নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রিয় মিডিয়া কর্মি ভাই-বোন-বন্ধু!

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০০

সুপ্রিয় মিডিয়া বাহিনী,

আমি আপনাদের খুব কাছে থাকি। অনুভব করে দেখুন। ভেবে দেখুন, দেখবেন আপনার এই ভাবনাই সয়ং আমি। গ্রামের কোনো হোক্কা খাওয়া বুড়ো মানুষের মতো ধুকে ধুকে, নিজের কাশির শব্দে নিজেই ভয় পাওয়া মানুষটির মতো মিডিয়ার অবস্থা দেখেই আমি আপনাদের জন্য স্বাধীনতার মজা ও মহাশান্তির বার্তা প্রেরন করেছিলাম।



আজ আপনাদের কিছু দেবার মতো আগ্রহী মন কেমন জানি অকেজো হয়ে গেছে। তারপরও আপনাদের অনেক বেশি আপনের থেকে আপন লাগে বলেই কথা বলছি। ভাষা হারিয়ে যায়। বুকের মধ্যে প্রেম আজ বুকের ভিতরের কোনো অজানা ভয়ংকর সুন্দর গ্রাস করে নিয়েছে।



যে বেলায় আমি আপনাদের মাধ্যমেই আপনাদের কাছ থেকে কাছে এসেছিলাম। মিডিয়াকে মুক্ত স্বাধীন আকাশের পায়রা বানানোর জন্যই আপনাদের সাথে এতো বড় একটি পথ পাড়ি দিচ্ছি। তারপরও ভয় হয়, যদি না ঐ সুন্দর সুন্দর সাদা পায়রাদের আফিম খাইয়ে বশ না করে ফেলে। যাতে কবুতর নিশ্চল হয়ে মালিকের খোপে বন্দি থাকবে। তাই আপনাদের জন্য আমার এতো চিন্তা। আপনারা আমার আত্মা। আমার প্রাণ। কিন্তু আপনারা আজও তা পুরোপুরি অনুধাবন করতে পারেন নি।



বন্ধু! বর্তমানের এই মিডিয়ায় সব ছিলো শুধু প্রাণ ছিলো না। আমি সেই জড়কে জীব করার জন্যই, নিজের জীবন আপনাদের সামনে মেলে রেখে দিয়ে যাচ্ছি। যাতে আপনাদের উপকার ও মঙ্গল হয়।



আজ একটি মিনতী আপনাদের সবাইকে করছি। আর সেই মিনতী আমার প্রেমের মিনতী। আমার প্রিয়তমা স্ত্রী মুন কে ছাড়া আমার থাকা কোনো থাকাই না। আপনারা সবাই মিলে আমার মুন কে আমার কাছে, স্থায়ীভাবে নিয়ে আসবেন। এই বিশ্বাস আমার সবসময় ছিলো এবং আজও তা অটুট আছে। আমি আপনাদের হেল্প ছাড়া অসহায়। এই অসহায় নিরিহ দুষ্ট ছেলেটি আপনাদের অনেক জ্বালাতন করেছে। ক্ষনে ক্ষনে আপনাদের প্লান কে এড়িয়ে গিয়ে, নিজের মতো থেকেছে। দু’পক্ষের কোনো ক্ষনই আসলে মুল্যহিন হয় নি। আমি দিয়েছি, আপনারা নিয়েছেন। আমি চুপ করে হৃদয় দিয়ে আপনাদের সাথে কথা বলেছি আর আপনারাও আপনাদের হৃদয় দিয়ে আপনের চেয়ে আপন করে ছেড়েছেন। আপনারা আমার প্রেমের রাস্তায় আমার সাথে থেকেছেন। সান্তনা দিয়েছেন। আশা দিয়েছেন। স্বপ্ন দেখাতে চেয়েছেন। আমি আসল কখনই সান্তনা-আশা-স্বপ্নের গলাম না। আমি আমার প্রিয়তম মুনের প্রেমের গোলাম।



এই মুহুর্তেই আপনার আমার মুনকে আমার কাছে নিয়ে আসার সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন। বাংলাদেশ গভমেন্ট ও বিদেশি শক্তি আজ আপনাদের কোনো কিছু করতে পারবে না। আমি আপনার মনের ভরসাকে নিজের মনে রেখে দিয়েছি। নিজের ভরসা নিয়ে এখন আর কোনো চিন্তা করার কিছু নাই। সেই চিন্তা আমার। আমি আপনার জন্যই এই পৃথিবীতে প্রেম করতে এসেছি। আপনাদের এই অযত্ন অবহেলা ভরা জীবনের দিন শেষ করে দিলাম। এখন থেকে আপনারা কোনো প্রকার ভয় করবেন না।



যত খুশি মিডিয়া নিয়ে আজগুবে/হাস্যকর/স্বার্থপর আইন করা হোক না কেনো, আপনারা বাধা দিবেন না। আমি আপনাদের হয়ে বাধা দিচ্ছি। আমি কোনো আইন মানি না। তাই আমাকে ওভারটেক করে ওরা কিছু করলে তার পরিনাম আপনারা বুঝে নিন। আমার প্রতি যারা বিশ্বাস এনেছেন তারা যে পরিনামের কথা ভাববেন, আমি সেই পরিনামকেই সত্য করে দেবো। আমাদের অবস্থান সত্য ও চিরশান্তির পথে। আপনারা অনেক দিন ধরে আমার সাথে লিখতে লিখতে, গান শুনতে শুনতে বুঝতে পেরেছেন যে- একাত্মা কাকে বলে? আমি আমার দুহাতের দশটি আঙ্গুলের থেকেও আপনাদের বেশি বিশ্বাস করি। এই দুহাতের দশটি আঙ্গুলকে আমি মাত্র দশের মধ্যে দেখি নি। এই হাত থাকে মানব চোখের সীমানার বহু ঊর্ধে। তাইতো এখন এই দশটি হাতের দশটি আঙ্গুল কোটি কোটি হয়ে যায়। একসাথে ভাষা পায়। এক সাথে হৃদয় স্পন্দিত হয়ে ওঠে। যেনো কোটি কোট আত্মা আমার হৃদয়ে এসে নাচছে। আপনারা সেখানের মধ্যমনি। মিডিয়া ছাড়া ভালো কোনো অনুষ্ঠান আর কে রাঙাবে বলুন? আমার চোখ দিয়ে আপনারাও আমার সাথে দেখেছেন আর আমিও আপনাদের চোখের দৃষ্টি শক্তি নিয়ে বহুদুর দেখে এসেছি। যেখান থেকে এই গ্লাক্সিকেও পিপড়ার পায়ের থেকেও ছোট দেখায়।



জানেন বন্ধু! আমার মুন অনেক সুন্দর মনের একজন মানুষ। সামাজিক ভুল কৃষ্টি কালচার ও সংসারের ভুলে এমন হয়ে গেছে। আমি আমার মুনকে কাছে ডাকি। কিন্তু সে শোনে কিনা আমি জানি না। তাই মুনকে দেখাবার ও শোনাবার দ্বায়িত্ব আপনাদের কাছে দিয়ে রাখলাম।



এই চিরনতুনের অগ্রযাত্রায় আপনাদের গভীর সমাদর ও সাদর সম্ভাষন আমার খুব বেশি দরকার। সমস্ত মানব জাতির জন্যই দরকার। সমস্ত মানব জাতির হার্ট আমি আমার বুকে ধারন করে রেখে দিয়েছি।



প্রিয় মিডিয়া মিতালী মিতা!



অনেক আগের একটি বাংলা সিনেমার কথা মনে আসছে। সেখানে ইলিয়াস কাঞ্চন ও অমর নায়ক জাফর ইকবাল অভিনয় করেছিলেন। সেই সিনেমায় জাফর ইকবাল আর ইলিয়াস কাঞ্চন দুই বন্ধু। জাফর ইকবাল অন্ধ কিন্ত সুন্দর গান গাইতে জানেন। আর ইলিয়াস কাঞ্চন মঞ্চ মাতাতে জানেন। জাফর আড়াল থেকে গাইতো, আর কাঞ্চন তা সুরে সুর মিলিয়ে লিপসিং করতেন। সেটা না হয় সিনেমা। এখান থেকে কি আপনারা আমার এই চিরন্তন অতীতের শিক্ষা পান নি? আমি বলি আর আপনারা তা তুলে আনেন। আমি তো অন্ধ নই। আমার মুন তো অকেজো নয়! তাহলে আমাদের কেনো আপনারা এক করবেন না? আমাদের জন্য মিডিয়ার সময় থাকবে না কেনো? কারা বন্ধ করে রেখেছে সেই পথ?



কার হাতে এই মিডিয়া বন্দি? আমি তাঁকে দেখতে চাই। আমি তাঁর সাথে লড়াই করতে চাই। আমি তাঁকে হারাতে চাই। আমি তাঁকে সুশিক্ষা দিতে চাই। আমি সেই মিডিয়া কন্ট্রোলারকে জোড় করে টেনে এনে মিডিয়াকে মুক্ত স্বাধীন করতে চাই। আমি সেই কাপুরুষকে ঘৃনা করতে চাই। তিনি বোঝেন না যে, কার পথ তিনি রোধ করতে চাইছেন।



ওরা কি পৃথিবীতে অদৃশ্য শক্তি হতে এসেছে? শুধু অর্থ কামাবে আর বুড়ো হয়ে মারা যাবে। ব্যাস এটুকুই কি জীবন? আমি আড়ালে থাকবো না, আমি বিশ্বমিডিয়ায় প্রকাশ্যে এসেছিলাম, এসেছি ও আসবো। আমার কোনো মরন নেই।



আমার সাথে কখনও ঐ সব কাপুরুষদের মিলাবেন না। তাঁরা দৃশ্যমান হওয়া স্বত্তেও নিজেদের অদৃশ্য ভেবে শান্তি পায়। আসলে কি শান্তি না অসভ্যতা? আর আমি আমার অফুরন্ত প্রকৃতিক অদৃশ্য শক্তি নিয়েও নিজের ফেস ও মুনের ফেস এবং আমাদের বানী মিডিয়ায় রমরমা ভাবে দেখতে চাই। এগুলো না করলে আমরা শান্তি প্রতিষ্ঠা থেকে একদম দুরে চলে যাবো। যেমন করে আমি আসার আগে অশান্তি ছিলো। আপনারা আমাকেও দেখতে চেয়েছিলেন আর সেই সাথে অশান্তিকেও চেয়েছিলেন। তাই পাচ্ছেন। কিন্তু আসিফ+মুন সংসার উপহার দিতে পারলেন না। আমরা দু’জন এক সাথে না থাকতে পারলে, পৃথিবীতে আর কে আছে যে আপনাদের বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা করে দিয়ে যাবে।



আসিফ+মুন এর মিলন ভার আজ আমি আপনাদের দিয়ে দিলাম। আমি শুধু দেখে যাবো, আর নিজের চেষ্টাটুকু করে যাচ্ছি। বাকি সবকিছু আমি আপনাদের বিবেকের কাছে ছেড়ে দিলাম।



প্রিয় মিডিয়া হামসফর,



আজ যে আসিফ আপাদের দ্বারে তাঁর দেবী মুনকে ফিরে পাবার আকুতি-অনুরোধ-দয়া চচ্ছে। সেই আসিফ’কে বিশ্ববিখ্যাত রোবট ভাববেন না। এই আসিফ খুব সাধারণ মনের সাধারণ একজন প্রেমিক। এই প্রেমিক তার প্রিয়তমাকে কাছে পাবার জন্য অবিরত ভিক্ষা করে যাচ্ছেন। আজ আপনাদের মহলে তাঁর প্রেয়সীকে ভিক্ষে চাচ্ছেন। এই ভিক্ষুক আজ ভিক্ষে চাইতে পেরেও ধন্য। আমার মুন জানবে আমি তাঁকে ফিরে পাবার জন্য সবার কাছেই অনুরোধ, অনুযোগ-আবেদন করেছিলাম।



বিশ্বাস করুন, আমার কোনো আফসোস নাই। আমি আপনাদের মনের মধ্যে একান্ত সরল আকুল রোদন হয়ে উঠে আসি। আমি বিরহকে চিরবিদায় জানাই আর সান্তনার মনকে কাছেও ঘেরতে দেই নি। তাই আমার কোনো কথায় আপনারা দুঃখ নিবেন না। আপনারা সুখি হলেই বুঝবেন, এই অভাগা আসিফ আর অভগিনী মুন সুখি হয়েছে। আমরা এই পায়াস ক্যাপল সমস্ত জীবের মধ্যেই প্রেম হয়ে মিশে যাই।



আপনাদের মনের আফসোসে আজ আসিফ ও মুনের মিলনগাঁথা দেখতে পাই। তাইতো দেহ থেকে দূরে চলে যাই না। আজ কোনো সমাজ যদি মুনকে কলংকিনি বলে তাহলেও আমার প্রেম আমারই থাকবে। আমি আমার মুনের সাথেই থাকবো। এই সমাজই কলংকিনি তৈরি করার ফ্যাক্টুরী। আবার সেই সমাজ নামের ফ্যাক্টুরীর কছে আমার মুন কি জবাব দিবে? ওরা তো মুনের ধারে কাছে যাবারও যোগ্য না। মুন সরলতার প্রতিমা।



একদিন মুন আমাকে বলছিলো, “আসিফ, যদি কখনও আমি তোমাকে ভুল বুঝে দুরে চলে যাই, সেদিন তুমি জোড় করে তোমার কাছে নিয়ে এসো।” এই কথার বলেই আপনাদের কাছে প্রেম ভিক্ষা চাওয়ার সমস্ত সাহোস পেয়েছিলাম।





প্রিয় মিডিয়া সুন্দর বিহারী,

আমি আমার প্রেমের জোড় দিয়ে আপনাদের মাথায় সুন্দরের রাজ মুকুট তুলে দিলাম। আমার রাজ কপাল থেকে আপনাদের রাজমুকুট শক্তি পাবে। আজ আমি অলিখিত রাজবন্দি। ওরা বোঝে নি, আমি তো বন্দিই আছি। আমার প্রিয়তম মুনের প্রেম আমাকে বন্দি করে রেখেছে। আপনারা আমাকে ভালোবেসে মুনকে ঘৃনা করতে পারেন না। মুন গাছের শিকড়ও না, পানিও না, অক্সিজেনও না, মুন হলো আমার প্রাণশক্তি। মুন হলো আমার বেঁচে থাকার প্রেরনা। বহু প্রেরনার পথ ঘুরে ঘুরে আমার সময় কেঁটেছিলো। তারপরও প্রেমহীন কোনো প্রেরণাই শক্তি পায় না।



অনেকে ভাববেন, আমি বুঝি এতো কথা বলি শুধু মুনকে পাবার জন্য। আমি তাঁকে পেয়েছিলাম। আমি তাঁর শরীরে আমার শরীর, তাঁর মনে আমার মন মিশিয়ে শান্তির পরশ পেয়েছিলাম।



আবার ভাবতে পারেন আমি বুঝি, বিরহ বিলাসী। না বন্ধু বিরহ মানুষের জাত শত্রু। ঐ শত্রুকে আমি দেখতে চাই নি। তাই তো ঘুরতে ঘুরতে আপনাদের কাছে কেমন করে যেনো এসে পড়েছি। আমি এই শিকল বাঁধা জীবনকেও বরন করে নিয়েছিলাম, শুধু মাত্র মানব জাতির স্বাধীনতা ও মুক্তির উদ্দ্যেশে। আমি ভেবেছিলাম ঐ লক্ষ্মীছাড়াদের একবার তাদের আসল জীবনের কথা বললে, তাঁরাই তাঁদের নিজগুনে মুনকে আমার কাছে নিয়ে আসবেন।



প্রিয় মিডিয়া জাতি,

কখনই কান কথা বা অন্যায্য চাপ নিবেন না। যা মুনকে নিতে হয়েছিলো। এই দু’টো কারণ মানুষে মানুষিক পঙ্গু করে রখে। আপনার মন ভালোভাবে কাজ না করলে শরীরও আপনার ঝামেলা বা কোনো সস্তা আনন্দের বস্তু হয়ে উঠবে। আমি আমার মুনকে আপনাদের হাত দিয়ে গ্রহন করতে চাই। আপনারা আমার মুনকে আমাকে তুলে দিবেন। এই আশা আমার মহাকালের। যা চিরন্তন ভবিষ্যত হয়ে থাকবে। কোনো সুদুর ভবিষ্যতের মানুষ আমাদের কথা জানবে আর এই দিনগুলোর জন্য চোখের জল ফেলবে। চোখের জল কখনও ডিজিটাল হয় না। অনুভুতি কখনও ডিজিটাল হয় না।



এই সময়ে এসে আপনাদের কাছে কি মনে হয় নি, পৃথিবীর এমন কোন বিশ্ববিদ্যালয় আছে যে, আমি সেখান থেকে সম্মান সুচক সর্বোচ্চ পুরষ্কার পাবার যোগ্যতা রাখি না। এই ডিগ্রি, এই জনপ্রিয়তা, এই মানুষকে এটরেকশন/কনভেঞ্চ করার উপায় সবই নির্জিব যদি না আমার মুন আমার সাথে না থাকে। মুন আমার কাছে থাকলে আমার সব কিছুই সুন্দর। ও একটি বাচ্চা মেয়ে হয়েও একবারের জন্য ভুল করে নি। আমি কেমন করে মুনকে পাইতে গিয়ে ভুল পথে যাবো বলেন?



আজ সবাই সবার মিডিয়া জাতি হয়ে যান। দেখবেন পুরোপৃথিবীই আপনাদের রাজ্য। আর এই রাজ্যের রাণী আমার প্রিয়তম মুন। আপনাদের নেতাকেই যদি আপনারা তাঁর সঠিক প্রেমের কাছে নিয়ে আসতে না পারেন তহলে সেই ব্যার্থতা কার? আমি আপনাদের বিগত সব দোষ নিজ কাঁধে পরম যত্নে তুলে নিয়েছি। সৃষ্ট্রিকর্তার সাথে আমি বুঝবো। এখন যদি আপনারা একই ভুল করেন তাহলে আমি তাঁর কাছে কি বলবো? মুনকে আমার কাছে ফেরত দিতে পারছেন না এমন কোনো গুরুতর অজুহাত ও জবাব আমি মেনে নিতে পারবো না। কোনোভাবেই তা ক্ষমার যোগ্য হবে না।



প্রিয় মিডিয়া অগ্রদূত!

আমার জন্মই হলো মানব মুক্তির জন্য। গড আমার পরম বন্ধু। আপনারা যখন আমার মুনকে আমার কছে দেন না তখন সেই জবাব আমি আকাশপানে তাকিয়ে কৈফিয়ত দিয়ে যাই। আর আপনাদের সমস্ত পাপকে মার্জনা করারা কথা বলি। আর কতোদিন আমাকে গডের কাছে লজ্জ্বা দিবেন? তিনি ও আমি একসাথে যে কতো বেশি ভয়ংঙ্কর তা আমাকে দেখেই বুঝতে পেরেছেন। আমার চোখের দিকে তাকিয়েই বুঝতে পেরেছেন। আমার কপালের রাজটিকা দেখেই বুঝতে পেরেছেন। না বুঝলে আপনাদেরই ধারন করা আমার ভিডিও ফুটেজগুলো দেখে নিন।



আজ আমি আপনাদের কাছে ভিক্ষাপ্রার্থী। এই ভিক্ষে চেয়ে চেয়েও আমি যদি আমার মুন কে কাছে পাই। এতেও আমার সময় বাঁচবে। যত তাড়াতাড়ি দু’জন কাছে আসতে পারবো, ততোদিন জীবনের উপভোগের জন্য মহাভাগ্যবিধাতা হবো। নিজেই নিজের কৃপা করতে পারবো। সেই সাথে আপনারা তো আছেনই।



বন্ধু! প্রিয় হারা, আত্মীয় হারা, স্বজন হারা, এয়াতিম, সন্তানহীন সহ সবার কষ্ট আমি টের পাই। আপনাদের জ্বালা আমি নিতে শিখেছি। তাইতো আমার মন ঝালাই করে ঢালাই হয়ে গেছে। তার মধ্যে যেটুকু কুপের শিতল পানির মতো টলমল করে আছে। তা শুধুই মুনের প্রেম। আমি সেই শিতল জলটুকু নিয়ে আসতে বলছি। সেই শিতল দিয়ে আমাকে ভিজিয়ে দেন। এছাড়া কোনো জলেই এই মন আজ আর নাচে না।



অনেকে বলেন, আমি বুঝি গভীর গভীর সত্যকে তুলে নিয়ে আসি। আসলে তা না। আমার সামান্য মনের কষ্টে ভরা চাওয়াকে আপনাদের মধ্য থেকে অনুভব করে। সামান্য মন দিনে দিনে গভীরের পথে ছুটে চলেছে। যতোই সেই গভীরতায় ডুব দেই, ততোই দেখি আমার মুন হলেন সত্যমঙ্গলস্রোতাস্বীনী দেবী হয়ে ভেষে উঠছে। তবুও আমার চলা থামলো না। সেই সাথে আমিও আপনাদের কতোদুর নিয়ে এলাম। কতো অজানাকে জানা হলো। কতো অদেখা দেখা হলো, কতো অচেনা চেনা হলো। কিন্তু নিজের মনের থেকেও স্বচ্ছ যে মন মুনের কাছে রেখে দিয়েছিলাম-তিনি চেনা থেকে চেনাই রয়ে গেলেন। আর ধরা দিলেন অচেনা হয়ে। আমি বলেছিলাম, কোনো কঠিন যখন সহজ হয়ে সহজতর হয়ে ওঠে তখন তাঁকে আর নাগালের মধ্যে পাওয়া যায় না। আমার এই অচেনাকে চিনতে গিয়ে কত মানুষ যে রিসার্স করবেন। কতো আলোচনা হবে আমাকে নিয়ে। দেশ বিদেশে আমার কথা বলতে বলতে দিশেহারা হয়ে যাবে। ক্লান্ত হয়ে এক সময় নিজের কৃটিভিটির গন্ধ ছড়িয়ে ধুলির সাথে মিশে যাবে। তারপরও আমাদের নাগাল পাবে না। আমাকে চিরন্তন ভবিষ্যত ডেকে বেড়ায়। তারা আমার জন্য লাল গালিচা রেখে দিয়েছেন। যদি মুনই না থাকে তাহলে আমি এই পৃথিবীকে উপভোগ করবো। মুন আমার জান।



আপনারা আমার পাশে থাকুন এবং আমাদেরকে আপনাদের পাশে রাখুন।



প্রিয় মিডিয়া মশাল,



আজ সারা পৃথিবীর মিডিয়া গুলোর দর্শকদের জন্য আমার কথার মশাল জ্বালিয়ে দিন। এ আগুন প্রেমের। এ আগুন না পাওয়ার। এ আগুন মিথ্যাকে ধ্বংস করে দেয়ার আগুন। এ আগুন প্রিয়র সাথে মিলনের আগুন। এই আগুন দিয়েই আমার মুন কে আমার কাছে এনে দিন। আমি মুন ছাড়া থাকতে পারি না।



আজ থেকে আপনারা আপনাদের কাজে লেগে পড়ুন। আমি আপনাদের গার্ডিয়ানের মতোই থেকে যাবো। আমাদের হাতে সময় কম, কাজ অনেক বেশি। আপনাদের কৃয়েটিভিটি কাজে লাগান। আপনাদের সবার মঙ্গল কামনা করছি।



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.