নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আতাহার হোসাইন

উড়োজাহাজ

ফেসবুক প্রোফাইল-https://www.facebook.com/ataharh

উড়োজাহাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মবিশ্বাস:এক বৃহৎ সমস্যার সহজ সমাধান- প্রথম পর্ব

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৬

শুরুতেই আমি কয়েকটি মৌলিক ও অকাট্য সত্যের দিকে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করব। সেটা হচ্ছে,

১) বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে ধর্মকে খাটো করে দেখার কোনো সুযোগ নেই কেননা বিশ্বরাজনীতিতে ধর্ম এখন প্রধান নিয়ামক (Prime factor), এক নম্বর বিচার্য বিষয় (First issue)। ধর্ম থেকেই সৃষ্ট জঙ্গিবাদ যা বর্তমানের মানবজাতির ক্যান্সার হিসাবে বিবেচিত, ভোটের রাজনীতিতে ডানপন্থী ও রক্ষণশীল দলগুলোর প্রধান হাতিয়ারও সেই ধর্ম। পৃথিবীর বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে এই ধর্মভিত্তিক রাজনীতির পালে দমকা হাওয়া লেগেছে যা সেক্যুলার দলগুলোর জন্য প্রধান সংকট বলে মনে করা হচ্ছে।

২) পশ্চিমা বস্তুবাদী ধ্যানধারণা দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ধর্মকে একেবারে বাদ দিয়ে রাষ্ট্রীয় জীবন পরিচালনা করার যে চিন্তা ও চেষ্টা করা হয়ে থাকে সেটা বাস্তবমুখী নয়, কারণ পৃথিবীতে গুটিকয় নাস্তিক ছাড়া আর সকলেই স্রষ্টার অস্তিত্বে, কোনো না কোনো ধর্মে এবং পরকালীন জীবনে বিশ্বাস রাখে। তাদের এ বিশ্বাস অস্থি-মজ্জায় মিশে আছে যা প্রতিনিয়ত তাদের চিন্তা-চেতনা ও কার্যকলাপে প্রভাব বিস্তার করে। ধর্মব্যবসায়ীদের কবলে পড়ে ধর্মের প্রকৃত রূপ হারিয়ে যাওয়ায় বিকৃত ধর্মগুলো মানুষের জন্য শান্তিদায়ক নয়, উপরন্তু ধর্ম নিয়ে হাজারো অপকর্ম ও বিকৃতি প্রচলিত আছে বিধায় অনেক মানুষ ধর্মীয় আচার-আচরণ ও পুরোহিত-আলেমদের ধ্যানÑধারণার প্রতি বিরক্ত, অনেকেই ধর্মের প্রতি নিষ্ঠা হারিয়েছে কিন্তু নাস্তিক হয় নি। সুতরাং ধর্মকে জাতীয় জীবন থেকে বাদ দিয়ে ব্যক্তিজীবনে নির্বাসিত করে রাখার চিন্তা করা ভুল। রাষ্ট্রের প্রথম উপাদান হচ্ছে মানুষ, সেই মানুষের চিন্তা চেতনা ও বিশ্বাস থেকে ধর্মকে বাদ দিয়ে রাষ্ট্র চালানোর পথ হঠকারিতা ছাড়া আর কিছু নয়।

আমরা যদি বিভিন্ন মতবাদের তাত্ত্বিক বিষয়গুলোকে আপাতত বাদ রেখে একটু বাস্তবতার দিকে ফিরে তাকাই তাহলে দেখতে পাই যে, চলমান দুনিয়ায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যে বড় বড় সমস্যাগুলো বিরাজ করছে সেগুলোর উৎপত্তি ধর্মকে কেন্দ্র করেই। মধ্যযুগে ইউরোপে খ্রিষ্ট ধর্ম মানুষের জাতীয় জীবনের সমস্যাগুলোর সঠিক সমাধান দিতে পারছিল না, অথচ ধর্মযাজকগণ ছিলেন প্রবল ক্ষমতার অধিকারী। তখন রাজা আর চার্চের মধ্যে, ধর্ম ও রাজনীতির মধ্যে তুমুল সংঘাত সৃষ্টি হয়েছিল। ধর্ম ও রাষ্ট্রের মধ্যে কোনোভাবে সমন্বয় করতে না পেরে নিরুপায় রাষ্ট্রনায়কগণ ধর্মকে জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় অঙ্গন থেকে কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন, এরই পারিভাষিক নাম ধর্মনিরপেক্ষতা। সাধারণ মানুষের ধর্মপ্রাণতা আর রাজনীতিকদের ধর্মহীন রাষ্ট্রের চিন্তাধারার বিপরীতমুখী এ যাত্রা আজও আমাদের জীবনে নিত্যনতুন সংঘাত আর সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটিয়ে যাচ্ছে। এটা এখন রাষ্ট্রনায়কদের বড় মাথা ব্যথার কারণ যে, ধর্মকে বাদ দেওয়া যাচ্ছে না, আবার ধর্মজীবীদের হাতে দেশকে তুলেও দেওয়া যাচ্ছে না। কারণ নানাবিধ কারণে রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য যে যোগ্যতা প্রয়োজন তা এদের মধ্যে গড়ে ওঠে নি। তাদের হাতে রাষ্ট্রশক্তি গেলে সেখানে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ভয়াবহ রূপ নেবে, বিকৃত ধর্মের কারণে মানুষ অন্ধত্ব, পশ্চাৎপদতার গহীনে নিমজ্জিত হবে। এক কথায় আরেকটি মোল্লাতান্ত্রিক তালেবানি রাষ্ট্র (ঞযবড়পৎধপু) কায়েম হবে যা সাধারণ মানুষের কাম্য নয়। মানবজাতিকে বহুল উচ্চারিত যে প্রশ্নের সমাধান এখন করতে হবে তা হলো: ---------------পরের পর্বে চোখ রাখুন।

দ্বিতীয় পর্ব

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

" পশ্চিমা বস্তুবাদী ধ্যানধারণা দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ধর্মকে একেবারে বাদ দিয়ে রাষ্ট্রীয় জীবন পরিচালনা করার যে চিন্তা ও চেষ্টা করা হয়ে থাকে সেটা বাস্তবমুখী নয়, কারণ পৃথিবীতে গুটিকয় নাস্তিক ছাড়া আর সকলেই স্রষ্টার অস্তিত্বে, কোনো না কোনো ধর্মে এবং পরকালীন জীবনে বিশ্বাস রাখে। "

-লেখায় প্রতিটি বাক্যই ভুল ধারণার ফলাফল।

-রাস্ট্র চালনায় ধর্ম থেকে ভালো সায়েন্সের উদ্ভব ঘটায়, পশ্চিমে ধর্ম পেছনের সারিতে চলে গেছে। পশ্চিমের আস্তিকেরা দেশ চালনায় আধুনিক ধারণাকে কাজে লাগাচ্ছে, তারা ধর্মকে ধর্মের যায়গায় থাকতে দিচ্ছে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫০

উড়োজাহাজ বলেছেন: আপনা্র সাথে সহমত পোষণ করতে পারছি না বলে আমি আন্তরিকভাবে দু:খিত।
পরের পর্বগুলোতে চোখ রাখুন। আপনি প্রায় প্রতিটি পোস্টেই নেতিবাচক কমেন্ট করেন। তাই আপনার প্রতি অনুরোধ হলো পোস্টের ইতি টানা হলে আপনি মন্তব্য করবেন। X(

২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলছেন,
"পশ্চিমা বস্তুবাদী ধ্যানধারণা দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ধর্মকে একেবারে বাদ দিয়ে রাষ্ট্রীয় জীবন পরিচালনা করার যে চিন্তা ও চেষ্টা করা হয়ে থাকে সেটা বাস্তবমুখী নয়, "

-পশ্চিম ২০০ বছরের বেশী দেশ চালাচ্ছে আধুনিক ধারণাকে কাজে লাগিয়ে, ধর্মকে বাদ দিয়ে; ওরা ভালো করছে; ওদের রিলিফের টাকায় আমরা চলছি; তারপর বলবেন, "সেটা বাস্তবমুখী নয়"; পেট্রোল বোমা মেরে, রিলিফের টাকায় চলা বাস্টবমুখী?

তারপর বলবেন, নেতিবাচক কমেন্ট করি? আপনি পাথের যুগে বসবাস করছেন!

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

উড়োজাহাজ বলেছেন: পশ্চিমারা পার্থিব দৃষ্টিতে নিজেদের উন্নতি করছে বটে, কিন্তু সেটা বাকি পৃথিবীকে লুটেপুটে, অস্ত্রের জোড়ে। মানসিকভাবে পাশ্চাত্যের গোলামী ও হিনমন্যতায় না ডুবে থাকলে সেটা অকপট চিত্তে স্বীকার করতে বাধ্য হতেন। কিন্তু সেটা আমি আপনার মত অন্ধদের কাছে আশা করছি না। কারণ, আপনি তাদের দেশে থাকেন, তাদের নুন খান। অতএব...

আর ওদের রিলিফের টাকায় আমাদের চলতে হচ্ছে এই সত্যকে আমি অস্বীকার করছি না। আবার আমি এটাও দাবি করছি না যে আমরা ধর্মকে রাষ্ট্রের পাশাপাশি সঠিক পথে কাজে লাগাতে পারছি। ধর্মকে সঠিকভাবে রাষ্ট্রের সাথে তাল মিলিয়ে চালাতে পারলে আমাদের এই দুরাবস্থার সৃষ্টি হতো না। আমাদের এ অঞ্চলের শাসক এবং ধর্মব্যবসায়ী গোষ্ঠী অনেক আগেই ধর্মের বারোটা বাজিয়ে ছেড়েছেন। ধর্মকে রাজনীতিক স্বার্থে তথাকথিত ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণভাবে দোয়া পড়া, ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন, মিলাদ মাহফিলে ব্যবহার ইত্যাদিতে আবদ্ধ করে ফেলেছেন। অপরদিকে ধর্মব্যবসায়ীরা ধর্মকে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির কাজে ব্যবহার করেছে এবং আরেকটি অংশ অপব্যাখ্যা করে জংগিবাদের দিকে নিয়ে গেছে।

ধর্মকে তার সঠিক পথে ব্যবহার করানো সম্ভব হলে কেউ পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করতো না,কাউকে ভিক্ষাবৃত্তিও করতে হতো না। কারণ, এর একটাও ধর্মের শিক্ষা নয়। এগুলো ধর্মের বিকৃতি।

সবচেয়ে বড় কথা, বর্তমান চলমান অবস্থাকে ধর্মের সঠিক ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও আমি দাবি করছি না।

আর আপনাকে আমি সাবধান করে দিচ্ছি, আমার সাথে ব্লগিং করতে হলে আপনাকে ভদ্র আচরণ করতে হবে। ব্যক্তিগত আক্রমণ করার চেষ্টা করবেন না। আপনার ব্লগীয় অতীত স্বভাব আমার অজানা নয়। আপনি নিক পাল্টাতে পারেন কিন্তু আপনার স্বভাবটাকে পাল্টাতে পারেননি। নিজেকে উন্নাসিকতার পর্যায়ে নিয়ে যাবেন না। নিজেকে যদি এতই উন্নত প্রাণী বলে মনে করে থাকেন তবে আমাদের মত সাধারণ ব্লগারদের খোয়ারকে ত্যাগ করে আপনার সমমানের ব্লগারদের সাথে বিচরণ করতে থাকুন। কে কোন যুগে বাস করে তা আপনার নির্দেশ করে দিতে হবে না। আপনার আচরণ নির্দেশ করছে আপনি অসভ্যতার যুগের নাগরিক। নিজের মত প্রতিষ্ঠার জন্য ব্যক্তি আক্রমণে বিশ্বাসী।

৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪১

বিদ্রহীসূত বলেছেন: লেখাটি পড়ে খুবই ভালো লাগল। অত্যন্ত বাস্তব সম্মত, যুক্তিযুক্ত ও সাহসী লেখা। তবে লেখাটি ধর্ম নিয়ে লিখেছেন তো তাই কিছু গোড়াবাদী, মৌলবাদী নাস্তিক নেতিবাচক মন্তব্য করবেই।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৭

উড়োজাহাজ বলেছেন: লেখাটি শেষ হলে গোড়াবাদী, মৌলবাদী নাস্তিকদের কিছুই বলার থাকত না। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

"লেখক বলেছেন: পশ্চিমারা পার্থিব দৃষ্টিতে নিজেদের উন্নতি করছে বটে, কিন্তু সেটা বাকি পৃথিবীকে লুটেপুটে, অস্ত্রের জোড়ে। মানসিকভাবে পাশ্চাত্যের গোলামী ও হিনমন্যতায় না ডুবে থাকলে সেটা অকপট চিত্তে স্বীকার করতে বাধ্য হতেন। কিন্তু সেটা আমি আপনার মত অন্ধদের কাছে আশা করছি না। কারণ, আপনি তাদের দেশে থাকেন, তাদের নুন খান। অতএব... "

-মানুষ পৃথিবীতে আছে, পৃথিবীর উন্নয়ন মানুষকেই করতে হবে।
পৃথিবীর বাইরে কিছু করার দরকার নেই।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫২

উড়োজাহাজ বলেছেন: আমি কি এই পোস্টে এর বিপরীত কিছু বলেছি? অযাচিত মন্তব্য করেন কেন?

৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

"পার্থিব দৃষ্টিতে "

-অপার্থিব দৃস্টি কোনটা?

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৪

উড়োজাহাজ বলেছেন: পার্থিব দৃষ্টিতে শব্দটা বুঝলেন আর অপার্থিব বুঝবেন না- এটা কেমন কথা?

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৫

উড়োজাহাজ বলেছেন: দ্বিতীয় পর্ব শেষ করে মন্তব্য করুন।
http://www.somewhereinblog.net/blog/atahar/30015844

৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পৃথিবীর মানব জাতির উদ্ভব আড়াই কোটি বছর আগে।
পাথরের যুগ শেষে লৌহযুগে এসেছে মাত্র ১০ হাজার বছর।
ইহুদি, হিন্দু বৌধ্য এসব বড় ধর্মগুলো এসেছে মাত্র ৫-৬ হাজার বছর আগে
এরপর খৃষ্ট ও ইসলাম ধর্ম আসলো মাত্র দেড়-দুই হাজার বছর।

তার মানে অল্প সময় ছাড়া মানব জাতীর আড়াই কোটি বছরের প্রায় সবটা সময়ই মানুষ ধর্মবিহীন ছিল। তবে সভ্যাতা ও সমাজ গঠনে ধর্মের অবদান ছিল।
বর্তমানে চীন জাপান কোরিয়া রাশীয়া সহ দুইশত কোটি জনসংখার কোন নির্দিষ্ট ধর্মই নেই।

সুতরাং নিজ ও পর ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করে যার যার পিতৃধর্ম ঠিকভাবে পালন করে যান।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৩

উড়োজাহাজ বলেছেন: সবগুলো ধর্মের রূপ পূর্বে একই ছিল। সেটার নাম হতে পারে সনাতন কিংবা ইসলাম। আরবীতে হয় দীনুল কাইয়্যেমা। অর্থাত সেই একই, সনাতন, চিরস্থায়ী জীবনব্যবস্থা। যখন মানুষের সমাজ সৃষ্টি হয়েছে, রাষ্ট্র গঠিত হয়েছে তখনই দরকার হয়ে পড়েছে ধর্মের। ধর্মের প্রয়োগই হয় সমাজে এবং রাষ্ট্রে।

চীন, জাপান, রাশিয়া প্রত্যেক জাতিরই হৃদয়ে প্রোথিত হয়ে আছে ধর্ম। পরের পর্বগুলোতে এ সম্বন্ধে লেখা থাকবে।


সভ্যাতা ও সমাজ গঠনে ধর্মের অবদান ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। মানুষ যদি আবার প্রস্তর যুগে চলে যায় তখন তার ধর্ম দরকার হবে না।

আমি কারো ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছি সে রকম কোন প্রমাণ আমার বক্তব্যে পেয়েছেন?

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৭

উড়োজাহাজ বলেছেন: আপনাদের জন্য দ্বিতীয় পর্বটি অনেক বড় করতে হলো। আশা করি ভাল করে পড়ে তারপর গঠনমূলক মন্তব্য প্রদান করবেন।
http://www.somewhereinblog.net/blog/atahar/30015844

৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৯

বিপ্লব06 বলেছেন: ভালো লিখেছেন!

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

উড়োজাহাজ বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.