নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে কাজ করা দেশী বিদেশী এন.জি.ও. {শুনুন!} (২)

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

প্রীয় সহযাত্রী,



আজ আপনারা অনেক অভিজ্ঞ। আপনারা আপনাদের সর্বোচ্চ কল্যানকর মেধা দিয়ে এগিয়ে যাবেন।



আপনাদের বুঝতে হবে। গাছ লাগানো শুধু দ্বায়িত্বই নয়। গাছ লাগানো একটি সামাজিক মৌলিক অধীকার। পৃথিবীর প্রতিটা মানুষের গাছ লাগানোর অধীকার আছে। আমার মতো যারা ভাড়া বাসায় থাকে তাঁদের গাছ লাগাবার মতো মৌলিক অধীকার টুকুও নেই। প্রয়োজনে আমরা কমিউনিটি বাগান তৈরি করে নেবো। যেখানে মানুষ গাছ লাগানোর সুযোগ পাবে। প্রতিটা মানুষ সেই গাছের উপর মালিকানার আনন্দ স্বরূপ নিজ নেমপ্লেট স্থাপন করতে পারবে।



বন্ধু! আমাদের এই বংলাদেশ কে আমরা সর্বোচ্চ ট্রেডিংয়ে নিয়ে যাবো। আমাদের প্রডাক্টগুলোকে আমরা কি করে যেনো সব দেশের সব মানুষের হাতে নিয়ে যেতে পারছি না।



আপনারা ক্ষুদ্র ঋণ, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতে গিয়ে, নিজেদের চিন্তাকে ক্ষুদ্র করে রাখতে চাইতেন। আসলে কিন্তু তাই না। আপনি-আমি-সরকার-মিডিয়া একসাথে কাজ করতে পারলে আমাদের মেধা ও মনন দিয়ে সব কিছুই জয় করতে পারি।



এই বাংলাদেশ এর যে পরিমান জমি অকাজে পড়ে রয়েছে, তা সঠিক ভাবে কাজে লাগিয়েই বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা যায়।



আপনারা অবশ্যই মনে রেখেছেন যে, বাংলাদেশ এর প্রধান বিজনেস ও প্রধান সাফল্য নিয়ে আসবে। পৃথিবীর মানুষের মৌলিক অধিকার সংক্রান্ত প্রোডাক্ট উৎপাদন ও সঠিক ভাবে রপ্তানি করা এবং এর ধারাবাহিকতা ও মানু অক্ষুন্ন রাখা। বাংলাদেশ কেনো কোনো দেশই শুধুমাত্র ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প দিয়ে উন্নতির সর্বউচ্চতায় যেতে পারে না। আমরা যদি পৃথিবীর সমস্ত দেশে কুটির শিল্প নিয়ে একসাথে প্রোডাক্ট তৈরি করে, যথযথ ভাবে পাবলিক ডিমান্ড তৈরী করতে পারতাম – তাহলে সেটা বিজনেস হতো। আমাদের সব টাইপের ইন্ডাস্ট্রি থাকতে হবে। আমাদের চিন্তাগুলোকে অনেক বেশি ডায়মনসেন দিয়ে- ফলদায়ক ডিসিসন পেশ করতে হবে। এবং এরপর সাথে সাথে এক্সিকিশন করতে হবে।



প্রিয় এন.জি.ও.বাসী,

আজ আপনারা একটু সহায়তা করলেই, আমাদের প্রাণের বাংলাদেশ ভৈয্য/খাবার তেলে পুরোপরি সয়ংসম্পন্ন হবে। আমাদের দেশে সোয়াবিন চাষ করা যায়। আবার পামগাছও পুর্ন জীবন নিয়ে বাঁচতে পারে। সমস্ত এন.জি.ও. একটি ক্ষুদ্র বলয়ের মধ্য থেকেও পুরো পৃথিবীকে পাল্টে দিতে পারে। সেই ক্ষেত্রে সব এন.জি.ও কে কমন কিছু কাজ/উৎপাদনের দিকে একতাবদ্ধ থাকতে হবে। আমাদের দেশে অনেক অনেক মাটি হাঁ করে তাকিয়ে আছে। আপনারাই সেই অবস্থা থেকে আমাদের বাংলাদেশকে উন্নয়ন করে দেখাতে পারেন।



বন্ধু! আমাদের গবাধি পশু পাখি বাড়াতে হবে। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, আমাদের এখনও ডেনমার্ক, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া থেকে শুকনো গুরো দুধ আমদানি করতে হয়। আমাদের দেশ মমতাময়ী নিরিহ অহিংস গরু-ছাগলের দেশ। আমরা কেনো আমাদের পশুর সংখ্যা বৃদ্ধি করবো না? আপনারা আমাদের সহায়তা করুন। আমাদের বাংলাদেশ শুয়ার চাষের উপযোগী। আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষই শুয়ার খায় না। আমাদের ৯৯% রপ্তানি মুখি করে শুয়ারের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে। যা আমরা সিংগাপুর, চায়না, ইন্ডিয়া, থাইল্যান্ড, জাপান সহ শত শত দেশে রপ্তানি করতে পারি। আমার দেশে দুধের ঘাটতি দেশের অভ্যন্তরিন সোর্স থেকেই পুরণ করতে হবে। এসব দ্রব্যের কোনো প্রকার আমদানি চলবে না।



আপনারা নিজেদের স্বাধীনতা উপভোগ করে কাজ চালিয়ে যাবেন। আমাদের সবকিছুই আছে। আজ বড় বড় এন.জি.ও ম্যানেজমেন্টের মধ্যে দুর্ণীতি ছড়িয়ে পরেছে। এটা ম্যানেজমেন্টাল গ্যাপ।



চলবে...



মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.