নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন তথ্য প্রযুক্তিবিদ , পড়তে ভালো লাগে, লিখতে ভালো লাগে , ভালো লাগে মানুষের কথা শুনতে আর মানুষের সাথে কথা বলতে । যত ভাবে বাংলাদেশ কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় সেই ব্যপারে , প্রতিটা ক্ষুদ্র প্রয়াসের সাথে থাকতে ভালো লাগে
১।আমাদের চিন্তা হওয়া উচিত আমল । আর আল্লাহ রাব্বুল আল আমীন আমাদেরকে সেই প্রতিদান ই দিবেন আমরা যেইটার যোগ্য এবং যেইটা আমাদের জন্য ভালো । আল্লাহ রাব্বুল আল আমীন আমাদের সবাইকে জান্নাত দান করুন । আমিন
২। একজন মিষ্টি পছন্দ করেন ; তাকে যদি পুরস্কার বুঝাতে চাই , আমরা বলি, তুমি যদি এই কাজটা করে দাও, তাহলে আমি তোমাকে প্রতিদিন ১ কেজি মিষ্টি দিবো ; এর মানে এই টা না যে, যারা মিষ্টি পছন্দ করেন না , তাদের জন্য ও একই কথা ; সারমর্ম হচ্ছে , আমি যা চাই , যা আমার জন্য নির্ধারণ করা আছে , সেইটাই আমাকে দেয়া হবে ; যেইটাতে আমার ভালো আছে ; যে যেইভাবে বুঝে তাকে সেইভাবেই দেয়া হবে , বলেই আমার বিশ্বাস ; বলা হয় , যে জান্নাতে খাওয়া এতো ভালো লাগবে যে, খেতে খেতে প্লেট শুদ্ধ খেয়ে ফেলবে ; এখন আমরা দুনিয়ার মানুষ ভাবছি, আমি কাচের প্লেট খেয়ে ফেল্বো?? কিন্তু প্লেট টা কি হবে কি জানি? আমরা দুনিয়াতে যা জানি তার সাথেই মিলাই, হয়তো ওইটা আমাদের চিন্তার ও বাইরে
৩। দেখেন, আমি যাকে ভালোবাসি, এবং ভালোবেসে বিয়ে করেছি, তাকে যদি , আবার জান্নাতে পাই, এবং জান্নাতী হিসাবে পাই, এবং, আমার সন্তান ও জান্নাতী হয়, এবং জান্নাতে বসে , কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারি যে, আল্লাহ রাব্বুল আল আমীন আমাকে আবার , জান্নাতে আমার পরিবারের সাথে মিলিত করিয়েছেন , তখন , ব্যপারটা কেমন হবে? ভাবতেই তো অসাধারণ লাগছে; সেইটাও তো হতে পারে ; এর চেয়ে বড় পুরস্কার কি হতে পারে? আল্লাহ রাব্বুল আল আমীন এর কাছে আমি সেই পুরস্কার ও চাই, আমার পরিবার, আমার অনেক পরিচিত মানুষ , সবাই আবার যাতে জান্নাতে , দেখা সাক্ষাত করতে পারি ।
৪। অচিন্তনীয় পুরস্কার ই তো আল্লাহ রেখেছেন আমাদের জন্য ; আমরা তো সেই রকম দোয়াও করতে পারি ; কারণ জান্নাতে তো কিছুই ফুরাবে না ; প্রেম ও না ; আগ্রহ না; ভালোবাসা না; এই সব ও তো আমাদের সৃষ্টিকর্তার নেয়ামত ; যদি দেখতে পারি , আমার আম্মা আব্বা, নানা নানি , দাদা দাদি, শ্বশুর শ্বাশুড়ি ও জান্নাতে আছেন এবং এই দেখার আনন্দের ও তো কোনো তুলনা নাই;
তাকে হয়তো সেই পুরস্কার এর কথাই বলা হয়েছে , যতটুকু সে বুঝতে পারে, তার মানে এইটা না যে এটাই একমাত্র পুরস্কার
সবার জন্য সব কথা একই না ; একটা বাচ্চা বুঝে খেলনা , তো তাকে বুঝানো হবে খেলনা , পুরস্কার হিসাবে;এটাই স্বাভাবিক
জান্নাতে পুরস্কারের কোনো সীমা নাই, আমার বিশ্বাস , কারণ তিনি তো আমাদের সৃষ্টিকর্তা , এবং উত্তম প্রতিদা্ন দাতা
২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১২
পরিশেষের অপেক্ষায় বলেছেন: জান্নাতে আমার পরিবারের সাথে মিলিত করিয়েছেন , তখন , ব্যপারটা কেমন হবে? ভাবতেই তো অসাধারণ লাগছে; সেইটাও তো হতে পারে ; এর চেয়ে বড় পুরস্কার কি হতে পারে?
সত্যিই এর চেয়ে বড় পুরস্কার কি হতে পারে?
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:২৯
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: শিরোনামটা কেমন কেমন লেগেছিল।
৩ নং প্যারায় ব্যাখ্যাটা সুন্দর দিয়েছেন। কথাগুলো ভাল বলেছেন।
৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: অনেক সুন্দর কথা বলেছেন ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
তাল পাখা বলেছেন:
দেখেন, আমি যাকে ভালোবাসি, এবং ভালোবেসে বিয়ে করেছি, তাকে যদি , আবার জান্নাতে পাই, এবং জান্নাতী হিসাবে পাই, এবং, আমার সন্তান ও জান্নাতী হয়, এবং জান্নাতে বসে , কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারি যে, আল্লাহ রাব্বুল আল আমীন আমাকে আবার , জান্নাতে আমার পরিবারের সাথে মিলিত করিয়েছেন , তখন , ব্যপারটা কেমন হবে? ভাবতেই তো অসাধারণ লাগছে; সেইটাও তো হতে পারে ; এর চেয়ে বড় পুরস্কার কি হতে পারে।