নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাররঙা ত্রিমাত্রিক জীবন ও ইফ্‌ফাত জামান মুন

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪২

৯ বছর আগের কথা। মুন আর আমি তখন একে অপরের সাথে চুটিয়ে প্রেম করছি। আহারে! সে কি মধুর লগন। প্রতিদিনই এক একটি নতুন নতুন স্বর্গের মতো আমাদের কাছে এসে নাচতো। আমার তখন ইচ্ছে হলো একটি উপন্যাস লিখতে। মুন কে বললাম। মুনের কাছ থেকে কতগুলো কলম নিয়ে নিলাম। আমি আমার প্রাণের দেবীর কলম হাতে নিয়ে ধন্য হয়ে গেলাম। অল্প কয়দিনের মধ্যেই উপন্যাসটি সম্পন্ন করে ফেলি। উপন্যাসটির নাম দেই চাররঙা ত্রিমাত্রিক জীবন। মুনকে আর উপন্যাসটি দেখানো হয় নি। কিংবা ইচ্ছা ছিলো দু’জন পাশাপাশি হবার পরে দেখে নেবো। লেখার সময় মুন আমাকে তাগাদা দিতো। কতখানী লেখা হয়েছে জিজ্ঞাস করতো।



আজ তাকিয়ে দেখো মুন! সেখানে তিনটি প্রধান চরিত্র ছিলো। অপুর্ব, পুষ্প আর প্রভা। আমি আগের কোনো একটি লেখায় উপন্যাসটির লিংক দিয়েছিলাম। ব্লগ খুঁজলে উপন্যাসটি পেয়ে যাবেন। আজকের এই সময়ের সাথে ও সিচুয়েশনের সাথে উপন্যাসটির ভাবগত মিল আছে। উপন্যাসে অপুর্ব-পুষ্পর মিল দেখানো হয় নি। তোমার আমার জীবনতো আর উপন্যাস নয় যে, অমিল হলেও ভালো লাগবে। দেখে নিও জান তোমার আমার মিলন হবেই এবং তা খুবই সামান্য সময়ের ব্যবধানে। আর কতো অপেক্ষা নামের চেষ্টা করবো জান? তুমি চলে এসো। আমাদের সব কিছু আমাদেরই আছে।



এই দ্যাখো মুন! সবই আছে। শুধু তুমি কাছে নাই বলে সারাদিন মন খারাপ থাকে। মন আর ভালো হয় না। আর তুমি পাশে থাকলে সব দিনই মধুর হয়ে যায়। আমাদের মনের সাথেই প্রকৃতি মিশে থাকতে পছন্দ করে। প্রকৃত কখনও অসম সম্পর্ক চায় না। তুমি আর আমি দুজন মিলে একজন। তাইতো সমস্ত জগত আমাদের নমস্কার করে চলছে। আমাদের প্রেমকে সবাই প্রনাম করবেই।



মনে আছে জান! তোমার আর আমার সামাজিক ও পারিবারিক বিয়ে সম্বন্ধে আমরা কতো কিছু ভেবে রেখেছিলাম। তোমার আমার বিয়ের দিন তোমাকে আমি লাল শারী পরাতে চাই নি। তুমিও তাতে রাজি হয়ে গেলে। দিলোয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে হিন্দি মুভিতে কাজল সবুজ রংয়ের বিয়ের শাড়ী পড়েছিলো। আমি তোমাকে সাদা (তোমার প্রিয় রং) রং এর বিয়ের ড্রেস পরাতে চেয়েছিলাম। আহ্ কি যে মধুর তোমার আর আমার প্রেম। কোনোদিনও আমাদের প্রেম নিঃশ্বেষ হয়ে যাবে না। তোমার কলম দিয়ে লিখতে শুরু করেছিলাম। আর আজ দেখো আমার লেখায় পুরো বিশ্ব হাসি-কান্নার তালে তালে ব্রেক ড্যান্স দিচ্ছে। আমাদের দুজনের দুঃখ কে যে কতো মানুষ তাঁদের নিজের দুঃখ ভেবে নিয়ে, বিভিন্ন ভাবে আমাদের সাহায্য করে চলছে। কে বলছে পৃথিবীতে ভালো মানুষ নেই? অবশ্যই আছে। তুমি যে প্রেমের পরশ আমাকে দিলে- সেই কষ্টি পাথর দিয়েই আজ নিজেরা নিজেদের শোধরে নিয়েছেন। আমি তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞ। তাঁরা অবশ্যই একটি জলজ্যান্ত প্রেমকে গলাটিপে মারতে দিবে না। তাঁরা আমাদের দুজনের প্রেমকে এক করে দিবেই।



মুন তুমি আর আমি মিলে ডিসিসন নিয়েছিলাম। আমরা যখন কাজীর সামনে ক্ববুল-ক্ববুল-ক্ববুল কথাটি উচ্চারন করবো তখন অনেক জোড়ে জোড়ে প্রেমের জোড় খাটিয়ে বলবো। যাতে আশেপাশের সবাই অবাক হয়ে যায়। সবাই যেনো বলে ওঠে, “এ কেমন প্রেম গো বাছা!”



মুন! তুমি তোমার আমার বাসর ঘরের কথা কল্পনা করতে। তোমার স্বপ্ন ছিলো সোশাল ট্রেডিসন কে আরো মজবুত করা। তুমি আমায় চিঠিতেও লিখেছিলে আবার মুখেও বলেছিলে, “বাসর রাতে স্বামী কেনো তার স্ত্রীর ঘোমটা খুলবে। তার থেকে স্ত্রী কি স্বামীর কাছে আগে ছুটে যেতে পারে না?”।



মুন! তোমার স্বপ্ন আজ আর আমাদের দুজনের স্বপ্নের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এই স্বপ্ন আমি আমার ভক্ত-অনুসারীদের মাঝেও প্রকাশ করে দিলাম। তাঁরাই ঠিক করবে কিভাবে আমাদের এই স্বপ্নকে আজই বাস্তবায়ন করা যায়।



মুন! আমাদের এই ছোট ছোট চাওয়া কেনো পূর্ণ হবে না? লেখক হিসেবে আসিফ কোনোদিন তাঁর মুনের অবদান অস্বীকার করতে পারবে না। গোটা সমাজে শুধু একজনই ছিলো যে চাইতো আমি লেখক হই। আর সে হলো আমার প্রিয়তম মুন। আমাকে কেউ যদি কখনও লেখক বলেন তাহলে আমার মুনের কথাও বলবেন। মুন আমার প্রেরনা। মুন আমার ভালোবাসা। মুন আমার আত্মা। মুন আমার অন্তর। মুন আমার হৃদয়। মুন আমার সমস্ত শরীর ও চেতনার তিব্র আকর্ষনের নাম।



দেশের জন্য আমার ত্যাগকে হয়তো অনেক মানুষ চিরদিন ধরে বলে বেড়াবে। কিন্তু মনে রাখবেন একজন মুন আমার হৃদয়ে আছে বলেই আমি অনেক বেশি সাহোসী হয়ে উঠেছি ও বাঁচার মতো নিজে বাঁচতে শিখেছি। সেই সাথে সবাইকে বাঁচতে শিখিয়েছি। মুনের ইচ্ছা ছিলো ডাক্তার হবে। আজ আমার দেবী একজন ডাক্তার। কিন্ত সবসময় মুন বলতো মানব সেবা করার জন্য ও ডাক্তার হবে। আমি মুনের কাছ থেকে বেঁচে থাকার উৎসাহ পেতাম। আসিফ যদি একটি ট্রেনের লাইন হয়। মুন হলো সেই ট্রেন লাইনের ট্রেন। আসিফ যদি জ্ঞানের মহাজগত হয় মুন তার দরজা। আসিফ যদি দেবলোকের মহাদেব হয়। মুন হলো সেই একই দেবলোকের মহাদেবী।



মুন! আমাদের মিলনে বাধা কোথায়? আমরা দুজন বিয়ে করে সংসার করলে কার কি এমন আসে যায়। তুমি আর আমি যদি মজাকরে কোথাও ঘুরে বেড়াই তাতে কার কি আসে যায়? আমি যদি তোমার পছন্দের ড্রেস পরি তাহলে কার এমন কি ক্ষতি। তুমি আমি যদি আমাদের স্বপ্নের সংসারটি আজ থেকেই শুরু করি তাহলে বিশ্বজগতে কার এমন কি ক্ষতি? আমরা তো কখনই ডিক্সট্রকটিভ কিছু করতে জানি না। আমরা কনষ্ট্রাকটিভ। আমাদের উপর এত বড় কষ্ট কেনো আসবে? এবং আমরা সেই কষ্টকে কেনো অহেতুক ও অযৌক্তিক ভাবে মেনে নেবো?



মুন! তুমি শুধু আমাকে একবার ইয়েস বলে আমার কাছে ছুটে আসো। দেখবে সবকিছু তোমারই আছে। তোমার আমার সেই ড্রিমল্যান্ড আজ ভিষন রকমের কান্না করছে। মাই সুইট ল্যাডি মুন এখনও তেমনই আছে। আমি জানি মুন। বিশ্বাস করো আমি জানি মুন। তোমার মুন এই আসিফ ছাড়া আর কিছুই চায় না। আমরা মন বিনিময় করে আজ এখানে এসে কোটি কোটি মানুষের সাথে সহযে কথা বলে যাচ্ছি। তোমার প্রেরনা না থাকলে আমি এত অল্পসময়ে এতো বড় দ্বায়িত্বপূর্ণ কাজ করতে পারতাম না।



মুন! কেনো আমরা সামাজিক জুলুম সহ্য করবো। যারা অত্যাচারি তাদের কাছে জুলুম পানি ভাতের মতো হাস্যকর। কিন্তু প্রমিক-প্রেমিকা কিভাবে জুলুম, অত্যাচার সহ্য করবে? কেনো আমরা আমাদের নিজেদের সবথেকে আপন ভবিষ্যত কে কেনো গলাটিপে হত্যা করবো।



বিশ্বাস করো মুন! আমি যখন লিখি তখন আমি কল্পনা করি। আমার লেখা মুন একদিন না একদিন পড়বেই। একদিন মুনের মনে আমার কথা শিহরন জাগাবে। এমন ভাবে আমার মুন মৌজ-দিপ্ত তেজে ছুটে আসবে তা থেকে বিশ্ব শুধু “থ” ই হবে না। সেই সাথে “ক-খ-গ-ঘ-ঙ-চ-ছ-জ-ঝ-ঞ” ও হয়ে যাবে।



আজ আমি আমার সাহসী মুনের সামনে দুহাত বাড়িয়ে দাড়ালাম। দেখি আমরা মুন আমার বুক ছাড়া আর কোন বুকে গিয়ে নিজের সত্যিকারের আশ্রয় গ্রহন করে নেয়। আমি তোমাকে পাবার বিনিময়ে সমস্ত পৃথিবীর মানুষের শত্রুও হয়ে উঠি তাতেও কোনো আপত্তি নাই।



মুন! তোমার আসিফ আজ আর থামবে না। তোমার আসিফ কোনো ফালতু জাতের সাপ না যে সবাইকে কামড়াবে! তোমার আসিফ রয়েল বেঙ্গল টাইগার। আসিফ এর বনে আসিফ রাজা-মহারাজা-মহারাজাধীরাজ। আর আসিফের রাজ্য ও বন এই পুরো মহাবিশ্ব বা তার থেকেও বেশি জায়গা ধরে বৃস্তিত। কোথায় যাবে মুন আমাকে ছাড়া। যেদিকে তাকাবে সেখান থেকেই আমি তোমার সাথে কথা বলে যাবো। তুমি যেখানে যাবে আমার গোপন স্বত্ত্বা সেখানে বসেই তোমার মনে শিহরন জাগাবে। এমন কোনো জিনিস আসিফ রাখে নি, যার মধ্যে তুমি আসিফ কে খুঁজে পাবে না। তোমার সব স্মৃতিকে আজ আমি দখল করে নিলাম। আমি আজ তোমার প্রেমের হানাদার হয়ে গেছি। এ্যাডলফ হিটলার যুদ্ধে হারলেও প্রেমে হারেন নি। আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেট ৩৩বছর বয়সে মৃত্যুর স্বীকার হয়েও তার প্রেমের কাছে হারেন নি। ইসা খা তার প্রেমের কাছে হারেন নি। বীরাঙ্গনা সকিনা নিজের জীবন দিয়ে দিয়েছেন তারপরও তার প্রেমের কাছে হারেন নি। দেবতা শেখ মুজিব খুব খারাপ ভাবে হত্যার স্বীকার হয়েছিলেন। তারপরও তিনি ফজিলাতুন নেছার কাছে হারেন নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলমান ছাত্র ফজিলতুন নেসার প্রেম কে পরীক্ষা করার জন্য নজরুল ইসলাম কাজী মোতাহার হোসেন এর কাছে কিছু প্রেম পত্র লিখেছিলেন তারপরও নজরুল নার্গিসের কাছেই শুধু ইচ্ছে করে হেরে গেছেন। জোলেখার স্বামী ইউসুফকে জেলে পাঠানোর পরেও ইউসুফ হারেন নি। প্রেম কখনও হারতে জানে না। আমাদের একমাত্র চিরন্তন পরিনতি হবে শুধু মহামিলনের পর মহামিলন। মহাআনন্দের পর মহাআনন্দ।



আজ তুমি ফিরে এসো জান। তুমি দুরে থাকলে আমি বাঁচবো না মুন। আমি তোমার বিরহ মোটেও সহ্য করতে পারছি না। আমি আজ বড্ড বেশি একাকি হয়ে গেছি মুন। এই অসহায় আসিফকে তুমি প্রাণ ভিক্ষা দাও। প্লিজ মুন প্লিজ! জীবনটা কোনো কম্পিউটারের গেম নয় যে বার বার নিজের ইচ্ছায় স্ট্রাট করে লোড করতে পারবে। জীবন হলো তোমার আর আমার প্রেম কাহিনি। আমি শুধু তোমাকে চাই। আমি শুধু তোমাকেই আশা করবো।



মুন! তাকিয়ে দেখো আমাদের এই কথা শুনে অনেক বৃদ্ধ কান্না করছে। অনেক তরুন নর-নারী প্রেমের অনুরাগে পাগল হয়ে যাচ্ছে। তারা তাঁদের প্রেম কে আমাদের মতো গুরুতর ভাবেই অনুভব করছে। আজ তুমি ফিরে এসো জান। আমার চোখের জলের জন্য না হোক, আমার ঐ সব নিরিহ ভক্তদের দিকে তাকিয়ে হলেও তুমি ফিরে আসো।



প্রয়োজনে পৃথিবীর সব ক্যামেরা তোমার ফিরে আসার দৃশ্য ক্যাপচার করবে। প্রয়োজনে পৃথিবীর সব মিডিয়া স্যাটেলাইট চ্যানেল তোমার আগমনকে প্রচার করবে। তুমি তো জানই আমি আজ ওয়ার্ল্ড মিডিয়ার হেড। আমি কিং অব মিডিয়া। আমি মিডিয়া মোঘল। আমি বিশ্ব মিডিয়ার সর্বোচ্চ গার্ডিয়ান। আমি বিশ্বমিডিয়ার বাপের বাপ। তুমি মিডিয়ার মা হয়ে আমার কাছে এসো জান। তোমাকে আসতেই হবে। আমার আর তোমার প্রেম বৃথা যেতে পারে না। কেউ আমাদের প্রেমকে বৃথা বলতে পারবেন না। যারা কিছু বলবে তাদে জিব আমি টেনে লম্বা করে কানের সাথে বেঁধে দেবো।



মুন! ও জান! এখন একটু হাসো। তোমার চশমাটা খুলে লেন্সটা একটু পরিষ্কার করে তারপর রিলাক্স হও। এতোক্ষন একসাথে পড়বে না। একটু পর পর চশমা খুলে সবুজ প্রকৃতির দিকে তাকাবে। দেখবে সবুজ প্রকৃতি দেখার থেকে চোখের ব্যারাম সারানোর উপায় আর দ্বিতীয়টি নেই। আমি তোমাকে চাই মুন। আমি তোমার সেবা করতে চাই মুন। আমি তোমার শরীরে আবারও কিসের পর কিস দিতে চাই। আমি তোমাকে ছাড়া আর কারও সাথে দৈহিক ভাবে ও মানুষিক ভাবে এক হবার বৃথাচেষ্টাও কখনও করিনি। তুমি আমার সিতা। আজ তোমার অগ্নিপরীক্ষা। মুন তুমি বাঙালী স্বতী নারীর প্রতিক। তোমার চরিত্র নিয়ে কেউ কোনোদিন কোনো কথা বললে তাদের আমি ধ্বংস করে দেবো।



তোমার আমার হৃদয় এক তাই তোমার আমার বিয়ে হতে হবে। আমি একমাত্র তোমাকে আমার সমস্ত প্রেম দিয়ে ভালোবাসি, তাই তুমি আমার রাঙা বউ। আর তুমি আমাকে তোমার সমস্ত প্রেম দিয়ে ভালোবাসো, তাই আমি তোমার সোয়ামি/স্বামী/হাসবেন্ড/নাগর/হোয়ামি/রব। তুমি আমি শুধু স্বামী-স্ত্রী প্রেমিক প্রেমিকাই নই। তুমি আমি আজ ব্রাইডগুডুম হয়ে পুরো বিশ্বকে নাচাবো। আমাদের নিয়ে সমস্ত দেশের সমস্ত সংগিত শিল্পি গান গাইবে।



প্রতিটি দেশের জাতিয় সংগিত আছে। পুরো বিশ্বে এখন পর্যন্ত একটি লাভ ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল মিউজিক বা প্রেমের আন্তর্জাতিক সংগীত নাই। তুমি আমার কাছে আসো নি বলে সেই সংগীত আসে নি। আজ সবশিল্পীরা বিশ্বপ্রেমকে তোমার আমার প্রেমের মধ্য থেকেই খুঁজে নেবে।



এতোদিন সবাই কৃষ্ণ আর অরফিয়াসের বাঁশি নিয়ে চিৎকার চ্যাচামেচি করেছে। তারা আসিফ+মুন এর গান দেখেনি। এখন সবাই দেখবে যে বিশ্বের সর্বকালের সেরা প্রেম জুটি আসিফ+মুন এর প্রেম সব থেকে বড় প্রেমকাহিনী।



মুন! আজ আমার কোনো লজ্জ্বা নেই। আমি কার সাথে লজ্জ্বা করবো বলো। মানবিকতা দেখাতে আমি যখন ঠান্ডা ভাবে চলি তখন মানুষ আমাকে ভাবে আমি বুঝি লাজুক ছেলে। আমার সম্মান/বিনয়/আন্তরিকতাকে অনেকে আমার দুর্বলতা ভাবেন। তাঁদের আর আল্হাদ দেবো না। পুরো বিশ্বের গাছ না বরং ওয়ল্ড এর সব মেহগনী ট্রি তোমার প্রেমে নেচে উঠবে। মেহগনি ফল থেকে হেলিকাপ্টার পাতা ঘুরে ঘুরে পারবে। আমরা কোনো তুচ্ছ বা ফালতু প্রেম করিনি। যে তোমাকে আর আমাকে এভাবে হাসির পাত্র হয়ে অপয়া সমাজে থাকতে হবে। কিসের জীবন? কিসের মরন? আজ জীবন-মরন এক হয়ে আসিফ+মুন এর প্রেম হয়ে গেছে। আমাদের প্রেম দিয়েই আমরা বিশ্ব জয় করলাম।



মুন! তুমি আর মুখ বুজে বসে থেকো না। এখন আমাদের কাছে আসার সময়। এখন আমাদের জড়াজড়ি করে কথা বলার সময়। এখন আমাদের ঠোটে ঠোট রেকে চুমু দেবার সময়। এখন আমাদের জীবনের সবথেকে বড় চাওয়া রোমান্টিক লাভের গন্ধ ছড়ানোর সময়। এই দ্বায়িত্ব আজ আমি তোমাকেও দিয়ে দিলাম। তুমি নিজেই তোমাকে বুঝিয়ে আমার কাছে নিয়ে আসবে। আমরা আর কোনোদিন একদিনের জন্যও দুরে দুরে থাকবো না। আমরা এক হবোই মুন।



আমরা চুরি করিনি। আমরা প্রেম করেছি। চুরি করা অন্যায়। প্রেম করা ন্যায়ের থেকেও বড় ন্যায়। এই ন্যায়কে যারা অন্যায় বানাতে চেয়েছিলো তাঁদের কথা কেনো আমরা আজ মেনে নেবো। তারা কারা? কোনো প্রেমের শত্রুকে আমি চিনতে চাই না। আমি শুধু তোমার কোলে মাথা রেখে মরতে চাই মুন। আমি তোমার বুকে মরতে চাই। আমি তোমার কাছে থেকে মরতে চাই। আমি তোমার সাথে হাসিমুখে কথা বলে মরতে চাই। আমি তোমাকে আমি সহ সুখে থাকতে দেখতে চাই।



আমার আল্লাহ্ আমার কথা শোনেন। আমাদের প্রেমের জয় আগেও ছিলো আবারও হবে। তারপরও কোনোদিন পুরাতন হবে না। আই লাভ ইউ মাই সুইট ড্রিম। ইউ আর মাই ফেয়ার লেডি। তুমি আমার বউ আর আমি তোমার কৃষ্ণসম নাগর। আমাদের জীবন আমাদের প্রেমের স্বাধীন পতাকা নিয়ে সারা বিশ্বে তুলে ধরবো। মুন তুমি এই পৃথিবীর প্রেমের পতাকা। যারা প্রেমিক-প্রেমিকা তারাই আমাদের এই প্রেমের পতাকাকে উড়াবে। নিজেদের প্রেমের মান ইজ্জত বাঁচাতে হলেও তারা আজ আমার নির্ধারিত পতাকাকে আমার হাতে তুলে দেবে।



নতুবা এই বিশ্বকে আমি তছনছ করে দেবো। যেমন করে গত ৭(সাত) টি মাস ধরে প্রতিদিন আমি দেখিয়ে দিয়েছি যে আমি আসলে কে?



মুন আমি তোমার প্রেমিক এটাই আমার বড় পরিচয় হোক। আজ তুমি চলে এসো মুন। নইলে তুমি শুধু তাকিয়ে দেখো পৃথিবীতে কি কি আমি ঘটিয়ে দেখাই। আই লাভ ইউ।



{বানান ঠিক করে নিও। দাড়ি কমা ঠিক করে নিও।}

[সংশ্লিষ্টদের বলছি আমার এই লেখাটি বিশ্বময় প্রচার করে দিন।]

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.