নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আতাহার হোসাইন

উড়োজাহাজ

ফেসবুক প্রোফাইল-https://www.facebook.com/ataharh

উড়োজাহাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি বিস্মৃতপ্রায় ‘রূপকথা’

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮

অনেক অনেক আগের কথা। পৃথিবীর কোন এক কোণে একজন ভূ-স্বামী মানবকল্যাণের চিন্তা করলেন। তিনি চিন্তা করলেন এত ভূ-সম্পত্তি দিয়ে তিনি কী করবেন- যদি সেটা সাধারণ মানুষের কোন উপকারেই না আসে? অপরদিকে সাধারণ কৃষকরাও নিত্য অভাব অনটনের মধ্যে দিয়ে সময় পার করছিলেন। ঐ ভূ-স্বামী চিন্তা করতে লাগলেন কীভাবে সাধারণ মানুষকে আরো সুন্দর জীবন উপহার দেওয়া যায়। তিনি দেখলেন, এমন বহু মানুষ আছে যাদের অনেক ভূমি আছে কিন্তু সেসব অনাবাদী থেকে যায়, আবার কিছু মানুষ আছে যাদের কোন ভূমিই নেই, ভূমির অভাবে তারা চাষাবাদ করতে পারে না। তিনি চিন্তা করলেন যাদের ভূমি নেই তাদেরকে দিয়ে নিজের ভূমি চাষাবাদ করাবেন এবং নিজের প্রয়োজনের অতিরিক্ত ফসল তিনি চাষীদেরকে দিয়ে দিবেন। তিনি খুঁজে খুজে ভূমিহীন পরিশ্রমী কৃষকদেরকে জড়ো করে নিজের এলাকায় নিয়ে এলেন, তাদেরকে জমি ভাগ করে দিলেন। কৃষকরা জমিতে চাষাবাদ করতে শুরু করলো। তিনি তাদেরকে বীজ দিয়ে, পুঁজি দিয়ে সহযোগিতা করলেন। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে এখানকার কৃষকগণ অসাধারণ উন্নতি করলো যা অন্য ভূ-স্বামী ও কৃষকদেরও আকৃষ্ট করলো। কৃষকদের উন্নতি দেখে, স্বস্তি দেখে তিনিও আত্মিকভাবে স্বস্তি অনুভব করতে লাগলেন। তার দেখা-দেখি অন্য ভূ-স্বামীরাও একই ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করলো। সমস্ত দেশজুড়ে ভূ-স্বামী ও ভূমিহীনদের মধ্যে এভাবে সুন্দর একটি সম্পর্ক তৈরি হলো। তারা একে অপরের বিপদে এগিয়ে আসতে লাগল। সবাই এক আত্মা হয়ে দীর্ঘদিন যাবত সুখে শান্তিতে বসবাস করতে লাগল। তাদের মধ্যে কোন অনৈক্য ছিল না, বিবাদ ছিল না। ফলে কারো মধ্যে শত্র“তাও তৈরি হয় নি।

ঐ এলাকার মানুষদের অত্যধিক সুখ-সমৃদ্ধি ও উন্নতি পৃথিবীর বাকি মানুষদের অবাক করে দিল। বড় বড় বণিকগণ এদেশে তাদের জাহাজ নিয়ে বাণিজ্য করতে আসা-যাওয়া করতে লাগল। যারা এদেশে বাণিজ্য করতে আসতো তারা যেমন এদেশের পণ্য কিনে সুখী হতো, তেমনি এদেশের মানুষও তাদের কাছে ফসল বিক্রি করে লাভবান হতে লাগল। কালক্রমে অনেক দূর দেশ থেকে একবার একদল লোক জাহাজ নিয়ে বাণিজ্য করতে এল। তারা বাণিজ্য করতে এসে দেখল এদেশের মানুষ মিথ্যা কি তা জানে না, ধোকাবাজী ও প্রতারণার কোন শিক্ষা তাদের মধ্যে নেই। তারা খবুই সহজ এবং সরল। তাদের নিজেদের মধ্যে কোন শত্র“তা নেই, শত্র“তা সৃষ্টি হওয়ার মত কোন কারণও ছিল না। অপরদিকে সেই ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন যাবত নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ-মহাযুদ্ধ বাঁধিয়ে রেখেছিল। শতাব্দীর পর শতাব্দী তারা নিজেদের মধ্যে লড়াই, প্রতারণা, ধোকাবাজী করতে করতে অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠেছিল। তারা এদেশের মানুষের সরলতা এবং পারস্পরিক বিশ্বাস দেখে একে সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করার চিন্তা করল। যেহেতু ঐ বণিকরা যুদ্ধ, লুটপাট করে বেঁচে ছিল, সেহেতু তারা অস্ত্রের ব্যবহার জানত এবং শত্র“কে ঘায়েল করার জন্য নিত্য-নতুন অস্ত্র তৈরি করত। কিন্তু এদেশীয়দের হাতে সে ধরনের কোন অস্ত্র ছিল না। কারণ তাদের কাছে এগুলোর কোন প্রয়োজনীয়তাই ছিল না। সাধারণ চোর-ডাকাত কিংবা অপরাধী চরিত্রের বিদ্রোহীদেরকে দমনের জন্য যতটুকু অস্ত্রের প্রয়োজন, তাই শুধু তারা রাখত।

পরেরবার বণিকরা যখন এদেশে এল তখন সাথে নিয়ে এল সৈন্য ও যুদ্ধ সরঞ্জাম। অল্প সময়ের মধ্যেই তারা এদেশের সেনাদেরকে পরাজিত করে দেশকে দখলে নিয়ে নিল। এবার তারা জাহাজ ভরে এদেশের সম্পদ নিজেদের দেশে নিয়ে যেতে লাগল। কিন্তু এদেশের মানুষ যখন ধীরে ধীরে তাদের অন্যায়কে বুঝতে শুরু করলো তখন তারা তাদেরকে প্রতিরোধ করতে সচেষ্ট হলো। কিন্তু এ ব্যাপারে তাদের অভিজ্ঞতা না থাকায় তারা কুলিয়ে উঠতে পারল না। ইতোমধ্যে বিদেশী শাসকরা আরো নানা ধরনের কূট-কৌশলের অবতারণা করে এদেশীয়দের মধ্যে অনৈক্যের বীজ বুনে দিল। তখন তারা তাদেরকে প্রতিহত করা বাদ দিয়ে নিজেদের মধ্যে দাঙ্গা-হাঙ্গামা, বিবাদ-বিসম্বাদে জড়িয়ে পড়ল। অপরদিকে সেই বিদেশী শাসকরা নির্বিঘেœ দেশ শাসন করতে লাগল। তারা এদেশের কিছু মানুষকে অর্থের বিনিময়ে কিনে নিল। ক্রমাগত তাদের প্রবর্তিত শিক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে তাদের মন-মগজসহ আত্মাটুকুও কিনে নিল। এরা একযোগে সর্বত্র প্রভুদের জয়ধ্বনি প্রচার করতে লাগল। বিদেশী শাসক এবং তাদের এদেশীয় এসব দালালদের দৌরাত্ম্যে কিছু সচেতন মানুষ চোখে অন্ধকার দেখতে লাগল। তারা তাদের এই শাসন থেকে নিজেদের মৃত্যুকেই শ্রেয় জ্ঞান করা শুরু করল। তারা হাতে তুলে নিল অস্ত্র। এখানে ওখানে তাদেরকে প্রতিরোধ করা শুরু করল। সেই সময়ের ছড়িয়ে পড়া অস্থিতিশীল পরিবেশে অনেকেই সর্বস্ব হারিয়ে বসলো, অনেকে দিল প্রাণ। বিদ্রোহ ক্রমে আরো রুদ্ররূপ ধারণ করতে লাগল। বণিক শাসকরা দেখল এভাবে দীর্ঘদিন আর দেশ শাসন সম্ভব নয়। ইতোমধ্যে তাদের মধ্যে চলমান একটি বিশ্ব বি¯তৃত যুদ্ধে তারা নিজেরাও দুর্বল হয়ে পড়েছিল। তারা চাইলে জোর করে আরো কিছুকাল এদেশ শাসন করতে সক্ষম ছিল। কিন্তু তারা বিচক্ষণ থাকায় বুঝতে পারল এতে তাদের ভবিষ্যত নির্বিঘœ হবে না। তারা আপসে এদেশীয়দের হাতে শাসন ক্ষমতা ছেড়ে চলে গেল। কিন্তু ক্ষমতা ছেড়ে গেল তাদের হাতে সৃষ্ট চালাক চতুর ও ধুরন্ধর প্রকৃতির লোকেদের হাতে, ইতোমধ্যে যারা শঠতায়, কপটতায় তাদের প্রায় নিকটে পৌঁছে গিয়েছিল।

যাই হোক, স্বাভাবিকভাবেই এই নতুন শাসকগণ পূর্বতন এদেশীয় শাসকদের মত প্রজাবান্ধব হলেন না। কারণ, নীতিহীন বণিকবেশী দস্যুদের শিক্ষাব্যবস্থার কারণে তাদের পেটে-আত্মায় ইতোমধ্যে অনেক বিষ ঢুকে গিয়েছিল। তারা আবার আগের মত পূতপবিত্র শাসক হওয়ার যোগ্যতা রাখলেন না। তারা প্রজাদের চিন্তার চেয়ে নিজেদের চিন্তায় বেশি ডুবে রইলেন। এছাড়া তাদের সামনে অন্য কোন পথও খোলা ছিল না। কারণ, তারা তাদের অতীত কেমন ছিল তাই ভুলে গিয়েছিল। শিক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে তাদেরকে নিজেদের অতীত সম্বন্ধে হীনম্মন্যতা ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তাছাড়া সে সময় তাদের মধ্যে আগের সেই ঐক্যও অবশিষ্ট ছিল না যাতে তারা কোন একটি বিষয়ে একমত হতে পারে।

ফলে এত ত্যাগ আর এত কোরবানীর ফলেও এদেশের মানুষের সুখ ফিরে এল না। এই নতুন শাসকরা তাদের প্রজাদেরকে খুশি করার জন্য গণতন্ত্র নামের একটি শাসনব্যবস্থা চাপিয়ে দিল, যার শুধু ছিল গালভরা বুলি। এই তন্ত্রের প্রধান বাণীই ছিল সকল ক্ষমতার উৎস জনগণ। কিন্তু আসলে সেটা শুধুই একটা ফাঁকা কথা। একমাত্র ভোট দিয়ে কখনো কখনো শাসক পরিবর্তন করার বেশি তারা আর কিছুই করতে পারত না, শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন ছিল অনেক দূরের ব্যাপার। প্রকৃতপক্ষে এসময় সাধারণ মানুষ হয়ে গেল ঐক্যহীন, নিরস্ত্র। অস্ত্রের ব্যবহার একমাত্র শাসকদের অনুগত বাহিনী ছাড়া আর বাকিদের জন্য হয়ে গেল অবৈধ। অপরদিকে বিদেশী প্রভূরা যে শাসন কাঠামো দিয়ে গিয়েছিল, যেখানে যে আমলা বসিয়ে দিয়ে গিয়েছিল তা সরানো এদেশের মানুষের সাধ্যের বাইরে চলে গেল। তারা দয়া পরবশ হয়ে যা দিতে লাগলো, সাধারণ মানুষকে তা পেয়েই সন্তুষ্ট থাকা ছাড়া আর কোন উপায় খোলা রইল না। আগে তারা ছিল বিদেশীদের গোলাম, দাস আর এখন তারা পরিণত হলো সেই প্রভুদেরই তৈরি করা সিস্টেমের দাসে। অপরদিকে অতীতের সুখময় জীবনের কথা তারা কয়েক প্রজন্ম পার করে এসে একেবারেই ভুলে গেল। কিন্তু সুখ বলে একটি জিনিস তাদের অবচেতন মনে সর্বদা কাজ করে যাচ্ছিল। সেই সুখের আশায় তারা প্রভুদের প্রবর্তিত ব্যবস্থার কাছে আশ্রয় নিতে চাইল। এই ব্যবস্থার সবচেয়ে বড় উপাদান হচ্ছে বহুদল, বহুমত। এখানে ‘দল যত বেশি হবে, মত যত বেশি হবে, ব্যবস্থাটি ততই সুসংহত হবে’ বলে একটা কথা চালু আছে। এবার প্রতিটি দলের অধীনেই প্রচুর মানুষ জমায়েত হল, ফলে সৃষ্টি হলো বহুমতের, বহু পথের। এবার একটি দল সামান্য ব্যবধানে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করলেও বাকিরা সংখ্যার দিক দিয়ে বেশি হয়েও ফেউয়ে পরিণত হতে লাগল। কিন্তু তারাই বা কম কীসে? তারা এবার এই সরকারকে উৎখাতের জন্য আরেকটি নির্বাচনের আগে পর্যন্ত এই ব্যবস্থা দ্বারা বৈধ উপায় হরতাল, অবরোধ, সাধারণ মানুষের সম্পত্তিতে অগ্নিসংযোগ ইত্যাদি চালাতে থাকে। এ অবস্থায় কোথাও শান্তি নেই, স্বস্তি নেই। সর্বত্রই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। কেউই এখানে স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তাপ্রাপ্ত নয়। সবাই সবার শত্র“, সবাই সবার প্রতিযোগী। মানুষগুলো হৃদয়হীন, বস্তুবাদী। ঠিক এই সময়ে কলহবিবাদে লিপ্ত, অসুখী এই মানুষগুলোকে তাদের অতীত সুখের গল্প শোনানোর উদ্যোগ গ্রহণ করল কিছু মানুষ। যখন তাদের কাছে গিয়ে সেই সুদিনের কথা শোনানো হলো তারা তা বিশ্বাস করলো না। বরং নানা ঘটনার উদাহরণ সামনে টেনে অতীতের খারাপ দিকগুলোকে তুলে ধরতে লাগল। কিছুতেই তাদেরকে মনে করিয়ে দেওয়া সম্ভব হলো না সেই সুন্দর দিনগুলোর কথা। প্রজন্মের পর প্রজন্মকে বিদেশী শাসকদের শেখানে শিক্ষার ফলে তাদের মন-মগজ থেকে অতীতটা মুছে গেছে। এখন তাদেরকে সেই কথাগুলো শোনানো হলে তারা এগুলোকে রূপকথা বলে মনে করে। কেউ কেউ সেই গল্প শুনিয়েদেরকে মিথ্যাবাদী আখ্যা দিয়ে দুর দুর করে তাড়িয়েও দেয়- যদিও জানে তারা এখন ভালো নেই। আবার কীভাবে এর চেয়ে ভালো থাকা যায় তারা তার উপায়ও জানে না। তাই বর্তমান ব্যবস্থাকেই তারা জোড়া-তালি, পুডিং দিয়ে সংশোধন করতে বদ্ধপরিকর। ‘এভাবে অন্ধকার সময় আর কতদিন চলতে পারে’- এই কথা চিন্তা করে গল্প শুনিয়েরা এখন শুধু দিন গুণে যাচ্ছে।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:২৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ১৫বার পঠিত হবার পরও কোন মন্তব্য না পেয়ে ভাবছি///////////////////

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৩৯

উড়োজাহাজ বলেছেন: কি ভাবছেন? আমি কিন্তু তেমন কিছু ভাবছি না। শুধু ভাবছি আপনি এখানে ভাবনার কী পেলেন যা অন্যরা পেলো না?

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: @উড়োজাহাজ কিছু কিছু কথা বোঝার,অনভবের।। বলে বোঝানো যাবে না।। এটা আশা করি আপনার অজানা নয়।।
কোন একটা উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য নিয়েইতো লেখা-তাই না??

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৫৮

উড়োজাহাজ বলেছেন: হ্যা, সে লক্ষ্যটাও নির্মোহ একটা লক্ষ্য। পার্থিব কোন স্বার্থ নেই এতে। নিজের খেয়ে লিখতে হয়। মানুষের লক্ষ্য যেখানে আয় রোজগার করা, ভালো খাওয়া, ভালো পরা, আত্মীয় স্বজনকে খুশি রাখা, সেখানে আমাকে প্রতিটি দিক থেকে বঞ্চিত হয়ে কাজ করতে হয়, লিখতে হয়। কিংবা অন্য যা কিছু করছি যা ব্লগে প্রকাশ পায় না তার সবই কোন ধরনের পার্থিব স্বার্থ বাদেই করতে হয়। জানি. সেটা বোঝা বা ধারণার যোগ্যতা অনেকের নেই্। আপনি হয়তো কিছুটা আচ করতে পারেন।
অবশ্য আমার তাতে কোন ধরনের আফসোস নেই, কারো সহানুভূতিও আশা করি না। কিন্তু ভুল বুঝলে খানিকটা আহত হই। যদিও সেটাও অনুচিত। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৫১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: @আমি কিন্তু পার্থিব কোন স্বার্থ নিয়ে কথা বলি নি বা উদ্দেশ্য কখনো ছিল না বা নেইও।। আমি লেখাটি যে দৃষ্টিতে দেখেছি শুধু সেই মনোভাবই প্রকাশ করেছি।। আর ব্লগে সবাই লেখে মনের চাহিদায় বা নেশায়।। এটা মত প্রকাশের একটা মাধ্যম। তাই আমিও ঘুরে-ফিরে এখানে আসি।। পড়ি। বোঝার চেষ্টা করি। এটাওতো আপনার মতই বিনাস্বার্থে, তাই না??
ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.