নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রিয়তম! তুমি চলে এসো। আমি তোমার অপেক্ষায় আছি!

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

চেহারা, অর্থ ও স্টাটাস দেখে যে প্রেম করা হয় তা আসলে প্রেম না। ওগুলো হলো মোহ। যে প্রেমে ব্যক্তিত্ব ও চেহারা মূখ্য ভালোবাসার বাহন হয়ে যায়- সেটাই প্রেম।



দেখো মুন! আমি প্রেম করছি। তোমার ব্যক্তিত্বের সাথে আমার ব্যক্তিত্বের মিলন হয়েছিলো বলে আমি এখনও তোমার প্রতিক্ষায় থাকি। আমি জানি তোমার ব্যক্তিত্বকে আমার প্রবল ব্যক্তিত্বের প্রেমের রশি দ্বারা টেনে নিয়ে আসতে পারবো। আমি তোমাকে আমার অন্তরে গেঁথে রেখেছি মুন!



কোথায় হারাবে তুমি? আমি সবখানে তোমার খুব কাছাকাছি আছি। আমার প্রেম তোমার রক্ষাকবচ হয়ে উঠেছে। আমি তাই চেয়েছিলাম মুন!



আমি আমার রাষ্ট্রিয় সিকিউরিটি নিয়ে কখনও চিন্তা করিনি। তোমার এবং আমার পরিবারের সিকিউরিটি সব সময় চেয়েছি। সেই সিকিউরিটি দেয়া হয়েছে। কিন্তু অতি কৌশলে।



এ সম্পর্কে আমি তোমাকে কোনোদিনও বেশি কিছু বলতে পারবো না। সব কিছু বলা যায় না। যার একজন বউপাগল স্বামী হবার কথা ছিলো, তিনি আজ স্বামী বিবেকানন্দের থেকেও লক্ষগুন ক্ষমতা নিয়ে এসে মানব সেবা করছেন। তোমার প্রেম আমাকে সব দিয়েছে মুন!



আমি তোমার জন্য কতোটা দ্বায়িত্ব কর্তব্য পালন করতে পেরেছি-সেটাই বড় কথা। তুমি আমার জন্য এই মুহূর্তে কি করলে বা কি করেছিলে বর্তমানে তা মোটেও আমার দেখার বিষয় না। এখন হলো তোমাকে রক্ষা করার সময়। অনেক গুরুত্বপূর্ণ সময় এখন। তোমার যদি খারাপ কিছু হয়ে যায়- তাহলে আমি নিজেকে অপরাধী মনে করবো। আমার বুকের রক্ত দিয়ে হলেও আমার স্ত্রী মুন ও আমার পরিবারকে রক্ষা করা আমার ফরজ।



তাই আমি ছুটে গিয়েছিলাম তোমার হোস্টেলে। মুন তুমি বুঝতে চেষ্টা করছো না যে, আমার অভিযান সবে মাত্র শুধু হয়েছে। মানুষ এই পুরো পৃথিবীর শাসনভার আমার হাতে তুলে না দেওয়া পর্যন্ত আমার অভিযানের কোনো ক্লান্তি নাই। আমি এই পৃথিবীতে রাজ করতে এসেছি। আমি এই পৃথিবীতে তোমার সাথে প্রেম করতে এসেছি।



কে এমন আছে যে, আসিফ+মুন এর প্রেমের ব্যপারে উপকার করবে না? কেউ যদি আমাদের প্রেম কে অবজ্ঞা করে বাবা বাধার সৃষ্টি করে তাদের শাস্তি আমি দিয়ে দেবো। আজ-কাল-বছর-যুগ-শতাব্দি যতো দিন লাগুক তাদের আমি শান্তি দিয়ে দেবো।



আমি তোমাকে ছাড়া থাকতে পারছি না মুন! তাই তোমাকে কাছে ডাকছি। যতক্ষুন পর্যন্ত তুমি ফিরে আসো নি ততক্ষন আমি তোমার পারসোনালিটি কে রেসপেক্ট করে সামনে এগিয়ে চলছি। আমি এখন অবধি জানি না আমি আমাকে কোথায় নিয়ে থামাবো। সবার থামার জায়গার দরকার হয় না।



মহাকালের কোনো আদি-অন্ত নাই। আমার অবস্থান সেখানেই। আমি আমার লেখার মাঝেই বেঁচে আছি।



তোমাকে দিয়ে দেয়া অন্তরটি আমি সবাইকে মেলে দেখিয়েছি। যারা সেই হৃদয়কে দেখছেন তারা নিজেরাই আমাদের আপন করে নিয়ে নিয়েছেন। তাইতো কোনো ক্ষমতা দখল না করেও আমি আজ ক্ষমতাবান।



মুন! আমি সবাইকে আমার প্রেম দিয়ে জয় করতে চাই। এজন্যই আমার এতো বাধা আসে। প্রেমের রাস্তায় বাঁধা না থাকলে মজা হয় না। আমার সকল বাঁধা ও আমার অনুসারীদের বাঁধা আজ এক হয়ে একাকার হয়ে গেছে। সবাই আজ তোমাকে আর আমাকে একসাথে করার জন্য ব্যস্ত হয়ে আছে। আমি তাঁদের প্রতি আবারও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।



দেখো মুন! আমি তোমাকে সবই বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করেছি। আমি আমার জীবনের কষ্ট-আনন্দ-সুখ-দুঃখের মধ্য থেকে তোমাকে সবার সামনে হাজির করেছিলাম। আমাকে দিয়ে যাতে মানুষ বুঝতে পারে যে, প্রিয় মানুষটিকে কখনও কষ্ট দিতে হয় না। আমি তোমায় অনেক কষ্ট দিয়েছিলাম। আমাকে তুমি মাফ করে দাও মুন। তুমি আমার ক্ষমা করো মুন।



আমি এই দুর্ভাগা বাঙালী ও বিশ্বের সকল জাতির কল্যান কথা ভাবতে গিয়ে তোমার সাথে সামান্য একটু গরিমশি করেছিলাম। সেটা কোনো অপরাধের পর্যায়ে পরে না। তুমি তো ভালো করেই জানো অপরাধ একটি আপেক্ষিক বিষয়। এটুকু বুঝতে অপরাধ বিজ্ঞানে পাকা হবার দরকার পড়ে না।



মুন! আজ তুমি আমার নামটি ধরে ডাকো। অনেক জোড়ে ডাকো। চিৎকার করে ডাকো। কোনো অসুবিধা নাই। তোমার আসিফ আজ বিশ্বময় খুব পরিচিত ও তেজদীপ্ত জনগনের বন্ধু হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে আছে। আমার সেই অভিযানে তুমি ছিলে আমার ধ্রুব তারা। আমি তোমার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে হেঁটে বেড়িয়েছি। আকাশের চাঁদের দিকে তাকিয়ে তোমাকে ভেবেছি। তোমার নামে চাঁদের নাম মুন হয়ে গেছে। আমি আমার আকাশে লুকানো মুনকে সাথে নিয়ে অন্ধকারে রাস্তায় হেঁটে হেঁটে পথ চলেছিলাম। তোমাকে উজাড় করে দেখেছিলাম। তোমার জন্য গান লিখেছিলাম। যা আজ এই দিনে এসে সবার কাছে পরিচিত।



মুন! আমার লেখা কোনোদিন আপগ্রেট করার দরকার হবে না। আমি এমন ভাবে সবার অস্তিত্বের সাথে মিলে মিশে একাকার হয়েছি যে, সবাই আজ চিরন্তনের যাত্রী জ্ঞানে দিন পাড় করছেন। আমি এই সুন্দর সময়কে তোমার আকাশের চাঁদের আলোয় রাঙিয়ে দিলাম। যার রং কোনো দিন ফুরাবে না।



আমি তোমারই আছি। তা যতো আদীতে যাও বা যতোই অন্তে যাও। দেখবে এই খাদেম তোমাদের খেদমতের কাজেই নিয়োজিত।



তুমি ফিরে এসো প্রিয়তম!

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.