নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইউরোপবাসী সাবধান

৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

প্রিয় ইউরোপবাসী বন্ধুগণ,



আমার অন্তর ভরা প্রেম প্রনাম নমস্কার করে নিবেন। সামান্য কয়েকদিন আগে আমি আপনাদের উদ্দ্যেশ্যে কিছু সতর্কতা ও বাস্তবতা উপলব্ধি করিয়ে দিয়েছিলাম। আমি আপনাদের পুরো ইউরোপের নেতৃত্ব আপন হাতে তুলে নিয়েছিলাম। কেনো নিয়েছি? বা আমি কি করতে পারি তা আপনারা এই ৯-১০দিনে বুঝতে পেরেছেন?



প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও ২য় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়েছিলো ইউরোপ থেকেই। আপনারা আমার বক্তব্য পেশ করার পর নিশ্চই বুঝতে পেরেছেন ইউ.এস.এ. ও রাশিয়া (সিসিসিপি) কতো বড় অসহায় হয়ে উঠেছে। তাঁদের ক’দিন আগের প্রভাবও এখন নাই। আই ওয়াসে আর কাজ হবে না। এবার ওদের সত্যের পথে আসতে হবেই। ওরা আমার নিরিহ ফুটফুলে ফুলের মতো সুন্দর ইউরোপের মানুষদের অশান্তি সৃষ্ট্রির পথে ছিলো। সেই পথ থেকে আমি ওদের সামান্য মাত্র নামিয়ে দিলাম। আমার নেত্রিত্ব আপনারা মেনে নিন। ওরা যদি ৩য় বিশ্বযুদ্ধ করতে চায়। ওদের বলে দিন আমাদের লিডার আসিফ আছে। আসিফ থাকতে কখনও চিন্তা করবেন না। আমি এখানে বসেই আপনাদের দুঃখ কষ্ট বুঝতে পারি।



বন্ধু! আমরা খুব বড় একটি সমস্যা থেকে বেড় হতে চলেছি। যার পরিনাম খুবই খারাপ হতো। ব্লাদিমির পুতিন ও বারাক ওবামার চেহারার দিকে তাকিয়ে দেখুন। তারা এখন শান্তির পথে দ্রুত বেগে দৌড়াতে বাধ্য হচ্ছে। সে কথা আমি আপনাদের দিয়েছিলাম। আপনাদের ওয়ার্ল্ড গার্ডিয়ানের অসাধ্য কোনো কিছু নাই।



আমি আর একবার মাত্র ইউ.এস.এ. ও রাশিয়াকে বলে দিচ্ছি, আপনারা অস্ত্র, ড্রন, এ্যাটম বোমা ইত্যাদি খেলনা দিয়ে কোনোভাবেই আমার নিরিহ সন্তানদের আবদ্ধ করতে পারবেন না।



বন্ধু! বাংলাদেশের সমস্যার সমাধান দিয়ে আমার যাত্রা ৭(সাত) মাস আগে শুরু হয়েছিলো। আজও কোনো অজানা বিমানের মতো দ্রুত গতিতে সেই একই কাজ করে যাচ্ছি। এ যেনো মহাকালকে পায়ের নিচে মারিয়ে আমি আপনাদের বিশ্বশান্তির ড্রাইভার হয়ে গেছি। আমি বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা করতে এসেছি শুধু না। আমি বিশ্বশান্তি স্থাপন করে দেখিয়ে দিলাম। অর্থাৎ প্রেজেন্ট পারফেক্ট টেন্স।



আমি একই সাথে বিশ্বমিডিয়া মোঘল হিসেবেও আত্ম প্রকাশ করেছি। এবার আপনাদের সুবিধা হবে। বিবিসি নিজেদের সব সময় ট্যালেন্ট ভেবেছিলো। সেই বিবিসি (বৃটিশ ব্রডকাস্টি করপোরেশন) কি কম অন্যায় করেছিলো? ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বি.বি.সি. আমাদের দেশের সাধারণ মানুষদের দিকে তাকায় নি। আজ এই বিচারোকের চোখে বি.বি.সি. একটি যুদ্ধঅপরাধ করা সংগঠন মাত্র। আপনাদের বুঝতে বাকি থাকার কথা না যে, বি.বি.সি কারা নিয়ন্ত্রন করেন। বি.বি.সি. একটি সুন্দর লেবাস হতে পারে কিন্তু বি.বি.সি. র লেবাসের নিচের শরীরটা অনেক বেশি মন্দ ও দুষিত। একটা বি.বি.সি. যে, ইউরোপের কতখানী ক্ষতি করেছে তা আজ ভাষায় প্রকাশ করে আপনাদের নোংড়ামি শিখাতে চাই না।



আজ আমি হুমকির সুরে বি.বি.সি. কে বলছি, অনেক বেয়াদবি করেছিস এবার ভদ্র হয়ে যা। নইলে এই বি.বি.সি. মিডিয়া আমি বন্ধ করার অনুমুতি দিতে বাধ্য হবো। তোরা তোদের কাজ সততা, আদর্শ, সত্য ও সুন্দর ভাবে উপহার দে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলার জাতির পিতা দেবতা মুজিব পরিবার সহ মার্ডার হলেন আর বি.বি.সি. সেদিন আনন্দের নিউজ পরিবেশন করছেন। এই যদি বিবিসি নামক সংবাদ সংস্থার নীতি হয় তাহলে সেই মিডিয়া বাংলাদেশ তো বটেই পুরো পৃথিবীতে থাকারই যোগ্য না। বাঙালীর জাতির পিতা মারা যাবার জ্বালা বাঙালীরা বোঝে। তিনি থাকলে আমার বাংলাদেশ এতো নিচে থাকতো না। আজ উন্নত বিশ্বে আমাদের নাম উঠে যেতো। আমি বঙ্গবন্ধু দেবতা মুজিবের পোলা রাসেল। বাবা ছাড় দিয়েছে সরলতা দেখিয়েছে , সন্তান কিন্তু সেইগুলো থেকে শিক্ষা নিয়েছে। আজ আমর তোদের এমন দেখতে চাই না।



লাদেন আর আলজাজিরা একসাথে ফুটে উঠলো কেনো? আলজাজিরা নিউজ কার ইশারায় চলে? তার থেকে সি.এন.এন. অনেকগুন ভালো। তারা ইউ.এস.এ. বসে দেশের জন্য কাজ করে। তোদের থেকে কুটনামি কম ছড়ায়।



মিডিয়ার বাড়াবাড়ি ও শয়তানদের নিউজ সেকশন বা মিডিয়া স্পেশালিস্ট হিসেবে বসিয়ে ইওরোপকে আজ ধ্বংসের মুখোমুখি নিয়ে যচ্ছিলো।



বন্ধু! এসব কথা অনেক বড় পরিসরে বলা যায়। কিন্তু এসব কথা বলতে আমার গাঁ জ্বলে। এসব ভাবলে ইউরোপের সরল মানুষদের আনন্দময় চোখ-মুখ-আন্তরিকতা আমার চোখের সামনে ফুটে ওঠে।



আমি সমস্ত ইওরোপের মানুষদের ও রাস্ট্রপ্রধানদের জানাতে চাই। আপনারা চায়না-ইন্ডিয়া-ভারত-বাংলাদেশ-মালাশিয়া-সিংগাপুর-ইরান-আফগানিস্থান-পাকিস্তান-সিরিয়া-নাইজেরিয়া-সাউথ আফ্রিকা-ব্রাজিল-সৌদি আরব-দুই করিয়া-টার্কি-ঈসরাইল ইত্যাদি দেশগুলোর সাথে এক প্যানেলে চলে আসুন।



আমি ব্রিকসের মধ্যে বাংলাদেশকে ইনক্লুডের কথা বলেছিলাম। আশা করি দ্রুত প্রয়োজনীয় পেপারস বাংলাদেশ সরকার ব্রিকসের কাছে পৌঁছে দেবেন। আর ব্রিকস আমাদের অবশ্যই গ্রহন করে নিবেন। সেই সাথে আজ আমি সমস্ত ইওরোপকে অনুরোধ করবো আপনারা জয়েন্ট ভেনচারে আপনাদের ইউরোপিয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাথে ব্রিকসকে যুক্ত করুন। তাতে আমাদের সবার লাভ। শুধুমাত্র রাশিয়া আর ইউ.এস.এ. কে আমরা সদস্য পদ দেবো না। তাদের সময় দেবো। ভালো হয়ে যাবার জন্য।



ছিনতাইকারির মতো সামান্য কিছু অস্ত্র নিয়ে মার্কিন আর রাশিয়া আমার সুসন্তানদের ভয় দেখিয়ে যাচ্ছে। আগে ওরা ঠিক হবে তারপর ভাবা যাবে ওদের এই ব্রিকসের ব্যাংক প্যানেলে যুক্ত করা যায় কিনা। এশিয়া ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক আমাদের সাথে যুক্ত হবে। তারা বিশ্বব্যাংকের আন্ডারে থাকবে না। এবার বুঝুন আমরা দ্রুত এই পদক্ষেপ নিলে আমাদের বিজয় নিশ্চিত। এবং তা প্রায় যুদ্ধ না করেই যুদ্ধ জয়।



বাংলাদেশ আপনাদের উপকার করছে ভাববেন। আমি বাংলাদেশে বাস করি বলেই বাংলাদেশী নই – আগেও বলেছি আমি ইউরোপিয়ান দের থেকেও বেশি ইওরোপিয়ান। আপনার আর আমার দেশ একটাই আর তা হলো পৃথিবীদেশ। আমি সেই পৃথিবীদেশের রাজা ও আমার মুন সেই রাজ্যের রাণী। আমরা আপনাদের শুভ ক্ষন উপহার দেবার জন্যই নিজেদের প্রকাশ করেছিলাম।



আজ ব্লাদিমির পুতিন কে দেখে হাসিও পাচ্ছে আবার ভালোও লাগছে। কি পলিটিক্স শিখেছেন মিস্টার পুতিন? কি পলিটিক্স শিখেছেন মিস্টার ওবামা? পুতিনের এতো বছরের এতো কুটনামি, মোনাফেকি আজ আয়নার দেখার মতো করে স্পষ্ট। মাত্র এই কয়টা দিন আসিফ এর সাথে লড়াই করার ক্ষমতা রাখেন না। আপনারা আবার বিশ্বলিডার। লাস্ট এলিভেন ডেসের কথা নাই বা বললাম। তবুও আশা জাগে ওরা বুঝি ভালো হয়ে যাচ্ছে। কারণ আমি ওদের মঙ্গল বার্তা পাঠিয়েছিলাম।



নরেন্দ্র মোদির ঐ দিন নিশ্চিত মৃত্যু অপেক্ষা করেছিলো। আর বলি হলো আমার ইউরোপের ফুল গাছ হল্যান্ড আর আধুনিক মুসলিম মডেল মালাশিয়ানরা। কে ছিলো এই মোদিকে মারার জন্য? কার প্লান এটা। অবশ্যই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ব্লাদিমির পুতিন আর ইন্ডিয়ান গোয়েন্দা সংস্থা। আর কারা কারা ছিলো সেটা আমি মুখে কখনও উচ্চারন করতে চাই না। ইন্ডিয়ান প্রধানমন্ত্রী আমার আদর্শের সন্তান। ওকে যেমন বিপুল জনসমর্থন দিয়ে তুলে এনেছি ঠিক তেমনি ভাবে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষাও করেছি। আমি এমন দুর্ঘটনা ঘটতে দিতে পারি না। ইন্ডিয়ান জাতি আর বাঙালী জাতি এক।



আসিফ যদি রাম হয়, মুন যদি সীতা হয়, তাহলে নরেন্দ্র মোদি আমার হনুমান, আর চায়না হলো আমার লক্ষ্মন, আর শেখ হাসিনা হলেন ভরতের রাজসিংহাসনে বসে থাকা আমার পুতুল। তাহলে রাবন কারা আপনারা বুঝে নিন।



আজ আমাদের অনেক গুলো ফারা একসাথে কেঁটে গেলো। আমরা এখন বিজয় আনন্দ করবো। ফুটবল বিশ্বকাপ তো আমার ভাই সমতুল্য জার্মানের কাছেই তো আছেন। আরো আছেন মিষ্টি চেহারার জার্মান চ্যান্সেলর। এ্যাডলফ হিটলারের পদবিও ছিলো চ্যান্সেলর। জার্মান আমাদের প্রিন্টিং, বেটারী ও স্টেশনারী সামগ্রির জন্য প্রযুক্তি দেবে। এগুলোতে আমাদের বাঙালিদের সাবলম্বি হতে হবে। আশা করি জার্মান এই ভাগ্যদাতার আবদার ফিরাবেন না।



আজ আপনাদের ভাগ্যদাতা নিজেই ইতিহাস লিখে যাচ্ছেন। কেউ আমার উপর মাদবারি করার চেষ্টা করবেন না। সুন্দর গ্রহটিকে অসুন্দর ও ঠুমকো করেছে কারা? তাদের আজ আমি সাময়িক ভাবে বয়কট করলাম। একদিকে পৃথিবীর সমস্ত দেশ আর অন্য দিকে ইউ.এস.এ. ও রাশিয়া। দেখতে চাই ওরা আমাদের সামনে এসে দাঁড়ানোর মতোও সাহোস পায় কি না?



বন্ধু! ওদের চালাকি এতো পরিমান বেড়ে গেছে যে, আজ আমি এই ডিসিসন নিতে বাধ্য হলাম। আপনারা আমাকে ও আর আমার মুনকে একজায়গায় রেখে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিন। নতুবা ঐ দুই শয়তান আপনাদের লিডার কে মেরে ফেলতে পারে। আমি কখনই আমার নিজের জন্য বাঁচতে চাই নি। আমি আপনাদের সেবা করার জন্য বাঁচতে চাই। এজন্যই সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দাবি করছি। নিরিবিলি পরিবেশ চাচ্ছি।



আমি আপনাদের কথা দিয়েছিলাম যে অদৃশ্য ড্রোন ক্যামেরা ও অদৃশ্য ড্রন জিবানু বোমা আমাদের তৈরি করা শুধু কিছু সময়ের ব্যাপার মাত্র। এই প্রযুক্তি আমি আমার ইওরোপিয়ান সন্তান ও অনুসারিদের দিয়ে দিবো। ভয় পাবেন না। রাশান ও ইউ.এস.এ. এর কোনো বিমান ইওরোপের আকাশে সন্দেহ জনক মনে হলে সরাসরি ভূপাতিত করুন। ইউ.এস.এ. ও রাশিয়াকে আপাতত একঘরে করে দেয়া হলো। জাতিসংঘের দরকার নাই। প্রতিটা ইওরিয়পিয়ান মানুষের মনই হলো এক একটি জাতিসংঘের জাতিসংঘ।



বন্ধু! আজই যদি আমরা এক হতে না পারি তাহলে ওদের দ্বারা আমাদের আরও বেশি ক্ষতি হয়ে যাবে।



ওরা হামাস নামের সন্ত্রাসী গ্রুপকে অস্ত্র সরবরাহ করেছে। তাঁদের ইসরাইলের প্রতি ক্ষেপিয়ে তুলেছে। ইসরাইল কে যত শক্তিশালি বলে আপনারা মনে করেন তার থেকে ইসরাইল বহুগুন অসহায় একটি জনম দুঃখি দেশ। আমি আমার ইসরাইলের সন্তানদের দেখে রাখছি। ইসরাইল মার্কিনিদের কথায় চলবি না। তুই চলবি আমার কথায়। আমার আদেশ শোন্ এবং মান্য কর আমি তোদের স্থায়ী শান্তি দিয়ে দেবো। ইসরাইলি সন্তান হারা মায়েদের মুখ দেখলে কষ্ট লাগে। ইসরাইল আমার প্রিয়জন ও আত্মিয় সমতুল্য। মুসলিম বিশ্ব ওদের বাজে ইশারায় লাফিয়ে লাফিয়ে মুলত অশান্তিই সৃষ্টি করছেন। প্যালেস্টাইনের হামাস গ্রুপ অবশ্যই একটি জংগি সংগঠন।



ইসরাইল তোরা কোনো ভাবেই যুদ্ধ বিরতির ফাঁদে পরবি না। ইসরাইল বাহিনিকে অর্ডার দিলাম তোরা হামাসকে নিশ্চিহ্ন না করা পর্যন্ত ঘরে ফিরবি না। হামাসের মতো পালিত সন্ত্রাসী সংগঠন আছে বলেই ওরা নতুন নতুন সন্ত্রাসের ফন্দি ফিকির করছে।



প্রয়োজনে ম্যাক্সিকো ও কানাডা দিয়ে ইউ.এস.এর অভ্যন্তরে হামলা চালাবো। প্রয়োজনে ইন্ডিয়া আর চায়না দিয়ে প্লুতিনের শয়তানি চিরতরে বন্ধ করে দেয়া হবে। কতো বড় সাহোস আমার আদর্শের পুত্র নরেন্দ্র মোদি কে তোরা মারতে চেয়েছিস? কি ভেবেছিস আমাকে? আমি অন্যায়কে কোনোদিনও আশ্রয় প্রশ্রয় দেই না। অন্যায়ের পরিমান বেড়ে গেলে তখন ধ্বংস করে দিতে বাধ্য হই।



কি করতে পারবি তোদের ড্রন দিয়ে? আমাদের ড্রোন তোরা চোখেও দেখতে পারবি না কিন্তু তোদের উপরই জিবানু আক্সমন হবে। ধুকে ধুকে মারা যাবি।





সুপ্রিয় ইওরোপবাসী,



আপনারা ইউনিটি হোন। একযোগে কাজ করুন। ইউক্রোনকে ইউক্রোনের মতো থাকতে দিন। রাশিয়ার সৈন্য মস্কে ফিরে যান। ইউক্রোনে দ্রুত গনতান্ত্রিক এলেকশন দিন। জনগনের ভোটাধিকার নিশ্চিত করুন। ইউক্রোন কে রক্ষা করতে না পারলে স্বাধীন রাস্ট্রগুলোর মধ্যে বিশাল আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি হবে। ইওরোপের মাটিতে কোনো প্রকার যুদ্ধ হতে দেয়া যাবে না। ইওরোপ খুব বেশি সেনসিটিভ এ্যারিয়া। আর এই প্রয়োজনীতা উপলব্ধি করেই আমি ইউরোপের দুর্দিনে একক নেতৃত্ব দিচ্ছি।



আমাদের অবশ্যই বুঝতে হবে রাশিয়া ও ইউ.এস.এ. মূলত এক যোগে কাজ করে। নিজেরা শত্রু-মিত্র সেজে নেয়। এই কাজের সুচনা হয়েছিলো ইউ.এস.এ. এর সাবেক প্রেসিডেন্ট সিনিয়ার বুশের সময় থেকেই। মিডিয়াকে বিভ্রান্ত করে এই ব্যাপার গুলো খুব সুক্ষভাবে পরিচালনা করা হয়। এই দুইটি রাষ্ট্রকে আপাতত বয়কট করে দিলাম।



আমি আপনাদের হেল্প করার জন্যই এসেছি। আবারও আসবো। শুধু আপনারা একটু বুদ্ধি খাটিয়ে আমার ইশারা গুলো বোঝার চেষ্টা করুন। আমার বানীগুলোকে বিভিন্ন ডায়মেনশনে বোঝার চেষ্টা করুন। আমি কিন্ত সবকিছু আপনাদের কাছে দিয়ে দিয়েছি। আপনারা শুধু বুঝতে পারলেই হলো।



আপনাদের সবার চিরমুক্তি ও সাফল্যকর মঙ্গল কামনা করছি। আমাদের দেশে বেড়াতে আসবেন। দাওয়াত রইলো। বাংলাদেশ সরকার আমাকে সর্বোচ্চো নিরাপত্তা দিন। সেই সাথে আমার পরিবার ও আমার স্ত্রী মুনকেও নিরাপত্তা দিন। আমি আপনাদের সবার সম্পদ। আগে অনেক রাজনীতিক বাজে দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে আমি নিজে এই নিরাপত্তা চাইতে বাধ্য হলাম।



যদি আমার কিছু হয়ে যায়। বা আমাকে কেউ হত্যা করার পর সনাক্ত করা যায়। দয়াকরে আমার দিকে তাকিয়ে হলেও সেই খুনিকে আপনারা মাফ করে দিবেন। যে নিজের স্বাধীনতা উপলব্ধি করতে পারবেন, তারা কখনই আমাকে হত্যার চিন্তা করবেন না। আমি মোদির ব্যাপারে সত্যিকার অর্থেই অবাক হয়েছিলাম। কোন সাহোসে ওরা আমার সন্তানকে মারতে চায়?



আপনাদের ভালোবাসায় ধন্য,

আসিফ



[চিঠিটি দ্রুত বেগে বাংলাদেশ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে ইওরোপীয়ান দেশগুলো সহ পৃথিবীর প্রতিটা দেশে পৌছে দিন। অনুবাদ করে নিবেন। বানান দেখে দিবেন।]

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৮

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.