নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলো আমরা পাখিদের কাছ থেকে ইউক্লিডের নতুন পাঠ নেই জীবনানন্দের পাঠ নেই নিউটনের আপেল গাছটি থেকে।

জসীম অসীম

লেখা হলো কেতকীফুল। ভালোবাসি তাই।

জসীম অসীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

২০০৬ সালের ডায়েরি থেকে: ঐশ্বরিয়া রাইও অসাধারণ হতে পারতেন

২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪২

ভালোবাসার দেবী ঐশ্বরিয়া রাই কখনোই বেহেস্তে যাবেন না ? এক মৌলভী তেমন কথাই একদিন আলোচনা প্রসঙ্গে আমাকে বললেন।

অশ্লীলতার দায়ে ভারতের চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়ার বিরুদ্ধে কোনো মামলা হলে আমি খুব কষ্ট পাই । ইচ্ছে হয় অভিযোগকারীর বুকে চাকু মারি , ঐশ্বরিয়া যদি কোনো অশ্লীল দৃশ্যেও অভিনয় করেন , তাতেও আমি ভীষণ মুগ্ধ হই। ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ঐশ্বরিয়া অভিনীত ‘ধূম-২’ বাণিজ্যিক ছবিটি আমি অসংখ্যবার দেখেছি। মনে পড়ে না এমন কোনো ‘উর্বশী’কে আগে কখনো দেখেছি বলে। যদিও আমি পুঁজিবাদী ছবিকে দারুণ ঘৃণা করি। তারপরও ভালোবাসার দেবী ঐশ্বরিয়া রাইকে দেখলে আমার মনে হয় , তিনিও আরও অসাধারণ হতে পারতেন , যদি তিনি বাছাই করে করে শিল্পসম্মত ছবিতেই শুধু অভিনয় করে যেতেন। কোনো ওয়েবসাইটে কখনো যদি আমি ঐশ্বরিয়ার বিয়ের সংবাদ পড়তাম , তখন আমার খুবই মন খারাপ হতো , কারণ মনে হতো এমন চাঁদবদনীর বিয়ে হওয়াও অন্যায়। কারণ তার মতো এমন যৌবনবতীর কেবল দেবী হওয়াই সাজে , কিংবা সেরা সব ফিল্মের আজীবন অভিনেত্রী। গৃহবধূ কখনোই নয়। তাই আমি বলতে থাকি , ভারতীয় দন্ডবিধির ২৯২ ধারায় [কুরুচি প্রদর্শন] ঐশ্বরিয়ার বিরুদ্ধে কোনো মামলা হওয়া চলবে না । আইনজীবি শৈলেন্দ্র দ্বিবেদী ভারতের ইন্দোরের স্থানীয় এক আদালতে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আর.কে-বাথামের আদালতে ঐশ্বরিয়ার বিরুদ্ধে যে মামলা করেছিলেন , আমি বিভিন্ন আড্ডাতে তার সমালোচনা করেছি । আকাশকে কি হলুদ করা যায় ? নৌকাবিহারে গিয়ে কি পদ্ম না তুলে থাকা যায়? এমন কিছু যখন দেখি , আমার তখন ভীষণ খারাপ লাগে। বড় ঘুমকাতুরে হয়েও আমার ঘুম চটে যায় তখন।

শুধু শিল্পের বিরুদ্ধে নয় , সেই ছোটবেলা থেকেই যখনই বাংলাদেশের কোথাও কোনো হিন্দু বিরোধী আলোচনা শুনেছি , আমি তখনই খুব কান খাড়া করে শুনেছি এবং এখনও শুনি। এমনকি কোথাও কোথাও এ বিষয়ে প্রথম প্রশ্নটি আমিই ছুঁড়ে দেই মূল বক্তব্যটিকে বের করে আনার জন্য।

তেমনি একদিন এক মাদ্রাসার মৌলভীর সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা হয়। প্রশ্ন করি , সিনেমা দেখেন কী না। তিনি বললেন , দেখেন। তবে তাতে খুব গোপনীয়তা রক্ষা করতে হয়। কথায় কথায় মৌলভী জানালেন , ভারতের ঐশ্বরিয়া তার প্রিয় অভিনেত্রী। কথা শুনে আমিও খুব খুশি হলাম। বললাম , ঐশ্বরিয়া আমারও খুব প্রিয় অভিনেত্রী। আমার বিবেচনায় ঐশ্বরিয়া পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী নারী। বিশেষ করে সঞ্জয়লীলা বানসালীর ‘দেবদাস’ ছবিতে তার যে অসাধারণ অভিনয় , কোনোদিন ভুলে যেতে পারবো না। ১৯৯৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবিটি ঐশ্বরিয়ার প্রথম ব্যবসা সফল ছবি হলেও সে ছবিতে ঐশ্বরিয়া রাইকে এতটা বুঝতে পারিনি। সেই ছবিটি আমাকে প্রথম দেখতে দিয়েছিল আমার একসময়কার প্রেমিকা ফারজানা কবির ঈশিতা।

ভালোবাসার দেবী ঐশ্বরিয়া রাইকে নিয়ে যে মৌলভীর সঙ্গে আমার আলাপ হয় , সেই মৌলভী আমার এক নিকটাত্মীয়। তার নাম প্রকাশ আমার জন্য সঠিক কাজ হবে না। ঐশ্বরিয়া বিষয়ে তিনি খুব দুঃখ করে অভিযোগ করে বললেন , এমন সুন্দর মেয়েটি দোজখের আগুনে পুড়ে মরবে , এই ভেবে তিনি মাঝেমাঝেই দুঃখ পান। ভাবটা এমন যে , মৌলভী নিশ্চিত যে তিনি বেহেস্তেই যাবেন। আমি মৌলভীকে বললাম , ঐশ্বরিয়া কেন দোজখে যাবেন? তিনি বললেন , সে যে ‘হিন্দু’...এজন্য। তিনি আরও বললেন , বিষয়টা নিশ্চিত। এ বিষয়ে ইসলাম ধর্মে নিশ্চিত ব্যাখ্যা বিশ্লেষণও রয়েছে।

ঐশ্বরিয়া রাইয়ের জন্ম ভারতের ব্যাঙ্গালোরে ১ নভেম্বর তারিখে। একই তারিখে মৌলভীরও জন্মদিন। এ বিষয়টি মনে করিয়ে দিয়েও তিনি খুব সুখ অনুভব করেন। তার সর্বশেষ প্রশ্ন , মৃত্যুর পূর্বেও যদি ঐশ্বরিয়া ইসলামধর্ম গ্রহণ করে মরতো , তবে কতো ভালো হতো! বাংলাদেশে যে পরিমাণ ভারত-বিরোধী প্রচারণা বিদ্যমান , সে পরিমাণ পাকিস্তান বিরোধী নয়। অনেকে ১৯৭১ সালের এতবড় স্বাধীনতা যুদ্ধটাকেও পাত্তা দিতে চায় না। ভারতের শিল্পোত্তীর্ণ বাংলা ছবিকে বাংলাদেশের হলগুলোতে দেখতে সুযোগ দেয়া দরকার এবং বাংলাদেশের শিল্পোত্তীর্ণ বাংলা ছবিগুলোকে ভারতের হলগুলোতে দেখতে সুযোগ দেয়া দরকার , এমন বক্তব্য রেখে একবার এক সুধীসমাজে [?] তোপের মুখে পড়েছিলাম। যারা বিরোধীতা করেছিলেন , তারা রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক কৌশলগত দিক থেকে বিরোধীতা করলেও দুঃখ থাকতো না। তারা বিরোধীতা করেছিলেন ভারতীয় হিন্দু সংস্কৃতির [২] আগ্রাসনবিরোধী মনোভাব থেকে। পাকিস্তানের সিনেমা হলগুলোতেও দীর্ঘদিন ভারতের ছবি নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু আবারও এখন পাকিস্তানীরা তাদের নিজস্ব হলগুলোতে ভারতের ছবি দেখতে পারছেন। পাকিস্তানও বলিউডের অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাইকে ঠেকিয়ে রাখতে পারেনি। আমরা কি পারি? বাংলাদেশের একজন মৌলভীও ঐশ্বরিয়া রাইয়ের রূপেগুণে মুগ্ধ , যে কী না সে ‘হিন্দু’ বলে তার পরকাল চিন্তায় অস্থির। ঐশ্বরিয়া আমার কাছে একজন অসাধারণ শিল্পী। সে বলিউডের সৌন্দর্যের রাণী। আমার কাছে মনে হয় সারা পৃথিবীর সেরা সৌন্দর্যের রাণী। তার চোখ , সমুদ্র গভীর , চোখের রঙ সমুদ্র নীল। তাকে যারা বিশ্বসুন্দরীর মুকুট পরিয়েছিলেন , তারা সত্যিকারের সৌন্দর্যের পূজারী। ‘দেবদাস’ ছবির ‘পারু’ অথবা ‘ওমরাওজান’ ছবির ‘আমিরান’ বা ‘ওমরাওজান’ চরিত্রে ঐশ্বরিয়ার নাচের মুদ্রা দেখে আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। আমি অনেকবার দেখেছি এসব ছবি।

আমার পরিচিত ও আত্মীয় সেই মৌলভী বললেন , আল্লাহ হিন্দু মহিলাদের এত রূপ দিয়ে পাঠান কেন ? আমি বললাম , তা আমি জানি না। এটা আমার দৃষ্টিতে কোনো প্রশ্নই হলো না। তবে আমি এটুকু জানি , এ অবস্থায় আসতে ঐশ্বরিয়া অনেক সাধনা করেছেন। অভিনয়ের জন্য খাওয়া দাওয়া কমিয়ে স্লিম হয়েছেন।

মৌলভী বললেন , দেখুন হিন্দুরা জাতে মাতাল, তালে ঠিক। এত বড় শিল্পী ঐশ্বরিয়া অভিষেক বচ্চনকে নিয়ে প্রজাপতিকে নমস্কার করে মন্দিরে বিয়ে করেছেন। শুধু ঐশ্বরিয়াই নন : মাধুরী-মিনাক্ষীসহ আরও অনেক নায়িকা মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করেছেন। আমরা মুসলমানরা কি মসজিদে গিয়ে কিংবা ধর্মসম্মতভাবে সব সময় বিয়ে করি? আমি আর কথা বাড়ালাম না। আমি দেখলাম ভারতের সা¤প্রদায়িক দল বিজেপির কোনো নেতা আর এ মৌলভীর চিন্তার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। মৌলভী যখন ঐশ্বরিয়া রাইকে নিয়ে কথা বলেন , তখন তার চোখেমুখে নায়িকা ঐশ্বর্য রাইয়ের যৌন আবেদনের ছাপমুগ্ধতার একটি রেশ দেখা যায়। মনে হয় সে বেহেস্তের ‘হুরপরী’ আর ‘ঐশ্বরিয়া রাই’-এর মধ্যে কোনো পার্থক্য খুঁজে পায় না-যদি আমি ভুল না করে থাকি। কারণ সেই মৌলভীর মতেও ঐশ্বরিয়া রাই হলো পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি যৌন আবেদনময়ী নারী। তার সঙ্গে অভিনয় করে ধন্য শাহরুখ খান-রূপের ঈশ্বরী ঐশ্বরিয়ার আইনজীবী হিসেবে ধন্য গিরিশ কুলকার্নি- সৌন্দর্যরানী ঐশ্বরিয়ার বাবা হিসেবে ধন্য কৃষ্ণরাজ। ধন্য তার ‘পারু’ আর ‘ওমরাওজান’ চরিত্রের কস্টিউম। তার জন্য ধন্য ভারত , ধন্য তার জনপ্রিয়তা। আমার যদি অর্থ থাকতো তেমন , তবে আমি নিলাম থেকে পারু আর ওমরাওজানের গ্ল্যামারাস কস্টিউম সংগ্রহের জন্য কিনে নিতাম। আমার খুবই ইচ্ছে করে পার্সেলের ভিতর উপহার হয়ে প্রাচীন মিশরের সৌন্দর্যের রানী ক্লিওপেট্রার সেই কৌশলের মতো কৌশল করে ঐশ্বরিয়ার খুব কাছে চলে যাই। বলিউডের সুপারস্টার ঐশ্বরিয়া রাইয়ের নামে একবার হল্যান্ড থেকে একটি পার্সেলও এসেছিল , এতে প্রেরকের কোনো নাম ঠিকানা ছিল না। কাস্টম কর্মকর্তাদের সন্দেহ হওয়ায় পার্সেল খুলে সবাই অবাক। ২৪ হাজার ইউরো : যা ৩০ হাজার ডলারের সমান ছিল। বিষয়টি নিয়ে ঐশ্বরিয়াকে অনেক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। যে এই কাজটি করেছিল , আমার ধারণা , সে ঐশ্বরিয়ার জন্য ঠিক আমার মতোই পাগল ছিল। তবে আমার মূল আক্ষেপ , ঐশ্বরিয়া যদি বেছে বেছে শুধু শিল্পসম্মত ছবিতেই অভিনয় করে যেতেন , তাহলে তিনি কতো অসাধারণই না হতে পারতেন।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আসলে তিন খানের সঙ্গে শীতল সম্পর্ক বিশেষ করে সালমান খানের সঙ্গে সেপারেশন এ তিনি রীতিমত মহা ফ্লপ তারকায় পরিণত হয়েছেন।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:০৬

জসীম অসীম বলেছেন: সেলিম ভাই , সালাম নেবেন। ভালো লাগলো আপনার মতামত। তবে আমি তিন খানের সঙ্গে তার শীতল সম্পর্ক নিয়ে আপনার মতো জানি না। সালমান খানের সঙ্গে সেপারেশন এ তিনি কেন মহা ফ্লপ তারকায় পরিণত হয়েছেন , সে সম্পর্কে যদি জানাতেন , আরও উপকৃত হতাম। ধন্যবাদ।

২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪

ভরকেন্দ্র বলেছেন: একটু বে.... হলোনা..

২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭

জসীম অসীম বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। মতামত ভালো লাগলো। কিন্তু একটু ব্যাখ্যা করে বললে বুঝতে পারতাম। ভালো থাকবেন।

৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বলিউডের সব কয়টি ব্লকবাস্টার হিট সিনেমার নায়ক এই তিনজন।ঋত্বিক মাঝে মাঝে ভাগ বসান ।রনভীর বয়সে জুনিয়র নায়ক।শাহরুখের সঙ্গে অভিনয় করেছেন ।১/২ ছবি। আর বিয়ের পর সব অভিনেত্রী ফ্লপ হয়ে যান।এর চেয়ে বেশি প্রমানের দরকার কি?অভিষেকের বিপরীতে অভিনয় করে শুধু ফ্লপ হচ্ছেন।
বিদেশে আহামরী বলার মত কোন মুভি করতে পারেন নি ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯

জসীম অসীম বলেছেন: খুশি হলাম সেলিম ভাই। বলিউড ফিল্মের ব্লকব্লাস্টার হিট সিনেমার নায়কদের বিষয়ে এতটা জানেন,সত্যিই অবাক হয়েছি। ব্লগ জীবনের শুরুতে আমি আপনাকে শুধুমাত্র কবিই ভেবেছিলাম। জানলাম আরও অনেক বিষয়। ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন।

৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০৭

তৌফিক মাসুদ বলেছেন: আমাদের দেশের ছবিও ইদানীং ভাল হচ্ছে। তাই আমি মনে করি, বাইরের দেশের ছবি প্রেক্ষাগৃহে না আনাই ভাল। এমনিতেই ছেলেমেয়েরা। টিভিতে দিনভর বাইরের ছবিই দেখে। দেশেরটার জন্য না হয় সিনেমা হল গুলো থাক। এতে টাকাও বেশ ঠেকে যাবে দেশের মধ্যে।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০

জসীম অসীম বলেছেন: জানলাম। ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন তৌফিক মাসুদ ভাই। ভালো লাগলো আপনার মতামত। আসলেই দেশের হলগুলোতে বিদেশী ছবি আনা ঠিক হবে না। লেখার মতামত আমার আগের। ভালো থাকবেন।

৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:২১

লিখেছেন বলেছেন: অত্যন্ত আবেগি লেখা, এক নিশ্বাসে পড়ে ফেল্লাম

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৬

জসীম অসীম বলেছেন: ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন

৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩১

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

অকারন বিদ্দেশ !! ঐশরিয়ারে বানাইলেন হুর আর মোল্লারে বানাইলেন লুচ্চা। টুপি দাড়ি আলা লোক জনের এই ধরনের জেনারালাইজেশন্ থেকে বের হয়ে, জ্ঞান চর্চা করার ক্ষমতা আপনাদের নাই। বাস্তবে অতি রাই কাতর মোলাও আপনিই!!

৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:১১

জসীম অসীম বলেছেন: ভাই, অকারণ বিদ্বেষ নয়। মৌলভী সাহেবের কথা লিখেছি,তিনি আমার আত্মীয়। তার সম্পর্কে আমি জানি। তবে তাকে হেয় করাতে গোটা মৌলভী স¤প্রদায়ের উপর গিয়ে দায় পড়েছে। এ লেখা পড়ে একজন আমাকে সরাসরি মোবাইলে বলেছেন এ কথা। তিনি এ লেখার সীমাবদ্ধতা বিষয়েও আমাকে পরামর্শ দিয়েছেন। তবে বিদ্বেষবশত আমি তাকে হেয় করিনি ভাই। যদি আপনার এমন মনে হয়, যে মোল্লারে লুচ্চা বানিয়েছি, তাহলে খুবই দু:খিত। আমি টুপি-দাড়িকে ঘৃণা করি না ভাই। আমার পিতারও টুপি-দাড়ি ছিল। তবে একটি কথা অত্যন্ত সাহসের সঙ্গে আপনি বলেছেন, বাস্তবে অতি রাই কাতর আমি নিজেই। আমি এ মোহ থেকে আজও নিজেকে সম্পূর্ণ মুক্ত করতে পারিনি। আপনার স্পষ্ট মতামতের জন্য স্যালুট জানাচ্ছি। যদি সমালোচনায় আরও দৃঢ় হোন, অভিনন্দন জানাবো। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.