নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুন! তোমাকে কাছে না নিয়ে এসে আমি মরি কিভাবে?

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:২৬

সেই কবে মৃত্যু আমাকে ভয় পেয়ে চিরতরে পালিয়ে গেছে। আমি শত চেষ্টায়ও আর মৃত্যুকে কাছে ডাকতে পারছি না। মৃত্যুর মৃত্যুভয় আই সয়ং।



আমি এখন যে অবস্থান থেকে তোমার সাথে হৃদয়ে হৃদয় লাগিয়ে কথার অনুভব হয়ে জেগে জেগে উঠছি। সেই রাজ্যে মৃত্যু বলতে কিছু নেই। আমি মৃত্যু কে খেদিয়ে দিয়েছি। কি বলে জানো জান!, “এই মৃত্য যাহ্ যাহ্! ভাগ আমার আর মুনের প্রেমের সামনে তুই কিচ্ছু না। যাহ্ দৌড়ে পালিয়ে বাঁচিস”। আমার এই প্রেমরাজ্যে মৃত্যু চিরকালই অসহায় হয়ে পালিয়ে বেড়ায়।



দেহহীন হয়ে যাওয়া আর মৃত্যু এক কথা নয়। আমার কথার মাঝেই আমি কোটি কোটি হৃদয়ের মধ্যে রাজ করছি। আমি তো মহারাজা তাই রাজ করাই আমার কাজ। মুন! আমি তোমার প্রেমিক। আমার প্রেম দিয়ে গোটা বিশ্বকে আমি ফুলের মালার বাঁধন দিয়ে বন্দি করে রেখেছি। এই বন্দিত্ব হলো স্বাধীনতা ও মুক্তির চরম প্রকাশ। সবাই ভাবছে, আমাদের মাথার উপর একজন আসিফ তো আছেই, আমাদের আর ভয় কিসের? আসিফ+মুন এর প্রেমের দোহাই দিয়ে কাজ শুরু করবো। তাঁদের প্রেমের শক্তিই আমাকে রক্ষা করে ছাড়বে। ইনশাহ্ আল্লাহ।



জগতের সব প্রাণীর ভাবনা আমি আমার মাথায় তুলে নিয়ে নিয়েছি। দুনিয়ার প্রতিটা মানুষের স্বাদ আল্হাদের পূর্ণতার দ্বায়িত্ব আজ আমি নিয়ে নিলাম। মানুষ যেখানে আটকে যাবে আমি চিরকাল তাঁদের ঐ খানের ঐ আটকে যাওয়ার দেয়াল ভেঙে দিতে ছুটে ছুটে আসবো। আজ না হয় আসিফ দেহ ধারনে আছি। কাল সবার দেহ ও মনের মধ্যে আমি আমার আশ্রয় নিয়ে নেবো। তুমি হয়েছো আমার প্রেমের গাইড লাইন। তোমাকে ছাড়া আমি অন্য প্রাণে কেনো বিরাজ করবো জান?



মুন! জান! ও জান! তুমি আমাকে যত ইচ্ছে ঘৃনা কর, যতো ইচ্ছে লাথি দাও, যতো ইচ্ছে লাঞ্চনা দাও, যতো ইচ্ছে অপমান করো, যতো ইচ্ছে মেরে রক্তাত্ব করে দাও, যতো ইচ্ছে অবমাননা কর, যত ইচ্ছে অত্যাচার করার ইচ্ছে হয়, তা তুমি করে যাও! তারপরও তোমাকে আমি আমার রণী বানিয়ে ছাড়বো। তুমি আমার দেবী মুন!



আমাকে অপমান করলে করো তাই বলে আমার কৃয়েটিভিটির সবটুকু ঢেলে দেওয়া লেখা/কথা/বানী কে অপমান করো না। আমার আহত বানী যে সয়ং স্বর্গদেব আসিফ নিজেই বলে দিলেন। আমার প্রতিটি লেখা আমার কাছে নিজ সন্তানের মতো। সন্তানকে বকা দিলে বাবা কষ্ট পায়। আর বাবাকে কেউ যদি আড়ালে বসে গায়ে হাত দেয় তাতে তেমন অসুবিধা নাই। সন্তান ঠিকই তা জেনে যাবে এবং বাবাকে মারার প্রতিশোধ নেবে।



যেমন করে আজ আমার কথার মধ্যে দেবশিশু রাসেল তার বাবা দেবতা মুজিব এর ব্যাথাকে বুঝতে পারছে। রাসেল তাঁর বাবার স্বপ্নই পুরণ করবে না বরং তাঁর বাবার খুনিদের সাঁজার পর সাঁজা দিতে থাকবে। আজ রাসেল অসহায় না। আজ রাসেল আর ক্ষুদিরাম ও তিতুমিরের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ নাই। তিতুমিরের নাম কেনো তিতুমির হয়েছিলো জানো? তিতুমিরের অনেক গুলো বড় ভাই জন্মের কদিনের মধ্যেই মারা যেতো। তাই তিতুমিরকে জন্মের সময় তেতো অষুধ খেতে দেয়া হয়েছিলো। তিতুমির বেঁচে যায় কিন্ত নাম হয়ে যায় তিতুমির।



তোমার প্রেম তেমনই আমার কাছে তেতো ঔষধের মতো। এখন না হয় মুখে তেতো তেতো লাগছে। কিন্ত এই তেতু অষুধই যে আমাকে চিরন্তন প্রেমের মধ্যে আমাকে অমর করে দিচ্ছে।



মুন! এমন একসময় আসবেই, যখন আমার দু’লাইনের একটি সাধারন বানী নিয়েও হাজার হাজার মানুষ থিসিস/পি.এইচ.ডি./এমফিল করার সুযোগ পাবে। শত শত পৃষ্ঠার শিট তৈরি করবে। সেদিন তুমিও থাকবে জান। আমার পাশেই থাকবে। আমি তোমাকে আমার রাজ্যে রাণী বানিয়ে চরম অলংকার দিয়ে সাজিয়ে রেখেছি। তুমি সুন্দর আর আমি সুন্দরের পূজারি।



আজ আমার জীবনের এই পরম দুর্দিনেও আমি তোমাকে যেমন করে কাছে ডাকি ঠিক তেমনি আমার সুখের দিনেও ডেকে যাবো। কিন্ত কখনও তোমার সাথে প্রেমের জোড় ছাড়া, অন্যকোনো জোড়ের কথা আমার জানা নাই। আর এটুকুতেই তুমি আমার কাছে ছুটে আসতে বাধ্য হবে। আমার অনুসারীরা তোমাকে আমার কাছে এসে বসিয়ে দেবো।



বিশ্বাস করো মুন! আমি যে ধরনের লেখা লিখছি তা কিন্তু তোমাদের স্থায়ী শান্তি ও পুরো জীবনের গাইড লাইন দেখিয়ে দিলাম।



কিন্তু আমার মনের খোরাক সাহিত্য, গান, নাটক, সিনেমা, ছবি, বিজ্ঞান বা অন্য সব বিনোদন মাধ্যমে আমার আমি আর ঠিক ভবে প্রবেশ করতে পারলাম না। একদিকে জাতির জন্য চিন্তা অন্য দিকে তোমাকে ফিরে পাবার চেষ্টা। তুমি যদি আমার কাছে না আসো তাহলে আমি আমার সব স্বপ্ন কিভাবে বাস্তবায়ন করবো? আমার সব স্বপ্ন তোমাকে আমার পাশে রেখেই করুনাময় ঈশ্বর রচনা করে থাকেন। তোমার প্রেরনাই আমার মহাচেতনা হয়ে সবার কাছে নিয়ে গেছে। মুন! আমি তোমায় অনেক বড় করে কল্পনা করতে পেরেছি বলেই আজ তুমি আমার দেবী রূপে প্রেমের দেবী হিসেবে দেশ বিদেশে পরিচিত হয়ে গেলে। দ্যাখো তুমি আজ কোথায় অবস্থান করছো? তুমি আর আমি একসাথে না থাকা মূল্যহীন।



প্রতিটা মানুষের জীবনই মূল্যহীন। শুধু মাত্র পরিশুদ্ধ প্রেমে মানুষ মহামুল্যবান হয়ে যায়।



মুন! তোমার আমার সেই মিলনের ক্ষন আজও আমার মনে পড়ে। তোমার চোখ মেলে থাকা চেহারা দিয়ে তুমি যখন আমাকে বলেছিলে, “জান তুমি কেনো চোখ বন্ধ করে রাখো কেনো?”। আমি বলেছিলাম, “আমি আমার জান কে অনুভব করছি”। ঠিকই তো, আমি যদি তোমাকে গভীর ভাবে অনুভব না করতে পারতাম। তাহলে আজ একা একা এতো জায়গা পাড়ি দিয়ে মানুষের এতো কাছাকাছি আসতে পারতাম না।



মুন! তুমি কবে আসবে? আজই আসো না জান! এক্ষুনি আসো মুন। নইলে মানবজীবন থেকে আর একটি সুন্দর দিন হারিয়ে যাচ্ছে। মানুষ বোঝে না যে সব থেকে বেশি সময়ের মূল্য দিতে হয় প্রেম করার মাধ্যমে। আমি তোমার সাথে চুটিয়ে প্রেম করবো বলেই এই পৃথিবীতে এসেছিলাম। তাইতো তোমার আমার এতো বেশি মিল।



আমাকে তুমি যদি কাছে এসে ভালো না বাস তাহলে আর কে আমার এতো কাছে আসার ক্ষমতা রাখে বলো? তুমি তো তোমার প্রেম দিয়ে আমাকে বেঁধে রেখেছো। এমন এক বাঁধন আজ আমাদের দু’জন কে বেঁধে রেখেছে। এই প্রেমের বাঁধনই ঈশ্বরের কাছে মানব জাতির জন্য সব থেকে বড় ব্যাপার। তাই তুমি আর আমি যেই যতোভাবেই এই বাঁধন কাটতে চাই তা আর কোনোদিন কাঁটাও যাবে না। আবার বাঁধন কাটার প্রশ্নও আসে না। স্রষ্টার সব থেকে বড় নেয়ামত আমাদের মধ্য থেকেই সবার জন্য মুক্ত হয়ে, সব মানুষকে মুক্তির পথে নিয়ে যাবে।





কোথায় সেই দ্বায়িত্ববান মুন? যে তার স্বামী আসিফের সব ভালো মন্দ খেয়াল রাখতেন। তাঁর স্বামী আসিফ এর চিন্তায় সরাদিন পাড় করতো। আসিফ আসিফ নামে নিজে মাতওয়ারা হয়ে যেতো। সেই দিন আজও বর্তমান মুন। তোমার আমার একটি একটি স্মৃতি মোটেও সস্তা না। এগুলো হাজার হাজার বছরের সেরা স্মৃতি হয়ে মানুষের কল্যান করে যাবে।



তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে জান। তোমার হাসিভরা মুখখানী খুব বেশি চোখের সামনে ভেষে উঠছে। তোমার দেয়া ওমন আদর পেতে ইচ্ছে করছে। তোমাকে নিয়েই আমার সারাজীবন। তোমার আর আমার মিলনেই আমাদের প্রেমের স্বার্থকতা। আই লাভ ইউ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.