নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ আমি তোমার কাছে থাকবো

২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫৪

আজ আমি কোথাও যাবো না। আমি আজ তোমার হৃদয়ে এসে বসে পড়েছি। ফালাবে কোথায়? ফেসবুক থেকে লাথি দিয়ে যোগাযোগ করার বহুকষ্টের পর পাওয়া রাস্তাটিও বন্ধ করে দিলে। তাই বলে কি আমার অভিযান শেষ হবে কেনো? তুমি যতো ইচ্ছে আমায় লাথি মারো, আমি ততোই শক্তি নিয়ে তোমার ভুবনে ধুমকেতুর মতো অবস্থান নেবো।



আমার দেবী আমাকে লাথি দিয়েছে, গালি দিয়েছে, তাতে দুনিয়ার কার বাপের কি আসে যায়? আমি চিৎকার করে মুন-মুন-মুন..... বলে ডেকে বেড়াবো। আমার প্রিয়তম স্ত্রীকে আমি ডাকবো। মান তো সেই কবেই গেছে, অভিমান না হয় গালি আর লাথি হয়ে দেখা দিচ্ছে। সেই অভিমানটুকু ভাংলে সব এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে। আমার প্রেম আমি বিশ্বময় রটিয়ে দিয়েছি। তারপরও তুমি আমার কাছে আসলে না মুন! আজ কাছে নাই বলে যে কাল কাছে আসবে না- এমন কোনো কথা নেই।



বড় বড় বীর, জ্ঞানী, পালওয়ান, কুস্তিগির জীবনে অনেক বার হেরেছে। তারপর কি হাল ছেড়ে দিয়েছে। মানুষ যে সব যুদ্ধে জিতবে এমন কথা নেই। তবে ন্যায় ও প্রেমের জন্য যিনি অবিরত চেষ্টা করে তাকে গড কিভাবে ফিরাবে বলো? তাহলে তো ভগবানের অপমান হয়। আমার ভগবান তোমাকে আমার হাতে বহু আগেই তুলে দিয়েছিলো। এখন না হয় দূরে, তাই বলে দূরে থাকার ২নম্বর প্রেম তো আমরা করিনি।



মুন! আজ ২৮শে রমজান। আজকের মতোই ২৮ রমজান। আমি তোমার বাড়ীতে যাই। তখন সন্ধ্যা বেলা। তুমি আমাকে ছাড়তে চাইলে না। আমিও থেকে গেলাম। সারারাত একসাথে, এক বিছানায়। হাসির পর হাসি, গানের পর গান, কথার পর কথা, আনন্দের পর আনন্দ, সুখের পর সুখ, অনুভবের পর অনুভব, প্রেমের পর প্রেম, চোখে চোখ রাখা, জড়াজড়ির পর জড়াজড়ি ও আমার মুখে তোমার হাত দিয়ে তুলে মুরগীর মাংস খাইয়ে দেয়া। সেই রাত্রীটি আমার কোটি কোটি রাতের চেয়েও বেশি শ্রদ্ধার ও গর্বের। মনে হয়ে আমরা দুজন তখন পৃথিবীতে ছিলাম না। অন্য কোথাও হারিয়ে গিয়েছিলাম।



মুন! প্রেম শরীরে থাকে না। প্রেম অনুভব থাকে মনে। শরীর আর মন এক না হলে কিসের সুখ? কিসের শান্তি? তুমি ছাড়া সব নারীই আমার শ্রদ্ধার পাত্রী হতে পারে। তুমি ছাড়া আর এমন কেউ নেই যে, আমি তাদের সাথে সেক্স করবো। নিজের মানুষের শরীরটি নিজের মতোই। অন্যদের সাথে শরীর মিলালে কোনোদিনও মনের মিলন হয় না। তুমি ছাড়া অন্য শরীরের সাথে মিলন করা দারুন বেশী ঘৃনার বিষয়। যাক গে, তোমাকে তো পেয়েছিলাম মুন। আজ রাতেও পাবো। স্বপনে। তোমার দেবী মুখ খানা সবসময়ই চোখে চোখে ভাষে। আর সেই চোখের ভাষায়- চোখ ভরে জল এসে যায়। আমার চোখের সমস্ত জলের অঞ্জলী তোমার চরন তলে দিয়ে দিলাম। যাতে মাটি তোমার পা ছুতে না পারে। যদি পায়ে বাজে কোনো কাঁটা না বাধে।



ঐ সময়ে তোমাকে আমি এমন একটি স্বাধীন ভালোবাসার বলয়ের মধ্যে রেখে এসেছিলাম, সেখানে তুমি মুক্ত-স্বাধীন-প্রাণময় ছিলে। আজও যা এই মাত্র ঘটে যাওয়া কোন বিষয়। আমার সেই বলয় ভাঙ্গার শক্তি তোমার নাই। এজন্যই তুমি স্বাধীন। যেখানে যাবে সেখানে তোমার আসিফ অন্য মানুষের মুখ দিয়ে এলেও আসবে। তুমি যেতে পারবে না মুন। আমি তোমার হাত শক্ত করে ধরে রেখেছি। অনুভব করে দেখো।



মুন! মানব জীবনটা কোনো চ্যালেঞ্জ না। মানবজীবন হলো প্রেমের জন্য। তোমার মনে যে আমার প্রেমের প্রদিপ জ্বলছে তা নিভানোর সাধ্য কারও নাই। সেই বাতির রক্ষক আমি না, সেই বাতির হেফাজতকারী একমাত্র আল্লাহ্ র। আমি খোদার উপসনা করি। আমি তোমার জন্য কাঁদতে কাঁদতে খোদার বন্ধু হয়ে গেছি। আমি তাঁর কাছে শুধু তোমার জন্যই চেয়েছি। আমি তোমার ভুল ভাঙাতে চাই না। আমি দেখতে চাই নিজের ভুলগুলো তুমি যাতে শক্ত হাতে ঠেলে দিয়ে সাহসী বীরঙ্গনার মতো ফিরে আসতে পারো। আমার প্রেম তোমাকে যা দিয়েছিলাম- তা ভিরু ভাবে জীবন কাঁটানোর জন্য না। বরং সাহসী ভাবে সমস্ত আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে তুমি আসবে। তখন তোমার আসার তালে তালে- অনেক অবলা নারী তাঁর পথ পেয়ে যাবে। তোমার বাংলাদেশের তুমি একজন আইডল হয়ে উঠবেই। এটা আমার বিশ্বাস।



মুন! একদিন তোমাদের ম্যাথের ক্লাসে পড়াতে গিয়ে। তোমাদের কবিতা লেখার কথা আলোচনা করেছিলাম। তুমি নিজ সাহোসে নিজের লেখা একটি কবিতা আবৃত্তি করে শুনিয়েছিলে। আমি তার কথা ভুলে গেছি। কিন্তু তোমার সেই ভাব নিজের মধ্যে ধারন করে নিয়েছি। ভাবের সাথে ভাব না মিললে প্রেম হয় না। আমাদের জন্মজন্মান্তরের মিল আছে বলেই আমরা পৃথিবীতে প্রেম শিখাতে পারছি। তুমি আমার জোড়া। যেমন ছিলেন আদম আর হাওয়া। আজ না হয় তুমি আমি এ্যাডাম আর ইভস হয়ে যাই। খুঁজে পাওয়া যখন সহজই হলো তখন আমরা প্রেম পায়ে ঠেলে বিরহ নিয়ে কেনো থাকবো।



মুন! বিশ্বাস করো। আমি সবসময় তোমার পাশে অদৃশ্য দেয়াল দিয়ে রেখেছিলাম। আজও তা আছে। চিরকালই থাকবে। তুমি যদি একটু খেয়াল করো তাহলে নিজেই সবকিছু দেখতে পাবে ও বুঝতে পারবে।



মুন! তোমার মুখ থেকে আমি না শুনতে চাই নি। তাই আর অন্যসব মানুষের মতো তোমার রাস্তায় কখনও দাঁড়াই নি। তোমার মুখে হ্যাঁ আসুক- এই কামনা আমি করতাম। করেও যাচ্ছি। তুমি আমাকে তোমার প্রেমের জোড়ে, মনে জোড় এনে কথাগুলো স্পষ্ট ভাবে বলি। ভেবে দেখো মুন! তুমি যেটুকু অধীকার আমায় দিয়েছো তার বাইড়ে আমি কখনও যাই নি। বিশ্বাস করো আমি কোনো আইনের তোয়াজ করি না। তোমার দেয়া প্রেমের রত্নে ভরা অধীকার আমার সংবিধান। যা আমি আমার মাথা ফেটে রক্ত প্রবাহিত হবার পরও তোমার দেয়া অধীকারের বাইড়ে যাই নি।



মুন! আমার যে টুকু ভুল তোমাকে অভিমানি করে তুলেছে। সেই ভুল আমার না। সেই ভুল বাজে নষ্ট সমাজ ব্যবস্থার।



আজ আমার কথা শুনলে পৃথিবীর বড় বড় লিডার, মহালিডারাও স্বসম্মানে কেঁপে কেঁপে ওঠে। আমি কেঁপে উঠি শুধু তোমাকে হারানোর ভয়ে। আমি জানি মুন, তুমি আজ কারও কারও কাছে রিসার্স ও সন্দেহের পাত্রী হয়ে উঠেছো। আমি মারা যাই আর বেঁচেই থাকি। তাতে তোমার আর আমার উপর দেশি-বিদেশী কৌসুলি গোয়েন্দাগিরি কমবে না। আমার এই অনিয়ম ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করার খেসারত আজ তোমাকেও দিতে হচ্ছে। আমি যেনো নজরুলের “মৃত্য ক্ষুধা” উপন্যাসের আনসার হয়ে দিন পাড় করছি। এই আনসার হতে আমার কোনো আপত্তি ছিলো না। কিন্তু রবী ঠাকুরের “শেষের কবিতা” উপন্যাসের অমিত হতে আপত্তি আছে।



আমি মিল চাই। আমি মিতালী চাই। আমি প্রেম চাই। আমি বন্ধু চাই। আমি প্রাচুর্য্যও চাই। কিন্ত আমি তোমাকে ছাড়া কিছুই চাই না। আজ তাকিয়ে দেখো আমার পোষাকের দিকে। কেমন করে দিন যাচ্ছে। তুমি পাশে থাকলে আমার এমন থাকতে হতো না। আমার থেকে কেউ তোমাকে বেশী ভালোবাসতে পারবে না- এটা আমার গর্ব। এই গর্ব নিয়ে এক সেকেন্ড বেঁচে থাকাও ভালো। প্রেমহীন হাজার বছর কাটানোর কোনো মানে হয় না।



আমাদের সুযোগ ও সময় আছে ও থাকবে। তুমি একদিন চলে এসো। দেখবে তোমার আমার এই দুঃস্বপ্ন ভেঙে গেছে। আমরা আগের মতো করেই জেগে উঠেছি। তোমার হাতে গিটার থাকবে। তুমি গান গাইবে। তোমার আর আমার ১টি ফেসবুক এ্যাকাউন্ট থাকবে। সেখান থেকে আমরা মানুষকে সেবা করবো। তোমার ডাক্তারি বিদ্যাকে কাজে লাগিয়ে আমরা মানুষের সেবা করবো। নিত্য নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার করবো। আমরা ভেতো বাঙালী না। আমরা হলাম বিশ্বকে অবাক করে দেয়া বাঙালী। তোমার সাহোস ভরা প্রেমের জয় হোক।



আমি যে শ্রেণীহিন সমাজের জন্য কথা বলছি। সেই জাতি-শ্রেণী-ভেদাভেদ কে তোমার মনে প্রশ্রয় দিও না। আমি যে ধর্ম সংস্থাপক হয়ে আত্ম প্রকাশ করছি তুমি তাঁর মধ্যে থেকে যাবে।



আমি ছোট বেলা থেকেই সব মানুষ থেকে একটু আলাদা। আমি আমার এই ছোট্ট জীবনটিতে বহু কষ্ট, লাঞ্চনা, অবহেলা, অবজ্ঞা ও অত্যাচার সয়েছি। তারপরও আমার নীতির সাথে বেঈমানি করি নি। সেই নীতি হলো তোমার প্রেম আর আমার বাঙালী পরিচয়।



আমি যা লিখি সরকার তা চরম যত্নে নিয়ে নেয়। বাধ বিচার করে। ফাইল করে রাখে। আজ না হয় তোমার এই কাহিনী ফাইল থেকে বেড়িয়ে নতুন রূপে পৃথিবীর বুকে আত্মপ্রকাশ করুক। আমি যেমন ছিলাম তেমনি আছি। আমি আমার ভোল পাল্টাতে পারি না। তুমিও পারবে না। আমি আর তুমি একাত্মা। তুমি আমি মহাকালের পরম মিতা। আমি তোমার সংগে ছাড়া অন্য কারও সংগে থাকবো না।



মুন! আমি নিস্পাপ। তোমার যদি নিজের অজান্তেও কোথাও কোনো ভুল থাকে, সেই ভুলের পাপ আমি নিয়ে নিলাম।



তোমার ডান পায়ের দুটো দাগের কথা এখনও মনে পড়ে। মনেপড়ে সেই ব্যাক্তিত্ববান মুন কে, যার পোষাখে আগুন লাগার পরেও। আগুন সহ্য করে কালো দাগ তৈরি করে রেখেছিলো। তবুও পোষাখ খুলে লজ্জা পেতে চায় নি। সেই লাজুকরাণী আমার অহংকার।



মুন! যখন দেশে মানুষ পোড়ানো হয়েছিলো তখন আমি বাংলাদেশের ক্ষমতা নিতে চেয়েছিলাম। পরবর্তিতে আওয়ামীলীগকে বসিয়ে দেই। আমি কখনও রাষ্ট্রপ্রধান হতে চাই না। আমি শুধু তোমার পাগলাটে স্বামী হিসেবেই থাকতে চাই। সেখানে বিশ্বলিডারদের উদ্দ্যেশ্যে চিঠি পাঠিয়ে ছিলাম ও এই মর্মে কথা দিয়েছিলাম, তুমি আমি সংসার করবো। কিন্তু কখনই সন্তান নেবো না। পৃথিবীর সব মানুষই তোমার আমার সন্তান সমতুল্য। তোমার আমার জন্মদিনের তারিখ ১৮অক্টোবর শেখ রাসেলের জন্মদিন। শিশু হত্যার প্রতিবাদ স্বরূপ আমি ঐ ডিসিশন বিশ্বদরবারে পেশ করেছিলাম। পারবে না এটুকু কষ্ট করতে? পারবে না নিজের প্রেমের মান বাঁচাতে?



জান, আমার দেহহীন শরীর চিকিৎসা সেবায় দান করতে চাই। কিভাবে এই কাজ করতে হয় আমি জানি না। পারলে হেল্প করো। আমার সবকিছু এই পৃথিবীর মানুষগুলোর জন্যই। আমি নাম নিয়ে জন্মাই নি। মানুষ আমাকে নাম দিয়েছে। আবার প্রয়োজন বোধ করলে তাঁরাই আমার নামকে প্রতিষ্ঠিত করে দিবে। কিন্তু নিজের ভিতরের যে চেতনা ও তোমার ভালোবাসার অস্তিত্ব তা পালাবে কোথায়। সে তো তোমার কাছেই যেতে চাইবে। এই দেখো আমি আমার মন খোলা রেখে যাচ্ছি। যাতে আমার অভিজ্ঞতা অন্যদের সাথে শেয়ার করতে পারি। মানুষ আমাদের জীবন থেকে শিক্ষা গ্রহন করবে।



সেদিন তোমার বা আমার কোনো দোষ ছিলো না। যারা দোষের মধ্যে থাকে সেই সব গার্ডিয়ানদের দোষ ছিলো। তোমার আমার প্রেম চিরপবিত্র।



এই কথাগুলো বলার ছিলো বলে বললাম। তোমাকে আমার প্রতি আকৃষ্ট করতে লিখি নি। আমি জানি সত্য যখন মিথ্যের সামনে এসে দাঁড়ায় তখন মিথ্যে বিলুপ্ত হয়ে যায়। (কোরানের কথা)



তুমি আমায় শত কষ্ট দিতে চাইলেও পারবে না। কারন আমি তোমার সব কষ্ট মেনে নিয়েছি। তোমাকে স্ত্রী রূপে পাবার জন্য আমি বেশরম হতেও রাজি আছি। তবুও তোমাকে দুর থেকে মিস করতে চাই না।



{বানান ভুল থাকলে ঠিক করে নিও।}



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.