নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জড়তার কাব্য শুনি, ক্লীব লিঙ্গ বলিয়া কিছু নাই

অ রণ্য

পুলকে পুলক আর সাদা দুধ, সাদা ঘর, মেঘের দোসরযে তুমি ঘুমিয়ে আছো, যেন ঘর ছেড়ে উড়ে গেছোআরব সাগর আর যাদু-কাঠি-ঘ্রাণগাগল, পাগল আমি রাত-দিন বসে টানিযাদুর ঝালর

অ রণ্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

বোধনের ডায়েরী - পঙ্খীরাজ অথবা টমটম

২৫ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬

।। বোধনের ডায়েরী - পঙ্খীরাজ অথবা টমটম ।।



আমার জন্ম সেই সময়ে, যখন গ্রামের শিশুরা কেবল ধারাপাত অথবা বাল্যশিক্ষার বই চিনতে শুরু করেছে। যখন স্কুল, কলেজের চেয়ে মসজিদ, মাদ্রাসার দিকেই গ্রামের মানুষের বিশ্বাস ও বোধ অধিক নিবিষ্ট থেকেছে, আর নিয়মমাফিক প্রতিটি সকালের সূর্যের সাথে সাথে অনিবার্যভাবেই আলিফ, বা , তা, ছা - এমন ধ্বনিতেই শিশুরা মুখরিত করে তুলেছে গ্রামের শান্ত পরিবেশ। মূলতঃ, আমি তেমন সময়েই জন্মেছিলাম, যখন আশেপাশের সব গ্রামেই ছিল বড় বড় আমের বাগান, পুকুর। প্রায় প্রতিটি গেরস্থ বাড়িতেই ছিল ধানের গোলা, গোয়াল ঘর, খড়ের গাদা ও ঢেঁকি। গ্রামের মেয়েরা সে সময়ে খেজুর পাতা দিয়ে পাটি বুনত, পুরোনো কাপড় দিয়ে সেলাই করত নকশিকাঁথা কিংবা পাট দিয়ে বানাত সিকা, যা ঘরের তীরের সাথে ঝুলে থাকত বিভিন্ন আকারের রঙিন হাড়িসহ। পুরুষরা তখন জাল বুনতে জানত, কিংবা বাঁশ দিয়ে বানাতে পারত মাছ ধরার নানা রকম জিনিস। সে সময় বর্ষায় গ্রামের লোকেরা ছাতা ব্যবহার করত না, বরং বড় বড় মানপাতা অথবা অব্যবহৃত সারের পলিথিন ব্যাগ ত্রিভুজ আকারে ভাঁজ করে মাথায় দিত, কিংবা বড় বড় মাথল বানাত। আমার জন্ম ঠিক তেমন সময়েই, যখন গ্রামে আধুনিকতার বাতাস একটু একটু বইতে শুরু করেছে, অথচ তখনও গ্রামের মেয়েরা অবসরে একে অপরের সামনে বসে মাথায় বিভিন্ন নামের উকুন বাছত, পুকুরে যেত গোসল করতে, আর ছোট-খাটো ফুটবল আকারের বল সাবান দিয়ে একদিকে যেমন তারা কাপড় পরিস্কার করত, তেমনি মাথার চুলও। কেউ কেউ তা কিনতে সমর্থ না হলে ঘাটের বালু মাটি অথবা সস্তা সোডা দিয়েই চুল পরিস্কার করার কাজটি সেরে নিত, আর আচ্ছা মতো ঘষে উকুনের বিরুদ্ধে তাদের সার্বিক জ্ঞান জাহির করত।



আমি সে সময়েরই কথা বলছি, যখন ঘরে ঘরে কাঠের বড় বাক্স কিংবা টিনের ট্রাঙ্ক থাকত, আর শীতের শুরুতে ট্রাঙ্ক থেকে বের করা লেপের পরতে পরতে লেপ্টে থাকা বছর পুরোনো ন্যাপথালিন অথবা মাড়ের ঘ্রাণ, যা সারাদিন রোদে রেখে উষ্ণ করার পর সন্ধ্যার বিছানায় নিয়ে আসা হত যখন, তখন অবধারিতভাবেই সেই লেপের নিচে শুয়ে ঘরের দেয়ালে টাঙ্গানো বিশেষ এক সাদা ঘোড়ার ছবির দিকে চোখ চলে যেত। যদিও দেয়ালে পাশাপাশি মক্কা অথবা মদিনা শরীফের ছবিও টাঙানো ছিল, কিন্তু আমার চোখ বিশেষভাবে আটকে থাকত সেই ঘোড়ার দিকে। তার রক্তাক্ত শরীরে বিঁধে থাকা অনেক তীর, যা থেকে টকটকে লাল রক্ত ঝরছে, আর ঘোড়াটির পিঠ থেকে উপরের দিকে উঠে আছে সুদৃশ্য এক বর্ণিল ছাতা। অমন করুণ অবস্থাতেও ঘোড়াটির তেজোদীপ্ত ভঙ্গিমা আমার শিশু প্রাণে একই সাথে ভক্তি ও সমীহ জাগাত এবং কোনো এক কল্পিত স্বপ্ন রাজ্যের দিকে ছুটে যেত আপনা-আপনিই। হয়ত বা ছোটবেলা থেকে এই বিশেষ ঘোড়াটি সম্পর্কে শোনা গল্পের রেশ, যা কিনা ধর্মীয় পবিত্র বোধে আচ্ছন্ন, আমাকে পাখা মেলতে দিত না ঠিকঠাক, কিন্তু আমার মন সব কিছুর উর্ধ্বে পৌঁছে যেত নিমিষেই এবং সারারাত সেই ঘোড়ার পিঠে চড়ে পাড়ি দিতাম আরব মরভূমিসহ পৃথিবীর বিস্তীর্ণ সব প্রান্তর, যেখানে দূর দূর অব্দি কেবল আকাশ আর আকাশ, আর খোলা আকাশের নিচে তোজোদীপ্ত ঘোড়ার পিঠে ছুটছি আমি বিদ্যুৎ গতিতে! সেই গতির তেজ এতটাই চমকপ্রদ ও দ্রুত যে, কোন দিক দিয়ে রাত পেরিয়ে যেত টের-ই পেতাম না, আর সকালে ঘুম ঘুম চোখে মায়ের কাছ থেকে নেয়া চুলার পোড়া মাটি দিয়ে দাঁত দাঁত ঘটতে ঘষতে আরেকবার যাচাই করে নিতাম রাতভর ঘোড়ার পিঠে চড়ার বৃন্তান্ত আর পাশে বোনের সাথে দাঁত পরিস্কার করার তীব্র প্রতিযোগিতায় এত জোরে জোরে দাঁত মাজতাম যে, আঙ্গুল ও দাঁতের ঘর্ষণের শব্দ শুনতে পেতাম স্পষ্ট এবং নিজেকে জয়ী ভেবে বোনকে পুকুর ঘাটে রেখেই ছুটতাম মায়ের কাছে আর মাকে ভালভাবে মুখ হা করে দেখিয়ে নিজের জয়ের সার্টিফিকেটটা নিয়ে ফিরতাম গর্বিতভাবেই। তখনও জানতাম যে, মা সেই জয়ের সার্টিফিকেট আমাকেও দিত যেমন, বোনকেও দিত সমানে, ফলে আমি বরং রাতভর ঘোড়ার পিঠে ছুটে চলার গতি নিয়েই বেরিয়ে পড়তাম দিনের প্রান্তরে, যেখানে আমার অবারিত গতি ছিল সেই স্বাস্থ্যাবান, তোজোদীপ্ত ঘোড়ার মতই, যে তখনও জানত না জীবনের নির্মম তীর তার জন্যও অপেক্ষা করছে এবং দ্রুত সেও অসংখ্য তীরবিদ্ধ আহত অবস্থায় ওভাবেই দাঁড়িয়ে থাকবে জীবনের ছবিতে।



বাড়ির নিচের বিশাল দীঘি অথবা দিগন্ত বিস্তৃত বিল কিংবা দাদার আমের বাগান সবখানেই আমার গতি ছিল অবারিত, এবং একটি সবল তেজোদীপ্ত ঘোড়ার মতই ছিলাম অক্লান্ত, ফলে মাঝে মধ্যেই মায়ের সামনে পড়ে যেতাম অপরাধীর মতো এবং কাচমাচু হয়ে জানাতাম, অমন স্বপ্নিল গতিময়তায় নিবিষ্ট হবার ভুলেই এমন কান্ড ঘটেছে, ফলে পরবর্তীতে সচেতন থাকার আশ্বাস দিয়ে মুক্তি পেলেও, সেই পঙ্খীরাজ ঘোড়া কখনোই আর ফিরে যায়নি আমার স্বপ্ন থেকে, ফলে প্রকৃত এক যাযাবর স্বপ্নে বিভোর আমি সেই পঙ্খীরাজের পিঠেই দেখতে পাই নিজেকে তীরবিদ্ধ, রক্তাক্ত অথচ তেজোদীপ্ত, গর্বিত।



হয়ত ওভাবেই স্বপ্ন ও গতিময়তায় কেটে যেতে পারত একটা গোটা জীবন; হয়ত ওভাবেই আমি পৌঁছে যেতে পারতাম আকাশের সীমাহীন গন্তব্যে, যেমন মাঝে মধ্যেই বাস্তবিক পৌঁছে যেতাম আবলের টমটমে চড়ে। গ্রামে তখনও ইটের রাস্তার তৈরী হয়নি এবং যে কোনো ঋতুতে চার-পাঁচ কি.মি. দূরের গঞ্জে যাবার জন্য মাটির কাঁচা রাস্তাই ছিল একমাত্র ভরসা। গরুর গাড়ি তখনও চলত এবং নিজেদের গোয়ালে তিনটে গরু ছিল সব সময়। তারপরও আমাদের ভরসা ছিল আবলের টমটম, যা কিনা তখন অব্দি গ্রামের একমাত্র দ্রুতগামী ও নির্ভরযোগ্য বাহন। হালকা খয়েরী রঙের দুর্বল ঘোড়ায় টানা আবলের টমটমকে আমরা জানতাম বিশেষ কিছু হিসেবে এবং তখনও আমরা যারা ঠিকঠাক শহর দেখিনি কিংবা বাসে চড়েনি, তাদের কাছে টমটমই ছিল সবচেয়ে দ্রুতগামী যানবাহন আর এই ব্যাপারটা আরও বেশি প্রকটভাবে ধরা দিত আজীবন গরুর গাড়ীতে চড়ে যাতায়াত করা গ্রামের বাড়ির বৌ-ঝিদের কাছে, যখন তারা টমটমে চড়ত এবং তা গরুর গাড়ির চেয়ে কয়েকগুণ বেশি গতিতে ছুটত, তখন অনেকরই পেটের নাড়ি-ভুড়ি চলে আসত গলার কাছে, আর ভয় পেয়ে আকড়ে ধরত পাশের জনকে, কিংবা আবলকে অনুরোধ জানাত আস্তে চালাতে। বিষয়টি আমার কাছে ছিল ভীষণ বিরক্তকর এবং গতির সাথে তাল মেলাতে না পারার কারণে মনে মনে তাদের অভিশম্পাত করতাম, কেন না আবল তখন টমটমের সামনের আড়াআড়ি বাঁশের একটিতে বসে একদিকে পা ঝুলিয়ে বাতাসে চাবুকের শাই শাই শব্দ তুলেছে কিংবা একটু পর পর চাবুকের লম্বা হাতল আলতো করে লাগিয়ে ধরেছে চলমান চাকার সাথে, ফলে কটকট করে এক ধরনের শব্দ তৈরী হতে থাকে, আর সেই সাথে ঘোড়াকে শোনানোর জন্য মুখ থেকে বের হওয়া বিভিন্ন রকম শব্দ, সবকিছু আমাকে আচ্ছন্ন করত তীব্রভাবে এবং মনে হত ঘোড়ার ছোটার গতি যেন বাড়তেই আছে। আমি তখন খড় বিছানো চটের বস্তা দিয়ে ঢাকা বসার জায়গাটিতে উঠে দাঁড়াতাম এবং পাশের সবাইকে ভীরু অপবাদ দিয়ে মনে মনে আবলকে বলতাম, ‘জোরে, আরও জোরে’! এমন মগ্ন প্রার্থনার সাথে সাথে টমটমের ছোটার গতি আমাকে এ রকম বোধে উন্নীত করত, শীঘ্রই টমটমের গতি সবকিছুকে ছাড়িয়ে এতটাই দ্রুত হবে যে, গাড়িসহ আমরা সবাই উড়ে যাব আকাশে! এমন সীমাহীন ঘোর আর গতি-মগ্নতা দিয়েই শুরু হত আমার টমটম যাত্রা আর প্রতিবার গঞ্জে যাবার আয়োজনে ঘরে ঢুকে দেখে নিতাম সেই তেজোদীপ্ত ঘোড়াটিকে, যার পিঠে চড়ে পৃথিবী ভ্রমণের স্বপ্ন পূর্ণতা পেত এবং সত্যিকার জীবন পথে আরেকটু দ্রুত এগিয়ে যাবার জন্য নিমগ্ন হতাম শুদ্ধতম প্রার্থনায়।



ঘরের দেয়ালে টাঙানো সেই তেজোদীপ্ত ঘোড়ার ছবি কিংবা আবলের টমটম দুটোই আমাকে উড়িয়ে নিয়ে বেড়িয়েছে ততদিন পর্যন্ত, যতদিন না মেজ চাচার বিয়ে হলো, গ্রামে টিভি এলো, এলো ন্যাশনাল ক্যাসেট প্লেয়ার আর চায়নার ফোনিক্স সাইকেল। অপরদিকে জন্মদাতা ঘরের দেয়ালে টাঙ্গালেন রঙিন ক্যালেন্ডার, যাতে ছয়খানা রূপসী রমণীর মুখ। তেজোদীপ্ত ঘোড়ার গর্বিত ভঙ্গি ও স্বপ্ন রঙীন তেপান্তর দখল করে নিলো শ্রীদেবী, হেমামালিনীর মুখ, আর চাচার নতুন ফোনিক্স সাইকেলের প্যাডেলে পা রেখে মুহূর্তেই যেন পেরিয়ে এলাম পুরো এক শতাব্দী। উৎসাহ ও উদ্দীপনা নিয়ে নতুন যানবাহনে চেপে যতই এগুতে থাকলাম সামনে, ততই আবল ও আবলের ঘোড়া দু’জনেই বৃদ্ধ ও দুর্বল হলো, ধীরে ধীরে দেয়ালে মলিন হলো সেই তেজোদীপ্ত ঘোড়ার ছবি এবং নিমিষেই পেরিয়ে যাওয়া রাতগুলো ক্রমশঃ দীর্ঘতর হতে হতে কোনো এক দিনের আলোয় নিজেকে আবিস্কার করলাম নতুন এক যানবাহনে, যা নিজের শক্তি দিয়ে চালাতে হয় এবং তার গতি আমার কল্পনার সাথে সামঞ্জস্য রাখতে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ, আর যতভাবেই নিজেকে উসকে দিই না কেন, কোনোভাবেই সেই গতি দিয়ে আকাশে উড়ার স্বপ্ন আমাকে মাটি থেকে এক বিন্দু উপরে তুলতে সক্ষম হলো না আর। একদিন আবল মারা গেল, আর ওর বৃদ্ধ ঘোড়ার কথা ভুলে ভুলে যেতে যেতে নিজেকে খুঁজে পেলাম কোনো এক দেয়ালে শৈশবের তেজোদীপ্ত ঘোড়ার ছবিতে, যার মুখ উল্টিয়ে রেখেছে আমার মতই এক বালক, গতি থেকে ছিটকে বেরিয়ে গতিময়তার ভিন্ন জগতে; আহত, তীরবিদ্ধ অথচ গর্বিত!







অরণ্য

ঢাকা, বাংলাদেশ






মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩০

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: Superb!

২৬ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২৬

অ রণ্য বলেছেন: ধন্যবাদ জানাচ্ছি পাঠ প্রতিক্রিয়া জানানোর জন্য।

২| ২৫ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওয়াও... ক্লাসিক..

অসামান্য.... অনবদ্য...........নিরেট গাথূনিতে স্বপ্নের তেজোদীপ্ত ঘাড়ার মতোই গতিশীল............................


"রাতভর ঘোড়ার পিঠে ছুটে চলার গতি নিয়েই বেরিয়ে পড়তাম দিনের প্রান্তরে, যেখানে আমার অবারিত গতি ছিল সেই স্বাস্থ্যাবান, তোজোদীপ্ত ঘোড়ার মতই, যে তখনও জানত না জীবনের নির্মম তীর তার জন্যও অপেক্ষা করছে এবং দ্রুত সেও অসংখ্য তীরবিদ্ধ আহত অবস্থায় ওভাবেই দাঁড়িয়ে থাকবে জীবনের ছবিতে। ==

প্রকৃত এক যাযাবর স্বপ্নে বিভোর আমি সেই পঙ্খীরাজের পিঠেই দেখতে পাই নিজেকে তীরবিদ্ধ, রক্তাক্ত অথচ তেজোদীপ্ত, গর্বিত।==

তেজোদীপ্ত ঘোড়ার গর্বিত ভঙ্গি ও স্বপ্ন রঙীন তেপান্তর দখল করে নিলো শ্রীদেবী, হেমামালিনীর মুখ, আর চাচার নতুন ফোনিক্স সাইকেলের প্যাডেলে পা রেখে মুহূর্তেই যেন পেরিয়ে এলাম পুরো এক শতাব্দী। ==

নিজেকে খুঁজে পেলাম কোনো এক দেয়ালে শৈশবের তেজোদীপ্ত ঘোড়ার ছবিতে, যার মুখ উল্টিয়ে রেখেছে আমার মতই এক বালক, গতি থেকে ছিটকে বেরিয়ে গতিময়তার ভিন্ন জগতে; আহত, তীরবিদ্ধ অথচ গর্বিত!="

অসাধারন! জাগরনের ধারাবাহিকতা!



২৬ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৩২

অ রণ্য বলেছেন: সাধারণত এই ধরনের লেখাগুলো এত খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে কেউ পড়ে না, অথচ কাজটি আপনি করেছেন যথেষ্ট যত্নের সাথেই, সে জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভায়া।

ভাল থাকুন। শুভ কামনা।

৩| ২৫ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:৩৩

আহসানের ব্লগ বলেছেন: আপনি মনে হয় আমার ফ্রেন্ড লিস্টে আছেন ।
তাইনা ? :)

২৬ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪১

অ রণ্য বলেছেন: কোথা কার বন্ধু তালিকা?________বলুন তো ??

৪| ২৫ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:২৮

শুঁটকি মাছ বলেছেন: অসাধারণ!!!!

২৬ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৫৫

অ রণ্য বলেছেন: ধন্যবাদ____মাছ ভায়া ____ !!!

৫| ২৬ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:২৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমত্কার

+++

২৮ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:০৬

অ রণ্য বলেছেন: ধন্যবাদ জানাচ্ছি

৬| ২৬ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:২১

করিম বস বলেছেন: পুরাইতো সেই পুরনো সময়টা মনে করিয়ে দিলেন! পড়ে খুব ভালো লাগল অতিব চমৎকার লিখনি, চালিয়ে যান :|

৭| ২৮ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬

মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.