নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও ভি.ভি.আই.পি./ভি.আই.পিদের নিরাপত্তা

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৭

আমার আন্তরিক প্রেম জানবেন। আজ বাংলাদেশের পলিটিক্যাল পরিস্থিতি খুব বেশি থমথমে। ঠিক এরকম পরিস্থিতিতেই ভয়ংকর কিছু ঘটে। যার প্রমাণ ইতিহাসের দিকে তাকালেই দেখতে পাবেন।



আমি বার বার বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার প্রধানমন্ত্রীদ্বয়ের নিরাপত্তা জোড়দারের কথা বলছি। শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি এখন পৃথিবীর অন্যতম দুই আইকন। এই দু’জনকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিতে পারলে বাংলাদেশ ও ভারত দুই বোনের ভাগ্য অনেক বেশি খারাপ হয়ে যাবে।



আপনারা নিশ্চই লক্ষ্য করেছেন যে, ইদানিং শেখ হাসিনার দ্বারা সুবিধাপ্রাপ্ত কিছু গ্রুপ বাজে ভাবে এগিয়ে আসছে। এর ভিতরে অবশ্যই রহস্য লুকিয়ে আছে। কে বা কারা ষড়যন্ত্র করছে তা পরে দেখলেও হবে। শুধু এটুকু মনে রাখুন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দ্রুত হত্যা করার জন্য বিশাল এক ফন্দি আটা হয়ে গেছে। এখন শুধু এক্সিকিউশনের পালা। কোনো এক নতুন প্লানে এই কাজ করা হবে। ঠিক একই ধরনের একটি হত্যাযগ্য ইন্ডিয়ান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপরও আসতে পারে।



ওয়ার্লন্ড মাফিয়ারাও আজ এই দু’জন প্রধানমন্ত্রীর (শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি) উপর মহাবিরক্ত। বাংলাদেশের এয়ারপোর্ট গুলোতে স্মরনকালের সব থেকে বেশি স্বর্ণের চালান ধরা পরছে। বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ায় নিয়মিত বড় বড় অস্ত্রের চালান ধরা পরছে এবং মাদক দ্রব্য সিজ করা হচ্ছে।



আমার যত ভয় শেখ হাসিনাকে নিয়ে। শেখ হাসিনা বড্ড বেশি একরোখা হয়ে গেছে। নিজে যা ভালো মনে করেন তাই করেন। মনের কথা কারও সাথে শেয়ারও করেন না। তাই বলে তার ছোট ভাই রাসেল সম আসিফ কি করে চুপ থাকবে? আজ আমি আমার বড় বোন হাসু আপাকে সাবধান হতে অনুরোধ করছি। তিনি নিজের প্রতি একটু যত্ন নিক। এই থমথমে অবস্থা সম্পর্কে বুঝুক। শত্রুদের চিনতে শিখুক। আজ শেখ হাসিনা শুধু আমার বড় বোনই নন, তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কর্নধার। এই প্রভাবশালী দলটিকে বাঁচাতে হবে। দলের মধ্যে প্রচুর পরিমানে সুবিধাভোগি ঢুকে গেছে। যারা কখনই আওয়ামীলীগের কল্যান বয়ে আনবে না। এদেরকে চিনতে শিখতে হবে ও কর্মি সমর্থকদের বোঝাতে হবে।



ইন্টারন্যাশনাল পলিটিক্সের কাছে যাতে শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি না হারেন, সেজন্য আমি সব সময় সচেতন হয়ে আপনাদের কাছে ছুটে আসি। আমি আমার বাঙালীদের বাঁচাতে চাই ও যোগ্য সম্মান বয়ে আনতে সদা সচেতন। আপনারা নিশ্চই খেয়াল করেছেন যে, আল-কায়দার একটি ভিডিও টেপ মিডিয়ায় প্রচার করিয়ে মানুষের মনে একটি আতঙ্ক সৃষ্টি করা হয়েছে।



আল-কায়দার এই ভিডিও টেপ একটি ইন্টারন্যাশনাল চাল। এখন যদি শেখ হাসিনা ও নরেন্দ মোদি কোনো সন্ত্রাসী আক্রমনের স্বীকার হয়ে মৃত্যুবরন করেন তাহলে সেই দ্বায় খুব সহযেই আল-কায়দার উপর চাপানো যাবে। সত্যি বলতে কি, আমাদের এই উপমহাদেশে আল-কায়দার তেমন কোনো বড় নেটওয়ার্ক নেই। তারপরও আল-কায়দার নাম করে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। যাতে কোনো বিদেশী শত্রুর গোপন সন্ত্রাসী আক্রমনে শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি মৃত্য বরন করলেও আল-কায়দা নামধারী কাল্পনিক কোনো ভিডিও টেপের গায়ে দ্বায় চাপানো যায়।



আপনারা নিশ্চই বুঝতে পারছেন সেই শত্রু কারা। তারপরও আমি আরো স্পষ্ট করে বলতে চাই, বর্তমান ইউ.এস.এ. এর গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আমাদের শত্রু। তারা কোনো অবস্থাতেই শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদিকে সহ্য করতে পারছেন না। আপনাদের নিশ্চই মনে আছে আমি শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির সরকারকে সমর্থন দিয়ে লিখেছিলাম। আমি মনে প্রাণে শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির সবসময় ভালো চাই। এই আট/নয় মাস ধরে যারা আমার সাথে আছেন তারা নিশ্চই আমার দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে সবকিছু বুঝে নিয়েছেন।



বাংলাদেশী মিডিয়ার টক-শো গুলোতে প্রচুর পরিমান মিথ্যাচার হয়। এই সব বাজে বক্তাদের দমনের জন্য আমি একটি পরামর্শ দিয়েছিলাম। পরামর্শে বলেছিলাম ১/২জন টক-শো বক্তাকে মার্ডার করুন বা গুম করে ফেলুন, তাহলে অন্যদের মধ্যে জীবনের মায়ার মধ্য দিয়ে হলেও সচেতনতা আসবে। আসলে হলো কি? নির্মম ভাবে মার্ডার হলেন চ্যানেল আই এর জনপ্রিয় উপস্থাপক ও আলোচক মিস্টার নুরুল ইসলাম ফারুকী সাহেব। আমি আপনাদের সাথে যেসব কথা বলছি তা কোনক্রমেই বেশি লিকেজ হতে দিবেন না। বিশেষ করে ইউ.এস.এ. ও পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর গোপন নজরদারি থেকে আমাকে দুরে রাখুন। আমি বাঙালী। কোনো বাঙালী আমার ক্ষতি করলে করুক তারপরও আমি বিদেশী শক্তির কাছে এরকম বন্দি হয়ে থাকতে চাই না।



আপনারা নিশ্চই বুঝতে পারছেন যে, সংগত কারণেই আমি বর্তমান সিচুয়েশনকে খুব গভীর ভাবে পর্যবেক্ষন করছি। বাঙালীদের সমস্যা বাঙালীরাই খুঁজে বেড় করে দেবে এটা স্বাভাবিক। বাংলাদেশের পলিটিক্সকে আর আমরা বিদেশ ও পশ্চিমা নির্ভর করে দিতে পারি না। সেই চেষ্টাই আমি প্রাণপন করে চলছি। আজকের এই থমথমে পরিস্থিতি আমাদের বাঙালীদের ভাগ্যে বিশাল বিপদ নিয়ে আসতে পারে।



এর মধ্যেও আপনারা মিডিয়ার উপরে ফালতু মাদবারি করতে ইনুর মতো অযোগ্যকে তথ্য মন্ত্রনালয়ের ভার দিয়েছেন। যে বিষয়ে ইনু সাহেব মোটেও ফিট নন। প্রয়োজনে একজন তথ্য প্রতিমন্ত্রী নির্ধারন করে তথ্য মন্ত্রনালয় শেখ হাসিনা নিজের হাতে রাখতে পারতেন।



শেখ হাসিনাকে আজ অনেক বেশি ভাবতে হবে। তাকে কোনো একটি জায়গায় এসে আমাদের সাথে সবকিছু শেয়ার করতে হবে। কোনো একটি প্লাটফরমে এসে শেখ হাসিনাকে দাঁড়াতে হবে। সব থেকে বড় প্লাট ফরম হতে পারে মিডিয়া। বাংলাদেশি মিডিয়াকে শেখ হাসিনার প্রচন্ড রকম গুরুত্ব দিতে হবে। আজ এই সময়ে শেখ হাসিনা যদি মিডিয়ার জোড় কাজে লাগাতে না পারেন তাহলে সেটা অপমৃত্যুর থেকেও খারাপ হতে পারে। মিডিয়াকে আরো বেশি শক্তিশালী করুন। মিডিয়াকে খবর প্রচারে আরো বেশি কৌশলী হতে হবে।



ইস্যু নয় অসংগতি নিয়ে সংবাদ পরিবেশন করুন। ইস্যু ভিত্তিক পলিটিক্স দিয়ে আমরা কিছুই পাবো না। বাঙালী জাতি যেটুকু মান মর্জাদা হারিয়েছে তা এই ইস্যু ও এজেন্ডা দিয়ে পলিটিক্স করার জন্যই হারিয়েছে। সেই সাথে আমাদের মিডিয়াও আজ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে উঠেছে।



আপনাদের মনে রাখতে হবে, ইউ.এস.এ, পাকিস্তান আজ বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার উপর ব্যপক বড় কোনো ক্ষতি করার সমর্থ রাখে না। তাই তারা নিত্য নতুন কৌশল কাজে লাগাচ্ছে। খুব ছোট একটি আর্মির অপারেশন দ্বারা আমাদের বাঙালীর জাতির পিতা ও তার পরিবার বর্গকে হত্যা করা হয়েছিলো। আজও যদি আপনারা আমার কথা বুঝতে না পারেন তাহলে কবে বুঝবেন।



আমি কয়েক বার নরেন্দ্র মোদির উদ্দ্যেশ্যে বললাম যে, ইউক্রেনের আকাশে বিমান হামলা হয়েছিলো নরেন্দ্র মোদিকে হত্যা করার জন্যই। যেখানে ভুক্তভোগি হলেন নিরিহ মালোশিয়ান ও ডাচ নাগরিক। আশাকরি আমাদের এই দারুন সম্ভাবনার কারিশম্যাটিক সময়ে গোটা ইওরোপিয় ইউনিয়নকে আমাদের পাশে পাবো। জাপান আমাদের জন্য অনেক কিছু করেছে। আমি জাপানবাসীকে আমার পক্ষ থেকে উষ্ণ অভিনন্দন জ্ঞাপন করছি।



আমাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে যতো দ্রুত সম্ভব সুদৃঢ় করে গড়ে তুলুন। মিডিয়া আমাদের সমর্থন দিন। আমরা আপনাদের পাশে থাকবো। বাংলাদেশি কিছু কিছু ইলেকট্রনিক মিডিয়া থেকে সংবাদ পরিবেশন বন্ধ রাখুন। “ইত্যাদি” এবং “মাটি ও মানুষ” নামের দু’টো চ্যানেল হানিফ সংকেত ও শাইখ সিরাজকে অনুমোদন দিয়ে দিন। যা আগে আমি আপনাদের বলেছিলাম। আজ যদি আমরা সব মিডিয়াকে সুন্দর করে গড়ে তুলতে না পারি তাহলে কবে করবো?



নরেন্দ্র মোদিকে অনেক বেশি সাবধান হতে হবে। নরেন্দ্র মোদিকে আপন বেগে কাজ করতে না দেবার জন্য দেশি বিদেশি শক্তি উঠেপড়ে লেগেছে। সব শত্রু থেকেই সাবধান হন।



আজ আমাদের টু-সুইট সিস্টার বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার জন্য দারুন স্বর্ণালী সময় ও টার্নি মোমেন্ট। এই মুহূর্তকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। এক সেকেন্ডও বাজে কাজে ব্যায় করার মতো সময় নেই।



আমরা আমাদের মতো করেই পরিবেশ তৈরি করে নিতে পারি। বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার মিডিয়াকে একযোগে কাজ করতে হবে। আমাদের মধ্যে কিছু অসুন্দর দেয়াল আজ থেকে ভেঙে দিতে হবে। আপনারা আমার উপর বিশ্বাস রাখুন। আমি আপনাদের মঙ্গলের জন্যই এভাবে বার বার ছুটে চলে আসি।



যাই হোক, যত বড় সমস্যাই আসুক না কেনো, আমাদের আন্তরিকতাই সেই সমস্যার সামনে ঢাল হিসেবে কাজ করতে পারে। নিজের আন্তরিকতা ও বিশ্বাস কখনও হারাবেন না। আমি আপনাদের ভালোবাসী বলেই, আপনাদের কাছ থেকে ভালোবাসা পেতে চাই। এরকম গভীর ষড়যন্ত্রের সময়ে আপনারা বসে থাকতে পারেন না। যারা দেশের নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করেন তাদেরকে সবসময় চাপমুক্ত রাখুন। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে আমাদের উপর যে সব বিপদের নকশা করা হয় তা নিয়মিত আপগ্রেড হয়ে যায়। একবার প্রতিরোধ করাই কিন্তু এই সমস্যার সমাধান নয়। খুব বেশি সুক্ষ মাথায় এসব প্লান করা হয়। এজন্য আমরা পেন্টাগনকেও দায়ী করতে পারি। পেন্টাগন একটি শয়তানী বুদ্ধির কারখানা। আমি যে ইন্টারনেটে আপনাদের সাথে তথ্য শেয়ার করছি সেটাও নিরাপদ না। তারপরও কোনো উপায় না দেখে এভাবেই শেয়ার করতে হচ্ছে।



বাংলাদেশ দীর্ঘজীবি হোক। আজ থেকে আমরা সবাই সবাইকে সহযোগীতা করে যাবো। ভালো থাকবেন। দোয়া রইলো।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.