নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফেসবুক ও ইন্টারনেট আসক্তি

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪

অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো না। ছেলে-বুড়-ঘরজামাই সহ আজ সকলেই কম বেশি ইন্টারনেটে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে। ইন্টারনেটে কাজ রেখে অকাজ করছেন বেশি। ইন্টারনেটের জীবন আর নিজের ব্যক্তিগত জীবনের অফাত করতে না পাড়া ভয়াভহ এক শুন্যতার জন্ম দেয়।



এতো সুন্দর বাস্তব একটি দুনিয়া থাকতে, সারাদিন ভার্চুয়াল জগতে ডুবে থাকার কোনো মানে হয় না। জীবনে যখন সময়ের খুব বেশি দরকার হয়, তখন আর সময় পাওয়া যায় না। দেখা যায় সব আছে কিন্তু সময় প্রতিকুল তখন মানুষ খুব বেশি অসহায় হয়ে পড়ে। তাই আমাদের সময়ের ব্যপারে খুব বেশি হিসেবি হওয়া দরকার।



বন্ধু! আজ আপনি বস্তবাতাকে ছেড়ে ভর্চুয়াল জগতে বাসা বেঁধেছেন এবং সময়ের সাথে টিটকারি করছেন। কালকে যখন বাস্তব দুনিয়া আপনাকে লাথি দিবে তখন আপনি কার কাছে যাবেন? তখন কি ভার্চুয়াল জগত কি আপনাকে আশ্রয় দেবার ক্ষমতা রাখে? অবশ্যই না। এসব কারণেই আজ মানুষের জীবনে অহেতুক হতাশা ও দুর্ভোগ নেমে এসেছে।



আমার কথাই আমি বলি। আমি ভার্চুয়াল জগতে এসেছি আপনাদের কথা ভেবে। সাধারণ মানুষের উপকার করা ও ইন্টারন্যাশনাল পলিটিক্সকে সুন্দর করে গড়ে তোলার জন্য আমি ইন্টারনেটে একটি প্লাট ফরম খুঁজতে ছিলাম। এজন্যই আমি এতো সময় আপনাদের জন্য ভার্চুয়াল জগতে কাটিয়েছি। নিজে ভালোভাবে বাঁচতে গেলে নিজের জীবন ও সময়কে শ্রদ্ধা চিত্তে সম্মান দিতে হয়। ভার্চুয়াল জগত আমাদের মেধাকে অনেক সময় গুরুত্বহীন করে তোলে। আমরা সিরিয়াস কোনো ডিসিশন নেবার জন্য ভার্চুয়াল জগতে আসি না অথবা আমরা সিরিয়াস ডিসিসন নেবার ক্ষেতএ ভার্চুয়াল জগতকে বড় করে বিবেচনা করতে শিখি নি। এখানেই ঝামেলা। এসবের ফলে আপনার প্রচুর মূল্যবান সময় নষ্ট হচ্ছে।



আমি মনে প্রাণে চাই ভার্চুয়াল জগত আপনার মেধা বিকাশের সহায়ক হয়ে উঠুক। ফেসবুক, ব্লগিং সহ সব ভার্চুয়াল জগত আপনার মেধাকে সত্য ও সুন্দর জ্ঞানে পরিপূর্ণ করে গড়ে তুলুক। ফেসবুকে সেন্সরিং অনেক বেশি দরকারি। ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে মনে রাখতে হবে যে, ফেসবুক দিয়ে কিভাবে মানুষকে শিক্ষা মুলক বিনোদন দেয়া যায়। যার ফলে মানুষ ব্রিলিয়ান্ট থেকে ব্রিলিয়ান্টতর হতে শিখবে। যতসব খারাপ পচা কে ফেবু, গুগল, টুইটার সহ অন্যান্য সব ওয়েব পোর্টাল থেকে ছুড়ে ফেলে দিতে হবে।



ভার্চুয়াল লাইফের ক্ষতিকর জিনিস গুলো নিয়ে এখানেই এখনই আলোচনা করতে হবে। আমার চোখের সামনে মানুষকে নষ্ট হতে দিতে পারি না। আমাদের ভালো খারাপ বুঝতে হবে। ভালোকে স্বাগতম জানাতে হবে আর খারাপকে সি-অফ করতে হবে।



ভার্চুয়াল জগতে আমাদের সম্পর্কগুলো অর্থবহ হয় না। কিংবা আমরা ইচ্ছে করেই ভার্চুয়াল জগতকে মোটেও দাম না দিয়ে, অহেতুক ভাব বিনিময় করে যাই। জীবনে চলার পথে অর্থবহ সম্পর্ক খুব বেশি জরুরী। অর্থবহ সম্পর্ক কোনো ভাবেই একটি নির্দিষ্ট গন্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে চায় না। অর্থবহ সম্পর্ক ও প্রেমের সম্পর্ক কোনো জগত বা কোনো কালকে মানতে চায় না। সে সম্পর্ক সকল কালের, সকল মানের ও সকল জগতের। আমাদের মন মানুষিকতাকে সুন্দর করে তুলতে হবে এবং সবজায়গায় সুন্দর পরিবেশ তৈরী করতে হবে। আমাদের বুঝতে হবে কোনটা মজা ও কোনটা মজা না।



দেখুন আজ পৃথিবীর অনেক কর্তাব্যক্তিরা মানুষকে ভার্চুয়াল জালে আটকে রেখে মজা পাচ্ছে। অনেক অপরাধ বিজ্ঞানী মনে করেন ভার্চুয়াল জগত সামাজিক অপরাধ কমিয়ে দিয়েছে। আমি তাদের সাথে পুরোপুরি একমত না। এই স্বাভাবিক বস্তবতা থেকে পালিয়ে থাকার প্রবনতা যে কত বেশি ইফেক্টিভ তা আজও বোঝা যাচ্ছে না। এখনই যদি আমরা সতর্ক না হই তাহলে আগামীতে বিশাল বড় এক সমস্যা অপেক্ষা করে আছে।



বন্ধু! আপনাদের মধ্যে সময় কাটানোর মন মানুষিকতা ও একটু সামান্য বিনোদনকে অনেক বড় ভাবার প্রবনতাকে দুরে ঠেলে দিতে হবে। নিজেদের মধ্যে কৃয়েটিভিটি ও মুক্তচিন্তাকে জাগাতে হবে। আপনাকে সব সময় মনে রাখতে হবে যে, আপনি ইচ্ছে করলেই মানুষের কল্যান করতে পারেন। কোন জগতে বসে আপনি মানুষের কল্যান চিন্তা করলেন তা অনেক ক্ষেত্রেই অপ্রাসংগিক। আমার দিকে তাকিয়ে দেখুন। আমি দীর্ঘদিন যাবৎ পরিশ্রম করে আমার মুক্ত প্লাটফরম তৈরি করে নিয়েছিলাম। আজ আমি স্বার্থক। পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্যায়ে আমি নিয়মিত যোগাযোগ করতে পারছি। আপনি যখন সবার জন্য উপকারী হবেন- তখন আপনার দ্বায়িত্বভার সবাই নিয়ে নেবে। সেই পথ চলায় যত কাঁটা আসে আসুক। সেই কাঁটা ভরা পথেই আপনাকে এগিয়ে যেতে হবে। লক্ষ্যে পৌছানোর পথে কোনো কিছুর সাথে আপোষ করা যাবে না। মনে রাখবেন আপনি আজ যে লক্ষ্যে পৌছেছেন তা আপনার অতীত কাজের ফলাফল আপনি আগামীতে যে লক্ষ্যে পৌছাবেন তার ভিত্তিপ্রস্তর আজকেই নিজ পরিশ্রম দ্বারা সাজাতে হবে। এবং নিয়মিত লেগে থাকতে হবে।



বন্ধু! আজ আমরা টাকা পয়সা খরচ করে শুধু শুধু হতাশা কিনতে শিখেছি। বর্তমান পৃথিবী একটি হতাশার দোকান হয়ে গেছে। বাহারি ডিজাইনের ও বাহারি সাইজের হতাশা এখনে পাওয়া যায়। এরকম হবার কথা ছিলো না। আজ আমরা প্রযুক্তিতে ডেভেলপের দোহাই দিয়ে নিজেদের মেধাকে অনেকক্ষেত্রে পঙ্গু করে রেখেছি।



এই সুন্দর জগতে আমরা শুধু নিতে আসিনি। আমাদের সবারই সুন্দর কিছু দেবার যোগ্যতা তৈরি করে নিতে হবে। সময়কে অনেক বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। নিজেদের গুন সমূহ সম্বন্ধে স্পষ্ট ধারনা থাকতে হবে। একটু চেষ্টা করলেই পৃথিবীর সব মানুষ বিশেষ বিশেষ আদালা বিষয়ে দক্ষ হতে পারে। সেই পথটুকু আমাদের তৈরি করে দিতে হবে। এজন্যই তো আজ আপনাদের বড় আপন জেনে কথা বলছি। আমি চাই আপনারা আমাকে অনেক আপন ভেবে আমার কথাগুলোকে বিবেচনাপূর্বক শুনুন।



বন্ধু! শিল্প থেকে কখনও দুরে যাবেন না। আপনার যদি সুন্দর করার বাসনা থেকে থাকে তাহলে সবকিছুর মধ্যে থেকেই শিল্পকে বেড় করে নিয়ে আসতে পারবেন। ভালো ও অর্থবহ সম্পর্ক করার কৌশলও একটি শিল্প হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। এখানে একেক মানুষ একেক কৌশল অবলম্বন করতে পারেন। বর্তমান যুগ হলো সর্বোচ্চ কৃয়েটিভিটি দেখানোর যুগ। আপনার কৃয়েটিভিটিই হলেন সয়ং আপনি। আপনাকে যদি আপনি স্থায়ী ভাবে এই জগতে ধরে রাখতে চান তাহলে নতুন কিছু করুন, নতুন কিছু ভাবুন, নতুন কিছু শুনুন, নতুন কিছু গ্রহন করুন, নতুন কিছু উপহার দিন। তাহলে দেখবেন সবজগত আপনাকেই ডাকছে। আপনাকে সবাই নিবিড় করে কাছে ডেকে নেবে। নিজের চিন্তাশক্তিকে অনেক বড় করে তুলুন। নিজদের চিন্তাশক্তির ভাবনাকে এমন বড় করে তুলুন যে, আপনার ভাবনার সামনে এই মহাবিশ্বকে ক্ষুদ্র বালু কনার থেকেও ছোট মনে হবে। এই রকম যোগ্যতা অর্জন করতে চাইলে জীবনে প্রচুর ত্যাগ করতে হবে ও প্রচুর শিক্ষা এবং কৌশল এক্সিকিউশন করা জানতে হবে।



বন্ধু! এই সুন্দর পৃথিবীতে এসে আমাদের বিষন্ন থাকলে চলবে না। আমাদের প্রতিটা কৃয়েটিভ কাজে একটিভ হতে হবে। মানুষকে ভালোবাসতে হবে। দেশ ও জনতার উপকারে নিজেদের নিয়জিত করতে হবে। মিথ্যাকে চিরদিনের জন্য না বলতে হবে। জীবনে চলার পথে যতোবারি মিথ্যে মহাশয় আপনার কাছে আসতে চাইবে ততবারই মিথ্যেকে ঘার ধাক্কা দিয়ে দুরে সরাতে হবে। একবার মিথ্যের খপ্পরে পড়েছেন তো গেছেন। কুসংস্কারকে না বলুন।



একটু খেয়াল করলে দেখবেন যে, কুসংস্কার আজ ডিজিটাল যোগাযোগের মাধ্যমগুলোর উপর এসে হাজির হচ্ছে। এবং এই কুসংস্কারের ক্ষেত্র আজ আনেক বড়। কুসংস্কারকে ডিজিটাল সামাজিক মধ্যমে নিয়ে আসবেন না। কুসংস্কারকে লাথি দিয়ে তাড়িয়ে দিন। অনেকে ডিজিটাল সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে থাকতে পেরে নিজেদের স্মার্ট ভাবেন। মনে করেন তারা বুঝি সব মানুষের থেকে এগিয়ে গেছে। আসলে কি তাই? ডিজিটাল সামাজিক মাধ্যম এখন ধর্মিয় গোড়ামি, জাত-কাল-ভেদ, অপচর্চার জন্য নিবিঘ্ন বিরাম ভূমি হয়ে যাচ্ছে। এই অবস্থা থেকে পরিত্রানের জন্য এখন থেকেই আপনাকে এ্যালার্ট হতে হবে।



যেহেতু ডিজিটাল সামাজিক মাধ্যম অপারেট করা সহয ও এখানে আনেক কিছু ফ্রি ভাবে পাওয়া যায়, সেহেতু এই মাধ্যমে নিজের একটি ভদ্র ইমেজ তৈরি করতে শিখে নিন। অহেতুক কখনও খারাপ ভাষা ব্যবহার করবেন না। খারাপ ছবি শেয়ার করবেন না। বাজে মনমানুষিকতার পরিচয় দেয়া যাবে না। সবসময় অন্যদের কাছে নিজেকে বিনয়ী করে উপস্থাপন করুন। দেখবেন আপনার মধ্যে স্রষ্টার পাওয়ার এসে গেছে। করুনাময় ঈশ্বর আপনাদের সর্বঅব্স্থায় রক্ষা করবেন।



বন্ধু! আপনি যদি ডিজিটাল যোগাযোগ মাধ্যম থেকে নিজেকে শিক্ষা নেবার মনমানুষিকতা সম্পন্ন তৈরি করতে পারেন তাহলে দেখবেন সব জায়গায় আপনি নতুন নতুন জিনিস শিখছেন ও নতুন নতুন সিস্টেম উপহার দিতে পারছেন। আপনাদের বুঝতে হবে মানুষ একা থাকতে পারে না বলেই এতো মাধ্যমে এতোভাবে নিজেদের উপস্থাপন করে মজা পায়। এই মজা যেনো হয় সুস্থ্য ও সাবলিল। আমি সবসময় মানব স্বাধীনতার পক্ষে কাজ করি। ভার্চুয়াল মাধ্যমেও যেনো মানুষ পুর্ণ স্বাধীনতার সাথে মহৎ সম্পর্ক গড়তে পারে- এটাই আমার আশা।



বন্ধু! বাঙালী জনগোষ্ঠির বড় একটি অংশ আজ বেকার। আমাদের ডিজিটাল সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম গুলোতে তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে। যেকোনো উপায় আমাদের নতুন নতুন কর্মসংস্থানের কথা চিন্তা করতে হবে ও উপায় বেড় করতেই হবে। আমি আগামী ২(দুই) বছরের মধ্যে বাংলাদেশকে ওয়ার্ল্ড ইকোনোমির প্রথম দশটি দেশের মধ্যে নিয়ে যেতে চাই। আমি দেখাতে চাই যে বাংলাদেশ কোনো গরিব দেশ তো নয়ই বরং বাংলাদেশ বিশ্বের প্রথম ১০টি দেশের মধ্যে ১টি প্রভাবশালী রাষ্ট্র। এই কাজ করা মোটেই সহয না। আমার পক্ষে যতখানি দেবার সম্ভব ছিলো আমি তাই দিয়েই আপনাদের সামনে হাজির হয়েছিলাম। এখন যদি আপনাদের কানে আমার কথা না পৌছায় বা আপনারা আমার কথা ফলো না করেন তাহলে আমাদের সবার স্বপ্ন কিন্তু দুঃস্বপ্নেও রূপান্তর হতে পারে। তাই বলছি যা সহয তার সাথেই থাকুন। যা মিষ্টি তাকে মিষ্টিই বলুন। অহেতুক মিষ্টিকে তিতা স্বাদের বানাবেন না। বা কোনো প্রচলিত তেঁতোর কাছে আত্মসমর্পন করে তাকে মিষ্টি বানানোর চেষ্টা করবেন না।



বন্ধু! আমার বাণী যাদের মন মতো হবে, তারা অবশ্যই আমার কথাগুলোকে বিশ্বজুড়ে প্রতিষ্ঠিত করে দিবেন। আমি কথা বলি সমস্ত মানুষের জন্য। সমস্ত মানুষই আমার আত্মার আত্মিয়। আমি কোনো ক্ষেত্রে কোনো জাতবিভেদ ও অসাম্যভেদজ্ঞানকে প্রশ্রয় দেই না। আপনারা ডিজিটাল সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম গুলোকে স্বউদ্দোগেই মানব পরিবেশ বান্ধব করে গড়ে তুলুন।



ফেসবুক, গুগল, টুইটার সহ আরো যার আছেন তাদের থিম সময় উপযোগী ও উন্নত করে নিন। ফেসবুকের কিছু কিছু ইন্টারফেজ নিয়মিত পরিবর্তনের উপরে রাখুন। যাতে মানুষ একঘেমির স্বাদের মধ্যে না জমে যায়। মানুষকে সব সময় ভালোর মধ্য থেকেই বিনোদন পাবার জন্য ব্যকুল করে তুলুন। মানুষের প্রেম কে সম্মান দিন। প্রেম আর পাঁচটা সম্পর্কের মতো না। প্রেম হলো সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ অনুভুতি। প্রেমের সম্পর্কের মাধ্যমে মানবজাতি তাদের নারী পুরুষদের মধ্য অবিচ্ছেদ্য বিয়ের সম্পর্ক গড়ে তুলুক। এই সব ব্যাপার গুলোর দিকে সবসময় সুদুর নজরদারি দিন।



বন্ধু! আজ আমরা একাবিংশ শতাব্দির প্রযুক্তি ও সুসভ্যতার মধ্য দিয়ে নিজেদের সময়কে এগিয়ে নিচ্ছি। আমাদের প্রযুক্তি এমন ভাবে ব্যবহার করুন যাতে আমাদের বদনাম না হয়। সময় যাবে সময় আসবে কিন্তু সব স্মৃতি ও ইতিহাস থেকে যাবে। এই বর্তমান সময়কে কখনই প্রশ্ন বিদ্ধ হতে দিবেন না।



প্রতিটা সম্পর্ককে বাস্তব ও সাধারণ হিসেবে ভাবুন। নিজের জীবন সংগীকে যদি ভার্চুয়াল মাধ্যম থেকেও পেয়ে যান। তাহলে তাকে কখনই সামাজিক চাপে অস্বীকার করবেন না। মনে রাখবেন স্রষ্টা আপনার মনের সাথে মন মিলিয়ে একজন জীবন সংগী আপনার জন্য নির্ধারিত করে দিয়েছেন। তাকে আপনি এ্যভয়েড করে যেতে পারেন না। যদি এমন করেন তাহলে আপনি খোদার উপর খোদকারি করার মত মারাত্মক অপরাধী ও পাপি হিসেবে নিজেকে প্রমান করছেন। ধর্মের বাঁধন যে কতো শক্ত তা আপনাকে উপলব্ধি করতে হবে। ধর্মের বাঁধন ছাড়া কোনো সুন্দরের অগ্রগতি হয় না। আমাদের বর্তমান সভ্যতাকে যতোই নতুন মনে করুন না কেনো, যদি তা ধর্মের কোলে ঠিকঠাক না বসাতে পারেন, তাহলে সেই সভ্যতার উন্নতিতে মানুষের সত্যিকারের স্বাধীনতা পাওয়া যায় না।



বন্ধু! আমরা আজ বুঝতে শিখেছি যে , জীবন কি ও জীবনের আসল উদ্দ্যেশ্য কি। এখন আর আমরা আমাদের অগ্রগতির সুস্থ্যতা ধরে রাখতে পিছপা হবো না। আজ আমাদের শুধু এগিয়ে যাবার দিন। চলার পথে আমাদের অনেক ভুল ছিলো। সেই ভুল গুলো পিছনে থেকেও অনেক বেশি আমাদের প্রভাবিত করেছিল। এখন আমরা পিছনের ভুলত্রুটি দিয়ে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যাবো। আজ আমাদের সামনে শুধু শুভদিনই আমরা দেখে যাবো। আমাদের এই সভ্যতার অগ্রগতি আর কেউ রুখতে পারবে না।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.