নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলো আমরা পাখিদের কাছ থেকে ইউক্লিডের নতুন পাঠ নেই জীবনানন্দের পাঠ নেই নিউটনের আপেল গাছটি থেকে।

জসীম অসীম

লেখা হলো কেতকীফুল। ভালোবাসি তাই।

জসীম অসীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেন আমি রবীন্দ্র সংগীতে ফিরে ফিরে যাই?

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০১



কেন আমি রবীন্দ্র সংগীতে ফিরে ফিরে যাই? বা ফিরে ফিরে আসি? রবীন্দ্রসঙ্গীত আমার এতোই প্রিয় যে, পৃথিবীর প্রায় সব সংগীতের সমঝদার শ্রোতা হয়েও আমি আবার ফিরে ফিরে আসি রবীন্দ্র সংগীতেই।
কুমিল্লা রেলষ্টেশনের মাহমুদ বুক ষ্টলের ফেরদৌস মাহমুদ মিঠু ভাইয়ের কাছ থেকে একসময় অনেক সংগীতের স্বরলিপির গ্রন্থ ক্রয় করেও হারমোনিয়াম নিয়ে বসি ওই রবীন্দ্র সংগীত গাইতেই।
আরেকটি বিষয়: যখন আমার মন বড়ই বিচলিত থাকে, তখন আমি হারমোনিয়াম নিয়ে সচরাচর বসি না। রবীন্দ্রনাথ নিজে হিন্দুস্থানী শাস্ত্রীয় সংগীত থেকে শুরু করে পাশ্চাত্য সংগীত, লোকসংগীত, শ্যামাসংগীতসহ সব সংগীতেরই মুগ্ধ শ্রোতা এবং গায়ক ছিলেন। আমার কাছে একটি গ্রন্থ ছিল: গায়ক রবীন্দ্রনাথ। 2002 সালে আমার প্রথম সংসার ভাঙ্গনের সময় অনেক কিছুর সঙ্গে তাও হারিয়েছে। ঢাকার শাহবাগের আজিজ মার্কেটে গিয়ে এটি আবার কিনতে চেয়েও পাইনি।
রবীন্দ্রনাথ-নজরুল সম্পর্কে একটি কথা প্রায়ই আমি বলি যে, এই দুই মহান কবি জন্মেছেনও পরাধীন ব্রিটিশ ভারতে এবং মারাও গেছেন ওই পরাধীন ব্রিটিশ ভারতেই। রবীন্দ্রনাথ মারা যান 1941 সালে এবং কাজী নজরুল ইসলাম নির্বাক হোন 1942 সালে। নজরুল যদিও 1976 সালে মারা যান, কিন্তু 1942 সালের পর তিনি কোনো কিছু সৃষ্টি করতে পারেননি। পরাধীন ভারতেই তারা যেসব সৃষ্টি করে গেছেন, আজকে আমরা স্বাধীন রাষ্ট্রে বসেও তা কল্পনা করতে পারি না।
কিন্তু আমি কেন কোথাও কখনো রবীন্দ্র সংগীত গাই না? এর অবশ্যই অনেক কারণ রয়েছে। প্রথমত আমি কোনো বাদ্যযন্ত্রই ভালো বাজাতে পারি না। এসরাজ, তানপুরা, পিয়ানো তো দূরে থাক, হারমোনিয়ামও কখনো ভালো করে শিখতে পারিনি। কুমিল্লার সংগীতশিল্পী দুলাল চৌধুরী আমাকে বিনা পয়সায় অনেকবারই শেখাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আমি সময়ও তখন বের করতে পারিনি। এমনকি বাঁশি, একতারা, দোতারা, তবলা এসবও শিখতে পারিনি।
আমার বাবার বড় ভাই সিরাজ উদ্দিন জ্যাঠা একতারা, দোতারা বাজিয়ে বাজিয়ে এতো ভালো গাইতে পারতেন! অবর্ণনীয়। কিন্তু তাদের গান রেকর্ডের কোনো লক্ষ্যই ছিল না। তারা গান গাইতেন তাদের স্রষ্টাকে কাছে পাওয়ার জন্য। তখন যদি বুঝতাম: বাড়ির কাছে আরশীনগর সেথা এক পড়শী বসত করে, তাহলে তো ওই জ্যাঠার সঙ্গই ছাড়ি না আমি। সিরাজ উদ্দিন জ্যাঠাকে চিনলাম আমি তখন, যখন তিনি আর বেঁচে নেই।
আজ যে এতো লেখাপড়া শিখেছি, জ্যাঠার জ্ঞান এবং লক্ষের কাছে অতি তুচ্ছ আমার এ বিদ্যার্জন। আমার বাবাকে তার জীবদ্দশায় আমি তবু কিছুটা চিনেছিলাম। কিন্তু জ্যাঠাকে বিন্দুমাত্রও চিনতে পারিনি। তিনি ছিলেন এক অসম্ভব শক্তিধর সাধক। আমি কিছু লেখাপড়া করেছি বলেই এটা আজ ধরতে পেরেছি। যদি এসব লেখাপড়াও না করতাম, তাহলে কোনোদিন বুঝতেই পারতাম না যে, জ্যাঠা আমার এমন আধ্যাত্মিক জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন।
একসময় আমার তবলা শেখার ভীষণই ইচ্ছে হলো।এক গুরুর কাছে শিখলামও কিছুদিন। কিন্তু পরে আবার একই সমস্যা দেখা দিলো। সময় বের করতে পারছিলাম না। আর ততদিনে আবার খোল শেখার নেশায় পেলো। চারণ সাংস্কৃতিক গোষ্ঠির এক শিল্পীকে একবার পথসভায় খোল বাজিয়ে গণসংগীত গাইতে দেখলাম । শিল্পীর নাম এখন আর মনে নেই। যেমন ছিল তার খোল বাদন, তেমনি তার গায়কী। সেই থেকেই খোল শেখার নেশায় পেয়েছিল।
ওই সময় আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষককে আমার খালিকণ্ঠে গাওয়া রবীন্দ্র সংগীত শোনালাম। তিনি বললেন, আপনি রবীন্দ্র সংগীত ভালো গাইলেও গণসংগীতই বেছে নেন। কিন্তু আমার মন পড়ে থাকলো রবীন্দ্র সংগীতেই। তাই খোঁজ শুরু করলাম রবীন্দ্রনাথ কী কী গণসংগীত রচনা করেছেন। রবীন্দ্রনাথের ‘গীতবিতান’ তো বরাবরই আমার সঙ্গেই থাকতো। তাই রবীন্দ্রনাথের দেশের গানগুলো কণ্ঠে তুলে নিতে লাগলাম। তখনই খোঁজ পেলাম রবীন্দ্রনাথের ‘বিধির বাধন কাটবে তুমি তুমি কি এমনি শক্তিমান’ গানটির।এটি রবীন্দ্রনাথের একটি জনপ্রিয় গান হলেও এটির তখন কোনো স্বরলিপি খুঁজে পেলাম না। একজনের কাছে গেলাম গানটি বাজিয়ে আমাকে শোনানোর জন্য। তিনি ছাত্রদের রবীন্দ্র সংগীত শেখান। কিন্তু আমার মনে হলো তিনি সঠিকভাবে গানটির সুর তুলতে পারছিলেন না।

ততদিনে আবার আমার কাছে হারমোনিয়াম নেই। মুক্তাপাল শানু-র একটি হারমোনিয়াম ছিলো আমার কাছে। এটি প্রয়োজনেই নিয়ে গেলেন শানু-র মা মাসিমা। অবশ্য তখন হারমোনিয়ামটির কয়েকটি রীডেই সমস্যা দেখা দিয়েছিল। তিনি কুমিল্লার রানীরবাজারের কামাল ভাইয়ের দোকানে হারমোনিয়ামটি দিলেন টিউন করতে। আমি তখন নাহিদা আক্তার নিঝুমের হারমোনিয়ামটি নিয়ে এলাম।

নিঝুম কুমিল্লায় উদীচী করতেন। 2004 সালের আগেই। তারও অনেকদিন পরে দেখলাম রবীন্দ্রনাথের উপন্যাস অবলম্বনে ছবি সত্যজিৎ রায়ের ‘ঘরে বাইরে’। এ ছবিতে রবীন্দ্রনাথের ‘বিধির বাধন কাটবে তুমি, তুমি কি এমনি শক্তিমান’ গানটির যথার্থ ব্যবহার দেখলাম কিশোর কুমারের কণ্ঠে। আমি আবারও এ গানের প্রেমে পড়ে গেলাম। শান্তিদেব ঘোষ -এর গাওয়া রবীন্দ্র সংগীত আমি যেভাবে নিমগ্ন হয়ে শুনতে পারি, অন্য অনেকের গাওয়া তেমন পারিনি অনেকদিনই।
কুন্দললাল সায়গলের রবীন্দ্র সংগীতের রেকর্ড নেই আমার কাছে। কনিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, সুচিত্রা মিত্র, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, দেবব্রত বিশ্বাস, সুবিনয় রায়, চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়, সাগর সেন, আশা ভোসলে, কিশোর কুমার, সাদী মোহাম্মদ, নীলিমা সেন, অশোকতরু বন্দ্যোপাধ্যায়, কবীর সুমন, পাপিয়া সারোয়ারদের দুর্লভ রবীন্দ্র সংগীতের সংগ্রহ আমি হারিয়েছিলাম আমার প্রথম সংসার ভাঙ্গনের সময়।
সাগর সেনের গানগুলো আমার ঢাকার বন্ধু আবিদ হোসেন সংগ্রহ করে দিয়েছিল। সাদী মোহাম্মদ/ মহম্মদ সংগ্রহ শুরু করেছিলাম 1993 সাল থেকে। আমার ছোট বোন মনিকারও প্রিয় ছিল সাদী মহম্মদ। কিশোর কুমারের গাওয়া রবীন্দ্র সংগীত সংগ্রহ শুরু হয়েছিল 1994 সাল থেকেই। কিন্তু দুর্লভ এই রবীন্দ্র সংগীতের সংগ্রহ আমি হারিয়েছিলাম। রীতিমত নির্বাক হয়ে গিয়েছিলাম কষ্টে। আমি ভাবতেও পারিনি এ জীবনে এমন আক্রমণেরও শিকার হবো কোনোদিন।
আমার বাবা-মা কোনোদিনও আমাকে আমার শিল্পচর্চা কিংবা বাঁচার স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করেননি। আমার মেজ আপার হারমোনিয়ামের মাধ্যমেই চর্চা ছিলো 1996 সাল পর্যন্ত। কিন্তু সামান্য টাকার সংকটে পড়ে মেজ আপা একসময় তার এতো ভালো রীডের হারমোনিয়ামটি বিক্রি করতে বাধ্য হলেন। তখন আমি অনেক কষ্টই পেয়েছিলাম।1991 সালে ঢাকায় কাদেরী কিবরিয়ার গাওয়া গানের অডিও ক্যাসেট কিনে 2002 সাল পর্যন্ত রাখতে পেরেছিলাম।
আজকাল স্বাগতালক্ষী দাশগুপ্ত, শ্রীকান্ত আচার্য্য, অদিতি মহসিন, মনোময় ভট্টাচার্য্য, শৌণক চট্টোপাধ্যায়, মনীষা ও মনোজ মুরলী নায়ারই অধিকই শোনা হয়। শ্রাবণী সেনও শুনি। যেমন এই মুহূর্তে শুনছি ইমন চক্রবর্তী। 1992 সাল থেকে 2010 সাল পর্যন্ত রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা অনেক শুনেছি। এমনকি তার রবীন্দ্র সংগীতের ভিডিওগুলো পর্যন্ত সংগ্রহ করেছি।
কিন্তু আজকাল শ্রেয়া গুহ ঠাকুরতার রবীন্দ্র সংগীতের গায়কী আমাকে উন্মাতাল করে দেয়। আর আমাদের বাংলাদেশের ক্ষেত্রে অদিতি মহসিনের গাওয়া রবীন্দ্র সংগীত কেন যে অতিরিক্তই ভালো লাগে। অকল্পনীয় দরদপূর্ণ তার গায়কী। যেন তিনি স্বর্গ থেকে মর্তে নেমে এসে তার গান শেষ করেন। অথবা যেন তিনি স্বর্গে বসেই নিমগ্ন হোন রবীন্দ্র সংগীত গাওয়ায়। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ বেঁচে থাকলে তাকে অবশ্যই কোনো না কোনো বর দিতেন: অন্তত এটা আমার মনে হয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে তাকে না জানলেও এমন মতামত না প্রকাশ করেও পারলাম না। এতে অনেক গুণী রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী মনে কষ্ট পেলে আমি অবশ্যই ক্ষমা চাই কিংবা তাদের অভিসম্পাত থেকে মুক্তি চাই।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০০

সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

জসীম অসীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। স্মৃতিচারণমূলক। তথ্যবহুল নয়। শুভেচ্ছা রইলো।

২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বহুদিন পর এলেন। সুন্দর। শেষমেষ ওটাই ঠিকানা অথবা আশ্রয়।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫৯

জসীম অসীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার ভাই। অনেক কৃতজ্ঞতা। কতো দিন পর আপনাকে পেলাম! কী যে ভালো লাগছে। ব্লগ ব্যবহার শিখছি। 2015 সালে এক পোস্টের জন্য 3 বছর ব্লক করে রাখা হয়েছিল। একটি পোস্টও দিতে পারিনি। মনে হচ্ছিল মারা যাবো। কারণ শ্বাস ফেলার তো আর আমার কোনো মাধ্যম নেই এই ‘সামহোয়ার ব্লগ’ ছাড়া। যথার্থই বলেছেন সেলিম আনোয়ার ভাই: ‘‘শেষমেষ এটাই ঠিকানা অথবা আশ্রয়’’। শুভেচ্ছা নিরন্তর। ভালোবাসা অব্যাহত।

৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: নির্বাণ লাভ করা ছাড়া ভালো লেখা সম্ভব নয়!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:০৯

জসীম অসীম বলেছেন: কিন্তু নির্বাণ লাভ কি এতই সহজসাধ্য ঘটনা? তাই আমার দ্বারা আর হয় না সিরিয়াস লেখালেখি। তবু যে লিখি! সেটা আসলে এক ধরনের নেশাই বটে। নির্বাণ এক সময়সাধ্য ও শ্রমসাধ্য প্রয়াসও বটে: আমার বিবেচনায়। সেই মগ্নতা, ওই সাধনা আমার মতো অস্থিরচিত্তের মানুষের পক্ষে একেবারেই অসম্ভব এক ঘটনা বটে। যাজক হওয়ার কোনো বৈশিষ্ট্যই নেই আমার মধ্যে।

৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়া তোমার গাওয়া একটা রবীন্দ্র সংগীত শুনতে চাই।

খালি গলায় হলেও আমাদেরকে শুনাও ভাইয়ামনি! :)

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৪৪

জসীম অসীম বলেছেন: উপস্থাপনার কিছু ভিডিও লিঙ্ক রয়েছে। কিন্তু সংগীতের তো কোনো অডিও রেকর্ড বা লিঙ্ক নেই। তাই কখনো রেকর্ড করলে লিঙ্ক দেবো। তবে খালি কণ্ঠে আমার সর্বোচ্চ প্রিয় রবীন্দ্র সংগীতের একটি হলো: ‘আকাশ ভরা সূর্য তারা বিশ্ব ভরা প্রাণ...’’। ঋত্বিক কুমার ঘটক তাঁর ‘কোমল গান্ধার’ ছবিতে দেবব্রত বিশ্বাসের কণ্ঠে এই গানের অসাধারণ ব্যবহার করেছেন। বিধির বাঁধন কাটবে তুমি এমন শক্তিমান অথবা আমার মাথা নত করে দাও হে তোমার চরণ ধুলার তলে...এমন 30/40টি রবীন্দ্র সংগীত আমি যে কোনো সময় খালি কণ্ঠে আপনাদের শুনিয়ে দিতে পারি। 1989 সালে তো আমি রবীন্দ্রনাথের প্রায় পুরো ‘গীতাঞ্জলি’ই মুখস্থ করে ফেলেছিলাম। আমার মরিয়ম ম্যাডাম এই ঘটনার প্রমাণ পেলেন 1991 সালে। ঢাকায়। তিনি আমাকে নিয়ে গেলেন রোকেয়া ম্যাডামের কাছে। ...অবাক হয়ে গেলেন রোকেয়া ম্যাডাম। তবে হলো কী, আমাকে চর্চা করে একটি জায়গায় যেতে হবে। তাঁর আগে এ নিয়ে আর কথা বলে লাভ নেই।
আমি একসময় ছাত্রদের হারমোনিয়ামের রীডে রীডে সুর পরিচিতি ছোট্ট কাগজে লিখে সুপারগ্লু দিয়ে লাগিয়ে দিয়ে ওদের হাতে তুলে দিতাম স্বরলিপি। এতে যেমন ওদের উপকারও হয়েছিল খুব দ্রুত, আবার এ জন্য ক্ষেপেও গেলেন অনেক সংগীতজ্ঞ। স্বাভাবিকভাবেই। সে অনেক গল্প।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।

৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

hayet777 বলেছেন: মধুর ও তোমার শেষ যে না পাই, প্রহর হলো শেষ...অংগ বিহীন আলিঈনে সকল অংগ ভরে...

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬

জসীম অসীম বলেছেন: ...অসাধারণ।
গহন কুসুম কুঞ্জ মাঝে...চক্ষে আমার তৃষ্ণা...অথবা দেবব্রত বিশ্বাসের কণ্ঠে আমার জ্বলেনি আলো অন্ধকারে অথবা নিভৃত প্রাণের দেবতা...কিংবা তুমি কোন ভাঙ্গনের পথে এলে...এসব গানও খুব প্রিয় আমার। অনেক ধন্যবাদ।

৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

তানভীর তুর্য্য বলেছেন: স্মৃতিতেই জেগে থাকুক স্বর্ণালী অতীতগুলু। ধন্যবাদ।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯

জসীম অসীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। ভালোবাসাও অব্যাহত রইলো। আপনি বলেছেন কিন্তু বেশ নান্দনিকভাবেই: ‘‘স্মৃতিতেই জেগে থাকুক স্বর্ণালী অতীতগুলো।’’ কখনো সময় নিয়ে প্রাণ খুলে মতামত লিখবো আপনার ব্লগে এসে। ভালো থাকুন।

৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:০১

অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: শাহানা বাজপেয়ীর গাওয়া রবীন্দ্রসংগীত আমার কাছে বেশ লাগে।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

জসীম অসীম বলেছেন: শাহানা বাজপেয়ীর গাওয়া রবীন্দ্রসংগীত আজই শুনে দেখবো। অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১১

শায়মা বলেছেন: আকাশ ভরা সূর্য্য তারা আমারও প্রিয় গান।


আমি একবার রেকর্ড করেছিলাম। তবে আমার গলা সেদিন একদম বসা ছিলো

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:১১

জসীম অসীম বলেছেন: Click This Link

৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩০

চাঙ্কু বলেছেন: আমি এখন হিন্দি, ইংরেজি, বাঙলা কোন ভার্সনের রবীন্দ্রসংগীত বাদ দেই। আমি সর্ব-রবীন্দ্রসংগীত-ভুক!! :)

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

জসীম অসীম বলেছেন: আমিও অনেক আগে থেকেই আপনার পথ অনুসরণ করে বসে আছি। অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.