নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ ও ভারতের ফুলবট উন্নয়ন

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪

টু-সুইট-সিস্টার বাংলাদেশ ও ভারতে আজ একযোগে কাজ করার সময় এসেছে। বিশ্বাসে বিশ্বাস মেলে। আমাদের প্রেম দিয়েই নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছি।



আমি বিশ্বকাপ ফুটবলের আনন্দে দিশেহারা হয়ে বাংলাদেশ-ভারতের ফুটবল খেলা নিয়ে কথা বলতে চাই নি। এজন্য ঐ আসর শেষ হবার পরে কথা বলছি।



দেখুন কোনো খেলাই শারীরিক শক্তির জোড়ে জয়লাভ করা যায় না। মেধাই আসল খেলোয়ার। আর সেই সাথে পরিশ্রম ও প্রাকটিসের কোনো বিকল্প নাই। গোলবাড়ে বল প্রবেশ করিয়ে গোল দেবার আগে। সেই দৃশ্য আগেই খেলোয়ারকে কল্পনা করে নিতে হয়। এই কল্পনা শক্তি না থাকলে সে ভালো খেলোয়ার হতে পারে না। মেসি কে কেনো সব প্লেয়ারের মনের অবস্থা একই।



ফিফা ও ভারত-বাংলাদেশের ফুটবল সংস্থাকে একযোগে কাজ করতে হবে। ফুটবল উন্নয়নের জন্য ভারত বাংলাদেশকে কম্বাইন্ড ভাবে নিজ নিজ ভুখন্ডে টুর্নামেন্টের আয়োজন করতে হবে। বাংলাদেশে ইন্ডিয়ার সব প্রদেশের ক্লাব টিম ও প্লেয়ার নিয়মিত আসা যাওয়া করবে। আবার বাংলাদেশের সব বিভাগ ও জেলার ফুটবল প্লেয়ার ভারতে গিয়ে খেলবে। তাদের জন্য নিয়মিত ভিসা প্রদান করা হবে।



আমরা দু’দেশই বাজে ও অযুহাতহীন কারণে ফুটবল ও এ্যাথলেটিকে অনেক পিছনে পড়ে আছি। আমি কাউকে দোষ দেবো না। দোষ দেয়া আমার কাজ না, আমার কাজ গাইড লাইন দিয়ে মন্দকে ভালোতে রুপান্তর করে দেয়া। আমরা বিশ্বকাপে অংশগ্রহনের যোগ্যতাহীন বলে কি ফিফার পার্টনার নই? ফিফা অনেক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সেবা আমাদের করে নি। ব্লেটারের দেশ সুইজারল্যান্ডে কয়জন মানুষ বাস করে? ফিফাকে এখন আর অবিচার করতে দেয়া যাবে না। এশিয়া সব থেকে বড় মহাদেশ। আমরা হলাম দক্ষিন এশিয়ান। দক্ষিন এশিয়া সম্পূর্ণ আলাদা একটি জোন। ক্যারিবিয় দ্বীপপুঞ্জ ও ওশেনিয়াকে যদি আলাদা করে বিশ্বকাপ ফুটবলে অংশগ্রহন করতে দেয়া হয়, তাহলে আমাদের দক্ষিন এশিয়াকে কেনো অবহেলা করা হবে? আমরা কি মানুষ না? আমাদের জনসংখ্যা কি কম?



প্রয়োজনে আমরা কমনওয়েলথ থেকে বেড় হয়ে যাবো। আর কমনওয়েলথ এর পলিটিক্স মিথ্যে কৃকেটকেও বিতারিত করবো। নতুবা শুধু টেস্ট চলবে। বাংলাদেশী ও ইন্ডয়ানদের আইসিসির পোস্ট পদবি দিয়ে চালাকি করা চলবে না। আমার বিশ্ব সত্যের বিশ্ব। আমার বিশ্ব সত্যিকারের প্রতিযোগীতার বিশ্ব। ভন্ডামির বিশ্ব না। প্রয়োজনে ভন্ডদের বয়কট করতে বাধ্য হবো।



বন্ধু! দক্ষিন এশিয়াকে ফিফা অসম্মান করেছে বলে কি আমরা অন্যসব বিষয়ে পিছিয়ে গেছি? এই দু’দেশের ইকোনোমি গ্রোথ দেখুন। স্পন্সর দেখুন। সাপোর্টার দেখুন। কার থেকে আমরা কম আছি। ব্রাজিল খারাপ খেলেছে বলে স্কলরিকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। আমরা স্কলরিকে বাংলাদেশের কোচ হিসেবে নিয়ে আসবো। ম্যারাডোনাকে আর্জেন্টিনা বেড় করে দিয়েছিলো আমরা তাকে বেতন দিয়ে বাংলাদেশের কোচ বানাবো। তার তারকা খ্যাতি আমাদের দরকার নেই আমাদের ফুটবল উন্নয়ন করাই তাদের কাজ হবে। কোস্টারিকা ও কলম্বিয়া এর কোচ দেরকে দেখুন। তাঁদের আমি নামও জানি না। তারপরও তাদের মেধার গুনগান গাইতে হবেই।



ভারত-বাংলাদেশের একদেশে হিন্দু বেশি অন্যদেশে মুসলিম বেশি। যখন খেলা হবে তখন হিন্দু মুসলিম সাপোর্টার নিজ নিজ সার্পোট করবে। ভারতের প্রতিটা প্রদেশ তাদের জাতি ও ভাষাভাষিদের সাপোর্ট করবে। প্রতিযোগীতার এখানেই তো মজা।



ফিফা স্বীকার করুক আর না করুক। আমরা একবার জাতে উঠে ভালোমানের টুর্নামেন্ট জমিয়ে দিতে পারলে , জুয়ারীরা বাকি কাজ করে দেবে। মিথ্যা খেলা কৃকেটের জুয়ারীর অভাব নাই। আর আমাদের ফুটবল জমলে কি অবস্থা হবে ভেবে দেখুন তো একবার?

স্প্যানিশ লীগ, ইংলিশ লীগ, জার্মানের বুন্দিশ লীগের থেকে আমরা বেশি ব্যাবসায়ীক লাভবান হতে পারি। আমরা খেলাধুলার সামগ্র তৈরি করবো। নাইক এডোডাস আমাদের দরকার নাই। আমাদের গাছের জাম্বুরা দিয়ে বাচ্চারা খেলাধুলা করে। তারপর সাহোস না পেয়ে খেই হারিয়ে অন্য পথে চলে যায়।



বন্ধু! আমাদের ফুটবলসেবিদের কল্পনা শক্তি পঙ্গু। আমরা শুধু ইওরোপ ও ল্যাটিন এমেরিকার গুনগান করে সময় নষ্ট করি। আমাদের ফুটবল খেলার স্টাইল হবে আমাদের মতো। আমাদের টুর্ণামেন্ট আমাদের মিডিয়ায় দেখানো হবে। ভালো খেললে এমনিতেই সবাই চিনে নেবে।



বাংলাদেশে কিছু আফ্রিকান প্লেয়ার আসে। সস্তা মানের হোটেলে থাকে। পরে জাল টাকা, ধোঁকাবাজি, মাদক পাচার, মানি লন্ডারিং, গোল্ড সাপ্লাই ইত্যাদি অপকর্ম করে নিরিহ বাঙালীর মাথায় দোষ দিয়ে পালিয়ে যায়। এগুলো কি ক্লাব কর্তৃপক্ষ জানেন না। ঘটনা ঘটার পড়ে জানার ভান করেন কেনো?



এসব চলবে না। আমাদের দেশের মাটির সন্তানেরা দেশে খেলবে। দক্ষিন করিয়া, জাপান, চায়না, ইরান আমাদের সাহায্য সহায়তা করবে ও ট্যাকনিক্যাল জ্ঞান দেবে। আমাদের স্পন্সরের অর্থ বাইড়ে যেতে দেবো না। বাইড়ের কোম্পানী আমাদের স্পন্সর করতে দৌড়ে ছুটে আসবে।



আসল ব্যাপার হচ্ছে, ফুটবল এমন একটি খেলা। যার প্লেয়ার তৈরি করতে ছোটবেলা হতে নির্বিচ্ছন্নভাবে প্রাকটিসের উপর থাকতে হয়। আমরা স্কুল টুর্নামেন্ট ঢিলেঢালা ভাবে করি। পরবর্তিতে আর খেয়াল করি না। প্রাইমারি শিক্ষা লেভেলে বছরে ৩টি টুর্নামেন্ট হবে। ক্লাস-ওয়ান, ক্লাস-থ্রি ও ক্লাস-ফাইভ আলাদা আলাদা ভাবে টুর্নামেন্ট খেলবে। হাই স্কুল হবে দুটি টুর্নামেন্ট একটি ক্লাস এইট আর অন্যটি হবে নাইন-টেন-এসএসসি পরিক্ষার্থী নিয়ে। এতে আমাদের প্লেয়ারের অভাব হবে না। কেউ একটি লেভেলে নিজের মেধার পরিচয় দিতে না পারলেও পরের টুর্নামেন্টে নিজের আসল পরিচয় দেবার সুযোগ পাবে।



মিডিয়া আগে এগিয়ে না আসলে স্পন্সর আগে আসবে না। যে কোনো কিছুতেই একটি গোল্ডেন জেনারেশন আসে। কৃকেটে যেমন আকরাম-দুর্জয়-বুলবুল-রফিক ছিলেন। ফুটবলে গোল্ডেনের কাছাকাছি গিয়েও কিছু হয় নি। তারপরও শেখ জামাল, শেখ কামাল, শেখ রাসেলের নামে ক্লাব আজও আছে। এখন হয়তো ভাঙ্গাচুরা একসময়ে এগুলো বিশ্বমানের হয়ে উঠবে। আবহানী এর প্রতিষ্ঠাতা শেখ কামাল। তিনি আমাদের গর্ব।



আমাদের সবকিছু থাকা স্বত্তেও শুধু সরকারের দোহাই অযুহাত দিয়ে যাই। এটা ভন্ডামি। আমাদের প্রেসিডেন্ট হামিদ সাহেব কি ফুটবল খেলোয়ার? তিনি তো রাজনীতিবিদ ও আইনবিদ। আমরা কেনো অখেলোয়াদের উপর কেনো খেলায় হারার দোষ দেবো?



দেশে কি বি.কে.এস.পি নাই? এখানে কি সরকার হাজার হাজার ছেলেপানদের ব্যায়ভার বহন করছেন না? আমরা কি দিতে পেরেছি। আজ আর্জেন্টিনার এক মহিলা খেলোয়ারদের বরন করে নিচ্ছেন। দেখে ঈর্ষা হয়। জার্মানীর মহিলা চ্যান্সেলরকে খেলোয়ারদের সাথে দেখলে ঈর্ষা লাগে।



আমরা বলতে আমরা কেনো পারবো না? আমি বলি, আমরা অবশ্যই পারি। এমন একটি বিশ্বকাপ জয়ী দেশ আমাকে দেখান, যারা বিশ্বকাপ হাতে নেয়ার বহু আগেই কি চ্যাম্পিয়ন হবার স্বপ্ন দেখে নি? আমরা ন্যায্য স্বপ্ন দেখতেও ভয় পাই? পুলিশ-আর্মি-আনসারে চাকুরীরত মোস-দাড়িওয়ালা বুড়া বুড়া লোক ফুটবল খেলতে আসে। তারা তাদের গন্ডির মধ্যে খেলবেন। ব্যারাকের বাইড়ে এসে তাঁদের খেলার দরকার নাই। তাদের মধ্যে মেধা থাকলে তা এমনিতেই উঠে আসবে। চাকুরির খাতিরে খেলার দরকার নাই। খেলার খাতিরে খেলা হবে।



ফিফা আমাদের সাথে অন্যায় করেছে তা মেনে নেয়া যায়। কিন্তু যখন দেশের ফুলবল সংস্থার ব্যাক্তিরা টেবিলে দুধ চা রেখে রাজনীতির ছক সাজায় তখন বাঙালী স্বাভাবিক মেজাজে থাকতে পারে না। একদল চোর অন্য চোর দের অপসারন করতে চায়। আর অপসারনের ভয়ে সেই দল টিকে থাকে। এটা রাজনীতি হতে পারে খেলার কোনো অংশ না।



আমি চেষ্টা করছি বন্ধু! দেখি আমরা কিভাবে সহযে এগিয়ে যেতে পারি। আমরা যদি সম্পদহীন, মেধাহীন হতাম তাহলে না হয় মেধা তৈরির চেষ্টা করতাম। এখন যেটা করি তা হলো মেধার ঝালাই। রিপেয়ার না।



ইন্ডিয়-বাংলাদেশ কেনো অলম্পিকে এতো পিছনে থাকবে? আমাদের দেশে ভালোমানের প্রশিক্ষক এসেও অলস হয়ে পড়ে। এমন আমি দেখেছিলাম। নিজের দেশে বা অন্য কোনো দেশে গিয়ে ভালো আর বাংলাদেশে এসে নিজেরাই ভেতবাঙালী হয়ে যায়। ভেতবাঙালী, ভুতবাঙালী ও ভোতা বাঙালী বাঙালীর শত্রু। তারা বাঙালীর নকল রূপ। যারা পরিশ্রম শিখাবে তারাই যদি ফাঁকি দেয় তাহলে জাত ও অজাত হয়ে ওঠেন। আমাদের পয়সায় চাকুরীর বেতন নেয় আর আমাদের সাথেই ভাব ও পলিটিক্স দেখায়?



প্রতিটি ফুটবল ক্লাব সজাগ হন। আমাদের জাগতে হবে। আমাদের সর্বোচ্চ স্থানে পৌছাতে হবে। আমাদের খেলার ম্যানেজমেন্ট ঠিক করতে হবে। আমরা বিশ্বকাপে অংশগ্রহন করার জন্য খেলবো না। আমরা বিশ্বকাপ জয় করার জন্য খেলবো। আমরা আমাদের লীগ নিয়ে বিশ্বকে কাছে টেনে আনবো। আমরা আমাদের বাচ্চাদের সুযোগ দেবো। আমরা সব খেলায় প্রফেশেনলিজমের কাজ করবো। দেশের খেলাকে দুর্বল অবস্থায় রেখে আই.সি.সি’র প্রেসিডেন্টের নকল পোষাক দরকার নাই। একই লোক আবার পরিকল্পনা মন্ত্রী? এরা কি অতিমানব নাকি অতিচালাক? যে কোনো ১টি পদ নিন। যার যে যোগ্যতা নাই, সেখানে যাবেন না। আর যারা এগুলো দেখেও কিছু করে না। তারা এদের থেকেও নিকৃষ্ট।



আমাদের ফুটবল নিয়ে কাজ করতে হবে। বড় ছোট প্রতিটা ক্লাবের পতাকা ও মনোগ্রাম তৈরি করুন। নিজেদের খেলাকে নিজের দেশের প্লেয়ার দিয়ে উন্নত করুন। বাংলাদেশ-ভারত নিজেরাই যথেষ্ট তাদের বিদেশী খেলোয়ার ভাড়ায় খাটানো দরকার নাই।



আমাদের আজ শুধু বিশ্বকাপ জয় করার উদ্দ্যেশে ছোটা। যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব এই বুকের জ্বালা মেটাবো। কোনো ভিষন-টিশন করে এগোনোর সময় নেই।



আমরা অলম্পিকে ইউ.এস.এ. ও চায়নার সাথে কম্পিটিশন করার জন্য খেলবো না। আমরা এক নম্বরে থাকার জন্য খেলবো। আমরা আগে খেলায় উন্নতি করি তারপর স্পন্সর এমনিতেই আসবে।



যারা খেলা সংশ্লিষ্ট ব্যাপারে পোস্ট পদবি নিয়ে থাকবেন তাদের কোনোভাবেই মাথা গরম করা যাবে না। কেউ মাথা গরম করলে ঘার ধরে পোস্ট থেকে বেড় করে দেবো। আইসিসি, ফিফা, অলম্পিক কমিটির কাছে নালিশ করলেও আমাদের ডিসিসনই ফাইনাল। সময় নষ্ট করতে চাই না। আমরা কাজ করতে চাই। সুযগ নাই তাতে কি হয়েছে। নিজগুনে সুযোগ তৈরি করে নেবো।



মানুষ যদি জন্মের পরে নিজ যোগ্যতায় মুখের ভাষা শিখতে পারে। তাহলে অন্য কোন কঠিন জিনিস আছে যে আমরা পরবো না। আমাদের গার্ডিয়ান আমরা নিজেরাই।



আমি টোটাল ওয়ার্ল এর গার্ডিয়ান। আমিই সর্বোচ্চ ব্যাক্তি। আমার উপরে অন্য কোনো মানুষ নেই।



আমি কঠিনকে সহয করে দিয়েছি। এবার শুধু সবাই এগিয়ে যাবার পালা নয়। আমরা এগিয়ে গিয়েছি।



আমার কথাগুলো নিজেরা রেকর্ড করে এমপি-থ্রী ফরমাটে বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে দিন। মানুষ মানুষের মতো বাঁচতে পারবে। আবার পরকালেও স্থায়ী শান্তি পাবে। দেরি করবেন না। আমাকে সব বলতে হচ্ছে। এছাড়া আমার আর কি-বা বলার করে আপনারা রেখেছেন?



বাংলাদেশ, ইন্ডিয়া, চায়না সহ ওয়ার্ল্ড মিডিয়া আমার সাথে ন্যায় আচরন করুন। এবং আমার বানী প্রচার করুন।



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.