নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু বলতে চাই কিছু লিখেত চাই

মনুআউয়াল

মনুআউয়াল › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামায়াত ও পুলিশের পাল্টাপাল্টি হিটলিস্ট

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭







যুদ্ধাপরাধের বিচার ও চলমান আন্দোলনকে সামনে রেখে জামায়াত ও পুলিশ একে অন্যের হিটলিস্ট তৈরি করেছে। জামায়াত-শিবিরের হিটলিস্টে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মী ও পুলিশ সদস্যরা রয়েছেন। অন্যদিকে পুলিশ এবং গোয়েন্দারাও জামায়াতের সহিংস আন্দোলনের পরিকল্পনাকারী, সংগঠক ও ইন্ধনদাতাদের তালিকা চূড়ান্ত করেছে। বিভিন্ন সহিংস ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে প্রায় প্রতিদিনই সারাদেশে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করছে আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা। সুযোগ পেলেই জামায়াত-শিবিরও পাল্টা আঘাত করতে পিছপা হচ্ছে না। ফটিকছড়ির সর্বশেষ ঘটনায়ও জামায়াত-শিবির জড়িত বলে মনে করে পুলিশ। জামায়াত নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায় পরিবর্তন না হলে এবং কাদের মোল্লার সাজা বাড়ানো হলেই জামায়াত-শিবির টার্গেট অনুযায়ী চূড়ান্ত আঘাত হানার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে দলীয় ও গোয়েন্দা সূত্রগুলো জানিয়েছে।

হিটলিস্ট অনুযায়ী এরমধ্যে পুলিশ জামায়াতের নরসিংদী জেলা আমীর আফম আবদুস সাত্তারকে শুক্রবার জুমার নামাজের পর বাড়ি ফেরার পথে গ্রেফতার করে। আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে জয়পুরহাট জেলা সেক্রেটারি প্রভাষক নজরুল ইসলামকে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর ক’দিনেও তার কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি। স্বজনরা আইনশৃংখলা বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেও তারা বিষয়টি অস্বীকার করেছে। এর আগে ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি দেলোয়ার হোসেনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

গোয়েন্দা সূত্র জানায়, জামায়াতে ইসলামীর পাশাপাশি সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপকভাবে আলোচিত হেফাজতে ইসলাম ও ইসলামী দলগুলোর নেতাকর্মীদের ওপর নজরদারি শুরু করেছে আইনশৃংখলা বাহিনী। তারা কাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছেন তাতেও নজর রাখা হচ্ছে। জামায়াত ছাড়াও অন্য ইসলামীদলগুলোর সহস াধিক নেতাকর্মীর নাম অন্তর্ভুক্ত করে ওই তালিকা পুলিশ সুপারদের হাতে এরই মধ্যে পাঠানো হয়েছে। সেই ছক অনুযায়ী পুলিশ ও র‌্যাব গ্রেফতার অভিযান শুরু করেছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রক্রিয়ায় বাধা দিতে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য আরও মারমুখি হয়ে উঠতে পারে। সেজন্যই পুলিশ ও গোয়েন্দারা জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীদের গ্রেফতারে অভিযান চালাচ্ছে। জামায়াত-শিবিরও পুলিশ ও সরকারি দলের নেতাকর্মীদের হিটলিস্ট তৈরি করেছে। যুদ্ধাপরাধের বিচার মনোপূতঃ না হলে দেশের সব জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের সক্রিয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর পাল্টা আঘাত হানার দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে তাদের। গ্রেফতারের পর জামায়াত-শিবিরের একাধিক নেতাকর্মী এসব তথ্য পুলিশ ও গোয়েন্দাদের জানিয়েছেন। আইনশৃংখলা বাহিনীর সূত্রগুলো জানায়, সাঈদীর ফাঁসির রায়ের পর থেকে জামায়াত-শিবির পুলিশ ভ্যান ও ফাঁড়িসহ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর একের পর এক আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। যেখানে যে কৌশল নেয়া দরকার তারা সেখানে সেই কৌশলই নিচ্ছে। দু’মাসে সারাদেশে জামায়াত-শিবিরের হামলার ঘটনায় প্রায় দুশ’ মামলা হয়েছে। এসব মামলায় দলের নেতাকর্মীসহ কয়েক হাজার ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে। জামায়াত-শিবির বিশেষ মহলের সহায়তায় সারাদেশে নৈরাজ্য ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছে। জামায়াত-শিবিরের অব্যাহত নৈরাজ্য প্রসঙ্গে পুলিশের অতিরিক্ত আইজি একেএম শহিদুল হক বলেন, মুক্তিযুদ্ধে পাকবাহিনীর প্রথম টার্গেট ছিল পুলিশ। এখন জামায়াত-শিবিরের প্রথম টার্গেটও পুলিশ। তাদের লক্ষ্য একটাই। পুলিশকে যদি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করা যায়, তাহলেই তাদের উদ্দেশ্য সফল হবে।



রাসুল (সাঃ) বলেছেন “মুনাফেক থেকে সাবধান থাক, তারা ইসলামের অনেক বড় শত্রু ,কারন তারা অন্তরে কুফরী ভাব লুকায়িত রাখে আর মুখে ইমান এনেছি বলে।“

জামাত-শিবিরের ক্ষেত্রে সন্ত্রাস রীতিমতো প্রাতিষ্ঠানিক ব্যাপার। ইসলাম প্রতিষ্ঠার নামে এই চক্র ১৯৭১ সালে মানুষকে হত্যা করেছে, ঘরে আগুন দিয়েছে, মা-বোনের ইজ্জত লুটেছে। এখনও হত্যা, রগ কাটা অব্যাহত রেখেছে। এখনও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আধিপত্য বিস্তারের জন্য তারা মেধাবী ছাত্র ও প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনের নেতাদের হত্যার কর্মসূচী পালন করে যাচ্ছে। এসব ঘটনা ’৭১ এর বুদ্ধিজীবি নিধনেরই ধারাবাহিকতা। মূলত তারা চায় দেশের শিক্ষাঙ্গনকে অস্থিতিশীল রেখে জাতির বিকাশকে বাধাগ্রস্থ করতে। শিবিরের নৃশংসতার খতিয়ান অনেক লম্বা। কিছুদিন যাবৎ তাদের রগ কাটার কর্মসূচী বন্ধ থাকলেও এখন তা আবার নতুন করে শুরু হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।



মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা করে পাক হানাদারদের যারা সহযোগিতা করত সেই জামাতের তৎকালিন ছাত্রসংস্থার নাম ছিল ইসলামী ছাত্র সংস্থা। ১৯৭৭ সালে পরিবর্তিত পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে তারা ইসলামী ছাত্র শিবির নামে আত্মপ্রকাশ করে। বর্বরোচিত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর জন্য সর্বস্তরে নিন্দিত জামায়াতে ইসলামীর এই ছাত্র সংগঠনটি প্রতিষ্ঠার তিন বছরের মাথায় জবাই করে হত্যার রাজনীতি শুরু করে চট্টগ্রাম থেকে। ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে হামলা-সহিংসতা-সংঘর্ষ নতুন কিছু নয়। তবে এক্ষেত্রে অপরাপর ছাত্র সংগঠনগুলোর সাথে শিবিরের মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। শিবির সরাসরি হত্যার মিশনে নামে। তাছাড়া এরা যাকে আঘাত করে তাকে চিরতরে পঙ্গু-অচল করে দেয়। এর মাধ্যমে তারা সংশিস্নষ্ট কর্মীটিকে রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দেয়ার এবং অন্যদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে তাদেরকে সাবধান করে। এজন্য শিবিরের নৃশংসতার সাথে অন্য কারো তুলনা হয় না। হাতুড়ি, রড, ইট, মুগুর দিয়ে হাড় গুড়ো করে দেয়া, রিকশার স্পোক কানের ভেতর ঢুকিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মগজ বের করে আনা, হাত ও পায়ের রগ কেটে দেয়া, চোখ উপড়ে ফেলা, মেরুদণ্ড ভেঙ্গে ফেলা, কব্জি কেটে নেয়া, কিরিচ, ছোরা, কুড়াল ব্যবহার করে হত্যা করার মতো নৃশংসতা এদেশের ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে কেবল শিবিরের নামের সাথেই যুক্ত



জামায়েত ইসলাম এর উদ্দেশ্য কখনই ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা নয়, তাদের উদ্দেশ্য যে কোন ভাবে ক্ষমতা গ্রহন করা, ঠিক যেভাবে এজিদের মত মুনাফেক ক্ষমতা গ্রহনের রাজনিতি করেছিল। কাজেই মুসলিম সাবধান!!!!

আজকে থেকে আমি তাদের “জামায়েতে মুনাফেক” এবং “মুনাফেকি ছাত্র শিবির” নামে ডাকার সিদ্ধান্ত নিলাম। তাদের সম্পর্কে কোন কিছু বলার ক্ষেত্রে ‘ইসলাম’ শব্দটা ব্যবহার করতে চাই না।সকল মুস্লিমদের একই আহ্বান জানাচ্ছি। তাদের চিনে রাখুন এবং সাবধান থাকুন

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

সুরাইয়াখান বলেছেন: সহিংসতা ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এড়াতে জামায়াত শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের কোনো বিকল্প নেই

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

মনুআউয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনার সাথে একমত

২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৬

তািনয়া898 বলেছেন: এভাবে সহিংস পরিস্থিতি তৈরি করে দেশকে অস্থিতিশীলতার মধ্যে দিয়ে যুদ্ধাপরাধের চলমান বিচার প্রক্রিয়া এবং বানচাল করে দেয়া মূল উদ্দেশ্য

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

মনুআউয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সাথে একমত

৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৯

সুরাইয়াখান বলেছেন: সব সমস্যার সমাধানে জামায়াত শিবির নিষেদ্ধের কোনো বিকল্প নেই

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

মনুআউয়াল বলেছেন: ঠিক তাই

৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩

Sukur742 বলেছেন: জামায়াত শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের কোনো বিকল্প নেই

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

মনুআউয়াল বলেছেন: ঠিক তাই

৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

Sukur742 বলেছেন: জামায়াত-শিবির সন্ত্রাসী এবং জঙ্গি সংগঠন৷ তারা তাদের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে তা প্রমাণ করেছে৷ তাই একাত্তরের অপরাধ বাদ দিলেও একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে জামায়াতের রাজনীতি চলতে পারেনা৷

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

মনুআউয়াল বলেছেন: আপনার সাথে একমত

৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪১

জয় রায় ৫৪ বলেছেন: তারা মানুষ খুন করেছে, পুলিশের ওপর হামলা চালিয়েছে, সংখ্যালঘুদের বাড়ি-ঘর পুড়িয়ে দিয়ে তাদের নির্যাতন করেছে৷ তাদের হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে নারী, সংখ্যালঘু এবং পুলিশ৷ তাই এ ধরণের একটি সংগঠনকে কোনোভাবেই বাংলাদেশে রাজনীতি করতে দেয়া যায়না তাই শুধু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নয়, সংগঠন হিসেবে জামায়াত-শিবিরের বিচার করতে হবে৷

৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬

মনুআউয়াল বলেছেন: শুধু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নয়, সংগঠন হিসেবে জামায়াত-শিবিরের বিচার করতে উচিত।

৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

লেজ কাটা শেয়াল বলেছেন: Sibirer protiti hamla porjalocona korle dekhte paben ektiteo tara age hamla koreni, sref attorokkhartei tara sohingso hote baddo hoy. Er dara tader sangothonik sokti ebong attosoktir prosongsa korte hoy. Tader poricalito protisthan gulo jehetu 100 u;rniti mukto tai tarai pare ekti susrinkhol sonar bangla gorte... Emon kono reqord nei je tara sudumatro dormer karone kono omuslimke agat korece.. 71e era kau jonmo neyni, so vawtabaji kothabarta bondo korun plz!

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

মনুআউয়াল বলেছেন: ফিরে তাকানো যাক একবার শিবিরের বর্বরতার দিকে।

মার্চ, ১৯৮১ / প্রতিষ্ঠার মাত্র তিন বছরের মাথায় শিবির ক্যাডাররা চট্টগ্রাম সিটি কলেজের নির্বাচিত এজিএস ছাত্রলীগ নেতা তবারক হোসেনকে কলেজ ক্যাম্পাসেই কিরিচ দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। কিরিচের এলোপাতাড়ি কোপে মুমূর্ষু তবারক যখন পানি পানি করে কাতরাচ্ছিল তখন এক শিবিরকর্মী তার মুখে প্রস্রাব করে দেয়।
১৯৮৬ / শিবির ডান হাতের কবজি কেটে নেয় জাতীয় ছাত্রসমাজের নেতা আবদুল হামিদের। পরবর্তীতে ঐ কর্তিত হাত বর্ষার ফলায় গেঁথে তারা উল্লাস প্রকাশ করে।

৩১ মে, ১৯৮৮ / রাজশাহী মেডিকেল কলেজ মেইন হোস্টেলের সামনে, কলেজের প্রিন্সিপাল ও একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যবৃন্দ, ও শত শত শিক্ষাথীদের সামনে ছাত্রমৈত্রী নেতা ডাক্তার জামিল আক্তার রতনকে কুপিয়ে ও হাত পায়ের রগ কেটে হত্যা করে শিবিরের ক্যাডাররা।

১৯৮৮ / চাঁপাইনবাবগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা ও জাসদ নেতা জালালকে তার নিজ বাড়ীর সামনে কুপিয়ে হত্যা করে শিবির ক্যাডাররা।

জুলাই প্রথম সপ্তাহ, ১৯৮৮ / বহিরাগত শিবির ক্যাডারদের হামলায় আমির আলী হল ছাত্র সংসদের জিএস ও জাসদ ছাত্রলীগ নেতা প্রিন্স সহ ২০-২৫ জন আহত হয়।

১৭ জুলাই, ১৯৮৮ / ভোর সাড়ে চারটার দিকে এস এম হলে বহিরাগত শিবির ক্যাডাররা হামলা চালায় এবং জাসদ ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহ-সভাপতি ও সিনেট সদস্য আইয়ূব আলী খান, বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক ও সিনেট সদস্য আহসানুল কবির বাদল এবং হল সংসদের ভিপি নওশাদের হাত-পায়ের রগ কেটে দেয়।

১৯৮৮ / সিলেটে শিবির ক্যাডাররা মুনীর, জুয়েল ও তপনকে বর্বরভাবে হত্যা করে।
আগষ্ট, ১৯৮৮ / রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক মোঃ ইউনুসের বাসভবনে ছাত্র শিবির বোমা হামলা করে। এতে অধ্যাপক ইউনুস বেঁচে গেলেও তার বাড়ীর কর্মচারী আহত হয়।

রমজান মাস, ১৯৮৯ / ছাত্র ইউনিয়নের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি গাজী গোলাম মোস্তফাকে বিশ্ববিদ্যালয় পাশ্ববতী চকপাড়ায় ইফতারের দাওয়াত দিয়ে নিয়ে গিয়ে হাতের রগ কেটে দেয় শিবির ক্যাডাররা।

নভেম্বর, ১৯৮৯ / নজরুল ইসলাম মিলনায়তনের সামনে সন্ধ্যায় জাসদ ছাত্রলীগের নেতা-কমীদের ওপর শিবিরের বোমা হামলায় বাবু, রফিক সহ ১০ জন আহত হয়।
২২ ডিসেম্বর, ১৯৯০ / ছাত্রমৈত্রীর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ সভাপতি ফারুকুজ্জামান ফারম্নককে শিবিরের ক্যাডাররা জবেহ করে হত্যা করে।
- See more at: Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.