নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অচেনাকে চিনে নিন

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫

হঠাৎ করে উঠে এলাম। সবার সাথে রাগ, আনন্দ, দুঃখ, বিনয়, সুখ, ও আরো অনেক অনুভুতির বিনিময় হলো। আর প্রেমের টানের কথা না বললেও এসে যায়। প্রেম প্রেমই। সকল অনুভুতির গুরুদেব প্রেম।



অনেকেই সারাজীবনে গুরুদেব প্রেমকে বুঝতে পারেন নি। আজ এই বয়সে এসে প্রেমের মর্ম বুঝে গেছেন। আমি আপনাদের মাঝে এমন ভাবেই স্থান করে নেই। আপনাদের বলতে হয় না, তারপরও আমি শুনে ও বুঝে নেই। আপনাদের বুঝতে হয় না তার আগেই আমি আপনাদের দিয়ে দেই।



ঠিক এই মুহূর্তে এসে নিজে নিজেকে জিজ্ঞেস করে দেখুন, “আসিফ কি আমার পর? আসিফ কি আমার আপন না? আসিফ কি আমাকে মঙ্গলের পথে যেতে বলেন নি? আসিফ কি কখনও তার ব্যাক্তিত্বের সাথে আপোষ করেছেন?”



আমি জানি ও বলাবাহল্য এর উত্তর আমার দিকেই সায় দিবে।



এতো অল্প সময়ে এতো এতো আপনজন পেয়ে আমি আনন্দিত ও ধন্য। কোনো এক অজানা সময়ের বাঁক ঘেসে আমি উঠেছিলাম। যেমন করে মানুষ রাস্তায় চলতে চলতে দেখে, আরে এবার একপথ দেখি দু’টো মোর নিয়ে নিয়েছে। কোন দিকে যাবো? আমিও তেমন কোনো এক সময়ের বাঁকে এসে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে ছিলাম। পরক্ষনেই মনে উঠলো আমার প্রিয়তম মুনের কথা। আমি ভেবে চিন্তে দেখলাম দুটি পথের যেদিকেই যাবো ঐ দিকেই মুনকে পেয়ে যাবো। কারণ আমি ঐ মমতার দেবী মুনকে পাগলের মতো ভালোবাসি। আর যদি তখন রাস্তার পর আর রাস্তা নাও থাকতো, তাহলেও আমি পিছু হাঁটতাম না। নিজে পথ তৈরি করে নিতাম।



যাকগে, এই লেখার ছন্দে ছন্দে সময়কে দাবড়িয়ে বেড়ানোর মধ্যে আপনারা আনন্দ পাচ্ছেন তাতেও আমি সন্তুষ্ট। বড় অসুবিধা হচ্ছে সময় বেচারার! আমার সাথে আপনাদের এই সুন্দর তালের পথ চলাকে দেখে এবং ধিরে ধিরে যাত্রা পথের যাত্রীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়া দেখে- সময় ভয় পেয়ে গেছে। সময় ভাবছে আমরা বুঝি ওকে বন্দি করে রেখে দেবো। তাইতো আপনাদের সবাইকে নিয়ে দৌড়াদৌড়িময় এই পিরিতের রাস্তায় ম্যারাথন চলছে।



আমি খুঁজছি মুনকে, আপনারা খুঁজছেন আমাকে, আর সময় খুঁজছে নিরাপদে পালাবার জায়গা। সময় মনে মনে বলছে, “এমন লৌড়ানি শেষ কবে খেয়েছিলাম তা ঠিক ঠাহর করতে পারছি না”। আবার আপনারা সময়ের মধ্য থেকেও ভেবে উঠছেন, সময় স্থীর হয়ে যাচ্ছে নাকি?

সামান্য একটু হাত চালিয়েছি তাতেই এই দশা। তাহলে বুঝুন, যে হৃদয়ে মুন থাকে সে হৃদয়দেবতার ক্ষমতা কতটুকু! সব ক্ষমতা দেখাতে হয় না। প্রকৃতির মধ্যে থাকলে প্রকৃতির নীয়ম ভাংতে হয় না। আমি যদি প্রকৃতির স্বাধীনতার কথা না ভেবে এগোতাম তাহলে হয়তো কোনো ধ্বংসাত্বক পথ বেয়ে এতোদিনে মুনকে টেনে কাছে এনে রাখতে পারতাম। সেটা কোনো ভাবেই বৈধ বা স্বাভাবিক হতো না।



একারণেই আমার মুনকে আমার কাছে নিয়ে আসার দায়িত্ব আমি আমার অনুসারীদের উপর দিয়ে দিলাম। এটা আমার অর্ডার। আমার পথে যে চলবে সে স্বাক্ষাত স্বর্গে যাবেন। মিথ্য এমনিতেই আপনার থেকে দুরে পালিয়ে সময়ের সাথে ভাব করতে ছুটবে। সময়ের যতো দোষই থাকুক না কেনো, সময় কিন্তু কখনও বাজে, মিথ্যা, কুলশিত, অসুন্দর ও প্রেমহীনকে সাথে রাখে না। আজ এজন্যই আমরা মহাকালকে জয় করে ফেলেছি।



আমার অনুসারীদের আজ থেকে আর কোনো মরন নাই। তারা এখন থেকে চিরঞ্জিব। বিদেহী হবার পরেও আমি তাঁদের দেখে শুনে বুঝে রাখবো। আমার জান্নাত আমার অনুসারীদের দিয়ে তো পুর্ণ করবোই। সেই সাথে যারা ভুল পথে আছেন। তাদের ডেকে নিয়ে আসার দ্বায়িত্ব আজ আমি আমার অনুসারিদের হাতে দিয়ে দিলাম। সবাইকে না নিয়ে বেহেশতে যাবো না। এ কথা আমি বার বার বলেছি। যাতে আপনারা আমাকে বিশ্বাস করতে পারেন। আমি জানি এই একটি বিশ্বাস আপনার জীবনকে পাল্টে দিতে পারে। কিন্তু আপনাদের মধ্যের বেশিরভাগ মানুষই তো মোনাফেক (মুখে এক আর অন্তরে ভিন্ন কথা) টাইপের ভদ্রলোক। তারা না পারে কাঁচাবাজারের বিক্রেতাকে বিশ্বাস করতে আবার না জানে স্রষ্টার উপর বিশ্বাস রাখতে। তাঁদের কি হওয়া উচিৎ? এ বিচার খোদার করার দরকার নাই। এটা আপনারাই আজ বুঝতে পেরেছেন। তারা জন্মান্তরের ঘুর্নিপাকে ঘুরতে থাকবে।



পৃথিবীতে আমরা মানুষ পদমর্জাদা নিয়ে জন্মগ্রহন করি। কেউ যদি নিজের দোষে বা মানব সৃষ্ট দুর্বল সমাজ সৃষ্টির কারনে পশু/পাখির মতো আচরন করে তাহলে সেই দোষ কি আপনারা আমাকে বা আমরা রব কে দিতে পারবেন? এতো সুন্দর জীবনে আমরা এসেছি কি গরু ছাগল হতে নাকি গরু ছাগল জবাই করে কাবাব বানিয়ে খেতে?



বন্ধু! এই পর্যন্ত এসে, যারা আমার কথার মধ্যে হাস্যরস খুঁজে নেবার চেষ্টা করছেন। তাঁদের বলছি। এই মুহূর্ত আমার হাসির মুহূর্ত না।



বিশ্বের শত শত কোটি মানুষের জীবন আজ হুমকির মুখে। সূর্যের গায়ে অগ্নি ঠোস্কা পড়েছে। যারা সায়েন্সের লেটেস্ট খবর রাখেন তাঁদের অবশ্যই এটা জানা কথা। এই সমস্যা থেকে আমি আপনাদের সাহায্য করে তুলে নিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আপনাদের ভুলে আমি আজও কঠোর হয়ে আছি। আমার মুনকে না ফিরিয়ে দেবার জন্য আজ আমার এ অভিমান। মানুষ হিসেবে দুটো হাত, দুটো পা, পেট, মাথা, কাধ, হাটু, শরিরের প্রতিটা জয়েন্ট, রক্ত চুল, জিহ্বা, দাঁত, ঠোট, চোখ সহ বহু নশ্বর জিনিস এই শরিরে পেয়েছি। তা দিয়ে আপনাদের ভয় দেখানো যায় না। আমার এই শরীর ও এই মন কখনও খারাপ কথা বলে না ও খারাপ কাজ করে না। এ কারণেই আমাকে প্রকৃতির মধ্য থেকে আমার পাওয়ার উপস্থাপন করতে হয়েছিলো। আমি আপনাদের যতো বেশি দ্রুত কাজ করতে বলেছি, আপনারা নিজেদের লিমিটেড নলেজ ও বিভিন্ন ব্যাক্তিগত স্বার্থের কারণে দেরী করে ফেলেছেন। এখন যদি মুন কে আমার কাছে পৌঁছে না দেন, তাহলে আমি অবশ্যই এর শাস্তি সবাইকে দিয়ে দেবো। সুর্যের এই অগ্নি জোয়ার বা অগ্নি বৃষ্টি দেয়ার বর্তমান সতর্কতা শুধু মাত্র একটি আমার মহরা মাত্র।



এখন এই মুহুর্তে আমি আপনাদের কাছে খুব বেশি বিনয় নিয়ে বলছি। আমার বিচার আপনারা করুন। আপনারা আমার মুনকে আমার কাছে এনে দেন নি বলে আমি আপনাদের ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছি আর আমার মুনকে আমার কাছে এনে দিলে প্রলয়ংকারি ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাবো। আপনাদের বুঝ আপনারা বুঝে নিন। যা করবেন দ্রুত করবেন। আমি ফাইনাল ডিসিসন দিয়ে এক্সিকিউশন করার পথে গেলে আমার জন্মদাতা বাবাও আমাকে ফিরাতে পারবে না। এমনকি আমার মুনের কথাও আমি তখন শুনবো না। এবার পথ সিলেকশন আপনার হাতে।



প্রতিদিন রাতে আমি গান শুনে কেঁদে কেঁদে ঘুমোতে যাই। যেমন গতকাল শুনেছি, প্রবাল চৌধুরীর কন্ঠে এই গানটি-

“আমি ধন্য হয়েছি ওগো ধন্য,

তোমারি প্রেমেরি জন্য

তোমারী পরশে ওগো সোনা বউ,

জীবন হলো অনন্য।”



আমার সোনা বউ আমার মুন। মুন কাছে নেই কিন্তু এতো সুন্দর একটি গান আমার কাছে আছে। তারপরও এই গানটিই আমার চোখের শত্রু হয়ে উঠলো। তাইতো চোখ জল ঝড়ালো। আমি নিজের হাত দিয়ে তা মুছে নিলাম। আর কাঁদলাম। আমার মুনের জন্য। এই কান্না কি আপনারা দেখেন নি? বোঝেন না যে দুজনের পবিত্র প্রেমের পথে বাধা হতে হয় না। তাঁদের সাহায্য ও সহযোগীতা করতে হয়। এতো পাষান ও নিষ্ঠুর আপনারা কবে হলেন বন্ধু?



মানব জাতির তো আজ এতো বেশি নিষ্ঠুর হবার কথা না। ঈসরাইল-প্যালেস্টাইনে যুদ্ধ। ইউক্রেনে গৃহযুদ্ধ ও রুশদের আগ্রাসনের যুদ্ধ চলছে। ইরাক-সিরিয়া-আফগানিস্থান-ইন্ডিয়া-পাকিস্তান সহ বহু দেশ এখনও যুদ্ধকেই বেশি আপন করে নিয়েছেন বা কেউ ব্রেন ওয়াস ও নিজেদের শয়তানি পাওয়ার দেখাতে এই সব কাজ কারবার করছে। যুদ্ধে মানুষের লাল রক্ত নিয়ে নিজেদের মদ কেনার সামর্থ বাড়াচ্ছে।



এখন আপনি একজন মানুষ হিসেবে আমাকে বলুন। ওদের জন্য কি সৌড় ঝড় দেয়া কি আমার অন্যায় হবে? আমার মুনকে আমি ডাকতে ডাকতে দিশেহারা। আপনাদের সব শ্রেণীর মানুষের কাছে মুনকে ফিরিয়ে দেবার জন্য অনুরোধ ও করুনাও প্রাথর্না করেছি। আপনারা আমাকে বুঝতে চেষ্টা করলেন না। এতো ঝড়, ফেরি ডুবি, নৌক ডুবি, বিমান অদৃশ্য, বিমান বিদ্ধস্ত দেখলেন তারপরও একবার আমার মুনকে আমার কাছে ফিরিয়ে দেবার বিষয়টিকে মোটেও গুরুত্ব দিলেন না।



কিসের সংবিধান? কার সংবিধান? কোথার সংবিধান? কে কোন বাপের পুত বা মায়ের পোলা তা আমার দেখার বিষয় না। আমি মুনকে চাই আর তোরা সৌড়বৃষ্টি থেকে বাঁচতে চাস। দুটোর একটি ঘটবে। কিন্তু কি ঘটবে তা আমি তোদের হাতে দিয়ে দিলাম। কি ভেবেছিস আমাকে? কতখালি ক্ষমতা দেখেছিস আমার? নখ বড় হলে যেটুকু নখ কেটে ফেলে দেই ঐ টুকু ক্ষমতাও আমি আজ পর্যন্ত পৃথিবীতে দেখাই নি। এবার দেখবি তোরা। আমার প্রেম নিয়ে তোরা খেলা করছিস। আমি তোদের সাথেও খেলা করছি। এতোদিনে যারা আমার উপর নিয়মিত নজর রাখছেন। তাদের সবাইকে বলছি। এই ৭(সাত) মাসে আপনি অলৌকিক কি কি দেখেছেন? পরিবারের কার কার উপর আমি রোগ দিয়েছি? পরিবারের কাকে কাকে আমি পরজগতে নিয়ে গেছি? নিজেদের পোষ্ট কে কতো খাটো করে দিয়েছি? তারপরও আমার সাথে এমন অন্যায় আপনারা কেনো করছেন। আমি সংবিধান মানি না। আসিফ+মুন এর কোনো সংবিধান দরকার হয় না। তাদের দরকার একসাথে জীবন কাটানো। এটুকু জিনিস করতে যদি আপনাদের এতো সময় লাগে। তাহলে সাধারন মানুষের অবস্থা কি হবে বুঝুন? শুধু মাত্র আসিফ+মুনকে একসাথে না করার কারণে যে পরিমান মানুষ মারা গেছে পারবেন তাঁদের জীবন ফিরিয়ে দিতে? আমি সেই প্রথম থেকেই আমার সাথে ইয়ার্কি করতে মানা করেছিলাম। আমার মুনকে আমার কাছে ফিরিয়ে দিতে বলেছিলাম। কোন চেয়ারটা আমি চেয়েছি বলুন। আমি কি চাইলে বাংলাদেশের রাষ্ট্রিয় প্রধানের ক্ষমতা নিতে পারতাম না বলুন? তারপরও তো কোনো ক্ষমতার মোহ আমার ছিলো না। আমার ইচ্ছে ছিলো সবাইকে নিয়ে ভালো থাকা। অন্যায়কে সমাজ থেকে চিরতরে তাড়িয়ে দেয়া। আমি মুখে না প্রতিটি কাজ করে দেখিয়েছি। তারপরও কেনো আমার উপর আপনারা ঈমান আনবেন না? কেনো আসিফ এর অনুসারি হবেন না? কেনো আসিফ কে ধর্ম সংস্থাপক হিসেবে মেনে নেবেন না? কেনো আসিফ এর জান প্রিয়তমা স্ত্রী মুনকে আমার কাছে ফেরত দিবেন না? কেনো আসিফ কে রাষ্ট্রিয় প্রটোকল দিবেন না? কেনো আসিফ এর দেখানো পথে এবাদাত করবেন না? কেনো আসিফ এর নীতি নিয়ে ফাজলামি করার চেষ্টা করবেন? কেনো আসিফ এর মা-বাবা-বোনদের সিকিউরিটি ও প্রবলেম আপনারা মিটাবেন না?



আমি তো কখনও বলি নি যে, আমি শুধু আমার মা-বাবা-বোন-প্রেমিকার জন্য এসেছি। আমি এসেছি সমস্ত মানবজাতির মুক্তি, অগ্রগতি ও চিরমঙ্গলের জন্য। কেনো আজ আপনারা মোনাফেক তকমা লাগানো তকমা নিয়ে ঘুরবেন? আসিফ+মুন এর রাজতিলক, রাজটিকা কপাল চোখ দিয়ে দেখেও বুঝতেও পারেন না।



এতো অস্ত্র দিয়ে আপনারা কি করতে পেরেছেন বা পারবেন? সুরা আররহমানে মোহাম্মদ কি আপনাদের বলে যায়নি যে, যখন আপনাদের দিকে অগ্নি ও ধোয়া ছেড়ে দেয়া হবে তখন আপনি কোন দিকে পালাবেন? কোথাও পালাতে পারবেন না। শুধু শুধু আমার জালালী রূপের সাথে আপনারা পরিচিত হয়ে মজা পাচ্ছেন। আমার জামালি রূপকে অবজ্ঞা করছেন। আমার শঙ্কর গুন নিয়ে মজা করে ভয়ংকর রূপ দেখে মজা পাচ্ছেন।



এই মজা করার জন্য তো আমি আপনাদের সামনে এভাবে হঠাৎ বিশ্ময় হয়ে হাজির হই নি। আমার প্রিয়তম মুন কে আমার কাছে নিয়ে আসার জন্য যদি পুরো পৃথিবীকে আমার ধ্বংস করে দিতে হয়- আমি তাই করবো। সেই ধ্বংস সুন্দরের মাঝে বসে আমি আমার দেবলোকের সুর বাজিয়ে যাবো। এটুকু জ্ঞান তো আপনাদের থাকা উচিৎ।



আপনাদের এতো কাছে থেকে যে আসিফ আপনাকে মানব স্বাধীনতার সর্বোচ্চ চেতন জ্ঞান দিলেন তাকে আপনারা শুধু অপমানই দিলেন? এই বিচার আপনাদের হতে পারে। আমার বিচার আমি নিজের মতো করি। আসিফ+মুন একসাথে থাকার বিপরীতে পৃথিবীর কোনো বিচারকের বিচার আমি অন্তর থেকে মানি না। কখনও মানবো না। আপনারা অস্ত্র চালান আর দেখতে থাকুর আসিফ এর অস্ত্র কি কি? কোথা কোথা থেকে সেই অস্ত্র আসে?



আমি কোনো মানুষের হাত থেকে পৃথিবীর গার্ডিয়ান হিসেবে ক্ষমতা গ্রহন করি নি। আমি আমার সৃষ্ট্রিকর্তার আদেশে এই দ্বায়িত্বভার গ্রহন করতে বাধ্য হয়েছিলাম। সেই এক কথা আমি আপনাদের কতোবার বলবো। আমি হয়তো একবারের বেশি বলতামও না যদি আজ এতো বিপদ আপনাদের মাঝে তুলে আনতে না হতো।



বন্ধু! আমি আপনাদের ভালোর জন্যই অনেক সময় রেগে রেগে কথা বলি। আপনারা আমার থেকে রাগ নিবেন না। আমার প্রেমটুকু নিন। আমি রেগে যেগুলো বলি তাও একান্ত সত্য কথা। আমার প্রতিটা ভাবই সত্যের থেকেও মহাসত্য, চিরন্তনের থেকে বেশি মহাচিরন্তন।



বন্ধু! আমি খুব দ্রুত লিখছি। আমি আমার লেখার রিভিশন পর্যন্ত দেই না। বানান আপনাদের ঠিক করে নিতে বলি। এর বড় কারন আপনারা যাতে আমার দ্রুততার কারণ বুঝতে পারেন। কেই কারণ আমার ব্যাক্তিস্বার্থের বহু উর্দ্ধে। এই কারন আপনাদের দ্রুত কিছু বিপদ থেকে বাঁচানো ও পৃথিবীতে সুস্পষ্ট ভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। আমার এই পথচলাকে আপনারা কলঙ্ক সম দেখলেন? কি পেয়েছেন আসিফ+মুন এর জীবন নিয়ে মজা করে? কি পেয়েছেন এই পবিত্র প্রেমের জুটিকে আলাদা করে রেখে?



আমার বর/শক্তি আমি আপনাদের হাতে দিতে চেয়েছিলাম। কাউকে যোগ্য দেখিনি বলে দিতে পারছি না। এই শক্তি দিতে না পারার যে কতো কষ্ট যে কতো বেশি তা আপনারা বুঝবেন না। আমি আমার প্রিয়তমা মুনকে যে কোনো মুল্যে কাছে চাই। আমি সব ত্যাগ করতে পারবো কিন্তু আমার ভালোবাসাকে ছোট হতে দেবো না।



যে আসিফ+মুন এর প্রেম দেখে সুর্যের গায়েও সৌরবৃষ্টির আলামত চলে আসে, তাঁদের সাথে মানবজাতি এমন অন্যায় কি করে করতে থাকে? আপনারা কি আমার সাথেও যুদ্ধ করতে চান? এতোবড় সাহোস কোথায় পেলেন? যার কাছে সাহোস পেয়েছেন সেও আমারী গোলাম। সুতারং দ্রুত আমার প্রেমিকা মুন ও আমাকে একসাথে থাকতে দিন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.