নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে কাজ করা দেশী বিদেশী এন.জি.ও. {শুনুন!}

২৩ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭

প্রিয় এ.জি.ও. সংশ্লিষ্ট ম্যানেজমেন্ট!



আমার প্রাণ ভরা প্রেম ও মঙ্গলবার্তা জানবেন। আমি তিন দিন ধরে প্রচন্ড অসুস্থ হয়ে বিসানায় ছিলাম। এজন্য আপনাদের সাথে গুরুত্বপূর্ণ কথা বলতে আমার দেরী হয়েছে। নিজগুনে ক্ষমা করবেন। এই সময়ের প্রতিটি মূহুর্তই আমাদের জন্য খুবই ইর্ম্পটেন্ট।



আপনারা অবশ্যই অবগত হয়েছেন যে, আগামী দু’বছরের মধ্যে আমরা বাংলাদেশকে ওয়ার্ল্ড ইকোনিমির প্রথম দশটি অবস্থানের মধ্য নিয়ে আসার পন করে এগোচ্ছি। আপনারা মোটেও হতাশ হবেন না যে, ২বছরে মাত্র ৭৩০ দিন। আমাদের অর্থনীতিকে এগিয়ে নেবার জন্য শুধুমাত্র আপনাদের ভালোভাবে কাজ শুরু করে, অবিরত চেষ্টা করলেই হলো। সাফল্য আসবে চক্রবৃদ্ধির চর্কার সুতার মতো। তাই আমি আপনাদের সবাইকে সেক্টর ওয়াইজ শুধু বাহারী রঙের সুতা কাটার পদ্ধতি দেখিয়ে যাচ্ছি। আপনারা আমার কথা ও আপনাদের আইডিয়া নিয়ে বসে থাকবেন না। আমাদের সবার সবকিছু ভালোগুলো দ্রুত এক্সিকিউশন করতে হবে।



নিজেরা নিজেদের দেশে থেকেই বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেয়া কোনো ব্যাপারই না। বলুন কি আছে ঐ নোবেল প্রাইজে? নোবেল প্রাইজে এমন কোন বিষয় আছে, যা দিয়ে আমি নোবেল পেতে পারি না! তারপরও আমার ইচ্ছা নিজ দেশ ও নিজ জাতিকে নিয়ে। ঐ সব পরিচিতির জন্য এগোলে সময় নষ্ট হয় আর সেই সাথে গুরুত্বপূর্ণ কাজও পিছিয়ে পড়ে।



বিশ্ব এন.জি.ও. জগতের দুই মহাওস্তাদ ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস ও স্যার ফজলে হাসান আবেদ আমাদের বাঙলার সন্তান। তাঁদের নিয়ে আমরা জাতি হিসেবে গর্বিত ও তাঁদের কাছে চিরকৃতজ্ঞ। এই দুই এন.জি.ও. জগতের পালোয়ান থাকলে সেই দেশের এন.জি.ও.র প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ থাকে না। একটু বলে নেই, গ্রামীণ ব্যাংক ও ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস একসাথে নোবেল প্রাইজ জিতেছিলেন বা গ্রহন করেছিলেন। আজ এই সময় এসে গ্রামীণ ব্যাংক ও ডঃ ইউনুছের মধ্যে দেয়াল তুলে দেয়া সত্যিই অনেক বেশি দুঃস্বপ্নের মতো। রয়েল বেঙ্গল টাইগার ছাড়া সুন্দরবন আর ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুছ ছাড়া গ্রামীণ ব্যাংক একই রকম যৌক্তিক নয়।



বন্ধু! আজ আমাদের ইকোনোমিকে ওর্য়াল্ড টেনের মধ্যে নিতে গেলে আপনাদের অবদান ছাড়া সম্ভব না।



মাইক্রো ক্রেডিট লোন কে আজ করতে হবে “মাইক্রো ক্রেডিট লোন আনটিল সলভ পুরনেস” । একমাত্র রাইট সলভেন্সি ছাড়া কোনো মাইক্রোক্রেডিট গ্রহিতা ডিফল্ডার হবেন না।



আমাদের বুঝতে হবে। হঠাৎ কতগুলো টাকা লোন পেলেই যে, যে কারও বিজনেস আইডিয়া গ্রো করবে বা সফল হবে এমন কোনো কথা নেই। একটি ঋণের অর্থ যথাসময়ে ও যথানীয়মে পরিশোধ করতে পা পারলেও ঐ একই ব্যাক্তি/প্রতিষ্ঠান কে উক্ত সোর্স থেকেই ঋণ দিতে হবে। ততোদিনে গ্রহিতার ভিতর একটি পলিসি ও এক্সপেরিয়ান্স গ্রো করবে। আমাদের দেশের প্রধান প্রধান এ.জি.ও. গুলোতে রিইনভেস্টমেন্ট হতে হতে আজ বিশাল ফান্ড সৃষ্ট হয়েছে। আমাদের এতোবেশি সুদ বা সুদের দরকার নেই। আপনারা প্রসেসিং চার্জ নিতে পারেন।



সবকটি এন.জি.ও. মিলে একটি কমন ছকে চালান। একই গ্রহিতা যেনো একই সময়ে একাধিত এন.জি.ও. থেকে লোন নিতে না পারেন- এই ব্যাপার নিশ্চিত করুন। ক্লিয়ারেন্স রাখুন।



আপনারা মাইক্রোক্রেডিস বাদে অন্য যে সব জনকল্যানকর কাজ করছেন- তার স্বচ্ছতা রাখুন। ১০০% দানে কোনো আর্থিক ফান্ড চালাবেন না অথবা কোনো ভোক্তাকে কোনোকিছু একদম মাগনা দিবেন না। আপনাদের পুজি সবসময় রিইনভেস্টমেন্টের উপরে থাকবে। একটি গবাদি পশুও যদি কাউকে দেয়া হয়। সেখানে টার্মস এ্যান্ড কন্ডিউশন থাকবে ঐ গবাদি পশুটি অবশ্যই উৎপাদন মুখি করতে হবে। যেমন ঐ সাময়িক দানকৃত গবাদি পশু দুটি বাচ্চা দেবার পর থেকে কিস্তির মাধ্যমে দাম পরিশোধ শুরু করাতে হবে।

চলবে...

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.