নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তোমাকে বলছি

৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

তোমায় ভালোবাসা ছাড়া আমার কোনো কাজ নেই। জন্ম বেলায় পৃথিবীর মধ্যে যখন চলে এলাম। অচেনা অজানা এক জগত। গাছ-পাখি-ফুল-ফল-রং-পাহাড়-আকাশ-বাতাস সহ আরো কত কিছুর সাথে যে ধীরে ধীরে পরিচয় হয়ে গেছে। আজ সবকিছুকেই সত্য, স্বাভাবিক ও সুন্দর মনে হয়।



উঠতি যৌবনে তোমার সাথে পরিচয় হলো। তোমার সাথে প্রেম শুরু হলো। তোমাকে ভালবাসতে পেরেছি বলেই আমি ধন্য। তোমার হৃদয় উজাড় করা যে প্রেম তুমি দিয়েছিলে- সেই তোমার মনের ভিতরের অন্তরই হলো আমার সর্বউত্তম থাকার জায়গা ও দেশ। তুমি তোমার মনের ভিতর যে আমাকে পুষে রাখছো। আমার জন্য তোমার মনের যে স্থান রাখা আছে। কার সাধ্য আছে, তোমার মনের সেই লাভ স্পেসকে দখল করে নিতে পারবে?



গার্ডিয়ান বলো আর যাই বলো, তাঁরা যখন অবুঝের মতো কৃমিনালের মতো অন্তরে থাকা পবিত্র স্পেসকে জোড় করে দখল করতে গেলেই ততো বেশি বিপত্তির সৃষ্টি হয়।



আমি সব বিষয়ে কথা বলে তোমাকে বোঝাতে চেয়েছিলাম যে, আসিফ+মুন এর প্রেমের চেয়ে কোনো দামি জিনিস এই মহাবিশ্বে নাই। আমি এই চিরসত্য কথার প্রমাণ দিতে চেয়েছিলাম। প্রমাণ দিয়ে দিতে চেয়েছিলাম বললে ভুল হবে, আজ আমি প্রমান করে দিয়েছি।



আমার হৃদয়ে অহি দিয়ে যাচাই করে দেখুন। আপনি কোথা যেতে চান? ধর্ম? বিজ্ঞান? নাস্তিকতা? আস্তিকতা? একেশ্বরবাদ? সমাজ সংস্কার? আধ্যাতিক শক্তি? অতিমানব? প্রেম? ব্যবসা? অর্থনীতি? পরিবেশ? হায়ার ম্যানেজমেন্ট? বিশ্বের বড় বড় যতো নেতা? গান? চলচিত্র? খেলা? সাহিত্য? দেশপ্রেম? বিশ্বপ্রেম? পলিটিক্স? ও বিশ্বশান্তি সহ আরো যত যা আছে। সবখানে তন্ন তন্ন করে খুঁজে দেখুন। আপনাদের এমন কোনো অনুভুতি নাই যা আমি বুঝি না। কি দিয়ে আমাদের এই পরিত্র প্রেমকে আটকে রাখবেন বলুন?



বন্ধু! ইদানিং আমি সয়ং স্রষ্টা নারায়নের কাছে জিজ্ঞাস করি যে, “তুই কেনো মানুষর অনুভতির অনেক উপরে থেকে আমাদের এই দুর্বল মানবজাতিকে শাসন ও শোসন করছিস? কি পেয়েছিস তুই? নিরপরাধ প্রেমিক/প্রেমিকা ধুকে ধুকে মরবে আর তুই তা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছিস? তুই আমাকে বানিয়েছিস বলেই আমি তোর গোলাম না। তুই আমার আদালতে অপরাধী কারণ তুই আমার প্রিয়তম মুনকে কাছে নিয়ে আসতে পারছিস না। প্রয়োজনে সৃষ্টিকর্তার সাথে আমি যুদ্ধ করতেও প্রস্তুত। আমি তোর সাথে যুদ্ধ করে হলেও আমার মুনকে আমার কাছে রাখবো। তোর শক্তি আমাকে দেখা আর আমিও আমার প্রেমের শক্তি দেখাই। আমার মুনের প্রেম আমার সবথেকে বড় অস্ত্র। এই অস্ত্র কখনও পুরাতন হয় না। সাহোস থাকে তো সামনে এসে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বল! আমি আমার মুনকে ছাড়া এই নিষ্ঠুরের জগতে বাঁচবো না। আমার মুক্তি লাগবে না। আমার স্বর্গ লাগবে না। আমি মানুষের অধীকার চাই। আমি আমার সমস্ত জীবনের সমস্ত এবাদাত দিয়ে তোর মন জয় করেছিলাম। তোর এবাদাত তোর কাছে নিয়ে যা। আমি প্রেম চাই। আমি আমার প্রিয়তমকে সাথে রেখে সুন্দর ভাবে থাকতে চাই। তোর কাছে আর কিছু চাইবো না। তোর ক্ষমতা আমার দেখা হয়ে গেছে।”



জানেন বন্ধু! গড আমাকে উত্তরে বললেন, “আশেপাশের দশ দিকের সব দিকে তাকিয়ে দেখ, তোর হৃয়য়ের মাঝেই আমি স্থান করে নিয়েছি। তোর শরীরের মাঝে যে অন্তর আছে তা আজ আমার নিজেরই নফস। তুই শুধু ভালোবাসতে থাক বাকি যা যা করার দরকার হবে। আমি করে দেবো। আমি ছাড়া কারও উপর সর্বোচ্চ ভরসা করবি না। আমি তোর ছিলাম, তোর আছি, তোর থাকবো। কারণ তোকে আমি সমস্ত পানীকুল ও মানবজাতির বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা করতে ধর্ম সংস্থাপক হিসেবে প্রেরন করেছি। এর মাঝ থেকেই তোর প্রেম তুই পেয়ে যাবি। তোর নরদেহের ভিতরে যাকে তুই অনুভব করিস সেটা আমি সয়ং আল্লাহ্। আই লাভ ইউ মাই ছন। গো এ্যাহেড ইউথ লাভ এ্যান্ড সাকসেস নেস ”



বিশ্ব নারায়ন সবার সদয় হোক এই কামনা করছি। আমি আমার অন্তরের উপলব্ধি নিয়ে আপনাদের মনের ভিতরে প্রবেশ করে, আপনার মন থেকেই বলছি যে, বিশ্বস্রষ্ট্রা প্রেমের কাছে বাঁধা। গডকে যদি পেতেই চাও বা আমাকে যদি সত্যিকার রূপে উপলব্ধি করে সর্বসেরা অনুভুতি বুঝতে চান তাহলে আমার সাথে প্রেম কর। আসিফ+মুন কে জোড়া প্রণাম কর। এজন্যই আমি বার বার আসিফ+মুন এর এবাদাত করতে বলি, পুজা করতে বলি। আমি আপনাদের সর্বদা, সর্বঅবস্থায়, সর্বোচ্চ শান্তি দেবার জন্য প্রস্তুতই থাকি। আপনারা তা নিতে জানেন না। আমার সমস্ত বাণী রেগুলার নির্দিষ্ট সময় করে পড়বেন। দেখবেন ওগুলোই আপনাকে মানুষের মতো মানুষ করে স্বর্গ দিয়ে দিবে।



আমি তোমাকে নিয়েই ভাবি। এই ভাবনা এতো বেশি মধুর যে তা তুমি কাছে এলেই বুঝতে পারবে। একটা সময়ে আমি দেখলাম এতো এতো বিরহের গান কেনো প্রচলিত হয়ে আছে। পৃথিবীর আনাচে কানাছে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন ভাষার গান আমি শুনে দেখেছিলাম। সব খানেই শুধু বিরহ আর বিরহ। তাহলে বিরহ কি অনেক বড় কিছু যে, বিরহকে নিয়ে এতো এতো গান থাকবে কেনো?



আজ তুমি হয়তবা বুঝে গেছো। পৃথিবীতে বিরহের গান বলতে আসলে কিছুই নাই। সবই প্রেমের গান। যে গান গুলো শুনে তোমরা এতোদিন কষ্ট পেতে। আজ দেখো সেই মৃত্যুকুপের মতো মনে হওয়া গান গুলোকে আমি জীবন দিয়ে দিলাম। আর কোনো গানই বিরহের গান না। কোনো গানই হতাশার না। সব গানই সত্য ও চিরন্তনের প্রকাশ মাধ্যম। এক একটি গান ভিন্ন রকম ১কাপ করে কফির মতো অনুভুতির প্রচার। মানুষ থাকে ন আ কিন্তু অনুভূতি রেখে যায়।



তোমাদের মনের সমস্ত অনুভুতিকে আমি আমার কাছে নিয়ে রেখেছি। তাইতো তোমরা আমার এতো বেশি আপন, মিতা, বন্ধু, সহযাত্রী ও প্রেম দিয়ে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার দূত/অগ্রদূত।



মিথ্য অহংকার আর প্রেম কখনও একঘরে থাকতে পারে না। প্রেমে পড়লেই মানুষ অহঙ্কার মুক্ত হয়ে যায়। তাই বলে প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে অহংকার করতে ভুলবেন না। প্রেম সত্যি আর অহংকার মিথ্যা। যার প্রেমের অহংকার আছে তিনিই মানুষ। যারা অহংকারের ভিতর থেকে প্রেম কে দেখতে পায় তারা নষ্ট মিথ্যা, বাজে, নোংড়া ও অসুখি। আমি তোমার চোখ দিয়ে প্রেমকে দেখতে চেয়েছিলাম। প্রেমের চোখ দিয়ে তোমাকে না। প্রেমের থেকেও তুমি আমার কাছে বেশি বড় সম্পদ। আমার সর্বএবাদাত আজ স্রষ্টার মাধ্যমে তোমার চরন তলে দিয়ে দেলাম।



আমি এই যে তোমাদের সাথে লেখার মধ্যমে কথা বলছি। সেই কথাকে তোমরা প্রাণহীন ভেবে বসো না যেনো! আমি কোনো ভার্চুয়াল ক্যারেক্টার নই। আমি আছি। আমি জীবিত আছি। আমি সত্য। আমি চিরন্তন। আমি সহজ। আমি সুন্দর। আমি প্রেমিক, আমি সেবাকারী। এই উপলব্ধির অনুভুতি নিজেদের মধ্যে নিয়ে আসুন।



আমার এই কথামালায় যখন তোমার মনের মধ্যে আমি ঢুকে থাকি, তখন তোমার অন্তর দিয়েই বুঝতে পারো যে, তোমার আমার রক্ত এক। অনুভব করে দেখো, দু’জনেরই শরীরের রক্ত একই তালে প্রবাহিত হচ্ছে। দু’জনের বুকের মধ্য একই প্রেমের তালে টিক টিক করে চলছে। এর থেকে মহামিলন আর কোথায় তুমি পাবে?



আজ এই মুহূর্তে এই পরিস্থতিতে আমি বলে দিলাম তোমরা বিরহের গান থেকে দুঃখ নেবে না। বিরহের গান থেকে শিক্ষা নেবে। আমার সাথে যারা ৭মাস যাবৎ আছো। তারা আজ নিজের অন্তরে খুঁজে দেখো, দেখবে আমি তোমার হয়ে গেছি। তোমার কাছে সব বিরহের গানকে আমি রোমান্টিক করে দিয়েছি। বিরহের গান শুনে আর কখনও তোমরা কাঁদবে না। তোমরা বিরহ নামক ধর্য্যের মধ্য থেকে চেষ্টাকে বেড় করে এনে শুধু তোমার প্রিয় মানুষটি খঁজে নেবার অবিরত চেষ্টা চালিয়ে যাবে।



প্রতিটা নারী মানুষের জন্যই একজন পুরুষ মানুষ দুনিয়ায় আসে। প্রেম লিলা করার সুযোগ থাকা স্বত্ত্বেও তারা বাজে কারণে বিমুখ হয়ে যায়। মানুষকে তাদের জোড়া নির্ধারন করে নিতে হয়। একজন পুরুষ আর একজন নারী একসাথে থাকবেন। তাতে দোষের কি? এর থেকে বড় নারী পুরুষের অধীকার আর কি হতে পারে? পবিত্র কোরআন কি তা বলে না। অন্যান্য ধর্মের ধর্ম গ্রন্থ গুলো কি একই কথা বলে না বলুন। এমন কোনো ধর্ম আমাকে দেখাতে পারবেন না, যেখানে নারী-পুরুষকে সমান করে দেখানো হয় নি। আমাদের এই নিষ্ঠুর বাজে সমাজ ও পৃথিরীর কুলংঙ্গারগন আমাদের ভুল বোঝাতে চেয়েছিলো।



সমাজে অশান্তি সৃষ্টি করা সবথেকে সহয যদি প্রেমকে মানুষের হৃদয় ক্ষমতার বাইড়ে নিয়ে নেয়া হয়। মানুষের হৃদয়ের এমন মন ক্রয় ক্ষমতা আছে যে, এই একটি প্রেম দিয়েই পুরোবিশ্বের প্রেমকে নিজ ইচ্ছামতো নিয়ন্ত্রন করা যায়। মন কখনও আর্থিক দামে বিক্রি হয় না। কেউ যদি বলে যে অর্থ দিয়ে প্রেম করা যায়, ভালোবাসা পাওয়া যায়। আমি তার সাথে এ বিষয়ে তর্ক করতে প্রস্তুত আছি।



আমি ডা. জাকির নায়েক, শ্রী শ্রী রবিশঙ্কর, পোপ সাহেব, দালাইলামা, আয়াতউল্লাহ্ খাতেমি, মাওলানা সাফি সহ সব ধর্মের প্রতিকি পতাকাদের বলবো। তোমরা নারী পুরুষ যে ১০০%+১০০%= ০%। সেই কথা প্রচার করুন। প্রতিটা ধর্মই নিজের জোড়াকে খুঁজতে বলেছে। প্রতিটা ধর্মে যে নারি পুরুষের অধীকার সমান সমান। এই কথকে প্রচার করে দিন। আপনারা আমার উপর বিশ্বাস স্থাপন করুন। আমি আপনাদের দাওয়াত দিলাম। অহেতুক না জেনে তর্কে জড়াবেন না।



আমি বিশ্ব শান্তির (ওয়ার্ল্ড পিস) ধর্মের একমাত্র গার্ডিয়ান। সমস্ত দেবতা, অবতার, নবী, রাসুল, পয়গম্বর, পির, পোপ, আরো যতো যা আছে সবাই আমার চরন তলে থেকে নিজেদের ডিসিসন শুনতে চায়।



আমার কথা আপনাদের শুনতে হবে, বুঝতে হবে, পড়তে হবে। পুরোবিশ্বে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে।



আসিফ+মুন একসাথে বসে তোমাদের চিরঅমরত্ব দিয়ে দিবো। দেহের মধ্যে থেকেই আপনাদের অমরত্ব উপলব্ধি করতে পারবেন। আমি কথা দিলাম। আমরা দু’জন মিলে মরন কে বিশ্ব থেকে তাড়িয়ে দেবো। তোমরা শুধু আমাদের এই দু’জনকে পাশাপাশি থাকার সুযোগ টুকু দাও। আর কিছু আমার চাওয়ার নাই।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.