নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুন! তুমি কেনো আমার লেখা পড়বে না?

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:২২

কেনো উৎসাহ দিতে আমাকে? কেনো চাইতে তোমার আসিফ বিশ্ববিখ্যাত হবে? কেনো বলতে তোমার কেউ বদনাম করলে আমার কষ্ট হয়? কেনো চাইতে তোমার আসিফ অর্থে নয় মেধায় বিশ্ববিখ্যাত হবে? কেনো চাইতে দু’টো মন একসাথে থাকবে? কেনো তুমি আমার জন্য তোমার মায়ের মার খেতে? কেনো তুমি তোমার বাসায় ঢুকে সাহসের সাথে তোমার মাকে বলেছিলে, “আমি ওর সাথে যাবো না তো কার সাথে যাবো?” আমি সিগারেট খাই বলে কেনো আমাকে ম্যাচলাইট গিফট করতে চেয়েছিলে? তোমার প্রিয় রং সাদা আর আমার কালো, এই সাদাকালো মিলিয়ে আমাকে কেনো টি-শার্ট গিফট করেছিলে? আমার মায়ের জন্য তুমি কেনো তসবিহ্ গিফট করেছিলে? কেনো আমাকে তুমি মানুষের মতো মানুষ বানাতে চেয়েছিলে? কেনো তোমার মধ্যে কোনো অর্থের লোভ ছিলো না? কেনো এত মানুষ থাকতে তুমি আমার কাছে ছুটে আসতে? কেনো তুমি শিতের রাতে লেপ/কম্বল ছাড়া ঘুমিয়ে আমার কষ্টকে অনুভব করতে চেয়েছিলো? সাইনোসাইটিসে অসুস্থ থাকার পরও কেনো তুমি আমার সাথে হাসি মুখে কথা বলতে? কেনো রাত ১২টা পর্যন্ত জেগে থাকতে, মোবাইলে কথা বলার জন্য, যাতে টাকা কম কাটে? কেনো এতো এতো মনের ভাব এসএমএস এর মাধ্যমে আমার মনে ছুড়ে দিতে? আজকের মতো কোনো ২৯শে রমজান তুমি আমাকে নিয়ে কেনো রিকশায় ঘুরতে বেড়িয়েছিলে।



এই প্রশ্ন আমি আল্লাহ্ কেও করেছি। তিনি কোনো জবাব দিতে পারেন নি। তিনি বলেছেন তোর প্রেম কে তুই অর্জন করে নে! আমি তাই করছি।

ভয় নেই জান! আমি তোমার কাছে কোন উত্তর চাচ্ছি না। আমি শুধু তোমার প্রেমকে বুকে রেখে বেঁচে থাকার অবলম্বন খুঁজেছি। এই অস্থির পৃথিবীতে তুমি আমার ধ্রুব তারা। আমার চোখ শুধু তোমাকে দেখতে চায়। আমার কান শুধু তোমার কথা শুনতে চায়। আমার মুখ শুধু তোমার কিস চায় আর তোমার হাত থেকে খাবার খেতে চায়। আমার প্রতি অঙ্গ তোমার প্রতি অঙ্গকে কাছে পেতে চায়। এই পৃথিবীতে আমার প্রাণ তুমি। আমি জর হয়ে কেনো থাকবো? আমরা কি নিজেরা কষ্ট পাবার জন্য প্রেম করেছি? আমরা দুজন দুজনকে আপনের থেকেও বেশি আপন ভাবে জীবন কাঁটাতে চেয়েছিলাম। এই অসহ্য সমাজ আমাদেরকে বোঝে নি। সেই দোষ তুমি কিভাবে ভাগ্যকে দিবে?



খোদার কাছে যত ভাগ্য আছে। আমি তার সব টেনে নিয়ে আসবো। তারপর সেই ভাগ্য তোমার চরনে অঞ্জলী দেবো। আমি খোদার সব প্রেম টেনে নিয়ে আসবো, তবুও তোমার কিছু হতে দেবো না।



আমি তোমার দেয়া কলম দিয়েই লেখা শুরু করেছিলাম। সেই কলমের অমর্জাদা করবে এমন সাহসওয়ালা পৃথিবীতে কেউ নাই, কোনোদিন আসবেও না।



দেখো মুন! আজ আমি তোমার হৃদয়ের সুর হয়ে উঠে এসেছি। তোমার সব স্বপ্ন আমার এখন পূরণ করার পালা। তোমার থেকে কে আমায় বেশি ভালোবাসবে? তাঁরা কি তখন ছিলো?



মন ভালো না। সব স্মৃতি শুধু শুধু মনে পড়ে যায়। আর তোমার স্বপ্নে মন আনন্দ পায়। তোমার স্বপ্নই আমার কইলজ্যা। কেউ তোমার কিছু করতে পারবে না। এটা আমার ওয়াদা।



আমি তোমার হাত ধরে বিশ্বময় চরে বেড়াবো। তোমার কোলে মাথা রেখে প্রেমের গল্প শুনবো। আমি সব হারাতে রাজি আছি কিন্তু তোমাকে না। আমার এই খ্যাতির দরকার নাই। আমার দরকার তোমাকে। তোমার মুখে যদি একটু সত্যিকারের হাসি ফোঁটে , তার সামনে ঈদের চাঁদও মরিচিকা।



আজ আমি আমার দুহাত, দুপা বেধে, নমষ্কারের ভঙ্গিতে তোমার সামনে আসামির কাতারে দাঁড়ালাম। আল্লাহ্ র বিচার আমার দরকার নেই। তুমি আমার বিচার করবে।



তোমার প্রেমের জোড়েই আমি লিখি। ঐ লেখাই আমি। তোমাকে আমার সব লেখা পড়তে হবে। ওখানে কালো কালিতে আমার মন তোমাদের সামনে খুলে রেখেছি। তুমি পড়ার পর আমার বিচার করবে। তার আগে না। তুমি যে রায় দিবে, সেটাই আমি মেনে নেবো- যদি তা তোমার আমার প্রেমের জন্য অমর্জাদাজনক কিছু না হয়।



মুন! বিশ্বাস করো, কারও ইমোশন নিয়ে আমি কখনও খেলি না। তোমার ইমোশন আর আমার ইমোশন মিলে একটি প্রেম হয়েছিলো। আমি শুধু সেই প্রেম নামক গাছটিকে পরিচর্যা করেছিলাম। আজ সেই প্রেম এতো বড় হয়েছে যে, বিশ্বব্যাপি খবর রটে গেছে।



আমি সারাজীবন শুধু পরাজিতই হয়েছি। আমার একমাত্র জিত ছিলো তোমাকে পাওয়া। শুধু এটুকু পেলেই আমার থেকে সুখি কেউ থাকতো না। আমি সেই সুখ সন্ধানী হয়ে আজো ঘুরে বেড়াই। চিরকাল এমনই থাকবো। কম প্রভাব আমার উপর আসে নি। সব প্রভাব বরফের মতো গলে যায়, তোমার উষ্ণ প্রেমের ছোঁয়ায়। সেই সাথে পৃথিবীর দেশ বিদেশের মানুষ মাতোয়ারা হয়ে স্থির হয়ে গেছে। আজ না জানলেও , সময় মতো জেনে যাবে। আমি তোমার সাথে কি লুকাবো বলো? নিজের কাছে নিজেকে লুকিয়ে রাখা যায়?



মুন! আমি আমার সবথেকে প্রিয় মানুষটিকে হারিয়ে ফেলার জন্য এই ছোট্ট পৃথিবীতে আসি নি। আমি এসেছি আমার প্রেম দিয়ে বিশ্বজয় করতে।



আমার কথায় রাগ নিও না। ভুল হলে মাফ করে দিও। কাছে থাকলে না হয় কান মলে দিতে। এখন না হয় নিজের কান নিজেই মলে নিবে।



জানো জান! সেই নাক ঘষাঘষির স্মৃতিকে মনে হয় যেনো গতকালের ব্যপার। একদিন তোমার চোখের দিকে চোখ রেখে চেষ্টা করেছিলাম কে বেশিক্ষন অপলক অবস্থায় থাকতে পারে। আমি হেরে গিয়েছিলাম। আমি তোমার কাছে হারতেই চাই। আমি তোমার শাসন পেতে চাই। আমি একাই আমাকে যে পরিমান আই লাভ ইউ বলেছো তা নিয়েও তোমার জন্য অপেক্ষা নামের চেষ্টা করা যায়।



তোমার আমার প্রেম কোনো স্মৃতি নয়। তোমার প্রেম আমার কাছে জীবন চলার পথ। এই প্রেম ঐশ্যরিক ও চিরচিরন্তনপ্রেমকথা।



আর কিছু বলবো না। বুঝে নিও! আই লাভ ইউ!

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:১২

আধখানা চাঁদ বলেছেন: মুন কেন আপনার লেখা পড়বে না ? সমস্যা কই ?

৩০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০১

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: মুনের অন্তরের ভিতর আমার আত্মা বন্দি হয়ে আছে। মুন সেই আত্মাকে অবহেলা করতেন। আমার বিশ্বাস মুন আমার সব বুঝলে আর কখনই এমন করে আমার থেকে দূরে চলে যাবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.