নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু বলতে চাই কিছু লিখেত চাই

মনুআউয়াল

মনুআউয়াল › বিস্তারিত পোস্টঃ

এত মৃত্যুর দায়ভার কার

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০১





সাভার বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন নয়তলা ভবন ‘রানা প্লাজা’ধসে মোট কতজন মানুষের মৃত্যু হয়েছে, তা এখনই নিশ্চিত করে বলা না গেলেও সংখ্যাটি কয়েকশ’ হওয়ার আশংকা প্রবল। ভবনটিতে চারটি গার্মেন্ট কারখানা ছিল। দুটি ফ্লোরে ছিল বিপণি বিতান। দ্বিতীয় তলায় একটি ব্যাংকের শাখা অফিস ছিল। বুধবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ভবনটি ধসে পড়তে থাকে। এত সকালে বিপণি বিতান খোলা ছিল না নিশ্চয়ই। তাছাড়া বিরোধী দলের টানা হরতালে বিপণি বিতান বন্ধ থাকাটাই স্বাভাবিক। বন্ধ ছিল ব্যাংকটিও। কিন্তু ভবন ধসে পড়ার সময় গার্মেন্ট কারখানাগুলোয় কাজ চলছিল। ফলে মূলত গার্মেন্ট শ্রমিকরাই শিকার হয়েছেন এ ঘটনার। ঘটনাটি অত্যন্ত মর্মান্তিক ও হƒদয়বিদারক।

দেশে ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতি প্রতিরোধ করা না গেলে এর পরিণতি কত ভয়াবহ হতে পারে, তা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল এ ঘটনা। ২০০৫ সালে এই সাভারেই স্পেকট্রাম গার্মেন্টের বহুতল ভবন ধসে প্রাণ হারায় ৬৪ জন শ্রমিক। এরপরও রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভবন ধসে মৃত্যুর ঘটনা অব্যাহত রয়েছে। এর প্রায় প্রতিটিই ঘটছে ভবন নির্মাণে ত্র“টির কারণে। জানা যায়, বুধবার ধসে পড়া ভবনটিও অনুমোদিত নকশা অনুযায়ী নির্মিত ছিল না। ভবনে গার্মেন্ট কারখানার জন্য যে ধরনের নকশা প্রয়োজন, তা না করিয়েই চার-চারটি কারখানা চালু করা হয়েছিল। নির্মাণ ত্র“টির জন্য পিলারগুলো অতিরিক্ত লোড নিতে না পারায় ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছিল। আগের দিন অর্থাৎ মঙ্গলবার সকালেই ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত একটি কারখানার ভেতরের তিনটি পিলারে ফাটল দেখা দেয়ায় শ্রমিকদের মধ্যে আতংক দেখা দিয়েছিল। সে সময় তারা তাড়াহুড়ো করে নামতে গেলে অন্তত ৩০ জন আহত হন। সে ঘটনার পর নিরাপত্তার স্বার্থে ওই ভবনের সব কারখানা ও ব্যাংক বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। তারপরও বুধবার সকালে শ্রমিকরা কেন কারখানায় কাজ করতে গিয়েছিলেন, তার তদন্ত হওয়া জরুরি। উদ্ধার পাওয়া এক শ্রমিক বলেছেন, ভবনে ফাটল দেখা দেয়ায় তারা কাজ করতে না চাইলেও কারখানার কর্মকর্তারা তাদের জোর করে ভবনে ঢোকান। এমনকি লাঠি নিয়ে তাড়া করে তাদের ভবনে প্রবেশে বাধ্য করা হয়। ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে শ্রমিকদের কাজ করতে যারা বাধ্য করেছে, তাদের অবিলম্বে শনাক্ত করে ব্যবস্থা নিতে হবে।

ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করাই এ মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। উদ্ধার প্রক্রিয়া যত দীর্ঘায়িত হবে নিহতের সংখ্যা ততই বাড়বে। দুর্ভাগ্যজনক যে, এ ধরনের ঘটনায় দেশে উদ্ধার সরঞ্জামের অভাব অত্যন্ত প্রকট। ইতিপূর্বে স্পেকট্রাম ভবন ধসের ঘটনায় আমাদের উদ্ধার অভিযানের দৈন্যদশা স্পষ্ট হয়ে উঠলেও আজও এ ঘাটতি পূরণে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। সেক্ষেত্রে বড় কোন দুর্যোগ হলে তা কীভাবে মোকাবেলা করা হবে, সে প্রশ্ন থেকেই যায়।





নিয়মনীতি উপেক্ষা করে রানা প্লাজা নির্মাণ



একটি হাজা মজা ডোবার ওপর নির্মাণ করা হয়েছিল রানা প্লাজা ভবন। স্থানীয়রা বলেছেন, সুউচ্চ ভবন নির্মাণের আগে ‘সয়েল টেস্ট’ করার নিয়ম থাকলেও তা করা হয়নি। নির্মাণ কাজ যথাযথভাবে হচ্ছে কিনা তদারকির জন্য কোন প্রকৌশলীও ছিল না।

সাভার এলাকা ঢাকা মহানগর উন্নয়ন পরিকল্পনার (ডিএমডিপি) অন্তর্ভুক্ত। এখানে যে কোন ভবন নির্মাণ পরিকল্পনা রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদন নেয়া বাধ্যতামূলক। রানা প্লাজা ভবনের মালিক যুবলীগ নেতা সোহেল রানা এই বাধ্যবাধকতার পরোয়া করেননি। করলে হয়তো এত বড় ট্রাজেডি এড়ানো যেত। এত উঁচু একটি ভবন কোন নিয়মনীতি না মেনে নির্মিত হয়েছে। স্থানীয়রা বলেন, এ সময়ের মধ্যে রাজউকের নজর পড়ল নাÑ এ এক রহস্যময় ব্যাপার। স্থানীয়রা মনে করেন, ভবন মালিক তার রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে তার স্বার্থসিদ্ধি করেছেন।

রানা প্লাজা ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেয় সাভার পৌরসভা। যদিও এত বড় একটি ভবনের অনুমোদন দেয়ার মতো কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন প্রকৌশলী, স্থপতি, নকশাবিদ ও জনবল তাদের নেই। এরপরও রাজউককে পাশ কাটিয়ে জমি মালিকের দাখিল করা নকশাতেই সিল মেরে তথাকথিত অনুমোদন দেয় পৌর কর্তৃপক্ষ। এরপর ভবনটি নির্মাণে কোন মানই রক্ষা করা হয়নি। জমি মালিক নিজের ইচ্ছেমতো নিুমানের সামগ্রী দিয়ে যেনতেনভাবে ৮ তলা পর্যন্ত নির্মাণ করেন। ভবনের অনুমোদনদাতা সাভার পৌরসভা কর্তৃপক্ষও পারেনি নির্মাণ কাজের মান রক্ষা করতে কিংবা তাদের অনুমোদিত নকশা অনুযায়ী কাজ করাতে। জানা গেছে, অনেক আগে থেকেই রানা প্লাজার ত্র“টি ধরা পড়ে। প্রশাসন ও প্রকৌশলীরা পরীক্ষা করে ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে শনাক্ত করেন। কিন্তু ভবন মালিক ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে গার্মেন্ট কারখানা চালু রাখেন। সাভার পৌরসভার এক কর্মকর্তা জানান, ২০০৮ সালে এখানে ৫তলা ভবনের অনুমোদন নেয়া হয়। কিন্তু ভবন নির্মাণ করা হয়েছে নকশা ব্যতিক্রম ঘটিয়ে। পৌরসভার প্রকৌশল শাখার কর্মকর্তা মোঃ শফিক সাংবাদিকদের বলেন, পোশাক কারখানা করার মতো যথাযথ নকশা করেনি গার্মেন্ট মালিক। নির্মাণ ত্র“টির জন্য পিলারগুলো অতিরিক্ত লোড নিতে না পারায় ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছিল। এসব কোন কিছুর তোয়াক্কা করেননি মালিক।

ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করাই এ মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। উদ্ধার প্রক্রিয়া যত দীর্ঘায়িত হবে নিহতের সংখ্যা ততই বাড়বে। দুর্ভাগ্যজনক যে, এ ধরনের ঘটনায় দেশে উদ্ধার সরঞ্জামের অভাব অত্যন্ত প্রকট। ইতিপূর্বে স্পেকট্রাম ভবন ধসের ঘটনায় আমাদের উদ্ধার অভিযানের দৈন্যদশা স্পষ্ট হয়ে উঠলেও আজও এ ঘাটতি পূরণে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। সেক্ষেত্রে বড় কোন দুর্যোগ হলে তা কীভাবে মোকাবেলা করা হবে, সে প্রশ্ন থেকেই যায়।

একই সঙ্গে চারটি গার্মেন্ট কারখানা সংবলিত ভবন ধসে পড়া দেশের প্রধান রফতানি খাতের জন্য আরও একটি দুঃসংবাদ, সন্দেহ নেই। এমনিতেই এ খাত বর্তমানে নানা সমস্যায় জর্জরিত। একের পর এক কারখানায় দুর্ঘটনা ও অগ্নিকাণ্ড আমদানিকারকদের নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। গত বছর তাজরিন গার্মেন্টে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শতাধিক শ্রমিক প্রাণ হারানোর পর এবার ঘটল ভবন ধসের ঘটনা। এ অবস্থায় ক্রেতাদের প্রতিক্রিয়া কী হবে, তা ভেবে এ খাতের ব্যবসায়ীরা স্বভাবতই উদ্বিগ্ন। রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে এ খাত বর্তমানে এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। হরতাল ও সহিংসতার মারাÍক প্রভাব পড়ছে বস্ত্র খাতে। ক্রেতারা একের পর এক রফতানি আদেশ বাতিল করে দিচ্ছে। এমনই এক সময়ে ঘটল এ ভবন ধসের ঘটনা। এ পরিপ্রেক্ষিতে ক্রেতারা দেখতে চাইবে, বিধিবিধান লংঘন করে কারখানা স্থাপনকারীদের বিরুদ্ধে সরকার কী ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে। দায়িত্ব রয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোরও। হরতাল-সহিংসতা বন্ধ না হলে ক্রেতারা ক্রমাগত মুখ ফিরিয়ে নিতে থাকবে। এর প্রভাব পড়বে সামগ্রিক অর্থনীতিতে।

ভবন বিপজ্জনক হওয়ার পরেও ভয়-ভীতি দেখিয়ে শ্রমিকদের সেখানে প্রবেশে বাধ্য করা হয়। তারা যেতে চায় নি। অর্থলোলুপরা শ্রমিকের আহাজারিতে দয়া দেখায় নি। এমন বলপ্রয়োগের ঘটনা গতকাল ঘটেছে, অতীতে ঘটেছে এবং ভবিষ্যতেও কি ঘটতেই থাকবে? বাংলাদেশ কি নানা ধরনের মৃত্যুর উপত্যকায় পরিণত হবে? দায় ও জবাবদিহিহীন মৃত্যুর প্রলম্বিত মিছিলের রক্তে প্রতিদিন পূর্ণ হতে থাকবে স্বদেশের সবুজ-শ্যামলিমা মৃত্তিকা? নাগরিক নিরাপত্তা ও মানবিক অধিকারের চরম অবক্ষয় ও অবমাননার মধ্যে আর কত দিন ফেলে রাখা হবে জনমানুষকে? শত মৃত্যুর কশাঘাতেও যদি জাতির বিবেক, নেতৃত্ব ও কাণ্ডারিরা উপযুক্ত প্রতিবিধানের ব্যবস্থা না নেন, তাহলে কি আজকের ন্যায়বিচারের জন্য ভবিষ্যৎ ইতিহাসের কাছেই রেখে যেতে হবে বিচারের ভার

এ ভবন ধস এবং এতজন মানুষের মৃত্যুর জন্য যারা দায়ী কারখানার মালিক ভবন-মালিক, ও তাদের সহযোগীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে সরকারকে। নিহতদের পরিবারের জন্য উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করতে হবে।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৭

মুহসিন বলেছেন: উদ্ধারকাজে দরকার পর্যাপ্ত ক্রেন, শাবল, ড্রিল মেশিন, অক্সিজেন, টর্চ, পানি, রশি এবং ট্রেনিংপ্রাপ্ত মানুষ।

নাহলে লাশের মিছিল কেবল দীর্ঘই হবে।
জীবিত হাজারো মানুষ দিনের শেষে হবে কেবলই লাশ।

সারাদেশের ফায়ারসার্ভিসের ট্রেনিংপ্রাপ্ত দক্ষ লোকদেরকে দ্রুত ঢাকা আনা দরকার। আর দরকার তাৎক্ষণিক চিকিৎসা ক্যাম্প, অপারেশন ক্ষমতা, রক্ত, ইনজেকশন, ব্যান্ডেজ, ব্যাথানাশক ওষুধ, সেলাইন।

প্রয়োজনে হেলিকপ্টার সার্ভিস ব্যবহার করতে হবে এম্বুল্যান্সের পাশাপাশি।

বিদেশ থেকেও কি বিমানে করে বেশ কিছু দক্ষ ট্রেনিংপ্রাপ্ত লোক আনা যায়না জরুরী ভিত্তিতে? ভারত, চীন, মায়ানমার, সিঙ্গাপুর তো দূরে নয়!!

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভবন ধস এবং এতজন মানুষের মৃত্যুর জন্য যারা দায়ী, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে সরকারকে। নিহতদের পরিবারের জন্য উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করাও জরুরি।

একমত +

৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১১

রয়াজ বলেছেন: মালিকের জন্য দায়মুক্তি জাতির জন্য শোক

৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৩০

Khokon বলেছেন: দোকান দেওয়ার উপযোগী ভবনে কারখানা বানিয়ে দু-তিন টন ওজনের অনেক মেশিন বসাবেন। ভবন আপনা-আপনি ধসে না। এসবের ওজনের ভারে, মালিকের মুনাফার ভারে, বিজিএমইএর ভয়াবহ স্বার্থপরতার ভারে, সরকারযন্ত্র আর রাজনীতির রাজা-রানিদের নির্দয়তার ভারে তাঁরা মরে যান। সাধারণ মানুষ কেবল বিপদ এলেই আহা-উহু প্রতিবাদ করবেন, তারপর ভুলে যাবেন। প্রতিকারে কঠোর হবেন না কেউই। চলতে থাকবে মৃত্যুর ম্যানেজারি।

৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৫৭

দীপ ইসলাম বলেছেন: যুদ্ধ নেই। মারী, বন্যা, মন্বন্তর নেই। প্রাকৃতিক আঘাতও নেই। তবু বাংলাদেশে অকাতরে মানুষ মরছে। রাজনৈতিক হিংসায় এবং অব্যবস্থাপনায়। গতকাল বুধবার সাভারের শত লাশ প্রশ্ন রেখে গেল: ‘বাংলাদেশ কি মৃত্যু উপত্যকা?’

৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০৩

তািনয়া898 বলেছেন: গার্মেন্ট ফ্যাক্টরিতে ভয়াবহ আটটি অগ্নিকাণ্ড ও ভবন ধসে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনার পর সরকারিভাবে গঠিত তদন্ত কমিটি যেসব সুপারিশ করেছিল তার কোনটিই আজ পর্যন্ত বাস্তবায়িত হয়নি। মাঝারি ও ছোট আকারের অগ্নিকাণ্ড ও প্রাণহানির শতাধিক ঘটনায় উচ্চ পর্যায়ে ও স্থানীয়ভাবে প্রায় শতাধিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটি অগ্নিকাণ্ড, ধসের মতো ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে যেসব সুপারিশ জরুরি ভিত্তিতে বাস্তবায়নের জন্য বলেছিল সেগুলোর বেশির ভাগই বাস্তবায়িত হয়নি।

৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭

িমতা নুর277 বলেছেন: বিবিসিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর,"কিছু হরতাল সমর্থক ভবনটির ফাটল ধরা দেয়ালের বিভিন্ন স্তম্ভ এবং গেট ধরে নাড়াচাড়া করেছে । ভবনটি ধসে পড়া পেছনে সেটাও একটি সাম্ভাব্য কারণ হতে পারে
: কত বড় ফাজিল ননসেন্স আর হিপোক্রেট হলে এমন কথা বলতে পারে ভেবে পাইনা ,তা না হলে এত বড় র্দুঘটনা নিয়ে এ রকম রাজনৈতিক বক্তব্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.