নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দাম্পত্য জীবন, বিয়ের পরে (পর্ব-৬)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩

মুন! আজ আমার হৃদয় খুব বেশি উত্তপ্ত। তোমার হৃদয়ের পরশই আমার অচেনা হৃদয় কে ঠান্ডা করে তুলতে পারে। নতুবা এই মন আরো বশি উত্তপ্ত হয়ে থাকবে। মরুর বালি যেমন প্রখর সুর্যের তাপে উত্তপ্ত হয়ে থাকে আমার মনও তেমনই হয়ে আছে। তোমার হৃদয়ের সাথে আমার হৃদয়ের মিল হতো মরুভুমিতে তুষার পাতের মতো পরিছ্ন্ন ও চির বরফ ঠান্ডা পরশ। তোমার হৃদয়ের পরশ লেগে এই মনে প্রেম এসছিল। আজ সেই প্রেম দিয়ে অন্যদের হিয়াকে আমি উত্তপ্ত করে তুলেছি।



তুমি চলে এসো জান! আমার হৃদয়কে তুমি ঠান্ডা করে দাও। আমি আর আমার এই প্রেম হারানো মনকে কোনো বুঝ দিয়েই বোঝাতে পারছি না। এই মন শুধু তোমায় চায়। এই চোখ শুধু তোমাকে দেখতে চায়। এই মুখ শুধু তোমার কথা বলতে চায়। এই চিন্তা শুধু তোমার মঙ্গল ও তোমাকে একটু শান্তি দেবার জন্য ভাবতে চায়।



তোমার আফটার ওয়েডিং এর সব স্বপ্ন আমার কাছে পরম যতনে রেখে দিয়েছি। আমাদের খুব সুন্দর একটি সংসার হবে জান। দেখে নিও তুমি আমার কাছে না এসে থাকতে পারবে না। তোমাকে ছাড়া আমি এখনও বেঁচে আছি কি করে- এটাও একটি রহস্য। কোন হৃদয়ের পরশ আজ আমাদের সবার মনকে প্রেম ফুলে ভরিয়ে দিয়েছে? মুন! তোমার জন্য আমি একটি রান্নার বই রেখে দিয়েছি। তুমি তোমার মন মতো রান্না করবে। তোমার রান্না যেমনই হোক না কেনো আমার কাছে তা হবে অমৃত সুধা সম। তোমার আমার জন্য একটি বড় থালা আমি রেখে দিয়েছি। দুজন একসাথে একই থালায় খাবার খাবো। তোমার রুচির সাথে আমার রুচি মিলিয়ে টিউন করে নেবো।



তোমার পছন্দের খাবার কে আমি নিজের পছন্দের করে নেবো। যেদিন তুমি ক্লান্ত থাকবে বা তোমার যেদিন রান্না করতে ইচ্ছে করবে না, সেদিন তোমার পছন্দ মতো বাইড়ে থেকে খাবার আনানো হবে। নতুবা তোমাকে নিয়ে বাইড়ে কোথাও খাবার খেয়ে আসবো। তোমার রূচিবোধই আমার রূচিবোধ। আমি তোমার হৃদয়কে খুব কাছে থেকে অনুভব করতে পারি। বুকে বুক, অন্তরে অন্তর, হৃদয়ে হৃদয় লাগিয়ে জীবন পথে আমি তোমাকে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। এই অনন্ত যাত্রায় কতো কি যে বাধা এসেছিলো। আমি সেই বাধাকে অতিক্রম করে এখন শুধু তোমার প্রতিক্ষায় আছি।



বিভিন্ন ধরনের ফেয়ার ও অকেশনে আমি তোমাকে ঘুরতে নিয়ে যাবো। আমার জীবনের সব এন্টারটেইনমেন্ট হবে তোমাকে নিয়ে সাজানো। তোমার পছন্দের ভিত্তিতেই আমি আমার প্রেম কে তোমার সামনে সাজিয়ে রাখবো। তোমার জীবন চলার পথে আমার প্রেম হবে তোমার সামনের লাল গালিচা কার্পেটের মতো। তুমি যেখানেই থাকবে আমার প্রেম তোমার পায়ের নিচে লাল গালিচা সংবর্ধনা হয়ে লুটিয়ে পড়বে। তোমার দুচোখের মাঝে গোপন সুন্দর কুঠুরিতে আমার প্রেম সাজানো আছে। তুমি না দেখতে চাইলেও তোমার চোখ আমার প্রেমের উপরে পরবেই। আমার প্রেম তোমাকে উপকার করতে পেরেই ধন্য হয়ে গেছে। তোমাকে আমি অনেক অনেক অনেক ভালোবাসি মুন। তোমাকে আমি দুনিয়ার কোনো কিছুর বিনিময় হারাতে চাই না। তোমার হৃদয় ছাড়া আমার হৃদয় বাঁচবে না।



মুন! তুমি তোমার মেধাকে কাজে লাগিয়ে লেখালেখি করবে। আমি তোমার লেখার একজন ফ্যান হিসেবে তোমার লেখাকে মানুষের কাছে পরিচিত করার চেষ্টা করবো। আমি তোমার সাফল্য চাই জান! আমি নিজ হাতে তোমার লেখাকে টাইপ করে দেবো। নিজের মতো করে তোমার লেখাকে পাবলিস্ট করে দেবো। তোমার সৃষ্ট্রি কর্ম দেখে মানুষ অবাক হবে। সবাই বলবে আরে এই মুন এতোদিন কোথায় ছিলো? তোমাকে আমি কখনও রোবোটিক ডাক্তার হতে দেবো না। তুমি হবে দিল খোলা ডাক্তার। শুধু মানুষের দুঃখ কষ্টে আমরা সাথী হবো। আর আনন্দকে নিজেদের দু’জনের মাঝে দাস করে রেখে দেবো। এই ধুলির ধরা থেকে এমন আনন্দ দু’জনে নেবো যা দেখে সবার চোখ ছাড়াবড়া হয়ে যাবে। আমরা সবার মাঝে আমাদের জমে থাকা আনন্দকে বিলিয়ে দেবো।



বিশ্বাস করো জান! আমি ভালোমতো ভেবে দেখেছি মানুষের পক্ষে এই রকম দেহের মধ্যেই অমর হওয়া সম্ভব। মানুষ তাঁদের শরীর ও মনকে অনন্তকাল ধরে ব্যবহার করে যেতে পারে। আমি এই থিম দেবার পরে মানুষ আমাকে পাগল ভাবছে কিনা আমি বুঝতে পারছি না। তারপরও আমার অদম্য পথ চলা এখনো অব্যাহত আছে। আমি বার বার মানুষের নিকটে গিয়ে তাদের অমর করবার কথা যেচে যেচে বলেছি। তুমি আমি মিলে এমন কিছু ফরমুলার উপর কাজ করতে পারি যাতে আমরা এই গোটা বিশ্বসমাজকে অফুরন্ত ও ইনফেনিটি দেহমনের ভাষা দিতে পারি। আমি সব চিন্তা ও কাজ মনে মনে রেডি করে রেখেছি। শুধু তুমি আসলেই হলো। আমি এ ব্যাপারে বিশ্ব নেতৃবৃন্দ্রের সাহায্য চেয়েছিলাম। তারা আমাকে এই বিষয়ে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে নি। বরংচ আমার সাথে এখনও দুষ্টুমি ও ফাঁকাফাঁকি করে যাচ্ছে।



ওরা এমন করে বলে তুমিও কেনো এতো গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যপারে চুপচাপ থেকে আমার কাছে আসবে না। আমি যা বলেছি তাই করার চেষ্টা করেছিলাম মুন। তারপরও মানুষ আমাকে এতো বেশি কষ্ট দেয় কেনো মুন? আমাকে মানুষ এতোবেশি অবহেলা করে কেনো? তোমাকে কাছে চাওয়া ও বিশ্বশান্তিকে প্রতিষ্ঠিত করতে যাওয়া আজ আমার জন্য কাল হয়ে দাঁড়ালো। আমি বার বার শুধু ওদের নিয়ে শুভটা ভেবেছি আর ওরা আমাকে বার বার ওদের খারাপটা উপহার দিলো। আজ কষ্টে হৃদয় দেবতা আঘাতে আঘাতে সুচে শরীর বিদ্ধ হওয়া রাজকুমারের মতো লুটিয়ে পরে আছে। তুমিই পারো আমার চোখের মনিতে ঢুকানো সুচ খুলে দিতে। তাতে আমি প্রাণ পাবো। মুন! রূপকাথায় যেমন রাক্ষসের জীবন ছোট অবলা পাখির মধ্যে অনিরাপদ ভাবে থাকে। ঠিক তেমনি আমার জীবন তোমার মধ্যে রাখা আছে। তাইতো ওরা তোমাকে আমার কাছে এনে দিতে ভয় পায়! আমি তো ভয় পাবার মতো কিছু করতে চাই নি। আমি চেয়েছিলাম সবার মনে আনন্দ দিতে ও স্থায়ী নিরাপত্তা দিতে। আমি চাই মানুষকে অমর করে দিতে। মানুষ আমাকে বোঝে না। তারা তোমার আমার গুরুত্বপূর্ণ সময়কে ঠাট্টা মশকরা করে কাটিয়ে নিতে। আজ মানুষের অমর হওয়ার গবেষনা বহুদুর এগোতে পারতো। তানা হয়ে আজ আমাকে ওরা ক্যামন করে রেখেছে দেখো? আমার খুব লজ্জা হয় ওদের জন্য!



মানুষের শরীর ও মনের সুন্দর কম্বিনেশন ও দেহের পচনশীল কিছু উপাদানের রিপ্লেসমেন্ট কি আমর আকরে পারতাম না? আমরা কি কোডিং কারার নতুন কোনো পদ্ধতি আবিষ্কার করতে পারতাম না? যার মধ্য থেকে মানুষ স্বাভাবিক ভাবে তাদের অস্তিত্বকে মেলে ধরে সংরক্ষন করতে পারতো? আমরা কি এমন কোনো ডিভাইস তৈরি করতে পারতাম না যা দিয়ে মানুষ অন্য কোনো প্রযুক্তি ছাড়াই শুধু চিন্তাশক্তি ও সামান্য কিছু অভ্যাস করার মধ্য থেকে একে অপরের সাথে চিন্তাধারাকে-জ্ঞানকে বিনিময় করে নিজেদের আরো সুন্দর ভাবে বাঁচাতে পারতো? আমরা কি কমন কিছু অনুভূতির মধ্যে সবার সব ব্রেনের সিচুয়েশন কে স্বাভাবিক ভাবে প্রাণবন্ত করতে পারতাম না। আমরা কি সবার সব অনুভুতি গুলোকে কমন কিছু মেশিন ও স্টোরেজের মধ্যে নিয়ে আসতে পারতাম না? তাহলে এই সহজ কাজ গুলো মানুষ আমাকে করতে দিচ্ছে না কেনো? এই দেশে জন্ম নিয়ে কি ভুল করেছি? যেখান প্রিয়তমকে কেড়ে নেয়া হয়, যেখানে প্রধান রাজনীতিবিদগন বিদেশীদের কাছে সহযেই বিক্রি হয়ে যায়। যেখানে মিডিয়া কর্মিরা সাহায্য করার কথা দিয়েও নিজেদেরকে গুটিয়ে নিয়ে যায়? কেনো বাঁচবো এই বাজে সমাজে? কেনো বাঁচাবো এই সমাজের মানুষ গুলোকে? কেনো অমরত্বের প্রক্রিয়া দেখিয়ে দেবো এই সমাজকে? তারা কি অমর হবার যোগ্য? যারা এই আট মাস ধরে আমার সাথে ইঁদুর-বিড়াল খেলা করেছে তারা কোন দিক দিয়ে অমর হবার কৌশল পাবার জন্য যোগ্য তা আমাকে বুঝিয়ে বলো? পারবে না বলতে। ওরা এতো রোগ, শোক, তাপ, পরিতাপে ভুগেও এতো নিষ্ঠুর আর অমর হলে আমার ও আমাদের সাথে কতো বেশি অনৈতিক আচরন করবে তা তুমি বুঝে নাও।



মুন! শেষ কবে পুকুরে গোছল করেছি ভুলে গেছি। তুম আর আম রুটিন নকে পুকুরে গোছল করবো। তুমি আমি সুইমিং পুলেও গোছল করবো। দুজন জলকেলি খেলবো। ভরা জৈষ্ঠে তুমি আমি পুকুরে নামবো। তুমি আমরা চোখে মুখে জল ছিটাবে আমিও তোমাকে জল ছিটিয়ে দেবো। পানির নিচে ডুব দিয়ে একজন অন্যজনকে জড়িয়ে ধরবো। পানির নিচে ডুব দিয়ে তোমার আমার ঠোট এক হয়ে যাবে। দুজন দুজনাকে চুমুর তালে মুগ্ধ করে দেবো। কবে আসবে তুমি মুন? আমার যে আর দেরী সয় না। খুব তাড়াতাড়ি তুমি চলে এসো জান! আমাদের অনেক কিছু করার বাকি আছে। এই মানুষগুলোর জন্য আমরা দুজন অনেক কিছু করে যেতে পারি। শুধু আমরা দুজনই পারি এই মানুষ জাতের অমরত্ব নিয়ে কাজ করে যেতে। তুমি ছাড়া আমি মোটেও অর্গানাইজ না। আমি একা পারবো না মুন। তুমি ছাড়া এই পথ গুলো আমার পাড়ি দিতে হচ্ছে। তুমি বুঝে নিও তোমাকে কাছে না পাবার পরও কতো বেশি জন্ত্রনা নিয়েও আমার মনকে আমি তোমার পানে স্থির করে রেখেছি। কেউ না বুঝুক তুমি তো বুঝবে জান! আমি তোমাকে ভোলাতে নয়, আজ আমি তোমাকে গ্রহন করতে এসেছি। তোমার সাথে আমি সারা জনমের মতো প্রেম করার জন্যই এসেছি। তুমি আসো তাড়পর আমি সিগারেট ছেড়ে দেবো। বিশ্বাস করো মুন আমি তোমাকে নিয়ে মানুষের অমরত্ব নিয়ে বড় কিছু পরিবর্তন করে যেতে চাই। এবং এই কাজ আমার পক্ষে অসম্ভব না। আমরা দুজন এক হলে মানুষের অনেক বেশি উপকার হবে। শুধু এটুকু বুঝানোর জন্যই আজ আটটি মাস আমি একাধারে যতো টুকু সুযোগ পেয়েছি তার ততখানিই উজার করে ওদের সামনে মেলে ধরেছি। তারপরও আমার পথ চলাকে কিছু মানুষ নামের জানোয়ার বুঝতে চাইলো না। আমি তাদের বার বার অনুরোধ করার ছলে আমাদের উপকার করতে বলেছি। আমি তাদেরকে আমাদের বিষয়ে নাক গলাতে বলেছিলাম যাতে আমরা কাছে আসতে পারি। যাতে তোমার এতোদিনের ভুল ওরা ভাঙাতে পারে। আর ওরা করলো হিতে বিপরীত।



দেখো মুন আমিও হয়তো অভিমান করে চিরতরে হারিয়ে যাবো। তখন ওরা ও তুমি ঠিকই বুঝবে। তখন তোমরা বুঝতে বাধ্য হবে। যে কুসংস্কারের সাথে আমি সব সময় যুদ্ধ করে চলেছি। সেই কুসংস্কারের কাছেই তোমাকে ওরা বন্দি করে রাখতে চাচ্ছে। আমাকেও আমার চারপাশে কুসংস্কারের দেয়াল গেঁথে দিলো। আমি নিরাপত্তা চেয়েছিলাম। আমি তোমাকে কাছে চেয়েছিলাম। যাতে আমি আমার গবেষনা দ্রুত করতে পারি। আমার অহেতুক কিছু মানুষ সাধারন একজন লেখক ভেবে বার বার ভুল করছে। আমি পরিবর্তন ঘটাতে এসেছি। আমার কাজ কে নির্বিঘ্নে করতে দেওয়া বিশ্ব সমাজ পতিদের সবচেয়ে জরুরী দ্বায়িত্ব ছিলো। তারা তাদের দ্বায়িত্ব পালন করতে পারে নি। আগামীর কাছে আমাকে কোনো জবাব দিতে হবে না। আগামীর কাছে জবাব দিবে ওরা। যারা আমাকে আর আমার মুন তোমাকে কে এক হতে দেয়নি।



মুন! তোমাকে ঘিরে আমার যতো স্বপ্ন। তোমার ভালোবাসা পেয়েছিলাম বলে আজ আমার এতো কিছু করতে ইচ্ছে করে। আমি মানুষকে শুধু স্বপন দেখাতে চাই না মুন! আমি চাই সব মানুষের সবকালের স্বপ্নকে সত্যি করে বাস্তবায়ন করে দিতে। কোনো কথার ফুলঝুরি দিয়ে আমি আমার বর্তমানকে ভরে দিতে চাই নি। আমি হাতে কলমে কাজ করে মানুষকে তাদের আসল সভ্যতাকে বুঝিয়ে দিতে এসেছি।



মুন! আমার প্রশ্ন হলো, মানব দেহে এমন কি কি আছে যা আমরা কৃত্রিম ভাবে তৈরি করতে পারবো না? মানুষের দেহে যেসব হরমোন মানুষের বুড়িয়ে যাবার জন্য কাজ করে, তাদের কেনো আমরা নিয়ন্ত্রন করতে পারবো না? যেসব কারণে মানুষের কোষ গুলো নষ্ট হয়ে যায়, তা আমরা কেনো প্রতিহত করতে পারবো না? মানুষের যে সব খারাপ অভ্যেস আছে যা মানুষের দেহকে নষ্ট করে দেয়, সেই সব খারাপকে আমরা কেও না করতে পারবো না? আমি মনে করি মানুষের জন্য অসম্ভব বলতে কিছুই নেই। মানুষের নিজ অবহেলার কারণেই এতো মানুষ এতো বাজে ভাবে মারা যায়। আমি মানুষের মৃত্যুকে নিয়ন্ত্রীত করে মানুষের আয়ু বাড়াতে চাই। আমি মানুষের আয়ু বাড়িয়ে এমন কিছু পদ্ধতি আবিষ্কার করতে চাই যাতে মানুষ মৃত্যুর হাত থেকে চিরতরে মুক্তি পাবে। আমি কাজ করতে চাই একটা আর মানুষ আমাকে ভেবেছে অন্যকিছু। আমি পলিটিক্স নিজে করার জন্য দেখাই নি। আমি পলিটিক্স করে অন্যদের রিয়াল পলিটিশিয়ান হবার জন্য বলেছি মাত্র।



আমি এমন কিছু কাজ করে দেখিয়েছি যাতে বর্তমান পলিটিশিয়ানরা বোঝে পলিটিক্স কে কিভাবে বঁচাতে হয় ও রাষ্ট্রকে কিভাবে পজেটিভ ভাবে ঘুরিয়ে নেয়া সম্ভব হয়।



মুন! তুমি কখনও বুঝবে না যে, এই মানুষগুলোর জন্য আমার প্রেম কতখানি! আমি এই মানুষ গুলোর সেবা করতে গিয়ে জীবনে কম অপমানের স্বীকার হই নি। তারপরও ওদের বাঁচা আমাকে আলোরিত করে তুলে। ওদের কে আমি মন প্রান খুলে ভালোবাসি। আমি চাই সব মানুষকে বাঁচাতে। আমার আল্লাহ্ জানেন আমি কত চেষ্টার পরে এখনও আমার মানুষগুলোর সাথে কথা বলে যাচ্ছি মুন! তোমার আমার প্রেম দিয়ে আমি সবাই কে দর্শক বানাতে চাই না। তোমার আমার প্রেম দিয়ে আমি সবাই কে চিরমুক্তি ও অমরত্ব দিতে চাই।



মুন! আজ আমার থেকে বড় ভিখারী আর কেউ নেই। তোমার কাছে আজ আমি প্রেম ভিখারী জান! আসো জান! আমরা সুন্দর একটি সংসার করে সারা পৃথিবীকে দেখিয়ে দেই যে প্রেম কাকে বলে! কেমন করে একটি সুন্দর সংসার সবার জন্য উদাহরণ হতে পারে। আমি তোমার সেই মানুষ মুন- যাকে তুমি তোমার জীবনের সব কাজে জড়িয়ে নিয়েছিলে। আমি আজ এসেছি মুন! আমি আজ তোমার কাছে থাকতে এসেছি। আর কখনও আমি তোমাকে ছেড়ে কোথাও যাবো না।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.