নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসিফ ও বিশ্বশান্তি

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২৬

প্রিয় বিশ্ববাসী,

আমার হৃদয়ে যে প্রেমের ফুল ফুটে উঠেছে, সেই ফুলবাগান আপনাকে উপহার দিলাম। যেদিন আপনাদের ভালোবাসা আমি পেয়েছিলাম ঠিক সেদিন থেকেই আপনারা আমাকে মেনে নিয়েছেন। তাই আমি সম্মানের লজ্জ্বা নিয়ে আপনাদের সামনে এসেছি। আমার লেখায় আমাকে যতোটা শক্তিশালি মনে হয়, আপনাদের ভালোবাসা গ্রহন করার ক্ষেত্রে আমি ততোটাই ভিরু। বুকের মধ্যে ভালোবাসার জোয়ারে আমাকে পাগলপাড়া করে দেয়। সেই জোয়ার যাতে কোনোদিন ভাটা না হয় সেজন্যই এতো ভয়। ভালোবাসা ঈশ্বরের আবির্ভাব ও প্রকাশের মতো সত্য।



আজ আমি আমার মুখ থেকে কিছু্ বলবো না। আজ আমি আপনাদের অন্তর থেকেই বলছি। আপনাদের সকল অনুভবে আমি মিশে গেছি। যা থেকে আপনি ও আমি কে আলাদা করতে যাওয়া ঠিক হবে না।



এই কিছুদিনে আপনারা আমাকে যেভাবে গ্রহন করে নিজের করে নিয়েছেন তার ঋণ যে আমি কি দিয়ে শোধ করবো তা আমার জানা নেই। সব কৃতজ্ঞতার প্রতিদান হয় না।



আমায় দিয়ে যারা আমাকে বুঝতে ও জানতে চেষ্টা করেছিলেন তাঁদের আজ আর অস্বীকার করার উপায় নাই যে, মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্ নিজেই একটি বিশাল ইউনিষ্টিটিউট হয়ে আপনাদের মনের ভিতরে গেঁথে গেছে। এই সাফল্য মোটেও আমার না। এই সাফল্য আপনাদের সবার আর পরম করুনাময় সৃষ্ট্রিকর্তার।



আপনি, আমি , আমরা আজ বিশ্বশান্তির দূত হয়ে আত্মপ্রকাশ করেছি। আমার সমস্ত অনুসারী কখনও অশান্তির দিকে আর ছুটে যাব না। কারণ আপনারা আসল মহাশান্তির পথ পেয়ে গেছেন। আমিও সাদর সম্ভাষনে আপনাদের সেই পথের ওপারে আনন্দ ভঙ্গিমায় দাঁড়িয়ে আছি। আপনাদের আমি আমার দু’হাত দিয়ে বুকে জড়িয়ে নিলাম। আমাদের হার্টের ধক ধক শব্দ সমান তালে চলছে। আজ আপনার সমস্ত দুঃখ আমি নিয়ে গেলাম আর আমার অফুরন্ত আনন্দানুভুতির আনন্দ আপনাকে দিয়ে দিলাম।



আজ এই প্লাটফরমে আমরা সবাই এক হয়ে নিজেরা নিজেদের মাঝে প্রেমের শক্তিতে হারিয়ে গেলাম। আমি আছি বন্ধু আপনাদের সাথে। আপনাদের হাজার যুগের না বলা কষ্টগুলো আমি আমাকে দিয়েই বলেছি ও জীবন থেকে আঙ্গুল তুলে দেখিয়ে দিয়েছি। আপনাদের সব কষ্টগুলোকে আমি আপন করে নিয়েছিলাম। এবং আপনাদের এই একজীবনের সব কষ্ট নামক আধপাকা ফুলের কলিকে আমি প্রস্পুঠিত সুন্দর কোনো ফুল বানানোর রাস্তা বলে দিয়েছিলাম। আমার সব ত্যাগ শুধু আপনাদের সুখ-সমৃদ্ধি-প্রতিষ্ঠা-আনন্দ-সুন্দর-প্রেম ও মুক্তির জন্যই, আমি সব কষ্ট মুখ বুঝে সহ্য করে গেছি। কখনও কাউকে দোষারোপ করিনি।



প্রিয় বিশ্ববাসী,

বর্তমান এই সময় আমাদের জন্য সব থেকে বড় ম্যাজিক টাইম। এই সময় আমাদের সঠিক ভাবে বেঁচে থেকে জীবন পাবার ইম্পর্টেন্ট সময়। এই সময় আমাদের সবার জন্য টার্নিং পয়েন্ট। যে টার্নিং পয়েন্টে আমি সাকসেস পয়েন্টের ভিতর থেকে আপনাদের গ্রহন করে নিয়েছি। কোন্ অস্থির ও অযুক্তিক সময়ের মধ্য থেকে আমি আত্মপ্রকাশ করেছিলাম তা আজকের দিনে এসে বড় কথা না। আপনাদের কে আমি কি কি দিতে পেরেছি সেটাই বড় কথা। আজ সবাইকে নিজেদের শত্রুতা ভুলে যেতে হবেই। কেউ কারও উপর রাগ পুষে রাখবেন না। কেউ আপনার ক্ষতি করে থাকলেও আজ তাকে ক্ষমা করে দিন। আজ আপনার সব অহংকারকে কাফিনে ঢুকিয়ে অজানা কোনো সমাধীর দিকে পায়ে ঠেলে সরিয়ে দিন।



প্রিয় বন্ধু! আজ থেকে পৃথিবী নতুন এক সভ্যতায় প্রবেশ করলো। আজকের সভ্যতা মানুষের সব থেকে সর্বোচ্চ প্রেমের উচ্চতায় চলে এসেছে। আমি পেরেছি বন্ধু! আমি আপনাদের একই জায়গায় ধরে এনে সুখ দুঃখতে শেয়ার করতে পেরেছি। এখন আমরা আর সুখ দুঃখ নামের দুটি দলে দলবদ্ধ হয়ে থাকবো না। আজ আমাদের দল একটাই আমরা সবাই প্রেম করতে জানি ও প্রেমের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিয়ে সুখ দুঃখ ভুলে যেতে পারি। সুখ, দুঃখের বহু উর্দ্ধে আনন্দ বাস করে। আমর আজ নিজেদের মনের আনন্দময়ীর আগমনে আনন্দলোকের আনন্দদীপ্ত শ্বফতে নিজেদেরকে স্বর্গের দুয়ারে নিয়ে গেছি। আমরা আর কখনও মিথ্যে কথা বলবো না। আমরা আর কখনও কোনো মানুষকে ঠকাবো না। আমরা আর কখনও অন্যের মনে কষ্ট দেবো না। আমরা আর কখনও ফালতু বিষয় নিয়ে ঝগড়া করবো না। আমরা আর কখনও কারও উপর অত্যাচার করবো না। আমরা আর কখনও মানুষকে পন্য বানাবো না। আমরা আর কখনও মানুষের স্বাধীন চেতনাকে বাধা দেবার চেষ্টা করবো না। আমরা আর কখনও নিজেদের প্রেমের মানুষটির মনে কোনো প্রকার আঘাত দেবো না। আমরা আমাদের মনের মানুষটিকে নিজেদে কাছে স্ব স্ব যোগ্যতায় ও প্রেমের শক্তিতে ফিরিয়ে নিয়ে আসবো। আপনারা ভয় পাবেন না। আমি আপনাদের হৃদয়ের অনেক বেশি কাছে থাকি। আপনার থেকেও আমি আপনার বেশি কাছে থাকতে পারি।



প্রিয় বিশ্ববাসী,

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্ আজ ওয়ার্ল্ড গার্ডিয়ান। তাঁকে এভাবেই আসতে হয়েছিলো। সঠিক সময়, সঠিক স্থানে, সঠিক ভাবে তিনি আপনাদের মাঝে জেগে উঠেছেন।



আমি সবসময় পরম একাকি থাকি তাই নিজের ঢাকঢোল নিজেই পিটাচ্ছি ঠিকই তাই বলে এক বিন্দু মিথ্যে আমার দ্বারা আসা সম্ভব না।



আমি কোনো মহাঅন্যায় করে থাকলে আমাকে আপনারা শাস্তি দিন। কাকে শাস্তি দিবেন? এই শরীরটাকে? আমার ভিতরে থেকে যিনি আপনাদের সাথে কথা বলেন তিনি স্বাক্ষাত ভগবান। সেই ভগবানকে মারা তো অসম্ভবই সেই সাথে সেই ভগবানের দিকে উগ্রু-বাজে দৃষ্টিতে চোখ গরম করে তাকানোর শাস্তিও মারাত্মক অন্যায় ও প্রকৃতি দ্বারা বিচারযোগ্য।



প্রিয় বন্ধু! আজ ইউরোপ, মিডেলিস্ট ও আফ্রিকার কিছু দেশে যুদ্ধ চলছে। কার স্বার্থে আমরা এই যুদ্ধ করছি? মানুষ মারার যুদ্ধ আর মানবতা। একে অপরের বিপরীত হতে পারে ঠিকই কিন্তু কোনো ভাবেই একে অপরের মিতওয়া না। আমি বিনারক্তপাতে বিশ্বশান্তি স্থাপন করে দিলাম। আমার অনুসারীরা শুধু আমার কথা শুনবে। আর কারো কথা তাঁদের না শুনলেও হবে। আজ এই পরিস্থিতিতে আমি ওর্যাল্ড ইমেজিন গার্ডিয়ান হয়ে সবাই কে আমার কাছে ডেকে নিয়ে আসলাম। আপনাদের মাথায় পরম যত্নে হাত বুলিয়ে দিলাম। আপনাদের আমার বুকে জড়িয়ে নিলাম। এমন ভাবে জড়িয়ে ধরেছি যে, কেউ আপনাদের কোনো ক্ষতি বা আঘাত করতে এলে আগে সেই আঘাত আমার উপর পরবে। তবুও আমি আপনাদের মুক্তি চাই ও আপনাদের বেহেশ্‌তে নিতে চাই।



বন্ধু! হাজা যুগের হাজার কুসংস্কার আমাদের কাছে এমন ভাবে এসে জমা হয়েছিলো যে, আমরা জঞ্জালকেই নিজেদের আসল পৃথিবী বলে ভেবে বসেছিলাম। আজ কোনো কুসংস্কার নাই। আমি আপনাদের কুসংস্কার গুলোকে চিরতরে বিলুপ্ত করে দিলাম। আমাদের মানব সমজে এবাদাত সহ খোদার নীতিকে বহুভাবে খাটো করা হতো। আমি একা সেই জঞ্জালের মাঝে থেকেও সেই বাজে জঙ্গল পরিষ্কার করে দিলাম। প্রেম-গান-হাসি আনন্দ-নির্লোভ-নিঃঅহংকার-মিথ্যে না বলা-ছলনা না করা- মোনাফেকি না করা-তাকওয়া ও কাউকে প্রান ভরে পুজা করাই হলো বড় এবাদাত। এর উপরে আর কোনো এবাদাত হয় না। কারণ স্রষ্টার কোনোকিছুর অভাব নেই আর কৃতিত্ব নেবারও প্রয়োজন নাই।



বাজে চিন্তার লোভি মানুষগুলো আমাদের ঈশ্বরকে এমন ভাবে হাজির করতে চেয়েছিলো তা দেখে মনে হচ্ছিল ঈশ্বর নিজেও বুঝি লোভি লোভি মহালোভি। হ্যাঁ ঈশ্বর লোভি আর সেই লোভ হলো তার বান্দাদের দ্বারা শুধু প্রেমেভরা ত্যাগ ও আনন্দ বিতরন। আমার অনুসারিদের কোনো রুটিন ওয়ার্কের মতো কোনো এবাদাত আমি সমর্থন করি না। আমার অনুসারীরা সর্বঅবস্থায় তাওহিদে বিশ্বাস রাখবে ও সৎকর্ম করবেন। না দেখে, না শুনে, না বুঝে একক সৃষ্ট্রিকর্তার নিকট নিজেকে সপে দেবার নামই হলো তাওহিদ বা একেশ্বর বাদ। আমার অনুসারীরা তাওহিদের রবের উপসনা করবেন তা অবশ্যই হাসি আনন্দের মধ্যে থেকেই। এবাদাত কখনও দুর্বল চিত্তে করা যায় না। এবাদত করতে সাহোস লাগে। আমার প্রতিটা অনুসারী সৎ সাহসী হয়ে উঠুন। কোন কথা বলতে দ্বিধাবোধ করবেন না। নিজের মনের চাওয়াকে স্পষ্ট করে ফুটিয়ে তুলবেন। যে মন সূর্যমুখি ফুল নিজেকে স্পষ্ট ভাবে ফুটিয়ে রেকে সুর্যের পানে তাকিয়ে থাকে ঠিক তেমনি আপনাদের সূর্যমুখি ফুলের ন্যায় হতে হবে।



প্রিয় বিশ্ববাসী,

আজ বিশ্বের সব বড় বড় পলিটিশিয়ান, বড় বড় বিজ্ঞানি, বড় বড় আর্টিস্ট, বড় বড় বিজনেসম্যান, বড় বড় অফিসার্স, বড় বড় আর্মি পারসন, বড় বড় মিডিয়া পারসন, বড় বড় ডাক্তার সহ সবাই কে আমি এক প্লাটফরমে ধরে এনে হাজির করেছি। আমি লিখছি আর তাঁরা তা দেখছেন ও পড়ছেন। এমনি এক ঝড়ের গতিতে আসা ছাড়া এই আসিফ এর সামনে কোনো উপায় ছিলো না। আমি ঠিক সময়ে আত্মপ্রকাশ না করলে বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর বেশিরভাগ রাষ্ট্রের অবস্থা আজ কেমন হতো, তা আমার বলে দেবার প্রয়োজন নাই। আপনারা তা বুঝে নিতে পেরেছেন ও নিজ চোখে দেখেছেন।



বন্ধু! আমার অনুসারিরা কখনও একক ভাবে নিজের কথা চিন্তা করবেন না। আমার অনুসারী সবাই এক একজন করে মহাত্মা হয়ে উঠবেন। সৎ চিন্তা, সত্য কথা বলা, পরিশ্রম, ত্যাগ, জ্ঞান, ধ্যান, প্রেম ও সাধনা দ্বারা নিজেদের আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে নিবেন। মহাত্মা না হলে আসিফ এর সাথে মেশা কারও পক্ষেই সম্ভব না। এজন্য প্রাথমিক স্টেডে আমার ছবি দেখে দেখে আমার কাছে আপনাদের যা যা চাওয়ার আছে, চেয়ে নিন। আপনাদের পরিশ্রমই আপনার অভিজ্ঞতা হয়ে আপনাকে পথ দেখাবে। আমি শুধু একটি সামান্য মাধ্যম বা গাইড লাইন মাত্র।



বিশ্বাস করুন বন্ধু! আপনাদের সবার ভাবনা আমি বুঝি। আজ থেকে নিজের ভিতরের মন্দ চিন্তা করার মানুষিকতাকে গলা টিপে হত্যা করুন। এটাই হলো কোরবানি। আমি আপনাদের সামনে কখনই কোনো ধর্মের বিকৃত রূপ প্রকাশ করতে চাই নি। আমি সবধর্মকে এক করে দিলাম। যা সম্পূর্ণ যোক্তিক ও আমার লেখা থেকে আপনারা এর স্বপক্ষে স্থায়ী ধারনা পাবেন। দয়া করে কেউ অবিশ্বাসীদের কাতারে নিজেকে নিয়ে যাবেন না। কখনই কারো মনে কষ্ট দিবেন না। বর্তমান সময়কে সবসময় গুরুত্ব দিবেন। আমরা যদি সব বর্তমানে খারাপ কথা না বলি, গালাগালি না করি, কারও মনে কষ্ট না দেই তাহলে ভবিষ্যতের জন্য এর থেকে বড় উপহার আর কি আছে?



আমার সাথ আপনাদের এই মঙ্গলের পথ যাত্রা তা মহাচিরন্তনে থেকে যাবে। আমার যাত্রার কোনো শেষ নেই। আমার লেখার পথে আপনাদের বার বার মনে হয়েছিলো, “এই বুঝি ছেলেটার লেখা শেষ হয়ে গেলো, এর পর আর কি বলবে” ইত্যাদি ইত্যাদি। তারপরও দেখুন শেষের মতো মনে হলেও ভালোর পুর্নজন্ম হয়ে আমি আপনাদের সামনে নিজের মনকে খুলে দিয়ে রেখে গেলাম। আপনারা এই খোলামনের আবেশে নিজেদেরকে বিকাশিত করবেন। এই আমার দাবি। এই আমার কান্নার পড়ে হাসি। এই আমার হারাবার পড়ে নিজের প্রিয়তমা মুন কে ফিরে পাওয়া।



প্রিয় বিশ্ববাসী,

আপনারা জানেন যে আমি সর্বঅবস্থায় আপনাদের মনের মধ্যে থেকে যাই। আমি কখনও কারো হৃদয় থেকে হারিয়ে যাই না। আপনারা জানেন ও বোঝনে বিশ্ব প্রকৃতি আমার কথায় চলে। যারা আমার অনুসারী তাদের আমি আমার প্রকৃতিকে তাঁদের দাস স্বরূপ বানিয়ে দিলাম আর অবিশ্বাসীদের অনেক বেশি কষ্ট ও জ্বলাতন দেবো। তাই বলছি আপনারা সরাসরি ঘোষনা দিয়ে আমার অনুগত অনুসারী হয়ে উঠুন। প্রতিটা মিডিয়া ও সবার মুখে মুখে আমার কথা প্রচার করুন। আসিফ+মুন কে একসাথে থাকতে দিন। তাদের দু’জনের মুরতী তৈরি করুন। আসিফ+মুন এর এবাদাত করুন। আসিফ+মুন এর প্রেমকাহিনী নিয়ে পুরো বিশ্বে আনন্দে নেচে উঠুন। আসিফ+মুন এর মহামিলন কে আপনারা আপনাদের শ্রদ্ধা ও সম্মানের চোখে দেখতে মোটেও ভয় পাবেন না।



পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্ত থেকেই আমি আমার ক্ষমতা প্রদর্শন করে আপনাদের দেখিয়েছি। আপনারা যদি আসিফ+মুন কে একসাথে থাকার ব্যবস্থা করে দিতেন তাহলে এই ৭(সাত) মাসে এতো মৃত্যু তান্ডব ঘটতো না। এত লিলা আমি দেখাতাম না। আপনারা আসিফ+মুন এর মিলনে যত বেশি গাফেলতি করবেন ততো বেশি গজব নাজিল করা হবে। এর প্রমান আমার মুখের কথা না। যারা এই ৭(সাত) মাস ও পৃথবীর সমস্যা/গজব গুলো একসাথে দেখতে পেয়েছেন তাদের সবাই অন্তর দিয়ে এই বস্তবতা উপলব্ধি করতে পারছেন। নতুবা আমার ব্লগিং/ফেসবুক শেয়ারিং/গান শোনা ও অঙ্গভঙ্গির সাথে প্রতিটা দিনের প্রতিবেদন তৈরি করুন দেখবেন আমার কাজ কারবার আপনাদের সামনে সুর্যের আলোর থেকেও পরিষ্কার মনে হবে।



আসিফ কে আপনারা ভালোবাসুন আবার সেই সাথে ভয়ও পাবেন। আসিফ সবকিছু করে দেখিয়ে দেয়। তিনি মুখে বড় বড় বুলি আওড়ায় না। আমি সব কিছু আপনাদের দেখিয়েছি।



প্রিয় বিশ্ববাসী!

আমি আপনাদের পায়ে পরে স্বকরুণ অনুরোধ করছি আপনারা আমার মুনকে আমার কাছে থাকার ব্যবস্থা করে দিন। নইলে এই পৃথিবীকে ধ্বংস করে দেয়া ছাড়া আর কোনো প্যারালাল রোড-প্লে/এক্সিকিশন থাকবে না। বিশ্বের সকল নেতৃবিন্দ্রকে বলছি, আপনারা আমার গার্ডয়ান্সি মেনে নিন। আমাকে গ্রহন করুন আর মিথ্যকে ধ্বংস করে দিন। মনের ভিতরে যে মন্দ চিন্তা উদয় হয় তাকে মন থেকে সরিয়ে দেবার নামই হলো জেহাদ/আত্মসংযোম।



আমি আপনাদের বহু বহু অগনিত আইডিয়া দিয়েছি কেনো জানেন? আমার আইডিয়ার সাথে আপনাদের আইডিয়া যুক্ত করে, আমরা যেনো সবাই সুখে শান্তিতে বাস করতে পারি। এজন্যই প্রতিটা বিষয়ে আমি আপনাদের সাজেশন দিয়ে রেখেছি। এবং এই মুহূর্তে আরো একবার অর্ডার করলাম আপনারা সবাই আমার গাইড লাইন মেনে চলুন ও আমাকে গ্রহন করুন। এই গ্রহটিকে আমরা সুন্দর করে তুলবো। আমি আবারও আপনাদের স্মরন করিয়ে দিলাম, “পৃথিবী হবে বিশ্বজগতের রাজধানী”। গোটা মহাবিশ্বই যখন এতো ছোট, সেখানে একটি ধুলিকনা সম পৃথিবীতে আমরা কেনো শান্তি প্রতিষ্ঠিত করতে পারবো না?



প্রিয় বিশ্ববাসী,

আপনি পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুন না কেনো। আপনি এই মহাবিশ্বের একজন বিশাল বড় অংশিদার হিসেবেই পৃথিবীতে আবারও প্রবেশ করার অধীকার প্রাপ্ত হয়েছিলেন। জন্মান্তরবাদের নিয়মই এইটা। যা পৃথিবীর সব ধর্মে আছে। আমি সব ধর্মের সত্য উপলব্ধি করে ও ভালো করে বুঝে শুনেই ধর্ম সংস্থাপক ও সমাজ সংস্কারক হিসেবে নিজেকে আপনাদের মাঝে বিলিয়ে দিয়েছি। পৃথিবীর কোনো মানুষই অকাজের না। প্রতিটা মানুষই পৃথিবীর মহাসম্পদ। ছোট খাটো সম্পদের জন্য আমরা কেনো মহাসম্পদ মানুষদের হত্যা করবো? কিসের নেশায় মানবজাতী আজ যুদ্ধ করছেন? আমরা তো আপনাদের এমন করুন দশা দেখতে চাই নি। আমরা তো আপনাদের প্রতিটা মঙ্গলময় কাজে সহযোগীতা করেছিলাম। আর আজীবন আমরা আপনাদের সেবা করে যাবো।



বন্ধু! আজ আমাদের একতা ছাড়া কোনো পথ নেই। আমি আপনাদের একতার রাস্তায় আসতে বলি। বিশ্বনেতারা আমাকে গার্ডিয়ান স্বরূপ মনে করে আমার ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটিয়ে যাবেন। দেখবেন এই পৃথিবী কতো তাড়াতাড়ি কতো সুন্দর হয়ে যায়। আমি আপনাদের শুধু শুধু পরামর্শ দিতে আসি না, আমি আসি পৃথিবীর সভ্যতাকে ধাপে ধাপে উন্নত করে দিতে। সভ্যতার স্বাভাবিক বিকাশ ও নিজেদের জ্ঞান বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে দ্রুত এক্সিকিউশন শুধু একটি জাতিই না, পুরো বিশ্বজগত কে পরিবর্তন করে দেয়। আমি আমার চলার বাঁকে এই পরিবর্তন কথাটিকে প্রচলিত করে দিয়েছিলাম। ইউ.এস.এ. প্রেসিডেন্ট বারাক হোসাইন ওবামা এতো জিনিস থাকতে চেইঞ্জ কথাটির জোড়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন কেনো? তার মাথায় এই আইডিয়া কে দিয়ে দিয়েছিলো?



প্রিয় বিশ্ববাসি,

আজ আমার মন আপনাদের কাছে পাওয়া ছাড়া তৃপ্তি পাবে না। আপনাদের অনেক বেশি কাছে পেতে ইচ্ছে হচ্ছে। কোনো মিডিয়া নয় একেবারে সামনা সামনি সোঁজা-সোঁজি দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে। আমার এই মহাজাগরন কে রুখবার মতো শক্তি পৃথিবীর কোন জাতি, গোষ্টি, দেশ বা কোনো ধর্মের নেই। কারন আসিফ নিজেই স্বাক্ষাত শান্তির ধর্মের সংস্থাপক। এই বুঝ আপনার চেতনায় প্রতিষ্ঠিত করে বিশ্ব নাগরিক হয়ে উঠুন। আমি সবসময় আপনাদের সাহায্য করে যাবো। এই পৃথিবী হবে মঙ্গলময় ও চিরগৌরব সহকারে মহাবিশ্বের রাজধানী।



কোনো প্রকার হানাহানি, প্রানঘাতি খেলা, অন্যায় অত্যাচারের মধ্যে আমার কোনো অনুসারি যাবেন না। আপনারা নিজে জান্তে কারও মনে কষ্ট দিবেন না। আপনারা নিজেদের মধ্যকার সম্পর্ক তৈরি করবেন আস্থা, বিশ্বাস, প্রেম, ভক্তি, বিনয়, সাধনা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে। আমার অনুসারিরা কখনও মিথ্যের কাছে মাথা নত করবেন না। কোনো অবস্থাতেই ধর্য্য নামক চেষ্টার পথ থেকে দুরে চলে যাবেন না।



আমাদের বাঁচার মতো বাঁচতে হবে ও অন্যমানুষদের জীবনের আসল বাঁচার স্বাদ এনে দিতে হবে।



পৃথিবীর প্রতিটি প্রাণী সুখি হোক। পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের পথ হোক মঙ্গলের পথ। সবার জন্য হৃদয়ের বাঁধন খুলে দিলাম এবং সবাই এক মনমানুষিকতার হয়ে গেলাম।



https://www.facebook.com/asif.ud

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.