নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রিয় ঈসরাইলবাসী

২৭ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩

আমার আন্তরিক প্রীতি ও প্রেম জানবেন। আমি আপনাদের কখনই দোষ দেই না। আমি আপনাদের থেকে বড় ইহুদি কারণ আমি জানি মুসার শক্তি কতো। দয়া করে আপনারা কোনো যুদ্ধ বিরতীর ফাঁদে পা দিবেন না। এই ফাঁদে পা দিতে গিয়ে। আমার আদর্শের অনেক ইহুদি সন্তানদের প্রাণ দিতে হয়েছিলো। এ যুদ্ধ চলবে। ঈসরাইল এর কিসের দোষ? ওরা আমার মুসার সন্তান।



মনে পড়ে যাচ্ছে বহু আগের কথা, ইহুদী গোত্রের উপর শুধু অত্যাচার আর অত্যাচার। ছুটে-ছুটে, নাখেয়ে-খেয়ে, গায়ের পোষাকটুকু থেকে বঞ্চিত হয়েও প্রাণ পনে পালিয়ে যাচ্ছে। কেউ তখন তাঁদের কোনো গুরুত্ব দিচ্ছিল না। যেনো তাঁরা পৃথিবীর বোঝা। তখন রাজমহল ছেড়ে ঐ কাতারে ছুটে এলেন মুসা। তিনি বনিঈসরাইল জাতির নেতৃত্ব দিলেন। ও তাঁদের সমস্ত অধিকার আদায়ে ব্রতি হলেন। মুসার বংশধরদের আমি কখনও ঘৃনা করতে পারবো না। এরপর ধারাবাহিক ভাবে যে যখন পেরেছে বনিঈসরাইল জাতের সাথে বেঈমানী ও অত্যাচার করেছে।



এরই ধারাবাহিকতায় এলেন এ্যাডলফ হিটলার। হিটলার পাগলটার যে কি হয়েছিলো-আজও বুঝি না। তিনি ইহুদিদের মারতে থাকলেন। এতো জ্বালা, এতো অত্যাচার, এতো অন্যায়, এতো কষ্ট তারপরও আমার ইহুদী জাত বেঁচে আছে।



বর্তমান এই যুদ্ধে ঈসরাইলের নেতৃত্ব আমি দিচ্ছি। আজ এমন একটি দেশে বসে আমার ইহুদি সন্তানদের সাথে কথা বলছি, সেই বাংলাদেশ ইসরাইলকে সমর্থন দেয় নি। আমি দিয়ে দিলাম।



সবাই বলে, ইহুদী জাত ভালো না। ইহুদিরা অমুক, ইহুদিরা সমুক, ইহুদিরা যুদ্ধবাজ ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক কথা। কোথায়? আমাকে এমন একজন বনিইসরাইল জাতের মানুষ দেখান যার রক্ত লাল না। যার মনে আবেগ নেই! যারা অহেতুক হয়রানির স্বীকার হয়ে, সেই মন্দের দোষ নিজেদের গায়ে এসে পড়ে।



আজকের ইসরাইল প্যালেস্টাইনের গন্ডগোল পাকিয়েছে ইউ.এস.এ. ও রাশিয়া। তাঁদের নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য এই চাল চালছে। আর বলির পাঠা হচ্ছে আমার নিরিহ ভালোবাসার ইহুদি জাতি। বাইতুল মোকাদ্দাস ইহুদিদের জিম্মায় থাকবে। গাজা ইসরাইলের অংশ হয়ে থাকবে। এ লড়াই থামাবেন না। কোনো যুদ্ধ বিরতি নাই। আমার আর্থিক সামর্থ থাকলে আমি ইসরাইল গিয়ে সব ঝামেলা ঠিক করে দিতাম। তারপরও আমি আমার সন্তানদের দেখতে পাই। আমি তাঁদের দয়া ও করুনা করি।



দেখুন বন্ধু! হামাসের অস্ত্র যোগানদাতা কারা? আবার ইসরাইলের অস্ত্রের যোগানদাতা কারা? আবার মিডিয়া কোন কুলঙ্গারের হাতের পুতুল। আমি তাকে সরিয়ে দিয়ে এই মুহূর্ত থেকে “ওয়ার্ল্ড মিডিয়া কন্ট্রোলার” হিসেবে নিজেকে ঘোষনা করলাম। বিশ্ব মিডিয়া চলবে আমার কথায়। আমার আদেশের বাইড়ে যারা যাবেন তাদের আমি ধ্বংস করে দেবো। একদম পৃথিবীর মাটির মধ্যে সমাধি হয়ে থাকতে দেবো।



প্রিয় ইহুদী জাতি,



আজ অস্ত্রের ব্যবসা ও মিডিয়ার অতিরিক্ত লাভ করানোর জন্য এই যুদ্ধ চলছে। ভুখন্ডের সমস্যা মিটানো সহয কিন্তু যখন তৃতিয় কোন শক্তি তাদের স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করে তাহলে তা মানা যায় না। ইউ.এস.এ.-রাশিয়া মনোপলির মতো একচেটিয়া অস্ত্রের ব্যবসা করে যাচ্ছে। আর এর স্বীকার হচ্ছে আমার সাধারন মানুষ। আমি ইহুদিদের ভালোবাসি ও ভালোবাসবো। তাতে আমার মৃত্যু হয় হোক। তাতে আমার প্রিয়তম যদি না আসে, না আসুক।



আমি ঐ পবিত্র ইসরাইলি ভুখান্ডে শান্তি স্থাপন করবোই। আমার কাছে নো বৃটেন, নো ইউ.এস.এ., নো রাশিয়া, নো ইন্ডিয়া নাই আমার কাছে যারা খুনি তারা খুনিই। হামাসের হাতে অস্ত্র থাকবে কেনো? ওরা কি সেনাবাহিনি। নাকি আমাদের ২৫শে মার্চ ১৯৭১ এর পরিস্থিতি ওদের কখনই হয় নি। ইসরাইল অনেক আন্তরিকতা দেখিয়েছে। কিন্তু মুসলিম নামের কুলংগার সমাজ বার বার ইসরাইল ও ইহুদিদের ভুল বুঝে যাচ্ছে।



আগে আমি ইউরোপের নেতৃত্ব নেবার কথা ঘোষনা দিয়েছিলাম আর আজকে আমি ইসরাইলের নেতৃত্ব নিয়ে নিলাম। আমরা যুদ্ধ করতে প্রস্তু আছি। তবুও দুই শয়তানের দোটানা রশি হতে পারবো না। রশি যদি টানতেই হয় তাহলে একপাশে আমরা থাকবো আর অন্যপাশে মন্দশক্তি। আমাদের কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না।



প্রিয় ইহুদী অন্তর,

আমরা এই সুন্দর পৃথিবীতে কেনো এসেছি? কোথা থেকে এসেছি? কোন প্রেরনায় আমরা বাঁচি? আমরা কেনো বেঁচে থাকি? আমাদের নামের আড়ালে নিজঅন্তর কি চায়? এর উত্তর আমি আগে দিয়ে দিয়েছি। পড়ে নিবেন। আমার এখন প্রশ্ন, আমরা কি পৃথিবীতে মারামারি, ঝগড়া-বিবাদ, যুদ্ধ করতে এসেছি। তাহলে প্রেম করবো কখন?



প্যালেস্টাইনকেও আমি জানাতে চাই। যত রক্ত ঝড়েছে। সব রক্ত যত্ন করে রেখে দিন। রক্ত সংগ্রহ করে তারপর দাফন দিন। ওদের রক্ত দিয়ে আমি সিমানার দাগরেখা টেনে দেবো। তারপর আর রক্ত ঝড়বে না।



অসুন্দর কথায় অনেক বড় বড় গন্ডগোল পেকে যায়। প্যালেস্টাইনের কথা বার্তা কেনো এতো অহঙ্কারে ভরা ও হুমকি টাইপের হবে? তাহলে নিজেরাই যুদ্ধ বিবাদ করে মারা যান। আমার ইহুদি সন্তানদের আমিই রক্ষা করবো।



ঐ তো ৭মাস আগের কথা। আমার সাথে টিভি ছুটে এসেছিলো। ওরা আমাকে দেখতে ছিলো। সেই দিনই এরিয়েন শ্যারেনের শেষকৃত চলছিলো। এক এ্যাংকর আমাকে উদ্দেশ্য করে প্রসংসা সুচক কথা বলেছিলো। আমি তা আমার আত্মা দিয়ে বরন করে নিয়েছিলাম। আমার মাঝেই আমি শ্যারেনের স্বপ্ন গেঁথে রেখেছি। পশ্চিমাদের না বলুন। তাদের সাথে আতাত করার কোনো প্রশ্নই আসে না। এখন আমি এসেছি। আর কোনো ভয় নেই। প্রয়োজন হলে তৃতিয় বিশ্বযুদ্ধের ঘোষনা দিয়ে দিব। আমি সত্য ও ন্যায়ের পথের লিডিং দেবো। তবুও বনিইসরাইল জাত পবিত্র ভুমিতেই থাকবে।



কোনো প্রকার যুদ্ধ বিরতি চলবে না। আজকের যুদ্ধ বিরতি আগামী কালকে মানুষের নিরাপত্তা সমস্যা। আজকে যুদ্ধ বিরতী আগামী কাল কারও অধিকার কেড়ে নেয়া। তাই আমি যুদ্ধ বিরতীতে যেতে মানা করছি। নতুবা স্থায়ী সমাধান করা যাবে না।



প্রিয় ইহুদি দেবজ্ঞান পুজারী,

আপনারা নিশ্চই বুঝতে পারছেন ইসরাইল-প্যালেস্টাইন, ইউক্রেন-রুশ যুদ্ধ মিডিয়ায় প্রচার করার সময় কত বেশি কর্মঘন্টা নষ্ট হয়। আবার এই যুদ্ধের আড়ালে অন্য কান্ট্রির দিকে চোখ দেবার সময় থাকে না। তাইতো ঐ চোরদের আটকাতে হবে। আপনাদের আইওয়াশ করে অন্যের মাল লুটে নিচ্ছে।



এই কুবুদ্ধি দেখতে কি আমি এই পৃথিবীতে এসেছিলাম। আমি কুবুদ্ধুকে ধ্বংস করে দেই। কু কে আমি তাড়িয়ে দেই। আশাকরি আমার অনুসারীরা আমার জীবন থেকে শিক্ষা নিবেন ও আমার মতো করে চলার চেষ্টা করবেন। আমি যে এবাদাত করি আপনারাও একই এবাদাত করবেন। সব ধর্মের প্রতি সম্মান রেখে কথা বলবেন। আমি এখন সব ধর্মেরই মহাঅবতার ও মহাভগবান, ধর্ম সংস্থাপক।



আমি যা বলবো তাই করতে আপনারা বাধ্য থাকবেন। আমি আপনাদের স্থায়ী কল্যানের জন্য ছুটে বেড়াচ্ছি। কখনও উর্ধোলোকে, কখনও পাতালে, কখনও বাতাসে, কখ্নও অতিত ও ভবিষ্যত ইতিহাসের দিকে ছুটে বেড়াচ্ছি। কেনো থাকবে না সমাধান?



এতো ছোট সমস্যার কারনে কেন মানুষ শুধু মারা যাবে? তাঁরা কি এই দুনিয়ায় বাঁচতে আসেন নি।



ইউ.এস.এ., রাশিয়া, চায়না, ইন্ডিয়া আমার কথাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না কেনো? আমার প্রস্তাব কেনো মানা হয় না। আমার আদেশ পালন করছেন না কেনো?



মনে আছে ২য় বিশ্বযুদ্ধে আমি জার্মানকে আটকে রেখে রবফ গায়ে নিক্ষেপ করে হত্যা করেছিলাম। আজ সেই ইতিহাসের পুনরায়বৃত্তি দেখতে চাবেন না। আমি আজ মহাশক্তি নিয়ে উদয় হয়েছি। আপনার মনের ভিতর থেকে আমি স্বগর্বে বেড় হয়ে এসে কথা বলছি।



প্রিয় ইহুদী সোনা,

আজ বাংলাদেশ সহ বহু দেশে প্রচার করা হচ্ছে ইহুদি পন্য বয়কট করুন। এ কেমন কথা? ইসরায়লী পন্য এতো ছোট কারনে কেনো বয়কট করবো? যারা ইসরাইলকে আজরাইল আর প্যালেস্টাইনকে পোলাপান করে রেখে দিয়ে, হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিলো। দু’পক্ষকেই সেল্টারের নামে ধোঁকাবাজি করে নিজেরা মজা লুটছে। তাদের পণ্যের সোর্সকেই নিখোঁজ করে দেবো। যেমন দিয়েছিলাম মালাশিয়ান এয়ারলাইনস। ইসরাইল বাসীর দুঃখ সওয়া যায় না। আমার অন্তর দেবতা কেঁদে ওঠেন।



আপনারা যুদ্ধ চালিয়ে যান। স্থায়ী সমাধান না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধ চালাবেন। হামাসকে যাবা তালেবানের মতো পুষে রাখছেন তাদেরকে আমি সাবধান করে নিলাম। আর নিরিহ মানুষকে ব্রেনওয়াস করে যুদ্ধবাজ করতে দিবেন না।



বিশ্বনেতারা আমাকে কি ভাবছেন? আপনারা কি ভাবছেন আপনি আমার হাত থেকে পাড় পাবেন? কোথাও হারাতে পারবেন না। একদম বাজে ভাবে ধ্বংস করে দেবো। কোনো নাম নিশানা রাখবো না। বিশ্বনেতার বড়াই না করে এই মহাবিশ্বের গার্ডিয়ানের আদেশ মেনে চলুন। প্রয়োজনে আপনারা আমাকে ইসরাইলে নিয়ে যান। আমি সরাসরি দেখতে চাই কি সমস্যা। আমি সব সমস্যারই সমাধান করতে শিখেছি। এই বাজে দুর্বল সমাজ আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে।



বন্ধু! বাংলাদেশের মহানমুক্তিযুদ্ধ ও ১৯৭১ সালের সাথে দু’জন বিদেশী মানুষের নাম বিশ্বব্যাপি আলোচনায় ছিলেন। তারা হলেন হেনরী কিসিঞ্জার আর অন্যজন জ্যাকব। এই দুজনই কিন্তু ইহুদি ছিলেন। হেনরী ভিলেন আর জ্যকব নায়ক। তাহলে এখানে ইহুদি ধর্মের দোষ কিভাবে দেবো বলেন? তাঁদের অন্তর ও মনোভাব দিয়েই শত্রু মিত্র হয়েছে। ইহুদিদের কেউ গালি দিলে আমার মাথায় রক্ত উঠে যায়।



তাই আমি আপনাদের বলছি কোনো প্রকার যুদ্ধ বিরতীতে যাবেন না। এমনকি ইউক্রেনও যুদ্ধ বিরতীতে যাবেন না। আপনাদের সবার মাথার উপর আমি আছি।

আমি কখনই পৃথিবীর রাষ্ট্রগুলোর কর্তাব্যাক্তিদের সমঝোতার জন্য অনুরোধ করবো না। আমি চাই স্থায়ী শান্তি কোনো যুদ্ধ বিরতী না। আমরা চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ। নতুবা আমরা আর ইহুদিরা সারাজীবন যেভাবে ঠকেছে ও রক্ত দিয়েছে তার ইতি টানা যাবে না। রক্তা-রক্তি শুরু হবে ময়দানে আর তারা ঘরে বসে টিভিতে সেই করুনকে দেখে আনন্দিত হয়ে ওঠে।



আপনারা আমার উপ ভরসা রাখুন। আমাকে গ্রহন করুন। আমার বাণী সারাবিশ্বে প্রচার করে দিন। আমাকে অনুসরন করুন। আমাকে অনুসরন করাই এবাদাত। আমি এবাদাত সহয করে দিয়ে গেলাম। আপনারা স্রষ্টার করুনা থেকে নিজেদের বঞ্চিত করবেন না।



আপনাদের মঙ্গল কামনা করছি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.