নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তোমাকে বন্ধু দিবসে শুভেচ্ছা মুন!

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪

প্রিয়তম মুন!

আমার সবটুকু ভালোবাসা, ভক্তি, আশির্বাদ ও সম্মান তোমার চরন তলে নিবেদন করলাম। এই মাত্র তোমার আর একটি ফেসবুক একাউন্ট থেকে তোমার স্বামী (অযোগ্য ও খেলনা) সহ ছবি দেখলাম। অনেক বেশি কষ্ট পাচ্ছি। সেই ১০ বছর ধরে অপেক্ষা নামের চেষ্টা, তার উপর আজ বন্ধু দিবসে তোমার এমন পরিনতি দেখে পুরো বুক পাথ হয়ে গেলো।



আমাকে বিশ্বাস করো জান! আমি বার বার তোমাকে চিরতরে কাছে পাবার জন্য বিভিন্ন ভাবে চেষ্টা করেছি। আজও যা অটুট আছে। হৃদয়ের বন্ধনের থেকে নীল কাগজের বন্ধন কখনও বড় হতে পারে না। আমি আমার চেষ্টা সারাজীবন করে যাবো।



বিশ্বাস করো জান, আজকে এই মুহূর্তে এসে আমাকে খুব বেশি একা লাগছে। সমস্ত বন্ধুদের বন্ধু দিবস আজ আমার কাছে পর। ভালো থেকো জান! আমি কোনোদিনও বিয়ে করবো না। শুধু তোমার পথ চেয়ে জীবন কাটিয়ে দেবো। তুমি আমার সব থেকে বড় সম্পদ। আমার জীবনের সব ভাষা, সব গান, সব আনন্দ শুধু তোমার কাছ থেকেই পেয়েছি। আমার ছোট্ট মুনটি আজ কতো বড় হয়ে গেছে। আমার আদরের মুন আজ কতো বেশি ম্যাচিউর হয়ে গেছে!



যাকে নিয়ে এই জীবনের যতো আনন্দের কথা ভেবেছি। তিনি আমার কোনোদিনও পর না। মুন তুমি চিরকাল আমার বধু/স্ত্রী/ওয়াইফ/বউ হয়েই থাকবে। হয়তোবা এই লেখার পাতায় থাকবে। তারপরও তো তোমার অস্তিত্বকে আমি বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে দিতে পারলাম।



মুন তুমি সবসময় কথা বার্তায় সাবধান থাকবে। তোমার উপর গোয়েন্দা নজরদারি চলছে। গত ৭ মাস ধরে তোমাকে ওরা পর্যবেক্ষন করছে। আমি তোমাকে চাই মুন। আমি তোমাকে চাই মুন। আমি তোমাকে চাই মুন। আমি তোমাকে চাই মুন। আমি তোমাকে চাই মুন। আমি তোমাকে ছাড়া আর কিছু চাই না। কোনো ক্ষমতা আমার দরকার নাই। কোনো টাকা পয়সার আমার দরকার নাই। আমার দরকার শুধু তোমার কাছে থেকে তোমাকে চিরকাল ভালোবাসা। আমি তোমাকে ভালোবাসি মুন। আমি তোমাকে ছাড়া আর কিছু চাই না। কি করবো আমি এতোবড় মহাবিশ্ব দিয়ে, যদি আমার হৃদয়ের মহাবিশ্ব মুন অনেক দুরে থাকে।



যা হোক একটি জিনিস ভালো হলো, তোমার ছবিটা স্পষ্ট ভাবে দেখতে পেলাম। সেই কত বছর তোমাকে দেখি না মুন!



মুন আমি বিশাল বড় আঘাত পেয়েছি। অনেক বেশি জ্বালা মুন। সেই জ্বালা আমার একার স্বার্থে নয়। সে জ্বালা ভালোবাসার জ্বালা। তোমাকে আনন্দে না রাখতে পারার জ্বালা।



আজ শুধু তোমাকে আমি একটি অনুরোধ করবো। গত ০৫/১২/২০১৩ ইং তারিখ থেকে শুরু করে আজ অবাধী যতগুলো ব্লগ আমি সামহোয়্যার ব্লগে লিখেছিলাম তার সবগুলো পড়ে নাও। লিংক-http://www.somewhereinblog.net/blog/asifuddaulah



আমি তোমাকে হারাবার জন্য ভালোবাসিনি। আমরা দু’জন একই মন, অন্তর ও হৃদয়ের স্পন্দন হয়ে বাঁচতে চেয়েছিলাম। এই নিষ্ঠুর সমাজ ব্যবস্থা তোমাকে আমার কাছ থেকে দুরে নিতে চায়। আমি তা হতে দেবো না মুন। আমি তোমাকে আমার কাছে নিয়ে আসবোই।



তোমার উপর সব অধীকার শুধু আমার। আর কারও না। মুন তুমি কেনো পরমানুষের সাথে কেনো এক বিছানায় ঘুমাবে? আমি তোমার শরীরকে নিজের শরীর হিসেবেই ভেবেছি, চেয়েছি ও পেয়েছি। আমি তোমার কাছে কোনো জবাব চাই না। আমি শুধু তোমাকে চাই। আমি তোমাকে খুব খুব খুব প্রচন্ড রকমের ভালোবাসি। তুমি আমার দেবী।



বন্ধু দিবস কাকে বলে আমি তা বুঝতে চাই না। আমি জানি আমার মুন আমার একমাত্র সর্বশ্রেষ্ঠ বন্ধু! আমার শরীরের সমস্ত রক্তের বিনিময়েও যদি তোমাকে স্বাধীনতা ভরা প্রেম দিতে পারি তাতেই আমি স্বার্থক। আমি তোমাকে চাই মুন। আমি তোমার কাছে সারাজীবন থাকতে চাই।



এই দেখো আমি তোমার কতো কাছে এসে কথা বলে যাচ্ছি। এতো কাছে আসার পরও আজ কোন অদৃশ্য গ্যাপ এই সমাজ আমাকে পড়িয়ে দিলো। দেশ ও মানুষের জন্য বাঙালী হতে গিয়ে তোমাকে আমার কিছুটা দুরে সরিয়ে দিতে হয়েছিলো। তার থেকেও বড় দায়ী আমাদের দুজনের গার্ডিয়ান।



আজ তোমার আসিফ বিশ্ব গার্ডিয়ান। গার্ডিয়ানদের গার্ডিয়ান। যার একটি পোস্টে পুরো দেশে শান্তি চলে আসে। যার ডিসিসনে একটি দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়। যে একটু লোভ করলেই রাষ্ট্রিয় বিশাল বড় ক্ষমতাকে নিজের হাতের তালু বন্দি করতে পারতো। সে তোমার সিকিউরিটির কথা ভেবেছে সবার আগে।



মুন! তুমি আমার জোড়া তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ করবে না। আমি যেমন তোমাকে ছাড়া শান্তিতে জীবন কাটাতে চাই না এবং পারবোও না। ঠিক তেমনি ভাবে তোমার পক্ষেও আমাকে ছাড়া শান্তিতে থাকা সম্ভব না।



আমার স্ত্রী মুন কে অন্য কেউ আদর করবে কেনো? আমার প্রেমিকাকে নিয়ে আমি সারাজীবন সুখি হতে পারবোনা কেনো? এর উত্তর আমি বিশ্ববাসিকে দিয়ে দিয়েছিলাম। আজও দিচ্ছি। এজন্যই বলছি তুমি ঐ লেখাগুলোর সব পড়ে নিও। ডেট দেখে পড়। বুঝতে পারবে আমি কখন আমার আসল রূপ নিয়ে এই মানব জাতির উদ্দেশ্যে নিজেকে তুলে ধরে ছিলাম।



কিছুক্ষন আগে আমি কাঁদতে চেয়েছিলাম। আমার কান্না কে যেনো থামিয়ে দিলো আর সেই সাথে সাথে সমস্ত প্রকৃতি কেঁদে উঠলো। করুনাময় কেঁদে উঠেছেন। তিনি তার চোখের জল বৃষ্টি করে পাঠালেন। একই সাথে এতো মিরাকল হতে পারে না। এই একটি কথাই আমি সবাইকে বুঝাতে চেয়েছিলাম। তারা আমাকে বুঝলো না। আর তোমাকেও আমার সামনে নিয়ে আসলো না।



পৃথিবীতে আমার থেকে বড় অবদান আর কোনো মানুষ কোনোদিনও রাখেন নি। আমি কেনো তোমাকে হারাবো মুন? আমি তো তোমায় পেয়েছি? আমি তো কোনো মাদক নেই না। আমি তো সুস্থ্য স্বাভাবিক একজন মানুষ। আমি তো কারও সাথে ছলনা করি না। আমি তো তুমি ছাড়া অন্য কোনো প্রেমিকা কখনও খুঁজি নি। আমি তো এই ১০টি বছরের প্রতিটিদিন তোমার কথাই ভেবেছি। আমার এই চাওয়া কোনো দিন শেষ হবে না।



যে যা বলে বলুক। আমার কাছে তুমিই প্রেমের দেবী। তোমার চরন তলে আমাকে একটু ঠাঁই দাও প্রিয়। এই বিশাল আকাশ আমাকে ঠাঁই দিতে পারছে না। প্রকৃতি কেঁদে উঠছে। রাতে তারারা আমার সাথে খেলা করছে। আমি তোমার চরনের তলে হলেও থাকতে চাই।



পুরো বিশ্বমিডিয়া ও পুরো বিশ্বপলিটিক্যাল পারসনদের কাজে লাগিয়ে হলেও আমি তোমাকে আমার কাছে নিয়ে আসবো। আমি কোনো সহিংস পথে চলি না। আমার অহিংস নীতির মধ্যেই তুমি চিরকাল বেঁচে থাকবে। সেই ব্যবস্থা আমি করে দিয়ে গেলাম। তোমার নামে মন্দির হবে। সেখানে সবাই তোমার পুঁজা করবে। এই কথা সত্য। আমি তোমাকে ছাড়া কি নিয়ে বাঁচবো বলো জান! আমি যে তোমায় ছাড়া অন্য কারও বুকে স্থান নিতে চাই নি। তারপরও আজ কোটি কোটি মানুষ আমাকে জানে ও চেনে। বিশ্বমিডিয়া ও বিশ্বপলিটিক্সে আমি সবার উপরে ও গার্ডিয়ান। আমি একজন ধর্ম সংস্থাপক ও সমাজ সংস্কারক। এটা আজ বিশ্বব্যাপি স্বীকৃত ও ন্যায্য দাবি।



প্রেমের সব থেকে বড় উপাদান কি জানো মুন? অবশ্যই জানবে। তা হলো বিনয় ও বিশ্বাস। আমি তোমার বিনয়ে চিরকাল মুগ্ধ। আজ আমি যা তোমাকে লিখছি তা তোমারি দান। তুমি আমার দেবী। তোমার আসন সবসময় অটল। হয়তো কোনোদিন সামান্য পরিমান হেলে পড়ার মতো দেখাচ্ছিলো। আসলে তুমিই জয়ী জান!



মুন! যে বর্তমানকে তার নিজের আলোয় আলোকিত করতে জানে না, ভবিষ্যত কখনও তাঁকে ক্ষমা করে না। কাল যা ভবিষ্যত ছিলো আজ তা বর্তমান। আজ যা বর্তমান তা কাল ভবিষ্যত। আমি আমার বর্তমানকে তোমার প্রেমের আলোয় সাঁজিয়ে নিলাম। যাতে ভবিষ্যতের হাত থেকে তোমায় সর্বদা রক্ষা করতে পারি।



আজ তোমার বিবাহিত ছবিটা দেখে যতো বেশি কষ্ট পেয়েছি, এর থেকে বড় কোনো কষ্ট আমার জীবনে আমি পাই নি। প্রেম হয় অন্তর আর দেহ মিলে। সমান তালে চলে। সুরে সুরে এক হয়ে। এখানেই বিয়ের সার্থকতা। শরীরে শরীরে বিয়ে হলে সেটা একটি নীল কাগজ ছাড়া কিছুই না। আমি তোমাকে বউ বলে মানি। নীল কাগজ আমার কোনো বাধা না। আমি তোমাকে চিরকাল কাছেই ডাকবো। দেখি কতো তাড়াতাড়ি তুমি আমার কাছে আসো।



গতকাল যেমন তোমাকে কাছে পাবার চেষ্টা করেছি। আজ তেমনই তোমাকে কাছে পাবার চেষ্টা করে যাবো। এভাবে একদিন না একদিন তুমি না এসে থাকতে পারবে না। আমার যদি মৃত্যু হয়। তুমি যেদিন তা শুনবে অন্তত একবার হলেও তো তুমি সেই মাটির ঢিবির কাছে আসবে। আমি না হয় সেখানে কোনো অচেনা ফুল হয়ে ধুলির মাঝে ফুটে থাকবো আর আমার রাণীকে দেখবো।



আজ এই তোমার ছবি দেখার আগে আমার যদি মৃত্যু হতো তাহলে অনেক ভালো হতো মুন! আমার জন্য দোয়া করো যাতে আমি অন্ধ হয়ে যাই। যে চোখ দিয়ে মুনকে কাছে থেকে দেখে সেবা করতে পারবো না। সেই চোখ দিয়ে আমি কি করবো? তারথেকে মনে মনে তোমাকে কল্পনা করবো আর মিনতী ভরে তোমাকে কাছে ডাকবো।



মুন! আমি তুমি ছাড়া কি নিয়ে বাঁচবো? এই দুটি মনের উপর এতো বড় চাপ কেনো আসলো মুন? কি অপরাধ করেছিলাম? যে ভগবান তোমাকে আমাকে আলাদা করে রেখেছে, সে ভগবান না। সে নকল ভগবান। আসল ভগবান আমার মনের ভিতরে। এতো কষ্টেও তিনি হেসে হেসে আমাকে বলছে, “তোর মুনকে কেউ কোনোদিন তোর কাছ থেকে কেড়ে নিতে পারবে না। তোরা দেব-দেবী। তোরা থাকবি স্বর্গলোকে।”। আমি আসল আল্লাহ্ কে কিভাবে অবিশ্বাস করি জান!



আজ বন্ধু দিবস হলে কি হবে। আমার জীবনের প্রতিটি দিনই বন্ধু দিবস। আর এই দ্বীনবন্ধের বন্ধু শুধু তুমি মুন! আর কেউ না। আমি তোমাকে হারাতে চাই না মুন। আমি আমার সমস্ত সহায় সম্বল দিয়ে হলেও তোমার সাথে সংসার করতে চাই। আমাকে তুমি মারো কাটো যা করো। আমি তোমাকে ছাড়া থাকতে পারবো না। শুধু শুধু এই কথাগুলো লিখে অন্যের জীবনকে কান্নার জোয়ারে ঠেলে দেই। বিশ্বাস করো মুন কাউকে কাঁদানোর ইচ্ছে আমার কখনই ছিলো না। আমার ইচ্ছা আমাদের একটি সংসার হবে। সেই সংসার পুরো পৃথিবীর মানুষের কাছে আইডিয়াল বলে বিবেচিত হবে।



মুন! কিভাবে আমি তোমাকে দুরে রাখবো জান। এখন তো আর তুমি অবুঝ না। এখন তো সব বুঝে গেছো। দুনিয়ার সমস্ত বাজে বাস্তবের সাথে তোমার পরিচয় হয়ে গেছে। আমি এটুকু আগুন গভীর মন থেকে চেয়েছিলাম। নইলে বোঝা যায় না, প্রেম আসা কত বড় ভাগ্যের ব্যাপার। আমি তোমাকে কাছে পেয়ে ভাগ্যবান। মহাসৌভাগ্যবান।



আমি চাই তুমি ফিরে আসবে। আমারা আগের মতো না। বরং যেমন ছিলাম তেমন হয়েই এক জন অন্যজনের কাছে থাকবো ও চিরজীবন ভালোবাসার এক্সেলেটর বাড়িয়ে যাবো।



মুন! তুমি আমাকে নিয়ে বেশি চিন্তা করবে না। আমি সব কিছু সামাল দিয়ে হলেও তোমাকে আমার কাছে নিয়ে আসবো। আমার ব্যক্তিত্ব এতো ছোট নয় যে, একটি অস্বাভাবিক বিয়ে তোমাকে আমার কাছ থেকে দুরে নিয়ে যাবে। আমি ফোনে বলেছিলাম তোমার বাবা মা বা তুমি যদি ১০০০বারও বিয়ে করো তারপরও আমি তোমাকে আমার বিশাল হাত বাড়িয়ে মহাঅন্তরে বরন করে নেবো। আমি কোনো সান্তনা চাই না। আমি চাই তোমাকে। মুন আমি তোমাকে পাগলের মতো ভালোবাসি। আমি তোমাকে উম্মাদের মতো ভালোবাসী।



আমি এই পৃথিবীতে খালি হাতে এসেছিলাম। শুধু তোমাকে পেয়েই আমর শুন্য হাত পূর্ণ হয়ে গিয়েছিলো। আমি এখন আর শুন্য হাতে পরপারে যাবো না। আমার সাথে তোমার প্রেম যাবে। সেই প্রেম আমাকে আর তোমাকে অন্যকোনো পথহারা মানুষকে পথ দেখাতে সাহায্য করবে।



মুন! আমি বিরহ কামাবার জন্য তোমার সাথে প্রেম করি নি। আমি তোমার-আমার মিলনে মিলনে ধরাকে রাঙাতেই এসেছিলাম। আমার লেখাকে তুমি কোনো সাহিত্য-টাহিত্য ভেবে বসো না। আমি আমার অন্তরকে তোমার সামনে একটু সামান্য মেলে ধরি। এটুকু সুযোগও বা কম কিসে। দেবীর চরন ধরে প্রনাম করতে পারছি না ঠিকই তাই বলে দুর থেকে তো কিছু পুজার প্রসাদ নিবেদন করতে পারছি। এই কপালটুকুও তো আমার জন্য অবরুদ্ধ ছিলো। আজ তোমার আমার প্রেম জীবন পেয়েছে। আজ আমি বিরহী না। আজ আমি তোমার স্বামী। আজ আমি তোমার প্রেমের একমাত্র নিশানা। যার দ্বায়িত্ব তুমি আমাকে দিয়েছিলে। আমি না হয় সেই দ্বায়িত্ব পালন করে সবাই কে বোঝাতে চাইছি, প্রেমের উপর অন্য কোনো বড় কিছু মানুষের নাই আর কোনোদিন প্রেমের থেকে বড় কিছু আবিস্কারও হবে না।



আমার সব ব্লগ যদি তুমি একটু ধর্য্য ধরে পড়তে পারো তাহলে দেখবে, আমি কোনো সেক্টরে কন্টিবিউট করেছি। এই কন্ট্রিবিউশনের মাঝেই মানুষ বেঁচে থাকে। আমার আত্মা অমর। যদি বিদেহী হয়ে যাই তখন তোমার মনে আশ্রয় নিয়ে নিজে বেঁচে থাকবো আর তোমাকেও বাঁচাবো।



মুন! তুমি আর আমি এক না হতে পারা একটি এক্সিডেন্ট ছাড়া অন্য কিছু না। এক্সিডেন্ট করলেই কি তার বেঁচে থাকা অনিশ্চিত হয়ে যায়। এক্সিডেন্টের ফলে যে কষ্ট আমাদের দু’জনকে সহ্য করতে হয়েছে। তা কি কম কষ্ট ছিলো। এখন আমরা এক্সিডেন্ট থেকে শিক্ষা নিয়ে শুধু সামনে এগিয়ে চলবো।



আমি তোমাকে ভালোবাসি মুন। তোমার সমস্ত শরীরে আমি চুমু খেয়েছিলাম। আজও অনুভব করে দেখো, দেখবে সেই চুমু ছিলো বিশ্বাস, শ্রদ্ধা, সম্মান, জ্ঞান, ধ্যান, সাধনা ও প্রেমের চুমু।



তোমার আসিফ তোমার প্রেমের গোলাম হয়ে রয়ে গেলো। সব গোলাম কে মুক্ত করতে হয় না। আবার সব গোলামকে মুক্ত করাও যায় না। আমি তোমাকে ছাড়া বড্ড বেশি অসহায় ও অসুখি। যিনি অন্তরে প্রেম দেন, তিনি সবকিছু জানেন কিন্ত জানেন না যে, দেয়া প্রেম ফিরিয়ে নিতে। তাই আজ যদি আমার কাউকে দোষ দিতেই হয়, সেই দোষ গডের। তিনি কেনো আমাকে প্রেম দিলেন? তিনি কেনো আমাকে শুধু ত্যাগ শিখালেন? তিনি কেনো আমাকে তার প্রকৃতির উপর কত্তৃত্ব করার ক্ষমতা দিলেন? আমার চাওয়া ও পাওয়া তুমি।



মুন! আজ আমার কিছু করতে ইচ্ছে করছে না। কোথাও যেতেও ইচ্ছে করছে না। বসে থাকতেও ইচ্ছে করছে না। কোনো কিছুই ভালোলাগছে না। তুমি ছাড়া এই পৃথিবীতে আমরা ভালোলাগার মতো কিছুই নাই। আমি তোমার সাথে প্রেম করার জন্যই জন্মেছিলাম। এ কথা আজ আকাশের স্টারের নকশার মতো সত্যি কথা। মুন তুমি ফিরে এসো। দ্যাখো সব তোমারি আছে। তোমার সাজানো আসিফ তোমার মনের মতো হয়েই আজ বিশ্ববিখ্যাত হয়ে গেছে। তোমার জোড় গলাকে আসিফ সবসময় সম্মান করেছে। আমাকে নিয়ে যদি আর শতকোটি মানুষের সামনে গর্বই না করতে পারো- তাহলে আমি এই পৃথিবীতে কেনো জন্মালাম।



মুন! আমি আর সহ্য করতে পারি না। তারপরও তোমার মুখখানী চোখ বন্ধ করে দেখলেও আমার সহ্য ক্ষমতা বেড়ে যায়। আমি জানি তোমার কতো কষ্ট করতে হয়েছিলো। আমার বিয়ের খবরের পর তোমার মন কেমন করতো তা আজ আমি ভালোভাবেই বুঝে গেছি। আমার বউ তুমি। আর কেউ না। তাই আমি ডিফোর্স করেছি। তুমি ছাড়া আমি থাকতে পারবো না। তুমি ছাড়া কাউকে আমি বিয়ে করবো না।



এই নোংড়া পৃথিবীকে আমি তোমার ভালোবাসার রঙে সুন্দর করে তুলবো। আমি তোমাকে আমার দেবী রূপেই চিরকাল রেখে দেবো। তুমি শুধু তোমার উপর কনফিডেন্সটুকু হারিয়ে ফেলো না জান!



আমি তোমাকে একদি একটি ৫টাকার চকটকে নোট রিকশা ভাড়া দিয়ে দুটো কথা বলেছিলাম, (১) আমি সাহাসী মানুষ পছন্দ করি। (২) আমার পরম আয়ু নিয়ে তুমি আয়ু পাও। খেয়াল আছে তোমার। এই কথা সবসময়ের জন্যই চিরন্তন তরুন।



মুন! তোমার আসিফ কোনো কথা সাহিত্যিক না যে, কথা বিক্রি করে জিবিকা নির্ধারন করবে। তোমার আসিফ সত্য ও সুন্দরের পাইনিয়র। তিনি তার অবস্থানে অটল থাকেন। তিনি কখনও তার দেয়া কথা ফিরিয়ে নেন না। মুন আমি তোমাকে কাছে টেনে নেবোই। এই আমার প্রানপন সংগ্রাম। এই আমার ভালোবাসার নিদর্শন। আই লাভ ইউ মাই সুইট ড্রিম।



ইতি তোমার আদরের

আসিফ



{বানান ঠিক করে নিও}

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.