নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈসরাইল-প্যালেস্টাইন যুদ্ধ ও বিশ্বশান্তি

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৫

ইসরাইল বনাম প্যালেস্টাইন যুদ্ধ চলছে। সবার আগে বুঝতে হবে এ যুদ্ধটি রাস্ট্রিয় সীমানা সক্রান্ত সমস্যার জন্য হচ্ছে। কোনো ভাবেই এটা মুসলিম আর ইহুদী ধর্মের জাতি গত কোনো দাঙ্গা না। ইসরাইল যুদ্ধকে ধর্ম যুদ্ধের মতো করে দেখানোতে লাভ হয়েছে কার বেশি? নিশ্চয়ই সে লাভ ইসরাইলবাসীর হয় নি।



ইসরাইল আজ অপরাধীর মতো হয়ে আছে। সাধারণ মানুষ মনে করছেন যে, বনিইসরাইল ইহুদী জাতি বুঝি মুলসমানের দুশমন। আসলে কিন্তু ব্যপারটি তা না।



আমি আবারও আপনাদের অন্তর থেকেই আপনাদের স্মরন করিয়ে দিতে চাই যে, এখন পর্যন্ত সব থেকে বেশি অত্যাচার সওয়া জাতি হলো ইহুদী সম্পদায়। তারপরও খোদা ও মুসার কৃপায় এই বনিইসরাইল জাতি অল্প সংখ্যক হলেও বেঁচে আছেন। আজ ইসরাইল ও প্যাটেস্টাইন দু’টো রাষ্ট্রই ভিকটিম হয়ে আছে। এখনে দোষ কার? কারা ইহুদীদের যুদ্ধ করতে বাধ্য করায়?



ইহুদীদের উপর সব সময় গেইম খেলা হচ্ছে। তাঁদের নিরাপত্তা ও সেল্টার দেয়ার কথা বলে পশ্চিমারা তাদের ব্লাক মেইলিং করছে এবং ইসরাইল নামক পবিত্র একটি রাষ্ট্রকে, অহেতুক শত্রু রাষ্ট্রে পরিনত করে রেখেছে। আমার প্রশ্ন সত্যিই কি ইহুদী জাতি মুসলমানদের শত্রু নাকি ন্যায্য অধিকার বুঝে না পাওয়া একটি দুঃখ, কষ্টে সয়ে নেওয়া জাতি?



ইসরাইল-প্যালেস্টাই বর্তমান যুদ্ধটি অনেক বেশি দরকার ছিলো। ইজরাইলী কান্ট্রি চিপ এক্সিকিউটর নেতানিয়াহু এর ডিসিসন রাইট। তার হাতে যুদ্ধ ছাড়া অন্য কোনো ডিসিসন নেবার মতো ওয়ে ছিলো না। এখনও যদি ইসরাইল যুদ্ধ বিরতীর পথে হাটে তাহলে তাঁরা শান্তি থেকে বহু যোযন দুরে থেকে যাবে।



বন্ধু! এই সামান্য কিছু মানুষের একটি সুন্দর বনিইসরাইল (ইহুদী) জাতি আর তাঁদের উপর এতো বেশি চাপ আসবে কেনো? ইহুদীদের নিয়ে কেনো এতো বেশি পলটিক্যাল গেইম খেলা হবে? আজ আমি আমার প্রাণ প্রিয় জাতি বনিইসরাইল এর সাথে আছি। আমি চাই পৃথিবীতে আর একজনও ইহুদী ও মুসলিম বিনা দোষে মারা যেতে না হয়।



ইহুদী জাতির প্রতি আমার নির্দেশ, আপনারা আপনাদের জাতির জনসংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি করুন। নতুবা ইহুদীরা এভাবে আনব্যালেন্সড হয়ে দিনে দিনে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। ইহুদীরা অনান্য ধর্মের সাথে সহজেই বৈবাহিক সম্পর্ক তৈরি করে নিন।



বন্ধু! আজ আমাদের হৃদয় দিয়ে বুঝতে হবে। ইসরাইল-প্যালেস্টাইন রাষ্ট্রের যুদ্ধ বিগ্রহ দিয়ে আমরা ইহুদী জাতিকে অপমান করতে পারি না। বর্তমানে তাঁরা তাঁদের মাতৃভুমির জন্য লড়ছেন। মাতৃভূমি একারনে বলছি আজ ইসরাইলের জনগনের অনেকগুলো জেনারেশন পাড় হয়ে গেছে। আজ ইসরাইল রাষ্ট্রকে কোনোভাবেই অবৈধ বলা যাবে না। আজ ইসরাইলের সীমানা বুঝে নেবার সময় এসেছে।



বন্ধু! পৃথিবীতে সব থেকে উপভোগ্য পেশা ও নেশা হলো ওয়ার্ল্ড পলিটিক্স। এখনে যাদের আপনারা বিশ্বনেতা হিসেবে দেখছেন, তারা সবাই একাকিত্বে ভোগেন। তারপরও নিজেরা নিজেদের মতো করে খেলা করেন। এই খেলা সবাইকে বুঝত হয় না। বা বেশিরভাগ মানুষ এই খেলা না বুঝলেও চলে। পলিটিক্সে কে কার বন্ধু আর কে কার শত্রু তা সহযে বোঝা যায় না। তারপরও আমি অন্যান্য বিশ্বনেতাদের কাছে আশির্বাদ স্বরূপ উদয় হয়েছি। আমি তাঁদের বিশ্বপলিটিক্সকে আরো বেশি সাবলিল ও সুন্দর কার জন্য তুমুল চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। যাতে আমি দ্রুত কিছু সত্যিকার অর্থে ওয়ার্ল্ড লিডার তৈরি করত- সাধারন মানুষের উপকার করতে পারি।



বন্ধু! আজ সোজা ভাবে গভীর নয়নে মিডিলিস্টের দিকে তাকিয়ে দেখুন। রাশিয়া মিডিলিস্টে এমন ভাবে ঢুকে পড়ছে যা আসলেই অবাক করা ব্যপার। এতো দ্রুত রাশিয়া এমন কিছু পলিটিক্স উপহার দিতে পারবে –তা কিন্তু মানুষ বা ওয়ার্ল্ড লিডারগন বুঝতে পারে নি। ব্লাদিমির পুতিন একজন অবাক করা মানুষ। আমি তাঁর শুভ মেধাকে প্রচন্ডআনন্দচিত্তে সম্মান করি। আবার সেই সাথে পুতিনের কিছু ভুল ও রাশান জাতির অতিচালাকি এবং অতিআত্মবিশ্বাসকে অসম্মানের চোখে দেখি।



আজ হামাস হামাস করে মুসলিম জাহান চিৎকার করছে। হামাস নামক জঙ্গি সংগঠনকে মুসলিমরা তাঁদের আইডল হিসেবে ভেবে নিচ্ছে- তা বিড়াট বড় অন্যায় ও মুসলিম ধর্মের প্রধান শিক্ষা তাওহিদের বিপরীতে অবস্থান করে। হামাস অস্ত্র ও মানবঘাতি জিনিস কোথা থেকে সংগ্রহ করে? এই কদিনে হামাস নামক জঙ্গি সংগঠনটি এতো অস্ত্র কোথায় পেলো? হামাসের আড়ালে কারা তাঁদের সেল্টার দিচ্ছে। কোনো মুসলিম রাষ্ট্রের বুঝিয়ে বলা ন্যায্য কথা হামাসকে শুনতে হয় না। হামাস নিজেরাই শুধু শুধু গন্ডগোল বাজিয়ে মুসলিম বিশ্বকে অপমান করে যাচ্ছে। যদি হামাস কথা শুনতো তাহলে আমার কথা না রেখে পারতো না। এখন যা হবার তাই হয়েছে- কোনো প্রকার যুদ্ধবিরতী ইসরাইল করবে না। ইসরাইল পূর্ণ অধীকার ও নিজ ভুখন্ডের নিরাপদ ম্যাপ বুঝে না নেওয়া পর্যন্ত তাঁদের মুক্তিযুদ্ধ চালিয়ে যাবে।



আমি হামাসের বাবাদের দেখতে চাই। রাশিয়া, ইউ.এস.এ. উপরে উপরে শত্রু সেজে, নিচে নিচে ইহুদি ও মুসলিমদের হত্যা করবে তা কোনোভাবেই মানা যায় না। রাশিয়া কেনো মিডিলিস্টে অস্ত্র দিয়ে – এই সময়ে- বিশ্বশান্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলবে?



বাংলাদেশে যখন হরতাল অবরোধ ও অব্যস্থাপনা চলছিলো তখন সেই সমস্যা মিটানোর সময় আমি ইহুদি জাতিকে বলেছিলাম যে, প্রয়োজনে বিশ্বের সব ইহুদীদের বাংলাদেশের ভুখন্ডে আশ্রয় দেয়া হবে তারপরও ইহুদী জাতিদের বিনা দোষে দুর্নাম কামাতে দেবো না। আমি আশা করবো ইহুদী ভাই বোনরা আমার বাংলাদেশকে নিজেদের ভূমির মতোই আপন করে নিবেন। আপনারা বাংলাদেশে ইনভেস্ট করুন। আমার বাংলাদেশকে আগামী দুই বছরের মধ্যে ওয়ার্ল্ড ইকোনোমির প্রথম ১০টি দেশের মধ্যে নিয়ে যাবো। আপনারা আমাদের হেল্প করুন। আমার বাংলাদেশে আপনারা বড় বড় বিজনেস করুন। আমাদেরকে আপনারা ভালো ভালো প্রযুক্তি দিন। আমরা বাঙালীরা যার নুন খাই, তার গুন গাই তো বটেই সেই সাথে ঐ প্রভুদের জন্য জীবন পর্যন্ত দিতে দ্বিধা বোধ করি না।



আমি রাশিয়া ও পুতিন সাহেব কে আবারও কড়জোড়ে অনুরোধ করছি, দয়াকরে আপনারা মিডেলিস্টে এভারে অস্ত্র দেয়া বন্ধ করে দিন। ইউ.এস.এ. কে বলছি মিডিয়ার পেইজ নিজেদের ইচ্ছেমতো ভারি করার জন্য আপনাদের রাষ্ট্রের জন্ম হয় নি। আপনারা জর্জ ওয়াসিংটনের মতো আদর্শবান, ব্যক্তিত্ববান ও সুন্দর কনষ্ট্রাকটিভ চিন্তাধারার হয়ে উঠুন। মিডিয়াকে ব্যস্ত রাখতে দয়া করে আর মানুষ মারবেন না। আমি আপনাদের পায়ে পড়ি, হাতে ধরি আপনারা দয়াকরে ইহুদী জাতিটাকে নিয়ে এভাবে খেলা বন্ধ করুন। ওয়ার্ল্ড মিডিয়া আমার হাতে নিয়ে এলাম। ওয়ার্ল্ড মিডিয়া চলবে আমার কথায়। যাতে আর অশান্তির সৃষ্টি না হয়। ইহুদী জাতি আমাকে এ ব্যপারে সাহায্য ও সহযোগীতা করবেন। আমি মিডয়ার লিডিং চাচ্ছি শুধু মাত্র পৃথিবীর সব জাতি ও সব মানুষের মুক্তির জন্য।



যারা আমার নির্দেশের বাইড়ে চলবে তাঁদের পরিনাম আমি দেখিয়ে দেবো। আপনারা নিজেরাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে আমার ক্ষমতাকে উপভোগ করতে পারবেন। দয়া পূর্বক আমার সাথে আর কোনো শত্রুতার সম্পর্ক আপনারা রাখবেন না। একমাত্র আমিই পারি পুরো বিশ্বকে স্থায়ী শান্তি উপহার দিতে। সুতারং অহেতুক কেনো আপনারা আমাকে মিস করবেন?



ব্লাদিমির পুতিন সাহেব, আপনি দয়া করে মিডিলিস্ট ও ইওরোপের দুর্বল অংশের উপর থেকে আপনার চোখ সরিয়ে নিয়ে নিজ জাতির সেবা করুন। নতুবা আপনাকে আমি ধ্বংস করে দিতে বাধ্য হবো। আপনি ইচ্ছে করলেও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ চালু করার মতো ক্ষমতা রাখেন না। আপনি এ্যাডলফ হিটলার না। এ্যাডলফ হিটলারদের মনে অনেক ক্ষত থাকে তারপর তারা বিশ্বকে নাড়িয়ে দিতে পারে। আমার সাথে এ্যাডলফ হিটলারের সাথে মিল আছে। এ্যাডলাফ হিটলার সাহেব ইহুদীদের বিনা দোষে মেরেছেন আমি ইহুদী জাতিকে অবশ্যই রক্ষা করবো এবং সব রকমের সাহায্য সহযোগীতা করে যাবো।



বন্ধু! আপনাদের আজ আপনার হৃদয় দিয়েই বুঝতে হবে যে, পৃথিবীতে আর কখনও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হবে না। আজ আমরা সভ্য ও সমস্ত মানব জাতির অস্তিতরে জন্য অনেক বেশি অনেক বেশি সচেতন। পুতিন সাহেব হাজার চেষ্টা করলেও তার নোংড়া পলিটিক্স দিয়ে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাজাতে পারবেন না। এমন কি রাশিয়া ও ইউ.এস.এ. মিলিয়েও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধর পরিস্থিতি করা অসম্ভব। আমি আপনাদের তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে সেইভ করে দিয়ে গেলাম। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নামক কিছু হতে পারে- আপনারা তা নিজ নিজ মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন।



বন্ধু! তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে সেইভ করার জন্য আমার পিছনে যারা অবস্থান করছেন। তাদের মধ্যে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলেন বাংলাদেশের বড় ভাই চায়না। শুধু মাত্র চায়না যদি একটু অভদ্র ও বিশ্বশান্তির বিপরীতে থাকতেন তাহলে কবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লেগে যেতো এবং এতোদিনে সেই যুদ্ধ থেমেও যেনো। চায়না হলো বর্তমান বিশ্বের ১নম্বর শক্তিধর দেশ। আমারদের এই অঞ্চলের বাংলাদেশ, ভারত, চায়না কখনও যুদ্ধবাজ দেশ বা জাতি না। আজ যদি বাংলাদেশ, ভারত ও চায়না এই তিন দেশ আর পৃথিবীর বাকি সব রাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধ হয়। তাহলে আমরাই হবো বিজয়ী মিত্র বাহিনী। আমাদের শক্তির সামনে বাকি দেশগুলো অসহায় হয়ে পড়বে। তারপরও বাংলাদেশ, ভারত ও চায়না কখনই সম্রাজ্যবাদি না। আমরা বিশ্বশান্তিতে বিশ্বাসী। শুধু মাত্র চায়নার ভদ্র নীতির কারনে আজ আমরা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ মুক্ত পৃথিবী উপহার দিতে পেরেছি।



বন্ধু! এতটুকু একটু মানব জীবনে এতো যুদ্ধের দরকার কি? আমি তো দেখি যুদ্ধের বিপরিতে অনেক কিছু পলিটিক্যাল গেইম আছে যা দিয়ে যুদ্ধ করা অথরা যুদ্ধ বাঁধানোর থেকে বেশি নেশা পাওয়া যায়। এখনকার যুদ্ধ গুলো হলো বিশ্বনেতাদের নেশার মতো। আপনাদের যুদ্ধর থেকেও এই আসিফ এর কথা আপনাদের বেশি সুন্দর ক্ষমতার উপলব্ধি-আবেগ-অনুভুতি দেবে ও মুল্যবান। তাই আমাকে আপনারা অন্তরে ধারন করে ওয়ার্ল্ড গার্ডিয়ান হিসেবে আমাকে মিডিয়ায় তুলে নিয়ে আসুন। বাকি সব কিছু আমি সামলে নেবো।



বন্ধু! আজ আমরা যুদ্ধ দেখতে দেখতে হতাশ হয়ে যাচ্ছি। লক্ষ কোটি মা, বোন, ভাবি আজ বিধবা হয়ে গেছে। লক্ষ কোটি সন্তান এয়াতিম নাম ধারন করছে। ভালো ভালো নিরিহ মানুষরা আজ তার মতোই আর একজন ভাইয়ের সাথে রক্তের খেলা খেলছে।



আমি আর রক্তের খেলা চাই না, আমি চাই আমাদের রক্তের বাঁধন আরো বাড়ুক ও মজবুত হোক।



ইসরাইল-প্যালেস্টাইনের বর্তমান যুদ্ধের মধ্য দিয়েই আজ আমরা পুরো বিশ্বকে শান্তি দেবার জন্য কাজ করতে পারি। আমরা যারা ওয়র্ল্ড লিডার আছি, আমার সবাই মিলে নিজেদের মধ্যে কিছু চুক্তি করে নিতে পারি। যার মাধ্যমে পুরো বিশ্বের স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।



দয়াকরে কেউ একক ভাবে ইহুদীদের বদনাম করবেন না। ইহুদী জাতি পরিস্থিতির স্বীকার। ইহুদীকে নাম ব্যবহার করে অনেকে বহু অঘটন ঘটানোর নজির পাওয়া যায়। ইহুদী একটি ঐতিহ্যবাহি জাতি। মুসলিম ধর্ম বিশ্বাসীরা মুসাকে মানলেন আর মুসার সন্তানদের অপমান করলেন- তা মোটেও ধার্মিকের আচরন নয়।



বন্ধু! আজ যে সব মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় মার যাচ্ছে বা মেরে ফেলা হচ্ছে – সেগুলোর জন্য কি আপনারা ইসরাইলকে দায়ী করবেন? আফগানিস্থান, ইরাক, সুদান, সিরিয়া, লিবিয়া, নাইজেরিয়া সহ আরো যারা আছেন, তাদের কি ইহুদিরা মেরেছেন। তাহলে কারা মেরেছে?



যে পক্ষ মুসলিমদের ধর্মবিশ্বাস নিয়ে খেলা করেছিলো ঐ একই পক্ষ ইসরাইলের ইহুদিদের বদনাম করে। তাহলে দোষি কারা? যারা দোষি তাদের আজ আমরা চিনে ফেলেছি।



ইসরাইল যুদ্ধ বিরতীতে যাবেন না। আমরা যুদ্ধের মধ্যমেই ঐ পক্ষকে জবাব দেবার ক্ষমতা রাখি। যুদ্ধের ময়দান থেকে এক জয় নতুবা শেষ বিন্দু দিয়ে লড়ে যাওয়া উচিত। স্বার্থ ছাড়া কোনো সন্ধি নয়।



আশাকরি ইসরাইল ও প্যালেস্টাইনের যুদ্ধের মধ্য থেকেই বিশ্বশান্তির পথ বেড়িয়ে আসবে।



আসুন আমরা এই সুন্দর পৃথিবী নামক গ্রহটিতে শান্তি স্থাপন করি। জয় জয় মানুষ ও মানবতা। আপনাদের সবার মঙ্গল কামনা করছি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.