নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফিরে এসো মুন

০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪

পৃথিবীতে আমিই একমাত্র মানুষ, যিনি তাঁর প্রিয়তমা মুনকে নিজের কাছে পাবার জন্য, পুরো বিশ্বের সাথে একা ও একক জ্ঞানে লড়ছে। ৭শ কোটি মানুষও যদি একই সাথে আমাকে ভুল বোঝে তাতেও আমার কিছু যায় আসে না। কারণ তুমি আমার।



আমার কোনো দাবিই কখনও অন্যায্য না। মানুষ হয়তো আমাকে সাময়িক ভুল বুঝে, আমাদের সাথে এরকম আচরন করছেন। তাদের ভুলকে আমি ফুল করে দিলাম। এখন থেকে সবাই বন্ধু-বন্ধু সম্পর্ক। আজ আর কেউ চাইবে না যে এরা দুজন দুরে থাকুক। মুন+আসিফ কে কাছে ও পাশাপাশি থাকতেই হবে। বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় আসিফ+মুন কে পাশাপাশি নিয়ে আসা ছাড়া ভিন্ন কোনো উপায় নেই। তাতে আপনারা যে ভাবেই ভাবেন না কেনো। আপনাদের ব্রেনে যত গুলি ডায়মেন্সন আছে তা দিয়ে বিচার করে দেখুন, দেখতে পাবেন মুন+আসিফ কে পাশাপাশি থাকতেই হবে।



মুন খুব ভালো স্টুডেন্ট। আমার মেধাবী মানুষ দরকার। আমি আমার মুন কে এমন ভাবে তৈরি করে নিতে চেয়েছিলাম যাতে মুনের নাম শুনলেও মানুষের চোখ সম্মান ও শ্রদ্ধায় নতজানু হয়ে যায়। আমি মুনের অজান্তেই মুনের মধ্যে কিছু সুপার ন্যাচারাল পাওয়ার দিয়ে দিয়েছিলাম। যার বলে মুন সব মানুষকে আকর্শন করতে পারবে এবং সেই সাথে নিজেও আদর্শবতী হয়ে উঠবে। ঠিক এমন এক সময় এলো ব্রেকআপ নামের অভিষাপ। যার জন্য দায়ি ছিলো আমাদের দুজনের গার্ডিয়ান। যে গার্ডিয়ান না বুঝে আমাদের আলাদা করে রেখেছিলেন। সেই গার্ডিয়ান দ্বারাই আমরা আমাদের ব্রকেআপ থেকে সরে এসে মিলনের পথে সারাজনম হাঁটবো।

তখন চেনাজানা ছিলো মাত্র দু’টি পরিবার। আর আজ আমার ভক্তের অভাব নেই। আমার ভক্তরাই আমার ঘটক ও সাহায্যকারি হয়ে উঠবে। মুন+আসিফ কে এক করার জন্য আজ আমার সব ভক্তবৃন্দ একেক জন গার্ডিয়ান হয়ে গেছে। যারা আমাদের এই চিরস্বর্গিয় প্রেম কে এক করে দিবে।



আজ আমি সবার প্রতিক্ষায় আছি।



মুন! আমি যদি আর একটু কম করে বলতাম তাহলে তুমি এতোদিনে আমার হতেই। এই সাময়িক দেরী হবার জন্য আমি দুঃখিত জান! কি করবো বলো, মানুষের দুঃখ-কষ্ট-মৃত্যু-জড়া-অপচিকিৎসা-জুলুম ও প্রেম বঞ্চিত হবার দৃশ্য আমি সহ্য করতে পারি না। তাইতো প্রতিটা সেক্টরের জঞ্জালকে আমি সরিয়ে দেবার চেষ্টায় রত আছি।



পৃথিবীতে এমন কোনো শক্তি নাই যারা আমাদের দু’জন কে আলাদা করতে পারবেন। আমাদের যতো বেশি দুরের রাখার চেষ্টা করা হবে, ওদের ততো বেশি কাছ গিয়ে তারপর দেখিয়ে দেবো আসিফ+মুন এর প্রেমের পাওয়ার কতো বেশি।



মুন সবসময় তোমার কথা মনে পড়ে। সারাক্ষণ। কারণে, অকারনে, কাজে, অকাজে তুমি এসে আমায় প্রেমের প্রেরনা দাও। তোমার প্রেম দিয়েই আমি আজ বিশ্ব জয় করেছি। মানুষ আমাকে বুঝতে পারছে না। দিব্য জ্ঞান না থাকলে আমাকে বোঝা খুব কঠিন কাজ। এজন্য আমার লেখাগুলো কম মেধা সম্পন্ন মানুষের জন্য কখনও স্পষ্ট বোদ্ধ হবে না। আমার বানি পড়তে পড়তেই আমাকে বোঝা যাবে। আর সেই সাথে ভয়াল সুন্দর প্রতাপ নিয়ে তুমিও এগিয়ে চলবে মুন!

ইদানিং আমার একটি অভ্যেস হয়েছে ফেসবুকে তোমার নাম লিখে স্টাটাস দেয়া। কি করবো বলো? আমি তুমি বিহনে একা। তাইতো কালি দিয়েও তোমার নাম রওশন করার চেষ্টা করে যাচ্ছি।



যখন লিখি তখন নিজেকে এক চলন্ত রকেট বলে মনে হয়। মনে হয় আমি মহাশুন্যের নির্জন কোনো স্থানে বসে পৃথিবীর মানুষগুলোর জন্য এই সব কথা বার্তা পাঠাচ্ছি। মেঘের উপর পরম এক শুন্যতা আমাকে আজ এমন করে দিয়েছে। যেখান থেকে সব দেখা যায় কিন্তু কিছু বলা যায় না বা বুঝানোও যায় না। আজ তুমি আমার পাশে থাকলে সবকিছু বুঝে যেতে। আমি এমন ভাবেই তোমাকে গ্রহন করতে গিয়েছিলাম। নিজের শক্তিকে সবসময় তোমার কাছে প্রকাশ করতে চাই নি। তোমার ম্যাচিউরিটির জন্য আমি অপেক্ষা করেছিলাম। যখন তোমার ম্যাচিউরিটি এলো তখন আর আমরা একসাথে ছিলাম না।



আমি বার বার তোমার বাসার মোবাইলে এস.এম.এস. পাঠিয়ে তোমার দৃষ্টি আকর্শন করতে চেয়েছিলাম। তুমি সাড়া দাও নি। এই সাড়া না দেয়াটা বিশাল বড় একটি সমস্যা তৈরি করে দিলো। তুমি আর আমি যখন একসাথে প্রেমের তালে ছিলাম। তখন থেকে পর্যালোচনা করে দেখো। দেখবে আমার স্পেশালিটি তোমার কাছে এমনিতেই ধরা পড়বে। কোনো খারাপ গুনের চশমা লাগিয়ে তুমি তোমার প্রেমিকের অবস্থান নির্ণয় করতে পারবে না।



আমার দুঃখ ভর জীবনের মধ্য থেকেই আমার সৃষ্টি। আজ আমি শত হাজার প্রতিকুলতা মোকাবেলা করে তোমার সামনে এসে দাঁড়াতে পারছি। আমাকে সরকার/গোয়েন্দা সংস্থা দ্বারা নজর বন্দি করে রাখা হয়েছে মুন! যা আমি নিজে বুঝি। আশেপাশের কাউকে তা বোঝানো যায় না। একই ব্যাপার তোমার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আমাকে অনেকে পাগল ভাবছে। কি দোষ আমার মুন! একজন বাঙালী হয়ে নিজ বাঙালীদের অধীকার আদায়ের জন্য কথা বলেছিলাম, এই তো? পৃথিবীর সব অনিয়মের বিরুদ্ধে আমি কথা বলেছি, এই তো? ভারত, আফ্রিকা সহ সব দেশের জনমানুষের আসল চাওয়া ও আশা পূর্ণ হবার গাইড লাই দিয়েছি, এই তো?



আমরা পৃথিবীতে কেনো আসি? মানুষ কোন প্রেরনার বলে বেঁচে থাকে? ধর্মের নামেএ এতো ভন্ডামি কেনো? শিক্ষিত ও অশিক্ষিত সমাজে এতো বেশি কুসংস্কার কেনো? মানুষের মধ্যে এতো জাত বিভেদ কেনো, এই তো? প্রিয় মানুষটিকে কেনো দুর্বল সমাজ ব্যবস্থার বাজে প্রভাবের দরুন হারাতে হয়, এই তো?



আসুক না এমন লক্ষ লক্ষ প্রশ্ন আমি সব প্রশ্নের সমাধান দিয়ে গেলাম। আজ আমায় না বুঝলেও একদিন আসিফ+মুন এর প্রেমের জয়গাঁথা সারাবিশ্বে গেঁথে থাকবেই। মুন আমাকে তুমি অবিশ্বাস করো না। আমার অনেক কথা তোমাদের কাছে অযুক্তিক মনে হতে পারে। তারপরও তা সর্বসত্য প্রতিষ্ঠিত কথা। আমি তোমায় আমার সাধনা ও ধর্য্য নামক চেষ্টা দিয়ে জয় করতে চেয়েছি। যার মধ্যে শুধু নিখাদ প্রেম ছিলো। সেই প্রেমের কখনও মরন বা বিনাশ নাই।



মুন! আমি জানি না এখন তোমার মনের অবস্থা কেমন। যাই হোক, তুমি আমার কোনো কথায় মন খারাপ করো না। মন খারাপ করে থাকবার জন্য আমরা প্রেম করি নি। তোমার একটু হাসি মুখই আমাকে অনেক কষ্ট সইতে সাহায্য করবে। তোমার একটু পজেটিভ ইশারায় সমস্ত অসম্ভবকে সম্ভব করে দিতে পারে। তোমাকে মিডিয়া দিয়ে আমার কাছে উপস্থাপন করা হয়েছিলো। আমি তোমাকে দেখেছিলাম জান! তারপরও দেখি নি। সামনা সামনি দেখা এবং সামনা সামনি কথা বলা ছাড়া প্রেমের আসল তৃষ্ণা মেটে না। দুরে থাকলে সেটা কিসের প্রেম? তা তো মরনই? আমি ঐ দিনই মরে গেছি যেদিন তুমি আমার কাছ থেকে দুরে থাকতে চেয়েছিলে। তোমার হাতে কলম দিয়ে লেখা ছিল ফানা (আমির খান অভিনিত হিন্দি মুভির নাম)। সেই ফানায় তোমার মাথার আশ্রয় বালিস সম প্রেম ফানা ফানা তুলো হয়ে উড়ে গিয়েছিলো। আমি সেই ফালানো প্রেমের সব ফুল একত্র করে তোমার গলায় মালা পড়িয়ে দিলাম।



সিনেমা নাটকের নাইকাদের আমি সম্মান করি। কিন্তু নিজের জীবনের নাইকা হিসেবে কখনও অন্য কাউকে আমি ভাবি নি।



জীবনটা এমনই মুন! আজ যা মূল্যহিন কাল তা মহাদামি। আজ যা দামি বা বাঁচার অবলম্বন কাল তা অকেজো বাজে ফল বলে মনে হয়। তাইতো তুমি আমায় এত অপমান করার পরও আমি তোমাকে একই রকম ভালোবাসি। আমি তোমার দেয়া সব কষ্ট ভুলে গেছি। কিন্তু আমার কারণে তুমি যে কষ্ট পেয়েছো বা পেয়ে যাচ্ছো তা আমি কিভাবে সহ্য করি জান!



তাইতো বুঝে শুনেই আমি তোমাকে বার বার বিভিন্ন সুরে ডাকি। প্রকৃতি আমাকে অনেক কিছু দিয়েছেন। আমার কথায় প্রকৃতি নেচে ওঠে। পাগলের প্রলাপ মনে হচ্ছে, তাই না মুন? বিশ্বাস করো আমি তোমার কাছে এক বিন্দুও মিথ্যে বলি না। আমি মিথ্যে বলতে ভুলে গেছি। তোমার প্রেম আমাকে সত্যেরও উপরে যে মহাসত্য সাহেব থাকেন তারও ঊর্ধে চিরন্তনের কাছে নিয়ে ছেড়েছে।



আমার ইচ্ছে আছে পৃথিবীর প্রতিটি বিষয়-শাখায় আমি অবদান রেখে যাবো। তাতে যত কষ্ট হোক আমার, আমি তা তোয়াজ করি না। কিন্তু আমার কারণে যখন তোমার উপর বিপদ আসার দারুন বেশি সম্ভবনা ছিলো তখন আমি আর চুপচাপ বসে থাকতে পারি নি। তোমাকে হারালে আমার কি থাকবে মুন? তুমিই তো আমার বাঁচার অবলম্বন। তুমিই তো আমার মনে পরম যত্নে ঝিনুকের ভিতরে লুকিয়ে থাকা মুক্তোর মতো আনন্দ। অনেকে এই ঝিনুকের মুক্তটাই পছন্দ করে। কিন্তু ঝিনুক মুক্তর থেকে বড় হওয়া স্বত্তেও সেদিকে দেখতে পারে না। কারও দৃষ্টিভঙ্গিতে সমস্যা থাকলে- সে দোষ কি আমার? বলো?



এতো হাতে ধরে দেখাই তারপরও বোকা মানুষগুলো আমাকে বোঝে না। তারপরও ওরা বোঝে না যে, মুন+আসিফ এর একসাথে সংসার না হলে পৃথিবীতে শান্তি তো আসবেই না। বরং দিনের পর দিন শুধু বাজে কিছু দেখতে হবে। যার নিয়ন্ত্রক একমাত্র তাওহিদের আল্লাহ্ । আমি শুধু ঐ মহানের বান্দা। আমার কথা আল্লাহ্ শোনেন ও রাখেন। আমি তোমাকে কাছে চাই এই অনুভুতি আজ আল্লাহ্ র কাছেও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তাই আমি যা বলি প্রকৃতি তা এক্সিকিশন করে দেখিয়ে দেয়।



জানো মুন! সৌরজগতের হিসাব নিকাশ যে ভাবে করা হয়। তা অনেক বেশি অগ্রহনযোগ্য। পৃথিবীলোকের কোনো প্রানীর কোনো মরন নাই। তোমরা যাকে মরন দেখো তা আসলে দেহ থেকে চেতনাটা আলাদা হয়ে যাওয়া মাত্র। চেতনার কখনও মরন হয় না। আজ যে বিজ্ঞান এই কথাটিকে সমর্থন করতে পারছে না। আগামিতে সেই বিজ্ঞানের প্রধান নীতিই হবে। আমার দেওয়া সৃষ্টি কৌশল ও তার প্রতিটা প্রমান। আমি মানুষের ব্রেনের ডাটাকে ভার্চুয়াল অবস্থায় রাখার কিছু আইডিয়া গ্রো করেছি। যে আবিস্কারের জন্য তোমাকে আমার কাছে একান্ত ভাবে থাকা দরকার। আমি একটি ভার্চুয়াল শাসন পদ্ধতির দিকে ছুটছি।



কেউ না বুঝুক তোমার তো বোঝা উচিত। মাদাম কুড়ি দম্পতি যদি দুজনে এতো কিছু আবিস্কার করে যেতে পারে তাহলে আমি আর তুমি মিলে পারবো না কেনো?



আমাদের সোসাইটিতে বাচ্চাদের পড়ালেখা ও অন্যান্য বিষয়ের গন্ডি খুব ছোট। তাই নিরিহ মানুষগুলো খুব ছোট একটি গন্ডির মধ্যে থেকে কিছু অভ্যাসের দাস হয়ে সারাজীবন পাড় করে দেয়। যার মধ্যে অহংকার আছে, মনে রাখবে সে কোনোভাবেই স্বশিক্ষিত নয়। অহংকার শিক্ষার শত্রু।



কাহারে তুমি ভৎসনা করিছ বন্ধু,

কাহারে মারিছো লাথি।

দেখিবে উহারি বুকে ভগবান,

জাগিছেন দিবা রাতি.

.........................(নজরুলের মানুষ কবিতার লাইন)



মানুষ সর্বোচ্চ অনুভুতি নিয়েই অমর হতে পারে। যাদের অনুভুতি কম তারা কখনও বোঝে না যে, প্রেম কি। তোমার আমার অনুভুতি এক জায়গায় এসে হ্যান্ডসেক করেছিলো বলেই আমরা শত চেষ্টা করলেও আলাদা হতে পারবো না। আমাদের প্রেম অনেক বেশি মজবুত মুন।



যে কর্মস্থল ও যে ঘরে প্রেম নেই। সেটা জেল খানা ছাড়া কিছু না। প্রেমের মাঝেই মানুষের সত্যিকারের স্বাধীনতা আসে। সব কিছু হয়তো অভিনয় করে ফুটানো যায় কিন্তু মনের স্বাধীনতাকে অভিনয়ের মধ্যমে ঢেকে রাখা যায় না। যারা এই বৃথা চেষ্টা করে তারা জীবনেও কিছু করতে পারে না আবার মরনেও তাদের কেউ মনে রাখে না। এই পৃথিবীর মাটি শুধু মাত্র গুণীদের দম্ভ সহ্য করে। আর কারও দম্ভে দুনিয়া কাঁপে তো নাই, সেই সাথে স্থায়ী ভাবে মাটির ঢিবির কবর ছাড়া কিছু রেখে যেতে পারে না। তাই আমি তোমাকে কৃয়েটিভ বানানোর চেষ্টা করেছিলাম।



তোমাকে আমি ইভটিজিং এর বিপরীতে নাটিকা তৈরির আইডিয়া দিয়েছিলাম। যাতে তুমি ঐ ছোট্ট বয়স থেকেই বেড়ে উঠতে পারো। তুমি সেই নাটিকার নির্দেশনা দিয়েছিলে। মনে আছে মুন? সেটা খুব সামান্য একটি কাজ হলেও তো কিছু একটা কাজ। আমি সারাজীবন আমার ব্রেনকে ক্রিয়েটিভ কাজে লাগিয়েছি। এজন্য আমাকে কেউ পাগল বললে বলুক। শত দুঃখের মাঝেও আমি মানব মুক্তির কথা ভেবে যাবো। মানুষের জন্যই আমার বেঁচে থাকা। মানুষকে সেবা করলেই ভগবানকে সেবা করা হয়। সেই নারায়ন আমাকে বার বার তোমার কাছে ছুটে যেতে বলে। আমি তো তোমার ঠিকানা জানি না। বা খোঁজারও চেষ্টা করি না। তাই তোমাকেই আগে যোগাযোগ করতে হবে।



বন্ধু বলিনি ঝুট,

এইখানে এসে লুটাইয়া পড়ে,

সকল রাজমুকুট।

এই হৃদয়ই সেই নীলাচল, কাশি, মথুরা, বৃন্দাবন।

বুদ্ধ, গয়া, জেরুজালেম, মদীনা, ক্বাবা ভবন।

....................................................(নজরুল সাম্যবাদি)।



আমি আমার সমস্ত কর্ম দিয়ে সাম্যকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলাম। যেখানে অসাম্য, ভেদাভেদ, অসংগতি ও সমস্যা দেখেছি সেখান থেকেই শিক্ষা নিয়ে মানুষকে ভালোভাবে বাঁচানোর চেষ্টা করছি। শুধুমাত্র নিজের প্রেম মুন তোমাকে আমি পেয়েও সাময়িক সময়ের জন্য হারিয়ে ফেলেছিলাম। আমরা আবারও নতুন হয়ে মিশে যাবো। এই বিশ্ব তোমার প্রেমকে প্রণাম করবে।



তুমি হলে মহারাণী আর আমি হবো মহারাজাধীরাজ। আমাদের মাঝে কোনো দুরত্ব নাই মুন। যারা দুরত্ব করে আমাদের ভাবতে শিখায় তারা বোঝেনা যে প্রেম কত শক্তিশালি। তারা মানুষের ভালো চায় না। তারা কাপুরুষ। আমি সাহসী মানুষ পছন্দ করি কোনো প্রকার কোনো কাপুরুষের স্থান আমার কাছে নাই।



আমি তোমাকে তোমার মাথাউচু করেই নিজের করে নিয়ে পুরো বিশ্বকে দেখাবো। সবাই জানবে যে আসিফ+মুন প্রেম করেছিলো। আসিফ+মুন কোনো বেয়াদবি করে নি। আই লাভ ইউ জান। শরীরের যত্ন নিয়। ঠিকভাবে খাওয়া দাওয়া করো। নিজেকে আনন্দে রাখো। আমার কাছে ফিরে আসো। আমি তোমার আসিফ। ঠিক যেমন ছিলাম আজও একই রকম আছি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.