নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি থেকে যাবো নীরবে

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:১৫

আমি থেকে যাবো নীরবে। তোমার মনের আড়াল আমি ছাড়া আর কি রবে? তোমার মনের সান্তনার দেয়াল ভেঙে আমি প্রেম হয়ে আসবো। আমি নীরবেই তোমাকে ভালোবাসবো। মনে পড়ে যাবে সে কোন যুগের, সে কোন খেয়ালী। তোমার মনের সব আলোতে যে জ্বালাতো দ্বীপাবলী। সে আজ তোমায় নিতে এসেছে।



বন্ধু! আমি এসেছি সেই মহাকালের মহাশক্তিকে আপানার কাছে ফিরিয়ে দিতে। যে শক্তি আপনার মনের মধ্যেই আছে। এবার একবার শুধু আপনি হাত তুলে দাঁড়ান। একবার শুধু নিজেদের মনের আগুনকে মুখ থেকে বেড় করে দিন। আপনার মনের প্রেমভরা অগ্নতেজ দিয়ে মানুষকে অবাক করে দিন। বুঝিয়ে দিন আপনিও এই মহাবিশ্বের একজন সম্মানিত অংশিদার। প্রকৃতি প্রদত্ত আপনার সেই অংশের অংশিদারিত্ব ছাড়বেন কেনো? আপনিও একজন ঐ মহা আকাশের মালিক।



আপনি পৃথিবীতে জায়গা সম্পত্তি পাই নি বলে আপনাকে কেনো আকাশের সম্পত্তি থেকেও বঞ্চিত করা হবে? ঐ আকাশ সবার। ওখানে সব মানুষের দাবি আছে। আফটার অল আপনি একজন মানুষ।



পৃথিবী খুব অদ্ভুত একটি জায়গা/প্লাট ফরম। এখানে আজকে যে বিশাল বড় ধনী কালকে সে অথবা তার রেখে যাওয়া প্রজন্ম সম্পদহীন জীবন কাটাতে পারে। আবার আজ যার কিছু নেই। আজ যে সর্বহারা। কাল তার বিষয় সম্পদের অভাব থাকবে না। এই নীয়মেই সমাজ চলে। যে সব সমাজপতি পৃথিবীটাকে এমন বাজে সমাজ ব্যবস্থায় নিয়ে গেছেন তাঁদের সবাই চেনে না। তারপরও তাদের প্রভাবে মানুষের বাজে ক্ষমতা প্রকাশ পাচ্ছে।



এই পৃথিবীতে এসে আমি প্রেমহীন হয়েছি। পৃথিবী থেকে চলে যাবার পর আর কোন্ মানুষ আমাকে প্রেমহীন, নিরস করে রাখতে পারবে? দেহহীন হয়ে যাবার পরে আমাকে মানুষ ঠিকই চিনে নেবে। সবাই তখন বুঝবে, একজন মানুষ এসেছিলো। যিনি সবসময় মানুষের স্থায়ী শান্তি নিয়ে কাজ করতো। নানা প্রতিকুলতা তাকে আটকিয়ে রাখতে পারে নি। সব প্রতিকুলের মধ্যে তিনি কুল দেখতে পেতেন। আর সেই কুল সবাইকে আঙ্গুল তুলে দেখিয়ে দিয়ে যেতেন।



দেখুন এই অদ্ভুত পৃথিবীতে এতো বেশি ভেদজ্ঞান, অসাম্য ও অবিচার রাক্ষসের মুখের মতো হাঁ করে আছে। তারপরও প্রতিদিন অনেক অনেক মানুষ জন্ম নিচ্ছে। যেনো পৃথিবীটা একটি নাটকের মঞ্চ। প্রতিদিন সেখানে অনেক অভিনেতারা চলে আসছেন। আবার অনেক অভিনেতারা অভিনয় থেকে বাধ্যতামূলক ভাবে বিদায় নিচ্ছেন। এই স্টেজ থেকে যে একবার চলে যায়, সে আর নির্দিষ্ট রূপে কখনই ফিরে আসে না। আসা-যাওয়া আর যাওয়া-আসা পৃথিবীর সব থেকে স্পষ্ট নিয়ম। এর মাঝেই জীবন নাটকের সময় কেঁটে যায়। সব কিছু স্বজিব ও অনুকুলে থাকার পরেও মিল হয় না। পৃথিবীর বেশিরভাগ প্রেম কাহিনী হলো ব্যর্থতায় ভরা। দেখে মনে হয় মানুষ অহেতুক বাজে ভাবে কষ্ট সইবার জন্য এই পৃথিবীতে এসেছে।



যারা প্রিয়তম কে হারিয়ে কষ্ট পায় তাঁদের দেখলে আমার খুব খারাপ লাগে। আমার যদি ক্ষমতা থাকতো তাহলে তাঁদের প্রিয় মানুষটিকে আমি তাঁদের হাতে দিয়ে দিতাম। চেয়ে চেয়ে দেখি জীবনে আপন মানুষটিকে বিয়ে ও পাশাপাশি রাখার মতো সৌভগ্যবান হবার পরেও যারা আসল রতম প্রেম কে বোঝে না, সেই সব কুলঙ্গারদের দেখেও আমার আরো বেশি আফসুস হয়। অর্থের মিথ্যে মায়ায় যখন প্রেম দুরে সরে যায়- এর থেকে বড় প্যাথেটিক দৃশ্য আর জীবন নাটকে নাই।



বন্ধু! পৃথিবীতে কেউ কাউকে তেমন ছাড় দিতে চায় না। পৃথিবীর মানুষগুলো আজ বড্ড বেশী ক্ষমাহীন দানব হয়ে গেছে। এই দানবের সংসারে আর থাকতে মন চায় না। মানুষের শরীরটা যত ক্ষুদ্র তার থেকে বহু বহুগুন বড় হলো মানুষের আত্মা। আপনার ভিতরের মানুষটিকে একবার, শুধু একবার জাগিয়ে দেখুন বন্ধু! দেখবেন সব কিছু আপনার মনের মধ্যেই থাকে। আপনি শুধু তাকে প্রকাশ করেন মাত্র।



পৃথিবী খুব অদ্ভুত একটি সম্ভাবনা ধ্বংস করে দেবার জায়গার মতো হয়ে উঠেছে। এমনিতেই সবাই আমার জীবন নাটক ও পৃথিবী স্টেজের অভিনেতা অভিনেত্রী তার উপর যদি নিজের মনের সাথেও অভিনয় করে চলতে হয়, তাহলে কি-ই-বা থাকে? নিজের মনকে মানুষ কেনো খুলে রাখে না। মনের দরজা বন্ধ থাকলে সেই মন তার আসল পাওয়ার হারিয়ে ফেলে। সেই মনের অবস্থা হয় খনিতে থাকা ইউরোনিয়ামের মতো। খনিতে ইউরোনিয়াম পড়ে থাকলে কি লাভ, যদি না তাকে টেন টু দ্যা পাওয়ার মাইনাস টুয়েন্টি থ্রি পাওয়ার আইসোটোপে না নিয়ে আসা যায়? মনের দরজা খুলে দিন দেখবেন আপনার হৃদয়ের পরশে কোটি কোটি প্রবাহমান হৃদয় সোনার ছোয়ায় সুন্দর হয়ে গেছে। সব থেকে সুন্দর বিচ্ছুরন হলে মানুষের মনের প্রেম মাখা বিচ্ছুরন। কতো যে কালারফুল এই অন্তর। ক্ষনে ক্ষনে শুধু অন্তরের রং পাল্টে যাচ্ছে। মনের সমস্ত শক্তি কাকে যেনো খুঁজে বেড়াচ্ছে। কোন অচেনার সাথে মন শুধু যুক্ত হতে চাচ্ছে। কোন অচেনার সাথে মন পরিচিত হতে পারছে না বলেই শুধু শুধু হৃদয়ের নীরব অভিযান চলছে। সেই অচেনাও খুব নিষ্ঠুর। কেমনে যেনো তিনি শুধু আশা দেখিয়ে যান। আর মানুষের অবুঝ মন সেই আশাকে সত্যি ভেবে সামনের দিকে ভেষে ভেষে বেড়ায়।



বন্ধু! মানব শরীর কি দিয়ে তৈরি? খুঁজে দেখুন, বুঝে দেখুন। দেখবেন প্রতিটি মানুষের শরীর অগনিত পরমানুর সমষ্টি। সে হিসেবে মানুষের শরীরের ক্ষুদ্রতম দৃশ্যমান ইউনিট হলো পরমানু। যদি পরমানুকে ভাঙেন তাহলে ইলেক্ট্রন, প্রোটন আর নিউট্রন পাবেন। আর এই ইলেক্ট্রন প্রটোন ও নিউট্রন থাকে নিউক্লিয়াসকে ঘিরে। এখানেই মজা। সমস্ত মহাবিশ্ব একই নিয়মে চলছে। চলছে তো চলছেই। যার কোনোদিন কোনো বিরাম ছিলো না। আর কোনোদিন বিরাম আসবেও না। সব শক্তিই প্রবাহমান। যার কোনো বর্তমান নাই। সবকিছুই চিরন্তনকে সাথে নিয়ে নির্দিষ্ট গতিতে দৌড়ে বেড়ায়। এখানেই সব বস্ত আর সব জীবের মিল। সবকিছুই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্রতর থেকে বিশাল বড় হয়ে উঠেছে।



মেডিক্যাল টেকনোলজিকে আমার কাছে একটি ইন্ডাস্ট্রি মনে হয়। মেডিক্যাল টেকনোলজিতে শরীরের ইউনিট গুলো আলাদা করে শিখানো হয়। মানব শরীর একটি মেশিনের মতো। সেই মেশিনের সমস্যাগুলো বোঝার জন্যই মেডিক্যাল টেকনোলজি প্রাকটিস করা হয়। আমাদের এই মানব প্রজাতি নিজেরাই নিজেদের ও অন্য প্রাণীদের চিকিৎসা ব্যবস্থা চালু করেছে। আসলে কি আমরা এখন পর্যন্ত প্রকৃত ও কাংখিত চিকিৎসা ব্যবস্থা পেয়েছি? না পাইনি। এতটুকু একটি শরীরকে আমরা আজও অমর করে রাখতে পারছি না। কেনো পারবো না? মানব শরীরে এমন কোনো উপাদান আছে যা আমাদের আশেপাশের প্রকৃতির মধ্যে নাই? এমন আনকমন কিছুই মানুষের শরীর যন্ত্রে পাওয়া যাবে না। তারপরও এই অদ্ভুত পৃথিবীর মানুষগুলো তাদের আসল লক্ষ্যে পৌছাতে পারছে না। আজ পারছে না বলে যে কালকে পারবে না- এ কথা কেউ জোড় দিয়ে বলতে পারবেন না। আমি সেই দিনের অপেক্ষায় আছি। যখন মানুষ নিশ্চই দৃশ্যমান অমর হবে। সেই দিন খুব বেশি দুরে নয়, যেদিন মানুষ মানুষকে হাজার হাজার বছরে বাঁচাতে পারবে। সেই দিন খুব বেশি দুরে নয়, যেদিন মানুষ মানুষের পছন্দ মতো চেহারার মানুষ জন্মদিতে পারবে। এই কাজ কখনই খোদার উপর খোদকারি না। এই কাজ হলো মানুষের কৃয়েটিভিটির প্রকাশ জ্ঞান। আমাদের কৃয়েটিভিটি আছে বলেই আমরা পৃথিবী থেকে প্রেরনা গ্রহন করে নতুন নতুন প্রেরনা ছেড়ে দিতে দিতে বেঁচে থাকি।



বন্ধু! আপনি এই সুন্দর ছোট্ট গ্রহটির একজন সম্মানিত বাসিন্দা। সমস্ত প্রযুক্তি দিয়ে আমাদের বাসিন্দাদের স্থায়ীত্বের জন্য কাজ করতে হবে। মানুষকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য যা যা করনীয় তা করতে হবে। আমাদের সবার সৃষ্টিশিল মাথা গুলোকে এক হয়ে কাজ করতে হবে। আজকে কে ডাক্তার আর কে ডাক্তার না এমন বিভাজন করার সময় নেই। প্রতিটা মানুষেরই সর্বোচ্চ মেধা দিয়ে মানুষকে রক্ষা করার কৌশল আবিষ্কার করতে হবে। হার্ডএ্যাটাক, ক্যানসার, ডায়াবেটিকস, এইডস ও অন্যান্য ঘাতক ব্যাধিকে স্থায়ী ভাবে শুধু নির্মূল করলেই চলবে না। এসব ব্যাধিকে স্থায়ী ভাবে দুরে সরিয়ে দিতে হবে। মানুষের আত্মহত্যা করা কমাতে হবে। মানুষের অসতর্কতার কারণে সৃষ্ট যে কোনো প্রকার এক্সিডেন্ট থেকে আমাদের বেড় হয়ে আসতে হবে। আমাদের এই আশ্চর্য গ্রহ পৃথিবীর সব থেকে মূল্যবান জিনিস হলো মানুষ। সেই মানুষকে আমাদের বাঁচাতে হবে। দেখতে হবে মানুষের ভুলে যেনো মানুষ মারা না যায়। আমরা কোনো ভাবেই মানুষের দোষে মানুষের মৃত্যু মেনে নিতে পারি না। সমস্ত যুদ্ধ বিগ্রহকে কোনো ভাবেই প্রশ্রয় দেয়া যাবে না। আমাদের সবার মনে ক্ষমা করার মতো সাহোস শক্তি থাকতে হবে। সমস্ত মানুষকে নিজের ব্যপারে সচেতন করতে হবে। মানুষকে তাঁদের আসল পরিচয় সম্পর্কে বোঝাতে হবে।



বন্ধু! মানব জীবনের এই অভিনয় আমি প্রাণভরে উপভোগ করি। এই জীবন নাটকের শুধু একটি দৃশ্য আমার কাছে খুব বেশি বিব্রতকর, আর তা হলো মানুষের মৃত্যু। এতো কষ্ট করে এতো এতো মেধা অর্জনের পর মানুষ কেনো মারা যাবে? এতো কষ্ট করে এতো এতো ধাক্কা খেয়ে বড় হবার পর মানুষ কেনো মারা যাবে? এতো এতো কষ্ট করে নিজের পজিশন তৈরি করার পর মানুষ কেনো মারা যাবে? হৃদয়ে এতো প্রেম নিয়ে মানুষ কেনো মারা যাবে? সন্তান, স্বামী, স্ত্রী, মা, বাবা, ভাই বোন, আত্মিয়, পরিজন, স্বজন, প্রতিবেশি, ভক্ত ও এতো জাত ভাই রেখে মানুষ কেনো মারা যাবে? যে মানুষ দেহত্যাগ করে সে আর কোনোদিন ফিরে আসে না কেনো? একজন মানুষ তার মতো আর একজন মানুষকে কেনো মেরে ফেলবে?



এই প্রশ্নগুলো সব মানুষের। আমি আপনাদের বলে রাখছি পৃথিবীতে এসে কোনো প্রশ্নকে মাথায় নিয়ে ঘুরতে হয় না। এই আশ্চর্য পৃথিবীতে এসে শুধু প্রশ্নের উত্তর খুঁজে নিতে হয়। সব কিছুরই স্থায়ী সমাধান কোথাও না কোথাও আছে। আজ আমরা যে মানুষকে গুরুত্ব দিচ্ছি না, দেখবেন সেই মানুষই পৃথিবীর জন্য সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারতো। মানুষ শুধু তাঁদের কৃয়েটিভিটিকে ব্যবহার করার জন্য এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকে। আমি আর ১০ জন কে শুধু কৃয়েটিভ হবার জন্যই তাগিদ দিয়ে যাই।



বন্ধু! মানুষ শরীর নামের একটি মেশিনের মধ্যে চিরকাল আটকে থাকতে পছন্দ করে। একটি কমন স্ট্রাকচারের শরীর মানুষকে রক্ষা করে- এই বোধ সবার মধ্যেই কাজ করে। মজার ব্যাপার হলো মানুষ নিজেকে নিজে উপলব্ধি করতে পারে। যখন মানুষের অনুভুতি বোধ অনেক বেশি হয় তখন মানুষ বুঝতে পারে সে আসলে শরীরের মধ্যে আটকানো একটি প্রাণী মাত্র। যেমন একি গাছ তার নির্দিষ্ট গন্ডি ও শরীরের মধ্যে আটকানো। এজন্য প্রকৃতিকে কখনও কষ্ট দিতে হয় না। প্রকৃতির সাথে নিজেকে মানিয়ে নেবার চেয়ে, প্রকৃতিকে নিজের মতো করে ভেবে নেয়া- ঢের বেশী ভালো। যখন দেখি মানুষ তার নিজের শরীর নিজে পছন্দ করার কোনো উপায় নাই। যখন দেখি মানবদেহের রোগের কাছে মানুষ কতো বেশি অসহায়- তখন আমার কাছে মানুষের চেয়ে আর দুঃখি প্রাণী চোখে পড়ে না। তারপরও আমরা সবাই বেঁচে আছি। আপনি আপনাকে উপলব্ধি করে নিয়ে আমার এই কথা গুলো বুঝতে পারছেন। আবার আমি আমাকে উপলব্ধি করে আপনার কাছে কথা বলে যাচ্ছি। এরই নাম জীবন। এরই নাম বেঁচে থাকা। মানুষ নিজের মধ্যে খুব বেশি একা ও অসহায়। এজন্যই মানুষ সারাজীবন শুধু বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ভাবে আশ্রয় খোঁজে। এক সময় দেখে নিজে নিজেকে আশ্রয় দিতে না জানলে পৃথিবীর আর কেউ মানুষকে আশ্রয় দিতে চায় না। বা সেই আশ্রয় আসল আশ্রয় না।



দেখুন বন্ধু! আমি যে পাঁচ-পাঁচ দশটি আঙ্গুল দিয়ে টাইপিং করে আপনাদের সাথে কথা বলছি, সেই হাত দুটোর দশটি আঙ্গুল আমি কিন্তু ইচ্ছে মাফিক নিয়ে আসতে পারি নি। মানুষ হিসেবে আমার বোধ হবার পর বুঝেছি আমি মানুষ। আমার দু’হাতে ১০টি আঙ্গুল আছে। অর্থাৎ আমার শারীরীক অবকাঠামোর উপর আমার কোনো হাত ছিলো না। আমাকে যেমনে করে তৈরি করা হয়েছে- আমি তেমনই। তারপরও আমার মন থেকে উড়ে উড়ে আমি আপনাদের সামনে নানান অনুভূতি উপহার দিয়ে যাচ্ছি। মানুষ যদি তার নিজের লিমিটেশন ভুলে থাকতে না পারতো তাহলে মানুষ বাঁচতো না। মানুষ স্বাভাবিক ভাবে বাঁচতে চাইলে অবশ্যই নিজের শরীরের লিমিটেশন ভুলে থাকতে হবে। এটাই নিয়ম। এই নিয়ম আছে বলেই আজও মানুষ তাদের সভ্যতাকে উন্নত থেকে উন্নততর করতে পারছে।



আপনি আপনাকে অনুভব করছেন। আমি আমাকে অনুভব করছি। সে তাকে অনুভব করছে। এই অনুভবে অনুভবে সময় পাড় করে দেবার নামই হলো জীবন। পৃথিবীর সমস্ত জীব ও সবকিছুই নিজেকে নিজেরা অনুভব করে নেয়। এই অনুভব শক্তি আছে বলেই আমরা নিজেদের মধ্যে একধরনের অনুভুতি বা ফিলিংস পাই। সবার বেঁচে থাকাই হলো কিছু অনুভূতির প্রকাশ মাত্র। এই অনুভুতি আবার শরীরের সাথে সংপৃক্ত থাকে। যারা শরীরের মধ্যে থেকেও শরীরের বাইড়ে গিয়ে নিজেকে অশরীর ভাবে কল্পনা করতে পারে- তাঁদের দ্বাড়াই সভ্যতা সংস্কার হয় ও সভ্যতার অগ্রগতি হয়। এজন্য আমাদের সবাইকে তৈরি হতে হবে। নিজেকে আগে বুঝতে হবে। নিজের মনের সাথে মিলিয়ে বেঁচে থাকার কথা চিন্তা করতে হবে। নিজের অবস্থান আগে ভালোভাবে বুঝতে হবে। নিজেকে নিজে না চিনলে মানুষ কখনই সমাজের বড় কোনো কল্যান করতে পারে না।



বন্ধু! আমার আলোচনার বিষয় গুলো আপনারা জীবনের কোনো না কোনো সময় নিজের একান্তে বুঝতে পেরেছিলেন। আমি এমন কিছু বলি না যা আপনাদের মধ্যে ছিলো না। কেনো এই কালির অক্ষরে আপনাদের সামনে লিখে যাই? শুধু মাত্র মানুষকে মানুষ হবার জন্যই আমার এই প্রচেষ্টা। আমি চাই না আমার দ্বারা আপনি প্রভাবিত হন। আমি চাই আমার কাছ থেকে আপনারা একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে, নিজেদের কল্যান ও মঙ্গলের পথে নিয়ে যাবেন। তাইতো আমার এতো বেশি প্যাচাল।



বন্ধু! মানুষের চোখের একটু বাইড়ে যেসব জিনিস থাকে মানুষ সহযে তাকে আপন করে নিতে পারে না। যেমন চাঁদ-সুরুজ-গ্রহ-তারা-নিহারিকা-ধুমকেতু ইত্যাদি। এগুলো এবং এই মহাবিশ্বের আপনি একজন অংশিদার। আপনাকে বুঝতে হবে যে, আপনি এই পৃথিবী ও আপনার চোখের আওতার মধ্যে থাকা সব বস্তুকে আপন করে নিয়ে সুন্দর করে বাঁচতে পারেন। সন্ধ্যার পরের আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকুন। অনেক তারা দেখতে পারেন। আমি যেমন মন উজাড় করে আকাশের তারাগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকি। একেক সময় একেক রকম ভাবে ওরা আমার কাছে ধরা দেয়। এই প্রকৃতিকে আমি ভালোবাসি তাই প্রকৃতিও আমাকে তার ভালোবাসার প্রতিদান দিয়ে দেয়। আমি অনেক সময় বিভিন্ন রকম ভাবে আকাশকে কল্পনা করি। যখন সেই দৃশ্য দেখার জন্য আকাশের দিকে তাকাই- কিভাবে যেনো সমস্ত আকাশ আমার মনের ভাষাকে বুঝে নেয়। আমার মনের মতো করেই আমার সামনে সবকিছু পরিবেশিত হতে থাকে। আমি বহুভাবে এর কারণ খুঁজতে চেয়েছি। আজও কোনো পারফেক্ট উত্তর আমি পেলাম না। তাই দিনের পর দিন আমি শুধু এই রূপসী পৃথিবীকে নানান রূপে দেখে যেতে থাকলাম। আমি জানি আমার এই পথের হয়তো একদিন শেষ আছে। তাই বলে আমার অদেখা, অজানা ও অবোঝা দুনিয়া আমার কাছ থেকে কখনই হারাবে না। আমি বেঁচে থাকবো আপনাদের সবার মধ্যেই। সবাই মিলে আমাকে বাঁচিয়ে রাখবে। আপনি, আমি, আকাশের চাঁদ-তারা, সমস্ত প্রকৃতিই কোনো না কোনো ভাবে বেঁচে থাকবে। এ জীবনে কোনো কিছুই হারায় না। আবার এ জীবনে সব কিছুই হারিয়ে যায়। বড় একটি সময়কে মানুষ প্রতিদিন একটু একটু করে খেয়ে ফেলছে। সময় নামের খাবার ছোট হতে হতে এক সময় বিলিন হয়ে যাচ্ছে আর মানুষ দেহহীন হয়ে কোথায় যেনো চলে যাচ্ছে। মানুষ আর সময় খুব পাশাপশি থাকে বা সময়ের মধ্যেই আমরা সবাই বেঁচে আছি। তারপরও সময় কখনও নিজে দাঁড়ায় না আবার আমাদেরকেও স্থির ভাবে দাঁড়াতে দেয় না। সময় ও সম্ভাবনা সর্বদা চলমান। এই চলমান ছায়াছবিকে পুস বটন টিপে স্থির করা যায় না। কৃয়েটিভিটিকে সময়ের পদচিহ্নের সাথে গেঁথে দিতে হয়। যা করতে হয় অত্যান্ত কৌশলে ও সময়কে দাম দিয়ে। আমাদের বুঝতে হবে কোন মানুষগুলো আমাদের সমাজের জন্য বেশী দরকারি। এই মানুষ চিনতে যতো বেশি সময় নিবেন ততোবেশি সময় ও সম্ভাবনা বিনষ্ট হতে থাকবে।



বন্ধু! মানুষকে মিথ্যে সান্তনা দেয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব না। মানুষকে কোনো সান্তনা দিতে হয় না। মানুষের সামনে অপার সম্ভাবনাকে তুলি দিতে জানতে হয়। এভাবেই পথের সাথে পথ মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। আজ যদি আমরা মানুষের প্রান নিয়ে ভাবি ও কৃত্তিম বুদ্ধিমাত্বা নিয়ে কাজ করি তাহলে আমরা কোন টাইপের ব্রেন কে বেশি গুরুত্ব দেব বা আইডল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবো। অবশ্যই সেই ব্রেন হতে হবে সময়ের সাথে কৃয়েটিভ। কৃয়েটিভিটি না থাকলে সভ্যতার উন্নয়ন হতো না। আজ আমরা যতো উন্নত সভ্যতাই দেখি না কেনো তা কিছু সংখ্যক মানুষের কল্পনা শক্তির প্রভাব মাত্র। এখানেই মানুষ শরীরের ক্ষুদ্রতা ও দ্বীনতা দুর হয়ে এক সুন্দর সৃষ্টিকর্ম হয়ে থেকে যায়। আমি আমার কথায় আজ মোটেও ধর্মিয় আলোচনা করবো না। আম আমার সব কথাকে ধর্ম দিয়ে সমর্থন করাবার মতো সামর্থ রাখি। তাই আমার কোনো কথাকেই কেউ তাওহিদের বিরুদ্ধ বলে মনে করবেন না। এটা আপনাদের কাছে আমার জোড় মিনতী।



বন্ধু! মানুষ এক আটকে পড়া জীবের মতো। পৃথিবী নামের কোনো এক অচেনা অজানা জায়গায় এসে আমরা সবাই এক হয়েছি। আমাদের সবার জন্ম হয়েছিলো একই সিস্টেমে। আমরা সবাই শরীরের মধ্যে বসবাস করি একই সিস্টেমে। এখন যদি এই সিস্টেম থেকে শরীরকে বাদ দিয়ে শুধু অনুভূতিগুলোকে ঠিকঠাক করে মানুষকে স্থায়ী ভাবে সংরক্ষন করা যায় তাতেও বা অসুবিধা কোথায়? আমি হয়তো মনে মনে তেমনই কোনো কাজ করতে চাই। আমি চাই কৃত্তিম বুদ্ধিমাত্তার মাঝে মানুষকে অমর করে রাখতে। আমি জানি এই কাজ আমাকে দিয়ে সম্ভব। তবে একা না। আমাদের একটি বড় টিম দরকার। যারা এই কাজ করবে। যারা মানুষের বোধকে ও অনুভুতিকে স্থায়ী ভাবে সংরক্ষন করে রাখবে ও প্রতিটা মানুষের আইডেনটিটি নিশ্চিত করবে। আমি জানি না এই বাংলাদেশে আমি জন্মালাম কেনো? শুধু শুধু সময় বয়ে যাচ্ছে। আর আমি শুধু নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছি। যে সব আমার কাজ না। সেই সব কাজের মধ্যে আমাকে রেখে দিয়ে, আমার আসল স্বপ্ন পূরণের জন্য একটি মানুষকেও কাছে পাই নি। এমন একটি মানুষ পেলাম না যিনি আমাকে সামান্য একটু ভরসাও দিতে পারেন। মানুষ মানুষের সৃষ্টিশিলতাকে কেনো ধ্বংস করতে চায়? আমি যে পরিবেশের মধ্যে থাকতে চাই না, সেই পরিবেশে কেনো আমাকে থাকতে হয়? যে অশান্তিকে আমি ঘৃনা করি সেই অশান্তির মধ্যেই কেনো আমাকে বাস করতে হচ্ছে? যাকে আমি বার বার পাশে চাই, যার জন্য আমার হৃদয় দেবতা ব্যাকুল হয়ে ছুটে চলে, সেই দেবীকে কেনো আমি আমার পাশে নিয়ে আসতে পারি না? এই প্রশ্ন আজ আমি রেখে দিলাম। যদি কোনোদিন পারেন আমার প্রশ্নের উত্তর আপনারা আমাকে দিয়ে দিবেন। কি দোষ করেছি আমি?



আমি যে সব কথাগুলো বললাম সেই কথা কি বলা নিষেধ? আমি যে সব সেক্টরে কাজ করতে চেয়েছি, সেই সব সেক্টরে একজন বাঙালীর কাজ করা কি গুরুতর অপরাধ? আমার তো তাই মনে হচ্ছে।



আমি আমার প্রিয়তমাকে নিয়ে একটু নিরিবিলি পরিবেশে বাঁচতে চেয়েছি। নিজের মতো করে কাজের পরিবেশ সৃষ্ট্রি করতে চেয়েছি। পারি নি। কারণ আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা হয়েছে নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে। আমি সেই অর্থনীতি নামের ফালতু দেয়াল কখনও টপকাতে চাই নি। এটুকু দেয়ালকে আমি সংস্কার করতে চেয়েছিলাম। এখানেই আমার যতো দোষ। হোক না দোষ তারপরও তো কিছু একটা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারলাম। আমি আমার চিন্তাশক্তি নিয়ে সবসময় গর্বিত। আমি আমার চিন্তা শক্তিকে স্বাধীন ভাবে নিজ পরিবেশে কাজে লাগাতে চেয়েছি। যতটুকু পারতাম তার থেকে অনেক কম কিছু আজ পর্যন্ত করতে পেরেছি। বাকিটার জন্য আমার সম্ভাবনা আছে, শক্তি আছে, সামর্থ আছে, ইচ্ছা আছে, প্রজ্ঞা আছে কিন্তু ফালতু বাজে অর্থনৈতিক সিস্টেম ও আমার বিরহ আমাকে অনেক পিছনে নিয়ে গেছে। আমি এই সামান্য বাধা দুইটি দুর করার জন্য সব মানুষের কছে বার বার রিকেয়েস্ট করে গেছি।



আমি আজ পর্যন্ত আপনাদের সামনে এমন কোনো আচরন করি নি যা মেকি ও মিথ্যা। আমি সত্যের মধ্যে থেকেই সব কিছু অর্জন করতে চেয়েছি বলেই এই মিথ্যে সমাজ ব্যবস্থা বার বার আমাকে বর্জন করে বুঝিয়ে দিতে চেয়েছে। তারপরও আমার পথচলা থামছে না। আমি আমার পথে এগিয়ে যাচ্ছি। আমি চেষ্টা করছি আপনার সমস্যাকে নিজের মনে করে সমস্যাকে চিরতরে সরিয়ে দিতে। আমি জানি এই পৃথিবীতে মানুষ ধাপে ধাপে উন্নতির পথে এগিয়ে যায়। সে হিসাবে আমি আপনাদের নিকট আশাবাদি। আজ যারা আমাকে ভুল বুঝে মাথা ঘুরিয়ে বসে আছেন হয়তো কালকে তাঁরা মাথা ফিরিয়ে আমার সামনে হাসি দিয়ে কথা বলা শুরু করে দিবেন। এটুকু সাহায্য করার সমর্থও কি আজ আপনাদের নেই। আমি একাকিত্বে এই সুন্দর জীবনটা কেনো কাটাবো?



বন্ধু! অচেনা অজানা পৃথিবীতে এসে যদি প্রিয় মানুষটিকেই কাছ থেকে দেখতে না পারি তাহলে এই জীবনের দাম কি? পৃথিবীতে এসে যদি সব জাতীর কছে নিজেকে পরিচিত করে তুলতে না পারি তাহলে এই জীবনের দাম কিসের? পৃথিবীতে এসে যদি মানুষের জীবনকে সঠিক পথে পরিচালিত করার তাগিদ না দিতে পারি তাহলে এই জীবনের দাম কিসের? পৃথিবীতে এসে যদি মানুষ জাতির সেবা না করতে পারি তাহলে এই জীবনের দাম কিসের?



বন্ধু! অনেক কিছু বলে ফেলেছি। ভুল ত্রুটি হল ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আমি আপনার মতোই একজন সামান্য মানুষ। তাই তো আমি আপনার দুঃখ কে জানতে চাই, আপনার দুঃখকে বুঝতে চাই, আপনার দুঃখকে চিরতরে দূর করে দিতে চাই। এই চাওয়া আজকের মানুষের কোর্টে অপরাধ হলেও কালকের দিনের সত্যের আপিল আমাকে ঠিকই বুঝে নেবে। আমার সেই অনিবার্জ অবস্থানকে কেউ কোনোদিন কেড়ে নিতে পারবে না। আমি আমার কথা রাখতে জানি। আমি আমার চেষ্টা নিজ যোগ্যতায় করে নেই। আমি আপনাদের সবার মঙ্গল বার্তা নিয়েই এভাবে এগোতে থাকবো। আমার পথচলায় একাকিত্ব আছে ঠিকই কিন্তু বিশ্বাস করুন আমার কোনো অভিযোগ নাই।



কার উপর আমি অভিযোগ করবো? যারা আমাকে সুন্দর সুন্দর বাহারি কষ্ট দিয়েছেন তাদেরকেও আমি আমার পথে নমস্কার করে যাবো। দিন না আমাকে আরো কষ্ট! আর একটু কষ্ট আপনারা আমাকে দিন। আপনার সমস্ত কষ্ট আমাকে দিয়ে দিন। দেখবেন তারপরও আমি আপনাদের কিছু বলবো না। আমি আপনাদের কষ্টকে ঠিকই মুছে দেবো। আপনার কাছে আমার দাম নাও থাকতে পারে কিন্তু আমার কাছে আপনি একজন মানুষ। আমি জানি মানুষের উপরে আর কোনো কিছু নাই যাকে আমি সেবা করতে পারি। তাই আমি আপনার প্রাণের সেবক হয়ে আপনার মনে দোলা লাগাবোই। আমার কষ্ট ভরা মায়া নিয়ে, নিজের চোখের জল ফেলে হলেও আপনাদের জয়গানই আমি গেয়ে যাবো। আমি সবসময় আপনাদের মন গলাতে চেষ্টা করে যাবো। একদিন না একদিন আপনাদের ভুল ভেঙে যাবে। সেদিন আমি আর আপনার মধ্যে কোনো দুরত্ব থাকবে না।



এই দু’কথা আমি লিখে দিয়ে গেলাম। যা আপনাদের কখনও কাজে লাগলে আমি ধন্য হয়ে যাবো। আমি আপনাদের কাছ থেকে সবসময় ধন্য হতে আসি নি, আমি এসেছিলাম আপনাদের ধন্য করতে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.