড়বেন আর আল্লাহ আপনাকে হুরের কোলে বসিয়ে দিবেন সেটা হাস্যকর।

যারা ডাঃ জাকির নিয়ে সমালোচনা করছেন তাদেরকে নিজের দিকে তাকাতে বলবো। তারপর তার সমালোচনা করার সাহস করবেন,

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৭

আরমান আরজু বলেছেন: Click This Link

২০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪২

মোঃ ইয়াসির রহমান বলেছেন: কোনও মানুষকে সে যে বুদ্ধিবৃত্তিতে গাধা কিম্বা উজবুক শ্রেনির তা বলা ঠিক নয়, তাই আমি আপনাকে সেটা বললামনা।
এমবিএ ডিগ্রিধারী পরিচয় দিয়ে আপনি তো নিজেই নিজের বিজ্ঞাপন দিয়ে দিলেন ভাই।
ইসলাম ধর্ম প্রচারে যখন কেউ আধুনিক মিডিয়া ব্যবহার করে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন কিছু লোকের গাত্রদাহ হতেই পারে। আমার পরামর্শ, যেখানে যেখানে দহন হচ্ছে সেখানে মলম ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
একটা কথা না বলে পারছিনা, আপনি কোথায় পেলেন যে মুসলমানরা কাবা শরিফকে পূজা করে? এমবিএ কোর্সের কোথাও লেখা ছিল নাকি?

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৭

আরমান আরজু বলেছেন: Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.