নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রিয় ইসরাইলবাসী

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০৬

আপনাদের গার্ডিয়ান আসিফ এর পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানবেন। আমি না বলা পর্যন্ত কোনোভাবেই যুদ্ধ বিরতিতে সম্মতি প্রদান করবেন না। আপনাদের সাথে যতোবারই যুদ্ধ বিরতি খেলা এসেছিলো, ততোবারই আপনারা ডিমোশন ও অশান্তির দিকে ছুলে চলে গিয়েছিলেন।



পানির উপরে থেকে কেউ পানির নিচে বরশির টোপ ফালায়। যে মাছ এই দুর্গতির কথা বুঝে ফেলে তাঁকে আর কোনো টোপেই গ্রাস করা যায় না। পশ্চিমাদের কোনো লোভ ও লাভের কাছে নিজেদের মাতানত করবেন না। বনিইসরাইল জাত আমার মুসার বংশধর ও আদর্শের সন্তান। বনিইসরাইল জাত কখনও বেঈমানী করতে পারে না।



আপনাদের উপর চাপটি আমি বুঝি। ভয় পাবেন না। আমি আপনাদের অন্তরের খুব কাছাকাছি ও আপনার আশেপাশের প্রকৃতির মধ্য থেকেও নিজেকে জানান দিয়ে বেড়াই। পৃথিবীতে একমাত্র রাষ্ট্র ইসরাইল, যাদের সাথে সব দেশ মোনাফেকি করেছে। মুখে বলেছে এক কথা আর অন্তরে রেখেছে ভিন্ন কৌশল।



এবার আমার ঈসরাইলবাসী আর থামবে না। আমার কথা আপনাদের মানতে হবে। ঈসরাইলবাসী ও ইহুদিদের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও এই স্বাধীনতা ও ন্যায়ের যুদ্ধ চালিয়ে যাবেন।



আমাকে হয়তো কেউ একপেশে ঈসরাইলের দোশর ভাবতে পারেন। হামাস নামের জঙ্গি সংগঠন যখর প্যালেস্টাইনের হয়ে যুদ্ধ করে ও বড় বড় বুলি ছড়ায়। তখন আমি কিভাবে ঐ কুলংগার হাসাস কে সমর্থন দেবো বলেন? ঈসরাইল আমার, আমি ঈসরাইলের হয়ে গেছি।



এই যুদ্ধ ঈসরাইলের জন্য স্বাধীনতা যুদ্ধ আর হামাস হলো হানাদার মানবতা বিরোধী গ্রুপ।



প্রিয় বন্ধু! আসুন বুকে বুক মিলিয়ে আলিঙ্গন করে। আমরা এক হয়ে যাই। ইহুদী জনসংখ্যা কম। আমাদের ইহুদীদের জনসংখ্যা বাড়াতে হবে। আমাদের যদি সারাজীবন যুদ্ধই করতে করতেই সময় নষ্ট হয়, তাহলে কিভাবে ইহুদী জনসংখ্যা বাড়াবো বলেন?



পৃথিবীর সব থেকে ভুয়া প্রচারের শিকার পবিত্র ইহুদী জাতি। যখন যে যেভাবে পেড়েছে, ইহুদিদের নিয়ে অহেতুক ঢাক-ঢোল পিটিয়েছে। মিডিয়া ইসরাইলকে এমন একটি অবস্থানে নিয়ে এসেছে। যাতে মনে করা হয় ইহুদিরা অশান্তিপ্রিয় জাতি! হায়রে বোকার দেশ?





বিনাদোষে যখন ইসরাইলকে যখন এতো বেশি শাস্তি পেতে হয়েছে ও বিশ্বে সন্ত্রাসী বল বদনাম হচ্ছে। আজ না হয় দোষ করে হলেও সেই ধারনা পাল্টে দিন। আমি আপনাদের সাহায্য করে যাচ্ছি।



যতদিন হামাস আছে ততোদিন ইসরাইলে শান্তি আসবে না। এ কথা এখন স্পষ্ট সত্যকথা। পি.এল.ও. কি করেছিলো? আপনারা কিভাবে ইয়সির আরাফাতকে নির্দোশ বলেন? তিনি প্যালেষ্টাইলের জন্য কতটা কাজ করেছে, তা আলোচনা করে আমি তাঁকে বিতর্কিত করতে চাই না। পি.এল.ও. এর ফান্ড আসতো কোথা থেকে। পি.এল.ও. কি কখনও সন্ত্রাসী হামলা বা মানবতা বিরোধী কাজ করেন নি। ঈসরাইল-প্যালেস্টানের মধ্যে দু’জন নেতাকে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে খুব বেশী পছন্দ করি, তারা হলেন আইজ্যাক রবিন আর এ্যারিয়েল শ্যারন। আর নেতানিয়াহুর জন্য এই মুহূর্তে পরীক্ষা নিচ্ছি। নেতানিয়হুকে আমি সবসময় সেভ করার চেষ্টা করেছিলাম। দয়া করে কোনো বেসামরিক নিরিহ মানুষকে মারবেন না। ঐ হানাদার বাহিনি হামাসকে চিরতরে শেষ করে দিন। ওরা মুসলিম না। ওরা মুসলিম নামের চিরকলঙ্ক।



মুসলমানরা অস্ত্রের উপর নির্ভর হয়ে যুদ্ধ করে না। মুসলমানদের সবথেকে বড় সম্পদ হলো তাদের ইমান। একবার পুরোপরি ঈমান আসলে তিনি যত নিষ্ঠুরই থাকুক না কেনো, কখনও মানবতাবিরোধী কাজ ও অস্ত্র দিয়ে মানুষ মারার কথা মুখেও নিয়ে আসতেও পারে না। মুসলমানরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মার খাবে তবুও শত্রুর সাথে খারাপ ব্যবহার করবে না- নিজেদের আদর্শ থেকে বিচ্যুত হবে না।



প্রিয় ইসরাইল জনগন,

আমি মিডেলিষ্টের দেশগুলো ছাড়া সমস্ত মুসলিম রাষ্ট্র গুলোকে বলছি। আপনারা নিউট্রাল ভাবে অবস্থান নিন। হামাসকে বাঁচাতে মুসলিম বিশ্ব কেনো ছুটবে? হামাস কি মুসলিম আদর্শের পরিচয় দিয়েছিলো? পি.এল.ও. কি মুসলিম আদর্শের পরিচয় দিয়েছিলো? যদি ওদের মুসলিম পরিচয়ই সন্দেহজনক হয়, সেখানে মুসলিম বিশ্ব কেনো মাথা ঘামাবে।



প্রতিটা মুসলিম কান্ট্রি ইসরাইলকে স্বীকৃতি দিয়ে দিন। তারপর সবাইকে নিয়ে বসুন দেখবেন বনিইসরাইল জাতিকে আমরা মুক্ত করতে পেরেছি। আমি অবশ্যই ইহুদিদের ন্যায্য অধীকার দেবার পক্ষে অবস্থান করছি।



পৃথিবীতে ইহুদি জনসংখ্যা কতো? এই ক’জন ইহুদি পৃথিবীর কত বড় ক্ষতি করার সামর্থ রাখেন? পৃথিবীতে শিখ কত জন? তারা ইচ্ছে করলে পৃথিবীর কতটা ক্ষতি করতে পারবে? তেমন না। এই সংখ্যালঘুদের উপর বিভিন্ন দ্বায় চাপিয়ে যারা ভালোমানুষ সেঁজে সমাজে-রাষ্ট্রে অবস্থান নিয়ে আছেন। প্রয়োজনে তাদের এই পৃথিবী থেকে ভ্যানিস করে দেবো।



আমাকে আপনারা যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে দিন যে, ইহুদিদের দোষ কোথায়। তাঁরা হাজার হাজার বছর ধরেই সংখ্যালঘু হিসেবেই পৃথিবীতে আছেন। এমনকি যিষুর আমলেও তাঁরা পুরো পৃথিবীর সংখ্যাগুরু ছিলেন না। মোহাম্মদের সময়ও ইহুদীরা পৃথিবীর মেজরিটি ছিলো না। তাঁরা সবসময়ই মাইনোরিটি। এমনকি মুসা যখন যুদ্ধ ও কৌশলে ফারাও সম্রাজ্য জয় করে নেন, তখনও ইহুদিরা পৃথিবীর সংখ্যাগুরু ছিলেন না। আজও তাঁরা অসহায় ও মাইনেরিটি।



ইহুদিদের বাজে পরিচিতির জন্য জার্মানকে কেউ দ্বায়ী করবেন না। ইহুদিদের বাজে পরিচিতির জন্য ইসলাম ধর্মকে কেউ দায়ি করবেন না। ইহুদিরা সবসময়ই শান্তি প্রিয় ছিলো। ইহুদিদের উপর আক্রমন হয়েছে বলে আজ তাঁদের আক্রমন ও হানাদার দিয়ে নিজ ভুখন্ড রক্ষার অবিরত চেষ্টা করতে হচ্ছে।



এ্যাডলফ হিটলার যে সব ইহুদীদের মেরেছিলেন। তা কখনই জার্মান জাতির ভালোর জন্য হিটলার করেন নি। হিটলার এই যে ইহুদী হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিলেন তার মূল কারণ ছিলো, হিটলার সাহেবে ব্যক্তিগত আক্রোস। যা আমি আপনাদের অনেকদিন আগে বলে দিয়েছিলাম। ব্যক্তিগত আক্রোস আর স্বাধীনতা/নিজ জাতির অধীকারের জন্য যুদ্ধ করা আসলে দুটো ভিন্ন জিনিস।



প্রিয় বনিইসরাইল বন্ধুবর্গ!

আজ আপনাদের সজাগ হতে হবে। এখন পর্যন্ত ইহুদীদের উপর সব থেকে বড় অপকার/মেন্টাল চর্চারিং/ নিরাপত্তা নিয়ে খেলা/ অধীকার বঞ্চিত করে রাখা/ কৌশলে অনেক দেশের সাথে যোগাযোগ করতে না দেয়া, নিজস্ব কালচারকে দাবিয়ে রাখা ও প্রেমহীন করে রেখেছেন ইউনাইটেড স্টেট অব এমেরিকা। ইহুদিদের সবথেকে বড় শত্রু ইউ.এস.এ.।



আমি গতকাল ওয়ার্ল্ড গার্ডিয়ান হিসেবে ঘোষনা দিয়েছিলাম, রাশিয়া ও ইউ.স.এ. কে আপাতত একঘরে করে দিন। ইউরোপ ইসরাইলের পাশে থাকবেন। বিশেষ করে ফরাসী জাতি। সেই সাথে টার্কিস জাতি, সেই সাথে ইরান/পারস্য জাতি ইহুদিদের অধিকার রক্ষায় কাজ করবেন। মিডেলিস্ট চুপচাপ থাকবেন। আপনারা বড় বড় কথা বলবেন না। আপনারা হলেন স্বাক্ষাত শয়তানের নাতি। যেভাবে আবুসুফিয়ানের নাতি ছিলেন এয়্যাজিদ। আবার হোসাইন মোহাম্মদের নাতি হয়েও জনগনের জান-মাল-নিরাপত্তা-স্বাধীন ভুখন্ড পাবার জন্য হাসি মুখে জীবন দিয়ে দিয়েছিলো।



আজ ইহুদিদের মুসা ও হোসাইনের আদর্শ থেকে শিক্ষা নিতে হবে।

বন্ধু! আপনারা যদি আমার নেতৃত্ব জেগে না ওঠেন তাহলে আমাদের মারাত্মক ভুল হয়ে যাবে।



আমাকে বন্দি করার মতো করে রাখা হয়েছে। এমনকি ইন্টারনেট ও কম্পিউটার ব্যবহার থেকেও দুরে রাখা হয়েছিলো। আমি বাংলাদেশ সরকারকে বার বার অনুরোধ করেছিলাম যে, আমাকে আর মুন কে একজায়গায় নিয়ে এসে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিন। তাঁরা আমার কথা রাখলেন না।



আমি খুব সহযে বলে দিতে চাই। ঠিকমত সময়ে আমাকে যদি এরকম গৃহ বন্দি করে রাখা না হতো তাহলে এ কদিনে ১৬০০+ মানুষ প্যালেস্টাইনে মারা যেতো না।



যাই হোক, যে বোঝেনি তিনিও একদিন হয়তো বুঝবে। আবারও বলছি ঈসরাইল কোনো প্রকার যুদ্ধ বিরতির ফাঁদে পাড়া দিবেন না।



এই মুহুর্তে যারা আমার কথা শুনছেন, তারা মনে রাখুন যে, আপনার অন্তরের ভিতরে আমি ঢুকে আইজ্যাক রবিন কথা বলছে।



স্যালুট সকল শহিদদের প্রতি। আমারা মিডিয়াকে দ্রুত সত্যিকার অর্থে স্বাধীন করে ছাড়বো।



এ পৃথিবীতে আমি আর রক্তপাত দেখতে চাই না। তারপরও অল্প কিছু বাজে বুদ্ধির (বাজে বুদ্ধি মানে বোকা) মানুষে মানুষে যুদ্ধ চলছে। আপনারা ঠিক হন নতুবা ধ্বংস করে দেবো। আপনাদের চিরমঙ্গল কামনা করছি।



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.